নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের আলো ঈমানে জ্বালো কাব্য কথা ও সুর

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১

ঈমানের প্রদীপ ফলাতে পারে কেহ

শুধু ছাড়ে দীর্ঘশ্বাস ।

প্রানেরে কেহ আটকাতে পারে

যে আবিস্কারক সে নিজেই যায় মরে ।

এই বাচা মরা

জগতের সাড়া

সবি তার দয়ায়

না বুঝলে সহজে

মানুষ সে নয় ?

** মৃত্যু কাব্য





হে মানব মৃত্যুর স্বাদ

নহে বিষাদ

মরনের আগে দেখ

একবার মরে

তাদের জীবন ধন্য সর্ব সত্ত্বায়

দুনিয়া ও আখেরাতের তরে ।



যার নিকট থেকে

সাজানো জীবন

যার দয়ার

উপহার রাঙ্গা এ ভুবন

তার লাগি মোর অন্তর

দিবাযামি কোরবান

তারি ছত্র ছায়ায় যদি বাচা মরা

তারি অনুগ্রহে কেন তব রাখ দুর্বল ঈমান ।



সব ভুলে তার খেয়ালে

মজে দেখ একবার

মৃত্যুর মত তারে পাবে দিলে

যখন বুঝিবে সে ছাড়া মোর সাথি কেহ নাই আর ।





** সোনার মানুষ চেনা







চেনা সাথি সঙ্গে লইয়া পরপারে যাওরে মনা

যেজন হইবে মুর্শিদ মাওলা তারে আগে চিননা ঐ

মুর্শিদ হয় অমুল্য রতন

মনি মানিক্য কাঞ্চন

ওরে যেজন চিনে লয় আপন

তার হারাবার ভয় থাকেনা ঐ

মুর্শিদ হাটে খোদা মিলে

দিলে ঈমানের বাতি জ্বলে

যেন নায়েবে রাছুল মুর্শিদ হলে

অহে তাজিমে ঝরবে গোনা ঐ ।

ভাবুকে কয় মুর্শিদ কাবা

দয়াল নবী কাবার কাবা

ওরে করে দেখ মুর্শিদের সেবা

মিলবে দুনিয়া ও আখেরাতের সওদা খানা ঐ ।



**সত্য সাধক একজন মিললে চরন বন্ধি হইও তার

মুর্শিদ ছাড়া খোদা পাবে সাধ্য বা রয় কার

মুর্শিদ আমার দয়ার ভাণ্ডার

জগতে নাম হয় প্রচার

বাতিনি তার প্রেমের কারবার

নুরে নুরে চেহারায়ে আনোয়ার ঐ

মুর্শিদ আমার হয় বড়পীর

পিরানে পীর ও দস্তগির

রুহের রূহানী জিন্দা শীর

আউলিয়া শিরমনি প্রচার ঐ

মুর্শিদ আমার শাহ জালাল

ইসলামের ও ধরিল হাল

ভারত বাংলায় ওরে নিশান

কত কেরামতি প্রকাশ তার ঐ

মুর্শিদ আমার নায়েবে রাছুল

দিলে ফুটে ঈমানের ফুল

পার হইতে দুজাহা কুল

ভক্ত সাজ আগে তার ঐ





**মানব জনম লইলে ভবে মানুষ হওয়া সুজা নয়

মুর্শিদ বানায় সোনার মানুষ আগে লও তার পরিচয় ।

মুর্শিদ আমার দয়াল নবী

মুমিনেরও ধ্যানের ছবি

দেখলে ছবি মজনু হবি

তার নুরেরও বারী দ্বারায় ঐ

আল্লাহু যাকে সৃজন করে

ডাকে মুহাম্মাদ নাম মধুর সুরে

ত্রিভুবন বানাইল তার খাতিরে

নবীজীর নুরের রউশনায় ঐ ।

খাটি মানুষ নবীর পাগল

খাওনা সে ঈমানের জল

ফুটিলে সে প্রেমেরও ফল

মুর্শিদ মিলে দিল কাবায় ঐ ।

ভাবুকমাসউদ কয় নজর করে

সওদা কর মুর্শিদ বাজারে

নায়েবে রাছুলের চরন ধরে

হায় সোনার মানুষ হওয়া যায় ঐ









**দর্শন নবীজীর গুঁড় রহস্য





তুমি আদিতে নিরাকার হে রহমতের ভাণ্ডার

আকার লইলে আসি মানব বেশে

মোহাম্মাদ নামে অবশেষে



ক্ষুত্রতে কামিলে ঝিন্নুকেতে তুমি ছিলে

ডিম্ভ ফুটাইয়া ত্রিভুবন জুড়িয়া সৃষ্টি সমূদয় প্রকাশিলে

সেই নুর উজ্জ্বল হয়ে ভাসে ।



ফেরেস্তাদের ছুরতে তাদের শিক্ষা দিলে

আরশে মহল্লায় আল্লাহর ক্ষুত্রতি পায়ে সেজদা দিলে

লৌহ কলম ৮০ হাজার আলম হাসে ।



শাজ্রাতুলে ক্ষিন ডালে ময়ুর রূপে ছিলে

আল্লাহর ক্ষুত্রতে তোমার নুর থেকে সব রুহ স্রিজিলে

রুহ সব জানায় ছালাম উল্লাসে ।



বানায় খোদা আদম ছবি ফেসানিতে দিল নুরে মোহাম্মাদই

আদম থেকে ক্রমে নুর পৌঁছল এসে কপালে আব্দুল্লাহর

মা আমেনার কুলে নুরের চাঁদ হাসে



উম্মতি তরাইতে আসিলেন নেমে মক্কাতে

দূর হইল পাপ তাপ তার নুরে ঝলকেতে

করিলেন প্রচার ইসলাম তামাম দুনিয়ায় এসে ।



দার্শনিক মন্তব্য ম মাসউদ মিয়া শাহি



* শাহ্‌ জালাল রাঃ * এম,জি,র, মাসুদ রানা

ঈমানের প্রদীপ জ্বালালে বাংলাদেশে আসিয়া

ওহে শাহজালাল আউলিয়া ।

সিলেটে আসিলে তুমি ওহে প্রেমিক মাওলাজি

তোমার নামে জগত উজ্জল দেখালে কি কারসাজি

সুরমা নদী দিলায় পাড়ি জায়নামাজ বিছাইয়া।

সারা বাংলা আলোকিত পাইয়া তোমার পরশ

ধংশ হল রাজা গোঁড় গোবিন্দর খ্যাতি যশ

শয়তানের মূর্তি পায় পড়িল তোমার মধুর আযান শুনিয়া ।

কেরামত দেখালে কত সঙ্গী ছিল ৩৬০ সাহাবী

কবুতর বাতাস দিত দেখত রহমতের ছবি

কত বেদীনকে পড়ালে কলমা ইসলামের নিশান উড়াইয়া ।



** যার নাম জপিলে শান্তি মিলে পুড়ায় মনের বাসনা

জপ নাম মোহাম্মাদ রাছুল ভেজ ছালাম মদিনা

তার নুরে জমাইয়া বাজার

