| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের উচিত বিপর্যস্ত মানুষদের সাহায্যে এগিয়ে আশা।
বন্যা ঘর্ণিঝড়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ইন্দোনেশিয়ায় ৪৩৫ জন, শ্রীলঙ্কায় ৩৩৪ জন, থাইল্যান্ডে ১৬২ জন এবং মালয়েশিয়ায় দুজন ।
ইন্দোনেশিয়া:
সুমাত্রায় খাদ্য ও পানির সংকটে অনেকেই চুরি করতে বাধ্য হচ্ছে বলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
পুলিশের মুখপাত্র ফেরি ওয়ালিন্তুকান বলেন, “ত্রাণ পৌঁছানোর আগেই লুটপাট হয়েছে। মানুষ জানত না সাহায্য আসবে, তারা অনাহারে পড়ার ভয় পাচ্ছিল।”
থাইল্যান্ড
এবার হাট ইয়াই শহরে যেরকম ভারি বৃষ্টি ঝরেছে তা গেল ৩০০ বছরে দেখা যায়নি। মঙ্গলার বানের পানি ৮ ফুট পর্যন্ত উপরে উঠে আসে এবং একটি মাতৃসদন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
বিদ্যুৎ কবে ফিরবে তা এখনো নিশ্চিত নয়।
শ্রীলঙ্কা
দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, অন্তত ৩৩৪ জন মারা গেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১১ লাখের বেশি মানুষ। ২৫ হাজারের বেশি বাড়ি ধ্বংস হয়েছে এবং অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে গেছে এক লাখ ৪৭ হাজার মানুষ।
১৯১ জন এখনও নিখোঁজ, রাজধানী কলম্বোর আশপাশের বেশিরভাগ এলাকা পানির নিচে।
এতো বড় দুর্যোগের পরও ফেসবুকে তেমন শোরগোল নাই।
ইন্দোনেশিয়ায় প্রায় ৫০০ মানুষ মারা গেলো।
শ্রীলঙ্কার অবস্থা আগে থেকেই খারাপ। এখন আরো বিপর্যয় নেমে আসবে।
বিশ্ব মানবতা আজ অন্ধকারে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নিজেরাই এখন বিপদে আমরা । আরেকজন কে কে হেলপ করবো ?