![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
লেখক বলেছেন: পশুদের পাশবিকতা
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
যৌবনের নষ্ট সময়ে
নেমে পথে নাও কার বোনের লজ্জা ছিনিয়ে
নেই কি তোদের বোন
তাদেরকেও ছোবল দিলে গড়িয়ে ।
এই কি মনুষ্যত্ব নষ্ট বিবেক
কেন সমাজে এসে হান আঁধার
ধিক সেই নরাধম পাপিষ্ঠের
হতে হবে উপযুক্ত বিচার ।
বন্ধু অপূর্বের আহবান
সামুকে ধন্যবাদ জানাই । আশা করি একটা বড় এবং কঠিন প্রতিবাদ হতে যতটুকু সময় লাগে সামু তা দিবে ।
প্রতিবাদ চাই । প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করুন । ভার্চুয়ালি কিংবা রাজপথে । প্রতিবাদ কর্মসূচী ও আপডেট আসলে সাথে সাথেই জানানো হবে । বড় ধরনের একটা প্রতিবাদের আয়োজন করা হচ্ছে । ছোটখাটো বিচ্ছিন্ন প্রতিবাদে কাজ হবে না । বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের সহযোগীতা কামনা করছি । প্রতিবাদের মূল একদফা দাবী '' ধর্ষকদের ফাঁসী চাই , কোন কথা নাই । '
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই ।
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তবুও দমে গেলে চলবেনা
হবে যে কুলুশিত স্বাধীনতা
শানিত বিবেকে চেতনা আন
মুখ ফুটে বেড়িয়ে আসুক সত্য কথা ।
অন্ধ বিমুখ যারা হায়না সাজে
দিন দিন হয় যে দল ভারী
সমুলে উপড়ে দাও কাল জটর
অন্যায় অহং যাক সিমানা ছাড়ি ।
হলে নিরব প্রতিবাদি মন
উল্টে যাবে এ সমাজের বাহন ।
তাই আজি রুখে দাও বজ্র হুংকারে
দূর হোক অপশক্তি সত্যর চিৎকারে ।
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
ইখতামিন বলেছেন: কবিতাটি ভালো লাগলো..
শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল...
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু
শুভকামনা থাকল অনেক
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: নামটা অপূর্ণ ভ্রাতা অপূর্ব নয়
++++++++++++
ভালো থাকবেন
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এ সামান্য ভুলের জন্য চাহি তব ক্ষমা
ভাল বন্ধুর তালিকায় নামটি রাখি জমা
ভাল থাকা হোক
সব সময় তাই অঙ্গিকার নামা
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মতামত
৩. ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বঙ্গবন্ধু মহান নেতা কিন্তু মাওলানা ভাসানির খানা কড়িও সমান নয়
মজলুম নেতা ভাসানির আন্দোলন সংগ্রাম যখন সারা বিশ্বে সাগরের
ঢেউয়ের মত প্রবাহমান তখন মুজিব কচি খোকা , এমন একটা সময়
আসে সব দল মত নির্বিশেষে ভাসানির সিদ্ধান্তে অটল তক্ষনি কিছু
সুবিধা ভুগি মানুষ মুজিব কে নিয়ে আলাদা আওমি নামে দল গঠন
করে ফন্দি ফিকিরের সুযোগে থাকে এতে শক্তি যোগায় ভারতের একটি
গ্রুপ । অথচ ইতিহাসে প্রমান ১৯০৬ সালেই বাংলাদেশে জাতীয় ফ্রন্ট
গঠিত হয় যার প্রধান ছিল বাম পন্থি সব জাঁদরেল নেতা কমরেড মুজাফফর , হোসেন শহীদ সহরাওয়ারদি , মনিসিং , আব্দুল হক গং রা
যাদের দূর্বার আন্দোলন ও বিপ্লবি চেতনায় ব্রিটিশের মত শক্তি
ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায় ।
এইসব নেতাদের সান্নিধ্য পায় মুজিব আগর তলা যরযন্ত্র মামলা থেকে