গড়িলেন সাই ভুবন মাঝার

নবীজী রহমতের ভাণ্ডার

পড়লে দরুদ ঝরে গোনা ঐ

তিনি আশেকের জানেরও জান

সৃষ্টি কুলের মুল ঈমান

নুরে রৌশন তামাম জাহান

তার দুস্ত খোদে রাব্বানা ঐ

প্রেম দরিয়ায় দিয়া সাতার

যে পায় নবীজীর দিদার

মাসুদ কয় তার চাইবাকি আর

তার ছুন্নাত মান অহে মমিনা ঐ



** আমি যাব মদিনায় ২ বার

দয়া দাও হে ওগো দয়াল নবী মস্তুফায়

ঐ মদিনার ধুলিকনা

খাঁটি সোনার চাইতে সোনা

অঙ্গে মাখলে ঝরে গোনা

তার রহমতের ছোঁয়ায় ঐ

কাবা ঐ কাল পাথর

পবিত্র করে মমিনের অন্তর

নবীজির স্পর্শে এই পাথর

হল রহমত মমিনায় ঐ

মস্তান মাসুদ কেঁদে বলে

যদি দয়াল নবীজির দিদার পাইলে

রাখতাম চরন মোবারক মাথায় তুলে তব সর্বদায় ঐ











** নাত

ও দয়াল নবীজী আমি তোমার দয়ার ভিখারি

শাফায়াতের নায়ে আমায় নিও তুলে পার করি

মওতের আজাব ভিসমময় এই না নিধান কালে

দিদার দিও ওগো দয়াল রহমতের প্রদীপ জ্বেলে

মরন জ্বালা যাব ভুলে মধুরও নামটি স্মরি ঐ

কবর হাসর মিজান পুলছেরায় নাইরে সেথা কুল

এই নিধানে নবীজী তরাইবে উম্মতের ও কুল

সেথা দেখব ছবি নুরের রবি দুনয়ন ও ভরি ঐ





খোদার শান * এম,জি,র,মাসুদরানা



ভব মাঝে রঙ্গিলা সাই জমাইলা এই যে বাজার

বুঝিতে তোমার লিলা কিবা রয় সাধ্য আমার।

কত রঙের লীলা খেলা

বানাইলা এই যে ভেলা

সমুদয় সৃষ্টি যত সবি তোমার তাবেদার।

তুমি ভাঙ্গ তুমি ঘড়

রঙ বেরঙে কি সুন্দর

জীবেতে দয়াময় কি কুশলে করাও আহার ।

মানবেরে সেরা তুলে

সত্যমিথ্যার পন্থ দিলে

জানি স্বর্গ নরক কর্ম ফলে ক্ষুদ্রতে কর বিচার ।



অলি আউলিয়া গনের পবিত্র মাজার

মোঃ মাসুদ মিয়া



আল্লাহর বন্ধুগন অতি পবিত্র তাদের শান

যেন মিলে দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির সন্ধান ।

অতি মহৎ চরিত্র মাধুর্য শান্তির আলোকবর্তিকা লয়ে

যুগে যুগে মানবের কল্যাণে নিবেদিত প্রান গেল বিলিয়ে ।

অমর অক্ষয় রয় তারা বিশ্বাসীদের মাঝে

খোদার রহমত চাও উছিলা তালাশ কর তাদের কাছে ।



*************************

কবিতা



নুর নবী হযরত ঈমানের জ্যোতি

এম, জি, আর , মাসুদ রানা

কবি / সাহিত্যিক ।



চিনতে হবে ঈমান রত্ন

রাখ দিলে অতি যত্ন

তিনিই খোদার সেরা নেয়ামত

মোহাম্মদ সা নুর নবী হজরত ।

তারি রহমত সকল সৃজন

কুল মাখলুখাত নুরে রৌশন

তিনি খোদার প্রিয় হাবিব

আমরা শ্রেষ্ঠ তার উম্মত ।

ইসলামের সওদা লয়ে

জগত মাঝে দিক চিনায়ে

কোরআনেরও বানী দিল

পাইতে পুন্য পথ ।

এস সবে তারি প্রেমে

জানাই দরুদ ছালাম তাজিমে

ঐ মদিনায় মন ফেরাই

তিনিই সব উম্মতের শাফায়াত ।

হে দয়াময় বারী তায়ালা

দাও সে দয়ার ঈমান নুরেলা

তিনিই আসল কাবা কেবলা

নুরী কালমার জান্নাতি সওগাত ।



: শেষ বিচার





সয়ং ইসলাম নুর নবী হযরত

সয়ং ইমান নুর নবী হজরত

তার মাধ্যমে মহান প্রভুর পরিচয়

আমরা তারি শ্রেষ্ঠ উম্মত



যত নবী রাছুল তারি উম্মত হওয়ার

দোয়া চাহে দরাবারে আল্লাহর

আমরা তারি রহমতের দরিয়ায়

পথের দিশা পাই অজানার



কবর , হাসর , মিজান পুলছিরাতে

তিনি শাফায়াত হবে উম্মতে

কর্ম ফলের আমলনামায় যা

সয়ং খোদা টানিবে সঠিক সঠিক বিচার ।



মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরও কবিতা +
ঈমানের প্রদিপ

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নিখিল ধরনিতে ফুটলে হে চাঁদ
আকাশের চাদের চেয়ে কত সুন্দর
ইসলামের পয়ঘাম এল শুনাতে
মুখ ভরা রহমত ঝরে রূপ মনোহর ।

হে মানব এস এস ছুটে তব পায়
পুন্য পথের সওদা মিলিবে হেথায়
ঘুচিবে জীবনের পাপ অন্ধকার
মোহাম্মদই বাগানে ফুটে আলো আর ।

কোরআনের মধু বানী পাঠ করি সুরে
মোহাম্মাদই রোশনাই ফুঁটুক অন্তরে ।
দুনিয়া আখেরাত শান্তি যার নামে
জানাও দরূদ ছালাম মদিনায় তাজিমে ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভ বার্তা আল্লাহর পক্ষ হতে মানুষের কল্যান
আর সেই আল্লাহর অলি
যে মিশে রয় তারি প্রেম জ্বালি
জগতে আনে তারা মানবের মুক্তির সন্ধান ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মৃত্যু গভীর সত্য

মৃত্যুর পরের জীবন
অনন্ত ময়
তবে কেন এ জীবন অকারন
ভুল পথে রয়
যারা ভাল কাজে রত
তাদের জন্য রহমত ও জান্নাত
আর যারা কুপথে
পাবে শাস্তি অনন্ত দিবস রাত
আল্লাহ আমাদের দিন হেদায়াত


