![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন অতি সাধারণ মানুষ। নিজের সম্পর্কে বলবার মত তেমন কিছুই আমার নেই। আমি সর্বদা সত্যের সন্ধানে সময় কাটাতে ভালবাসি। আর ভালবাসি স্রষ্টা ও সৃষ্টিকে। প্রয়োজনে মানুষের পাশে থাকার জন্য সাধ্যমত চেষ্টা করি। অন্যকে ঠকানোর কথা ভাবতেই পারিনা। এ কালটাই যে সবকিছুর শেষ নয় তা বিশ্বাস করি।
যৌনতা দমনের জন্য মানুষ বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন কোরে থাকে। কিন্তু এই গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দেয়া কোন ইমানদারের জন্য শোভা পায়না। কারণ তাকওয়া অর্জনের জন্য অবশ্যই তাকে কণ্টকাকীর্ণ পথে অতি সন্তর্পণে পা ফেলতে হয়। মহান স্রষ্টার সান্নিধ্য লাভ করাই যেহেতু একজন বিশ্বাসীর মূল লক্ষ্য, তাই আল্লাহর কিতাব ও রাসূলের (সাঃ) আদর্শকে জেনে ও চিনে প্রতিটি বিষয়ে অতি সন্তর্পণে পথ চলাই যেন আমাদের মূল লক্ষ্য হয়-
সকল অশ্লীল/ লজ্জাজনক কাজ হারাম হওয়ার ব্যাপারে আল-কোরআনের সূরা আরাফ এর ৩৩ নং আয়াতের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি-
(০৭:৩৩) অর্থ- তুমি বলে দাও, আমার পালনকর্তা হারাম করেছেন যাবতীয় প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অশ্লীল/ লজ্জাজনক বিষয়সমূহ এবং সকল গোনাহ এবং অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি করা, আল্লাহর সাথে অংশীদার করা, যে বিষয়ে তিনি কখনো কোন সনদ অবতীর্ণ করেননি এবং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এমন সব কথা বলা, যার ব্যাপারে তোমাদের কোন জ্ঞানই নাই।
এই আয়াত অনুসারে যৌনতার সাথে সম্পৃক্ত যাবতীয় প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অশ্লীল/ লজ্জাজনক বিষয় ও গোনাহসমূহ, এমনকি যে কোন বিষয়ে অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি করাও হারাম হয়ে যায়।
আল-কোরআনে শুধুমাত্র বিবাহিত স্ত্রীদের সাথেই যৌনকর্ম অর্থাৎ সহবাস করার স্পষ্ট ইংগিত দেয়া হয়েছে-
সূরা বাকারা-
(০২:১৮৭) অর্থ- রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ। আল্লাহ অবগত রয়েছেন যে, তোমরা আত্নপ্রতারণা করছিলে, সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। অতঃপর তোমরা নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর এবং যা কিছু তোমাদের জন্য আল্লাহ দান করেছেন, তা আহরণ কর। আর পানাহার কর যতক্ষণ না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত। আর যতক্ষণ তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমানা। অতএব, এর কাছেও যেও না। এমনিভাবে বর্ণনা করেন আল্লাহ নিজের আয়াত সমূহ মানুষের জন্য, যাতে তারা বাঁচতে পারে।
(০২:২২৩) অর্থ- তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য কর্ষণকারী উর্বর শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যখন খুশি তোমাদের কর্ষণকারী উর্বর শস্য ক্ষেত্রে গমন কর। আর তোমাদের নিজেদের জন্য উৎপাদন (অগ্রীম/আগামী দিনের ব্যবস্থা গ্রহণ) কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
