নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি সা হোক বিশ্ব মুসলিমের জন্য রহমতের সবাইকে শুভেচ্ছা

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২০

পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন

******************************************







নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন

ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ

ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।বিশ্বের ৫০ টির অধিক দেশে দিন টি যথাযোগ্য রাস্টীয়

মর্যাদায় উদযাপিত হয় ।

তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত

তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন

তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত

খুলাফায়ে রাশেদিন গন ,

সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।



আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?



দিনটির তাৎপর্য ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা



আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি

সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন

অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও

তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা

ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা

তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।





লেখক বলেছেন: ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদ অর্থ জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা

সাহাবা গন এবং পরবর্তী অনুসারি গন আদর্শের দিক দিয়ে তার মহান

শানে আলোচনা রাখতেন । এবং যথা যোগ্য মর্যাদায় দিনটি উদযাপন

করতেন ।কোরআন অয়ামা আরছালনাকা ইল্লা রাহমাতুল্লিল আলামিন

আল্লাহ বলেন আমি আপনাকে সমগ্র জগতের রহমত স্বরূপ প্রেরন

করেছি ।

আয়াত ইন্নাল্লাহা অয়ামালাইকাতাহু ইউছাল্লুনা আলান্নাবিয়ু ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানু ছাল্লু আলায়হে অছাল্লিমু তাছলিম

আল্লাহ বলেন আমি এবং আমার অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে

দরুদ ও ছালাম ভেজি আমার হাবিবের উপর হে ইমানদার গন তোমরাও বেশি বেশি পড় ।



আয়াত কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবুব কুমুল্লা ইয়াগফিরলাকুম যুনুবাকুম অয়াল্লাহু গাফুরুর রাহিম

আল্লাহ বলেন যদি তোমরা আমাকে লাভ করতে চাও আগে আমার হাবিব কে ভালবাস এবং তার অনুসরন কর আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব ।



হাদিস যারা একবার নবীজীর উপর দরূদ ও ছালাম ভেজে তার শরীর থেকে ১০ গোনাহ ঝরে যায় তার আমল নামায় ১০ নেকি যোগ করে দেওয়া হয় এবং তাকে ১০টি সম্মান বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় । মুসলিম ও বোখারিশরিফ



যে এবাদতে দরুদ নাই সে এবাদত আল্লাহর নিকট পউছেনা বরং

৪র্থ আকাশে ঝুলে থাকে আর যে এবাদতে দরূদ আছে সে এবাদত

বিজলির ন্যায় আল্লাহর নিকট পৌঁছে ।

হজরত উমর ফারুক রা

সারা জীবনে একজন মুসমানের জন্য অন্তত একবার দরুদ ও

ছালাম প্রেরন করা ফরজ সমতুল্য

হযরত আলী রা

যে মিলাদ অনুষ্ঠানে ১ দেরহাম বা চার আনা পরিমান খরচ করল

সে আমি আবুবকর রা এর সাথে বেহেস্তে যাবে

হযরত আবুবকর রা

যে ব্যক্তি মিলাদ অনুষ্ঠান করল অতপর নবীজীর উপর তাজিম করল সে যেন আমি উসমান গনি যিন্নুরাইনের সাথে বদরের যুদ্ধে

অংশ গ্রহন করল ।

হযরত উছমান রা

যারা মিলাদ অনুষ্ঠানে দয়াল নবীজীর উপর অধিক দরুদ ছালাম

ভেজে অতপর আল্লাহর দরবারে দুটি রহমতের হাত বাড়িয়ে দেয়

শুকনো বৃক্ষের পাতা যেভাবে ঝরে যায় তেমনি বান্ধার গোনাহ গুলি ঝরে যায় ।

শায়েক ছইয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা

যারা নবীজীর ইসলাম কে তার মহান জীবনাদর্শ দ্বারা জিন্দা রাখল

এবং তার শান মান মর্যাদা তুলে ধরল নিঃসন্দেহে তারা জান্নাতি

হযরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা

আসুন আমরা সেই মহান হস্তি মাহবুবে খোদা নুরে খোদা নুরে

মুজাচ্ছাম ছাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর প্রতি গভীর তাজিম

