নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গান শুনুন মন ভালো রাখুন।

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।

লিরিকস

সুন্দর সুন্দর গানের কথা নিয়ে আপনাদের সাথে থাকব।

লিরিকস › বিস্তারিত পোস্টঃ

এনেছি আমার শত জনমের প্রেম গানটি কার লেখা, সুরকার কে? (সাময়িক পোস্ট) (২৭-০৮-১৪ থেকে রেগুলার পোস্ট)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

আমি যতদূর জানতাম এনেছি আমার শত জনমের প্রেম গানটি নজরুল সঙ্গীত। কিন্তু এখানে দেখলাম অন্য তথ্য।





dailyjanakantha

কমল দাশগুপ্ত

পৃথিবী আমারে চায়, আমি বন ফুল গো, ভাল না লাগে তো দিও না মন, যদি গান থেমে যায় দীপ নিভে যায়, এই কি গো শেষ দান, দুটি পাখি দুটি তীরে, ভালবাসা মোরে ভিখারী করেছে, তুমি কি এখন দেখিছ স্বপন, জানি জানি গো মোর শূন্য হৃদয় ভরে দেবে, এনেছি আমার শত জনমের প্রেম, মেনেছিগো হার মেনেছি, আমার এ ভালবাসা জানিগো





আবার ইউ টিউবে দেখলাম

SONG : ENECHI AMAR SHATO-JANOMER PREM.

SINGER : GAURIKEDAR BHATTACHARIA ( 1949 )

LYRICS : MOHINI CHOWDHURY

COMPOSER : SHAILESH DUTTAGUPTA



link



link2





সঠিক তথ্য কেউ জানলে আমাকে জানাবেন প্লিজ।











আপডেট- ২৭-০৮-২০১৪



উপরের অংশটুকু ছিল সাময়িক পোস্ট হিসাবে দেওয়া, কিন্তু যে পরিমান তথ্য সবাই শেয়ার করেছে তাতে করে রেগুলার পোস্ট হিসাবে গ্রহন করছি। তথ্য বিশ্লেষন করলে মনে হয় গানটির

গীতিকারঃ মোহিনী চৌধুরী

সুরকারঃ শৈলেশ গুপ্ত

গানটার মূল শিল্পী গৌরীকেদার ভট্টাচার্য্য (১৯৪৯)



১৯৮২ সালে একই গান অনুপ ঘোষালও রেকর্ড করেন। তবে কিভাবে কমল দাশগুপ্তর বা কাজী নজরুল ইসলাম এর নাম এসেছে সেই তথ্য পরিস্কার নয়। মোহিনী চৌধুরী, শৈলেশ গুপ্ত, গৌরীকেদার ভট্টাচার্য্য পক্ষে তথ্য প্রমান খুবই পরিস্কার।



নিচে গানের কথা ও গৌরীকেদার ভট্টাচার্য্য (১৯৪৯) ও অনুপ ঘোষাল (১৯৮২) দুটি গানের লিংক দেওয়া হল।





এনেছি আমার শত জনমের প্রেম

আঁখিজলে গাঁথা মালা-

ওগো সুদূরিকা, আজো কি হবেনা শেষ

তোমারে চাওয়ার পালা!



স্বপনে আমার সাথীহারা রাতে,

পেয়েছি তোমায় পলকে হারাতে!

তোমারে খুঁজিতে যে দীপ জ্বেলেছি হায়,

বিফলে সে দীপ জ্বালায়, তোমারে চাওয়ার পালায়



মনে মনে তবু স্বপ্ন বাসর গড়ি

এনেছি হৃদয় মিলনের গানে ভরি

দুরে আছ তুমি তবু দুরে নো হো

স্মরণ সুধায় ভরেছ বিরহ

প্রেম যেন তব সুদূর গগন হতে

চাঁদের জোছনা ঢালা

তোমারে চাওয়ার পালা!



এনেছি আমার শত জনমের প্রেম

আঁখিজলে গাঁথা মালা-

ওগো সুদূরিকা, আজো কি হবেনা শেষ

তোমারে চাওয়ার পালা!