হে মুসলিম এস তবে এক হয়ে
ইসলামের ঝাণ্ডা ওড়াই
কোরআন আল্লাহর শাশ্বত বানী
কেন পথ ভুলে যাই
নবীজী মোদের রহমতের তরি
উম্মতেরে করবে পার
দিক দেখায়ে পথ চেনাল
তবে কেন ভ্রান্ত মিথ্যাচার
এস তবে দুঃসাহসে
ভণ্ড যত ধলে পায়
ইমানেরই রশি ধরে
এক হয়ে সব মুমিনায় ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নবীজী দিক নির্দেশ যা দিয়ে গেলেন
মানবের মুক্তির কল্যানে
আমরা তা মেনে চলি
উত্তম আদর্শে জাগ্রত মনে ।

আসবে নেমে রহমর যত
তার শাশ্বত কল্যানে
এস তবে তারি আহবানে
খোদার ক্ষুত্রতি পায়ে করি মাথা নত ।

এম জি আর মাসুদ রানা
কবি / সাহিত্যিক এবং ইসলামি গবেষক ।


২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ঈমানের জ্যোতি



কথা ও সুর
সায়েক সৈয়দ সুলতান মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া । ১।
মাওলা তোমায় চিনতে জানে এমন আশেক কয়জনা
ধ্যানে দেখ কেবলা কাবা নয়নে ফুটবে সোনার মদিনা
ঈমান রাখ পাখা সম্বল দয়াল নবীজি রহমতের ফুল
সোভাস নিলে সুদ্ধ দিলে ভ্রমর মিলে অলি কুল
পড় নামাজ এক মনে হওরে যদি মমিনা ঐ
পাইতে হলে নবীজির চরন ভজ মুরশিদের পায়
মানুষ কে বাস ভাল দিল মোকাম যে সুদ্ধ হয়
ভাঙ্গিবে শয়তানের বাসা সদা আল্লাহু নাম জপনা ঐ
ভাবুক কয় চিনে আসল কোরআন রাখ মগজে
হারাম ছেড়ে হালাল খেও দেখনা প্রেমিক/সাধু সেজে
মাসুদ কয় খোদা নবীজির খাতিরে সাজাইল ত্রিভুবন খানা ঐ

২।
ওহে মাওলা বানাইলা আদম ছবি কারখানা
রূপে মজে নিজেই তুমি দিওয়ানা
ফুকারিলায় রুহ তাতে ছিল বড় অন্ধকার
মোহাম্মাদই নুর ফুটিলে দেখায় বড় চমৎকার
প্রান পাখি উটে ডাকি আলহামদুলিল্লাহ শব্দে ঘোষণা ঐ
ফেরেস্তাদের আদেশ দিলায় সিজদা কর তারে
সিজদা দিল ফেরেস্তারা মাটির আদমেরে
শয়তান গেল কাফের হইয়া না মেনে আদেশ খানা ঐ
সাধন ভজন যা কিছু রয় মুরশিদ ভজ মুমিনে
মিলবে খোদা প্রেম জোদা দিল ক্বাবারই আসনে
মাসুদ কয় রাছুল বিনে নাইরে উদ্ধার তাজিম কর মদিনা ঐ

৩।
মধুর বাণী শুনি গোঁ দয়াল মধুর বাণী শুনি
আকাশে বাতাসে ভাসে মোহাম্মাদ নামের ধ্বনি
ঐ নামে ফুল ফুটে ভ্রমর অলি ওড়ে
মন জুড়ায় সৌরভে বিশ্ব জগত জুড়ে
তামাম মাখলুক পয়দা হল পাইয়া যে রুহানি ঐ
ঐ নামেতে রবি শশী জগতে ফুটায় গো হাসি
নুরে নুরে দিবা নিশি জ্বলে আলোক রাশি
সেই আলোকের দ্বীপ জ্বেলে পথের দিশা জানি ঐ
ঐ নামেতে পাখিরা গায় উটে নতুন ভোঁর
বৃক্ষ লতা শস্য ফলে রস খাইতে কি মধুর
মাসুদ কয় রিঝিক দানে করাও আহার তুমি রহমতের খনি ঐ

৪,
তোমার দিদার বিহনে গো
পার হইব কেমনে
দয়াল নবীজী তরাইও নিধানে ঐ
যখন মরন জ্বালা ভিসময় আসিবে সামনে
সেই সময়ে দয়াল আমায় রাখিও নয়নে গো ঐ
কবর দেশে দেবে হায় রে সাজাইয়া কাঁপনে
ভাই বেরাদার গুনের স্বজন রেখে একা অন্ধকারজমিনে গো ঐ
মিজানেতে নেকি বধি যখন করিবে ওজন
হিসাব নিকাশ না করিও দেখিও রহমতের নয়নে গো ঐ
ফুল ছেরার ঘাঁটে হায় গো হবেঅগ্নি পরিক্ষাখানি
হিরার দার চুলের চেয়ে চিকন রাস্তা পার হইব কেমনে গো ঐ
হাসরের মাটে হায় গো জ্বলবে দুযকের আগুনে
মাসুদ কয় রহমত দিও শান্তি দিও নবীজী সেই সংকট ক্ষনে গো


৫। জান্নাতী সওদা লয়ে কাঁদে নিরালায়
নবী রাজ দুলারি জগত জননী মা ফাতেমায়
শিশুপুত্র হাছান হুসাইন চাহে জামা ঈদের দিন
নবীজীর নিকট দিল যে চিন নিল ও লাল রঙ ও চায় ঐ
মা ফাতেমা খেয়াল করে আসলেন দুত ঘরের ভিতরে
ছালাম জানায় ভক্তি ভরে উপহার পাটা ইল জামা সয়ং ও আল্লায় ঐ
ছেলেদের হুকুম করে আস অযু গোসল বানায়ে ঘরে
ঈদ গাহে যাবে নতুন জামা পড়ে হায়রে খুশির আমেজ তায় ঐ
লাল নিল জামা গায় হাছান হুসাইন ছুটে যায়
দেখে চমকে উটে নুর নবীজী মদিনার মরু সাহারায় ঐ
মাসুদ কয় বিঁধির বিধান খণ্ডানো নাযায়
আজও সেই শোকের মাতম বহে দাস্ত কারবালায় ঐ

৬,
ঈমানের ফুল ফুটাইয়া তুমি বাগদাদে লুকাইলা
ও বড় পির আব্দুল কাদির জগত রৌশন করিলা
নামের তেজেল্লায় হায় শির পড়িত লুটাইয়া
জীন পরী ফেরেস্তা সকল থাকিত অধীন হইয়া
কাদ রিয়া নিশান উড়াইয়া কত ভক্ত বানাইলা ঐ
নবীর বংশে জন্ম নিলা তুমি মহিউদ্দিন জিলানী
মরা মানুষ জিন্দা হইত পাইয়া তোমার রূহানী
অলিকুলের শিরমনি তুমি কত কেরামত দেখাইলা ঐ
মাসুদ কয় ও বরপির দাও রহমতের দিদার
রহমত লইয়া কত অলি আউলিয়া করিল ইসলাম প্রচার
ঈমানের নক্ষত্র তুমি কোরআন মায়ের গর্ভেই শিক্ষা পাইলা ঐ