এবং শানে বেলায়তে দরুদ ও ছালাম জ্ঞাপন করি ।

আচ্ছালামু আলাইয়েকা ইয়া রাছুলুল্লাহ দুজাহান কা ছুলতান

রহমতে আলম শাফায়াতুল্লাহ তাজদারে মদিনা ।





মোস্তাফিক বলেছেন: আমাকে দয়া করে একটা সহিহ হাদিস (রেফারেন্সসহ) দেখাতে পারবেন যেখানে নবীজী (স) ও তার সাহাবীরা ঈদে মিলাদুন্নবী (জন্মদিন) পালন করেছেন।





লেখক বলেছেন: মিলাদ আম্বিয়া আ এর সুন্নত

সুরা বাকারা ১২৯ আয়াত

হে প্রতিপালক আমাদের এবং প্রেরন কর তাদের মধ্য একজন রাছুল তাদেরই মধ্য থেকে ,যিনি তোমার আয়াত সমুহ তাদের নিকট তেলায়াত করবেন এবং তাদেরকে তোমার কিতাব ও পরিপক্ষ জ্ঞান দেবেন এবং তাদেরকে অতি পবিত্র করবেন নিশ্চয় তুমি পরাক্রম শালি , প্রজ্ঞাময় ।



অন্যান্য নবীদের দোয়া এটি



ইব্রাহিম আ এর দোয়া যে দরুদ আমরা নামাযে পাঠ করি

মুসা আ বললেন হে আল্লাহ আহমদ কে , আল্লাহর উত্তর আখেরি যামানার নবী

আমাকে সেই যামানার নবী বানানো হোক

আল্লাহ অসম্ভব সেই আহম্মদ সমস্ত নবীদের সর্দার

তাহলে তার উম্মত হওয়ায় সুযোগ দেওয়া হোক

আনাস রাদিয়াল্লাহু আ হইতে বর্ণীত

ইছা আ বললেন আমিই মনে হয় যামানার বড় প্যগম্বর আল্লাহ বললেন অহংকার ত্যাগ কর মহাম্মাদের উম্মতের একরাতের এবাদত তোমার কউমের সমান হবেনা

ইয়া রাছুলুল্লাহ আমাকে নবী না বানায়ে যদি তার উম্মত বানাতেন বড়ই ভাগ্যবান হইতাম , আল্লাহ তার ফরিয়াদ কবুল

করেছেন এবং আসমানে উটিয়ে রাখলেন আবার আসবেন উম্মত হিসাবে । তবছিরে কবির

আর আমরা উম্মত হয়ে তাকে চিনতে তার শান মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তুলি , নাউযুবিল্লাহ

ফেরেস্তাদের ছুন্নত

দৈনিক ৭০ হাজার ফেরেস্তা নবীজীর রওজা মোবারকে রহমতের ফাকা বিস্তার করে পালা ক্রমে দরুদ ও ছালাম ভেজে আনন্দের সহিত মিছিল সহকারে , যে ফেরেস্তা গন একবার সুযোগ পায় ২য় বার সে কিয়ামত পর্যন্ত সুযোগ পাবেনা ।

অতপর কিয়ামতের পর আনন্দ মিছিলের মাধ্যমে তাকে আল্লাহর ডান পাঁশে সম্মানিত আসনে বসানো হবে ।

মেশকাত শরিফ একাদশ জিলদে ৭৬/৭৭ পৃষ্টা ৫৭০৩ এর ১২ ন্নগ হাদিস



মিলাদ শরিফ সাহাবা কেরামের ছুন্নত

আন্নেয়ামুল কুব্রা হাদিস সংকলন থেকে । উপরে সাহাবাদের ছুন্নত ও তাদের মহান বানি সন্নেবেশিত করা হল ।

আল্লাহ হেদায়েত দিন আমিন ।







লেখক বলেছেন: ইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!

যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-

عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.



অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)



হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-

عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.



অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)



অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

অতএব, ‘খইরুল কুরুনের মধ্যে কেউ এমন কোন ঈদ, উৎসব পালন করেননি’ উলামায়ে সূ’দের এ কথা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো এবং সাথে সাথে তাদের জিহালতীও পরিস্ফুটিত হলো।

উল্লেখ্য, কোন আমল খইরুল কুরুনের মধ্যে না থাকলে যে তা পরিত্যাজ্য হবে এ কথা সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন-সুন্নাহ’র খিলাফ। বরং কোন আমল গ্রহণীয় কিংবা বর্জনীয় হওয়ার জন্য খইরুল কুরুন শর্ত নয়। শর্ত হচ্ছে সে আমল কুরআন-সুন্নাহ সম্মত কি না? যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত হয় তাহলে তা গ্রহণীয়। আর যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত না হয় তবে তা বর্জনীয় বা পরিত্যাজ্য।

যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-

عن جرير رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من سن فى الاسلام سنة حسنة فله اجرها واجر من عمل بها من بعده من غيره ان ينقص من اجرهم شىء .



অথ: হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজালী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে কোন উত্তম বিষয় বা আমলের প্রচলন করলো, তার জন্য প্রতিদান বা ছওয়াব রয়েছে এবং তার পরে যারা এই আমল করবে তাদের জন্য ছওয়াব বা প্রতিদান রয়েছে, অথচ এতে তাদের ছওয়াবের কোন কমতি করা হবে না।’ (মুসলিম, মিশকাত)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

লাবনী আক্তার বলেছেন: পোস্টে ++++++++্


প্রিয়েতে নিলাম।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: লাবনী বুঝলে না জেনে না বুঝে ,কমেন্ট করে বসে গালি দেয় /
আমরা আজ নিকে এদের নিকট লাঞ্চিত , লেখক অনেক তথ্য
উপাথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে অনেক আনন্দ আপ্লুত হরে একটা
লেখা তৈরি করে যে তার লেখা পাঠক পড়বে আর অবুঝ শিশুর মত ঐ বদমাইশ গুলা এসে অহেতুক বানোয়াট মন্তব্য করে বসে ,
গালি দেয় , কেমন লাগে সেসময় । নিয়ম হল একটা জিনিস না বুঝলে ভদ্র ভাবে প্রশ্ন করা উচিৎ , সঠিক জবাব মিলবে ।
ধন্যবাদ সখি । বি, দ্র, কবি মানুষ কিনা তাই বন্ধু সমতুল্য দাবিতে
তোমাদের অনেক কেই সখি নামে ডাকি ।
শুভকামনা ভাল থাকা চাই

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

নদীর তীরে বলেছেন: View this link

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

নদীর তীরে বলেছেন: থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য।
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ
হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম” (সুরা ইউনুস ৫৭;৫৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ আয়াত শরিফের তাফসীরে বলেন এখানে আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ (ফাদ্বলুল্লাহ) দ্বারা ইলমে দ্বীন বুঝানো হয়েছে আর (রহমত) দ্বারা সরকারে দু’আলম নূরে মুজাসসম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।(সূত্রঃ সূরা আম্বিয়া আয়াত নং- ১০৭, তাফসীরে রুহুল মায়ানী, তাফসীরে কবির ও ইমাম সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি কৃত তাফসীরই আদ দুর রুল মুনছুর, ৪র্থ খন্ড- ৩৬ পৃষ্ঠায় ও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন)।
২.সুরা দোহায় আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ “আল্লাহর তরফ হতে প্রাপ্ত নেয়ামতের খুব চর্চা কর”
অতএব , এটা প্রমাণ হল যে, হুযুর পাকের শুভাগমন বান্দাদের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত আর সেই উদ্দ্যেশে খুশি মানানো প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুম পালন করা,আর এর বিরোধিতা বা অমান্য করা মানে প্রকৃত পক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুমের অমান্য করা ।

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০১

সকাল>সন্ধা বলেছেন: অনেক যত্ন করে পোষ্ট দিয়েছেন। তবে আরো সুন্দর করে দিতে হবে। পোষ্টের জন্য শুকরিয়া। জাযাক আল্লাহ্!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শুভকামনা

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

নতুন বলেছেন: তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত

রাসুলের জুতা আল্লাহের আরশ ছুয়েছে... তাতে আরশ সন্মানিতা হয়েছে... এই হাদিস কোথায় আছে???