গৌরীকেদার ভট্টাচার্য্য (১৯৪৯)





অনুপ ঘোষাল (১৯৮২)









ব্লগার প্রবাসী পাঠক ভাইয়াr পছন্দের গানটি খুঁজতে যেয়ে আমরা এই তথ্য গুলি পেয়েছি। এখানে যারা আলোচনায় অংশ গ্রহন করেছেন তারা বাদেও অন্য অনেক ব্লগার নিজেদের পোস্টে আলোচনা করে তথ্য দিয়ে আমাকে সাহায্য করেছেন

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাইয়া, তূর্য হাসান ভাইয়া, রানা ভাইয়া ( নস্টালজিক ) বংশী নদীর পাড়ে ভাইয়া।

এ ছাড়া ই-মেল এ আলোচনায় অংশ গ্রহন করেছেন কান্ডারি অথর্ব ভাইয়া, আমিনুর রহমান ভাইয়া।



অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাইয়া







মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

কাজী রায়হান বলেছেন: এটা নজরুলগীতী , আপনি নিশ্চিত থাকুন

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১২

লিরিকস বলেছেন: ধন্যবাদ।

কিন্তু ঐ সব তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার মানে কি?

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

ধূর্ত উঁই বলেছেন: নজরুল গীতি । :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

লিরিকস বলেছেন: কাজী রায়হান ভাইয়াও তাই বললেন।

কিন্তু ঐ সব তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার মানে কি?

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ই গানটা নজরুল গীতি হিসাবে জেনে এসেছি কিন্তু এটা নজরুল গীতি নয়।

SONG : ENECHI AMAR SHATO-JANOMER PREM.
SINGER : GAURIKEDAR BHATTACHARIA ( 1949 )
LYRICS : MOHINI CHOWDHURY
COMPOSER : SHAILESH DUTTAGUPTA

এই তথ্যটা ঠিক আছে। আরো নিশ্চিত হতে জুলিয়ান দা, সোনাবীজ দাকে নক করে দেখতে পারেন। উনারা আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবেন।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৮

লিরিকস বলেছেন: সুরকার কমল দাশগুপ্ত নয়??

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০১

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: এই গানটার গীতিকার হলেন প্রণব রায়। সুরকার কমল দাশগুপ্ত।
এইটাই হান্ড্রেড পার্সেন্ট সঠিক। আপনিতো খুব অস্থির টাইপ।

X( X( X(

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯

লিরিকস বলেছেন: কিন্তু অন্যরা তো অন্য কথা লিখল।

আমি অত শত বুঝি না, খুঁজে দিন

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন:


www.saregama.com/portal/pages/music.jsp

www.calcuttaweb.com/store/

arts.bdnews24.com/?p=3478

বিশ্বাস না হলে এই লিংকগুলোতে যেয়ে দেখেন সার্চ দিয়ে দিয়ে।

:-0 :-0 :-0

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

লিরিকস বলেছেন: আমি লিংকে যাচ্ছি।

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই গানটির সুরকার কে ১০০% সঠিক বলতে পারব না। তবে এটা নজরুল গীতি না এটা নিশ্চিত।

@ বৃশ্চিক রাজ - এই গানটার গীতিকার হলেন প্রণব রায় নয়। আপনি যে লিংক দিলেন সেখানেও আমার দেয়া নামগুলোই আছে।


@ লিরিকস- বৃশ্চিক রাজ এর দেয়া প্রথম লিংকটাতে ঢুকে দেখুন। এটা সারেগামা ( তৎকালীন এইচ এম ভি ) এর লিংক এখানে গীতিকার হিসাবে মোহিনী চৌধুরির নাম দেয়া আছে।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৫

লিরিকস বলেছেন: আমি দেখেছি ভাইয়া।

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১১

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: @প্রবাসী পাঠক ও @লিরিকস ব্রো আমার দেয়া প্রথম দুটি লিংক দিয়েছি যেসব গান নজরুলের বলে পরিচিত কিন্তু নজরুলের না তা প্রমাণ করার জন্য। আর এনেছি আমার শত জনমের প্রেম এই গানটার জন্য আমার দেয়া তৃতীয় লিংকটা দেখুন। ওখানে কমল দাশগুপ্তর ফুল হিস্ট্রি পেয়ে যাবেন। তবে এটা শিওর যে এই গান নজরুলের না।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১২

লিরিকস বলেছেন: জাফরুল মবীনঃ
আমি যতটুকু জানি এ গানটির গীতিকার-মোহিনী চেীধূরী এবং মূল সূরকার-শৈলেস দত্তগুপ্ত;সম্ভবতঃ এটা রেকর্ড হয় ১৯৪৯ সালে।নজরুল কিন্তু ১৯৪২ সালের পর থেকে মানসিক ভারসাম্য হারাতে শুরু করেন।