যখন গ্রেফতার হয় তখন ছাত্র ছিল । জেল থেকে ভাসানির নেত্রিত্তে বেরিয়ে আসে , ধিরে ঘিরে ইতিহাস পাল্টাতে থাকে
মুজিবের দক্ষ কণ্ঠ কে কাজে লাগিয়ে মাওনালা ও বাম দল গুলুর মধ্য
শুরু হয় গন আন্দোলন , যা পরে স্বাধীনতার রুপ নেয় কিন্তু মুজিব কে
গড়ে তুলে ভাসানি নিজেই চেকা খেয়ে বসে ৭ই মার্চ । জাতীয় শক্তির
সভাপতি ভাসানি কিন্তু মুজিব তাকে উপযুক্ত মুল্যায়ন দেয়নি ।
সেই থেকে বাম দল গুলু আওমি থেকে সরে যায় এবং অন্তরধন্ধে বিজয়ের পর থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত
মুজিব ক্ষমতায় বসেই ভারতের দালাল দের অনুপ্রেরনায় তাদের একে একে বিনাশ করতে থাকে যার পরিনতি গড়ায় স্বপরিবারে হত্তা ।
ভেবে দেখুন কারন এখনও কি তাই নয় ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
নব প্রনয়ন সংবিধান নীতি মালা ++ নামে যিনি
১। পড় তোমার প্রভুর তোমাকে সৃষ্টি করেছেন ।
২। মানদণ্ড অনুযায়ী বিচারিক অন্যায় হত্তা যুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিশন গঠন সাপেক্ষে তাৎক্ষনিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে । জুরী বোর্ড কে স্বাধীন
ও নিরপ্রেক্ষ থাকার নিশ্চয়তা দেবে তদন্ত কমিশন । এজন্য তদন্ত কমিশনকে হতে হবে প্রথম সারির , নিরপ্রেক্ষ এবং স্বচ্ছ । সরজমিনে সামাজিক ও উন্নত যোগাযোগ ক্ষেত্রে পারদর্শী ।
৩। ৯০ দিনের উদ্ধে সময় অতিক্রান্ত হলে বিচারিক বা আদালত তার অক্ষমতার জন্য সুপ্রিম হাই মিনিস্থ্রির নিকট সুপারিশ করবে । হাই কমিশন ব্যর্থ হলে
রাসটপ্রধান নিজেই তদন্ত রিপোর্ট ঘেঁটে ৩০ দিনের মধ্য রায় কারয্যকর ও জবাব দিয়ে দেবে , তাই বিচারিক বা আদালত কর্তৃক জরুরি বলে চিহ্নিত হবে এবং
বিনা সুপারিশ ও জামিন অযুগ্য দণ্ডে / বা খালাসে গন্য হবে ।
৪। বারবার সংবিধান বদল হলে আইন ও আইনের শক্তি ,মানদণ্ড , অনেকাংশে কমে যায় । বিচারিক তার ক্ষমতাকে ক্ষুক্ষিগত করার সুযোগ পায় ,ফলে প্রকৃত
বিচার ব্যবস্থা প্রহসনে পরিনত হয় । এক্ষেত্রে সংবিধানকে হতে হবে একটি রাসটযন্ত্রের মুল চাবিকাটি যা যুগ যুগ ধরে থাকবে অক্ষয় এবং সংরক্ষিত ।
৫। দেশের সরকার সংবিধানিক আইনে কখনও বদল হয়না , বরং ব্যক্তি বা নেতা বদলায় , তাও জনগণের রায়ে ।
৬। দেশের সকল প্রতিষ্ঠান সংবিধান অনুযায়ী চলে এবং রাসট ও সংবিধান এক্ষেত্রে অঙ্গা অঙ্গী ভাবে জড়িত । এক্ষেত্রে সাংবিধানিক নীতিমালা অনুসারে সব
প্রতিষ্ঠান দেশের সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী হিসাবে গড়ে তুলার প্রয়াস পায় , শিক্ষা দিক্ষা ও কাজে , এবং বহির্বিশ্বের সাথে থাকে তাদের উন্নত যোগাযোগ ।
৭ । দেশের উৎপাদন বৃদ্ধি , কৃষি , শিল্প বানিজ্য পর্যটন ইত্যাদিতে সাংবিধানিক নীতিমালা অনুসারে উন্নত বিশ্বে নব যুগের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ ও দেশের মানুষকে সুখি সমৃদ্ধ এবং
উন্নয়নের দিকে পরিচালিত রাখা ।
৮।বাংলাদেশ দণ্ড বিধি যে যেমন অপরাধে অপরাধি তাকে সেই মানদণ্ডে দণ্ডিত করা হবে । মানদণ্ড বা জরিমানা করবে উপস্থিত বিচারিক কমিশন বা আদালত ।
এক্ষেত্রে বিচার বিভাগ তার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা প্রয়োগ করবে সত্য ও ন্যায় নিষ্ঠায় ।
