![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশায় সাহিত্যের শিক্ষক। মতাদর্শে মার্কসবাদী। কোলকাতার বাসিন্দা
দিল্লির চিন্তা বাড়িয়ে নতুন একটি রিপোর্ট বিদেশ মন্ত্রকের হাতে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, ভোটের আগে বাংলাদেশে হিংসা ও নাশকতার বন্যা বইয়ে দেওয়ার তোড়জোড় করছে জামাতে ইসলামি। এ জন্য একটি বিশাল তহবিল গড়া হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, শুধু জামাত-ই নয়, সন্ত্রাস-নাশকতার কাজে তাদের সঙ্গে রয়েছে বাংলাদেশের আনাচেকানাচে গোপনে বেড়ে ওঠা অন্তত ১০৮টি মৌলবাদী জঙ্গি সংগঠন। সাউথ ব্লকের দুশ্চিন্তা আরও বাড়িয়ে, রিপোর্টে এ কথাও বলা হচ্ছে, রাস্তায় লড়ার জন্য কিশোরদের নিয়ে বিশেষ একটি কর্মীবাহিনী গড়া হচ্ছে। এদের মধ্যে বাছাই করা একটি অংশকে ফিদায়েঁ হওয়ার মতো মানসিক প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশে নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক সঙ্কট তীব্র হয়ে ক্রমশ বাড়ছে হিংসার পরিবেশ। আদালত জামাতে ইসলামির রেজিস্ট্রেশন বাতিল করায় তারা নিজেদের প্রতীক নিয়ে ভোটে লড়তে পারবে না। যুদ্ধাপরাধের দায়ে তাদের বহু প্রথম সারির নেতা ফাঁসির আসামি। এর বদলা হিসেবেই তারা হিংসা ছাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বক্তব্য, জামাতের পরিকল্পনা কার্যকর হলে এক ধাক্কায় অনুপ্রবেশ বেড়ে যাবে। সেই সঙ্গে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ হয়ে ভারতে সন্ত্রাস আমদানির ঘটনাও বেড়ে যেতে পারে। এর ফলে সব চেয়ে বেশি ধাক্কা লাগবে বাংলাদেশ-সংলগ্ন রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে।
মার্চ মাসে জামাতে ইসলামি যখন প্রথম একক ভাবে ঢাকায় সফল হরতাল করে, চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। তখনই তাদের সাংগঠনিক শক্তি এবং সংহত ক্যাডার বাহিনীর একটা আঁচ পাওয়া গিয়েছিল। জামাতের প্রধান রণকৌশল, পুলিশবাহিনীর ওপর হঠাৎ আক্রমণ ও মারধর করে গ্রেফতার হওয়ার আগেই ভিড়ে মিলিয়ে যাওয়া। সে জন্য টুপি-দাড়ি ছেড়ে জিনস ও টি শার্ট-এ অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে জামাতের ছাত্র শাখা ইসলামি ছাত্র শিবির। রিপোর্ট বলছে, নির্বাচনের আগে এই হামলা আরও বাড়বে। এক বিএনপি নেতাকে উদ্ধৃত করে রিপোর্টে বলা হয়েছে, একটি বাহিনীকে সন্ত্রাস ছড়ানোর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। নাশকতার সময়ে পুলিশের গুলিতে মারা পড়া কর্মীদের পরিবারকে আর্থিক মদত দিতেও তৈরি জামাত নেতারা।
রিপোর্ট অনুযায়ী, সমগ্র পরিকল্পনাটি রূপায়ণের জন্য বাংলাদেশের শতাধিক বাণিজ্য সংস্থার মাধ্যমে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এর মধ্যে যেমন রয়েছে বেশ কিছু ইসলামি ব্যাঙ্ক, রয়েছে বহু হাসপাতালও। এই হাসপাতালগুলি বকলমে জামাত পরিচালিত। জামাত নেতৃত্ব অবশ্য প্রকাশ্যে বলছে, রাজনৈতিক সভা সমাবেশ করার জন্যই তারা সদস্যদের থেকে চাঁদা তোলে। সেই চাঁদার অঙ্ক মাসে অন্তত দশ কোটি টাকা! তবে কোনও বিদেশি রাষ্ট্রের থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি জামাত অস্বীকার করে।
রিপোর্টে বলা হচ্ছে ১৯৮০ সাল থেকেই একটি সুবিশাল বাণিজ্যিক সাম্রাজ্য গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছিল জামাতে ইসলামি। জামাতের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও কর্পোরেট সংস্থার সামাজিক দায়বদ্ধতা খাতের বাজেট পুরোটাই খরচ হয় মৌলবাদী সংগঠনগুলির ‘আদর্শগত’ প্রশিক্ষণের জন্য। এই অঙ্কটাও বেশ কয়েক কোটির।
রিপোর্ট কয়েকটি ঠিকানার একটি বিস্তারিত তালিকাও রয়েছে, যেখানে জামাত-সহ ইসলামি সংগঠনগুলির সশস্ত্র কর্মীরা গোপনে আশ্রয় নিচ্ছে। ঢাকা শহরের প্রায় ২৭০টি এমন ঠিকানার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে যাত্রাবাড়ি, মতিঝিল, ধানমন্ডি, মীরপুর ও চকবাজার থানার নানা এলাকা। জামাতের সঙ্গী মোট ১০৮টি ইসলামি সংগঠনের কথা বলা হয়েছে রিপোর্টে, যাদের মধ্যে রয়েছে আফগানি পরিষদ, ইসলামি বিপ্লব পরিষদ, ইসলামি জিহাদ গ্রুপ, জাগ্রত জনতা, মুজাহাদিন তায়েব, রোহিঙ্গিয়া ইসলামিক ফ্রন্ট, রোহিঙ্গিয়া প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্ট ইত্যাদি। এদের অনেকগুলিই অত্যন্ত গোপনে সংগঠন বাড়াচ্ছে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: গোয়েন্দা রিপোর্ট এর সত্যতা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ থেকে আঁচ করা যাচ্ছে বৈকি। অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে ?
