![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
বঙ্গবন্ধু মহান নেতা কিন্তু মাওলানা ভাসানির খানা কড়িও সমান নয়
মজলুম নেতা ভাসানির আন্দোলন সংগ্রাম যখন সারা বিশ্বে সাগরের
ঢেউয়ের মত প্রবাহমান তখন মুজিব কচি খোকা , এমন একটা সময়
আসে সব দল মত নির্বিশেষে ভাসানির সিদ্ধান্তে অটল তক্ষনি কিছু
সুবিধা ভুগি মানুষ মুজিব কে নিয়ে আলাদা আওমি নামে দল গঠন
করে ফন্দি ফিকিরের সুযোগে থাকে এতে শক্তি যোগায় ভারতের একটি
গ্রুপ । অথচ ইতিহাসে প্রমান ১৯০৬ সালেই বাংলাদেশে জাতীয় ফ্রন্ট
গঠিত হয় যার প্রধান ছিল বাম পন্থি সব জাঁদরেল নেতা কমরেড মুজাফফর , হোসেন শহীদ সহরাওয়ারদি , মনিসিং , আব্দুল হক গং রা
যাদের দূর্বার আন্দোলন ও বিপ্লবি চেতনায় ব্রিটিশের মত শক্তি
ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায় ।
এইসব নেতাদের সান্নিধ্য পায় মুজিব আগর তলা যরযন্ত্র মামলা থেকে
যখন গ্রেফতার হয় তখন ছাত্র ছিল । জেল থেকে ভাসানির নেত্রিত্তে বেরিয়ে আসে , ধিরে ঘিরে ইতিহাস পাল্টাতে থাকে
মুজিবের দক্ষ কণ্ঠ কে কাজে লাগিয়ে মাওনালা ও বাম দল গুলুর
শুরু হয় গন আন্দোলন , যা পরে স্বাধীনতার রুপ নেয় কিন্তু মুজিব কে
গড়ে তুলে ভাসানি নিজেই চেকা খেয়ে বসে ৭ই মার্চ । জাতীয় শক্তির
সভাপতি ভাসানি কিন্তু মুজিব তাকে উপযুক্ত মুল্যায়ন দেয়নি ।
সেই থেকে বাম দল গুলু আওমি থেকে সরে যায় এবং অন্তরধন্ধে বিজয়ের পর থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত
মুজিব ক্ষমতায় বসেই ভারতের দালাল দের অনুপ্রেরনায় তাদের একে একে বিনাশ করতে থাকে যার পরিনতি গড়ায় তাদেরই রক্ষি বাহিনী উগ্র হয়ে করে স্বপরিবারে হত্তা ।
এই সাম্রাজ্যবাদি দালালি আগ্রাসন এখন দেশ বিক্রি করতে পিছপা
হবেনা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চাই দূর্বার
এরা স্বাধীনতা বিক্রি করে নাম লয়ে স্বাধীনতার
এই দেশ এই জাতী নিষ্পেষিত বাড়ে ওদের অত্যাচার
তাই জাগ এই দুর্দিনে
মুক্তি আসুক মেহনতি জনতার ।
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হুম তাই মনে হয়
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২০
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: আপনি অতি জ্ঞানী লুক।
তয় আপনার হাফ হাফ খাওয়া খাওয়া কথা, কমেন্ট মাথার উপ্রে দিয়া যায়, ধরবার পারিনা।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল দৃষ্টি দিন
ধন্যবাদ শুভকামনা
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
রিওমারে বলেছেন: মুজিবের রাজনীতি ছিল মুলতঃ পল্টিবাজ ভিত্তিক বা সুযোগ সন্ধানীর। ৬দফা দিয়ে পাকিস্থানীদের সাথে আপোষের রাজনীতি করতে আগ্রহী ছিলেন আবার অন্যদিকে তিনিই নাকি স্বাধীনতা ঘোষনা করে ছিলেন। অথচ বাস্তবতা ছিল ২৫ শে মার্চ রাতে এরেস্ট হওয়ার পুর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত পাকিস্থানী শাসক গোষ্ঠীর গ্রীন সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা । পুরোই দুঃমুখী নীতি। উদ্দেশ্য ক্ষমতায় আসীন হওয়া । আবার বাংলাদেশ হওয়ার পরে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসীন হয়ে এক দলীয় শাসন ব্যাবস্থা কায়েম করেছিলেন যাতে তার প্রতিপক্ষ আর কেউ না আসতে পারে । শেখ হাসিনাও একই নীতিতে বিশ্বাসী ক্ষমতা কুক্ষিগত করা ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হয়ত বা তাই
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
শয়ন কুমার বলেছেন: হ মুজিব আর ভাসানীর মধ্য কিলঘুষির মারামারি নাকি হইছিল !! আর সেই কিলঘুষির মারামারির দৃশ্য নাকি স্পটে দাড়িয়ে থেকে দেখেছিল অধ্যাপক গোলাম আজম স্যার