কাজী নজরুল ইসলাম কিন্তু অনেক সূরকারকে দিয়ে নিজের গান সূর করাতেন।কোন কোন ক্ষেত্রে এরা নজরুলকেও ছাড়িয়ে যেতেন-সুনামে ও আর্থিকভাবে।একারণে নজরুল একসময় রাগ করে বাংলা গান ছেড়ে হিন্দি গান রচনা শুরু করেন।সঙ্গীত ও চলচিত্রের গানে তখন ছিল নজরুলের একচ্ছত্র রাজত্ব।এই সময় এসব সূরকারেরা অন্যের গানে সূর করলেও তা ক্ষেত্র বিশেষে নজরুল সঙ্গীত হিসাবে মানুষ মনে করত বা তারাও ভাব দেখাত।নজরুল অসুস্থতা পরবর্তীতে আমাদের পরিচিত ফিরোজা বেগমের মরহুম স্বামী কামাল দাশগুপ্তও নজরুলের কয়েকশো গানে সূরারোপ করেন।শৈলেস দত্তগুপ্ত ছিলেন এরকম একজন নজরুলের গানের সূরকার।মোহিনী চৌধুরীর গান নজরুলের সূরকারের( শৈলেস দত্তগুপ্ত) সূরে গাওয়ায় এটি নজরুল সঙ্গীত কিনা তা নিয়ে বিতর্কের জন্ম দেয়।নজরুলকে যেহেতু বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয় এবং জাতীয় কবির স্বীকৃতি দেওয়া হয়,তখন থেকেই কিছু গান নিয়ে দু বাংলায় বিতর্ক চলে আসছে।“এনেছি আমার শত জনমের প্রেম” এরকম একটি গান।ওপার বাংলার মানুষ মনে করে এটা মেহিনী চৌধুরীর লেখা এবং আমরা মনে করি নজরুলের লেখা।নজরুলের গানের তথ্য সঠিকভাবে সংরক্ষিত না হওয়ায় বিষয়টা আরও তিমিরে চলে গেছে।তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মেহিনী চৌধুরীর গানের কথার ধরণ ও নজরুলের গানের কথার ধরণ এবং সময় বিচারে আমার মনে হয়েছে এটা মোহিনী চেীধুরীরই লেখা।এটা একান্ত আমার ব্যক্তিগত মত।

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনি আমার “কসমেটিকসে বিষ.....” এই পোস্টে প্রশ্নটা রেখেছেন,আমি সেখানেই ব্যাখ্যাসহ উত্তর দিয়েছি। :)

টেকনিক্যাল কারণে উত্তরটা একটু দেরীতে শো করবে। :(

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২০

লিরিকস বলেছেন: কিন্তু

সুরকার কমল দাশগুপ্ত নয়??

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আর একটা লিংক পেলাম দেখতে পারেন আপু।

মোহিনী চৌধুরী

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৬

লিরিকস বলেছেন: কিন্তু

বৃশ্চিক'দা বলেন প্রণব রায়

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সুরকার- কমল দাশগুপ্ত।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪২

লিরিকস বলেছেন: শৈলেস দত্তগুপ্ত নয়?

SINGER : GAURIKEDAR BHATTACHARIA ( 1949 )
LYRICS : MOHINI CHOWDHURY
COMPOSER : SHAILESH DUTTAGUPTA

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২১

বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: নজরুল গীতি অন্বেষা, সম্পাদনা- কল্পতরু সেনগুপ্ত, ন্যাশনাল বুক এজেন্সি প্রাঃ লিঃ, কলকাতা, জুলাই-১৯৭৭।

এই বইতে নজরুলের লেখা সবকটি গান রয়েছে। সেখানে কোথাও নেই এই গানের সম্পর্কে।

তাছাড়া এই গানের সুরকার ছিলেন কমল দাশগুপ্ত এটা নিশ্চিত। আর গীতিকারের ব্যাপারে বলতে গেলে বলতে হয় এইচ এম ভির সাইটে মোহিনীর কথা লেখা থাকলেও কমল দাশগুপ্তের উপর লেখা আর্টিকেল থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে এই গানের লেখক প্রণব রায়ই ছিলেন। কারন তার লেখা অন্যান্যগানগুলোও ঠিক একই শব্দ শৈলী, একই মাত্রার বিন্যাসে লেখা যা মোহিনীর সাথে মিলে না। আর মোহিনী নয় বরং প্রণব রায়ের লেখার ধরনে বেশি মাত্রায় নজরুলের প্রভাব রয়েছে। উনার বাকি গানগুলো শুনে দেখুন। আমার কাছে অন্তত তাই মনে হয়েছে যেখানে মোহিনীর গানগুলো অনেক বেশি আধুনিক মাত্রার।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৩