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
শ।মসীর বলেছেন: এই সব তো সবাই জানে, নতউন কি আছে......দাদআরা ক্ষমতায় কাকে চায় সরাসরি বললেই পারে ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: কোনও দেশই ভিন্ন দেশ থেকে জঙ্গী আমদানি পছন্দ করবে না। আমরা ভারতীয়রা তো করবো না এটুকু বলতে পারি। পাশাপাশি সম্প্রসারণবাদী প্রবণতাও আমাদের পছন্দ নয়, এটা একই সঙ্গে বলা দরকার।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
শাহীন উল্লাহ বলেছেন: আমাদের দেশ নিয়ে দিল্লীর এতো চিন্তা কেনো????
ও তো নিজের দেশ ই সাললাতে পারে না?? একটা রেপিস্ট ও জুয়ারীর দেশ!!!!!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত যুক্ত। বাংলাদেশের কোনও সমস্যায় ভারতে অনুপ্রবেশের ঢল নামে। ফলে বাংলাদেশের যেসব ঘটনা ভারতে প্রভাব সঞ্চারী হবে, তাই নিয়ে ভারত প্রতিক্রিয়া জানাবে এটাই স্বাভাবিক। আর পৃথিবীতে এমন কোনও দেশ আছে বলে শুনিনি, যার পররাষ্ট্র দপ্তর নেই বা বিদেশ নীতি নেই। বাংলাদেশ নিয়ে কেন ভারত চিন্তা করবে, এটা এত হাস্যকর এবং অশিক্ষিত মন্তব্য, যে কি উত্তর দেব বুঝে উঠতে পারছি না। আশা করি আপনি রাজনীতি বিজ্ঞানের ও রাষ্ট্রনীতির অ আ ক খ শিখে নেবেন আগামী দিনে।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: পরের বিষয়ে এত আগ্রহ কেন দাদা? যেমন দেশ তেমন নাগরিক। শালা ভন্ড মার্কসবাদী।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত যুক্ত। বাংলাদেশের কোনও সমস্যায় ভারতে অনুপ্রবেশের ঢল নামে। ফলে বাংলাদেশের যেসব ঘটনা ভারতে প্রভাব সঞ্চারী হবে, তাই নিয়ে ভারত প্রতিক্রিয়া জানাবে এটাই স্বাভাবিক। আর পৃথিবীতে এমন কোনও দেশ আছে বলে শুনিনি, যার পররাষ্ট্র দপ্তর নেই বা বিদেশ নীতি নেই। বাংলাদেশ নিয়ে কেন ভারত চিন্তা করবে, এটা এত হাস্যকর এবং অশিক্ষিত মন্তব্য, যে কি উত্তর দেব বুঝে উঠতে পারছি না। আশা করি আপনি রাজনীতি বিজ্ঞানের ও রাষ্ট্রনীতির অ আ ক খ শিখে নেবেন আগামী দিনে।
আর মার্কসবাদ সম্পর্কে আপনার কতটা কী ধারণা জানি না। কিন্তু মার্কসবাদ তাত্ত্বিকভাবেই আন্তর্জাতিক। মার্কসবাদীদের সম্পর্কে অভিযোগ ছিল তারা রাশিয়া চিন ভিয়েতনাম কিউবা নিয়ে বেশি মাথা ঘামায়, দেশ নিয়ে কম। আপনার অভিযোগ দেখছি উলটো। মার্কবাদীরা কেন কূপমণ্ডুক থাকছে না। রাষ্ট্রবিজ্ঞান এর পাশাপাশি চাইলে মার্কসবাদ এর অ আ ক খ ও খানিক পড়ে নেবেন কাউকে ভণ্ড ইত্যাদি বলার আগে। আর তার আগে যত কম কথা বলবেন আপনার নিজের অশিক্ষা তত কম প্রকাশ পাবে।
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০০
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
নিজ দেশের নকশাল সামলাও দাদা । আমাদের বিষয় নিয়ে তোমাদের মতন হায়েনাদের চিন্তা না করলেও চলবে।
০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৮
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: বাংলাদেশ বা অন্য দেশের জঙ্গী মৌলবাদীরা ভারতে বিস্ফোরণ এর ছক কষলে তো সর্বশক্তি দিয়ে আটকাতেই হবে। দরকারে চরম শাস্তি দিতে হবে।
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
হাসিব০৭ বলেছেন: গনধর্ষনের দেশ হইল ভারত। নিজেদের ইজ্জত সামলাইতে পারে না আবার আইছে হাসিনার টা নিয়ে
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নটি বিশ্বের নানা জায়গার মত ভারতেও অন্যতম গুরূত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার শুনে ভালো লাগবে নারকীয় সব ঘটনাগুলির পাশাপাশি গণ আন্দোলনও জাগ্রত আছে। তবে এই বিষয় অনেক অনেক পথ এগোতে হবে।
কিন্তু একটা সমস্যার সব সমাধান হয়ে যায় নি বলে অন্য সমস্যা নিয়ে কথা বলা যাবে না, এটা কি কোনো সুস্থ মস্তিষ্কের ভাবনা হলো?