সুতরাং বিবাহিত স্ত্রীর সঙ্গ ছাড়া অন্য কোন উপায়ে যৌন ক্রিয়া সম্পন্ন করা অশ্লীলতার নামান্তর এবং হারাম। আর অশ্লীলতা সম্পর্কিত অপরাধগুলোর মধ্যে হস্তমৈথুনও অন্তর্ভূক্ত বলে আমি বিশ্বাস করি। যৌনক্ষুধা মটানোর জন্য নারীদের ছেড়ে পুরুষদের কাছে গমন করা সীমালঙ্ঘনকারী অপরাধ। আর পশুর সাথে সঙ্গম করা শুধু সীমালঙ্ঘনকারী অপরাধই নয় বরং মানুষের জন্য যা খুবই অপমানজনক ও লজ্জাজনকও বটে। এরূপ জঘন্য কর্মে লিপ্তদের অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে। কিন্তু হস্তমৈথুন যেহেতু সাধারণত এককভাবে, কৃত্রিম উপায়ে ও গোপনে হয়ে থাকে, তাই এটি ‘জিনা’ অর্থাৎ ব্যভিচার, ধর্ষন কিংবা সমকামীতার সমপর্যায়ভূক্ত হিসেবে গণ্য হবেনা। এই অপরাধের জন্য যেহেতু পার্থিব শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয় নাই, তাই এর জন্য কোন কঠিন শাস্তি প্রদান করা সঙ্গত নয় বলেই মনে হয়। তবে এটি যে পাপ তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে হবে এবং এরূপ অবৈধ কর্ম বর্জনের জন্য অবশ্যই সাবধান করতে হবে। প্রয়োজনে কিছুটা কঠোরতা অবলম্বন করাও যেতে পারে।
মহান স্রষ্টা কাম-লালসার অনুসরন কোরে কোন প্রকার অবৈধ পন্থা অবলম্বন করতে নিষেধ করেছেন। তাই হস্তমৈথুনের মত অবৈধ কর্মে আসক্ত হয়ে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসেনা, বরং এ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে। মানুষকে খুবই দুর্বলরূপে সৃজন করা হয়েছে। তাই কখনো অজ্ঞতা বা অসাবধানতা বশত কিংবা উপায়হীন অবস্থায় এরূপ অন্যায় হয়ে গেলে তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে এবং এই অপকর্ম থেকে যথাসম্ভব বেঁচে থাকতে হবে। তা না হলে যেমন পার্থিব ক্ষতি হবার সম্ভাবনা রয়েছে, তেমনি পরকালীন শাস্তির হাত থেকেও রেহাই পাওয়া যাবেনা। বাকিটা মহান স্রষ্টার ইচ্ছা।
সূরা নিসা-
(৪:২৭) অর্থ- আল্লাহ তোমাদের প্রতি ফিরতে (ক্ষমা করতে) চান; কিন্তু যারা কাম-লালসার অনুসারী, তারা চায় তোমরাও যেন (তাঁর কাছ থেকে) অনেক দূরে বিচ্যুত হয়ে পড়।
সুতরাং কাম-লালসার অনুসরণ কোরে কোন অবৈধ পন্থা অবলম্বন করলে পরিনামে স্রষ্টার সাথে দূরত্বই বাড়ে। তাই যে কোন প্রকার অশ্লীল কর্ম থেকে নিজেকে ফিরিয়ে না নেয়া একজন বিশ্বাসীর জন্য শোভা পায়না। কারণ মহান স্রষ্টার পবিত্র সান্নিধ্য লাভের জন্য নিজেকে ভিতরে ও বাহিরে যথাসম্ভব পুত পবিত্র রাখা চাই।
১০ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
সত্য৭৮৬ বলেছেন: আমি শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকেই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
মাশাল্লাহ, আপনার পোষ্টটি সত্যিই চমৎকার এবং এ বিষয়ে সেরা পোষ্ট- (৫২৪১ বার পঠিত, সেইসাথে প্রিয়তে-৯৫ মন্তব্য- ১২০ ভাললাগা- ৪৬)
কথা প্রসঙ্গে একটু বলার প্রয়োজন মনে করছি। আশাকরি কিছু মনে করবেন না-
////////////////////////////////////
আপনি বলেছেন- //ঐ দিন সামুর একটা ব্লগে মন্তব্য গুলো দেখে, মনে হচ্ছিল যে, ধর্মিয় গোড়ামি হইল হস্ত মৈথুনের পথে এক মাত্র বাধা। বিজ্ঞান মনষ্ক অনেক জ্ঞানী ব্যাক্তি হস্ত কর্মের সমর্থন করছিলেন ও উৎসাহ দিচ্ছিলেন। কি হাস্যকর !!! যারা মনে করেন ইমান হারানোর উদ্দেশ্যে হস্ত কর্ম করবেন তারা তা করতে থাকুন। আপনাদের ও আপনাদের সঙ্গি-সঙ্গিনিদের জন্য সমবেদনা রইল। আর ইমানদাররা আল্লাহ করতে না করসে শুধু এই জন্যই হস্ত মৈথুন বাদ দেন।//
/////////////////////////////////////
ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলাকে যারা গোড়ামী বলেন--- তারা নিজেদেরকে যতই বিজ্ঞানমনষ্ক ভাবুক না কেন, তাদের মাঝে যে সঠিক জ্ঞানের অভাব আছে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