লিরিকস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাইঃ

মূল শিল্পীঃ গৌরিকেদার ভট্টাচার্য্য, কথাঃ মোহিনী চৌধুরী, সুরঃ শৈলেশ গুপ্ত।

১২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৭

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: নজরুলগীতী না , আমার মনে হয় আপনি উপরে যে ইনফো দিয়েছেন সেটাই ঠিক , মনে হয়না কমল দাসগুপ্ত সুরকার । এ সম্পর্কিত আলোচনা একটা পোস্টে ছিল মেবি , ব্লগার সিরাজ সাঁই উনার ব্লগে । কিন্তু পাচ্ছিনা , উনি ড্রাফটে নিয়েছেন মনে হয় । তাই কনফার্ম করে বলতে পারছি না ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

লিরিকস বলেছেন: কমল দাশগুপ্তর হিস্ট্রি তে বলে গানটা উনি সুর করেছিলেন।

কি হবে আপি?

১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৯

জাফরুল মবীন বলেছেন: একই গানকে একাধিকজন সূর দিতেই পারেন যেমন একই গান গেয়ে থাকেন একাধিক শিল্পী।কিন্তু এ গানের সবচেয়ে পুরোনো রেকর্ড যেটা পাওয়া গেছে সেটা ১৯৪৯ সালের।সেটাতে গায়কঃগৌরিকেদার, গীতিকারঃমোহিনী চৌধুরী এবং সূরকারঃ শৈলেস দত্তগুপ্ত।যদি কেউ এর চেয়ে পুরোনো কোন রেকর্ড দেখাতে পারেন তাহলে তারটা মেনে নেওয়া যাবে।

তাছাড়া আপনি সাফিন/মাহিনের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।জেনে নিতে পারেন তাদের বাবা কমল দাশগুপ্ত কি একাই এ গানের সূর করেছিলেন,না তার পূর্বেও এ গানের সূরকার ছিল?এছাড়াও জানতে পারবেন কে এ গানের রচয়িতা-তাদের কাছে এসব তথ্য থাকার সমূহ সম্ভাবনা আছে।

শৈলেস যে সূরে গানটি কম্পোজ করেছিলেন সে সূরে আজকাল কাউকে গাইতে শুনি না।

ধন্যবাদ লিরিকস।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯

লিরিকস বলেছেন: তাহলে গানের সুরকার হিসাবে দুজনেরই নাম দেব?

হামিন শাফিন কে কই পাব?

১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই গানটিকে যে সকল জায়গায় নজরুল গীতি হিসাবে বলা হয়েছে শুধুমাত্র সেখানেই এর সুরকার হিসাবে কমল দাশগুপ্ত এর নাম এসেছে। আর জেসব জায়গায় গানটিকে গীতিকার-মোহিনী চেীধূরীর লেখা বলা হয়েছে তার অধিকাংশ জায়গায় সুরকার হিসাবে নাম এসেছে শৈলেশ গুপ্ত। আর যে মিউজিক কোম্পানি থেকে গানটি বেড়িয়েছিল সেখানে গীতিকার হিসাবে মোহিনী চেীধূরীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সে বিবেচনায় সুরকার শৈলেশ গুপ্ত হবার সম্ভাবনাই বেশি।

মবিন ভাইয়ের কমেন্ট এর যুক্তিও ফেলে দেয়া যায় না। একটি গান দুজন সুর করতেই পারে। গৌরি কেদার ভট্টাচার্য এর গাওয়া গানের সাথে অনুপ ঘোষালের গাওয়া গানের সুরের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।

গৌরি কেদার ভট্টাচার্য এর গাওয়া গান এর লিংক

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭

লিরিকস বলেছেন: তাহলে কমল দাশগুপ্তর কি হবে, আমি একটা লিংক দিয়েছিলাম পোস্টে ১মে, ওখানে লিখেছে কমল দাশগুপ্ত।


