নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন ওয়েব প্রোগ্রামার, ফ্রীলান্সার হিসেবে কাজ করি। আমি পদার্থ বিজ্ঞান পড়তে পছন্দ করি। আমি কবিতা আবৃতি করতেও পছন্দ করি।

সুবির চৌধুরী

আমি একজন ওয়েব প্রোগ্রামার, ফ্রীলান্সার হিসেবে কাজ করি। আমি পদার্থ বিজ্ঞান পড়তে পছন্দ করি। আমি কবিতা আবৃতি করতেও পছন্দ করি। আমার ফেইসবুক প্রোফাইল https://www.facebook.com/subirchy ও linkedin প্রোফাইল https://bd.linkedin.com/in/subirchy

সুবির চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন - শূন্য থেকে মহাবিশ্ব

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭


ধারণা করা হয় যে মহাবিশ্শে পরম শূন্য স্থান বলতে কিছু নেই। প্রকৃতি শুন্যতা পছন্দ করে না। পরম শূন্য স্থানে এক সেকন্ডের বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ সময়ের মধ্যে শক্তি কনা ও প্রতিকণা (antimatter) তৈরী হচ্ছে ও মুহুর্তের মধ্যে একটার সাথে আরেকটার সংঘর্ষের ফলে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনার স্তায়িত্ব মাত্র sqrt(10)-21 সেকেন্ড। এটাই কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন।

কেন এই ধারণা?
এই ধারণার উতপত্তি হয়েছে Werner Heisenberg এর অনিশ্চয়তা নীতি থেকে। অনিশ্চয়তা নীতি অনুসারে কোনো কনার অবস্তান (position) ও ভরবেগ (momentum) একসাথে নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা সম্ভব নয়। তাদের কোনো একটা নির্ভুলভাবে মাপতে গেলে অন্যটা তখন অন্যটা নির্ভুলভাবে মাপা যাবে না। এটা এই কারণে নয় যে আমাদের যন্ত্রপাতি কম উন্নত। এটাই হলো প্রকৃতির মৌলিক নিয়ম ।

এখন দেখা যাক কেন এটা সম্ভব নয়।

কোনো কিছু নির্ভুলভাবে মাপার জন্য কনার উপর আলো ফেলতে হয়। আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যদি যদি বড় হয় তখন কনার অবস্তান নিখুতভাবে জানা যায় না। কনার অবস্তান নিখুতভাবে জানতে হলে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘের আলো ফেলতে হয়। কিন্তু আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যত ছোট তার শক্তি ও তত বেশি। তাছাড়া ইচ্ছামত আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য ও ছোট করা যাবে না। কমপক্ষে এক কোয়ান্টাম পরিমান আলো ফেলতে হয়। যখন ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘের আলো কোনো কনিকার উপর ফেলা হয় তখন আলোর শক্তি কনিকা টিকে অস্তির করে তুলবে। ফলে ভরবেগের অনিশ্চয়তা ও বাড়বে।

অনিশ্চয়তা নীতির অবস্তান ও ভরবেগ কে সময় ও শক্তির কেতরে বেবহার করা যায়। একেত্রে শূণ্য স্থানে কোনো শুন্যতা থাকবে না। তার মধ্যে সব সময় শক্তি কনার উত্পত্তি ও ধংশ হতে থাকবে। শূন্য স্থান মানে হলো অবস্তান ও ভরবেগ শূন্য যা কখনই সম্ভব নয়।

অনিশ্চয়তা নীতির সুত্র (Δq) (Δp) ≥ ℏ/2 ।

সময় ও শক্তির কেতরে সুত্রটা হবে (ΔT) (ΔE) ≥ ℏ/2 ।

বাস্তব প্রমান:
টপ কুয়ার্কের ভোরের পরিমান ও ল্যাম্ব শিফট কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনের খুব ভালো প্রমান। সবচাইতে জোরালো প্রমান হলো ১৯৪৮ সালে ডাচ পদার্থবিদ হেনরিক কসিমির বলেছিলেন যে যদি কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন সত্যি হয়ে থাকে তাহলে দুটি পাতলা দাতব পাত কাছা কাছি আনা হলে একটা আরেকটা কে ধীরে ধীরে আকর্ষণ করবে। কারণ ধাতব পাত্সমূহের মধ্যবর্তী স্থানে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনের ফলে উচ্চ কম্পনাংকের তড়িত চম্বকীয় মোড এর উদ্ভব ঘটবে আর যেহেতু পাতগুলোর বাইরে সব কম্পনাংকের মোডের সৃষ্টি হবে সেহেতু বাহিরের অধিক চাপ পাত্গুলোকে একে অপরের দিকে আকর্ষিত করবে। এ বেপারটি পরবর্তিতে মার্কস স্পার্নে, স্টিভ লেমোরাক্স সহ অনেক বিজ্ঞানীদের পরীক্ষায় প্রমানিত হয়।

শূন্য থেকে মহাবিশ্ব:
অনেকে মনে করে যে মহাবিশ্ব বিগবাং থেকে তৈরী হয়েছে সেটা সঠিক নয়। বিগ বাং মহাবিশ্ব তৈরী অনেকগুলো ধাপের একটা ধাপ মাত্র। তার আগেও অনেক কিছু হয়েছে। Inflationary theory অনুসারে ম্যাটার, আন্টি ম্যাটার ও ফোটন ফলস ভাকাউমের (False Vacuum) এনার্জি দিয়ে তৈরী হয়েছে। তারপর সেগুলো স্ফীতি তত্ত্ব অনুসারে দশা পরিবর্তনের মাধ্যমে স্ফিত হয়েছে তারপর বিগবাং তৈরী করেছে।

এখন প্রশ্ন হলো ফলস ভ্যাকুয়াম এর ওই এনেরি কুথা থেকে আসল। আসলে শুন্নস্তানে অসংখ কোয়ান্টাম ফ্লাক্চুয়্শন ঘটে। কোনো কারণে হয়ত অনেক কেতরে পসিটিভ এনার্জি ও নেগেটিভ এনার্জি একে অপরকে ধংশ করতে পারে না। তাই কিছু ম্যাটার থেকে যায় যা ধংশ হয় না। সেগুলো তখন inflation এর মধ্যে পরে যায় তারপর বিগবাং হয়ে মহাবিশ্ব হয়।

এখনো হয়ত শূন্য স্থান গুলোতে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন হচ্ছে ও নতুন নতুন মহাবিশ্ব তৈরী হচ্ছে। যদি শূন্য থেকে মহাবিশ্ব তৈরী হয় তাহলে শক্তির নিত্ততা নীতির জন্য মহাবিশ্বের বর্তমান শক্তি ও শূন্য হবার কথা। যদি আমরা মহাবিশ্বের সব পদার্থ কে পসিটিভ শক্তি ও মহাকর্ষ বল কে নেগেটিভ শক্তি ধরি তাহলে দেখা যায় যে মহা বিশ্বে উভয়টার পরিমান সমান। তাই বলা যায় যে মহাবিশ্বের মোট শক্তি শূন্য। এখানে শক্তির নিত্ততা নীতির কোনো লঙ্গন হয় নাই।

শূন্য থেকে মহাবিশ্ব তৈরী হতে ইশ্বরের দরকার পরে নাই। সবকিছু পদাথের নিজস্সো নিয়মে হয়েছে। প্রশ্ন হতে পারে কথা থেকে পধার্থের ওই নিয়মগুলো আসল? অনেকগুলো পদার্থের মিশ্রনে যখন কোনো পরিবেশ তৈরী হয় তখন পদার্থের নিজ গুন ও পারিপার্শিক পদার্থগুলোর গুনাবলীর সং মিশ্রনে পদার্থের নিয়মগুলো তৈরী হয়। কিন্তু যখন সেটা জটিল থেকে জটিল তর হয় তখন সেটা বুজা কঠিন হয়ে যায়। একটা সহজ উধাহরণ দেই। সাগরের পানি তার নিজস্সো নিয়মে সূর্যের তাপ পড়লে বাস্প হয়। বাস্প তার নিজস্সো নিয়মে ও পরিবেশ গত কারণে উপরে উটে যায় ও ঠান্ডা হয়ে মেঘ হয়ে পড়ে। তারপর ও মেঘের পানি দ্বারা নদী তৈরী হয়। সবকিছু ঘটে এভাবেই নিজস্সো নিয়মে।

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

দরবেশমুসাফির বলেছেন: প্রথমত আপনি বলেছেন "শূন্য থেকে মহাবিশ্ব তৈরী হতে ইশ্বরের দরকার পরে নাই। সবকিছু পদাথের নিজস্সো নিয়মে হয়েছে"
আপনার প্রতি আমার প্রশ্ন পদাথের নিজস্সো নিয়ম কোথা থেকে এসেছে???

দ্বিতীয়ত আপনি বলেছেন "যদি আমরা মহাবিশ্বের সব পদার্থ কে পসিটিভ শক্তি ও মহাকর্ষ বল কে নেগেটিভ শক্তি ধরি তাহলে দেখা যায় যে মহা বিশ্বে উভয়টার পরিমান সমান। তাই বলা যায় যে মহাবিশ্বের মোট শক্তি শূন্য। "

কিসের ভিত্তিতে আপনি পদার্থ কে শক্তি মনে করলেন তা বলবেন কি??

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

সুবির চৌধুরী বলেছেন: পদার্থের নিজস্সো নিয়ম এসেছে পদার্থের ভিতর থেকে ও অনন্য পদাথের নিয়মগুলো ওই পদার্থের উপর প্রতিক্রিয়া থেকে। যেমন একটা উদাহরণ, পানি কেন উপর থেকে নিচে পরে? কারণ পানির ভর আছে, পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি আছে। এখন যদি বলেন কেন পানির ভর আছে? তখন যেতে হবে আরো গভীরে। যেমন পানি পরমানু দিয়ে গঠিত, যেহেতু পরমানুর ভর আছে সেহেতু পানির ভর আছে। এখন যদি বলেন পরমানুর কেন ভর আছে? তাহলে যেতে হবে আরো গভীরে। পরমানু ভর যুক্ত particles দিয়ে গঠিত। ওই ভর এসেছে নিউট্রিনো কনা থেকে বা শক্তি থেকে।
এগুলো অনেক জটিল জিনিস তাই এত সহজে explain করা কঠিন। কারণ এগুলোর মধ্যে হাজার হাজার theory আছে। তারপর ও আমি চেষ্টা করেছি কেন পদার্থের নিজস্সো নিয়ম আছে সজজে বুজাতে।

পদার্থ শক্তি কারণ E=MC2 । এই সূত্রের কারণে শক্তি থেকে পদার্থ হতে পারে বা পদার্থ শক্তি হতে পারে।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: E=MC2 দিয়ে পদার্থ শক্তি হতে পারে বা শক্তি থেকে পদার্থ হতে পারে। অর্থাৎ পদার্থ ও শক্তি পরস্পর রুপান্তরিত হতে পারে।

সহমত। কিন্তু আমরা জানি,

পদার্থ শক্তিতে রুপান্তরিত হলে তা থেকে প্রাপ্ত শক্তি পদার্থের ভর(M) ও আলোর গতির বর্গের (C2 )গুনফল বা E=MC2

কিন্তু পদার্থ যখন পদার্থরুপে থাকে তখন তা শুধুই পদার্থ শক্তি নয়। আর তাছাড়া মহাবিশ্বের সব পদার্থ কে পসিটিভ শক্তি কিভাবে মনে করলেন??

