| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রধান ফটক পেরুতেই চোখে পড়ে বাগানবিলাস ফুলের সতেজ সম্ভাষণ। ভিতরে ঢুকে দেখা যায় ছিমছাম পরিচ্ছন্ন কক্ষ। প্রয়োজনীয় নির্দেশনাগুলো ঝুলিয়ে দেওয়া আছে নোটিস বোর্ডে। নেই দালালের চিরচেনা আনাগোনা। এই সুশৃঙ্খল পরিবেশ দেখে বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই এটি একটি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। সরেজমিন উত্তরা পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে দেখা যায়, যে কোনো তথ্যের জন্য গেট দিয়ে ঢুকতেই রয়েছে অনুসন্ধান ডেস্ক। এখানে কাজের বিষয়ে বললে কাউন্টারের দায়িত্বরত কর্মী জানিয়ে দেন প্রয়োজনীয় নির্দেশনা। এখানে পাসপোর্টের আবেদন ফরম জমা দিতে আসেন মানুষ। কাউন্টারে ফরম জমা দিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতেই ডাক পড়ে ছবি ওঠানো, আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া এবং তথ্য পূরণের জন্য। সেখান থেকে পাসপোর্ট গ্রহীতাকে দিয়ে দেওয়া হয় রিসিভ কপি। আর এখানেই শেষ হয় পাসপোর্ট অফিসের কাজ। এরপর পুলিশের পক্ষ থেকে পাসপোর্টের আবেদনকারীর তথ্য অনুসন্ধান করে পাসপোর্ট অফিসে রিপোর্ট পাঠানোর দুই থেকে তিন দিনের মধ্যেই দিয়ে দেওয়া হয় পাসপোর্ট। অথচ এই কাজের জন্য মানুষকে পাসপোর্ট অফিসে ঘুরতে হতো দিনের পর দিন। অগত্যা ঝামেলা এড়াতে টাকা দিয়ে ধরতে হতো দালাল। অনলাইনে ফরম প্রাপ্তি এবং পাসপোর্ট অফিস ব্যবস্থাপনার পরিবর্তনে ভোগান্তি কমেছে মানুষের।

২|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
সুমন কর বলেছেন: এখনো অতো সহজ হয়নি প্রচুর ভোগান্তি পোহাতে হয় !!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫
নতুন বলেছেন: সরকারী দলের কিছু ছিচড়ে পোলাপাইন শহরের পাসপোট অফিস দখল করে রাখে.... পাসপোট প্রতি ১০০০ থেকে ৩ হাজার টাকা তারা আয় করে...
পুলিশ ৫০০টাকা থেকে ৩০০০টাকা নেয় ভ্যারিফিকেসেনর জন্য।
এটা বন্ধকরা রকেট সায়ান্স না...
সরকারী দলের সদইচ্ছাই যথেস্ট...