নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেন মৃত্যু হচ্ছে লোকালয়ে প্রতিদিন,মরে যাচ্ছি আজাবে সুদহীন...

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা

শহুরে ডিপ্রেশনে আবদ্ধ.....

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাবলিক(জেএসসি,এসএসসি,এইচএসসি) পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন ফাসঃ দেশের বাজে রকমের শিক্ষা ব্যবস্থা...

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

জেএসসি পোলাপান পুরা হবহু প্রশ্ন পাইয়ে এক্সাম দিতেছে....



তাও এক দুই সেট না চারটাই পাচ্ছে।এরপরেও যারা রেজাল্ট খারাপ করে তারা কোন শ্রেণীর আবাল সেইটা মাঝে মাঝে ভাবি...



দুই বছর আগে এইচএসসি র কোয়েশ্চেন যখন ফাস হইলো আমার খুব অবাক লাগছিল পরে যখন দেখলাম সব কোয়েশ্চেন মিলে যাচ্ছে বুঝলাম অসম্ভব কিছুই না এই দেশে....



এরপর গতবার এস এস সি র কোয়েশ্চেন ও দেখলাম ৪ টা সাবজেক্ট হবহু কমন।হয়ত সব গুলাই বের হইছিল আমার পরিচিত ছোট ভাইয়ের কাছে চারটা পাইছিলাম।



এম্নেই যদি চলতে থাকে দেশ কীভাবে আগাবে....????



আর যারা কোয়েশ্চেন পায় না তাদের ও তো বাজে অবস্থা হয়ে যাবে।



প্রকৃত মেধাবীরা পিছিয়ে পড়ছে। দখল করছে খারাপ ছাত্র রা সেই জায়গাটা.... :(



এম্নিতেই প্রকৃত মেধাবী কিন্তু গরীবরা চাকরি পায় না টাকার জন্যে।



এখন যা অবস্থা পাস ও করতে পারবে না টাকা দিয়ে প্রশ্ন না কেনার জন্য.... :(





যাই হোক জেএসসির ইংরেজী ২য় পত্র ৩ সেট কোয়েশ্চেন আছে।কারো লাগলে ফেবুতে ইনবক্স কইরো। বাট প্লিজ আমার কাছ থেকে ফ্রি ফ্রি প্রশ্ন নিয়ে কেউ টাকার বিনিময়ে বিক্রি করবা না আমার জন্য এট্টু দোয়া করলেই হবে যেন এসএসসি রেজাল্ট টা একটু মন মত হয়।আমি খুব টেনশনে আছি... :/ই

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১২

মো:ফয়সাল আবেদিন বলেছেন: এগুলো মনেহয় নকল প্রশ্ন পত্র ।কারন আমি যখন এস এস সি পরিক্ষা দিচ্ছিলাম তখনো এই রখম গুজব ছড়িয়েছিল , গুজবের প্রশ্নগুলো আমিও পাইছিলাম । কিন্তু এইকি ?পরক্ষার হলেগিয়ে কিছুই মিল পেলাম না ।তবে JSC পরিক্ষার প্রশ্নগুলো দেখার ইচ্ছা আছে । যদি আমার কথায় কষ্ট না পেয়ে থাকেন ,তাহলে আপনার ফেসবুক আইডিটা একটু দিন ।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

পরের তরে বলেছেন: চোখের সামনে এমন অপরাধ দেখতে হচ্ছে ভেবে লজ্জাই লাগছে। আমাকে সেদিন একজন সাধল কারণ আমার ভাগিনা জে,এস,সি পরীক্ষা দিচ্ছে। আমি তাকে বললাম আমি এই কোশ্চেন তো আমার ভাগিনাকে দিতে পারব না। কারণ আমি ঐ মামাদের দলে নই। আমি যদি আজ আমার ভাগিনাকে এই প্রশ্নপত্র দেই তবে তার উপকারের চেয়ে ক্ষতিই হবে বেশী।আর প্রশ্ন পত্র দিয়ে আমি কোন মুখে আমার ভাগিনার সামনে দাড়াব। এমনিতেই সে যথেষ্ঠ মেধাবী, জিলাস্কুলের ছাত্র , সব সময় এ+ পেয়ে আসতেছে আর আমি যদি এই কাজ করি তাহলে তো সে পড়াশোনার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। এখন কথা হল আমার মত চিন্তা করে কয় জন প্রশ্নপত্র দেয়া থেকে বিরত থাকবে। আমার মনে হয় এই ব্যাপারটাতে সরকারের দৃষ্টি দেওয়া দরকার। এখন অনলাইন এর যুগ। প্রতিটা স্কুলে প্রিন্টার থাকলে প্রশ্নপত্র মেইল এর মাধ্যমে পরীক্ষার কিছুক্ষণ আগে পাঠানো যেতে পারে। আবার কখনো মনে হয় সরকারের লোকজন তো ব্যাপারটা জানেই তারপর ও পদক্ষেপ নিচ্ছে না তাই নিজেই সচেতন নাগরিকের মত মাঠে নেমে পরি। অর্থ্যাৎ ভুয়া প্রশ্নপত্র বানিয়ে অনেক গুলো বাজারে ছেড়ে দেই। বলবেন এতে লাভ কি?? আসলে লাভ হচ্ছে যখন এই প্রশ্নগুলো পড়ে শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন কমন পাবে না তখন এই ফাস হওয়া প্রশ্নগুলোর উপর থেকে পরীক্ষার্থীরা ভরসা হারিয়ে ফেলবে। আর এই ভাবেই এটা প্রতিরোধ হবে। অর্থ্যাৎ কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হবে।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: @ফয়সাল ভাই http://www.facebook.com/srijons.muzikgang

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: @পরের তরে ছেলে পেলে এতটা গাধাও না উল্টা পাল্টা উৎস থেকে প্রশ্ন নিবে :D সব ডিসি, হেড মাস্টারের ছেলেদের কাছ থেকে প্রশ্ন নিচ্ছে :)

৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫১

দুষ্ট_ছেলে বলেছেন: https://www.facebook.com/little.star.982

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.