আপনি বলেছেন "এগুলো অনেক জটিল জিনিস তাই এত সহজে explain করা কঠিন। কারণ এগুলোর মধ্যে হাজার হাজার theory আছে"।

সহমত।এ কারনেই" শূন্য থেকে মহাবিশ্ব তৈরী হতে ইশ্বরের দরকার পরে নাই"এই কথাটির কোন সুনির্দিষ্ট প্রমান নেই।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সুবির চৌধুরী বলেছেন: দরবেশমুসাফি :
যখন কোনো কিছুকে অন্য কিছুতে convert করা যায় তখন যেটাতে convert করা যায় সেটাকে অন্তর্নিহিত গুন বলে মনে করা হয়। শক্তি ও ভর একটা আরেকটার পরিপূরক ইটা এখন সব বিজ্ঞানী মনে করেন। এটাতে দিমত আছে বলে আমার জানা না।
আমাদের দরকার দুইটা শক্তি। একটা positive একটা নেগেটিভ। বিজ্ঞানীরা কিছু নয়ম মানেন কোন টা কে positive বলবেন আর কোনটাকে negative বলবেন। এই নিয়মের কারণেই পদার্থ কে positive ধরা হচ্ছে। আসলে আপনি কোনটাকে positive আর কোনটাকে negative বলবেন সেটা নেচার এর কেতরে দরকার নাই। নেচার এর শুধু দরকার বিপরীতধর্মী শক্তি।

এখন পর্যন্ত যে প্রমাণগুলো পাওয়া গেছে তা অনেক established প্রমান। আপনি কেমনে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন কে অসসিকার করবেন? আপনি কেমনে দুইটা পাতের পরীক্ষা কে অসসিকার করবেন? আপনি কেমনে লাম্ব শিফট কে অসসিকার করবেন বা টপ কুয়ার্ক মাস প্রবলেম তা অসসিকার করবেন? অতবা আপনি কেমনে অনিশ্চয়তা নীতি অসসিকার করবেন? এগুলো কি প্রুফ নয়? যদি প্রুফ না মনে করেন তাহলে কেন এগুলো প্রুফ হবে না, বা কোনো কিছুর প্রুফ কেমনে দিতে হবে সেটা বলেন।

ইশ্বরের দরকার পরে নাই যে সেটা তো আমি প্রুফ দিয়াই দিছি। আপনার যদি মনে হয় সবকিছুতে ইশ্বরের দরকার আপনি প্রুফ দেন। আমার কাছে দেবার প্রয়োজন নাই আপনি ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল এ দেন। দুনিয়ার আপনাকে ধন্য ধন্য দিবে।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

যাযাবরমন বলেছেন: জনাব সুবির চৌধুরী, অনেক দিন পরে ১টা চমৎকার লেখা পড়লাম। যদিও আপনি খুব বেসিক ১টি বিষয় এরিয়ে গেছেন।

বিষয়টা হচ্ছে,
১- আপনি যেটাকে শূন্য বলছেন সেটা হবে "শূন্য স্থান"। # প্রশ্ন হল শূন্য স্থান আসলো কোথা থেকে?
২- আপনি আরও লিখেছেন "কোনো কারণে হয়ত অনেক কেতরে পসিটিভ এনার্জি ও নেগেটিভ এনার্জি একে অপরকে ধংশ করতে পারে না। তাই কিছু ম্যাটার থেকে যায় যা ধংশ হয় না। সেগুলো তখন inflation এর মধ্যে পরে যায় তারপর বিগবাং হয়ে মহাবিশ্ব হয়"। # জনাব এই পরিমান শক্তি জমা হওয়ার জন্য আমাদের জানা মহাবিশ্বের চেয়ে ১০ গুন বড় শূন্য স্থান লাগবে। তারপর তাদের হাত দিয়ে চেপে ১০ বর্গ কিলোমিটার সাইজে আনতে হবে। এরপরও আপনি যদি বলেন পসিটিভ এনার্জি ও নেগেটিভ এনার্জি একে অপরকে ধংশ করতে পারে নাই তাহলে আমাকে বলতেই হবে যে কেউ একজন নিজের হাতে পসিটিভ এনার্জি ও নেগেটিভ এনার্জিকে আলাদা করে রেখেছিলেন।
৩- শেষ কথা প্রকৃত শুন্য সিঙ্গুলার। এটা কখনও একাধিক হতে পারে না।

আপনাকে একটি লেখা Click This Link পড়ার আহবান জানাচ্ছি। খুব সংক্ষপে এখানে কিছু লেখা আছে।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সুবির চৌধুরী বলেছেন: যাযাবরমন :
শুন্যস্তান থাকতেই হবে এটা আমাদের চিরাচরিত পদার্থ বিজ্ঞানের একটা ধারণা। কিন্তু কোয়ান্টাম কেতরে পদার্থ বিজ্ঞানের চিরাচরিত ধারণা কে বদলে দিয়েছে। একটা উদাহরণ দেই তাতে বুজা যাবে যে কতটুকু বদলে দিছে। আপনি স্কুল থেকে বাড়ি যাবার জন্য দুইটা রাস্তা আছে। আপনি কি একই সাথে দুইটা রাস্তা বেবহার করে বাড়ি যেতে পারবেন? আমাদের চিরাচরিত পদার্থ বিজ্ঞানী অনুসারে তা সম্ভব নয়। কিন্তু কোয়ান্টাম কেতরে এটা সম্ভব। একই ইলেক্ট্রন একসাথে অনেকগুলো রাস্তা বেবহার করে কোনো গন্তব্যে যেতে পারে। ইটা মাত্র একটা উদাহরণ , এরকম অনেক উদাহরণ আছে যা চিরাচরিত বিজ্ঞানে সম্ভব নয় কিন্তু কোয়ান্টাম কেতরে সম্ভব। কোয়ান্টাম কেতরে শূন্য স্থান বলতে কিছু নাই। শুধু শক্তির খেলা।
১০ গুন বড় যদি লাগে সেটা লাগার মত জায়গা আছে। ইটা কোনো বেপার না।
কোয়ান্টাম বলে প্রকৃত শূন্য বলতে কিছু নাই।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

যাযাবরমন বলেছেন: "কোয়ান্টাম বলে প্রকৃত শূন্য বলতে কিছু নাই।"
এবার ঠিক লিখেছেন। "প্রকৃত শূন্য বলতে কিছু নাই" বললে সৃষ্টির পরের অবস্থা বোঝায়। এটা বিগ-বেং থিউরির মনোভাব। আর ইনফ্লেশন থিউরি বা কোয়ান্টাম মেকানিক্স এরও পেছনে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
আপনি যেটা বলেছেন "শুন্যস্তান থাকতেই হবে", তার মানে বিজ্ঞান ধরেই নেয় যে কেউ আনলিমিটেট শুন্যস্থান তৈরি করে রেখেছে।
আর আপনার বক্তব্য অনুযায়ি অসীম স্পেসের জমা শক্তি বিগ-বেঙের জন্য ক্ষুদ্র স্থানে আসলো কিভাবে?

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

সুবির চৌধুরী বলেছেন: কোনো কিছু ডিফল্ট থাকা মানে সেটা কেহ তৈরী করেছে সেটা আমাদের চিরাচরিত বিজ্ঞানের ধারণা। কোয়ান্টাম বিজ্ঞানে চিরাচরিত বিজ্ঞানের ধারণাগুলো কাজ করে না।
আর ডিফল্ট থাকলে চিরাচরিত বিজ্ঞান দিয়েও বলা যায় না যে ঈশ্বর সেটা বানাইছেন যতক্ষণ পর্যন্ত না প্রুফ হয়। কোনো কিছু অজানা থাকলেই সেখানে ঈশ্বর আনা যায় না। আমি যদি বলি একটা ভুত ওটা বানাইছে তাহলে কেন আমি ভুল হব?
অথবা চিরাচরিত বিজ্ঞানের জন্য যদি আমি বলি ওই শূন্য স্থান টাই ঈশ্বর তাহলে কেন আমার কথা ভুল হবে। ঈশ্বর যদি স্রষ্টা ছাড়া তৈরী হতে পারেন তাহলে কেন শূন্য স্থান স্রষ্টা ছাড়া হতে পারবে না?

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: যদি আমি বলি ওই শূন্য স্থান টাই ঈশ্বর তাহলে কেন আমার কথা ভুল হবে। ঈশ্বর যদি স্রষ্টা ছাড়া তৈরী হতে পারেন তাহলে কেন শূন্য স্থান স্রষ্টা ছাড়া হতে পারবে না?

আসলে সব কিছুই probability । ঈশ্বরের সত্যতাও probability তার সত্যতা না থাকাও probability ।এক্ষেত্রে বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

যাযাবরমন বলেছেন: ওই শূন্য স্থান টাই ঈশ্বর নয় তা আপনাকে কে বললো?

আপনাকে কে বলেছে যে স্রষ্টা মানুষ, প্রানী, শক্তি বা বস্তুর মত?

আপনি কোথায় প্রমান করলেন ঈশ্বর নাই?

চিরাচরিত বিজ্ঞান বা কোয়ান্টাম মেকানিক্স যে নির্ভুল এইধরনের কথা কোথায় পেয়েছেন? আবিষ্কারকদের কখনও বলতে শুনেছেন?

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আর এই লজিক এর ও উত্তর দেন:
ঈশ্বর যদি স্রষ্টা ছাড়া তৈরী হতে পারেন তাহলে কেন শূন্য স্থান স্রষ্টা ছাড়া হতে পারবে না?

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সুবির চৌধুরী বলেছেন: শূন্য স্থান যে স্রষ্টা নয় আপনি কেমনে প্রমান করবেন? আমি যদি বলি শূন্য স্তন সবকিছুর স্রষ্টা আপনি প্রমান করেন আমি ভুল?
কোন theory, বা কোন সুত্র, বা কোন এভিডেন্স ঈশ্বর প্রমান করেছে? কোন কোন বিজ্ঞানী ওই thoery, বা সুত্র বা এভিডেন্স সাপোর্ট করেছেন? হকিং, আইনস্টাইন, বা আধুনিক কোন বিজ্ঞানী বলেছেন যে ঈশ্বর প্রমানিত? তাহলে আপনি কেমনে বললেন যে ঈশ্বর প্রমানিত? বিগ বাং তত্ত্বের থেকে শুরু করে inflation theory বা string theory অথবা quantum theory বা যেকোনো একটা তত্ত্বের বলেন যেটা দিয়া বিজ্ঞানীরা ইশ্বর প্রমান করেছেন?

আর আপনি কি মনে করেন যে আপনি আইনস্টাইন হকিং থেকে বেশি জানেন?

কোয়ান্টাম মেকানিক্স অ পর্যন্ত অনেকগুলো পরীক্ষা দ্বারা প্রমানিত। তাহলে আপনি কেন নির্ভুল বলবেন না।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সুবির চৌধুরী বলেছেন: কোয়ান্টাম thoey প্রমানিত ইটা না জানা কি আপনার অজ্ঞতার পরিচয় নয়? কারণ আমার মনে হয় আপনি অতার কিছুই জানেন না। ইটা তত্তগতভাবে প্রমানিত, মাথেমাতিকাল্লি প্রমানিত, আর বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষায় প্রমানিত। কোনো কিছু প্রমানিত হতে আর কি কি লাগে? আপনি কি বুজতে পারছেন যে আপনি কতটুকু অজ্ঞ যে একটা প্রমানিত জিনিস ও প্রমানিত বলেন জানেন না? তাই আপনি কেমনে মনে করেন যে আপনি জানেন?