কথা ও গানে অর্ঘ্য কিংবদন্তি সুরকারকে
কমল দাশগুপ্তের জন্মশতবর্ষ
মোরসালিন মিজান
কোন অনুষ্ঠানে ফিরোজা বেগমকে একটুখানি পাওয়া এখন ভাগ্যের ব্যাপার। বার্ধক্যজনিত কারণে সাধারণ্যে তিনি আসেন না। আর এলেও মুহূর্তের জন্য। অথচ শনিবার এর ঠিক উল্টোটি ঘটল। দর্শকশ্রোতা আসার বহু আগেই অনুষ্ঠানস্থলে আসলেন তিনি। গায়ক পুত্র শাফিন আহমেদের হাত ধরে মঞ্চে উঠলেন। এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত ঘুরে দেখলেন। সবটুকু সন্তুষ্ট হলেন। এরপর প্রখ্যাত নজরুলসঙ্গীত শিল্পী গিয়ে বসলেন ব্যাকস্টেজে। হ্যাঁ, ফিরোজা বেগম ব্যাকস্টেজে! সঙ্গীতগুরু ও উপমহাদেশের কিংবদন্তি সুর স্রষ্টা কমল দাশগুপ্তকে জন্ম শতবার্ষিকীর অর্ঘ্য নিবেদন করতে এসেছিলেন তিনি। একই আয়োজনে যোগ দেন দেশের তারকা শিল্পীরা। নবীনরাও এসেছিলেন। সকলে মিলে হৃদয়ে সবটুকু শ্রদ্ধা নিবেদন করেন কমল দাশগুপ্তকে।
শনিবার শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কমল দাশগুপ্ত ফাউন্ডেশন। এ উপলক্ষে দারুণ সাজানো হয় মিলনায়তন। পরিপাটি আয়োজনে বর্তমান প্রজন্মের কাছে কমল দাশগুপ্তের অবদান তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়। শুরুতে মঞ্চে আসেন শিল্পী পরিবারের সদস্য গায়ক আসাফ উদ্ দৌলা। কমল দাশগুপ্তের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে একটি সুলিখিত নিবন্ধ পাঠ করে শোনান তিনি। এরপর গানে গানে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন প্রখ্যাত কণ্ঠ শিল্পী সৈয়দ আব্দুল হাদী। প্রয়াত সুরকারের গানের বিশাল ভা-ার থেকে তিনি বেছে নেন ‘পৃথিবী আমারে চায়’ গানটি। সঙ্গে সঙ্গে যেন হেসে খেলে ওঠে মিলনায়তন। অদ্ভুত সুন্দর সুর। আর অনবদ্য কণ্ঠ। দুয়ের মেলবন্ধনে মন্ত্রমুগ্ধ শ্রোতা। শিল্পীর দ্বিতীয় পরিবেশনাটি ছিল ‘তুমি কি এখন দেখিছ স্বপন’। কালজয়ী এ গানের সঙ্গে দারুণ একাত্ম হন শ্রোতা। বহুকাল ধরে শোনা এমন প্রিয় কথা সুরে এগোতে থাকে অনুষ্ঠান। কমল দাশগুপ্তকে শ্রদ্ধা জানাতে শাকিলা জাফর বেছে নেন শৈলেন রায়ের লেখা ‘আমি বনফুল গো’ গানটি। পরে তিনি গায় ‘তুফান মেইল তুফান মেইল যায় তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে’ গানটি। কণ্ঠশিল্পী ফাতেমা-তুজ-জোহরা শাফিন আহমেদের সঙ্গে ™ৈ^তকণ্ঠে গেয়ে শোনান ‘মোর জীবনের দুটি রাতে তারই স্মৃতি লয়ে মনের গহনে’ এবং ‘এ ভরা ভাদরে কি আদর রে’ গান দুটি।
অনুষ্ঠানে বাবার সুর করা দুইটি একক পরিবেশন করেন শাফিন। ‘কণ্ঠে আমার নিশিদিন’ ও ‘এসেছিল মধুযামিনী দুটো জীবনে ফুলবনে’ গান দুটি বেসুরো ঠেকলেও নতুনত্ব ছিল। অনুষ্ঠানে আসাফ উদ্ দৌলা গেয়ে শোনান গজল আঙ্গিকে দুইটি গানÑ ‘ঘুমের ছায়া চাঁদের চোখে’ ও ‘তাসবিহ’। ফেরদৌস আরা পরিবেশন করেন ‘ভুলি নাই ভুলি নাই’ ও ‘জানি বাহিরে আমার তুমি অন্তরে নও’। এরপর মঞ্চে আসেন সাবিনা ইয়াসমীন। তিনি পর পর পরিবেশন করেন ‘এমনই বরষা ছিল সেদিন’ ও ‘তুমি এসেছিলে জীবনের আমার পথের ভুলে’। সবশেষে মঞ্চে আসেন সুবীর নন্দী। তিনি একে একে পরিবেশন করে ‘দুইটি পাখি দুই তীরে ও ‘মেনেছি গো হার মেনেছি’।
