![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিসান রেস্টুরেন্টে গত ০১ জুলাই জঙ্গী হামলার ঘটনায় ২০ বিদেশিসহ মোট ২৮ জন নিহত ও অর্ধ শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৫ জনকে জঙ্গি হিসেবে শনাক্ত করেছে আন্তঃবাহিনী গণসংযোগ পরিদফতর। বিদেশিদের মধ্যে ৯ জন ইতালীয়, ৭ জন জাপানি ও একজন ভারতীয়। জঙ্গীরা ছাড়া বাকী সবার মৃতদেহ তাদের আত্মীয় স্বজন এসে নিয়ে গেছেন। এমনকি যারা বিদেশী তাদের লাশ পর্যন্ত তাদের দেশে পৌছে গেছে। কিন্তু যারা জঙ্গী তাদের লাশ তাদের বাবা, মা বা আত্মীয়স্বজন কেউ গ্রহণ করতে আসেনি। তাহলে কি জীবনে তারা পদার্পণ করেছিল এটা কি তারা কখনও ভেবেছিলো? এই পৃথিবীতে দেখেছি স্বজনের লাশ খোঁজার জন্য তারা লাখ লাখ টাকা খরচ করে, এমনকি পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাওয়ার প্রয়োজন হয়না কেন তারা সে চেষ্টা করে। কিন্তু আজ স্বজনেরা জানা সত্ত্বেও ঘৃণার কারনে এই জঙ্গীদের লাশ গ্রহণ করছেনা। তারা জীবিত অবস্থায় কি কখনও কল্পনা করেছে তারা জগত তো দূরে থাক, তাদের বাবা, মা, ভাই, বোন, আত্মীয়-স্বজনের কাছে কতটুকু ঘৃণিত পাত্র হয়েছে? এটা যদি তারা জানত তাহলে তারা এই জঘন্য কাজে আমার মনে হয় পা বাড়াত না। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম অযথা হত্যাকাণ্ড সমর্থন করে না। জিহাদের নামে এই সমস্ত যুবকদের যারা ভিন্ন পথে পরিচালিত করছে তারা যেমন ঘৃণিত তেমনি যারা জগত, সংসার, পরিবার রেখে এই অন্ধকার পথে পা বাড়াচ্ছে তারাও ঘৃণিত। তাদের জায়গা হবেনা কোথাও।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম অযথা হত্যাকাণ্ড সমর্থন করে না। জিহাদের নামে এই সমস্ত যুবকদের যারা ভিন্ন পথে পরিচালিত করছে তারা যেমন ঘৃণিত তেমনি যারা জগত, সংসার, পরিবার রেখে এই অন্ধকার পথে পা বাড়াচ্ছে তারাও ঘৃণিত। তাদের জায়গা হবেনা কোথাও।
++++++++