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ঈশ্বর যদি স্রষ্টা ছাড়া তৈরী হতে পারেন তাহলে কেন শূন্য স্থান স্রষ্টা ছাড়া হতে পারবে না?

কেননা স্রষ্টাই পরম অস্তিত্ব বা absolout existence।অর্থাৎ তিনি আছেন দেখেই সব কিছুর অস্তিত্ব আছে। শূন্য স্থান ও এক প্রকার existence তাই absolout existence ছাড়া এটার থাকা সম্ভব না। ( দার্শনিক দৃষ্টিতে)

কোয়ান্টাম thoey নিয়ে আপনি যা বলেছেন তা সঠিক তবে কোয়ান্টাম thoey কিন্তু স্রষ্টা নাই তাও বলে না। এটা স্রষ্টাকে একপ্রকার probability হিসেবে নিয়েছে। অর্থাৎ স্রষ্টা থাকতে পারে নাও থাকতে পারে।(বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে)।

তা ছাড়া যে theory আজ প্রমানিত তার ভিন্ন ব্যাখ্যা ভবিষ্যতে দেয়া হতে পারে। ১৮০০ শতকে ইথার এর অস্তিত্ব নিয়ে কোন বিজ্ঞানি প্রশ্ন তুললে তাকে মানুষ অবশ্যই পাগল বলত।কিন্তু পরে মাইকেলসন ও মরলি কিন্তু ইথার এর কোন অস্তিত্ব নেই প্রমান করেছিলেন।বর্তমান কোয়ান্টাম thoey এর ভিন্ন ব্যাখ্যা কিন্তু ভবিষ্যতে দেয়া হতে পারে।

ঈশ্বর আছে কি নাই এটা নিয়ে কথা বলে কোন সিদ্ধান্তেই আসা যাবে না।(বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে)। তাই অহেতুক এটা নিয়ে কথা বাড়ালে কথা শুধু বাড়তেই থাকবে।



১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪২

সুবির চৌধুরী বলেছেন: "কেননা স্রষ্টাই পরম অস্তিত্ব বা absolout existence"
আপনার উপরের কথাটাত বিজ্ঞানের কোন থিওরি, সুত্র বা পরীক্ষণ দ্বারা প্রমানিত? কোন কোন বিজ্ঞানী এটাকে সাপোর্ট করেছেন?
Quantum theory স্রষ্টা কে প্রবাবিলিটি হিসেবে নিয়েছে তা কোন কোন বিজ্ঞানী বলেছেন? আধুনিক কোন কোন বিজ্ঞানী বলেছেন স্রষ্টা থাকতে পারে বা না থাকতে পারে? পুরাতন বিজ্ঞানীদের দিয়া রেফারেন্স দিবেন না কারণ ঈশ্বর কে শক্তভাবে অসিস্তিত্তহীন করার জন্য যে দুইটা জিনিস শক্তভাবে বিজ্ঞানে আছে , বিবর্তন ও বিগ্বাং, তা মাত্র ১৯৯০ সালের পর থেকে শক্ত ভিত্তির উপর দাড়িয়ে আছে।

ইথার অস্তিত্ব মানুষের ধারনায় আসার পর থেকে ইটা নিয়া অনেকদিন পরীক্ষা নিরীক্ষা হয়েছে। যখন ইথার কে কল্পনা করা হলো তখন বিজ্ঞান আরো limitation এর মধ্যে ছিল। তারপর ও jokhon একটাও প্রমান পাওয়া গেল না তখন তা বাদ দেয়া হলো। কোয়ান্টাম কেতরে তত্তগতভাবে, গাণিতিকভাবে, পরিক্খিতভাবে প্রমান করা হয়েছে। তাছাড়া বিজ্ঞানের আরো উন্নত সময়ে প্রমান করা হয়েছে। তাই এটার ভুল হবার সম্ভাবনা নেই। ইটা যদি ভুল এখন হয় তাহলে বিজ্ঞান জগত উল্টে যাবে। কারণ বিজ্ঞানের অনেক মৌলিক জিনিস এখন কুয়ানতাম আর উপর। একটা মৌলিক জিনিস হলো ৩ টা শক্তি কোয়ান্টাম দিয়াই এক করা হয়েছে। অন্যদিকে দেখেন ইথারের একটাও প্রুফ ছিলনা থিওরি ছাড়া। তাও দুর্বল একটা থিওরি ছিল।

হকিং যে বলে দিলেন ঈশ্বর নেই, তা কি বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে নয়? আপনি কি মনে করেন যে হকিং থেকে বিজ্ঞান বেশি বুজেন? যদি মনে করেন তাহলে কেন মনে করেন? lawrence krauss, michio kaku, Steven Weinberg সহ বর্তমান দুনিয়ার সব বিজ্ঞানী বলছেন মহাবিশ্ব তৈরী হতে ইশ্বরের দরকার নাই। আপনি কি বিজ্ঞান তাদের চেয়ে বেশি বুজেন? কেন আপনার মনে হয় যে আপনি তাদের সবার চাইতে বেশি বুজেন? যদি বুজেন তাহলে কেন আপনি ইন্টারন্যাশনাল কোনো জার্নাল এ আপনার কথা লিখেন না?

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আপনি প্রথমেই বলছেন স্ত্রস্তা পরম সত্তা, আবার পরে বলছেন ঈশ্বর আছে কি নাই তা নিয়া সিদ্ধান্তে আশা যাবে না (তাতে আবার বিজ্ঞান ও টানছেন)। আপনার একই কথায় দুইটা ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি কেন?

১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: হকিং যে বলে দিলেন ঈশ্বর নেই, তা কি বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে নয়? আপনি কি মনে করেন যে হকিং থেকে বিজ্ঞান বেশি বুজেন?
আমি অবশ্যই হকিং থেকে বিজ্ঞান বেশি বুঝি না কিন্তু তিনিও ভুল করতে পারেন, নাকি তিনি এমন কেউ যার কনই ভুল হয় না।তাহলে তো তিনিই স্রষ্টা।

আপনি বলেছেন" দুনিয়ার সব বিজ্ঞানী বলছেন মহাবিশ্ব তৈরী হতে ইশ্বরের দরকার নাই"। সব বিজ্ঞানি?? তাহলে স্রষ্টা বিশ্বাসী বিজ্ঞানি আব্দুস সালাম , আইনস্টাইন এনারা কি বিজ্ঞানি ছিলেন না??আপনি নিশ্চই আইনস্টাইন এর থেকে বেশি বিজ্ঞান জানেন??

আপনি প্রথমেই বলছেন স্ত্রস্তা পরম সত্তা, আবার পরে বলছেন ঈশ্বর আছে কি নাই তা নিয়া সিদ্ধান্তে আশা যাবে না (তাতে আবার বিজ্ঞান ও টানছেন)। আপনার একই কথায় দুইটা ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি কেন?

প্রথমটা দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি । এজন্যই এটার সায়েন্টিফিক প্রমান নাই। দ্বিতীয়টা বিজ্ঞানের। দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি হলেই যে তা মিথ্যা তা কিন্তু না। কেননা অনেক দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি বিজ্ঞানের চেয়ে advance ছিল যা পরে বিজ্ঞান প্রমান করেছে।

আপনাকে এটা বোঝান কঠিন কেননা আপনি শুধু বিজ্ঞান পড়েছেন ।স্রষ্টার অস্তিত্ব নিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিজ্ঞান, দর্শন ধর্ম, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে ইতিহাসও পড়া লাগতে পারে।

যাই হোক পরিশেষে আবারো বলব অহেতুক এটা নিয়ে কথা বাড়ালে কথা শুধু বাড়তেই থাকবে।

১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

সুবির চৌধুরী বলেছেন: "হকিং যে বলে দিলেন ঈশ্বর নেই, তা কি বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে নয়"
হকিং তাহলে কিসের দৃষ্টিতে বলছেন? ধর্মের দৃষ্টিতে নাকি? এই আজব কথা কি থাকি পালেন? উনার কোন বই তে আপনি পাইছেন আর কোন দৃষ্টে পাইছেন সেটা বলেন। আমি যেটা পাইছি উনি বলছেন যে মহা বিশ্ব তৈরির জন্য ইশ্বরের দরকার নাই -- গ্র্যান্ড ডিসাইন--- এই কথা কোন দৃষ্টিতে তাহলে?

আর সেদিন বললেন সর্গ নরক নাই--- এটাও কোন দৃষ্টতে?

আর ঈশ্বর আছে বা নাই তাতে দৃষ্টি লাগবে কেন?

এখানে আরেকটা ভুল করেছেন আপনি। আমি আব্দুস সালাম জানি না। উনাকে নিয়া আমি বলব না। তাছাড়া ১০ বিজ্ঞানীর যদি ১ জন ধর্ম সাপোর্ট দেয় সেটা খুব একটা বেপার নয়। বেতিক্রম সব জায়গায় থাকবে।

আইনস্টাইন এর কেন মনে করেন ধার্মিক? আর যদি ধার্মিক হয় আর যদি মনে হয় আইনস্টাইন সঠিক তাহলে কেন আপনি ইহুদি হচ্ছেন না? আর আমি বলেছিলাম পুরাতন বিজ্ঞানীদের উদাহরণ দিবেন না। কারণ তারা যখন ছিলেন তখন বিজ্ঞান আজকের মত উন্নত হয় নাই। আর সবচাইতে বড় কথা বিজ্ঞানের যে দুইটা স্ট্রং জিনিস ঈশ্বর কে অস্বিকার করেছে তা হলো বিগ্বাং ও বিবর্তন যা আইনস্টাইন এর সময় খুব এস্তাব্লিশেদ ছিল না। বিজ্ঞান যত উন্নত হচ্ছে বিজ্ঞানীরা ও সাধারণ মানুষ রা ধর্ম থেকে দুরে যাচ্ছে কারণ বিজ্ঞান আরো শক্ত জানতে পারছে যে ঈশ্বর নেই। যত অজ্ঞতা ইশ্বরের অবস্তান তত বেশি।

"প্রথমটা দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি । এজন্যই এটার সায়েন্টিফিক প্রমান নাই। দ্বিতীয়টা বিজ্ঞানের। "
আপনি দর্শনের কুথায় ঈশ্বর পরম সত্তার সিদ্ধান্ত পাইছেন। ধর্ষণ সেই আদি কাল থেকে ঈশ্সর নিয়া মারামারি করতেছে আর আপনি দর্শন দিয়া সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন। যদি আপনার মনে হয় আধুনিক ধার্শনিকরা ঈশ্বর আছে বলে মনে করে তাহলে তাদের নাম দেন। পুরাতনদের মধ্যে কিছু আছেন কারণ আগেই বলেছি যত অজ্ঞতা তত ধর্ম।

"বিজ্ঞানের চেয়ে advance ছিল যা পরে বিজ্ঞান প্রমান করেছে"
আধুনিক কোন কোন বিজ্ঞানী প্রমান করেছে। আপনি বিজ্ঞানের নাম নিবেন আর বিগ্গানির্দের নাম বলবেন না সেটা কেন?

