নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিভীষিকার ঢেউগুলো দূরে সরাতে চাই

বিভীষিকার ঢেউগুলো দূরে সরাতে চাই

বিভীষিকার ঢেউ

বীপ্লব সাধন হূক বাংলায়, এর জন্য ব্লগারদ১রক১ এগীয়১ আসত১ হব১ (বিপ্লব সাধন হোক বাংলায়, এর জন্য ব্লগারদেরকে এগিয়ে আসতে হবে)

বিভীষিকার ঢেউ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলায় ও-কার (ো) কে সংশোধন(সংশূধন) করার এখনই সময়।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫

ভাষার উদ্দেশ্য সহজে ভাব বিনিময়।

সময়ের সাথে সাথে ভাষার বিবর্তন ঘটবেই।

কিছু মুখচেনা বিশেষজ্ঞ যে অচলায়তন আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদেরকে একটা পুশ দিতেই এগিয়ে আসতে হবে আমাদেরই। আধমরাদের ঘা মেরে আমাদের‌ই বাচাতে হবে।

কাউকে বা না কাউকে তা অবশ্যই শুরু করতে হবে।

আমাদের মেইন ফোকাসটা হওয়া উচিত প্রো-পিপল। মানুষের কাছাকাছি।

মানুষের জন্য। এজন্যে আমরা ব্লগাররাই এই অল্টারনেটিভ মিডিয়াতে আমাদের ভাবনাগুলো একত্রিত করতে পারি।

পারি একে সাধারণের আরো কাছে নিয়ে যাবার প্রথম পদক্ষেপটা ফেলতে।

আমরাই না হয় কাজটা শুরু করি।



*-*-*-*



আগে গত পোষ্টের রেশ টানতে হবে: এ-কার (ে) সমাচার

____________



বাংলাতো বৈজ্ঞানিকভাবে সবচেয়ে পিউর ভাষা, নয় কি?

বাংলা যদি এতই সায়েন্টিফিক ভাষা হয়, তাহলে এ-কার (ে) এর অবস্থান নিয়ে কারো কোনো প্রশ্ন নেই কেনো?



অর্থাৎ, বেলা = ব্ + এ + ল্ + আ

এখানে, এ-কার (ে) টা কেনো ব এর আগে বসলো?

এইটা বাংলা ভাষায় অযৌক্তিক।



তাহলে, অর্থাৎ এই এ-কার(ে) চিহ্নটি পরিবর্তন করা প্রয়োজন।

নতুন ভাবে, ব১লা এভাবে লেখা শুরু করা যায় কি??

এভাবে,

তেল=ত১ল;

মেলা=ম১লা;

হইছে= হইছ১;



*-*-*-*





এবারে, ও-কার (ো) সংশোধন করার বিপ্লবী প্রস্তাবনা

===============================



যেহেতু(য১হ১তু) আগেই(আগ১ই) দীর্ঘ ঊ-কার(ূ) বিলুপ্ত করার প্রস্তাবনা ছিলো(ছীলূ)। তাই দীর্ঘ ঊ-কারের প্রতীকক১ (ূ) ো-কার হিসেবে(হীস১ব১) ব্যবহার(ব১বহার) করার জোর(জূর) দাবী জানাচ্ছী।



উদাহরণ:

কোথায়= কূথায়

পোনা মাছ=পূনা মাছ

ঠোলা = ঠূলা

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন:
বাংলা ভাষাক১ বইজ্ঞানীকভাব১ সঠীকরুপে দ১খত১ চাই।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন:

বীপ্লব সাধন হূক বাংলায়, এরজন্ন ব্লগারদ১রক১ এগীয়১ আসত১ হব১
(বিপ্লব সাধন হোক বাংলায়, এরজন্য ব্লগারদেরকে এগিয়ে আসতে হবে)

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫

মাক্স বলেছেন: এইডাকি সিরিয়াস পোস্ট??:|:|

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৯

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: অবশ্যই।

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৭

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: আমরা ব্লগাররাই এই অল্টারনেটিভ মিডিয়াতে আমাদের ভাবনাগুলো একত্রিত করতে পারি। পারি একে সাধারণের আরো কাছে নিয়ে যাবার প্রথম পদক্ষেপটা ফেলতে। এটা ঐ মুখচেনাদের ও তাদের ভাবশিষ্যদের বুঝতে হবে যে, সময়ের সাথে সাথে ভাষার বিবর্তন ঘটবেই।
কাউকে বা না কাউকে তা অবশ্যই শুরু করতে হবে।
আমরাই না হয় কাজটা শুরু করি।

