নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জাফনার মা

শ্রাবনসন্ধ্যা

"শ্রাবণসন্ধ্যা" নিকটি কোন কারন ছাড়াই পছন্দ করা, এখন মাঝে মাঝে এটাকে নিজের নামই মনে হয়।

শ্রাবনসন্ধ্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

উষ্ণ বিকেলে দিকভ্রান্ত ঘুরে বেড়ানো আর মুঠো ভরা আনন্দ.

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৭

ফেলে আসা দিন সবসময় মধুর হয়। আজ যে দিনটা সাদাসিধা মনে হচ্ছে কদিন পর হয়তো সেই দিনটাকে পেছন ফিরে দেখলে মনে হবে, বাহ সুন্দর ছিল তো সেদিনটা! এত মজা হয়েছিল! সেই পেছন যদি অনেক দিনের দূরের হয় তাহলে তো সেটা থাকে নস্টালজিকতায় মোড়ানো, স্মৃতিজড়ানো। শৈশব কৈশোরের স্মৃতিজড়ানো জায়গাগুলোতে গেলে সেরকমই একটা ঘোর লাগা নস্টালজিকতা পেয়ে বসে আমাকে। ঐ দিককার পথঘাট, গাছপালার কথা শুনলেও মন নেচে ওঠে।



সেইরকম যখন মশিউরের সাথে ধানমন্ডি, জিগাতলা এইসব এলাকা নিয়ে কথা হয় দুজনেই ফিরে যাই যার যার স্মৃতিকাতর স্থানে। যদিও দুজনের পছন্দের জায়গাগুলো আলাদা, অনুভূতিগুলো আলাদা। সে হয়তো আবেগ কাতর হয়ে ফিরিস্থি দেয় ধানমন্ডিতে, সাতমসজিদ রোডে কোন কোন রেস্ট্যুরেন্টগুলো ডেটিং প্লেস হিসেবে দূর্দান্ত ছিল, আমার দৌড় ক্লাশ পালিয়ে সিটি কলেজ থেকে হেঁটে হেঁটে নিউমার্কেট যাবার উত্তেজনা অবধি। তার স্মৃতিতে ধানমন্ডি লেকের পাশের বকুল গাছটা আর আমার মনে পড়ে বিডিআর ক্যাম্পাসে ৫ নং গেইটের কাছের পুকুর ধার জুড়ে বকুলের সারি, স্কুলের জানালা থেকে দৃশ্যমান দেবদারু গাছ, সিনেমা হলে যেয়ে সিনেমা দেখা। দু'জনে হয়তো কারো কথা কেউ মন দিয়ে শুনিনা তবে দু'জনেই আপন মনে বলে যাই ফেলে আসা সেই দিনগুলোর কথা, সেই পথ, সেই শহরের কথা।



ঢাকা শহর নিয়ে আমার প্রবল উচ্ছাস আমি সবসময় প্রকাশ করে এসেছি, এই শহরটার সাথে আমার নাড়ীর বন্ধন। তার মধ্যে জিগাতলা, ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, চাদনীচক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চাঙ্খারপুল এসব এলাকার সাথে কেমন একটা আলাদা আদর মাখা অতীত জড়ানো। অনেক বদলে গেছে এই পথ ঘাট, বিচ্ছিরি ঘিঞ্জি হয়ে গেছে, তবু যখন দু'নম্বর রোড দিয়ে যাই, মনে পড়ে যায় শীতের সকালে দুয়াশা ঘেরা লেকের পাশ দিয়ে কলেজ যাবার স্মৃতি।



অনেক দিন পরপর যাওয়া হয় ওদিকটাতে। গেলে বাড়ীর সবার সাথে গল্প কোনমতে সেরে ছুট দেই ঘুরে বেড়ানোর জন্য। কখনো একা কখনো কেউ সাথে থাকে। জিগাতলা যাওয়া হয় অনেক কম আজকাল। এবার একদম হঠাতই এজতেমার কারনে তিনদিন ছুটি পড়লো, এর আগের সপ্তাহেও তিনদিন ছুটি ছিল, জাফনাকে পটালাম চল নানুর বাসায় ঘুরে আসি, পিচ্চি ঘুম থেকে উঠে বিরাট চিন্তায় পড়লো, যাবে কি যাবে না। অনেকক্ষন পর বলছে আম্মু আমি খুব কনফিউজড নানু বাসায় যাব কি যাব না। ছুটির দিন মানেই আমার গড়াগড়ি করবার দিন। আমি খুশীই হলাম জাফনা কনফিউজড হওয়াতে। খুশী মনে অনেক আরাম করে, এরপর অনেকদিন পর রান্নাঘরে সময় কাটালাম।



