![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৌদি আরবে ব্যপক ধর-পাকাড় এবং বাংলাদেশে ধর্ষন/ইভ-টিজিং আশংকাজনক হারে বাড়ার প্রবল সম্ভাবনা!
বর্তমানে একটার পর একটা "অপ্রয়োজনিয়" বিষয় নিয়ে আমাদের দেশে দেশপ্রেমিক/ইসলামপ্রেমিক মানুষজন ধারুন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিখ্যাত হতেও সময় লাগছে না এমন পরিস্থিতিতে। কোথাকার ইমরান কিংবা অখ্যাত হেফাজতে ইসলাম টিভি সহ সব মিডিয়া দখল করে বসে আছেন। আর এই সময়েই চলছে সৌদি আরব থেকে "শ্রমিক" ছাটাই অভিজান।
সৌদি আরবে যারা পুলিশের হাতে ধরা খাচ্ছেন তারা বর্তমানে জেলের ১০ বাই ১২ কামরায় দেশে যাবার দিন গুনছেন। ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যাবে ভালো কথা - আনন্দের কথা। কিন্তু সমস্যা শুরু হবে তার কিছুদিন পরই...
আমরা বিষয়টিকে একটু বাস্তবতার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার চোখে দেখতে চাই।
১ - পরকীয়া অশঙ্কাজনকহারে হ্রাস পাবেঃ
যেসব ভাইরা বিয়ে করে বউ রেখে পেটের ধান্দায় বিদেশ এসেছেন তাদের মধ্যে কিছু মানুষের* স্ত্রীগন এরই মধ্যে পাশের বাড়ীর যুবকের সাথে শাররীক লীলা কর্মে কামাতুর বদন-জ্বালা নিভাইতে সক্ষম হয়েছেন। অনেক আন্টি তার থেকে আধা বয়সি ছেলে/কিংবা মেয়ের প্রাইভেট মাষ্টারের সাথে ইতোমধ্যে হয়তো বদন-পেয়ারা হয়েছেন। এসব যুবক অভিজ্ঞ আন্টি/আপুদের সান্নিদ্যে থেকে থেকে লীলা-কামে ওস্তাদ হয়ে উঠেছেন।
এদিকে যেহেতু কিছুদিনের মধ্যে সৌদি থেকে আন্টি/আপুদের স্বামীগন দেশে গিয়ে পুর্নমাত্রায় বেকার থাকবেন তাই তারা দিন রাত এমনকি সকালেও উত্তপ্ত বোধ করিয়া স্বস্ত্রীক বস্ত্রহীন হবেন এবং স্ত্রীগনের পৃর্বের সময় না দেয়ার অভিযোগ স্মরন করে ভাইয়েরা আরো যৌন-কর্মঠ হবেন (বেকার মানুষ কি আর করবে?)। নারীগনতো আর মেশিন না - এক সময় তাদেরও সখ মিটে যাবে এবং "আলগা" খেতে যাবেন না।
রবি ঠাকুর বলেছিলেন "যে বাঘ একবার মনুষ্য মাংশ খাইবে, সে অন্য কিছু খাইতে চাইবে না"। এই সুত্রমতে প্রাইভেট মাষ্টার কিংবা পাশের বাড়ীর যুবক পরকীয়া করতে না পেরে এদিক ওদিক "মুখ মারবে"। তারা প্রথমে ক্ষুদা মিটানোর উদ্দেশ্যে ৩য় শ্রেনীর ছাত্রী ধর্ষণ করতে চাইবে, তাতে ফেল মারলে গরু-ছাগল-ভেড়া সহ যেখানে গোলাপী ছিদ্র দেখিবে সেখানেই দন্ডায়মান দন্ড চালান করিবার জন্য মরিয়া হয়ে যাবে। সব কথার শেষ কথা হলো তাদের "মেশিন চলবে"।
সাধু সাবধান - মেশিন সামলান!!!
২ - চুরি ডাকাতি ছিনতাই বাড়বেঃ
যে সকল যুবক এতদিন প্রবাসীর বিবিদের সুখ সাগরে ভাঁসিয়ে তাদের স্বামীদের কষ্টার্জিত টাকা নিজের হাতখরচ / মোবাইল রিচার্জ / নতুন টাচ্ স্ক্রিন মোবাইল কেনার সখ মিটিয়ে আসছিলেন; আন্টির জামাই খালিহাতে বাড়ি ফিরে যাবার পর আন্টির বাপের বাড়ি থেকে তার অসময়ের শরীর-বন্ধুর (পরকারী) হাতখরচের টাকা এনে দেবেন না। মোট কথা পাশের বাড়ীর বেকার যুবকের আলগা ইনকামের পথ বন্ধ!
যে সবসময় বিরীয়ানী খেয়ে অব্যস্থ তার তো আর কচুশাক/আলুভর্তা ভালো লাগবে না। তাই সে ছেলেটি হাতখরচের টাকার জন্য অন্যের ঘরে সিধ কাটবে। একটু বেশি সাহসী হলে ডাকাতি কিংবা ছিনতাইয়ের মত মহান অর্থউপার্যন উপায় অবলম্বন করবে।
কাক্কু, রাতে ঘুমানোর আগে ভালো করে দেখে নিন - দরজা বন্ধ করেছেন তো?
চলবে...
কিছু মানুষের*:
হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমান নয়। সৌদি আরবে ৪৫ লক্ষ বাংলাদেশী থাকেন। আর বিশ্বের সব দেশ মিলিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশীর সংখ্যা এক কোটির একটু বেশি। এক কোটি প্রবাসীর মধ্যে সবার বউ পরকীয়া করেন না। কিছু নারী তার স্বামীর কষ্টের কথা অনুধাবন করে মন চাইলেও বিপথে হাঁটেন না। যে লোক বিদেশ আছে তারও নিশ্চয় একার পেট চালানোর জন্য বিদেশ পড়ে থাকতে হয়না। সংসারের প্রতি দায়িত্ব আছে বলেই সে আপন আত্মিয় ছেড়ে পরবাসী।
©somewhere in net ltd.