![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
অগ্নিঝরা কবিতা
আমি কে
বিশ্ব বুকে আমি সিংহ গর্জন ,ঘুমিয়ে ছিলাম বহুকাল
কেন অহং এর পিচাশ থাবায় আবার জাগালে আমায় ,
ভুলোকে গোলকে কাঁপিল পুলকে
অশান্ত বসন্ত বাতায়ন
মিছিল মিটিং এর বিপ্লবি রুপায়ন ,
একি থরথর ভাঙ্গে শোষকের উচ্ছন্ন সিংহাসন /
প্রলয় নৃত্য ভেঙ্গে নব জাতকের আহবানে
অনিয়ম উশ্রিংখল পদ ধলে
নতুন পৃথিবীর জয় কেতন ওড়াই মহা কৌশলে ।
আমি বিধাতার উগ্র নিঃশ্বাস, প্রলয়ংকর রুদ্র ছায়া , নিহারিকা
নব দিপ্ত বিস্ময় জ্যুতি , তারুন্যর হোলি সুর সিন্ধু
আমি সকল জাতীর বন্ধু ।
আমি কভু উচ্ছাস , জনতার তেজ দিপ্ত কণ্ঠ ,
শোষক স্বার্থান্বেষীর ভয়ংকর ন্যায়দণ্ড ।/
আমি নব যৌবন প্রেমাস্পদ , চঞ্চলা হরিনির কণ্ঠ শৈলী ,কুসুম
কোমল শান্ত ধীর অশ্রু জল ।
কভু প্রচণ্ড সাগ্নিক পদ পিষ্ট করি ভয়ংকর বেঈমান ও ভণ্ড ।
আমি কৃষ্টি , সৃষ্ট স্রষ্টার অজর অমিয় দ্বারা ,
স্বপ্ন বিলাস , উদঘাটন , আশা ,
দৃশ্য ছবি , সংবাদ , সংঘটক , সমাজ কল্যান , সাহিত্য , নাটক ,
প্রেয়সির সুপ্ত বন্ধন
উপাড়ি যত শৃঙ্খল
ভাঙ্গি মিথ্যা জেলের ফটক ।
আমি শমসের শেরে খোঁদার ,
মসজিদ ,উপাসনালয়ের পুস্পাঞ্জলি
কভু হুহু রবে তুলি ঠান
ত্রাসে কাঁপে পবিত্র হৃদয়ে খোঁদার আসন
আমি অনির্বাণ বিশ্ব অশনি সংকেত
কৃষ্ণ শ্যাম বাঁশরীর উত্তাল মহাপ্রলয় ভেরী
আমি সর্ব ভোলকে নিমিষে সহসা সঞ্চারী ।
যুগে যুগে প্রলয়োল্লাস কীর্তিনাশা বৃত্বে
জাগ্রত বর্ণীল বিশালতায়
আমি নিরবধি সোচ্চার প্রচণ্ড উম্মাদ উশ্রিংখলতায় ।
আমি মহা রাজ ধি্রেশ্বর স্বর্গ শিশু ,
ইসলাম দিক ভ্রান্ত হারানো পথিকের দিশা সাম্যর প্রিতি মেলবন্ধন জনতার
আমি কচি শিশুর রোদেলা হাসি
অজান্তে পাওয়া গভীর বেদনার মর্মজ্বালা
শৃঙ্খলিত মুক্ত বার্তা , ক্রীড়া / কৌতুক / লোকজ কতনা জলসার
আনন্দ , হবি
সুদ্ধ বাসনার চেতনা জাগানো
সমস্তের মমতা ছবি
সব হৃদয়ে আমার বসবাস
এক পরিবেশ বন্ধু কবি ।
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
ইখতামিন বলেছেন:
১ম ভালো লাগা দিলাম
ভাই. কেমন আছেন.