যারা মনে করেন ইমান হারানোর উদ্দেশ্যে হস্ত কর্ম করবেন--- আমার পোষ্টটি তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোর জন্য যে, তারা ভুল ভাবছেন ও ভুল পন্থা অবলম্বন করছেন। কারণ ইমানের কমতি থাকলেই মানুষ কোন অশ্লীল পথে পা বাড়ায়। তা যতই তুচ্ছ হোক না কেন। সুতরাং আপনাদের ও আপনাদের সঙ্গি-সঙ্গিনিদের জন্য শুধু সমবেদনা নয়, বরং এ ভ্রান্ত ও পার্থিব ও পরকালীন ক্ষতিকর কর্মটি আর নয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এ পথ পরিহার করার জন্য তাদের প্রতি আমার অনুরোধ রইল।
আর ইমানদাররা আল্লাহ করতে না করসে শুধু এই জন্যই যদি হস্ত মৈথুন বাদ দেন--- তাহলেই সেটাই তাদের জন্যযথেষ্ট। সেই সাথে বিজ্ঞান ভিত্তিক আপনার পোষ্টটি তাদের জন্য অবশ্যই প্লাস পয়েন্ট।
ধন্যবাদ-
২| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:১২
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: ধর্মের বানী তো সবাই জানে। মাথায় রাখবেন, একটা বিড়ালকে খেতে না দিলে সে চুরি করেই খাবার খাবে। আমাদের সমাজে টিনএজ ছেলেদের বিয়ে দেয়া হয় না। ওদিকে শরীরে শুক্রানু উৎপাদনও থেমে থাকে না।নিষিদ্ধ পল্লীতে যাওয়াও নিষিদ্ধ, লজ্জাজনক কাজ। কথাগুলো অড লাগতে পারে, এটাই বাস্তবতা।
যৌনতার তাগিদে হস্তমৈথুন ছাড়া আর কোন উপায় জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে।
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
সত্য৭৮৬ বলেছেন: পেটের তাগিদে চুরি করলে তার ব্যপারে আল্লাহতায়ালা কি সিদ্ধান্ত দেবেন--- তা আমি বা আপনি বলতে পারব না। তবে তিনি যে সর্বজ্ঞ এবং সঠিক ফায়সালা দেবেন, অন্তত এই বিশ্বাসটা নিশ্চয় আমাদের থাকা উচিত। কিন্তু তাই বলে চুরি করার পক্ষে সাফাই গাইলে সেই অপরাধের দায় কি এড়ানো যাবে?
চুরি যাদের মজ্জাগত স্বভাব, তারা পেটের তাগিদ না থাকলেও চুরি করে। তাই তো অনেক দাড়ি-টুপি পড়নেওয়ালারা তড়িঘড়ি নামাজ শেষ করেই মসজিদের সেণ্ডেল চুরির লোভ সামলাতে পারেনা। আবার অনেকে বড় বড় অট্টালিকায় ঘুমিয়ে এয়ারকণ্ডিশন অফিসে বসেও জোচ্চুরি করে।
কিন্তু সত্যিকার ইমানদার ও সৎ মানুষেরা পেটে পাথর বেধেও কষ্ট করে। তারপরও চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি ও খুন কোরে অন্যের সম্পদ হরণ করতে পারেন না।
একইভাবে শুক্রানুর চাপ থাক বা না থাক, ইমানদার মাত্রই সকল অশ্লীল কর্ম হিসেবে পার্থিব ও পরকালীন ক্ষতির হাত থেকে বাঁচার জন্য হস্তমৈথুন পরিহারেও যথাসাধ্য চেষ্টা করা চাই। বাকিটা মহান আল্লাহতায়ালার ইচ্ছা। কারন তিনি কাকে কতটা চাপ সহ্য করার মত ক্ষমতা দান করেছেন-- তা তিনিই ভাল জানেন। কিন্তু তারপরও ইমানদার হিসেবে হস্তমৈথুন এর পক্ষ নেয়ার প্রশ্নই আসেনা। বরং অজ্ঞতা বশত জীবনে কখনো এ ভুল কোরে থাকলে, অবশ্যই তওবা করতে হবে।
ধন্যবাদ-
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
সত্য৭৮৬ বলেছেন: //যৌনতার তাগিদে হস্তমৈথুন ছাড়া আর কোন উপায় জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে।//
আমি যা সঠিক বলে জানি ও মানি-
Narrated `Abdullah: We were with the Prophet (ﷺ) while we were young and had no wealth whatever. So Allah's Messenger (ﷺ) said, "O young people! Whoever among you can marry, should marry, because it helps him lower his gaze and guard his modesty (i.e. his private parts from committing illegal sexual intercourse etc.), and whoever is not able to marry, should fast, as fasting diminishes his sexual power."
