![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহুরে ডিপ্রেশনে আবদ্ধ.....
ছোট বেলা থেকেই আমি খুব ই ইন্ট্রোভার্ট টাইপের ছেলে ছিলাম।
স্কুলে সবাই যখন স্কুল পালিয়ে ঘুরতে বের হত বন্ধুদের সাথে আমি সাইকেল নিয়ে সোজা বাসায় ঢুকতাম।
আর একটু বেশি ই স্বার্থপর টাইপের হউয়ায় কেউ ই তেমন পছন্দ করত না।স্বাভাবিক ভাবেই ভালো কোনো বন্ধুর খোজ পাইনি।
পিসি আর মোবাইপ ছিলই সবচেয়ে ভাল বন্ধু।
তবে এত কছুর মাঝেও যখন যখন আসলাম ভাবিনি কখনোই যে বন্ধুত্ব জনসটা উপভোগ করতে পারব।
একটু দাম্ভিক ভাব নিয়ে চলা কোনো ছেলের সাথে কেউ যেচে এসে কথা বলবে এমন সময় এই দুনিয়ায় কারোরই নেই।
বাট সব সঙগা, পরিসঙগা ব্যর্থ করে কিছু পাব্লিক যখন এই নিঃসংগ ছেলেটার দিকে হাত বাড়ালো ভালোই লাগছিল।
তবে এটা আমি যখন যশোরে যাই তখন ই ধরে নিছিলাম কারোরই সাথে আমার বন্ধুত্ব হবে না।কারন যেই ছেলে কখনো মানুষের সাথে মেশে নাই তার চরিত্রের পরিপূর্ণ বিকাশ কখনোই ঘটেনি।
আমি এখন্যো সামাজিকতার অনেক টার্ম বুঝি না।আমার কি করা উচিৎ বা কি করতে হবে এইসব আর কি....
তবে এই ছেলে গুলার বাড়ানো হাতে নির্ভরশীলতার সাথে হাত বাড়িয়ে সত্যি ই অনেকগুলা পথ চলা যায় এটা বুঝছি।
প্রতিটা ছেলেই যশোরে আসার পর আমি কতটা আপন করে নিতে পারছি জানি না বাট তারা আমায় নিছে।আমি এটাও বিলিভ করি ভালোভাবেই নিছে।একটা হাইয়ার লেভেলে তারা আমাকে গ্রহণ করছে।
তা নাহলে আবির রাতের মধ্যদুপুরে আমাকে যেমন মাইর খাওয়ার হাত থেকে বাচাত না,অথৈ,প্রভাত,কাজী নামাজ পড়ানোর জন্যে কান্দা কাটি লাগাইতো না,আর প্রিয়াম নোট দেয়ার জন্যে উঠেপড়ে লাগত না আর নাহিদের সাপোর্টের কথা নাই বল্লাম.....
আর একজন কে স্কিপ করে গেছি.তার কথা হয়ত মুখে আনাই সম্ভব না।অনলাইনে হউয়া বন্ধুটা প্রতি পদে পদে হেল্প করে যাচ্ছে।সাদাসিধে রাহাতের কথা বাদ ই দিলাম।
আগে সারা স্কুল খুজে আমার বন্ধু পাওয়া যেত না আর এখন পুরা যশোর জুড়ে বন্ধু বান্ধব।এইটাই অবাক করার বিষয়।
যাই হোক সবাইকে মেনশন করতে পারলাম না।
তোমাদের সবার কাছে আমি অনেক ঋনী।
এই ররীন কখনো শোধ কত্তে পারব কিনা জানি না।
তবে এতোটুকুই বলার বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক আমাদের....
freienD shiP never Dies
©somewhere in net ltd.