৭।
খাজা তোমার নামটি নামটি লইয়া ডাকি হায় কাতরে
ফয়েজ দানে রঙ্গিন ফুলটি দাও ফুটাইয়া অন্তরে
যে ফুলের গন্ধ নিলে দিলের তালা যায়রেখুলে
পাপ তাপ সবি ভুলে রহমতের বারী ঝরে ঐ
যে ফুলেতে জগত জুড়া বিলায় কত নুরের দ্বারা
সে নূরেরও ঝর্না দ্বারা বহে আশিকেরও অন্তরে ঐ
মাসুদ কয় সব ছাড়িয়া দাও ঈমানের বাত্তি জ্বালাইয়া
দয়া কর ওগো দয়াল তোমার রহমতের নজরে ঐ


ইসলামের নিশান উড়াইলা বাংলাদেশে আসিয়া
ওগো শাহ জালাল রা আউলিয়া
সুরমা নদী দিলায় পাড়ি জায়নামাজ বিছাইয়া ।
তোমার ক্ষত্রতের কি শান
যারা তীর ছুড়ল হইল তারাই জান কোরবান
তোমার হুকুম পাইয়া পাথর উল্টা যায় গড়াইয়া ঐ
তোমার শুনিয়া মধুর আযান
গৌড় গোবিন্দের প্রাসাদ ভেংগে হইল খান খান
খসিল শয়তানের মূর্তি পায় তব পড়িল লুটাইয়া ঐ
তোমার ৩৬০ জন ছিল সাথি
জালাইলা সারা বাংলায় ঈমানের বাতি
মাসুদ কয় দলে দলে হয় মুসলমান তার কেরামত দেখিয়া ঐ

৯,
বাদশাহি ছেড়ে ফকিরের বেশ ধরে ওগো শাহ সুলতান রা অলি
নেত্রকোনার মদনেতে পড়ল তোমার চরনের ধুলি
দেখে তব নুরেরও শান কত বেদীন হয় মুসলমান
উদিল ইসলামের নিশান হৃদয়ে জ্বলি ঐ
সারে তিন হাত জায়গা লইয়া
পড়তা নামাজ শুন্য বইয়া
বনের বাঘ আর পাখিরাও শিখিত বুলি ঐ
আজও কত ভক্ত আসে তব দরবারে
মন বাসনা লয়ে মুনাজাত করে
পুড়াও ভক্তের আশা মাসুদ কয় রহমত ডালি ঐ

১০ ।
শাহ আরপিন রা আউলিয়া বাতাসে ভাসিয়া
পাহাড়ে পড়তায় নামাজ শুন্য বইয়া
পশু পংকি তরুলতা কইত তোমার সাথে কথা
বৃক্ষ ঝর্না মানব জীন তব পায় পড়িত লুটাইয়া ঐ
মেঘে দিত অজুর পানি খেলত খেলা বন হরিণী
আপনা এসে বৃক্ষ দিত তোমায় রিঝিক জুটাইয়া ঐ
জমিন হইত শিতল পাটি ঝিকির করত পাথর মাটি
বেদীন কত হয় মুসলমান মাসুদ কয় বাঘ থাকত সেবক হইয়া


১১,
আল্লাহর অলি মজনু শাহ রা শুইলেন ধরম পাশায়
কেহ ডাকে নেংটা বাবা আস্তানা আতকা পাড়ায়
মারফতের খনি তিনি দেখাইলেন কত কেরামতি
মুর্দা দিলে জ্বালাইত তিনি ঈমানের বাতি
তারি দয়ায় বৃষ্টি হইত নিমিষে অঝর দ্বারায় ঐ
গাছের তলায় পড়ে থাকত না ছিল তার বাড়ী ঘর
নুরের আলো জ্বলত সদা তারি কেশের উপর
শোকনো নদে বইত জোয়ার পিপাসা মিটত চাইলে তার চেহারায় ঐ
কত জনা মন বাসনা লয়ে আসত তার দরবারে
সাথে সাথে ফল ফলিত তার রহ মতের নজরে
বেয়াদবি করলে কেহ শাস্তি মিলত ভিসময় ঐ
আজও কত ফকির সাধু আসে তার মাঝারে
লক্ষ প্রানের মিলন মেলা ঘটে চৈত্র প্রহরে
মাসুদ কয় মুনাজাত আমার কবুল কর দয়াময় ঐ

১২।
ওগো লোড়া পীর জিন্দা মোরাকাবায়
আস্তানা সাজাইলায় বটেরও ছায়ায়
দেখাইলা কেরামতি আসিয়া রাজনগর
জমায়েত হয় সাথু পীর আশেক ভক্ত ফকির
তোমার চরনের ধুলা লইয়া কত বিমারী ভাল হয় ঐ
পাথর মাটি ঝিকির করে নামটি লয়ে গোপনে
দিবানিশি ফকির ঋষি বসে তব ধ্যানে
মাসুদ কয় কত বাউল সাধক গান শুনাতে আসে পায় ঐ

১৩।
নেত্রকোনা সতর শ্রীতে উদিল নিশান দেখে আয়
ঈমানের বাগান সাজাইল আল্লামা রেজভি মাওলায়
শত শত আশেক জনা লয়ে ঈমানের ঘ্রান
আল্লাহ রাছুলের নামে বিকিয়ে দেয় প্রান
হরদমে পড়ে দরুদ ভেজে ছালাম মদিনায় ঐ
শুক্রবারে দরজায় আযান আরও কবরের পাশে
জিন্দাছুন্নত ইমানদার গন কতই ভালবাসে
নাবুঝিয়া বেঈমানদের আগুন লাগে কলিজায় ঐ
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সেরা করলেন দলিলে প্রমান
নবীজী সবার ঈমান আশেকের জানের জান
মাসুদ কয় মুর্শিদ ছাড়া দুজাহানে নাই উপায় ঐ
১৪। মায়ের সাথে নাই তুলনা অন্য কারও দুনিয়ায়
সন্তানের বেহেস্ত মিলে জননীর চরন তলায়
মায়ে দশ মাস দশ দিনের তরে
রাখিল তার উদরে
তব সন্তানের মুখ দর্শনে সব ব্যথা ভুলে যায় ঐ
মায়ে নিজে কত কষ্ট করে
বাচায় তার সন্তানেরে
রাখে সদাই সুনজরে বুক ভরা ভালবাসায় ঐ
বাবা মায়ের দোয়া লইয়া
কত সন্তান বাচে জ্ঞানি গুনি হইয়া
মাসুদ কয় হজের ছওয়াব মিলে তাদের সুনজর দেখায় ঐ

15 ১৫ ।
কলের গাড়ি বানাইল মাওলায়
ও মনরে কি ক্ষুত্রত কি কৌশল এই আজব মানব কারখানায়
গাড়ির ভিতর রয় যে চেকার
সুখ দুঃখ দুই প্যাসেঞ্জার
পাপ পুন্যর চলে কার বার রসিয়া এঞ্জিন চালায় ঐ
সেথায় রয় যে নদী নালা
কোটায় কোটায় গোপন তালা
হরদমে তায় চলে লিলা বিবেক থাকে মন পুড়ায় ঐ
থামবে গাড়ি দম ফুরালে
ভিড়বে গিয়ে কোন বা কুলে
মাসুদ কয় রঙ্গিলা সাই কি কৌশলে খেলে খেলা অজানায় ঐ