২/১ জন বিজ্ঞানীর কিছু ভুল হতে পারে কিন্তু অনেক বিজ্ঞানীর ভুল হয় না। আর বিজ্ঞানীদের ভুল কম হয়। কারণ তারা জ্ঞানের শীর্ষে অবস্তান করে।

আর আমি যেহেতু বিজ্ঞানী দের কথা বলছি তাই কেন আপনার মনে হবে আমি বিজ্ঞানীদের চাইতে বেশি জানি? বিজ্ঞানীদের উল্টো কথা তো আপনি বলছেন তাই আপনার কথা প্রুফ করে আপনি বেশি জানেন।

আমি লিস্ট দিয়েছি যেসব বিজ্ঞানী ঈশ্বর নেই বলেছেন। আপনি লিস্ট দেন কোন কোন বিজ্ঞানী বলেছেন ইস্শ্হর আছে। দয়া করে পুরাতনদের কাছে বেশি যাবেন না কারণ তখন বিজ্ঞান খুব উন্নত ছিল না।

১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আপনার ইথার বেপার নিয়া যে লজিক দিতে চাইছিলেন সেটা লজিকাল ছিল না সেটা বুজতে পারছেন?

১৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আপনি বলেছিলেন আইনস্টাইন রিলিজিয়াস setao tik না

https://en.wikipedia.org/wiki/Religious_views_of_Albert_Einstein

১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আপনি ভুল লজিক দেন আর আমারে বলেন অহেতুক কথা বলি-- ইটা কেন?

১৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: প্রথমত আপনি অহেতুক কথা বলেন এইতা আমি বলি নাই । আমি বলেছি ঈশ্বর নিয়া তর্ক করাটা অহেতুক কেননা এই তর্ক কোনদিন শেষ হবে না।

দ্বিতীয়ত আমি কখন বললাম সর্গ নরক নাই??

আপনি আধুনিক বিজ্ঞানিদের মধ্যে কারা ধর্মে বিশ্বাস করে জানতে চান তো?? এই দেখেন ।

Biomedical Sciencesঃ

Eben Alexander (born 1953): American, Harvard-educated neurosurgeon best known for his book, "Proof of Heaven", in which he describes his 2008 near death experience.[280] In a recent interview, Dr Alexander said: "It's time for brain science, mind science, physics, cosmology, to move from kindergarten up into first grade and realize we will never truly understand consciousness with that simplistic materialist mindset."

Werner Arber (born 1929): Werner Arber is a Swiss microbiologist and geneticist. Along with American researchers Hamilton Smith and Daniel Nathans, Werner Arber shared the 1978 Nobel Prize in Physiology or Medicine for the discovery of restriction endonucleases. In 2011, Pope Benedict XVI appointed Arber as President of the Pontifical Academy—the first Protestant to hold that position.

Robert T. Bakker (born 1945): Paleontologist who was a figure in the "dinosaur Renaissance" and known for the theory some dinosaurs were Warm-blooded. He is also a Pentecostal preacher who advocates theistic evolution and has written on religion.

R. J. Berry (born 1934): He is a former president of both the Linnean Society of London and the Christians in Science group. He also wrote God and the Biologist: Personal Exploration of Science and Faith (Apollos 1996) ISBN 0-85111-446-6 H taught at University College London for over 20 years

Derek Burke (born 1930): British academic and molecular biologist. Formerly a vice-chancellor of the University of East Anglia, Professor Burke has been a specialist advisor to the House of Commons Select Committee on Science and Technology since 1985.

Ben Carson (born 1951): American neurosurgeon. He is credited with being the first surgeon to successfully separate conjoined twins joined at the head.

Francis Collins (born 1950): He is the current director of the National Institutes of Health and former director of the US National Human Genome Research Institute. He has also written on religious matters in articles and the book The Language of God: A Scientist Presents Evidence for Belief

Brian Heap (born 1935): Biologist who was Master of St Edmund's College, University of Cambridge and was a founding member of the International Society for Science and Religion.[295][296]

Chemistryঃ

Gerhard Ertl (born 1936): He is a 2007 Nobel Prize winner in Chemistry. He has said in an interview that "I believe in God. (...) I am a Christian and I try to live as a Christian (...) I read the Bible very often and I try to understand it."[313]

Henry F. Schaefer, III (born 1944): He wrote Science and Christianity: Conflict or Coherence? ISBN 0-9742975-0-X and is a signatory of A Scientific Dissent From Darwinism. He was awarded the American Chemical Society Award in Pure Chemistry in 1979.[314]

Brian Kobilka (born 1955): He is an American Nobel Prize winner of Chemistry in 2012, and is professor in the departments of Molecular and Cellular Physiology at Stanford University School of Medicine. Kobilka attends the Catholic Community at Stanford, Calif.[298]

Richard H. Smith Jr. (born 1945): Born to Lutheran parents, he converted to Presbyterianism (PCA) in early adulthood. A church elder, organic chemist, professor, and early researcher into the chemistry of both cancer and HIV-AIDS, he was named Maryland Chemist of the Year in 1995. He currently teaches Chemistry and other subjects at McDaniel College in Maryland.

Physics and Astronomyঃ

Peter Bussey: British particle physicist and Emeritus Professor of Physics at the University of Glasgow. Educated at Cambridge University (MA, PhD, ScD), Doctor Bussey is involved in the search for the Higgs boson, and works at major international particle accelerators such as the Large Hadron Collider at CERN, DESY in Hamburg. He has given many lectures about issues concerning Christian faith and cosmology.

Antony Hewish (born 1924): Antony Hewish is a British Radio Astronomer who won the Nobel Prize for Physics in 1974 (together with Martin Ryle) for his work on the development of radio aperture synthesis and its role in the discovery of pulsars. He was also awarded the Eddington Medal of the Royal Astronomical Society in 1969. Hewish is a Christian.[316] Hewish also wrote in his introduction to John Polkinghorne's 2009 Questions of Truth, "The ghostly presence of virtual particles defies rational common sense and is non-intuitive for those unacquainted with physics. Religious belief in God, and Christian belief ... may seem strange to common-sense thinking. But when the most elementary physical things behave in this way, we should be prepared to accept that the deepest aspects of our existence go beyond our common-sense understanding."[317]


Walter Thirring (born 1927): Austrian physicist after whom the Thirring model in quantum field theory is named. He is the son of the physicist Hans Thirring, co-discoverer of the Lense-Thirring frame dragging effect in general relativity. He also wrote Cosmic Impressions: Traces of God in the Laws of Nature.[318]


Antonino Zichichi (born 1929): Italian nuclear physicist and former President of the Istituto Nazionale di Fisica Nucleare. He has worked with the Vatican on relations between the Church and Science.[319][320]

George Coyne (born 1933): Jesuit astronomer and former director of the Vatican Observatory.
Guy Consolmagno (born 1952): American Jesuit astronomer who works at the Vatican Observatory.
John Polkinghorne (born 1930): British particle physicist and Anglican priest who wrote Science and the Trinity (2004) ISBN 0-300-10445-6. Winner of the 2002 Templeton Prize.[321]

সুত্রঃ Click This Link

এবার সন্তুষ্ট হএছেন তো।

২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি বলেছেন "আর ঈশ্বর আছে বা নাই তাতে দৃষ্টি লাগবে কেন?"

এই সাধারন কথাটা বুঝেন না কারন আপনি দর্শন পরেন নি। আপনি কোন কিছুকে যে দৃষ্টি তে দেখবেন আপনার কাছে তা তাই মনে হবে। একটা বাচ্চা যে কার এক্সিডেন্ট দেখেছে সে গাড়ি দেখলেই ভয় পাবে আবার অন্য আরেক বাচ্চা যে গাড়িতে চরে অনেক আনন্দ পেয়েছিল সে ওই একই গাড়ি দেখে আনন্দিত হবে। কারন একজন দেখসে ভয়ের দৃষ্টিতে আরেকজন দেখসে আনন্দের দৃষ্টিতে,গাড়ি কিন্তু একটাই।

আপনি বলেছিলেন আইনস্টাইন রিলিজিয়াস setao tik না।

কিভাবে?? আপনার দেয়া সুত্র অনুযায়ী উনি তো Pantheism এ বিশ্বাস করতেন। Pantheism তো ঈশ্বরকে অসশিকার করে
না।

২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০১

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আর আরেকটা কথা। ঐসব বিজ্ঞানী যদি ধর্ম সাপোর্ট ও দেয় তাতে ও প্রুফ হয় না আপনার ধর্ম বিশ্বাস সঠিক। কারণ আপনার ধর্ম অনুসারে শুধু আপনার তাই সঠিক। অন্য ধর্ম গুলো সঠিক নয়। আপনি নিজে যদি তাদের কে স্তহিক মনে করেন তাহলে কেন আপনি ক্রিস্টান হচ্ছেন না?

২২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১১

ব্রিক্সশাওন বলেছেন: দরবেশমুসাফির ,যাযাবরমন আপনারা আছেন বলেই মিথ্যাবাদীদের মিথ্যা গুলো আমরা বুঝতে পারছি। ধন্যবাদ।

২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আর ওই বিজ্ঞানীরা কেন ধার্মিক মনে হলো আপনার তার লিংক দেন। আমি ও চেষ্টা করছি বার করতে। কিন্তু একজন সার্চ দিয়া দেখি wiki page নাই।

২৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আমি আপনার সায়েন্টিস্ট লিস্ট তা দেখতেছি। একটু সময় লাগবে। এখানে কয়জন নোবেল prize winner আছেন?কত জন নোবেল জয়ী আছেন আর টোটাল নোবেল জয়ীদের মধ্যে শতকরা কত জন? আর আপনি বেশিরভাগ পুরাতন বিজ্ঞানী দের দিয়েছেন। আমি বার বার বলেছি বিজ্ঞান স্ট্রংলি ঈশ্বর কে অসসিকার করেছে ১৯৯০ সালের পর থেকে। তাই আগের বিজ্ঞানীদের অনেক ঈশ্বর বিস্সানি ছিলেন। যত জ্ঞানের উন্নতি হচ্ছে তত মানুষ ঈশ্বর থেকে দুরে যাচ্ছে।

আপনি কি বুজতে পারছেন যে আগে আপনি বলেছিলেন আইনস্টাইন ধার্মিক। এখন বুজতে পারছেন তত্ত্ব তা আপনি ভুল দিয়েছিলেন।

আমরা যাই পড়ি তা থেকে আমাদের নিজস্সো দৃষ্টি তৈরী হয় আর সেটা হওয়া উচিত। আপনি একই পারসন দুইটা দৃষ্টি দেখাচ্ছেন দিতীয়ত ধর্ষণ এ ঈশ্বর একটা সমসসা, কখনো ঈশ্বর নিয়া সিদ্ধান্ত দেয় নাই। সেই আদি যুগ থেকে ঈশ্বর সমসসা দর্শনে। এখন তো ঈশ্বর এর এগেইনস্ট অ আরো স্ট্রং দর্শন। অতচ আপনি সিদ্ধান্ত দিয়া দিছেন যে দর্শন ইস্শ্হর কে অ্যাবসলিউট সত্তা মনে করে। এই সিদ্ধান্ত কি পাইছেন?

