![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ৪০ পাওয়া ক্লাশের সেই ছাত্র যার বাবা ছেলে ৪০ পাওয়ার খুশী তে গাড়ি কিনে আনে। ভুল বুঝবেন না মোটেও। যা দেখবেন সব ফাপড়, আলগা পার্ট। আমি ভবঘুরে অথবা নষ্ট একটি ছেলে। মেধাবী কিংবা জিনিয়াস হওয়ার খেলায় আমি অংশ নেই না।
গত ৮ মার্চ ছিল নারী জাগরণী সমাবেশ। জামাতীরা সেখানে বোমা মারল। আমাদের সুশীল সমাজকে তেমন একটা চিন্তিত দেখলাম না। কিন্তু আজ যখন পুলিশ বিএনপি’র অফিস রেইড করল, নেতাদের গ্রেফতার করল, তাদের শিকের মধ্যে আগুন জ্বলে উঠল। বিভিন্ন বিভ্রান্ত রাজনীতিবিদ, সম্মানিত শিক্ষক আর বৃহৎ পরিমাপের সাংবাদিকরা বিভিন্ন মতামত রাখলেন। বললেন, পুলিশ কেন একটি রাজনীতিক দলের অফিসে ঢুকবে। কিন্তু একথা তারা বলছেন না যে, একটি রাজনীতিক দল (তাও আবার বিএনপি, যারা দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনীতিক দল) তাদের অফিসে কেন বোমা রাখবে। অফিসে বোমা রেখে দলটি আসলে কী করতে চাইছিল? বিএনপি নিজেই ফাটাক কিংবা অন্য কেউ ফাটাক, বিএনপি’র জনসভায় বোমা ফেটেছে। ফলে পুলিশ ছুটে গিয়েছে, বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে। এটা তো সাধারণ নিয়ম। অথচ তারা বলছেন, পুলিশ কেন আক্রমণ করতে গেল। অনেক অনেক বিভ্রান্তিমূলক আলোচনা।
আমাদের দেশে একটা নিয়ম হয়ে গেছে মনে হয়, তুমি যদি আওয়ামী বিরোধী হও তবে তোমাকে অবশ্যই রাজাকারদের সাথে হাত মেলাতে হবে। রাজাকারদের সুরে কথা বলতে হবে। রাজাকারদের রক্ষার জন্য সর্বস্ব দিয়ে যুদ্ধ করতে হবে।
আমরা সাধারণ মানুষ শঙ্কিত হই। কেন এমন হবে? এমন সব বাঘা বাঘা মানুষের বিভ্রান্তিমূলক আলোচনা আমার বিভ্রান্তি শুধু বাড়িয়েই দেয়, সমাধানের কোনো পথ খুঁজে পাই না। জয় বাঙলা.....
লেখকঃ সৈয়দ এরশাদুল হক মিলন
©somewhere in net ltd.