১৬,
ভরিয়া খাঁচায় এই ভব মেলায়
নানা রঙ্গে সঙ্গ দিলা অহে পরম রঙ্গিলা
দমের গড়ি চলে তব ভিতরে আর বাহিরে
কোন রূপেতে বিরাজ থাক চিনার সাধ্য নাহিরে
তব তুমি পথ শিখাইয়া কত বুলি শিখাইলা ঐ
আনন্দ দাও জলে ভাসাও পুতুল নাছাও ক্ষনেরে
অপরুপে রূপ মিশাইয়া উদয় হও মন মাঝারে
মিশিয়া মানুষের সনে ভাব সাগরে কাটা ইলা ঐ
নাহি জানি নাহি বুঝি নাপাই যে কোণ দিশা
মাসুদ কয় সঙ্গি হইয়া থাক মিশে এইতো মোর ভরসা
সদাই স্মরি নামটি তোমার দিবা নিশি ও মাওলা ঐ

১৭,
এত মায়ায় গড়িলেন সাই মানুষ নামের কারখানা
আমি তোমার চাহি করুনা
বানাইলা তারে সবার সেরা
সেজদা করল ফেরেস্তারা
জাগল নব বসুন্দরা সাজাইয়া দিলায় ক্ষুদ্রতি আস্তানা ঐ
তারে ফুল ফসলে করাও আহার
সুখে দুখে পাতাও সংসার
বিশ্ব মাঝে রঙ্গের কারবার মাসুদ কয় তারে চিন আপনা ঐ

১৮
মুর্শিদ আমার অমুল্য চাঁদ চিনে নিও আপনায়
শুদ্ধ হবে দিলের আসন দর্শন দিও তারি পায়
কোথায় খোদা কোথায় রাছুল
কেবলা কাবা মুর্শিদ প্রেম ফুল
ঈমানের অমুল্য ফসল লুকানো তারি চিনায়
মিলে দুনিয়া ও আখেরাতের শান্তি
দূর হয়ে যায় শয়তানের ভ্রান্তি
পর দেশের সঙ্গী হবে যদি মুর্শিদ চেনা যায় ঐ
দিন হতে দিন যায় বিফলে
স্বর্গ নরক কর্মফলে
মাসুদ কয় উছিলা ছাড়া পাবে মুক্তি কিবা উপায় ঐ
মাসুদ কয় ধরম পাশার দশ ধরিতে মুর্শিদ মান্নান দিক দেখায় ঐ

19 ।
মুর্শিদ আমার আজব কারিগর
ঈমানের বাত্তি জ্বালাইয়া রৌশন করে অন্তর
দেহের মাঝে যত রিপু তার দয়ায় পুড়ে হয়রে ছাই
শয়তানের রাস্তা ভুলায় বানায় খাঁটি মুমিন তাই
সেযে দিব্য চুখে দেখতে পারে দয়াল মাওলাজির নুর ঐ
মায়া মোহ সকল ভুলে প্রান সপিলাম তার চরন মুলে
দুনিয়া ও আখেরাতের কামাই মিলবে মুরশিদের উছিলা হলে
দিলের মাঝে রাখ জ্বেলে নুর নবীজীর প্রেম নহর ঐ

২০।
চিনিয়াও কি যায়রে চেনা
কেবা পর আর কে আপনা
এই বহুরুপি খেলা ঘরে
কেন বা রও মোহে পড়ে
সহজে অচেনারে চিনবে কিরে
বন্ধিশালায় সোনার ময়না ঐ
পাশা পাশি থাক বিরাজ
সংসার ধর্ম লরে সমাজ
কিবা মন্দ কি ভাল কাজ
নিরলে বসে ভাবনা ঐ
মাসুদ কয় ভাবনা মনে
সত্য মিথ্যা প্রভেদ কেনে
ফিরাও মন মাওলার পানে
মুরশিদ ছবি বানাও আয়না ঐ

২১।
মন পাখি তুই কি সন্ধানে
ছট ফট কর গোপনে
আমি তরে ধরব কেমনে
রঙ্গিলা সাই রঙ মিশাইয়া
খেলে খেলা সঙ্গী হইয়া
নানান রঙ্গে উদয় হইয়া খেলায় সঙ্গোপনে ঐ
ভাংগে গড়ে নতুন করে
যোগ বিয়োগের সন্ধি ধরে
সবাতে বিরাজ করে জড়ায় মায়ার বাধনে ঐ
তারে যদি যায়রে চেনা
সৃষ্টি স্রষ্টার ভেদ থাকেনা
মাসুদ কয় ওরে মনা সে বিরাজ থাকে পবিত্র দিল আসনে ঐ

২২
চিন নারে পাখি তারে যে জন থাকে বিরাজন
অহে আমার অবুঝ মন
দশ দিগন্তে তারি আবাস
সদা ফুটে দীর্ঘ শ্বাস
সব স্থানে করে বসবাস তার সদাশয় বিচরন ঐ
প্রেম কানন সাজাইয়া
পঞ্চ ভুতে বিলিন হইয়া
অপরুপে রুপ মিশাইয়া গড়িল মায়ার বাধন ঐ
চোখে চোখে লুকুচুরি
জ্বালায় আলো গগন জুড়ি
চালায় সেযে দমের ঘড়ি ঘুরিয়া ঘূর্ণি নাছন ঐ
মাসুদ কয় সুদ্ধ দিলে
ভজ মুরশিদ নিরলে
যদি তার দেখা মিলে ইচ্ছা সব হবে পুরন ঐ

২৩। আমি আর কিছু না চাই
মুরশিদ /দয়াল যদি তোমায় পাই
বেলা গেল হেলায় হেলায়
মজে রইলি কোন বা খেলায়
মনেতে রুষ হই যে বেহুস
পন্থ জানা তো নাই ঐ
আয়েশ আরাম পাখা বাড়ি
শুন্য হইয়া রবে পড়ি
মন মহাজন করলে অজন
থাকবে কিসেরও কামাই ঐ
মাসুদ কয় ওরে মনা
বুজবাজির খেল ছাড় না
চলে গেলে মুল্যবান সময়
কোথাও জায়গা হবেনা ভাই ঐ


২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শানে নাত


মোহাম্মাদ মস্তুফা নামটি লা্গে মধু জগতে
সে নামের নাই তুলনা অন্য কিছুর সাথে
চাঁদ সুরুজ পাহাড় দরিয়া
মহিমা গায় ডেউ খেলিয়া
সৃষ্টি হল আদম হাওয়া
ঐ নামেরও বরকতে ঐ

