![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিনা প্রমাণে যা দাবি করা যায়, বিনা প্রমাণে তা প্রত্যাখ্যানও করা যায়- খ্রিস্টোফার হিচেন্স
অনেকেই সেনাবাহিনীর জন্য সমরাস্ত্র কেনার যুক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অনেকেই বলছেন আমরা তো আর আপাদত কারো সাথে যুদ্ধ-টুদ্ধ করতাছি না ।সুতরাং এখনই সেনাবাহিনীর জন্য সমরাস্ত্র কেনাটা হচ্ছে বোকামি এবং অর্থনৈতিক দৃষ্টিতেই টাকা লস । কিন্তু আমার কাছে এখনই সেনাবাহিনীর জন্য সমরাস্ত্র কেনাটা অর্থনৈতিক দৃষ্টিতেই লাভজনক ।
(১) আমাদের সেনাবাহিনী গত ৪ বৎসরে জাতিসংঘের আওতায় শান্তিবাহিনীতে কাজ করে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার রেমিটেন্স এনেছে ।নতুন এই সমরাস্ত্র সেনাবাহিনীতে যুক্ত হলে আমাদের সেনাবাহিনী আরও চৌকস এবং তাদের পেশাগত দক্ষতা আরও বৃদ্ধি পাবে । ফলশ্রুতিতে শান্তিবাহিনীতে আমাদের সেনাবাহিনীর ঢোকার সুযোগ আরও বাড়বে । এই কারনে আজকে হয়তো আমরা সেনাবাহিনীর জন্য ৮ হাজার কোটি টাকা সমরাস্ত্র কিন্তে ব্যয় করছি কিন্তু দক্ষ সেনাবাহিনী তৈরি হলে শান্তিবাহিনীতে ঢোকার সুযোগ আরও বাড়বে সুতরাং এই খরচের তিনগুন টাকা ৩- ৪ বৎসরের মধ্য শান্তিবাহিনীতে কাজ করে আমাদের সেনাবাহিনী আয় করবে এবং বৈদেশিক রেমিটেন্স অর্জনের ক্ষেত্রে আরও ভূমিকা রাখবে । আমি মনেকরি সেনাবাহিনীর পেছনে এই অর্থ খরচটা হলো এরকম যে কোন লাভজনক ব্যাবসার শুরুতে যেমন বিনিয়োগ করা লাগে, সেনাবাহিনীর পেছনে এই অর্থ খরচটাও ঠিক তেমনি ।তাই সেনাবাহিনীর সমরাস্ত্রের জন্য এই খরচ একটা লাভজনক বিনিয়োগ বৈকি আর কিছু নয়।
(২) এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখযোগ্য আমরা কিন্তু এখনই আমাদের ঘরের টাকা সরাসরি রাশিয়াকে দিয়ে এসব কিনছি না ।বরং রাশিয়ার কাছ থেকে আমরা এসব অস্ত্র কিনছি বাকিতে যেটা পরবর্তীতে আমরা কিস্তিতে ধাপে ধাপে এই টাকা শোধ দেবো ।যেহেতু এখনই এখাতে টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে না , সেকারনে এ প্রকল্পের জন্য এখননই আমরা অর্থনৈতিকভাবে কোন ধরণের ধাক্কার শিকার হবো না ।
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকা সংক্রান্ত পত্রিকার একটি খবর কপি করে দিলামঃ
বিশ্ব শান্তি রক্ষা কাজে বছরে বাংলাদেশের আয় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা
সাক্ষাতকারে ড. আবদুল মোমেন
কাওসার রহমান ॥ বিশ্ব শান্তি রক্ষায় সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা আয় করছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী, অস্ত্রশস্ত্র ও সরঞ্জাম ভাড়া দিয়ে এ অর্থ আয় করছে। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আবদুল মোমেন দৈনিক জনকণ্ঠকে এ কথা জানিয়েছেন।
রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘বর্তমানে ১০ হাজার ৬৫৯ শান্তি রক্ষী বিশ্বের চলমান ১১টি শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করছে। এ শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে দুনিয়ার শান্তি রক্ষা কাজে নিয়োজিত সৈন্য ও পুলিশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষে উঠে এসেছে। এটা বাংলাদেশের জন্য বিরাট গর্বের বিষয়।’ উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সাল থেকে বাংলাদেশ বিশ্ব শান্তিরক্ষায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনগুলোতে কাজ করে আসছে। এ পর্যন্ত ৬৬টি শান্তিরক্ষা মিশনের মধ্যে ৪৫টিতে বাংলাদেশ কাজ করেছে। এরমধ্যে ৩৫টি দেশে বাংলাদেশের প্রায় এক লাখ তিন হাজার শান্তিরক্ষী কাজ করেছে। এরমধ্যে ১০৩ জন শান্তিরক্ষী বিশ্বের শান্তিরক্ষা করতে গিয়ে জীবন বিসর্জন দিয়েছে। শান্তিরক্ষী ছাড়াও বাংলাদেশ জাতিসংঘে ফ্রিগ্রেট, অফশোর পেট্রোল ভেসেল, সি-১৩০ বিমান, হেলিকপ্টার প্রভৃতি ভাড়া দিয়ে প্রচুর অর্থ প্রতি বছর আয় করে।
এ প্রসঙ্গে ড. আবদুল মোমেন বলেন, ‘এ সকল সরঞ্জাম ও ট্রুপস থেকে এবছর এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৪০ কোটি মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২শ’ কোটি টাকা) আয় করেছি। বছর শেষে এই আয় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। এখন আমরা চেষ্টা করছি সামরিক লোকজনের পাশাপাশি শান্তি রক্ষা কার্যক্রম বেসামরিক লোক পর্যায়ক্রমে বাড়াতে।’
তিনি বলেন, জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় আমাদের প্রধানমন্ত্রীর আবেদনের পর জাতিসংঘের পিসকিপিং হেডকোয়ার্টারে আমাদের প্রতিনিধিত্ব তিনগুণ বেড়েছে। শুধু তাই নয়, বর্তমানে একজন বাংলাদেশী জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছে। এছাড়া আরও দুজন প্রতিনিধির একজন ফোর্স কমান্ডার এবং অন্যজন ডেপুটি পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাছাড়া আমরা প্রচেষ্টা চালিয়ে ১৮ বছর পর শান্তিরক্ষীদের বেতন ও ঝুঁকিভাতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছি।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৯
শয়ন কুমার বলেছেন: আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে সেনাবাহিনীর পেছনে এই অর্থ খরচটা হলো এরকম যে কোন লাভজনক ব্যাবসার শুরুতে যেমন বিনিয়োগ করা লাগে, সেনাবাহিনীর পেছনে এই অর্থ খরচটাও ঠিক তেমনি ।কেননা সেনাবাহিনী যতো বেশি আধুনিক অস্ত্রে দিক্ষিত হবে জাতিসংঘের শান্তি বাহিনীতে ঢোকার সুযোগের হারও তত বেশি বৃদ্ধি পাবে , ফলশ্রুতিতে এখাত থাকে রেমিটেন্সের আয়ও আরও বাড়বে ।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
পিয়ার আহসান বলেছেন: Jodi shudhu matro Jati songhe shanti rokkhay niyojito bahinir kotha chinta kore notun ostro kena hoy, tobe ei uddog ke swagoto janai.
Kintu, esob ostro amader pura sena bahinir jonnoi kena hobe bole mone hocche. Sekhetre, amader sena bahini j vobisshote odhikotor adhunik somor shoktir odhikari hobe, ta bolar opekkha rakhe na. Seta nishchit. Tobe, amader senabahinir otit itihas mone ashonka jagiye dey!
Jodi BGB bidroher moto arekta bidroho hoy! Ki hobe tokhon? Shoktishali somorastre sojjito senabahini oti sohojei deshe samorik ain jari korte parbe dirgho somoyer jonno. Just like Myanmar. Sekhetre, arekta 15 August ghote jete pare!
Sorkar ke arektu chinta vabna kora uchit. Amra edeshe r samorik sorkar chai na.
Kintu, sena bahinir upor sorkar er koto tuku kortritto ache? Ottadhunik somorastrer sena bahinike sorkar ki tackle dite parbe??