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
হাসিব০৭ বলেছেন: ভারত যে দেশের বন্ধু তার আর শত্রুর প্রয়োজন হয় না।
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
রাতুল রেজা বলেছেন: দাদা, দিল্লির খবর দিল্লিতেই রাখেন। বাংলাদেশের ব্লগে প্রকাশ করার কোনো দরকার নাই। বাংলাদেশ নিয়ে আপনাদের এত চিন্তা করার দরকার নাই
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: আপনার কথায় তো ব্লগ চলবে না ভাই। আপনি এক কাজ করুন না, ব্লগ কর্তৃপক্ষকে বলে দিন এরকম একটা নোটিশ ও ইন জারি করতে, ও সেই অনুযায়ী মডারেশন চালাতে।
আর বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা তো করতেই হবে। আগেই লিখেছি
"ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত যুক্ত। বাংলাদেশের কোনও সমস্যায় ভারতে অনুপ্রবেশের ঢল নামে। ফলে বাংলাদেশের যেসব ঘটনা ভারতে প্রভাব সঞ্চারী হবে, তাই নিয়ে ভারত প্রতিক্রিয়া জানাবে এটাই স্বাভাবিক। আর পৃথিবীতে এমন কোনও দেশ আছে বলে শুনিনি, যার পররাষ্ট্র দপ্তর নেই বা বিদেশ নীতি নেই। "
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই লোকটার কোন লজ্জা নাই। মানুষ এত কটুবাক্য বর্ষণ করে তারপরেও একটা নির্দিষ্ট প্যাটার্নে এই লোক ব্লগিং করে। ডিজগাস্টিং
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: আমি নিজের লজিক অনুযায়ী লিখি। আপনি কোনও কাজ করলে সেটা অনেকের পছন্দ হবে, অনেকের হবে না। আপনাকে আপনার যুক্তিবুদ্ধি মতো আপনার কাজ করে যেতে হবে। অন্যায় সমালোচনার কাছে মাথা নত করলে আপনি কোনও কাজই করতে পারবেন না।
এখানকার বেশিরভাগ সমালোচনামূলক মন্তব্যেই তেমন কোনও মেরিট দেখি নি। মেধাবী সমালোচনা নিশ্চয় গ্রহণ করবো। কিন্তু অশিক্ষিত গালিগালাজকে উপেক্ষা করা দরকার।
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনি প্লিজ কিছু মনে করবেন না।
সব দেশেই সব সমাজেই অসভ্য মানুষ থাকে।
আপনি বাঙালি। পাশের দেশের তো হয়েছে কী। আমরা কি পৃথিবীর সব দেশের রাজনীতি নিয়ে কথা বলি না? বলি তো।
শুধু অন্য দেশের হওয়ায় একজন মানুষকে আবোলতাবোল অপমান করা যায় না। শুধু অন্য মতাদর্শ বা ধর্মের হলেই এমন ভাষা ব্যবহার করা যায় না।
আর ডিস্টার্বিং এলিমেন্টরা,
একটু মানুষ হও,
বাপমায় মানুষ কইরাই জন্ম দিসিল,
চেষ্টা করলেই রিকভারি করতে পারবা।
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
এই আমি রবীন বলেছেন: @ গোলাম দস্তগীর লিসানি , +
১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
েবনিটগ বলেছেন: souvik tomake niye eshob ki kotha bolche? eder ke tumi tomar kora lekhnir madhdhome jobab dao, he communist souvik da da
১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
েবনিটগ বলেছেন: souvik ei link ta te toke niye dekh ora ki likhese:
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনি তো দিলেন লোকটাকে জাতে তুলে। কিন্তু আমি শিউর সে আপনার পোস্ট পড়লে অট্টহাসি দিবে হয়ত দিচ্ছেও।
এই লোককে ভারতীয় বলে যতটা গালি থুতু দেয় তার চেয়েও বেশী দেয় খাটি ক্যালকেশিয়ানদের মত নিজেকে তালগাছ একপায়ে দাঁড়িয়ে সব গাছ ছাড়িয়ে ভাব দেখানোর জন্য। এই ভাবটা যে কতটা অসহ্য লাগে সেটা আপনি বুঝতে পারেননি হয়ত উনার সব পোস্ট বা কমেন্ট পড়েননি বলেই। এই লোক সুকৌশলে এদেশকে, এদেশের মানুষকে খুচিয়ে এক ধরণের বিকৃত আনন্দ লাভ করে। এবং সেই আনন্দ এতটাই সর্বগ্রাসী যে তাকে গালি দেয়ায় আপনি লজ্জিত হচ্ছেন কিন্তু উনার লজ্জা হয়না। এত বিশাল মাপের বেহায়া সে।
কালকে পশ্চিমবঙ্গের একটা ব্লগ যদি তৈরিই হয়, বিখ্যাতই হয়, সেখানে কি আমার এন্ট্রি থাকবে না শুধু এই দোষে যে আমি বাংলাদেশি?