যে মিলাদ অনুষ্ঠানে ১ দেরহাম বা চার আনা পরিমান খরচ করল
সে আমি আবুবকর রা এর সাথে বেহেস্তে যাবে
হযরত আবুবকর রা


হাদিসের রেফারেন্স দেন...আমরাও পইড়া দেখি...


৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

নদীর তীরে বলেছেন: কিভাবে ? মহান আল্লাহ পাক নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন “

يَا أَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَتْكُم مَّوْعِظَةٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَشِفَاءٌ لِّمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ
হে মানবকুল, তোমাদের কাছে উপদেশবানী এসেছে তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য।
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِّمَّا يَجْمَعُونَ
হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম” (সুরা ইউনুস ৫৭;৫৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ আয়াত শরিফের তাফসীরে বলেন এখানে আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ (ফাদ্বলুল্লাহ) দ্বারা ইলমে দ্বীন বুঝানো হয়েছে আর (রহমত) দ্বারা সরকারে দু’আলম নূরে মুজাসসম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।(সূত্রঃ সূরা আম্বিয়া আয়াত নং- ১০৭, তাফসীরে রুহুল মায়ানী, তাফসীরে কবির ও ইমাম সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি কৃত তাফসীরই আদ দুর রুল মুনছুর, ৪র্থ খন্ড- ৩৬ পৃষ্ঠায় ও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন)।
২.সুরা দোহায় আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ “আল্লাহর তরফ হতে প্রাপ্ত নেয়ামতের খুব চর্চা কর”
অতএব , এটা প্রমাণ হল যে, হুযুর পাকের শুভাগমন বান্দাদের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত আর সেই উদ্দ্যেশে খুশি মানানো প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুম পালন করা,আর এর বিরোধিতা বা অমান্য করা মানে প্রকৃত পক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুমের অমান্য করা ।
আল্লাহ পাক আরো ইরশাদ মুবারক করেন “
إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ ۚ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরাও নবীর প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠ কর পাঠ করার মত । (সুরা আহযাব ৫৬ )

আল্লাহ পাক তো কারো মুখাপেক্ষি নন অথচ তিনি নবির প্রতি ছলাত সালাম পাঠ করেন ।

মহান আল্লাহ পাক আরো ইরশাদ মুবারক করেন “

إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُبَشِّرًا وَنَذِيرًا
আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষীদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরুপে ।

لِّتُؤْمِنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ وَتُعَزِّرُوهُ وَتُوَقِّرُوهُ وَتُسَبِّحُوهُ بُكْرَةً وَأَصِيلًا
যাতে তোমরা আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর এবং উনার ছানা-ছিফত কর,তাযিম –তাকরিম কর সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ অনন্তকাল ধরে । (সুরা ফাতহ ৮;৯ )

অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন “

وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
আমি আপনার আলোচনাকে সমুচ্চ করেছি।( সুরা ইনশিরাহ ৪ )

إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَو
নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওসার দান করেছি। (সুরা কাউছার ১)

উপরের সব আয়াত শরিফে দেখা যায় আল্লাহ পাক স্বয়ং খুশি প্রকাশ করতে বলেছেন, ছলাত –সালাম পাঠ করেন, ছানা-ছিফত কর,তাযিম –তাকরিম , আলোচনা করার কথা বলেছেন ।এমন কি হাউজে কাওসার দান করেছেন যার পানি পান করলে আর পিপাসা লাগেনা। আল্লাহ পাক আর কিভাবে বলবেন ? কত মুহব্বত তিনি নবীজীকে করেন । তাহলে মানুষ কি করে আল্লাহ পাক উনার আদেশের বিপরিত করতে পারে? নবিজীর মুহব্বত প্রকাশের একটা মাধ্যমের বিরোধীতা করতে পারে ? কোন মুসলমান যে আল্লাহ পাকের আদেশ কে মানেনা সে কি মুসলমান থাকতে পারে ? পারেনা ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সহায়তা সংযোগ দেওযার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
যাদের দিলে শয়তানের লেবাছ কম্মিন কালেও আল্লাহর নেক দৃষ্টি
পয়দা না হওয়া পর্যন্ত এদের বুঝ আসবেনা , আল্লাহ হেদায়েত দিন
ভাল করে বুঝার । আমিন

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
৩ য় ++++++++++++++++++++++++++

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শুভকামনা

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

Rain_in_Sydney বলেছেন: jara bole MILADUNNABI SAW bidat...tader kase ai sob ki?