এ সপ্তাহে শরীরটা ভাল লাগছিল না, গলাটা খচখচ করছে, সেটার সাথে দলেবলে হালকা জ্বরজ্বরও লাগছে। তাই এবার কোথাও না যেয়ে বাসায় অনেক রেস্ট নেব ভাবছিলাম। তবু ঐ যে ছুটি দুদিনের বেশী হলে মাথায় পোকা ঢোকে একটু জিগাতলা যাই, কতদিন আব্বাকে দেখিনা! সকালে ঘুমভাঙ্গা চোখে জাফনাকে বললাম যাবে নানু বাসায়? সে বলল যাবে। তাকে আর কনফিউজড হবার চান্স না দিয়ে বললাম তাহলে শিগগীর ওঠো, নাস্তা কর, কাপড় গোছাও, শাওয়ার নাও...লেটস গো। সেও তুমুল উদ্দমে ছুটাছুটি শুরু করলো। সব কিছু সেরে তৈরী হতে হতে বেলা প্রায় বারোটা, আরেক প্রস্থ চা খেয়ে নিলাম। শুক্রবার বলে রাস্তায় জ্যাম কম, তাড়াতাড়িই পৌঁছে গেলাম। আব্বার সাথে কতক্ষন গল্প করে ওপরে উঠতে শুরু করলাম, বাকিদের সাথে দেখা করার জন্য। জাফনা ও বাড়ীতে গেলে তার খেলা সঙ্গীদের নিয়ে তুমুল ব্যস্ত থাকে। তাই সে আমার থেকে আলাদা হয়ে গেল। যখন ক্ষিধে পেল তখন আমাকে ডাকতে এল। আমি আম্মুর সাথে কুটুর কুটুর গল্পে মশগুল।



বিকেল হতেই বাইরে যেতে ইচ্ছে করছিল, মনে হল পারভীন আপাকে ফোন করি। ফোন করা মাত্র আপা তো হৈচৈ করে বলে “চলে আসো, ধানমন্ডি লেকের পাশ দিয়ে হাঁটবো আর চটপটি খাব।” আপু আবার পাঁচ মিনিটে রেডি হতে পারেন :)। তাই আমি লেপের উষ্ণতা ছেড়ে বাইরে পা রাখলাম। পারুপার বাসায় যাব, যেতে যেতে সেই পুরোনো পথ দেখতে দেখতে পারুপাকে ফোন করার কথা ভুলেই গেলাম। কাছাকাছি আসতে মনে পড়লো, ফোন করলাম আপু বাসায় যেতে বললেন। এরপর আমরা দুজন বেরুলাম। এরমাঝে অদিতেকেও ফোন দিলাম, না বলে ঘুরলে তো আবার কান্দতে বসবে ;)। দেখি না ম্যডাম দোস্ত বন্ধু নিয়ে বসুন্ধরায় মিশন ইম্পসিবল দেখে আবার নাকি ছবি দেখা শেষ করে খাবেও :P। আমরা ঘুরবো শুনে ঠিকই ঘ্যান ঘ্যান শুরু করলো :|



আপুর প্রিয় নস্টালজিক স্থান হল ঢাকা ভার্সিটি এলাকা, হবে নাইবা কেন সেখানে উনি তাঁর জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অন্যতম মধুর দিনগুলো কাটিয়েছেন। আমরা নীলক্ষেত পর্যন্ত গাড়ীতে গেলাম এরপর রিকশা নেব। রিকশাওলারা উল্টাপাল্টা দাম চাওয়া শুরু করলো, দাম শুনে মেজাজ খারাপ, আমি তো আর উঠি না, শুধু সামনে চলছি। একটু এগুতেই একটা রিকশা কম দাম চাইল। উঠতে উঠতে আমি বললাম, পারুপা দুই মটকু কে দেখে ভেবেছে যা দাম বলুক না কেন উঠে পরবো :P, বোঝে নাই তো এই মটকুদের কঠিন স্ট্যামিনা আছে।