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
শয়ন কুমার বলেছেন: ভাইগো ইংরেজী লেখা পড়তে খুব কষ্ট হয় গো ভাই, বাংলাতে লেইখেন ।
আপনার মন্তব্যের সাথে আমার কিঞ্চিত দ্বিমত আছে , সেইটা হলো বাংলাদেশে যদি সামরিক শক্তি ক্ষমতা দখল করে সেটা সাধারন সেনাদের জন্য অর্থনৈতিক লস বয়ে আনবে । কেননা জোর করে সামরিক শক্তি ক্ষমতা দখল ঐদেশ থেকে জাতিসংঘ শান্তিবাহিনীতে লোক নেয়া বন্ধ করে দেয় , এটা নাকি জাতিসংঘের নতুন রুলস !! যখন আমাদের সাধারণ সেনারা দেখবে শান্তিবাহিনীতে কাম করার মাধ্যমে ইনকাম করার পথ বন্ধ তথন আলটিমেটলি তখন আমাদের সাধারণ সেনারাই ক্ষমতা দখলকারী সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ক্ষেপে গিয়ে বিদ্রোহ করবে , মূলত একারণেই বাংলাদেশের সেনা কর্মকর্তারা জোর করে ক্ষমতা দখল করতে ভয় পায় ।
আর একারনেই ১/১১ পর সেনাবাহিনী সরাসরি নিজে গদিতে না বসে সিভিল ব্যক্তি ফখরুদ্দীনরে সামনে রাইখা নিজেরা পেছন থেকে নিয়ণ্ত্রণ করছে ।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
পুলক ঢালী বলেছেন: এই বিনিয়োগ না করেই সেনাবাহিনী ৪ হাজার কোটি টাকা আয় করছে । জাতিসংঘের ব্যয় কমানোর জন্য শান্তিরক্ষী বাহিনী কাটছাট হচ্ছে সুতরাং প্রশিক্ষনের জন্য বিনিয়োগ লাভ অনিশ্চিত । শান্তিরক্ষী বাহিনীর ধারনাতেও পরিবর্তন আসছে সামনে আসবে আঞ্চলিক শান্তি বাহিনী অর্থাৎ যে এলাকায় গোলমাল তার আশেপাশের দেশ নিয়ে বাহিনী তৈরী হবে সুতরাং বাংলাদেশ চান্স পাবে ভারত নেপাল ভূটান থাই শ্রীলঙ্কা এসব দেশে গোলমাল হলে যদি আঞ্চলিক বাহিনী গঠন হয় তখন।এছাড়াও আরও কম অর্থ ব্যয় করেও বিদেশে প্রশিক্ষন নেওয়া সম্ভব । সেনাবাহিনী আয় করছে বলে সেই টাকা উন্নয়ন কাজে ব্যয় না করে অস্ত্র কেনা হলে আমাদের শ্রমিক ভায়েরা বিদেশ থেকে যে অর্থ আয় করে পাঠাচ্ছে (সেনাবাহিনীর তুলনায় বহুগুন) সেটা তাহলে শুধুমাত্র শ্রমিকদের উন্নয়নের জন্য ব্যয় করা হোক কি বলেন ? আমাদের সমস্যা গোষ্ঠি স্বার্থ রক্ষায় আমরা মহা ব্যস্ত দেশ জাতি আম জনতার চিন্তা দূরে থাক ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
শয়ন কুমার বলেছেন: আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে সেনাবাহিনীর পেছনে এই অর্থ খরচটা হলো এরকম যে কোন লাভজনক ব্যাবসার শুরুতে যেমন বিনিয়োগ করা লাগে, সেনাবাহিনীর পেছনে এই অর্থ খরচটাও ঠিক তেমনি ।
কেননা সেনাবাহিনী যতো বেশি আধুনিক অস্ত্রে দিক্ষিত হবে জাতিসংঘের শান্তি বাহিনীতে ঢোকার সুযোগের হারও তত বেশি বৃদ্ধি পাবে , ফলশ্রুতিতে এখাত থাকে রেমিটেন্সের আয়ও আরও বাড়বে ।মানে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে ।