The scholars, Ulema and students of Dar-ul-Aloom Deoband (one of the oldest Islamic universities in India) celebrated the 100th anniversaries of the Dar Al Aloom Deoband. The 100th birthday of Dar-ul Aloom Deoband was celebrated under the leadership of a Hindu Prime Minister of India, Indira Gandhi. Did Prophet or his companions ever celebrate the anniversary of Masjid Al Quba, Masjid Al Nabawi, etc.? Talk about inviting a "Mushrikah" (pagan) to preside over the gathering of Ulema-e-Islam. Wasn't that a Bid'a? It is obvious that the haters of Eid Milad un Nabi have more love and respect for their Dar Al Aloom and pagans than the birthday of Prophet of Islam (Peace be upon him).

Few years ago in UK, the Ahl-e-Hadith party held TOWHEED-O-SUNNAT conference and invited Imam Ka'ba and many other scholars. They do this every year. Did Prophet Muhammad (peace be upon him) or his noble companions (Peace be upon them) ever organized a program called TOWHEED-O-SUNNAT Conference and traveled to speak at a conference? Why Towheed-o-Sunnat conference can not be declared Bid’a? The Salafis (self appointed Ahle Hadith) commit more Bid’a and deny more Hadith than any other sect within Islam.

Whenever Muslims get upset on an issue or conflict, they take out processions and rallies to protest. Muslim leaders and scholars of Islam address those rallies. Among the organizers and the leaders of those rallies are those who consider Eid-Milad-un-Nabi Bid'a. I ask them a very simple question. Did Prophet Muhammad (peace be upon him), his companions OR the noble scholars of Islam ever took out rallies and banners protesting against an aggression or a conflict or an issue? Were there any rallies organized by Muslims when Al Quds was captured by Crusaders? Where is the basis of these rallies in Qur’an, Hadith and in the history of Islam? Aren’t these rallies Bid'a?

And there are so many bidat's commited by those who oppose the HOLY EVENT OF MILADUNNABI SAW.

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জাস্টি ফাইট দেট
রং কমেন্ট নঞ্চেন্স , নট এলাউ

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

ডাঃ মারুফ বলেছেন: @Rain_in_Sydney , ভালোই লিখেছেন । বাংলায় লিখে পোষ্ট দিন প্লিজ

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সঠিক তথ্য না জেনে অন্যর মিথ্যা সমালোচনা কে সাপোর্ট করা
আরেকটা ভান্ত ধারনার জন্ম নেয় বন্ধু , আশা রাখি সঠিক তথ্য জেনে কথা বলা বুদ্ধিমানের কাজ ।

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

Rain_in_Sydney বলেছেন: salam Dr Maruf ,Bhai Bangla type shikte parlamna.boroi dhukker bishoi :-( .
INSALLAH I will try in future.

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

অন্য আলোক বলেছেন: ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড়
দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা । ভাই ভীষন ভালো লাগলো।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ মোবারক
তারি রহমত আসুক নেমে
শুভকামনা
দয়াল নবীজীর নামে

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১

হাদি উল বলেছেন: পোস্টে ++++++

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

Rain_in_Sydney বলেছেন: Lekhok ami ki bollam apni ki bujlen? Ami ki MILADUNNABIR bipokkey bolci?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বুঝার ভুল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
এবং আন্তরিক ঈদ শুভেচ্ছা

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বহুসংখ্যক আলেম একত্রিত হয়ে
মিথ্যা বানানো মন্তব্যর প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেছে ।

মাযহাব অর্থ মত বা অনুসারি
আহলে হাদিস অর্থ নবীজীর সব হাদিস
আর নবীজীর হাদিস যারা না মানে তারা কাফের
আর মিথ্যা যারা প্রচার করে ইসলামের বিভ্রান্তি ছড়ায় তারা আবুজাহেলের এবং শয়তানের অনুসারি
উক্তি আল্লামা আলী কারি
বাংলাদেশ ছুন্নতি তরিকত এক্য ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.