আরশ কুরশি লৌহ কলম
সৃষ্টি ১৮ হাজার আলম
পড়ে তাজিমে দরুদ ছালাম
দয়াল নামের রহমতে ঐ

নামে ভরা কত মধু
নবী অলি ফকির সাধু
দিবা নিশি ডাকে শুধু
মুক্তি পাইতে তার শাফায়াতে ঐ

ভাবুকে কয় দয়ার ভাণ্ডার
রহমতের দাও হে দিদার
যত রয় উম্মত গোনাহগার
তরাইও কটিন মুছিবতে ঐ

স্বর্গ নরক কর্ম ফলে
ডাকি নামটি তাই নিরলে
রাখিও রহমতের নজর খুলে
জানাই ছালাম মদিনাতে ঐ

রচনা মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া নায়েবে রাছুল প্রেম সা

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কবিতা গুচ্ছ
******************

রচনা , এম, জি , আর মাসুদ রানা

: আল্লাহ কে চেনা

হে মানব কিসের লাগি হয়ে বিভাগি
নিজ মনে অনুক্ষন দাও যাতনা
সহসা তারে ভুলে
ভুল পথে যাও চলে
নহে চিন তারে সেই বিধাতারে
যার নিকট চাইতে জানলে পুড়ায় বাসনা ।

তোমাতে অভাব কত
যে দিকেই তাকাও
সাধ্য কি , যাই চাহে এ হৃদয়
তা কি যথেচ্ছা পাও
আকাশের দিকে দেখ দৃষ্টি হেনে
ব্যর্থ ক্লান্ত হয়ে তাই বারে বারে
ফিরিবে নিমিষে
তোমারই তরে

তাই চিত্ত বিধাতার পানে রাখ এক মনে
ফলিবে সুফল কত
রহমতে অবিরত
আকুল হৃদয় খুলে চাইতে যে জানে ।


এম জি আর মাসুদ রানা
কবি / সাহিত্যিক / ও গবেষক ।





প্রভুর সত্য বিচার


বিচারের ভার লয়ে
বসে রয় কারা ভয়ে
ন্যায় বিচারের লাগি জান্নাত উপহার
যে বিচার অন্যায়
পাপাচারে উল্টে যায়
জগত বিচারকের নিকট ক্ষমা নাই তার ।

মুহূর্ত মাঝে যা কিছু ঘটে
সব লিখা হয় এই লগ্ন তটে
অনু পরিমান যত ভাল মন্দ
চিন্তা চেতনা আর লোভ আনন্দ
জমা রবে খোদার মহান জিজ্ঞাসায়
সেই দিন ভুলে
আনমনা হলে
শুন্য ফল ধরবে লাভের খাচায় ।

মরু জ্যুতি



কে এল ঐ মদিনায় আরবের মরু সাহারায়
বিশ্ব জগত জেগেছিল পুলকে তার রউশনায় ।
তার মধু বুলি অমিয় সুধায় মমিনের কানে কানে
শিশু ইসলাম ফুটে মহা জাগিতক আহবানে ।
শিশু নবী ধাত্রি মাতা হালিমার গৃহে এসে
মেষ পাল লয়ে ছুটিত মাটে রাখালের বেশে ।
তার পদ মোবারকের ছোঁয়ায় বনে ঝর্না দ্বারায়
কত ফুল নানা ফল সাজত বর্ণালী সজীবতায় ।
সব রাখালেরা তার পবিত্র বদন পানে তাকিয়ে
ভুলে যেত ক্ষুদ পিপাসা মমতার ডানা বাড়িয়ে ।
যদিও রুদ্র তাপে পুস্কা পড়ত সবার পায়ে
সারাটি দিন তার আদেশ মানিত মন জুগায়ে ।

মেষ মালিকেরা মাঝে মধ্য খুজিত হারানো মেষ
মরু জ্যুতি অবাক চাহিয়া কোথা বলে দিত সবিশেষ ।
আধার কাটিয়া নব ভোরে হইত দেখা প্রকৃতির সনে
যত মেষ পশু অগ্রে ছুটিত তার চরন দর্শনে ।
তার সনে মিতালি গড়িত কত পাখ পাখালির দল
আর রাখালেরা অবাক নয়নে দেখিত অবিরল ।
তার গমন পথে জমিন বিছায়ে দিত সবুজ গালিছা
আকাশের মেঘমালা দিত ছায়া কভু আবছা ।
ঘরে ফেরার এত দেরি দেখে সন্ধানে ছুটে দুধ ভাই
দেখে অচেনা মানুষ তারি বুকচিড়ে নিমিষেই নাই ।
ঘটনা বুঝে বুকেজরায় মা হালিমা নুরের জ্যুতি এক
শত আবেগে শত চুমুয় ভরিয়ে দেয় মুখ

নিশ্চই ক্ষুদ্রতি ব্যপার বক্ষে ফুটে শুধু রেখা
আসমান গগনে ভাসে চিন্য মোহাম্মাদ তাতে লেখা ।
বুঝে গেল ধাত্রি হালিমা পুন্য নয়ন ভরে
এই শিশু সাধারন নয় পবিত্রতা বদন জুড়ে ।
শান্তি র সুবাতাস বহে সেদিন থেকে মদিনায়
আমেনার কুলে কে এল ঐ ছালাম তার রওজায় ।
ইসলাম রবি নুর নবী হজরত এল দুনিয়ায়
শান্তি বয় সেদিন থেকে সব মুমিনের অন্তরায় ।

আরশ সৃষ্টি সমুদয় যত জানায় তারে তাজিমে ছালাম
তিনি আল্লাহর রাছুল হজরত মোহাম্মদ সা আ ছাল্লাম ।

রহমতি সওগাত
শুভ আগমন জগতে হে উম্মতের কাণ্ডার
নুর নবী হজরত মোহাম্মদ সা দুজাহান কা সরদার
দাও মোদেরে রহমত আর শাশ্বত কল্যান
দেখাও সেই পথ যে পথে খোদার বেহেস্তি বাগান ।

আনন্দ বয়ে যায় তামাম সৃষ্টি মাখলুখাতে ।
জীন ইন্সান আর ফেরেস্তারা
করে আনন্দ প্রকাশ ঝরে রহমতের বারীদ্বারা ।
আর যত বৃক্ষ লতা আকাশ বাতাস
তারি আগমনে করে আনন্দ প্রকাশ ।
সয়ং খোঁদা জানায় তার হাবিবের তরে ছালাম
তিনিই উম্মতের কাণ্ডারি নুর নবী হজরত মোহাম্মদ সা ।



: ভাবনা মনে

মাসুদ রানা


হে প্রিয়জন বাধ এ মন
জগত এক দৃশ্য ছবি
শেষ নাই আত্তার গমন
ভাবুক সাজে এ কবি ।

তারি লিলা অনন্ত মেলা
মোরা যে তারি বান্ধা
মানুষ নামের সেরা ভেলা
বুঝি ঘনায়ে জীবন সন্ধা ।

তারি দয়ায় আহার নিদ্রা
তারি দয়ায় এ বাঁচা
তারি নিকট যেতে হবে
ভাঙ্গবে যখন খাঁচা ।
মহত্ত

