![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
একুশের দিনপঞ্জি একুশে বার্তা
সম্পাদকীয়
শহীদ রক্তে সোনার বাংলা , নজরুলেরই বাংলাদেশ
জিবনানন্দের রূপসী বাংলা , জসিমউদ্দিনের পল্লী কেশ
হাছন রাজা লালন সাই,
আব্বাস উদ্দিন , আব্দুল আলিম ,
জয়নুল আবেদিন ,এস এম সুলতান , প্রমুখেরা
বিশ্ব মাঝে
ছড়িয়ে দিল আমার মাতৃভাষার সুরের রেশ ।
৯ই ফাল্গুন তথা একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় চেতনার একটি
অবিস্মরণীয় দিন ।
মায়ের ভাষা ছিনিয়ে নিতে , যাদের কালথাবা
সেই সে দিনে ছোবল হানে বাংলা কণ্ঠ স্তব্দ করে দিতে
সোচ্চার হয়, প্রতিবাদ জানায় বাংলা মায়ের বীর সন্তানেরা
ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে গঠন হয় মাতৃভাষা টিকিয়ে রাখার জন্য রাসট ভাষা সংগ্রাম পরিষদ । সময় ১৯৫২ সাল দিনটি ২১শে ফেব্রুয়ারি
জিন্নাহ শাসিত পাকিস্থান সরকার উর্দুকে রাসট ভাষা প্রাধান্য দিয়ে
বাংলা ভাষাকে পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিন্ন করে দেওয়ার যরযন্ত্রে লিপ্ত হয় ।
চলে দেশ ব্যপি মাতৃভাষা বাংলা চাই শ্লোগান , রাজপথে মাঠে ,ময়দানে বাংলার অস্তিত্ত জুড়ে ।
ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্ররা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে এগিয়ে যায় কার্জন হলের সম্মুখ দিয়ে ।মুখে জুর আওয়াজ
রাস্ট ভাষা বাংলা চাই
মানতে হবে মানতে হবে ।
বেনিয়া সরকারের নির্দেশে মিছিলের উপর চালানো হয় গুলি , একে একে ঝরে যায় বীর মাতার তাজা প্রান , পিচ ডালা রাজপথ রক্তে রঙ্গিন ।
ছালাম , রফিক , জব্বার , শফিউর , বরকতের রক্তে বাংলা ভাষা চিৎকার করে রক্তিম পৃথিবীর বিবেকে আগুন জ্বালিয়ে দেয় ।
দিনের পর দিন মাসের পর মাস চলতে থাকে সেই আওয়াজ
তাদের বুকের রক্তে জন্ম হয় একটি পতাকার , আঁকা হয়
একটি মানচিত্র , ৫২ থেকে ৭১ এবং ৩০ লক্ষ প্রানের
বিনিময়ে আসে আমাদের কাংকিত স্বাধীনতা ।
তাদের এই মহান আত্তত্যাগ জাতী জিইয়ে রাখবে চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে ।
তাদের আত্মার তরে জানাই লাল ছালাম এবং অনন্ত গভীর শ্রদ্ধা ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ শুভকামনা
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।