_____
র, ড়, ঢ়
_____
র, ড়, ঢ় কয় রকমের র দরকার আমাদের বর্ণমালায়? :) :)
মনের ভাব সহজে প্রকাশের জন্যই তো ভাষা, নাকি?

তাহলে এই তিন বর্ণ "র/ড়/ঢ়" দের মাধ্যমে কি মনের ভাবটা সহজে প্রকাশ হচ্ছে?
বর্তমানে, মৌখিকরূপে এদের ফারাক এতোটাই কমে গিয়েছে যে এদের একীভূত করে একটি বর্ণতেই আনা যায়।

কি, ব্লগার বন্ধুরা,
সত্যি করে বলুন তো কখনো মনে হয়নি এত র/ড়/ঢ় এর কী প্রয়োজন? :)

লৈখিক রূপে এদের পার্থক্য ঘোচানোর দিন কী এখনো আসেনি?

_____
স, শ, ষ
_____
বাংলা বর্ণমালা হতে স, শ, ষ তিনটির যেকোনো একটি রাখা হোক। অথবা, যে কোনো একটি বর্ণ আপাতত: ধীরে ধীরে বিলুপ্ত করা হোক। (আমার রিকমেন্ডশন-ষ)

____
ন, ণ
____
বাংলা বর্ণমালা হতে ন, ণ এই দুটোর যেকোনো একটি রাখা হোক।
ণ, এই বর্ণটির ব্যবহার আসলে খুব শিগগিরই কমিয়ে বিলুপ্ত করা যায়; কোনো সাইড এফেক্ট ছাড়াই ... আপনার মতামতটা জানাবেন।

____
ং ঙ
____
উপরের বর্ণ দু'টি দেখুন ং আর ঙ । এদের উচ্চারণ প্রায় ৯৮% একই রকম । কিন্তু এরা আলাদা বর্ণ আমাদের প্রিয় বর্ণমালায়। একটিকে বেছে নিয়ে কী বর্ণমালাকে বিভীষিকামুক্ত করা যায় না। আমার রিকমেন্ডেশন ঙ এর ব্যবহার ধীরে ধীরে কমিয়ে এনে বিলুপ্ত করে ভাষাকে সহজ করা।

_________
অকারণ য-ফলা
_________
এই শব্দগুলো দেখুন তো, এভাবে লেখা যায় কিনা!
ব্যবসা=বেবসা;
ব্যাংক=বেংক;
ব্যক্তি=বেক্তি;
ব্যাকরণ=বেকরন;
কী? দেখতে খারাপ লাগছে?!
কী মনে হচ্ছে? বাংলা ব্যাকরণের মহাভারত ড্যাশ ড্যাশ ড্যাশ!!
এভাবে লেখা চালু করলে কেমন হয়?

_________
স্থ সমাচার
_________
স্থ জিনিসটার মাজেজা কী?! :) :D B-)
এটা কী স+হ এর মতো উচ্চারণ হচ্ছে!?
দেখুনতো কোনো লজিক আছে কী?
অবস্থা
ব্যবস্থাপনা
গৃহস্থ
এগুলোকে অবসথা, বেবসথাপনা, গৃহসথ লিখলে কী সমস্যা?????
কোন দরকার আছে?

________

________
এর কোনো দরকার আছে???

তাহলে, প্রিয় ব্লগার বন্ধুরা একটু ভাবুন তো, আপনি কী আপনার প্রিয় ভাষাকে সহজরূপে দেখতে চান না? ভাষাকে বিভীষিকামুক্ত করতে চান না? আমাদের এজন্য যা যৌক্তিক তা বলতে হবে। কোদালকে কোদালই বলতে হবে। চোখ মেলতে হবে।
আমরা না জাগলে তো সকাল হবে না। আমাদের ভাষাকে আমাদেরই সংস্কার করতে হবে। সেটা কোনো এলিয়েন এসে করে দিয়ে যাবে না।

তাই, বাংলাকে সহজ করুন।

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

অপরিচিত অতিথি বলেছেন: matha guailo poira.

৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

শার্লক বলেছেন: প্যাচ লাগায়েইন না তো। জোর কে জূর লিখলে উচ্চারণ কি হবে জানে তো? আপনার মনে হয় উচ্চারণে সমস্যা আছে তাই কোথায় না লিখে কূথায় লিখতে চান।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন: না।

দীর্ঘ ঊ নামের বর্ণের বিলুপ্তি ঘটবে। তবে দীর্ঘ ঊ-কারের চিহ্নটি বদল হয়ে যাবে ও-কার এর সাথে।


দীর্ঘ ঈ নামের বর্ণের বিলুপ্তি ঘটবে। তবে হ্রস্ব-ই-কারের চিহ্নটি বদল হয়ে যাবে দীর্ঘ ঈ-কার ( ী-কার) এর সাথে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.