সেখানেও আমাদের ষোল কোটিকে কি এই ভাষা সহ্য করতে হবে?
আপনি কি ব্লগার হিসেবে এতই নবীন(!) যে জানেননা পশ্চিম বাংলায় আমাদের দেশের মানুষ আর দেশকে কতটা ছোট করে থাকে? একসময় ওই দেশের অনেক ব্লগে এদেশের ব্লগাররা লিখতেন কিন্তু সেখানে আমাদের দেশের উপদেস্টা গওহর রিজভি বা মশিউর রহমানদের মত অন্ধ ভারতপ্রেমী ছাড়া কেউ টিকতে পারেনি। দেশিপোলা সহ আরো অনেক ব্লগারকে লোটাকম্বলে ব্লক করে দেয়া হয়েছিল। আপনি আমাকে ট্রাস্ট করতে পারেন এই সৌভিক স্টাইলে আপনি যদি পশ্চিম বাংলার কোন ব্লগে ব্লগিং করেন তাহলে আপনি এক মাসেও ব্লগিং করতে পারতেননা। দেখতেন এরা খুব ভদ্র ভাষায় বিনয়ের সাথে অতি স্বল্প সময়ে আপনার মা-বোন ধরে টান দিয়ে দিত। এতই সুসভ্য এরা!!!
আমি পারতপক্ষে কাউকে গালি দেইনা গালি দেয়াটাও সমর্থন ও করিনা। কেউ যদি উনাকে গালি দেয় আমি তার নিন্দা জানাই। তবে উনার লেখাকে আমি সমর্থন করতে পারিনা। এরকম সত্য অসত্যের মিশেলে সুক্ষ্ম খোচা দেয়া লেখালেখির মাঝে উনার ভদ্রতা জ্ঞ্যানের অভাব প্রকট হয়ে উঠে। উনার নিজের তো বুঝা উচিৎ যে উনি অন্য দেশের একটা ব্লগে ব্লগিং করছেন। এখানে সেই দেশের মানুষকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্ল বা করুনা করছেন এমন একটা ভাব নিয়ে ব্লগিং করে উনি বিনিময়ে উষ্ণ ব্যাবহার প্রত্যাশা করতে পারেননা। এটলিস্ট আমি কোলকাতার কোন ব্লগে পোস্ট দিলে নরেন্দ্র মোদি, আরএসএস, বিজেপি নিয়ে আমাদের দেশের পত্রিকার রিপোর্ট হুবহু ছাপিয়ে পশ্চিমবঙ্গবাসীর মনে আঘাত করে বসতামনা।
আর ইসলাম নিয়ে আমি কেন সৌভিক ঘোষালের অনেক সমালোচক ও আবেগে টলমল নয় তবে আমি দেখেছি আপনি সহ অনেকেই বেশ টলোমল। এখন নিজেরা যখন টলমল খান তখন আবেগটা চেপে ধরার কৌশলটাও তো আপনি সবাইকে শেখাতে পারেন ভাই। এটা করলে তো আর উনাদের সাথে সাথে আরো যারা বিভিন্ন সময় সৌভিক ঘোষালের সমালোচনা করেছে তাদের কে গণহারে কুত্তা-বিলাই গালিটা শুনতে হতনা।
সবার শেষে একটাই কথা আপনার কাছ থেকে এরকম একটা একপেশে আবগপ্রবণ লেখা আশা করিনি। পুরো পোস্ট পড়ে এবং কমেন্টগুলো পড়ে আমার মনে হচ্ছে আপনার অবস্থা হয়েছে ওই প্রবাদ প্রবচনের মত - "কর্তা বলছে শ্যালার ভাই আনন্দের আর সীমা নাই"। এমনিতেই দেশবিদেশের গোয়েন্দা সংস্থা আর কূটনীতিকদের উপদেশের জোয়ারে আমরা উল্লসিত এখন সৌভিক ঘোশালের ইন্টেলিজেন্স রিপোর্ট পড়ে আমাদের উচিৎ সৌভিক ঘোশালকে মাথায় তুলে উদ্বাহু নৃত্য করা। জামাত যে বাংলাদেশের জন্য একটা আপদ এটা উনি না বললে আমরা জানতেই পারতামনা!!