আমরা টিএসসি পর্যন্ত রিকশা করে গেলাম। টিএসসির ডাস এর পেছনে আলোচনা সভা চলছে। কবিতা আবৃত্তি হবে মনে হল। আমাদের সেরকম নির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। ইচ্ছে মতন ঘুরে বেড়ানো ই প্ল্যান। প্রথমেই আমি বললাম ভুট্টা ভাজা খেতে হবে। ভুট্টা ভাজা খেতে চাইলেই খাওয়া যায় না, ভুট্টা ভাজবে তারপর খেতে হবে। কয়লার আগুনে সেই ভুট্টা ভাজার আবার রয়েছে কিউ। তবে ভাগ্য ভাল মাত্র একজনের পরে আমাদের সিরিয়াল। এক সময অপেক্ষার শেষ হল, দুজন দুটো ভুট্টা নিয়ে কুড়মুড় করে খেতে খেতে শুরু হল এদিক ওদিক হাঁটা।









হাঁটছি আর গল্প করছি। চারপাশের উচ্ছল মানুষজন দেখতে ভাল লাগছিল। একটি মেয়ে চমতকার একটা শাড়ী পড়ে অপেক্ষা করছে। কি মিষ্টি লাগছে। আরেকজন তো অপেক্ষা করতে যেয়ে অপরজনকে দিচ্ছে মুঠোফোনে কঠিন ঝাড়ি :D। নিজেদের ইউনিভার্সিটি জীবনের কথা মনে পড়ে গেল। এটা এমন একটা বয়স নিজেকে যে কোন পোশাকেই মানিয়ে যায়। এই বয়সী ছেলে মেয়েদের সব কিছু এখনো ভাল লাগে আমার। অনেকে নতুন প্রজন্মের যে কোন আচরণ দেখে ভাবেন এরা উচ্ছন্নে গেল। আমার কাছে ভাল লাগে, মনে হয় তারুন্য মানেই উচ্ছাস। এদের সব উচ্ছলতা আমি মুগ্ধ দৃষ্টিতে উপভোগ করি।



হাঁটার সময় যে বিষয়টা যন্ত্রনা দিল তা হল ডাস্টবিন পর্যাপ্ত না হওয়াতে এলোমেলো নোংরা স্তুপ করে রাখা, আর সারা ফুটপাত জুড়ে পয়কার্য সম্পাদন করে রাখা। হাঁটতে হাঁটতে এক সময় আমি বলেই ফেললাম এখানে একটা পাবলিক টয়লেট কেন বানায় না! X((X((X((X((



বাংলা একাডেমিতে বইমেলার জন্য স্টল বানানোর প্রস্তুতি দেখলাম। ফ্রেব্রুয়ারী জুড়ে আমার রাজ্যের কাজ সেই কথা মনে পড়াতে আবার মন খারাপ হল। কবে যে বইমেলাতে আসার সুযোগ পাব! দিশা বইমেলা চলার সময় এলে কত মজা হত বারবার ভাবছিলাম আর বলছিলাম দুজনেই সে কথা।



টিএসসির কাছে এসে পারুপার ইচ্ছে ভেতরে ঢুকবে। এই টিএসসি পারু আপার জন্য কঠিন পছন্দের। ভাইয়া উনাকে এখানে প্রথম প্রপোজ করেছিলেন:P (মাইর খাবার তুমুল সম্ভাবনা থাকা সত্বেও বলে দিলাম) । শুনে আমি তো তিরিং বিরিং, উরে কি রোমান্টিক তারা! ঢুকতে দেখি ওখানে ইতিহাস বিভাগের এলামনাইদের অনুষ্ঠান চলছে। আমরা প্রাক্তন ইতিহাসবিদ হয়ে টিএসসি ঘুরে বেড়ালাম। অডিটোরিয়ামে গান হচ্ছে মনে হল। আমরা গট গট করে ঢুকে পড়লাম। ইতিহাসের একজন পাতিহাস (আমি) আরেকজন রাজহাস (পারুপা) ঢুকে দেখে ওরে সর্বনাশ তপন চৌধুরী গলা শোনা যায়, “এই রূপালী রাতে” এরপর গাইলেন “কান্দ কেনে মন”....এমনি করে আরো অনেক গান। একসময় দুই ভুয়া ইতিহাসবিদের মনে হল ওঠা দরকার।