আর জাতিসংঘে আমাদের সেনার চাহিদা কমতাছে না বরং দিন দিন বাড়তাছে
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
মো কবির বলেছেন:
সরকারতো ভাই অনেক কিছু দেখাইছে অনেক কিছু কইছে,
ফল যেই কদু সেই লাউ।
পদ্মা সেতু থেকে শুরু করে যা কিছু করছে সব কিছুতেই দুর্নীতি।
নিশ্চয়ই এই অস্ত্র কেনার মধ্যে আবার অরেকটা টাকার মারার ফন্দি।
যে দেশের মানুষ ভাত খেতে ভাত পাচ্ছে না, সে দেশে অত টাকার অস্ত্র টাকা মারার ফন্দি ছাড়া কিছুই না।
এই হারামীর সরকার মিষ্টি কথা শুনিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, আবারো মিষ্টি কথা শুনানো শুরু করেছে। দেখি শেষটা কোন হারামীর পক্ষে যায়।
পারলে আমার এই লেখাটা পইড়েন
Click This Link
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
শয়ন কুমার বলেছেন: বছরের পর বছর ধরে তারেক মামুন চুরঞ্জিত আবুল দরবেশ শাহরা দুর্নীতির এমন লীলা দেখইছে যে, এখন রাজনীতিবিদদের দ্বারা ভালো উদ্দেশ্যের ভালো কোন কাজও যদি সম্পন্ন হয়, সেটারেও আমরা সন্দেহের চোখে দেখবো এটাই স্বাভাবিক ।আমরা কিন্তু এখনই আমাদের ঘরের টাকা সরাসরি রাশিয়াকে দিয়ে এসব কিনছি না ।বরং রাশিয়ার কাছ থেকে আমরা এসব অস্ত্র কিনছি বাকিতে যেটা পরবর্তীতে আমরা কিস্তিতে ধাপে ধাপে এই টাকা শোধ দেবো ,যেহেতু এখনই এখাতে টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে না ,সেহেতু এ প্রকল্প থেকে টাকা-পয়সা অবৈধ ভাবে সরানোর সুযোগও বোধহয় একটু কম ।তারপরেও বাটপারদের বিশ্বাস নেই !!!!!!!!!!!! এরা ঠিকই ফাকফোকর বের কইরা আকামের সুযোগ খুইজা ফিরবো ।
৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: বাংলাদেশের সেনাবাহিনী শান্ত রক্ষা মিশনে যায়, যুদ্ধ করতে নয়। তারা সেখানে মিগ চালান না, চালান কার্গো বা সেনা পরিবহনের বিমান। টহল দেন সাধারণ হেলিকপ্টারে।
তাদের অস্ত্র প্রয়োজন আত্মরক্ষার, আক্রমণের নয়। অতএব অস্থ কেনার যুক্তিগুলো হাস্যকর।
সেনাবাহিনী রেমিটেন্স আনেন কথা সত্য। কিন্তু তার চেয়ে অনেক বেশি রেমিটেন্স আনে সাধারণ কর্মজীবিরা।
সেনাবাহিনীর জন্য প্রয়োজন উন্নত প্রশিক্ষণ এবং সিভিল সমাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকার উন্নত মানসিকতা। অস্ত্র ক্রয় বিক্রয় তো ব্যবসায়িক কাজ। আর এ ব্যবসাটা কে করছে সেটা বেশি জানা প্রয়োজন। সেনাবাহিনী, জনগণ ইত্যাদির নামে দোহাই দিয়ে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় জনগণের সাথে প্রতারণাই মাত্র।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