৯ । সাংবিধানিক নীতি মালা অনুযায়ী আইন শ্রিংখলা বাহিনি , পুলিশ , র্যাব , সেনাবাহিনী , আনসার ভিডিপি সহ আরও শক্তিশালী দেশীয় প্রতিষ্ঠান কে
সদা সর্বদায় দেশ রক্ষা এবং দেশের সেবায় নিয়োজিত থাকতে হবে ।
১০ । প্রত্যক টা প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান । সিটি কর্পোরেশন , জেলা , উপজেলা , পৌরসভা ,ইউনিয়ন , প্রভৃতিকে গণতান্ত্রিক দ্বারাবাহিকতায় সরকারের শক্তিশালী
পদক্ষেপ এবং দেশের স্বনির্ভরতা অর্জনে বিশেষ ভুমিকা নিতে হবে ।
১১। এই সংবিধান দেশ ও জাতীর পবিত্র আমানত । বিধাতা সব ধর্ম সব জাতীর স্রষ্টা প্রত্যকের সতন্ত্র স্বাধীনতা ,ধর্মীয় সংস্কৃতি যার যার নীতি অনুসারে অবশ্য
পালনীয় , বাধা বিপত্তি আসলে স্থানীয় প্রশাসনিক ব্তাৎক্ষনিক জরুরী আওতায় বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য থকিবে ।
১২ । জলমহাল , আকাশপথ , স্থলপথ যে কোন ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ , বন্যা , খরা , বা বহিরাক্ষমনের সময় সরকার সাংবিধানিক ক্ষমতা অনুযায়ী
যোগাযোগ বন্ধ বা খুলে দেয়ার নির্দেশ বা প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে ।
১৩। সকল সেবার মান উন্নয়নে পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষ রোপণ , নদি ও খাল খনন কর্মসূচী , রক্তদান , এবং অসহায় মানুষের পাশে থাকা দেশের উন্নতি ।
১৪ । রেডিও , টেলিভিশন , সংবাদপত্রকে উন্নত যোগাযোগের আওতায় স্বাধীন ও সংশ্লিষ্ট ভাবে সবার সহযোগিতায় গনযোগাযোগের ক্ষেত্রে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার উপযোগ সৃষ্টি করা । এবং সাহিত্য ,বিজ্ঞান প্রজন্ম কে তথ্য প্রযুক্তির আওতায় তাদের বিকাশমান সৃষ্টিকে উন্নত বিশ্বের দ্বার প্রান্তে পৌঁছানো ..
১৫। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশেষ দিন কে যথাযুগ্য মর্যাদায় পালন এবং সরকারী ছুটি ঘোষণা ।
১৬। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে বিশিষ্ট গুনিজন দের জীবনালেখ্য জনসম্মুখে সভা সেমিনারের মাধ্যমে নবপ্রজন্মের নিকট
তুলে ধরা এবং প্রকৃত ইতিহাস সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা ।
১৭। শ্রমিকের ন্যয্য অধিকার ও কর্ম সংস্থানের উপযোগ সৃষ্টি করা । ভূমিহীনদের খাস জমি প্রদান এবং নিঃস্বদের আর্থিক সহায়তা
দান । মস্যজিবিদের নদী বিলে অবাধ মাছ ধরার অধিকার নিশ্চিত করা ।
১৮ । শিক্ষার মানুন্নয়নে প্রত্যক টা প্রতিষ্ঠানকে উন্নত ভাবে ডেলে সাজানো এবং কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধি ও গরিব মেধাবি শিক্ষার্থীর
আর্থিক অনুদান প্রদান ।
১৯ । দেশীয় সম্পদ দেশের কাজে ব্যবহার এবং মানবের কল্যানে কাজে লাগান । তৈল ,গ্যাস , কয়লা , কাচবালি , প্রভৃতি
দেশীয় কোম্পানি দ্বারা উত্তোলন এবং যথাযথ ব্যবহার উপযোগ সৃষ্টি , রাস্টের শক্তিশালী চালিকা শক্তি ।
২০ । ঘুষ দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সব মহলের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান এবং কমিশনকে স্বাধীন ভাবে কাজ করার শক্তিশালী
পদক্ষেপ গ্রহনে জুড়াল ভুমিকা নেওয়া ।