শিখি তাই দিবানিশি খোদার মহত্ত্ব
চলি সেই পথে যে কোরআন সত্য ।
সবি সম্ভব যদি মিলে তারি রত্ন জ্ঞান
চেনা হবে অজানারে হয়ে পূর্ণবান ।

তাতে রয় বিদ্যার মহা জগত বিশ্ব কুশ
রহমত মিলে সদা পড়লে দিলে রেখে হুস ।


আল্লাহুকে ও রাছুলের পরিচয় জানি
মুছে দেয় এ কোরআন হৃদয়ের গ্লানি ।
দুনিয়া ও আখেরাতে
এস চলি ন্যায় রথে
দাও হে পথের দিশা যেন তোমারে চিনি

আল্লাহর রহস্য


আল্লাহকে বুঝতে শিখ
বিশাল এ দুনিয়ায়
তিনি স্রস্টা যত সৃষ্টির প্রানে
সব রহস্য আবিস্কার হয় ।
কিন্তু সামান্য জীবেরে সে ছাড়া
দিতে পারেনা জান
দেখ ভেবে নিরবে হে মানব
আল্লাহ কত মহান।
তারি ক্ষুত্রত যা খেয়ে বাচা ]
অথবা পানি ,প্রান সঞ্জীবনী বাতাস
]ফলাতে পারে কেহ
শুধু ছাড়ে দীর্ঘশ্বাস ।
প্রানেরে কেহ আটকাতে পারে
যে আবিস্কারক সে নিজেই যায় মরে ।
এই বাচা মরা
জগতের সাড়া
সবি তার দয়ায়
না বুঝলে সহজে
মানুষ সে নয় ?
মৃত্যু কাব্য


হে মানব মৃত্যুর স্বাদ
নহে বিষাদ
মরনের আগে দেখ
একবার মরে
তাদের জীবন ধন্য সর্ব সত্ত্বায়
দুনিয়া ও আখেরাতের তরে ।

যার নিকট থেকে
সাজানো জীবন
যার দয়ার
উপহার রাঙ্গা এ ভুবন
তার লাগি মোর অন্তর
দিবাযামি কোরবান
তারি ছত্র ছায়ায় যদি বাচা মরা
তারি অনুগ্রহে কেন তব রাখ দুর্বল ঈমান ।

সব ভুলে তার খেয়ালে
মজে দেখ একবার
মৃত্যুর মত তারে পাবে দিলে
যখন বুঝিবে সে ছাড়া মোর সাথি কেহ নাই আর ।


সোনার মানুষ চেনা



চেনা সাথি সঙ্গে লইয়া পরপারে যাওরে মনা
যেজন হইবে মুর্শিদ মাওলা তারে আগে চিননা ঐ
মুর্শিদ হয় অমুল্য রতন
মনি মানিক্য কাঞ্চন
ওরে যেজন চিনে লয় আপন
তার হারাবার ভয় থাকেনা ঐ
মুর্শিদ হাটে খোদা মিলে
দিলে ঈমানের বাতি জ্বলে
যেন নায়েবে রাছুল মুর্শিদ হলে
অহে তাজিমে ঝরবে গোনা ঐ ।
ভাবুকে কয় মুর্শিদ কাবা
দয়াল নবী কাবার কাবা
ওরে করে দেখ মুর্শিদের সেবা
মিলবে দুনিয়া ও আখেরাতের সওদা খানা ঐ ।

সত্য সাধক একজন মিললে চরন বন্ধি হইও তার
মুর্শিদ ছাড়া খোদা পাবে সাধ্য বা রয় কার
মুর্শিদ আমার দয়ার ভাণ্ডার
জগতে নাম হয় প্রচার
বাতিনি তার প্রেমের কারবার
নুরে নুরে চেহারায়ে আনোয়ার ঐ
মুর্শিদ আমার হয় বড়পীর
পিরানে পীর ও দস্তগির
রুহের রূহানী জিন্দা শীর
আউলিয়া শিরমনি প্রচার ঐ
মুর্শিদ আমার শাহ জালাল
ইসলামের ও ধরিল হাল
ভারত বাংলায় ওরে নিশান
কত কেরামতি প্রকাশ তার ঐ
মুর্শিদ আমার নায়েবে রাছুল
দিলে ফুটে ঈমানের ফুল
পার হইতে দুজাহা কুল
ভক্ত সাজ আগে তার ঐ


মানব জনম লইলে ভবে মানুষ হওয়া সুজা নয়
মুর্শিদ বানায় সোনার মানুষ আগে লও তার পরিচয় ।
মুর্শিদ আমার দয়াল নবী
মুমিনেরও ধ্যানের ছবি
দেখলে ছবি মজনু হবি
তার নুরেরও বারী দ্বারায় ঐ
আল্লাহু যাকে সৃজন করে
ডাকে মুহাম্মাদ নাম মধুর সুরে
ত্রিভুবন বানাইল তার খাতিরে
নবীজীর নুরের রউশনায় ঐ ।
খাটি মানুষ নবীর পাগল
খাওনা সে ঈমানের জল
ফুটিলে সে প্রেমেরও ফল
মুর্শিদ মিলে দিল কাবায় ঐ ।
ভাবুকমাসউদ কয় নজর করে
সওদা কর মুর্শিদ বাজারে
নায়েবে রাছুলের চরন ধরে
হায় সোনার মানুষ হওয়া যায় ঐ




দর্শন নবীজীর গুঁড় রহস্য


তুমি আদিতে নিরাকার হে রহমতের ভাণ্ডার
আকার লইলে আসি মানব বেশে
মোহাম্মাদ নামে অবশেষে

ক্ষুত্রতে কামিলে ঝিন্নুকেতে তুমি ছিলে
ডিম্ভ ফুটাইয়া ত্রিভুবন জুড়িয়া সৃষ্টি সমূদয় প্রকাশিলে
সেই নুর উজ্জ্বল হয়ে ভাসে ।

ফেরেস্তাদের ছুরতে তাদের শিক্ষা দিলে
আরশে মহল্লায় আল্লাহর ক্ষুত্রতি পায়ে সেজদা দিলে
লৌহ কলম ৮০ হাজার আলম হাসে ।

শাজ্রাতুলে ক্ষিন ডালে ময়ুর রূপে ছিলে
আল্লাহর ক্ষুত্রতে তোমার নুর থেকে সব রুহ স্রিজিলে
রুহ সব জানায় ছালাম উল্লাসে ।

বানায় খোদা আদম ছবি ফেসানিতে দিল নুরে মোহাম্মাদই
আদম থেকে ক্রমে নুর পৌঁছল এসে কপালে আব্দুল্লাহর
মা আমেনার কুলে নুরের চাঁদ হাসে

উম্মতি তরাইতে আসিলেন নেমে মক্কাতে
দূর হইল পাপ তাপ তার নুরে ঝলকেতে
করিলেন প্রচার ইসলাম তামাম দুনিয়ায় এসে ।