শয়ন কুমার বলেছেন: নতুন এই সমরাস্ত্র সেনাবাহিনীতে যুক্ত হলে আমাদের সেনাবাহিনী আরও চৌকস এবং তাদের পেশাগত দক্ষতা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আমার ধারণা ।আর সেনাবাহিনী যতো বেশি আধুনিক অস্ত্রে দিক্ষিত হবে জাতিসংঘের শান্তি বাহিনীতে ঢোকার সুযোগের হারও তত বেশি বৃদ্ধি পাবে ।ফলশ্রুতিতে এখাত থাকে রেমিটেন্সের আয়ও আরও বাড়বে ।মানে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে ।
কোন লাভজনক ব্যাবসায় শুরুতে যেমন আমরা টাকা বিনিয়োগ করি পরবর্তিতে বিনিয়োগের চাইতে কয়েকগুন ফিরতি লাভের আশায় ঠিক তার সাথে এ ব্যাপারটিকে তুলনা করবো ।
৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
শয়ন কুমার বলেছেন: বছরের পর বছর ধরে তারেক মামুন চুরঞ্জিত আবুল দরবেশ শাহরা দুর্নীতির এমন লীলা দেখইছে যে, এখন রাজনীতিবিদদের দ্বারা ভালো উদ্দেশ্যের ভালো কোন কাজও যদি সম্পন্ন হয়, সেটারেও আমরা সন্দেহের চোখে দেখবো এটাই স্বাভাবিক ।আমরা কিন্তু এখনই আমাদের ঘরের টাকা সরাসরি রাশিয়াকে দিয়ে এসব কিনছি না ।বরং রাশিয়ার কাছ থেকে আমরা এসব অস্ত্র কিনছি বাকিতে যেটা পরবর্তীতে আমরা কিস্তিতে ধাপে ধাপে এই টাকা শোধ দেবো ,যেহেতু এখনই এখাতে টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে না ,সেহেতু এ প্রকল্প থেকে টাকা-পয়সা অবৈধ ভাবে সরানোর সুযোগও বোধহয় একটু কম ।তারপরেও বাটপারদের বিশ্বাস নেই !!!!!!!!!!!! এরা ঠিকই ফাকফোকর বের কইরা আকামের সুযোগ খুইজা ফিরবো ।
৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
শয়ন কুমার বলেছেন: বছরের পর বছর ধরে তারেক মামুন চুরঞ্জিত আবুল দরবেশ শাহরা দুর্নীতির এমন লীলা দেখইছে যে, এখন রাজনীতিবিদদের দ্বারা ভালো উদ্দেশ্যের ভালো কোন কাজও যদি সম্পন্ন হয়, সেটারেও আমরা সন্দেহের চোখে দেখবো এটাই স্বাভাবিক ।আমরা কিন্তু এখনই আমাদের ঘরের টাকা সরাসরি রাশিয়াকে দিয়ে এসব কিনছি না ।বরং রাশিয়ার কাছ থেকে আমরা এসব অস্ত্র কিনছি বাকিতে যেটা পরবর্তীতে আমরা কিস্তিতে ধাপে ধাপে এই টাকা শোধ দেবো ,যেহেতু এখনই এখাতে টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে না ,সেহেতু এ প্রকল্প থেকে টাকা-পয়সা অবৈধ ভাবে সরানোর সুযোগও বোধহয় একটু কম ।তারপরেও বাটপারদের বিশ্বাস নেই !!!!!!!!!!!! এরা ঠিকই ফাকফোকর বের কইরা আকামের সুযোগ খুইজা ফিরবো ।
৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
ফলাফল বলেছেন: পদ্মা সেতুর মত কত হাজার কোটি টাকার কমিশন পাবে হাসিনা বলতে পারবেন ...কেনার প্রক্রিয়া অসচ্ছ
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
শয়ন কুমার বলেছেন: বছরের পর বছর ধরে তারেক মামুন চুরঞ্জিত আবুল দরবেশ শাহরা দুর্নীতির এমন লীলা দেখইছে যে, এখন রাজনীতিবিদদের দ্বারা ভালো উদ্দেশ্যের ভালো কোন কাজও যদি সম্পন্ন হয়, সেটারেও আমরা সন্দেহের চোখে দেখবো এটাই স্বাভাবিক ।বাটপারদের বিশ্বাস নেই !!!!!!!!!!!! এরা ঠিকই ফাকফোকর বের কইরা আকামের সুযোগ খুইজা ফিরবো ।
৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
মুফতি বাবা বলেছেন: তো এতই লাভজনক ব্যাবসা হইলে সেইটা ক্ষমতার শেষ বছরে ক্রয় করার মানে কী?? সেইটা তুই বুজবি না, তুই হইলি আবাল|
১২০০০ কোটি টাকার ৫% কমিশন খাইবো তোর চুন্নী নেত্রী, আর ৫% দিন সেনাবাহিনীর জেনারেলদের যাতে আগামী ইলেকশনের সময় সেনাবাীনী তোর নেত্রীর চামড়া তুইলা না নেয়|
সেইটা বুজার ক্ষমতা তোর মত ঘটির বাচ্চার নাই| আর সেনা বাহিনীরে ট্যাংক কিন্না দিলে সেই ট্যাংক আফ্রিকা লইয়া যাইবো কি তোর পুন্দের ভিতর ঢুকাইয়া আবাল কোথাকার? তুই আওয়ামী চুরি আর লুট-পাটের পক্ষে দালালী করতাছস কয়দিন যাবত দেখতাছি|
তোর বাপ-ভাই আওয়ামীলীগের চুরি-ডাকাতি-ঘুষ আর চান্দাবাজীতে জড়িত| তুই হইলি চোর পরিবারের সন্তান, নয়তো হাসিনার এত বড় চুরির পক্ষে সাফাই গাইতি না|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
শয়ন কুমার বলেছেন:
@মুফতি, দেখুন আপনি কিন্ত ভদ্রতা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন ।।পোষ্টের প্রাসঙ্গিক ব্যাপারে আমার যুক্তি যদি ভালো না লাগে তাইলে পালটা শক্ত যুক্তি দেন , আপনাকে কি আমি পালটা শক্ত যুক্তি তুলে ধরতে নিষেধ করেছি।
লীগ-বিম্পি বড় বড় অনেক নেতার নামেই তো দূর্নিতীর অভিযোগ বিদ্যমান। আমি কি কোথাও এটা অস্বীকার করেছি !!!
আপনি অভদ্রের মতন ব্যক্তি আক্রমণ করে মন্তব্য করছেন কেন ?? আজব তো ।
ব্লগিং কালে সর্বদাই চেষ্টা করেছি কোন দলীয় লেজুরবৃত্তি না করে মিথ্যাচারের বিরু্দ্ধে এবং নিজের ক্ষুদ্র জ্ঞানে নিজের অভিমতটুকু প্রকাশ করতে ।হয়তোবা কোন বিষয়ের উপর আমার অভিমত ভূলও হতে পারে তখন সহব্লগার হিসেবে আপনার উচিৎ পোষ্টের প্রাসঙ্গিক ব্যাপারে পালটা শক্ত যুক্তি দিয়ে আমার ভূল-ক্রটি কোথায় , সেটা ধরিয়ে দেওয়া ।কিন্তু আপনি সেটা না করে অভদ্রের মতন ব্যক্তি আক্রমণ করে মন্তব্য করছেন কেন ??আজব!!
আমার এই পোষ্টগুলো দেখুনঃ যেখানে আমি আমার দৃষ্টিতে ন্যায্য সমালোচনার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ, বিম্পি , জামাত কাউকেই ছাড় দেই নি ।আমি কারও দালালী করি না ।আমার দৃষ্টিতে যখন যে দল ভূল করছে তখনই সে দলের সমালোচনা করেছি ।
প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচারের নমুনা !!!!!!!!!!!!!!!!!
ভয়াবহ সঙ্কটে মুখ থুবড়ে পড়েছে পলিটেকনিক শিক্ষা অথচ মন্ত্রী নাহিদ আর তার ডিজিটাল আম্বালীগ সরকারের কোন সুদৃষ্টি নাই !!!!!!!!
এরই নাম রাজনীতি !!!!! পর্দার আড়ালে আসলে লীগ-বিম্পি দুদলেরই ভন্ডামী !!!!