সঙ্গীত পরিচালনা করেন সুজেয় শ্যাম। অনুষ্ঠানে কমল দাশগুপ্তের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র দেখানো হয়। ১৯১২ সালের ৯ এপ্রিল যশোরের কালিয়ায় বনেদি একান্নবর্তী পরিবারে জš§গ্রহণ করেন উপমহাদেশের অন্যতম গুণী সুরকার, সঙ্গীতজ্ঞ কমল দাশগুপ্ত। ১৯৭৪ সালের ২০ জুলাই তিনি শেষ নিশ^াস ত্যাগ করেন। পৃথিবী আমারে চায়, আমি বন ফুল গো, ভাল না লাগে তো দিও না মন, যদি গান থেমে যায় দীপ নিভে যায়, এই কি গো শেষ দান, দুটি পাখি দুটি তীরে, ভালবাসা মোরে ভিখারী করেছে, তুমি কি এখন দেখিছ স্বপন, জানি জানি গো মোর শূন্য হৃদয় ভরে দেবে, এনেছি আমার শত জনমের প্রেম, মেনেছিগো হার মেনেছি, আমার এ ভালবাসা জানিগো তোমারসহ প্রায় সাড়ে ৮ হাজার গানের সুরকার কমল দাশগুপ্ত। পৈত্রিক নিবাস তৎকালীন যশোর জেলার নড়াইল মহকুমার (বর্তমানে জেলা) কালিয়া থানার বেন্দাগ গ্রামে। কমলের পিতা তারাপ্রসন্ন দাশগুপ্ত ভাল ধ্রুপদী গাইতেন। কমল দাশগুপ্তের ভাই- বোনেরা সকলেই কণ্ঠ শিল্পী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলেন। শৈশবে বড় ভাই অধ্যাপক বিমল দাশগুপ্তের কাছে খেয়াল দিয়ে সঙ্গীত জীবন শুরু করেন। ডিএল রায়ের পুত্র দিলীপ রায়, কৃষ্ণচন্দ্র দে (কানা কেষ্ট) এবং ওস্তাদ জমিরউদ্দিন খাঁর কাছে খেয়াল, ঠুমরী, দাদরা ও গজলের তালিম গ্রহণ করেন তিনি। যখন কলকাতা বেতার ও হিজ মাস্টারস ভয়েসের তরুণ শিল্পী তখন আধুনিক বাংলা গানের দৈন্যদশা তাঁর শিল্পী মনকে ব্যথিত করে তোলে। এই সময় তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে সৃষ্টি করেন এক নতুন সুরের ধারা যেখানে তিনি একেবারে স্বতন্ত্র। ত্রিশ এবং চল্লিশের দশকে গ্রামোফোন ডিস্কে তাঁর সুরে গাওয়া বহু গান বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বহু জনপ্রিয় গানের সুর করেন কমল দাশগুপ্ত। দীর্ঘ জীবনে প্রায় ৩শ’ নজরুলসঙ্গীতের সুর করেন তিনি।
১৯৩২ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত তিনি গ্রামোফোন রেকর্ড ও চলচ্চিত্র মিলিয়ে চার হাজারের অধিক গানে সুরারোপ করেছেন এবং অসংখ্য গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। বাংলা এবং হিন্দি গানের সব ভুবনেই বিচরণ করেছেন তিনি। উর্দু ভাষার ওপরও তাঁর ছিল বিশেষ পারদর্শিতা। যুথিকা রায় ও কমল দাশের দ্বৈত উর্দুতে গাওয়া নাত ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। হিন্দীতেও তিনি গীত ও ভজন রচনা করেছেন প্রচুর। ঠুমরী সৃষ্টিতেও তাঁর অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। সুরের জগতে রাগরাগিণীর ওপর অবাধ বিচরণ ছিল তাঁর। দক্ষিণ ভারতের বিখ্যাত গায়িকা শ্রীমতী শুভলক্ষ্মীর কণ্ঠে কমল দাশগুপ্তের সুরারোপিত বিখ্যাত ‘মে নিরগুনিয়া গুন নেহী’ ভজনটি ব্যাপক সুখ্যাতি অর্জন করেছিল। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে তাঁর সুরারোপিত হিন্দীগান ‘ও প্রীত নেভানেওয়ালী’ এবং ‘কিতনে দুখ্ ভুলায়া তুমনে’ গান দুটি শ্রোতাদের মনে আশ্চর্য রকম প্রভাব বিস্তার করে। ‘যদি ফিরে দেখা হয় সহসা’ ঠুমরী সৃষ্টি তাঁর একটি কালজয়ী সৃষ্টি। ‘চুপকে চুপকে বোল ময়না’ সুরারোপিত রেকর্ডের গানটি লক্ষাধিক কপি বিক্রয় হয়েছিল। এভাবেই তাঁর সুরারোপিত বিভিন্ন ধরনের ও বিভিন্ন ভাষার গানগুলো অনাদিকাল ধরে সঙ্গীতপিপাসুদের হৃদয় আঁকড়ে থাকবে।
৪৭ বছর বয়সে ১৯৫৫ সালে নজরুলসঙ্গীত শিল্পী ফিরোজা বেগমকে বিয়ে করেন কমল দাশগুপ্ত। তাঁদের সংসারে তিন সন্তানÑ তাহসিন, হামীন ও শাফিন।

