![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
: ইমাম মেহেদি ও ঈশা আ এর আগমন প্রাসঙ্গিক ।
****************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
আল্লাহর পরিচয় / নবীজীর আদর্শ / এবং ইসলামের মহিমা জানি
*******************************************
মোহাম্মদ সা এর সাথে ইশা আ এর তুলনা করা কাদিয়ান দের অতিমত ।
আল্লাহর মনোনীত ধর্ম ইসলাম । এবং হজরত মোহাম্মদ সা আল্লাহর একমাত্র প্রেরিত পুরুষ । কোন সন্দেহর অবকাশ মাত্র
নাই । কোরআন কারিমএর আয়াত , অয়ামা আরছাল নাকা ইল্লা
রাহ মাতাল্লিল আলামিন অর্থ আপনাকে /মহাম্মদ কে / সমগ্র জাহানের রহমত সরূপ প্রেরন করা হইয়াছে ।
এখানে কাদিয়ানদের মত ঈশা আ কিয়ামতের পূর্বে শেষ নবী হয়ে
দুনিয়ায় আসবেন । কত তুকু সত্য /মিথ্যা আসুন জানি ।
ঘটনা ঈশা আ এর সময় / বিস্তারিত তাফছিরুল কোরআন আল্লামা
মাওলানা রুম রা হইতে ।
একদা ঈশা আ আল্লাহর হুকুমে মৃত কে জিন্দা করলেন এবং নানা
বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করে আবার মৃত কে অদৃশ্য করে দিলেন । বহু লোক সাক্ষি তারা ঈশা আ এর উচ্ছ প্রশংসা করলে
, তিনি মনে মনে গর্ব বোধ করতে লাগলেন । ঈশা আ কে মহান
আল্লাহ পাক ধমক দিলেন হে ঈশা নিজেকে নিয়ে অহংকার পরিত্যগ কর এবং সাগরে লাটি নিক্ষেপ কর , তাই করলেন ।
সাগর ভাগ হয়ে রাস্তা দেখা দিল । তিনি হাঁটতে লাগলেন সম্মুখে
পড়ল একটা পাথর । আল্লাহ নির্দেশ দিলেন পাথরে আঘাত কর ।
আঘাত করলে তা ফেটে গেল , দেখতে পেলেন তার ভিতরে
এক জঈফ বৃদ্ধ তসবি লয়ে আল্লাহর জিকিরে মসগুল । হে আল্লাহ নিশ্চয় ঐ ব্যক্তি আমি ঈশার চাইতেও বুজুর্গ । হে বৃদ্ধ
কতদিন পাথরের ভিতরে জিকিরে মসগুল । সটীক জানিনা
তবে শিষ নবীকে আমি দেখেছি , হিসাব অনুযায়ি হাজার হাজার
বছর । ঈশা আ সুধালেন নিশ্চয় আমার চাইতে আপনার বুজুর্গি
আল্লাহর নিকট প্রিয় । বৃদ্ধ উত্তর দিলেন না আখেরি যামানায় যে
নবী আসবে তার উম্মতের একটা রাতের এবাদতের কামাই আমার এখন ও হয়নি । কে সে । তিনি আল্লাহর দুস্ত মোহাম্মদ সা । সাথে সাথে ঈশা আ আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানালেন
ওগো মাবুদ তুমি আমাকে নবী না বানিয়ে যদি আখেরি যামানার
নবীর উম্মত বানাইতা বড় খুশি হইতাম ।
আল্লাহ পাক ঈশা আ এর দোয়া কবুল করেছিলেন , এবং জিন্দা
তাকে আসমানে রেখে দিলেন এবং কিয়ামতের পূর্বে তার
উম্মত হয়ে দুনিয়ায় আসবে ।
আল্লাহর আরেক প্রতিনিধি ইমাম মেহেদি আ আসবেন । তার সমসাময়িক ,দাজ্জালের জন্ম হবে । দাজ্জাল ফেত্না ফাসাদ করে দুনিয়া দখল
করবে , ইমাম মেহেদির আদেশে ঈশা আ দাজ্জাল কে ধ্বংস করবে । এবং তিনি সংসার ধর্ম পালন শেষে আবার মৃত্যু বরন
করবে এবং নবীজীর রওজার পাশেই দাফন কাফন হবে ।
এবার আর কোন কথা থাকতে পারেনা । আল্লাহ আমাদের দয়াল
নবীর উম্মত হিসাবে হেদায়েত ও রহমত দিন আমিন ।
নবীজী বলেন সে সময় খাঁটি মুসলমান হবে নগন্য
আর আল্লাহর বিজয় তাদের মাধ্যমেই আসবে ,
ইমাম মেহেদির আগমন সংবাদে পাহাড়ের চাইয়ের , বা বরফের
রাজ্য পেরিয়ে হলেও তার সন্ধানে যাও তার সান্নিধ্য ইসলাম
আবার তাজা হবে , এবং পৃথিবীতে ইসলাম ছাড়া আর কোন ধর্ম থাকবেনা ।