১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
েবনিটগ বলেছেন: Click This Link
১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** আমি দু:খের সাথে মেনে নিচ্ছি লোকটার বাংলাদেশ বিষয়ে প্রকাশ্য সাম্প্রদায়িকতা, বিদ্বেষ এবং অবজ্ঞা রয়েছে যা তিনি বিভিন্ন কমেন্টে বারবার প্রকাশ্যেই বিশ্রীভাবে দেখিয়েছেন। এইক্ষেত্রে আমরা জামাতিদের সাথে যে ভাষা ব্যবহার করি তার সাথে সে ভাষা ব্যবহারে আমার মতে কোন সমস্যা নাই। ***
ক্ষমাপ্রার্থনা এবং দু:খপ্রকাশ রইল। ধন্যবাদ।
১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
েবনিটগ বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** আমি দু:খের সাথে মেনে নিচ্ছি লোকটার বাংলাদেশ বিষয়ে প্রকাশ্য সাম্প্রদায়িকতা, বিদ্বেষ এবং অবজ্ঞা রয়েছে যা তিনি বিভিন্ন কমেন্টে বারবার প্রকাশ্যেই বিশ্রীভাবে দেখিয়েছেন। এইক্ষেত্রে আমরা জামাতিদের সাথে যে ভাষা ব্যবহার করি তার সাথে সে ভাষা ব্যবহারে আমার মতে কোন সমস্যা নাই। ***
ক্ষমাপ্রার্থনা এবং দু:খপ্রকাশ রইল। ধন্যবাদ।
১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
েবনিটগ বলেছেন: souvik lozza thakle ei tollate ar asis ne re
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: েবনিটগ বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** আমি দু:খের সাথে মেনে নিচ্ছি লোকটার বাংলাদেশ বিষয়ে প্রকাশ্য সাম্প্রদায়িকতা, বিদ্বেষ এবং অবজ্ঞা রয়েছে যা তিনি বিভিন্ন কমেন্টে বারবার প্রকাশ্যেই বিশ্রীভাবে দেখিয়েছেন। এইক্ষেত্রে আমরা জামাতিদের সাথে যে ভাষা ব্যবহার করি তার সাথে সে ভাষা ব্যবহারে আমার মতে কোন সমস্যা নাই। ***
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
েবনিটগ বলেছেন: প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: েবনিটগ বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: *** আমি দু:খের সাথে মেনে নিচ্ছি লোকটার বাংলাদেশ বিষয়ে প্রকাশ্য সাম্প্রদায়িকতা, বিদ্বেষ এবং অবজ্ঞা রয়েছে যা তিনি বিভিন্ন কমেন্টে বারবার প্রকাশ্যেই বিশ্রীভাবে দেখিয়েছেন। এইক্ষেত্রে আমরা জামাতিদের সাথে যে ভাষা ব্যবহার করি তার সাথে সে ভাষা ব্যবহারে আমার মতে কোন সমস্যা নাই। ***
২০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০০
নাজ_সাদাত বলেছেন: আমি দেখেছি ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনের বিপক্ষে লক্ষ মানুষের মিছিল বেরিয়েছিল ঢাকার রাজপথে। কই সেদিন কেউ তো বলেনি অন্য দেশ নিয়ে আমরা কথা বলবোনা। আসলে দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয় ফলে সকলে সব দেশের অনেকটুকুই জেনে ফেলেছেন। মানুষের মানবিক বা অমানবিক রুপ এই বিষয়ে কথা বলবেই। ভারতের বিষয়ে অনেক বাংলাদেশের নাগরিক কথা লিখে থাকেন এই ব্লগেই। কই সেদিন কেও তো সেখানে গিয়ে বলেন না মিয়াঁ থামুন এটা অন্য দেশ নিয়ে লেখার জায়গা নয়।
সৌভিক বাবুর লেখার মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার একটা লক্ষন আছে মানি তবুও আমি মনে করিনা সেই কারনে তাঁকে কুৎসিত ভাবে আক্রমণ করতে হবে। উন্নত জাতি হিসাবে মুসলিম সমাজ সৌভিক বাবুদের জুতোয় পা গলাবে এটা আমার কাছে আত্মহত্যার সামিল বলেই মনে হচ্ছে।
যারা এই কাজ করছেন তাঁদের আমি ধিক্কার জানাচ্ছি।
