![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ওয়েব প্রোগ্রামার, ফ্রীলান্সার হিসেবে কাজ করি। আমি পদার্থ বিজ্ঞান পড়তে পছন্দ করি। আমি কবিতা আবৃতি করতেও পছন্দ করি। আমার ফেইসবুক প্রোফাইল https://www.facebook.com/subirchy ও linkedin প্রোফাইল https://bd.linkedin.com/in/subirchy
"বনমালী তুমি পরজনমে হইও রাধা"... পরজনম কি সত্যি আছে? "প্রেমিক প্রেমিকারা যত ইচ্ছা বলতে পারে " জনম জনম ধরে আমি শুধু তুমার"। কোনো সমসসা নাই।"তুমায় দেখলেই মনে হয় হাজার বছর তুমার সাথে ছিল পরিচয় বুজি ছিল পরিচয়।" হয়তবা টিক কথা।
এ পর্যন্ত পরীক্ষায় কিছু particles এর পাওয়া গেছে anti-particles পাওয়া গেছে। যেমন নিউট্রন এর anti-particles হলো আন্টি-নিউট্রন বা positron । পরীক্ষাগারে যখন নিউট্রন কে সরানো হলো তখন দেখা গেল যে শূন্য থেকে আরেকটা কনা নিউট্রন আর জায়গা চলে আসছে যার ভর ও চার্জ নিউট্রন এর সমান কিন্তু বিপরীত চার্জ এর। তেমনি pluton এর ও টিক তেমনি anti-pluton আছে। তাই বলা যায় যে atom এর ও anti - atom আছে, তেমনি অনুর ও আন্টি- অনু আছে। তাই যদি হয় তাহলে এই জগতের সবকিছুর একটা আন্টি আছে। আমরা সব মানুষের ও একটা আন্টি আছে।এই মহাবিশ্বের বিপরীত একটা মহাবিশ্ব আছে। এই মহাবিশ্বের খুব জনপ্রিয় নাম প্যারালাল ইউনিভার্স। কিন্তু সমসসা হলো আন্টি কিছুকে আমরা দেখতে পাই না। আন্টি কোনো কিছুর অস্তিত্ব পাওয়া যায় না সাভাবিকভাবে।
আমাদের জগতটা হলো চার মাত্রার। তাই আমরা শুধু যেসব বস্তু দেখতে পাই যাদের চার মাত্র আছে। বিজ্ঞান একই সাথে আরেকটি কথাও বলে, চারমাত্রার মধ্যেই আবদ্ধ নয় আমাদের মহাজগৎ। আরো বহুমাত্রা আছে।আসলে আমাদের এই চারমাত্রার মগজ দিয়ে এখনি সেই মাত্রাগুলো দেখার সক্ষমতা আমরা এখনো অর্জন করতে পারিনি। তাই বলে হচ্ছে, বহুমাত্রা যখন আছে তখন আরো মহাবিশ্বও আছে। আর তার সংখ্যা অসীম। যদি আমাদের চারমাত্রিক জগতের জন্ম বা মৃত্যুর কথা হিসাব করি তবে তবে অন্যমাত্রার অন্য মহাবিশ্বগুলোতে একই হিসাব খাটবে না। ধরা যাক, আমাদের মহাবিশ্ব (একই সাথে প্যারালাল মহবিশ্বে) কেউ মৃ্ত্যুবরণ করছে তাহলে আমাদের মহাগতের জন্য এই মৃত্যু নির্দিষ্ট ঘটনা। তাহলে অন্য আরেকটি মহাবিশ্বগুলোর জন্য এই মৃত্যু কোয়ান্টামের ভাষায় নির্দিষ্ট নয়। তখন এরটা হিসেব করতে গেলে অসীম কোনো মানে চলে যাবে। তেমনি অন্য আরেকটি মহাবিশ্বে যদি ওই বস্তুটার মৃত্যুঘটে তবে আমাদের মহাবিশ্বের এই মৃত্যুর হিসাব আসবে অসীম। অর্থাৎ জীবিতও আসতে পারে। এই বিষয় নিয়েই তৈরি হয়েছে নতুন তত্ত্ব। এর নাম ‘বায়োসেন্ট্রিজম’ (biocentrism) তত্ত্ব। সহজ হিসাব যেহেতু মহাবিশ্বের সংখ্যা অসীম সুতরাং জীবন-মৃত্যুর সংখ্যাও অসীম। কোথাও হয়ত সে মৃত। অন্য অসংখ্য মহাবিশ্বে তার জীবিত অবস্থা বিদ্যমান। ‘আমি কে?’—শুধু এই অনুভূতিই মস্তিষ্কে ২০-ওয়াট শক্তি সঞ্চালন করতে পারে। এই শক্তি কি মৃত্যুর সময় বিলুপ্ত হয়ে যায়? মোটেই নয়! নতুন এই তত্ত্ব বলছে, এই শক্তি এক মহবিশ্ব থেকে আরেক মহাবিশ্বে সঞ্চালন হয়। আর এই তত্ত্বের সবচেয়ে বড় ভিত্তি শক্তির নিত্যতা সূত্র। এই সুত্র মতে শক্তি অবিনশ্বর।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: Bismillahir rohmanir rohim "oal akhiratu khairul laka minal ula" (porer jibon 1st jibon er chaite uttom) -Al Quran. Surah ad - Duha.