১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪

এহসান সাবির বলেছেন: বেশ জমেছে দেখছি!!!

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

লিরিকস বলেছেন: কোন তথ্য থাকলে দিন প্লিজ।

১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭

গানচিল বলেছেন: "এনেছি আমার শত জনমের"(১৯৪৯)
গীতিকারঃ মোহিনী চৌধুরী
সুরকারঃ শৈলেশ গুপ্ত
গানটার মূল শিল্পী গৌরীকেদার ভট্টাচার্য্য
১৯৮২ সালে একই গান অনুপ ঘোষালও রেকর্ড করেন, যা গৌরিকেদারের চেয়েও আরও অনেক বেশী জনপ্রিয় হয়। মন্তব্যে অনেকে অনেক উল্টাপাল্টা করলেও এটাই গানের আসল তথ্য।আর উক্ত গান নিয়ে এইচএমভি থেকে প্রকাশিত গৌরিকেদার ও অনুপ ঘোষালের অরিজিন্যাল দুটো সিডিও এই অধমের কাছে আছে।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

লিরিকস বলেছেন: চমৎকার ভাইয়া।


তবে

কমল দাশগুপ্তর হিস্ট্রি তে বলে গানটা উনি সুর করেছিলেন।
এটা কোন তথ্য আছে ভাইয়া?

১৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

রাজিব বলেছেন: আমি নিজেও জানতাম যে এটি নজরুলের গান। ছোট বেলা থেকেই জানতাম। এখন দেখছি ভুল জানতাম। এই পোস্ট দয়া করে মুছবেন না।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪২

লিরিকস বলেছেন: আপনার মত আমিও তাই জানতাম।

এখন দেখি অন্য তথ্য।

আপনাকে পোস্টে পেয়ে ভালো লাগছে।

১৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২

মামুন রশিদ বলেছেন: আমিও জানতাম এটা নজরুল গীতি । কিন্তু কমেন্টস পড়ে কনফিউশনে পড়ে গেলাম । 'গানচিল' ভাই দীর্ঘদিন ধরে গান নিয়ে কাজ করছেন । ১৬ নাম্বার কমেন্টে উনার দেয়া তথ্য বেশ গুরুত্ব বহন করে । বাকিরাও যেহেতু তাদের তথ্যের স্বপক্ষে লিংক দিয়েছেন, তাই যাচাই না করে কোন মন্তব্য করতে পারছি না ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

লিরিকস বলেছেন: গানচিল বলেছেন: "এনেছি আমার শত জনমের"(১৯৪৯)
গীতিকারঃ মোহিনী চৌধুরী
সুরকারঃ শৈলেশ গুপ্ত
গানটার মূল শিল্পী গৌরীকেদার ভট্টাচার্য্য
১৯৮২ সালে একই গান অনুপ ঘোষালও রেকর্ড করেন, যা গৌরিকেদারের চেয়েও আরও অনেক বেশী জনপ্রিয় হয়। মন্তব্যে অনেকে অনেক উল্টাপাল্টা করলেও এটাই গানের আসল তথ্য।আর উক্ত গান নিয়ে এইচএমভি থেকে প্রকাশিত গৌরিকেদার ও অনুপ ঘোষালের অরিজিন্যাল দুটো সিডিও এই অধমের কাছে আছে।

১৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সামু ব্লগে বাংলা গানের জন্য তথ্যের ভাণ্ডার হিসাবে যারা পরিচিত তাদের মধ্যে ব্লগার গানচিল, ব্লগার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাইঃ ভাই এই গানটির সম্পর্কে একই তথ্য দিয়েছেন। সামুর বাংলা গানের আর এক এনসাইক্লোপিডিয়া ব্লগার সিরাজ সাঁই এর একটা লিংক দিচ্ছি। পোস্ট আর কমেন্টগুলো পড়ে দেখুন আশারাখি আর কনফিউশন থাকবে না।

গৌরীকেদার ভট্টাচার্য - কালজয়ী বাংলা গান - শত জনমের প্রেম

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

লিরিকস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

গানটা আপনার পছন্দের, সেখান থেকে খুঁজতে খুঁজতে এখন আমরা সঠিক তথ্য পেয়েছি বলে মনে হয়।