আপনি হকিং আর দৃষ্টি ভঙ্গি বললেন না। আপনি বলেছিলেন তিনি বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে বলেন নাই? আমার প্রশ্ন ছিল কোন দৃষ্টিতে বলেছেন? ইটা কি আপানর ভুল তত্ত্ব ছিল না?
আমি কি দেখিয়া দিচ্ছি না যে আপনি কয়টা ভুল তত্ত্ব দিচ্ছেন?

২৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: এখানে কয়জন নোবেল prize winner আছেন? বিজ্ঞানি আব্দুস সালাম একজন নোবেল prize winner ।তিনি elektroweak force আবিষ্কার করেছিলেন। লিশটে বিজ্ঞানি আব্দুস সালাম না থাক্লেও তিনি যে স্রস্টায় বিশ্বাসী তা তিনি নোবেল prize নেয়ার সময় তার বক্তব্বে বলেছেন।

আপনি কি বুজতে পারছেন যে আগে আপনি বলেছিলেন আইনস্টাইন ধার্মিক। এখন বুজতে পারছেন তত্ত্ব তা আপনি ভুল দিয়েছিলেন।

বুজতে পারছি ।এটা আমারি ভুল। ধার্মিক না হয়ে শব্দটা ধর্ম বিশ্বাসী হবে। অর্থাৎ আইনস্টাইন ধার্মিক নন কিন্তু ধর্ম বিশ্বাসী । কেননা তার Pantheism ঈশ্বরকে অসশিকার করে না।

আপনি বলেছেন "আর আপনি বেশিরভাগ পুরাতন বিজ্ঞানী দের দিয়েছেন।"

লিস্ট এর সকল বিজ্ঞানি এখনও বেচে আছেন। হকিং ১৯৪২ সালে জন্মগ্রহন করেছিলেন ।আমার দেয়া লিস্ট এর অনেক বিজ্ঞানিও এই সময়ের কিছু আগে বা পরে জন্মগ্রহন করেছিলেন।

অতচ আপনি সিদ্ধান্ত দিয়া দিছেন যে দর্শন ইস্শ্হর কে অ্যাবসলিউট সত্তা মনে করে। এই সিদ্ধান্ত কি পাইছেন?

দর্শন কখনও একটা দুইতা তত্ত্ব দিয়া চলে না। এতে অসংখ্য তত্ত্ব আছে। এরকম একটি তত্তই ইস্শ্হর কে অ্যাবসলিউট সত্তা মনে করে। আর এটা তো আমার সিদ্ধান্ত না । এটা আমি probability হিসেবে উল্লেখ করেছি।

আপনি হকিং আর দৃষ্টি ভঙ্গি বললেন না। আপনি বলেছিলেন তিনি বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে বলেন নাই?

আমি বলেছি তিনি নিজের দৃষ্টিতে বলেছেন। তার চিন্তায় তিনি ঈশ্বর খুঁজে পান নাই তাই তিনি বলেছেন ঈশ্বর নাই। তার কথাই বেদবাক্য বলে মনে করব কেন?? তার কথা কি ভবিষ্যতে ভুল প্রমানিত হতে পারে না??

তার কথা যদি কখনও ভুল না হয় তবে তিনিই তো ঈশ্বর।

আমি কি দেখিয়া দিচ্ছি না যে আপনি কয়টা ভুল তত্ত্ব দিচ্ছেন?

মনে হয় না, কারন আমি এখনও আপনার জবাব দিচ্ছি।আর আমি কোন তত্ত্ব দেই নাই আমার মতে এগুলো probability


২৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ব্রিক্সশাওন ভাই আপনি সুবিরদা কে মিথ্যাবাদী বলছেন কেন। তিনি যা ভাবেন তাকেই তিনি সত্য বলে জানেন যেমন আমি যা ভাবি তাকেই আমি সত্য বলে জানি।সুবিরদার সাথে কথা বলে আমার জ্ঞান ও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সুবিরদার সাথে আমার কোন বিরোধ নাই ।ভিন্ন মত হওয়ায় আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে যুক্তি দিচ্ছি এই।

২৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি নিজে যদি তাদের কে স্তহিক মনে করেন তাহলে কেন আপনি ক্রিস্টান হচ্ছেন না কেন??

এর উত্তর জানতে চাইলে আমার এই পোস্টটা পড়তে অনুরধ করছি


http://www.somewhereinblog.net/blog/DarvishMusafir/30061317

২৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আমাদের যেহেতু টাইম কম তাই শুধু physics এ থাকি। আপনি যে বিজ্ঞানীদের লিস্ট দিয়েছেন please আপনি তত্ত্ব দেন কেন আপনার মনে হয় যে ওরা ধার্মিক। আর টোটাল নোবেল জয়ীদের মধ্যে কত পার্সেন্ট ধার্মিক আছে?
একটা লিস্ট দেখেন যারা নাস্তিক Click This Link
তুলনা করেন তারা কতজন ও নাস্তিক কতজন।

হকিং যখন বলেছেন গ্র্যান্ড ডিসাইন বইতে যে মহা বিশ্ব তৈরী হতে ইস্শ্হরের দরকার নাই - একথা কেন মনে হয় বিজ্ঞান ভিত্তিক কথা নয়? তাহলে কেমন কথা হতে পারে বিজ্ঞান ভিত্তিক?

আর যে কয়জন ধার্মিক দেখাচ্ছেন তাদের বেশিরভাগ তো ক্রিস্টান কে সাপোর্ট কিছুটা দিয়েছেন। তাহলে আপনি কি মনে করেন তাদের মত শুধু ক্রিস্টান ধর্মে সঠিক?

২৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

ব্রিক্সশাওন বলেছেন: অামিও সুবির দা কে শ্রদ্ধা করি মিথ্যাবাদী বলছি উনার মূর্খতার কারণে কারণ উনি নোবেল প্রাইজ দিয় মানুষ মাপতে চাচ্ছেন এই যে ‍দেখুন ফিলিস্তিনে একজন ভিনদেশী ডাক্তার উনার জীবন ইসরাইলের গুলির মুখ উপেক্ষা করে মানুষের সেবা করলো উনি কি নোবেল পাইছে??
অথচ মালালা পাকিস্থানের বোমা খাইছে তারে নোবেল দিলো, ফিলিস্তিনে দিনে কত শত মালালা ইসরাইলের বোম খায়!! তারা তো নোবেল পায় না!!
Mads Gilbert
Dr Mads Gilbert Doctor in Gaza from Norway Exposes & Slams Israel America & UK!
নোবেল হলো খ্রিষ্ট্রান ইহুদিরা দেয় ওদের যাকে পছন্দ, এট অন্তত আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। গুরুত্বপূর্ণ একদিক দিয় নোবেল পাইলে কিছু টাকা পয়সা পাইতাম আর লোকজন চিনত ব্যস, এর বেশী কিছু নয়।

৩০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আপনার মনে হয় কত পার্সেন্ট বিজ্ঞানী আস্তিক? আমি তো মনে করি যে ৯০% বিজ্ঞানী নাস্তিক। দেখেন Click This Link
কেন আমাদের ক্ষুদ্র পার্সেন্ট এর অল্প পরিমান ঈশ্বর সাপোর্ট কে আমরা গ্রহণ করব? তাছাড়া যারা সাপোর্ট করে তাদের বেশিরভাগ পুরাতন।পুরাতন দের কাছে নতুন কিছু আসলেই যে সব পুরাতন নতুন আচ্সেপ্ত করবে সেটা টিক না। পুরাতন তা নতুন কে সহজে গ্রহণ করে না। আইনস্টাইন এর পুরাতন ধারণা ছিল quamtum theory ভুল। কখনো কোয়ান্টাম কে শিকার করেন নাই। কিন্তু তিনি নিজেই কোয়ান্টাম কে extablished করেছেন যা নিজেও জানতেন না। ইটা বললাম এই কারণে যে পুরাতন রা সহজে নতুন আচ্সেপ্ত করে না। এরপর ওরা ক্রিস্টান কে কিছুটা সাপোর্ট দিছে। তাহলে আপনি নিজে কি মনে করেন যে তাদের ক্রিস্টান সাপোর্ট সঠিক? যদি মনে করেন তাহলে কেন আপনি ক্রিস্টান হন না? তার মানে এই নয় কি যে আপনি এমন কিছু দেখাচ্ছেন না যা আপনি নিজেও মানেন না?

৩১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

ব্রিক্সশাওন বলেছেন: কত পার্সেন্ট আস্তিক আর কতো পার্সেন্ট নাস্তিক সেটা বড়ো কথা নয়, কথা হলো আল্লাহ আপনাকে একটা মস্তিস্ক দিছেন সেটা দিয়া বুঝে নিজের বিবেক যা বলে তাই করবেন। কারণ সবাই গু খেলে আপনি যে খাবেন তা তো নয়।

৩২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

সুবির চৌধুরী বলেছেন: Click This Link
আপনার লিংক দ্বারা বাজাচ্ছেন আপনি নিজেই মনে করেন ওই ধার্মিক বিজ্ঞানীরা ভুল? আপনি নিজে যাদের কে ভুল মনে করেন তাদের কে আমার কাছে কেন সঠিক মনে করাতে চাচ্ছেন?

৩৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ভাই আপনি নিজেই বলেছেন " ঐসব বিজ্ঞানী যদি ধর্ম সাপোর্ট ও দেয় তাতে ও প্রুফ হয় না আপনার ধর্ম বিশ্বাস সঠিক ।"

একিভাবে আমিও বলতে পারি ঐসব বিজ্ঞানী যদি নাস্তিক হয় তাতেও প্রুফ হয় না ঈশ্বর নাই।

আর আমার কাছে তো আস্তিক নাস্তিক ২ তা লিস্ত কেই প্রায় সমান মনে হয়।

হকিং যখন বলেছেন গ্র্যান্ড ডিসাইন বইতে যে মহা বিশ্ব তৈরী হতে ইস্শ্হরের দরকার নাই - একথা কেন মনে হয় বিজ্ঞান ভিত্তিক কথা নয়? তাহলে কেমন কথা হতে পারে বিজ্ঞান ভিত্তিক?

তিনি তার বইতে বলেছেন ম্যাটারের কথা।ধরে নিলাম ম্যাটার তৈরী হতে ইস্শ্হরের দরকার হয় নাই তাইলে প্রানিজগত কেম্নে তৈরি হইছে??

আর একদম শুরুতে যখন কিছুই ছিলনা সে সময়ের কোন বর্ণনা বা ব্যাখ্যা গ্র্যান্ড ডিসাইন এ নাই।

তাই আমরা বলতে পারি হকিং এর কথা বিজ্ঞান ভিত্তিক কিন্তু অসম্পূর্ণ। তিনি নিজেও এটা স্বীকার করবেন। কোন বিজ্ঞানি এখনও বলেন নাই তার তত্ত্ব একেবারে সম্পূর্ণ এর কোন পরিবর্তন বা ভিন্ন ব্যাখ্যা কোন দিন হবে না।

আর যে কয়জন ধার্মিক দেখাচ্ছেন তাদের বেশিরভাগ তো ক্রিস্টান কে সাপোর্ট কিছুটা দিয়েছেন। তাহলে আপনি কি মনে করেন তাদের মত শুধু ক্রিস্টান ধর্মে সঠিক?

আমার পোস্ট অনুসারে ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দিলে তো সব ধর্মকেই সাপোর্ট দেয়া হয়। কেননা সব ধর্ম পরস্পর কানেক্তেড।

যিশু তো ইসলাম ধর্মের একজন নবি ।তাহলে ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দিলে কি ইসলাম কে সাপোর্ট দেয়া হয় না???

আপনি শুধু physics এ থাকতে চেয়েছেন। কিন্তু ঈশ্বর নিয়া কথা বলতে গেলে অন্য বিষয় আসবেই কেননা ঈশ্বর ম্যাটার না শক্তি না অন্য কিছু তা আমরা জানি না তাই physicsযে ঈশ্বরকে ব্যাখ্যা করতে পারবে তা নিশ্চিত না। কেননা physics শুধু ম্যাটার ও শক্তি নিয়া আলোচনা করে

৩৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনার লিংক দ্বারা বাজাচ্ছেন আপনি নিজেই মনে করেন ওই ধার্মিক বিজ্ঞানীরা ভুল?

আমি নিজে কখন মনে করলাম ওই ধার্মিক বিজ্ঞানীরা ভুল???

ওই ধার্মিক বিজ্ঞানীরা ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দিয়ে সব ধর্মকেই সাপোর্ট দিচ্ছেন কেননা আমার পোস্ট অনুসারে সব ধর্ম পরস্পর কানেক্তেড। তাই এক্তিকে সাপোর্ট সব গুলোকেই সাপোর্ট দেয়া হয়

৩৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

সুবির চৌধুরী বলেছেন: "একিভাবে আমিও বলতে পারি ঐসব বিজ্ঞানী যদি নাস্তিক হয় তাতেও প্রুফ হয় না ঈশ্বর নাই।"

ওদের ধর্ম সাপোর্ট সঠিক হলেও আপনার ধর্ম সঠিক হবে না কারণ ওরা ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দিছেন। ক্রিস্টান ধর্ম ইসলাম ধর্ম কে সাপোর্ট দেয় না। আবার ইসলাম ও ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দেয় না। তাই একটা সঠিক হলে আরেকটা ভুল হতে বাধ্য। কিন্তু নাস্তিকদের একটাই ধর্ম।তাই তাদের তা সঠিক হলেই সঠিক।

আপনি কি পাইছেন নাস্তিক আস্তিক বিজ্ঞানী সমান সংখ্যক। দয়া করে প্রমান দেন।

কোনো বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের সম্পূর্ণ কথা বলেন নাই আজ পর্যন্ত। ইটা সম্ভব ও না। আর বিজ্ঞান ভিত্তিক বলতে হলে কেন সম্পূর্ণ কথা লাগবে? এক লাইন এর কথাও কি বিজ্ঞান ভিত্তিক হতে পারে না? যদি মনে করেন পারে না তাহলে দেখান কোন বিজ্ঞানীর কথা সম্পূর্ণ বিজ্ঞান নিয়া। যদি না থাকে তাহলে কি দুনিয়াতে কোনো বিজ্ঞানী নেই?

"আমার পোস্ট অনুসারে ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দিলে তো সব ধর্মকেই সাপোর্ট দেয়া হয়। কেননা সব ধর্ম পরস্পর কানেক্তেড।"--- এই কথা তো আপনার ধর্মে শিকার করে না। আপনার ধর্ম অন্যসব ধর্ম কে ক্যানসেল করে দিয়েছে । তাহলে কি আপনি নিজেও ঈশ্বর বিজ্ঞানী নয়?

আমি শুধু পদার্থ বিজ্ঞান নিয়া বলতে চাইছি এই কারণে যে আমার সময় কম। আর এই বিজ্ঞানটি মূলত সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে।

আপনি দয়া করে আপনার শুধু যে কয়জন পদার্থ বিজ্ঞানীর লিস্ট দিছেন তাদের লিংক দেন যেখানে তারা ডাইরেক্টলি ঈশ্বর আছেন বলেছেন।

৩৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি দয়া করে আপনার শুধু যে কয়জন পদার্থ বিজ্ঞানীর লিস্ট দিছেন তাদের লিংক দেন যেখানে তারা ডাইরেক্টলি ঈশ্বর আছেন বলেছেন

এই দেখেন আব্দুস সালামের wiki page

https://en.wikipedia.org/wiki/Abdus_Salam


আমার পোস্ট অনুসারে ক্রিস্টান কে সাপোর্ট দিলে তো সব ধর্মকেই সাপোর্ট দেয়া হয়। কেননা সব ধর্ম পরস্পর কানেক্তেড।"--- এই কথা তো আপনার ধর্মে শিকার করে না। আপনার ধর্ম অন্যসব ধর্ম কে ক্যানসেল করে দিয়েছে । তাহলে কি আপনি নিজেও ঈশ্বর বিজ্ঞানী নয়?

কে বলল আপনাকে এই কথা আমার ধর্মে শিকার করে না। আমার ধর্ম মতে যুগে যুগে যিশু খ্রিস্টর মত মানুষেরা ধর্ম প্রচার করেছেন যা কালক্রমে বিকৃত হএছে।আপনি কি কোন ধর্ম গ্রন্থ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন?? না পড়ে কিভাবে বলেন সব ধর্ম পরস্পর কানেক্তেড না??

কোনো বিজ্ঞানী বিজ্ঞানের সম্পূর্ণ কথা বলেন নাই আজ পর্যন্ত। ইটা সম্ভব ও না। আর বিজ্ঞান ভিত্তিক বলতে হলে কেন সম্পূর্ণ কথা লাগবে? এক লাইন এর কথাও কি বিজ্ঞান ভিত্তিক হতে পারে না?

কোন বিজ্ঞানির কথা সম্পূর্ণ না দেখেই তো ঈশ্বর নেই এই মতও সম্পূর্ণ না।

আমি শুধু পদার্থ বিজ্ঞান নিয়া বলতে চাইছি এই কারণে যে আমার সময় কম। আর এই বিজ্ঞানটি মূলত সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে।

পদারথবিজ্ঞান সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে??বছরের পর বছর ধরে বিজ্ঞান পড়েও এই কথা কোথাও পেলাম না।
পদারথবিজ্ঞান সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করলে প্রানি, রাসায়নিক বিক্রিয়া নিয়ে কোন বিজ্ঞান আলোচনা করে?? জীববিজ্ঞান রসায়ন কথা থেকে আসলো??
আপনার কথা অনুসারে তো সেগুলাও পদারথবিজ্ঞান।

৩৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

ব্রিক্সশাওন বলেছেন: সুবির চৌধুরী এতো প্রমান পাওয়ার পরও যদিও পেচায় তাহলে বুঝতে হবে তার উদ্দেশ্য সৎ নয়।

৩৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

সুবির চৌধুরী বলেছেন: "কে বলল আপনাকে এই কথা আমার ধর্মে শিকার করে না। আমার ধর্ম মতে যুগে যুগে যিশু খ্রিস্টর মত মানুষেরা ধর্ম প্রচার করেছেন যা কালক্রমে বিকৃত হএছে।আপনি কি কোন ধর্ম গ্রন্থ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন?? না পড়ে কিভাবে বলেন সব ধর্ম পরস্পর কানেক্তেড না??"---আপনার কথা।
আমার কথা:
Indeed, the religion in the sight of Allah is Islam. And those who were given the Scripture did not differ except after knowledge had come to them - out of jealous animosity between themselves. And whoever disbelieves in the verses of Allah , then indeed, Allah is swift in [taking] account. (সুরা ৩, ায়াট ১৯)
আপনার কেমনে মনে হয় যে অন্য ধর্ম গুলো ইসলাম এলাও করেছে? ইসলামের কাছে কি অন্য ধর্মগুলো আর নাস্তিকতার কোনো বেবধান নাই? ইসলাম কি মনে করে না যে ইসলাম ই একমাত্র সত্য ধর্ম? যদি তাই হয় তার মানে কি এই নয় যে আপনি ধর্ম ও জানেন না বা আপনি নিজেও ধার্মিক নয়?

৩৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

সুবির চৌধুরী বলেছেন: "কোন বিজ্ঞানির কথা সম্পূর্ণ না দেখেই তো ঈশ্বর নেই এই মতও সম্পূর্ণ না।"

বিজ্ঞানীরা যদি সম্পূর্ণ না হয় আপনি কেন মনে করেন আপনি সম্পূর্ণ? বা আপনি কাকে মনে করেন করা সম্পূর্ণ? বিজ্ঞানীরা দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented । তারা যদি ভুল হয় আপনি কি মহা ভুল হবেন না? তারা ঈশ্বর আছেন বলে যদি ভুল করে আপনি কি ঈশ্বর নেই বলে মহা ভুল করবেন না?

৪০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না----সুরা বাকারা ৬২

অর্থাৎ ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন রা যদি স্রস্টায় বিশ্বাস করে কিয়ামত বা প্রলয়ের উপর বিশ্বাস করে এবং সৎ কাজ করে তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।

এখন ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন রা কি ভিন্ন ধরমালম্বি নন??

And whoever disbelieves in the verses of Allah , then indeed, Allah is swift in [taking] account.

এই আল্লাহ্‌ মানে সকলের স্রষ্টা শুধু মুসলিমদের স্রষ্টা নন।

Indeed, the religion in the sight of Allah is Islam. And those who were given the Scripture did not differ except after knowledge had come to them - out of jealous animosity between themselves.

অর্থাৎ যাদের কাছে আল্লাহ্‌ এর কথা বা ধর্ম গ্রন্থ পৌঁছেছে তাদের তা মানতে হবে। যেমন ক্রিশ্চানদের তাদের বাইবেল মানতে হবে। জাকে আমরা মুসলিমরা ইঞ্জিল বলি।

৪১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

সুবির চৌধুরী বলেছেন: "পদারথবিজ্ঞান সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে??বছরের পর বছর ধরে বিজ্ঞান পড়েও এই কথা কোথাও পেলাম না।
পদারথবিজ্ঞান সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করলে প্রানি, রাসায়নিক বিক্রিয়া নিয়ে কোন বিজ্ঞান আলোচনা করে?? জীববিজ্ঞান রসায়ন কথা থেকে আসলো??
আপনার কথা অনুসারে তো সেগুলাও পদারথবিজ্ঞান।"

ইটা শুরু সময় বাচানোর জন্য আমি বলছি। ইটা মারাত্মক কোনো লজিক নয়। টিক আছে আপনি আপনার পদার্থ বিজ্ঞানীদের যে লিস্ট দিছেন সেই লিস্ট এর বিজ্ঞানীরা যে ধার্মিক প্রমানের কিছু লিংক দেন, তারা যে বলেছে ঈশ্বর আছে সেই লিংক দেন। পরে ঈশ্সা হলে আপনি অন্য বিজ্ঞানীদের দেন।

আপনি বলেছেন আস্তিক নাসিক বিজ্ঞানী সমান সমান। এই তত্তের লিংক দেন।

আমার জানা মনে প্রায়৯০% আধুনিক বিজ্ঞান নাস্তিক। যদি তাই হয় তাহলে কেন আমরা সল্প সংখ্যক বিজ্ঞানী কে সঠিক মনে করব? সব কেতরে কিছু বেতিক্রম থাকে না? যখন সর্বুচ্চ talent লেভেল এ বেশি সংখ্যক মানুষ কিছু একটা সাপোর্ট দেন তখন ওই বেশি সংখ্যক সাপোর্টেড বেপারটা কি বেশি নির্ভুল হয় না?