২১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১০
েবনিটগ বলেছেন: নাজ_সাদাত বলেছেন: আমি দেখেছি ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনের বিপক্ষে লক্ষ মানুষের মিছিল বেরিয়েছিল ঢাকার রাজপথে। কই সেদিন কেউ তো বলেনি অন্য দেশ নিয়ে আমরা কথা বলবোনা। আসলে দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয় ফলে সকলে সব দেশের অনেকটুকুই জেনে ফেলেছেন। মানুষের মানবিক বা অমানবিক রুপ এই বিষয়ে কথা বলবেই। ভারতের বিষয়ে অনেক বাংলাদেশের নাগরিক কথা লিখে থাকেন এই ব্লগেই। কই সেদিন কেও তো সেখানে গিয়ে বলেন না মিয়াঁ থামুন এটা অন্য দেশ নিয়ে লেখার জায়গা নয়।
সৌভিক বাবুর লেখার মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার একটা লক্ষন আছে মানি তবুও আমি মনে করিনা সেই কারনে তাঁকে কুৎসিত ভাবে আক্রমণ করতে হবে। উন্নত জাতি হিসাবে মুসলিম সমাজ সৌভিক বাবুদের জুতোয় পা গলাবে এটা আমার কাছে আত্মহত্যার সামিল বলেই মনে হচ্ছে।
যারা এই কাজ করছেন তাঁদের আমি ধিক্কার জানাচ্ছি।
২২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: বাংলাদেশের ঘটনার কি দ্রুত এবং প্রত্যক্ষ প্রভাব ভারতে, বিশেষত পশ্চিমবঙ্গে পড়ে তার প্রমাণ রয়েছে এই রিপোর্ট এ।
বাংলাদেশের অশান্তির আগুন এবার সীমান্ত পেরিয়ে প্রভাব ফেলছে এপার এ রাজ্যেও৷ বাংলাদেশে দফায় দফায় বন্ধ এবং অশান্তির জেরে ইতিমধ্যেই জলের তোড়ের মতো এদেশে ঢুকতে শুরু করেছে অনুপ্রবেশকারীরা৷ এবার প্রভাব পড়তে চলেছে সীমান্ত বাণিজ্যেও৷ রবিবার দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেও দু'পারের ক্লিয়ারিং এজেন্টরা কোনও রফাসূত্র খুঁজে না পাওয়ায় আজ সোমবার থেকে পেট্রাপোল সীমান্তে ইন্দো-বাংলা বণিজ্যে অচলাবস্থা জারি হতে চলেছে৷ বাংলাদেশের অচলাবস্থার জেরে ইতিমধ্যেই রাজ্যের বাণিজ্য কেন্দ্রগুলির মধ্যে অধিকাংশ বন্ধ হয়েছে৷ এযাবত্ সচল ছিল কেবল পেট্রাপোলই৷ কিন্ত্ত এবার পেট্রাপোল সেই তালিকায় ঢুকে পড়ায় দুই বাংলার বাণিজ্য আজ থেকে বন্ধ হয়ে যেতে চলেছে৷
রাজ্যের অন্য সীমান্তেও অচলাবস্থা জারি হয়েছে আগেই৷ কিন্ত্ত, রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতাকে অস্বীকার করে একমাসেরও বেশি সময় ধরে পেট্রাপোল-বেনাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্টরা দুই বাংলার বাণিজ্য চালু রাখতে পেরেছিলেন৷ বনগাঁ সীমান্ত সংলগ্ন ওপার বাংলার যশোর আওয়ামী লিগ নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় বাংলাদেশ প্রশাসনের পক্ষে সহযোগীতা করা সম্ভব হয়েছিল৷ দিন কুড়ি আগেই ঘোজাডাঙা সীমান্তে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়৷ মূলত বসিরহাট সীমান্ত সংলগ্ন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় ক্লিয়ারিং এজেন্টদের শত অনুরোধেও বাণিজ্যের দরজা খোলেনি৷ সীমান্ত পেরিয়ে বেনাপোল কারশেড চত্বরে আটকে পড়েছে বহু পণ্যবাহী গাড়ি৷ গত ৭১ ঘণ্টার হরতালের জেরে সেখানে কোনও মাল খালাস করা যায়নি৷ শনিবার থেকে ফের ৭২ ঘণ্টার বন্ধ ঘোষিত হওয়ায় কারশেডে ঠাঁই হচ্ছে না নতুন কোনও পণ্যবাহী গাড়ির৷ ফলে, এপারের নো ম্যানস ল্যান্ড এলাকায় সার দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছে মাছ, ফল, সব্জি বোঝাই ট্রাক৷ ওপারে নতুন করে