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল কেমনে থাকি
ব্লগার আরেকজন শিকার
সাবধান
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৫
ফালতু বালক বলেছেন: খুব ভালো ।
++++++
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তাই
শুভেচ্ছা জানাই
ভাল থাকা চাই
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরও +
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শয়তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ বড় জিহাদ
হাদিস আবু হুরাইরা রা ঝবানে বর্ণীত
এক ইহুদি খুব বদকার ছিল । তখনকার যুগে এমন কোন অপরাধ
বাকি ছিলনা যা তার দ্বারা সংঘটিত হয় নাই । হত্তা ব্যবিচার যিনা
সব ছিল তার নিত্য কর্ম ।
মদিনার নিকটবর্তি অঞ্চল বনি হেজাজ স্থানে বাস করতেন নবীজীর এক প্রিয় সাহাবা ইবনে খুবায়ব রা তিনি নিয়মিত নবীজীর
শানে দরুদ পড়তেন
প্রতিদিনের মত বেশ কিছু লোক নিয়ে তিনি মধুর সুরে দরূদ শরিফ পড়তে লাগলেন । তো পাপি লোকটি এদিক দিয়ে যাচ্ছিলেন , মধুর দরুদের সুর ও
নবীজীর রহমত তার মনে ধাক্কা লাগল তিনি মনে মনে নিয়ত করলেন নবী পাক সা এর দরবারে এসে তওবা ও কলমা পড়ে
নিবেন । মাত্র দুই এক কদম পা রাখলেন , সাথে সাথে মালিকুল
মউত তার জান কবজ করে নিলেন । বেহেস্ত ও দুযখের ফেরেস্তা এল , কোথায় তার স্থান হবে আমল নামা দেখে দুযখের ফেরেস্তা হাসি দিল জান্নাতি বেজার হল । আল্লাহর পক্ষ থেকে আওয়াজ এল হে জান্নাতি ফেরেস্তা নিরাশ হইওনা আবার আমল নামা খুল দেখ মৃত্যুর আগে সে মনে মনে তওবার
নিয়তে নবীজীর দরবারে পা বাড়িয়েছিল এজন্য তা র জীবনের
সমস্ত গোনাহ মাফ এবং সে জান্নাতি । ছুবাহান আল্লাহ ।
টিকা মনের মধ্য যে শয়তান বাসা বাধে ও দাগা দেয় মানে ভুল
পথে চালায় সে শয়তানকে দূর করে হ্রদয়ে ঈমানের প্রদীপ জ্বালানোই বড় জিহাদ ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলে ঈমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহ মাতুল্লিল আলামিন
অর্থ ঈমানের মুল কোরআনের রোহ বা নুর এবং দিনের মগজ মানে ইসলামের মগজ তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত নুর নবী
হযরত মোহাম্মদ সা । কবি আল্লামা মাওলানা রুমি রা এর জগত বিখ্যাত কিতাব মসনবি শরিফ থেকে যা কোরআন এর সার বস্তু
আবার শাহ জালাল ইয়েমেনি রা এর বয়ান
খোদা ভি হায় রেজা জুয়ে মোহাম্মাদ
খোদা মিলতা হায় দরবারে মোহাম্মদ
আল্লাহ হইতে মোহাম্মদ দূরে নয়
আল্লাহ কে লাভ করতে মোহাম্মদের দরবারে আস ।
কোরআনের আয়াত , কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবিবকুমুল্লা এয়াগ .।.।.।.।.।.।.।।
অর্থ যদি তোমরা আমি আল্লাহকে পাইতে চাও সর্ব প্রথম আমার
হাবিব /মোহাম্মদের অনুসরণ কর । তবেই আমি তোমাদের
ক্ষমা করে দেব ।
কুন তু কাঞ্জাম মাগফিয়ান হাদিসে কুদসি
আল্লাহ বলেন আমি একটা গোপন ধন ভাণ্ডারে নিহিত ছিলাম ।
ব্যখ্যা , যখন আল্লাই আল্লাহ আর কেহ ছিলনা তখন ইচ্ছা পোষণ করলেন আমার নাম কে ডাকবে / আল্লাহর জাতী নুর হইতে সৃষ্টি করলেন মোহাম্মদ যার অর্থ প্রশংশিত যিনি শুধু প্রশংশারই যোগ্য । মোহাম্মদ সৃষ্টি হইয়া মাবুদের নাম দিলেন
আল্লাহ । কারন আল্লাহ তার নাম নিজে ডাকবে কেমন করে ।
বাংলা শের
আল্লাহর নুরে হইল সৃজন নুর নবীজীর নুর বধন
নবীজীর নুরে হইল সৃজন কুল মাখলুখাত ত্রিভুবন ।
আওয়াল আখের যাহের বাতেন এক আল্লাহ ছাড়া তার সমান আর কেহ নাই / নিজে খোদা প্রেমিক সাজে কলমাতে তা দেখতে পাই ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহামমাদুররাছুলুল্লাহ ।
এত এব প্রমানিত তিনিই ঈমান ও ইসলামের মগজ । আল্লাহ ও তার রাছুল সা কে আমরা জানি ,ভয় করি , এবাদতের মাধ্যমে
অবশ্যই আল্লাহ তার বান্ধার প্রতি ক্ষমাশীল ।
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
ভালো লাগল।+++++
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আপনিও
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কমেন্ট ভদ্র ভাবে করবেন
বন্ধুর পরিচয়
নিজেদের মধ্য তিক্ততা আর ভুলে
যেন দূরত্ব সৃষ্টি না হয় ।