বাইরে বেরুতে দেখা গেল সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নেমেছে। পারু আপা বলে “আরে ঢুকলাম দিনে, বেরুলাম রাতে!” এরপর যাই খেতে চাই হয় আমার দোষে, না হয় পারুপার জ্বালায় আর খেতেই পারি না।



যেমন পারুপা ডিম খেতে গেলে আমি বারণ দেই। B-)B-)







আমি আইসক্রিম শেষ পর্যন্ত খেয়েই ফেলব এমন ভাব করতে করতে পারুপা আমাকে থামায় :((:((







আমি উনাকে কটন ক্যান্ডি খেতে দিই না ;);););)







আর উনি আমাকে ঝালমুড়ি। /:)/:)/:)/:) শেষমেষ আমরা ডাস এ গেলাম, সব্জিরোল, সমুচা আর কফি এতে কেউ আপত্তি করলাম না। ভাগ্যভাল!







খাবার জন্য অপেক্ষা করতে করতে ফুল বালিকা এসে হাজির, নামমাত্র দামে তার ফুলগুলো আমাদের হয়ে গেল।





আমরা খাবারগুলো কিভাবে যে নেব সাথে পড়লাম বিরাট ঝামেলায়। হাত মোট চারটা, খাবারের প্লেট আর কফির কাপ মিলে হর পাঁচটা, পরে আমি সবগুলো এক প্লেট এ ঢেলে চার হাতে বহন করে একটা যায়গা খুঁজে নিয়ে আয়েশ করে খেতে বসলাম।







খেতে খেতে আফসুস করলাম প্যাং প্যাং সাথে এইসব জায়গায় এলে এই সব হাবিজাবি কিচ্ছু খেতে দিবেনা, কেবল মাত্র ইচ্ছে মতন চা খেলে কোন আপত্তি নেই।



আমরা খেলাম, ইচ্ছেমতন পরচর্চাও করলাম খানিকটা ;)। এত আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে চলছিল দিশা এলে কি করবো তার প্ল্যান। যেমন প্রথম সিদ্ধান্ত দিশা আমার এখানে থাকবে। পারুপা বলল যদি কোন কারনে তখন ভাইয়া দেশের বাইরে যায় তাহলে শুধু দিশা কেন আমি আর জাফনাও পারুপার বাসায় যেয়ে উঠবো, উহ দলবল সহ, ভাবতেই তো এখনই এক্সাইটেড লাগছে। একদিন সারাদিন আমরা টইটই করে ঘুরবো। এইরকম ছোট ছোট অনেক প্ল্যান। দিশা আবার এর দেশে আসার সাথে আমাকে আরো একটা প্রোগ্রাম মিলিয়ে রাখতে বলেছে ;)। আমি ভাবছি আরো একজনের আসার সাথে সেই প্রোগ্রামটা মিলাবো, তিনি কবে আসেন সেটাই এখন জানবার অপেক্ষা, হাজার হোক তিনি প্যাং প্যাং এর কাছের মানুষ B-)B-)



খাওয়া শেষ করে আমরা আবার শুরু করলাম হাঁটা । টিএসসি থেকে ব্রিটিশ কাউন্সিল এরপর উল্টো হাঁটা, হাঁটতে হাটতে নীলক্ষেত। ব্রিটিশ কাউন্সিল রোড দিয়ে হাঁটার সময় পারুপাকে অনেক মজার কথা শোনালাম। এখানে একদিন আমার জন্য ওয়েট করতে যেয়ে প্যাং প্যাং যে তার বিচ্ছু বাহিনী খবর দিয়ে জড়ো করে একশেষ, এরপর দেখা গেল, “কাবাব মে হাড্ডি” নিয়ে সে মহা বিপদে আছে; না পারে কইতে না পারে সইতে :P:P । দেখা গেল আমি আর বৃত্ত গল্প করি আর উনি বিচ্ছুদের সামাল দেন। আমি কত লক্ষী যে কোন ঝাড়ি দেই নাই। যতই হাড্ডি বলিনা কেন এই বিচ্ছুগুলাকে আমিও খুব পছন্দ করি, জিনিয়াস এক একটা। আর প্যাং প্যাং এর তো এদের ছাড়া চলেই না। পরুপাও বললেন এক সময় নাকি এদের সঙ্গই ভাল লাগবে।