ট্রাক পাঠানোর কোনও সুযোগ না থাকায় ভবিষ্যত কর্মপন্থা স্থির করতে রবিবার বৈঠকে বসেন দু'দেশের ক্লিয়ারিং এজেন্টরা৷ পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহম্মদ নাসিরুদ্দিন জানান, 'কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে এপারের ব্যবসায়ীদের৷ মাছ এবং ফলের ট্রাক ফেরত নিয়ে আসা ছাড়া কোনও রাস্তা নেই৷' হতাশার সুর বাংলাদেশের বেনাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহম্মদ নাসিরুদ্দিনের গলাতেও৷ সীমান্তের ওপারে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, 'আমরা সব রাজনৈতিক দলের সহযোগীতা চেয়েছিলাম৷ সেটা না পাওয়াতেই সোমবার থেকে আমদানী-রন্তানী বন্ধ করে দিতে হবে৷' সব দায় অবশ্য নিজেদের গায়ে নিতে রাজি নন বিএনপি নেতারা৷ তাঁদের নেতা মহবুব রহমানের মন্তব্য, 'আওয়ামী লিগ নেতারা গুজব ছড়িয়ে ভারতীয়দের কাছে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করে চলেছে৷ সীমান্ত বাণিজ্য সংকটও সেই কারণেই৷'
বাণিজ্য সংকটের পাশপাশি বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন এবং তা ঘিরে বারবার হরতালের জের পেট্রাপোলে লেগেছে অন্যভাবে৷ স্থানীয় সূত্রে খবর, গত এক সন্তাহে ওপার থেকে এপাড়ে বৈধপথে মানুষ আসার সংখ্যা মাত্রাতিরিক্ত ভাবে বেড়েছে৷ যদিও কমেছে ওপাড়ে যাওয়ার লোক৷ রবিবার সকাল থেকেই এপাড়ে আসার জন্য পাসপোর্ট ও ভিসা হাতে লম্বা লাইন পড়ে যায়৷ খুলনার মহেশ্যপাশা থেকে পশ্চিমবঙ্গে আসা সুশীল দাসের বক্তব্য, 'নির্বাচন মিটে যাওয়ার পরেই আবার দেশে ফিরব৷' আগামী ছ'মাস নৈহাটিতে তিনি দিদির বাড়িতেই সপরিবারে থাকবেন বলে জানালেন৷ ঢাকা থেকে মলিনা কর তার তিন মেয়েকে নিয়ে এপাড়ে এসেছেন৷ স্বামী ঢাকার একটি ব্যাঙ্কে চাকরি করলেও তিন মেয়েকে নিয়ে বাংলাদেশে থাকা নিরাপদ মনে করেননি তিনি৷ তাঁর এখন গন্তব্য, কলকাতায় ভাইয়ের বাড়ি৷
রাজনৈতিক অচলাবস্থার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ঠিক কত সংখ্যক মানুষ এখনও পর্যন্ত এদেশে এসেছেন, তা নিয়ে সরকারি ভাবে কোনও তথ্য দিতে চাইছে না পেট্রাপোল অভিবাসন দন্তর৷ কিন্ত্ত, স্থানীয় মানুষ জানাচ্ছেন, রবিবার দুপুর পর্যন্ত কম করে শ'চারেক মানুষ ওপার থেকে এপারে এসে গিয়েছেন৷ বনগাঁর ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কার্তিক চক্রবর্তীর অবশ্য দাবি, গত এক সন্তাহে ওপার থেকে দশ হাজারেরও বেশি মানুষ এপারে এসেছেন৷ সূত্র বলছে, শুধুমাত্র গত শুক্রবারই প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ পেট্রাপোল সীমান্তে যাতায়াত করেছেন, যার মধ্যে মাত্র ২৮২ জন এপার বাংলা থেকে গিয়েছেন ওপারে৷ স্থানীয় প্রশাসনের চিন্তা অবশ্য বাড়িয়ে দিয়েছে অবৈধ অনুপ্রবেশ৷ যা বৈধ অনুপ্রবেশের প্রায় কয়েকগুন৷ গোয়েন্দাসূত্রে খবর, সীমান্তের চোরপথে ঢুকে অনুপ্রবেশকারীরা আশ্রয় নিচ্ছেন বাগদা, গোপালনগর, গাইঘাটা, হিঙ্গলগঞ্জ, স্বরূপনগরের বিভিন্ন এলাকায়৷ গত কয়েকদিনে বসিরহাট, বনগাঁ থেকে এ রকম বেশ কিছু বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে গ্রেন্তারও করেছে পুলিশ৷