দার্শনিক মন্তব্য ম মাসউদ মিয়া শাহি

* শাহ্‌ জালাল রাঃ * এম,জি,র, মাসুদ রানা
ঈমানের প্রদীপ জ্বালালে বাংলাদেশে আসিয়া
ওহে শাহজালাল আউলিয়া ।
সিলেটে আসিলে তুমি ওহে প্রেমিক মাওলাজি
তোমার নামে জগত উজ্জল দেখালে কি কারসাজি
সুরমা নদী দিলায় পাড়ি জায়নামাজ বিছাইয়া।
সারা বাংলা আলোকিত পাইয়া তোমার পরশ
ধংশ হল রাজা গোঁড় গোবিন্দর খ্যাতি যশ
শয়তানের মূর্তি পায় পড়িল তোমার মধুর আযান শুনিয়া ।
কেরামত দেখালে কত সঙ্গী ছিল ৩৬০ সাহাবী
কবুতর বাতাস দিত দেখত রহমতের ছবি
কত বেদীনকে পড়ালে কলমা ইসলামের নিশান উড়াইয়া ।

যার নাম জপিলে শান্তি মিলে পুড়ায় মনের বাসনা
জপ নাম মোহাম্মাদ রাছুল ভেজ ছালাম মদিনা
তার নুরে জমাইয়া বাজার
গড়িলেন সাই ভুবন মাঝার
নবীজী রহমতের ভাণ্ডার
পড়লে দরুদ ঝরে গোনা ঐ
তিনি আশেকের জানেরও জান
সৃষ্টি কুলের মুল ঈমান
নুরে রৌশন তামাম জাহান
তার দুস্ত খোদে রাব্বানা ঐ
প্রেম দরিয়ায় দিয়া সাতার
যে পায় নবীজীর দিদার
মাসুদ কয় তার চাইবাকি আর
তার ছুন্নাত মান অহে মমিনা ঐ

2। আমি যাব মদিনায় ২ বার
দয়া দাও হে ওগো দয়াল নবী মস্তুফায়
ঐ মদিনার ধুলিকনা
খাঁটি সোনার চাইতে সোনা
অঙ্গে মাখলে ঝরে গোনা
তার রহমতের ছোঁয়ায় ঐ
কাবা ঐ কাল পাথর
পবিত্র করে মমিনের অন্তর
নবীজির স্পর্শে এই পাথর
হল রহমত মমিনায় ঐ
মস্তান মাসুদ কেঁদে বলে
যদি দয়াল নবীজির দিদার পাইলে
রাখতাম চরন মোবারক মাথায় তুলে তব সর্বদায় ঐ





নাত
ও দয়াল নবীজী আমি তোমার দয়ার ভিখারি
শাফায়াতের নায়ে আমায় নিও তুলে পার করি
মওতের আজাব ভিসমময় এই না নিধান কালে
দিদার দিও ওগো দয়াল রহমতের প্রদীপ জ্বেলে
মরন জ্বালা যাব ভুলে মধুরও নামটি স্মরি ঐ
কবর হাসর মিজান পুলছেরায় নাইরে সেথা কুল
এই নিধানে নবীজী তরাইবে উম্মতের ও কুল
সেথা দেখব ছবি নুরের রবি দুনয়ন ও ভরি ঐ


লেখক বলেছেন: খোদার শান * এম,জি,র,মাসুদরানা
ভব মাঝে রঙ্গিলা সাই জমাইলা এই যে বাজার
বুঝিতে তোমার লিলা কিবা রয় সাধ্য আমার।
কত রঙের লীলা খেলা
বানাইলা এই যে ভেলা
সমুদয় সৃষ্টি যত সবি তোমার তাবেদার।
তুমি ভাঙ্গ তুমি ঘড়
রঙ বেরঙে কি সুন্দর
জীবেতে দয়াময় কি কুশলে করাও আহার ।
মানবেরে সেরা তুলে
সত্যমিথ্যার পন্থ দিলে
জানি স্বর্গ নরক কর্ম ফলে ক্ষুদ্রতে কর বিচার ।

অলি আউলিয়া গনের পবিত্র মাজার
মোঃ মাসুদ মিয়া

আল্লাহর বন্ধুগন অতি পবিত্র তাদের শান
যেন মিলে দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির সন্ধান ।
অতি মহৎ চরিত্র মাধুর্য শান্তির আলোকবর্তিকা লয়ে
যুগে যুগে মানবের কল্যাণে নিবেদিত প্রান গেল বিলিয়ে ।
অমর অক্ষয় রয় তারা বিশ্বাসীদের মাঝে
খোদার রহমত চাও উছিলা তালাশ কর তাদের কাছে ।

*************************
কবিতা

নুর নবী হযরত ঈমানের জ্যোতি
এম, জি, আর , মাসুদ রানা
কবি / সাহিত্যিক ।

চিনতে হবে ঈমান রত্ন
রাখ দিলে অতি যত্ন
তিনিই খোদার সেরা নেয়ামত
মোহাম্মদ সা নুর নবী হজরত ।
তারি রহমত সকল সৃজন
কুল মাখলুখাত নুরে রৌশন
তিনি খোদার প্রিয় হাবিব
আমরা শ্রেষ্ঠ তার উম্মত ।
ইসলামের সওদা লয়ে
জগত মাঝে দিক চিনায়ে
কোরআনেরও বানী দিল
পাইতে পুন্য পথ ।
এস সবে তারি প্রেমে
জানাই দরুদ ছালাম তাজিমে
ঐ মদিনায় মন ফেরাই
তিনিই সব উম্মতের শাফায়াত ।
হে দয়াময় বারী তায়ালা
দাও সে দয়ার ঈমান নুরেলা
তিনিই আসল কাবা কেবলা
নুরী কালমার জান্নাতি সওগাত ।

: শেষ বিচার


সয়ং ইসলাম নুর নবী হযরত
সয়ং ইমান নুর নবী হজরত
তার মাধ্যমে মহান প্রভুর পরিচয়
আমরা তারি শ্রেষ্ঠ উম্মত

যত নবী রাছুল তারি উম্মত হওয়ার
দোয়া চাহে দরাবারে আল্লাহর
আমরা তারি রহমতের দরিয়ায়
পথের দিশা পাই অজানার

কবর , হাসর , মিজান পুলছিরাতে
তিনি শাফায়াত হবে উম্মতে
কর্ম ফলের আমলনামায় যা
সয়ং খোদা টানিবে সঠিক সঠিক বিচার ।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

তানজিম রহমান বলেছেন: ওমাগো :O

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কেন ভাল লাগেনি , পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

সরলতা বলেছেন: :|

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হা হা ধন্যবাদ আজি এ সরলতায়
রা নেই মুখে তবু কথা কয়

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এইটা মনেহয় সামুর ইতিহাসে সবচাইতে বড় টাইটেল ওয়ালা পোষ্ট

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সামুর ইতিহাস হয়ত বা তাই
শুভেচ্ছা জানাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.