এইরকম গল্পের ফুলঝুড়ি ফোটাতে ফোটাতে আমরা নীলক্ষেত পৌঁছলাম। রিকশায় উঠেও গল্পের কোন শুরু নেই শেষ নেই অবস্থা করতে করতে আমরা ধানমন্ডি পৌঁছে গেলাম, দুজনে এবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যার যার ঘরে ফিরে এলাম। এরপর আবার জিগাতলা গেলে আরো সময় নিয়ে হান্টু হান্টু করতে বের হব সেই কথাই রইল আমাদের।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৭

পারভীন রহমান বলেছেন: Darun kichu somoy upohar debar jonne tomake onek dhonnobad Ritu .. Ghoraghuri hobe abar :D

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৮

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: মাইর টাইর দিয়েন না। নানান জায়গা থেকে মাইর খেতে পারি। (ভয়ে আছি)

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪২

বৃত্তবন্দী বলেছেন: বৃত্ত কে? সে কেনো ফুলাররোডে গেছিলো??? B-)) B-)) B-))

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫০

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আর বইল না, বৃত্ত আমারে পানি কিনে দিতে গেছিল মনে হয়। :) যা ত্রাহি ত্রাহি গরম ছিল সেদিন।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৩

জয় রাজ খান বলেছেন: পড়ে ভাল লাগলো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫১

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: আহারে! আমি কেনো ঢাকায় ছিলাম না!!! :(( :(( :((

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাগ্যিস ছিলা না, হাঁটতেই তো চাইতা না। :P :P :P

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: ছবিগুলো আগেই দেখেছিলাম। এবার লেখার সাথে পড়ে অনেক ভাল লাগল :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ নীল দর্পন। :)

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪

বাঘ মামা বলেছেন: কিছুইতো খাওয়া হলোনা মনে হয় শেষ পর্যন্ত কিপ্টামি করে :)




মজার কথন

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১০

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: না খেলাম তো!

এতকিছু খেলে তো খবর ছিল।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৩

সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: প্রথমেই হাড় জিরজিরে হকারটাকে দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল । :(

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫০

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাগ্যিস আমদের ছবি দেখেন নাই। দাহলে হাড় জিরজিরে হকার কে দেখলে তার জন্য আরো বেশী খারাপ লাগতো ।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫

আবু সালেহ বলেছেন:
কথন কথন মজার কথন....শুধু কি ঘুরেই বেড়িয়েছেন...........??

২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫০

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ধন্যবাদ আবু সালেহ :)

হুম ঘুরেই তও বেড়ালাম, এক বান্ধবীর যাবার কথা ছিল, ঘোরার জন্য সেটা বাদ দিলাম। :)

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯

আকাশটালাল বলেছেন: হেহেহেহেহে... ঘুরাঘুরি করতে ভালোই লাগে B-) B-) B-)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: হুম :)

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৬

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৫ম ভাল লাগা!!


ভালো লাগল !!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৯

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ চয়ন :)

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৬

শয়তান বলেছেন: পোস্ট শিরোনাম হওয়া উচিত ছিল

উষ্ণ বিকেলে দিকভ্রান্ত ঘুরে বেড়ানো আর খালি খাই দাই

=p~

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: :)

কত কিছু খেলাম না, তারপরও খাইদাই পোস্ট!

আসলে হিংসা হিংসা :P :P :P :P

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪০

শত রুপা বলেছেন:
আহ
ফেলে আসা দিনগুলোর
কথাই একটু আগে ভাবছিলাম!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: তাই নাকি!

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৩

আরিয়ানা বলেছেন: তোমার চোখ দিয়ে ঢাকা দেখছিলাম এতক্ষন। আমি এই পোস্টা দেখিনাই কেন আগে বুঝলাম না। চোখ এরিয়ে গেছে মনে হয়। আমি আসছি বই মেলা চলতে চলতেই! আর আরেকটা সে প্রগরাম এর কথা বলেছিলাম সেটা এখন তোমাদের সুবিধা মতন করো, যখন করবে আমি আবার যাবো নিশ্চই :)

দেখা হবে খুব তারাতারি!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৩

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আসলেই তোমাকে নিয়ে কত প্ল্যান করেছিলাম আমরা। আজকেও কত ভাবলাম গল্প করলাম।

আমাদের সেই প্রোগ্রামে ও তুমি থাকো সেই প্রত্যাশাই রইল।

দেখা হবে, আড্ডা হবে, মজা হবে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.