২১ । আদম ঘননা এবং পরিচয় পত্র প্রদান প্রত্যক টা নাগরিক এর প্রত্যক্য দলিল তা নিশ্চিত করা ।
২২। বিদেশী কর্ম সংস্থানের বিধিমালা সরকারের নজরদারিতে নিশ্চিত হওয়া । ভুয়া জাল ভিসা চেক এবং অন্যান্য কারয্যক্রম
এর বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক অভিযোগে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য ।
২৩ । শিশু , নারি , ও বয়োবৃদ্ধের জন্য যুলুম ,নির্যাতন , প্রভৃতির বিরুদ্ধে সুবিচারের মানদণ্ড রাখা যা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য হবে
পথ নির্দেশ ।
২৪ । যুবকদের কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধিতে সরকারী ভাবে বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি করা ।
২৫। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কে দাপ্তরিক প্রজ্ঞাপনে সরকারি জুড়াল পদক্ষেপে গন্য করার পরিবেশ সৃষ্টি ও ব্যবস্থা নেওয়া ।
২৬। এন জি ও সংস্থা যা দেশের সেবা ও সহায়তা প্রদানে দক্ষ তাদের সর্বাত্মক কারয্যক্রম সরকারি ভাবে আলাদা মন্ত্রনালয়ের
মাধ্যমে তদারকি করা ।
২৭ । মাদ্রাসা বা ইসলামী শিক্ষাকে প্রকৃত অর্থে স্বাধীন বোর্ড করে সরকারের নিয়ন্ত্রিত কর্ম কমিশনের মাধ্যমে সাধারন শিক্ষার
মানোন্নয়নে অধিকার নিশ্চিত করা ।
২৮ । বাস্তবমুখি পদক্ষেপে দেশের সার্বভোমত্ত স্বাধীনতা , বজায় এবং শান্তি শ্রিংখলা রক্ষার্থে সরকারি তৎপরতা বৃদ্ধিতে নাগরিকের
অধিকার নিশ্চিত করা ।
ও
বিবিধ ।
আমি / আমরা সুস্থ সজ্ঞানে উক্ত নীতি মালা অনুস্মরণ করব এবং দেশ ও জাতীয় শক্তিকে সমুন্নত রাখব । নিজেকে নিয়োজিত রাখব
সেবায় , সাম্য এবং ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সদা সর্বদা নির্ভীক চেতনায় জাগ্রত ঐক্য । সবাই হই সবার আপন / মিলেমিশে গড়ি দেশ ও
দশের উন্নয়ন । এই হোক আমাদের অঙ্গিকার /<><>/
সংবিধান প্রনয়নে
ডক্টরেট লিটারেচার এক্য বাংলাদেশ ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আগ্রাসন এখন দেশ বিক্রি করতে পিছপা
হবেনা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চাই দূর্বার
এরা স্বাধীনতা বিক্রি করে নাম লয়ে স্বাধীনতার
এই দেশ এই জাতী নিষ্পেষিত বাড়ে ওদের অত্যাচার
তাই জাগ এই দুর্দিনে
মুক্তি আসুক মেহনতি জনতার
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
কবি নজরুল এর বিদ্রোহী আওয়াজ
আমি মানিনাকো কোন আইন
আমি টর্নেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
মহা বিদ্রোহী রন ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত যবে
উৎপীড়নের ক্রন্দন রোল
আকাশে বাতাসে ধবনিবেনা ।
বল বীর
বল উন্নত মম শীর
শীর নেহারি নত শির ঐ শিখর হিমাত্রির ।
অর্থ অন্যায়ের নিকট কখনও মাথা নত নয় ।
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হায় রে সমাজ
দেশ ভুষা ফিটফাট
মনে কুকাজ
মা বোন সবারই রয়
এরা জারজ
ধর্ষণ করে মারে
চেনা সহজ ।
যেখানেই মিলে ওদের দেখা
পায়ে ধল তারে
উৎখাত হোক এ মনোবৃত্তি
মানবতা ধিক্কার পশুদের তরে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
ধীবর বলেছেন: নেকড়েদের বসতিতে এই আহবান অর্থহীন।