নোংরা মিথ্যা প্রপাগন্ডার শিকার জামাত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাইদী
হানাদার বাহিনীর শীর্ষ দোষরদের দ্বারা পরিচালিত যে কোন ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন নিষিদ্ধ করা হোক
গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কিংবা সমাজতাণ্ত্রিকসহ সকল ধারার জনকল্যানকর রাজনীতি করবার অধিকার দেয়
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের বর্তমান ইসলামী রাজনীতি ।
যেখানে আমি আমার দৃষ্টিতে ন্যায্য সমালোচনার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ, বিম্পি , জামাত কাউকেই ছাড় দেই নি ।আমি কারও দালালী করি না ।আমার দৃষ্টিতে যখন যে দল ভূল করছে তখনই সে দলের সমালোচনা করেছি । সুতরাং একজনকে ব্যক্তি আক্রমণ করার এধরনের ন্যাচার চেঞ্জ করুন ।
১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
রাতুল রেজা বলেছেন: বাংলাদেশ সামরিক ভাবে শক্তিশালী হোক এটা আমকি মনে প্রানে চাই। কারন যে দেশের সামরুক শক্তি বেশি সেই দেশ অর্থনীতিতে এগিয়ে। অন্য দেশের খবরদারীও প্রতিরোধ করা যায়
১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
ইসপাত কঠিন বলেছেন: যুদ্ধাস্ত্র কোন খেলনা নয় যা দোকানে সাজানো থাকবে আর কিনতে চাইলে সাথে সাথে পাওয়া যাবে। বাংলাদেশে এই মুহুর্তে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা নেই তা ঠিক। কিন্তু কাল যে সেই সম্ভাবনা আসবে না, তা কি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারবেন? তেল-গ্যাস উত্তোলন নিয়ে ২০০৮ এর নভেম্বরে কিন্তু হঠাৎ করে মায়ানমারের সাথে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। ভবিষ্যতে এমন হবে না তার নিশ্চয়তা কি দিতে পারবেন?
একটা সমরাস্ত্র কেনার পর তার উপর প্রশিক্ষন লাগে। সময় লাগে। তা নাহলে বিভিন্ন দেশে সেনাবাহিনী পুষতো না। অস্ত্র রেখে দিত, সময় হলে মানুষ ডেকে অস্ত্র ধরায় বলত, "যা বেটা, যুদ্ধ করে আয়।" সবকিছু এত সহজ নয় যতটা অনেকে ভাবছেন।
প্রথম আলোয় কয়েকজন পাঠকের মন্তব্যে দেখেছি তারা বলছেন যে আমরা ভারত মায়ানমারের সাথে পারবো না বলে শুধু শুধু এগুলো করে লাভ নেই। এসব মানুষের মানসিক দৈন্য এবং আত্নসমর্পনের মানসিকতা দেখে জাতি হিসেবে কি আমাদের লজ্জা পাওয়া উচিৎ নয়?
সম্প্রতি বিমান বাহিনীর জন্য এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান আনা হয়েছে। এগুলো কেনার চুক্তি হয়েছিল ২০০৭-০৮ সালে। আর ২০১২ সালে এগুলো এসেছে। এবার রাশিয়া থেকে কেনা সমরাস্ত্র গুলোও নির্মান শুরু হবে এবং ৪-৫ বছর ধরে এগুলো আসতে থাকবে। আসার পর এগুলোর উপর প্রশিক্ষন শুরু হবে। ভাই রে, এগুলো কিনে আনা এত সহজ না।
এই সমরাস্ত্র গুলো আমাদের দরকার। আমাদের মানসিক দৈন্য, বৈকল্য এবং সহজে আত্নসমর্পনের মানসিকতা দুর করতে হবে। আমাদের যে কাউকে উচিৎ জবাব দেবার সক্ষমতা থাকতে হবে। এত সহজে হার মানলে চলবে না।
অনেকে রেমিট্যান্স এর কথা বলে আমাদের শ্রমিকদের কথা তুলে ধরেন। ভাই রে, আমাদের বাহিনীগুলো, শ্রমিকদের মত বেতন আকারে রেমিট্যান্স আনার পাশাপাশি সমরাস্ত্রের ভাড়াও আনেন যা শ্রমিকরা আনেন না। একটি এপিসি থকে পাওয়া ২ বছরের ভাড়া থেকে এপিসি কেনার মূল্য উঠে আসে। হেলিকপ্টারের ৩ বছরের ভাড়া থেকে হেলিকপ্টার কেনার মূল্য উঠে আসে।
এখন এই সমরাস্ত্রগুলো কেনা নিয়ে কোন দূর্নীতি না হলেই হয়।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
শয়ন কুমার বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
মো কবির বলেছেন:
টাকা মনে হয় আপনার হাসিনা মায়ের মুখ দেইখা দিচ্ছে ??