৪২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: বিজ্ঞানীরা দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented । তারা যদি ভুল হয় আপনি কি মহা ভুল হবেন না?

বিজ্ঞানীরা দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented এটা আপনি কিভাবে প্রমান করবেন?? সাহিত্যিকদের কাছে তারা দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented
দার্শনিকদের কাছে তারা দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented শিল্পিদের কাছে তারা দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented।

দুনিয়ার সর্বুচ্চ talented বলে কিছু নাই। প্রত্তেকের talent এর ক্ষেত্র আলাদা আলাদা।

তারা ঈশ্বর আছেন বলে যদি ভুল করে আপনি কি ঈশ্বর নেই বলে মহা ভুল করবেন না?

আমি সেতাই বলেছি আমিও যেমন ভুল বলতে পারি তারাও পারেন।

তাই ঈশ্বরের অস্তিত্ব probability হিসেবে নিলেই তর্কের অবসান ঘতে।

৪৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯

সুবির চৌধুরী বলেছেন: নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না----সুরা বাকারা ৬২

এখানে বলা হয়েছে যারা ইমান এনেছে, অর্থাধ মুসলিম হয়েছে। তাদের কথা। কিন্তু যারা হয় নাই তাদের কথা নয়।
তাই যারা মুসলিম হয় নাই তারা কি ভিন্ন ধর্মালম্বী নয়? তাহলে করা ভিন্ন ধর্মালম্বী?

দার্শনিক , সাহিত্যিক রা ও সর্বুচ্চ talented হতে পারে। আমি যখন বলছি বিজ্ঞানী রা সর্বুচ্চ talented তার মানে এই নয় যে অন্য কেতরে ও সর্বুচ্চ তালেন্তেদ নাই।

আমাদের কি সর্বুচ্চ talented দের সর্বুচ্চ সংখ্যক কে সঠিক মনে করা উচিত নয়? সর্বুচ্চ তালেন্তেদ লেভেল এ যদি কিছু সংখ্যক ভিন্নতা থাকে সেটাকে কি বর্জন করা উচিত নয়?

৪৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ইটা শুরু সময় বাচানোর জন্য আমি বলছি। ইটা মারাত্মক কোনো লজিক নয়
নিজেই লজিক দিলেন এখন বলছেন ইটা মারাত্মক কোনো লজিক নয় সময় বাচানোর জন্য আমি বলছি, কেন ??


টিক আছে আপনি আপনার পদার্থ বিজ্ঞানীদের যে লিস্ট দিছেন সেই লিস্ট এর বিজ্ঞানীরা যে ধার্মিক প্রমানের কিছু লিংক দেন, তারা যে বলেছে ঈশ্বর আছে সেই লিংক দেন।

আপনি নিজেই wiki লিংক দিছেন আমিও একটা উইকি লিংক এ পদার্থ বিজ্ঞানীদের যে লিস্ট দিছি তা আছে।

https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_Christian_thinkers_in_science#Living

আপনি নিজেই wiki লিংক বিশ্বাস না করলে আপনি নিজেই নিজের কথার সমর্থনে wiki লিংক দিছেন কেন??

আপনি বলেছেন আস্তিক নাসিক বিজ্ঞানী সমান সমান। এই তত্তের লিংক দেন।

আমি বলি নাই আস্তিক নাসিক বিজ্ঞানী সমান সমান। আমি বলেছিলাম "আমার কাছে তো আস্তিক নাস্তিক ২ তা লিস্ত কেই প্রায় সমান মনে হয়।"

আপনি নাসিক বিজ্ঞানী দের যে লিস্ট দিছেন আর আমি যে লিস্ট দিছি ২ তা পাসাপাসি দেখেন আপনারও সমান মনে হবে।

আমি বলেছি লিস্ট এর কথা আর আপনি বানিএ দিয়েছেন সব আস্তিক নাসিক বিজ্ঞানী সমান সমান।

৪৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

সুবির চৌধুরী বলেছেন: তার উপর ওই সামান্য সংখ্যক সঠিক ধরলেও আপনার নিজের ধর্ম ও সঠিক হয় না। তাহলে কোন ভিত্তিতে দুনিয়াতে ঈশ্বর কে শিকার করবেন?
লিস্ট দুইটা প্রমান করে না কত পার্সেন্ট সায়েন্টিস্ট নাস্তিক। এখানে দেখেন কত পার্সেন্ট নাস্তিক Click This Link

"A survey based on a self-selected sample of biological and physical scientists of the National Academy of Sciences in the United States found that 7% believed in the existence of God, 72.2% did not, and 20.8% were agnostic or had doubts."

৪৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

সুবির চৌধুরী বলেছেন: নাস্তিক আর আস্তিক বিজ্ঞানী রা সমান সমান নয়।

৪৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে,তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে,----সুরা বাকারা ৬২

এখানে বলা হয়েছে যারা ইমান এনেছে, অর্থাধ মুসলিম হয়েছে। তাদের কথা। কিন্তু যারা হয় নাই তাদের কথা নয়।
তাই যারা মুসলিম হয় নাই তারা কি ভিন্ন ধর্মালম্বী নয়? তাহলে করা ভিন্ন ধর্মালম্বী?

বলা হয়েছে যারা আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি ইমান এনেছে তাদের কথা ।অর্থাৎ যারা স্রস্টায় বিশ্বাস করে কিয়ামত বা প্রলয়ের উপর বিশ্বাস করে ।

আপনি ইমান বলতেই মুসলিম বুঝেন কেন?? ইমান মানে বিশ্বাস।

আপনি দেবতায় বিশ্বাস করলে আরবিতে এই বিশ্বাস কেও ইমান বলা হবে অর্থাৎ বলা হবে আপনি দেবতার উপর ইমান এনেছেন।

যদি মুসলিম হওয়ার কথা বলা হত তবে ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন দের উল্লেখ করার কারন কি?? আল্লাহ্‌ তো তাহলে এটাই বলতেন

যারাই মুসলিম হয়ে যাবে তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।

তিনি এটা না বলে ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন দের উল্লেখ করলেন কেন??

অর্থাৎ ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন দের(তাদের মধ্য থেকে একই কথা) স্রস্টায় বিশ্বাস(মানে ইমান) করে কিয়ামত বা প্রলয়ের উপর বিশ্বাস করে এবং সৎ কাজ করে তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।

৪৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আপনি তো আপনার ধর্ম কে চিনেন না। স্রষ্টায় বিশ্বাসী হলেই ইসলাম অনুসারে সে ধার্মিক হয় না। সে বিধর্মী।
ইসলাম অনুসারে ধার্মিক হতে হলে কলেমা পড়তে হবে, মুহাম্মদ কে নবী মানতে হবে, নামাজ পড়তে হবে, রুজা রাখতে হবে, শুওর খেতে পারবে না। আরো কত কি?
আপনি তো ভাই ধর্ম ও চিনেন না , আপনার কথা তো একজন মুসলিম ধার্মিক ও সাপোর্ট দিবে না।

৪৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি বলেছেন "A survey based on a self-selected sample of biological and physical scientists of the National Academy of Sciences in the United States found that 7% believed in the existence of God, 72.2% did not, and 20.8% were agnostic or had doubts."

self-selected sample মানে scientists রা যাদের ইচ্ছা হয়েছে তারা survey তে যোগ দিয়েছেন তাহলে যারা survey তে জেসব scientists যোগ দেন নি তাদের পার্সেন্ট কই পাব??

আপনি যে লিংক দিছেন তাতে তো বলা আছে " atheists are in the minority in most countries, they are relatively common in Europe, Canada, Australia, New Zealand and in former and present communist states.

মানে atheists রা minority বা সংখ্যা লঘু তাহলে তারা বেশি হন কিভাবে।

৫০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

সুবির চৌধুরী বলেছেন: সর্বুচ্চ talent level তা দেখেন। কারণ নির্ভুলতা সর্বুচ্চ talent level এ সর্বুচ্কো percentage এর মধ্যে সর্বুচ্চ বেশি।
এখানে যেটা আপনি দিয়েছে সেটা সাধারণ মানুষের হিসাব। সাধারণ মানুষের মধ্যে অজ্ঞতা বেশি। আর অজ্ঞতা যেখানে বেশি ধর্ম সেখানে বিদ্যমান।

৫১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি তো আপনার ধর্ম কে চিনেন না।এটা কি বললেন আপনি?? আমি পুরা কুরান প্রথম থেকে শেষ পর্জন্ত পড়োও
আমার ধর্ম কে চিনিনা?? আর এই কথাতা আপনি বললেন আপনি কি কোনদিন পুরা কুরান প্রথম থেকে শেষ পর্জন্ত পড়েছেন??


আপনার কথা তো একজন মুসলিম ধার্মিক ও সাপোর্ট দিবে না। কে সে তাকেও তার যুক্তি দেখাতে বলেন আমি কুরান ও সঠিক হাদিস নিয়েই তাকে মুকাবিলা করব।

৫২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

দরবেশমুসাফির বলেছেন: self-selected sample মানে scientists রা যাদের ইচ্ছা হয়েছে তারা survey তে যোগ দিয়েছেন তাহলে যারা survey তে জেসব scientists যোগ দেন নি তাদের পার্সেন্ট কই পাব

এটার উত্তর কি?? আপনি অল্প কিছু scientists রা যাদের ইচ্ছা হয়েছে তারা survey তে যোগ দিয়েছেন তাদের দিয়েই সর্বুচ্চ talent level নিরনয় করলেন?? বাকি বিজ্ঞানিরা survey তে যোগ দেন নাই দেখে কি তারা talent না।

৫৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আমি কেন আপনার জানা কম বলেছি তার লজিক দিয়াই বলেছি।

"(তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে,তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে,----সুরা বাকারা ৬২"
এই আয়াত দিয়া যে আপনি ক্রিস্টান, ইহুদি দের কে বিশ্বাসী বানাইছেন তাই আপনারে অজ্ঞ বলেছি।

৫৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

সুবির চৌধুরী বলেছেন: সাধারণ তো সর্বুচ্কো লেভেল এ সার্ভে গুলো ভুল হয় না। আমাদের সার্ভে তে বিশ্বাস করতে হয়। যখন ভালো সার্ভে হয় তখন সেটার ভুল কম হয়।

৫৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: প্রথমে আপনি বলেছেন আমি শুধু পদার্থ বিজ্ঞান নিয়া বলতে চাইছি এই কারণে যে আমার সময় কম। আর এই বিজ্ঞানটি মূলত সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে।

পরে স্বীকার করতে বাধ্য হএছেন এই বলে যে "ইটা শুরু সময় বাচানোর জন্য আমি বলছি। ইটা মারাত্মক কোনো লজিক নয়।"

অর্থাৎ আপনি সময় বাচানর জন্য বলেছেন পদার্থ বিজ্ঞান মূলত সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে। পড়ে ভুল স্বীকার করেছেন।

তাহলে পদার্থ বিজ্ঞান মূলত সমদ্র সৃষ্টি নিয়া আলোচনা করে না । আপনি এটা মানতে বাধ্য হলেন।

তাহলে পদার্থ বিজ্ঞান কিভাবে স্রষ্টা নিয়া আলোচনা করে জেকানে পদার্থ বিজ্ঞান শুধু ম্যাটার আর শক্তির মধ্যে সিমাবদ্ধ?? আর স্রষ্টা ম্যাটার না শক্তি না অন্ন কিছু আমরা জানি না তাই পদার্থ বিজ্ঞান কিভাবে স্রষ্টা নিয়া আলোচনা করে??