(Reference: Sahih al-Bukhari 5066, In-book reference : Book 67, Hadith 4)
৩| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ৩:৩৪
কানা দাজ্জাল বলেছেন: পোলাপাইনডি যাইব কই? ডাক্তাররা আবার একটা কথা কয়, ইউজ ইট অর লুজ ইট। তারা আরো বলে, হাত মারা খারাপ না, এইটা অল্প বয়সে পোলাপান করবই। এখন পরছেনি পোলাপাইনডি মাইনকা চিপায়?
একটু ব্যাখ্যা দেন।
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
সত্য৭৮৬ বলেছেন: আপনি যাদের কথা বলছেন, তাদের জন্য এই পোষ্টের সাথে মি. মুদদাকির (মন্তব্য-১) এর পোষ্টটি পড়ে দেখার অনুরোধ রইল।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:০৯
সত্য৭৮৬ বলেছেন: এই পোষ্টটির কারণে-
আজ থেকে আমার মডারেশন স্ট্যাটাস-
.......................................
আপনার একাউন্টটি স্থগিত করা হয়েছে
উপর্যুপরি নিয়ম ভঙ্গ করায় আপনার একাউন্টটি স্থগিত করা হয়েছে। আপনার একাঊন্টটি ২ সপ্তাহ পর আবার খুলে দেওয়া হবে তবে, আপনাকে নজরে রাখা হচ্ছে। দয়া করে ব্লগ সাইটের নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলুন যাতে করে আপনি নজরদারি থেকে মুক্ত হতে পারবেন।
বর্তমানে আপনার পোস্ট করার সুবিধা বন্ধ আছে।
......................................
আমি কিছুই বুঝলাম না---কেন কেন কেন আমাকে ব্লক করা হলো!!!!!?????
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
সোজাসাপ্টা বাঙালি বলেছেন: সব পুরানো কিতাব পড়ে ভালোই পাঠ অর্জন করেছেন।ভাই আপনার ইন্টারনেটে আসার দরকার কি বুঝলাম না...
নিজেকে আপডেট করুন। জ্ঞান অর্জন করুন আরো।জানার কোনো শেষ নাই।আল্লাহ্ তা'আলা মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দিয়েছেন যাতে মানুষ সেটা কাজে লাগায়।আর আপনি তো দেখছি পুরানো কিতাবে লেখা আছে,তাই এখনো "পৃথিবী গোল নয়, চ্য়াপ্টা" ধরেই বসে আছেন।
পুরুষের শরীরে শুক্রানু উৎপাদন থেমে থাকে না। হস্তমৈথুন না করলে স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বীর্যপাত হবেই। তা এই স্বপ্নদোষ নিয়ে কোরানে কি লিখসে জানাইলে ভালো হয়।
বিয়েও তাড়াতাড়ি দিবে না, হস্তমৈথুনও করা যাবে না, বিছানা ভিজালেও সমস্যা, পোলাপাইন যাইব কোনদিক?
কোনদিন আবার বইলা বসে, খাড়াইলেও গুনাগার হইতে হবে, কারন, খাড়ান মানে মাথায় অশ্লীল চিন্তা আইতাছে!
তা আপনে শুধু খারপ দিকটাই দেখলেন,ভাল দিকটা চোখে পরে না
এই জিনিস মানুষের কল্পনা শক্তি শত,সহস্র গুন যে বাড়াইয়া দেয় সেইটাতো বল্লেন না,
আহা কত জন না জানি কত নায়িকারে শয্যা সঙ্গি করতে পারতেছে স্রষ্টার এই মহান দয়ার কারণে,কোন কৃতজ্ঞতা নাই......
আহা সেইসব দিনের কথা কি ভোলা যায়
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
মুদ্দাকির বলেছেন: হস্তের এই অসাধারন কর্ম নিয়ে বহুদিন আগে লিখে ছিলাম পড়তে পারেন!!!!!!!!