২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: জনাম ঘোড়াশাল সাহেব, আইডোলজি নিয়া ভাবা আর ইমপ্লিমেন্ট করা এক জিনিস। আপনি অতীব অতীব জ্ঞানী মার্কসবাদী বুঝলাম। জীবনে এত বুইঝা কি বাল ছিলছেন? কয়টা মানুষের উপকার করছেন? হিসাবে আসেন দাদা। মার্কসবাদ লেলিনবাদ দিয়া দুনিয়া কি আসলেই চলে বা চলছে কোনদিন? কি রাশিয়া, কি চায়না, কি ভিয়েতনাম, কি কিউবা কোথায় মার্কসবাদের তত্ব প্রয়োগ হইছে পুরাপুরি? কন! দেশগুলাতে ছিল বা আছে এক দলীয় বা এক ব্যক্তির শাসন আর বিরোধীদের নিপীড়ন. আপনারা পশ্চিমবঙ্গবাসী বা কি ছিলছেন মার্কসবাদ মার্কসবাদ কইরা চিল্লচিল্লি কইরা। জ্যোতিবসু যতদিন ছিল ততদিন না কমিউনিষ্ট আর মার্কসবাদীরা ক্ষমতায় ছিলো জ্যোতিবসু শেষ তো দিদির দিন শুরু।হ্যা বলতে পারেন মার্কসবাদে সাধারণের কথা অবহেলিতদের কথা যেভাবে আছে আর কোথাও সেভাবে নাই। একমত। কিন্তু কথা হইল এই রকম কিছু ভাল ভাল কথা/আদর্শ কোথায় নাই? কি ধর্ম কি তন্ত্র সব জায়গায় কিছু ভালো আছে বলেই এইগুলো লোকে অনুসরণ করসে বা করে। আসল কথা হইলো নিজের লোকেদের লক্ষ্য পূরণ হইলো কিনা তাদের উপকার হইলো কিনা।আর সেইজন্য পুরাপুরি গণতন্ত্র বা মার্কসবাদ/সমাজতন্ত্র বাস্তব পৃথিবীতে নাই। যা আছে তা হইলো এর মিশেল। আর এই মিশেল কিংবা পিওর প্রয়োগ নির্ভর করে যারা প্রয়োগকারী বা ক্ষমতায় তাদের দূরদর্শীতা বা বুদ্ধিমত্তার উপর।
আর আপনার বাংলাদেশ নিয়া কথা বলা আমরা স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের পছন্দ না বাংলাদেশী হিসেবে। যেখানে আপনাদের সবকারের হস্তক্ষেপে আমাদের দেশের অবস্থা খারাপ তখন আপনার মত আদার ব্যাপারির মামদোবাজি আমরা মেনে নিব এইটা আপনি ক্যামনে ভাবেন। আর এই ব্লগে ৯৯.৯৯% লেখা বাংলাদেশকে ঘিরে বা বাংলাদেশীদের টার্গেট করে যা কমন সেন্স থেকে আপনার বুঝে নেয়া উচিত আর আমার বিশ্বাস এইটা আপনার যথেষ্ট পরিমানে আছে! আপনি বলতেসেন যে বাংলাদেশে সমস্যা হইলে আপনাদের সীমান্তে ভীর বাড়ে! এইটা কোন আমলের কথা? ৭১ এর পর কি এই রকম হইছে? থাকলে রেফারেসন্স দেন দয়া করে। আপনি কি জানেন কি পরিমান ভারতীয় বাংলাদেশে অবৈধভাবে কাজ করে? আপনি কি জানেন বাংলাদেশের চ্যানেলগুলা ভারত স্পেশালী পশ্চিমবঙ্গে ব্লকড! আপনি কি জানেন বাংলাদেশের লেখকদের লেখা ভারতে ব্যবসায়ীরা বাজারজাত করতে দেয় না? ভারতে আমাদের দেশের পণ্য রপ্তানী করার ক্ষেত্রে ভারতের ব্যবসায়ী আর সরকার হাজার রকমের ট্যাক্স বসায়? শোনেন দাদাবাবু, ভারত ছাড়া বাংলাদেশ অচল এই কথা বলার দিন শেষ হয়ে আসতেসে।বাংলাদেশী ব্লগে আসছেন অতিথি হয়ে, সেই অতিথি হয়েই থাকেন, অযাচিত পীড়াপীড়ি বাদ দেন শেষে কিন্তুক ধুতিটাও খুলে রেখে যেতে হবে। আশা করি বুঝাইতে পারছি।
২৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: আর একটা কথা, কথায় কথায় যখন চাল রপ্তানী, পেয়াজ রপ্তানী আপনারা বন্ধ করে দেন আর আমাদের দেশে পন্যের দাম আকাশ ছুয়ে যায় তখন তো আপনার কোন লেখা দেখি না? আজকে মামদোবাজি দেখাইতে আসছেন না?
২৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
েবনিটগ বলেছেন: ভারতিয়দের সম্পর্কে একটা ভাল লেখা পেলাম ।।
Click This Link
২৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১
েবনিটগ বলেছেন: ভারতীয় কূটনৈতিক দেবযানীর ব্যাপারে কিছু ব্লবে কি দাদা?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
হাসিব০৭ বলেছেন: কলকাতার মাল তো তাই কলকাতার বিশ্বাসী। প্রমান না থাকলে এইসব ভূয়া নিউজের ৪ আনাও মূল্য নেই