সুদে দিচ্ছে ভাই,সুদে।
কোন কিছু ভাল করে না জেনে পোস্ট করবেন না, প্লিজ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
শয়ন কুমার বলেছেন:
হয়তোবা কোন বিষয়ের উপর আমার অভিমত ভূলও হতে পারে তখন সহব্লগার হিসেবে অন্যদের উচিৎ পোষ্টের প্রাসঙ্গিক ব্যাপারে পালটা শক্ত যুক্তি দিয়ে আমার ভূল-ক্রটি কোথায় , সেটা ধরিয়ে দেওয়া । কিন্তু ব্যাক্তি আক্রমন করে গালি দেয়াটা, এটা কেমন ধরনের ন্যাচার
প্রধানমন্ত্রীর মিথ্যাচারের নমুনা !!!!!!!!!!!!!!!!! ভয়াবহ সঙ্কটে মুখ থুবড়ে পড়েছে পলিটেকনিক শিক্ষা অথচ মন্ত্রী নাহিদ আর তার ডিজিটাল আম্বালীগ সরকারের কোন কোন মাথাব্যাথা নাই !!!!!!!!
এরই নাম রাজনীতি !!!!! পর্দার আড়ালে আসলে লীগ-বিম্পি দুদলেরই ভন্ডামী !!!!
১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই আপনি এগুলা কি যুক্তি দেখালেন? বিভিন্ন সময়ে আপনার করা মন্তব্যগুলো দেখেছি, বেশ ভালই লাগতো। কিন্তু এগুলা কি বললেন। আপনার প্রথম পয়েন্টের উত্তর রেজা সিদ্দিক ভাই দিয়েছেন, আপনার দ্বিতীয় পয়েন্ট পড়ে মনে হল, আপনার অর্থনীতির একেবারে মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কেও কোন ধারণা নেই। জিনিস বাকিতে কিনলে তার দাম যে কমে না বরং বাড়ে তা আপনি ইনস্টলমেন্টে একটা টিভি বা ফ্রিজ কিনতে গেলেই দেখবেন। আর দোকানদার তার দোকানের বাতিল বা একদম চলে না এরকম পন্যের জন্যই, কিস্তি সুবিধা, ডিসকাউন্ট এসব দিতে চাইবে, খুব ভাল জিনিস কিনতে হলে আপনাকে বেশিরভাগ সময় নগদেই কিন্তে হবে। আর অস্ত্র কেনা-বেচার সাথে সবসময়ই বড় অংকের চুরি, দুর্নীতি জড়ইত থাকে। দূর্নীতি হবেই এমন কথা নিশ্চিত করে বলা যাবে না, তবে অতীতের রেকর্ড সেটাই ইংগিত করে। চুরি নয় পুকুর চুরি বা তার বড় চুরি হতে পারে এর মাধ্যমে..
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
শয়ন কুমার বলেছেন: হয়তোবা কোন বিষয়ের উপর আমার অভিমত ভূলও হতে পারে তখন সহব্লগার হিসেবে অন্যদের উচিৎ পোষ্টের প্রাসঙ্গিক ব্যাপারে পালটা শক্ত যুক্তি দিয়ে আমার ভূল-ক্রটি কোথায় , সেটা ধরিয়ে দেওয়া । কিন্তু ব্যাক্তি আক্রমন করে গালি দেয়াটা, এটা কেমন ধরনের ন্যাচার বলেন তো ভাই !!!!!! ৯.নং মন্তব্যে ব্লগার মুফতি এটা ক্যামন আচরন দেখালো!!!!!!!!
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কিন্তু এই বিপুল পরিমান বিনিয়গ তো অবকাঠামোতেও করা যেতো! যা হোক, শুধু সেনাবাহিনী পারপাসে না এনে বিএসএফ এর জন্যেও আনা উচিৎ বলেই মনে করি... পোস্ট এর মুল বক্তব্যর সাথে একমত