২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: রাজিব বলেছেন: আমি নিজেও জানতাম যে এটি নজরুলের গান। ছোট বেলা থেকেই জানতাম। এখন দেখছি ভুল জানতাম। এই পোস্ট দয়া করে মুছবেন না।


ঠিক। এটাকে রেগুলার পোস্ট বানিয়ে দিলে হয়ে যাবে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

লিরিকস বলেছেন: গুড আইডিয়া।

সো হেল্প মি।

২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৮

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: প্রবাসী পাঠক ভাই যে পোস্টটা দিয়েছেন , আমি সেটার কথাই বলছিলাম !
আর আপু আপনি পোস্টে যে অন্য গান গুলোর কথা বলেছেন , তার অনেক গুলোই এই লিঙ্ক থেকে দেখে নিতে পারেন ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮

লিরিকস বলেছেন: বুঝলাম!!
কিন্তু আমার ওদিকে মন নাই কারণ প্রো পিক!!

আমিও কালো চুড়ি পরে শুধু হাতের ছবি তুলব।

:) :) :) :) :) :) :)

২২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০৩

যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: একটা অত্যন্ত জনপ্রিয় গান নিয়ে খুব তথ্যপূর্ণ আলোচনা পড়লাম। পোস্ট এবং পোস্টের মন্তব্যগুলো চমৎকার। অনেক কিছু জানা ছিল না গানটা সম্পর্কে। এতদিন ধরে শুধু শুনেছি। এই প্রথম জানতে পারলাম গানটা নজরুলের না। আমিত এটা নজরুল সংগীত বলেই জেনে এসেছি এতদিন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এমন চমৎকার অজানা একটা তথ্য তুলে ধরার জন্য।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৪

লিরিকস বলেছেন: অনেক ভালো লাগছে আপনার মন্তব্য পেয়ে।

ভাবি কে সালাম দিবেন।

২৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

খাটাস বলেছেন: করেছেন কি? :-B ভেরি গুড জব লিরিকস আপু। !:#P

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

লিরিকস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মেইলের রিপ্লাই কোথায় ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০১

লিরিকস বলেছেন: ডান।

২৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার!!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১৩

লিরিকস বলেছেন: আপনার মন্তব্য ২ বার এসেছিল, ১ টা মুছে দিয়েছি।


ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এই দোয়া রইল।

২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: পোস্ট রেগুলার করায় ধন্যবাদ ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

লিরিকস বলেছেন: আপনার মত আমিও তো একই জিনিস জানতাম।

সঠিক তথ্য মনে হয় আমরা পেয়েছি।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পোস্টটাকে রেগুলার পোস্ট করে দেয়াতে ভালো হয়েছে। এর ফলে এই পোস্টের আলোচনামূলক কমেন্টগুলো টিকে থাকবে।


পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে নিলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ লিরিকস আপু।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬

লিরিকস বলেছেন: সঠিক তথ্য মনে হয় আমরা পেয়েছি।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫২

কাজী রায়হান বলেছেন: আমি দুঃক্ষিত , আমি নজরুলের যে কয়েকটি সিডি কিনেছি সব গুলোতেই এই গান ছিল । আর তাছারা আমার ছোটচাচা যখন নজরুলগিতী গাইতেন তখন আমি ছোট ছিলাম,নজরুলগিতী ভেবেই শুনতাম,গাইতাম। কয়েকজন খুব ভালো তথ্য আর যুক্তি দিয়েছেণ । তারা সঠিক হয়ে থাকতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভুল তথ্যের জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃক্ষিত

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

লিরিকস বলেছেন: ভাইয়া আমিও আপনার মত নজরুলের গান ভাবতাম।

কয়েকজন খুব ভালো তথ্য আর যুক্তি দিয়েছেন তা দেখে তো কিছু বলতে পারছি না।

ভাইয়া প্লিজ এই ভাবে দুঃক্ষিত বলে আমাকে লজ্বা দেবেন না। প্লিজ।

অনেক ভালো লেগেছে আপনাকে আলোচনাতে পেয়ে।

২৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৬

জাফরুল মবীন বলেছেন: পোস্টটিকে রেগুলার করার জন্য অভিনন্দন লিরিকসকে !:#P !:#P !:#P

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

লিরিকস বলেছেন: আপনার জন্যও রইল প্রাণ ঢালা অভিনন্দন।

৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৫

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: পোস্ট টা রেগুলার করে ভালো করেছ আপু , নইলে এই আলোচনা আর লিঙ্ক গুলো হারিয়ে যেত ।

হাহা , তুলে ফেল হাতের চুড়ি পড়া ছবি 8-| 8-|

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

লিরিকস বলেছেন: তুলে ছবি দেব ঈদের সময় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.