৫৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: এই আয়াত দিয়া যে আপনি ক্রিস্টান, ইহুদি দের কে বিশ্বাসী বানাইছেন

কুরান অনুসারে তারা তো বিশ্বাসীই যদি তারা স্রস্টায় বিশ্বাস(মানে ইমান) করে কিয়ামত বা প্রলয়ের উপর বিশ্বাস করে এবং সৎ কাজ করে।

৫৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

সুবির চৌধুরী বলেছেন: নাস্তিক আর আস্তিক বিজ্ঞানী রা সমান সমান নয়। আমি বুজতে পারছি কেন হয়েছে ইটা। ইটা প্রিন্ট মিস্তাকে হবে। আমি বলতে চাইছিলাম যে যেহেতু পদার্থ বিজ্ঞান " সমগ্র সৃষ্টি" নিয়া আলোচনা করে।

৫৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না----সুরা বাকারা ৬২

নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং। এবং কথাতা খেয়াল করেছেন?? অর্থাৎ যারা মুসলিম তারা ছাড়াও

যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না----সুরা বাকারা ৬২

৫৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

সুবির চৌধুরী বলেছেন: কুরান অনুসারে তারা তো বিশ্বাসীই যদি তারা স্রস্টায় বিশ্বাস(মানে ইমান) করে কিয়ামত বা প্রলয়ের উপর বিশ্বাস করে এবং সৎ কাজ করে।

যখন বিশ্বাস করে তখন। তাই বলে আপনি বর্তমান ইহুদি ক্রিস্টান দের বিশ্বাসী বলতে পারবেন না।

৬০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: তাহলে পদার্থ বিজ্ঞান কিভাবে স্রষ্টা নিয়া আলোচনা করে জেকানে পদার্থ বিজ্ঞান শুধু ম্যাটার আর শক্তির মধ্যে সিমাবদ্ধ?? আর স্রষ্টা ম্যাটার না শক্তি না অন্ন কিছু আমরা জানি না তাই পদার্থ বিজ্ঞান কিভাবে স্রষ্টা নিয়া আলোচনা করে?

এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু এখনও দেন্নি।

৬১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

সুবির চৌধুরী বলেছেন: সৃষ্টি তত্ত্ব নিয়া পদার্থ বিজ্ঞান যখন আলোচনা করে তখন স্রষ্টা চলে আসে। কারণ ধর্ম অনুসারে সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টা, কিন্তু পদার্থ বিজ্ঞান বলেন সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টা নেই।

৬২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

সুবির চৌধুরী বলেছেন: আমার থেমে যেতে হবে। আর সময় পাচ্ছি না।আর আমার খুব তারাহুরা করে টাইপ করতে হয় তাই আমার টাইপিং অ mistake আছে।

৬৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: যখন বিশ্বাস করে তখন। তাই বলে আপনি বর্তমান ইহুদি ক্রিস্টান দের বিশ্বাসী বলতে পারবেন না

যখন বিশ্বাস করে তখন মানে কখন বিশ্বাস করবে আবার?? এখনি তারা বিশ্বাস করে।

ইহুদি ক্রিস্টান রা কি স্রস্তায় বিশ্বাস করে না?? তারা কি কিয়ামত বা প্রলয় বিশ্বাস করে না??

অবশ্যই করে । আপনি কোন ইহুদি ক্রিস্টান কে জিজ্ঞেস করেন তারা স্রষ্টা বা প্রলয় দিবস বিশ্বাস করে কিনা।

এখন যদি তাদের বিশ্বাস নির্ভুল হয় এবং তারা সৎকর্ম করে তাহলে তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না

৬৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সৃষ্টি তত্ত্ব নিয়া পদার্থ বিজ্ঞান যখন আলোচনা করে তখন স্রষ্টা চলে আসে। কারণ ধর্ম অনুসারে সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টা, কিন্তু পদার্থ বিজ্ঞান বলেন সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টা নেই।

কথাতা পুরপুরি ঠিক হয় নি কারন ধর্মানুসারে সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টা সুপ্ত রয়েছে। এর মানে সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টা বা স্রস্তাই সৃষ্টি তা বলা হয় নি।

মানুষ কি তার চিন্তা দিয়ে physical object পারে না?? পারে ।double slit experiment কিনটু এটাই প্রমান করে।

সৃষ্টি তত্ত্ব নিয়া পদার্থ বিজ্ঞান যখন আলোচনা করে তখন স্রষ্টা চলে আসে।

একেবারে সুরুতে কি ছিল তা নিয়ে সৃষ্টি তত্ত্ব কিছু বলতে পারে না কেন?? স্রষ্টার প্রকৃতি নিয়ে তা কিছু বলতে পারবে কেন যখন তাদের ধারনাই নেই স্রষ্টা মাটার না শক্তি।

৬৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনার সাথে আলোচনা করে অনেক আনন্দিত ও উপকৃত হলাম সুবিরদা।

আল্লাহ্‌ আপনাকে বোঝার মত মানুষিকটা প্রদান করুন।
( এটা শুধু স্রষ্টা বিশ্বাসই হিসেবে আমার একটি কথা কিছু মনে করবেন না।)

৬৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

যাযাবরমন বলেছেন: আমি আগেও দেখেছি নাস্তিকদের কখনও যুক্তি দিয়ে পরাজিত করা যায় না।
কারন, ১- তাদের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন প্রশ্নের উত্তর তারা দেয় না।
২- আর যখন তাদের কোন প্রশ্নের উত্তর দেয়া হয়, তখন তারা বলে এই উত্তরে চলবে না বা এই প্রশ্নই বাদ।

ভাই সুবির চৌধুরী, আমার সন্দেহ হচ্ছে আপনি আসলেই বিজ্ঞানের লোক কিনা? কারন আপনি বিজ্ঞানের লোক হলে জানতেন যে ক্লাসিকাল মেকানিক্স, রিলেটিভিটি বা কোয়ান্টাম মেকানিক্স সবগুলোরই সাফল্যের চেয়ে ব্যার্থতাই বেশি।
ক্লাসিকাল মেকানিক্স যখন ব্যর্থ হল তখন এলো রিলেটিভিটি, আবার রিলেটিভিটির ব্যর্থতা ঢাকতে কোয়ান্টাম মেকানিক্স এসেছে। কোয়ান্টাম মেকানিক্স ও বিগ-বেঙ থিউরির ব্যর্থতা ঢাকতে এম থিউরি, প্যারালাল ইউনিভার্স আর ইনফ্লেশন থিউরি এসেছে। এরপরও এদের কোনটিই সৃস্টিজগতের সব কাজ ঠিকভাবে ব্যাখ্যা করতে পারছে না। ৮/১০ টা বিষয়ের ব্যাখ্যা মিলে গেছে বলেই নির্ভুল বলছেন? আর শত-শত বিষয় পর্যবেক্ষনের উল্টো বলছে তাতে আপনার কিছু আসে যায় না?
আর আপনি বলছেন কোয়ান্টাম মেকানিক্স নির্ভুল!!!!! আরে ভাই আপনার এই কথা শুনলে স্রোডিন্জার ও ম্যাক্স প্লাংকও কবর থেকে উঠে বসবে।
আরও মজা যে আপনি সম্ভবত জানেন না যে বর্তমানে স্বয়ং হকিং নিজেই বিগ-বেঙ থিউরি অস্বীকার করছেন!! আর বিগ-বেঙ থিউরির মুল প্রবক্তা একজন আস্তিক, পাদ্রী ছিলেন।

৬৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

যাযাবরমন বলেছেন: তারাই মুসলমান যারা কোন নবীর অনুসরন করে। আর যারা তার নবীর থেকে পাওয়া আদেশ নিজের বা অন্যের ইচ্ছামত পরিবর্তন করে নিয়েছে অমান্য করার মাত্রা অনুযায়ি তারাই কাফির। এমনকি যারা মুসলমান বলে পরিচয় দেয় কিন্তু মুহাম্মদ (সা: ) নিষেধ করেছেন এমন কিছু করে তারাও বিপথগামী। আর নিষেধ অমান্য করার মাত্রা অনুযায়ি তারাও কাফের।
শুধু কালেমা বা নামাজ পরলেই কেউ মুসলমান হয় না। মুসলমান হতে হলে প্রথমেই তাকে কয়েকটি বিষয়-কে স্বিকৃতি দিতে হবে, সেগুলো হচ্ছে-
১- এক আল্লাহর উপর ঈমান আনতে হবে।
২- ফেরেস্তাদের অস্তিত্বে বিশ্বাস করতে হবে।
৩- ঈশ্বর-বাদি সকল ধর্ম-গ্রন্থ স্বিকার করতে হবে।
৪- স্রষ্টার পাঠানো নবীদের স্বিকৃতি দিতে হবে।
৫- মৃত্যুতেই সব শেষ নয়, শেষ বিচার হবে এটা বিশ্বাস করতে হবে।
এবং ৬- তকদির(আল্লাহর সৃষ্ট প্রাকৃতিক আইন ও বস্তুর সহজাত বৈশিষ্ট) এর ভাল ও মন্দ ফলাফলের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে।
এই ৬ টি বিষয়ের কোনটির উপর বিশ্বাস না রাখলে তাকে মুসলমান বা ঈমানদার বলা যাবে না।

৬৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আমি আগেও দেখেছি নাস্তিকদের কখনও যুক্তি দিয়ে পরাজিত করা যায় ন।
যাযাবরমন ভাই কাউকে পরাজিত করা আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত না আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত যা সত্য তাকে প্রতিষ্ঠিত করা।

ক্লাসিকাল মেকানিক্স, রিলেটিভিটি বা কোয়ান্টাম মেকানিক্স সবগুলোরই সাফল্যের চেয়ে ব্যার্থতাই বেশি।
ক্লাসিকাল মেকানিক্স যখন ব্যর্থ হল তখন এলো রিলেটিভিটি, আবার রিলেটিভিটির ব্যর্থতা ঢাকতে কোয়ান্টাম মেকানিক্স এসেছে। কোয়ান্টাম মেকানিক্স ও বিগ-বেঙ থিউরির ব্যর্থতা ঢাকতে এম থিউরি, প্যারালাল ইউনিভার্স আর ইনফ্লেশন থিউরি এসেছে।

সহমত।

৬৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: এই ৬ টি বিষয়ের কোনটির উপর বিশ্বাস না রাখলে তাকে মুসলমান বা ঈমানদার বলা যাবে না

সহমত

আমিও বলেছি বিধর্মীদের বিশ্বাস যদি নির্ভুল হয় (তারা যদি আপনার উল্লিখিত ৬ টি বিষয় বা আকাইদে বিশ্বাস করে) এবং তারা যদি সৎ কর্ম করে তাহলে তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না----সুরা বাকারা ৬২ আয়াত অনুসারে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.