জইনেক সাহাব কেরাম প্রশ্ন করলেন তাকে মমিন কিভা্বে চিনবে ।তিনি বললেন বৃক্ষ লতা পশু পাখি সাক্ষি দেবে যে তিনিই ইমাম মেহেদি ।
শয়তান রুপি দ্দাজ্জাল এমন আশ্চর্য খেলা দেখাবে যে সরল প্রকৃতির মানুষ ভুল পথে তার ছত্রছায়ায় ইমান হারাবে , সে মৃত
কে জিন্ধা করবে এবং কুফুরি তে লিপ্ত হবে ।
তার সাথে ইমাম মেহেদি আ এর যুদ্ধ বাধবে ।
বোমা বা আগ্নেয়াস্ত্র ইমাম মেহেদি আ পাহাড়ে উটে আল্লাহর নিকট সাহায্য চাইলে সব তার এক চাহনিতেই ধংশ হয়ে যাবে ।
ইশা আ চতুর্থ আকাশ থেকে নাম্বেন এবং তার সাথে মিলিত হবেন এবং ইমাম মেহেদি আ এর আদেশে দাজ্জাল রুপি শয়তান কে
ধরে এক আছাড়ে পাথরের মধ্য পিষে মারবেন ।
আসলে কিতাবে লেখা দাজ্জালের জন্ম হবে হেজাজ বা প্যালেস্টাইন বসতি থেকে যার বর্তমান নাম ইস্রাইল বা নিকট
বর্তি অদ্ধ্যুসিত অঞ্চল । তার এক চক্ষু থাকবে অন্ধ । এবং তার
সম্প্রদায় বা জাতী হবে বেদীন বা নাস্তিক ।
আর দাজ্জাল এর সমসাময়িক সময়ে ইমাম মেহেদি আ এবং ঈশা আ ও আসবে তার যম হিসাবে ।
ইমাম মেহেদী আ যে দেশেই জন্ম নিক তার টিক ৪০ বছর বয়সে
তিনি মক্কায় প্রকাশ্য অবস্থান এবং যুদ্ধের ডাক দেবেন ।
নবীজী বলেন ইমাম মেহেদি আ দুনিয়ায় আসার আগেই ৩০ বার
তার ভুয়া আগমন সংবাদে মানুষ বিভ্রান্ত হবে আর সেটাই হবে তার আগমনের আলামত ।
দাজ্জালের আগমনের পূর্বে পৃথিবীর এদন পাহাড় ফেটে
আব্রদ নামক এক বিরাট জীব ভাসবে তার লেজ হবে ৭০ হাত
লম্বা , জীবটি সারা জগত বিচরন করবে এবং দাজ্জালের আগমন
সংবাদ জ্ঞাপন করবে , মুলত যারা মুমিন তাদের জন্য হবে দিক নির্দেশ ।
ইয়াজুজ মাজুজ রা আসবে ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ আপনাকে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ
সত্য জানা সবার জন্য ফরজ
শুভেচ্ছা অসংখ্য
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
অরন্য জীবন বলেছেন: তখন আমরা কোথায় যাব??
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সমগ্র জাহানে ইসলামের বিজয় আসবে
এবং আবার মানুষের স্বাভাবিক শান্তি ও স্বস্তি আসবে ।
মেহেদি যুগ অতিক্রম করার পর আবার পাপাচারে মানুষ লিপ্ত হবে
তখন আল্লাহর রহমত দুনিয়া থেকে উটে যেতে থাকবে এবং কাল
কিয়ামত আসন্ন হবে । তখন মানুষ ভুলের জন্য অনুতপ্ত করে
চোখের জলে সাগর বানিয়ে দিলেও আল্লাহর নিকট তওবা
কবুল হবেনা ।
ধন্যবাদ
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরও + দাজ্জালের নমুনা
*******************
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: দাজ্জালের সাথে মুমিনের ঘটনা
ইমেইল
আবূ সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “দাজ্জাল আত্মপ্রকাশ করলে মুমিনদের একজন তার নিকট যাবে। পথে তার সাথে দাজ্জালের পাহারাদারদের দেখা হলে, তারা তাকে জিজ্ঞেস করবে: কোথাকার ইচ্ছায় বেরিয়েছ? সে বলবে: আমি এই আত্মপ্রকাশকারী ব্যক্তির কাছে যেতে চাই। তারা বলবে: আমাদের প্রভুর প্রতি কি তুমি ঈমান রাখ না? সে বলবে: আমাদের প্রভুর ব্যাপারে তো অপ্রকাশ্য কিছু নেই। তারা বলবে: একে হত্যা কর। অতঃপর তাদের কিছু লোক অন্য কিছু লোককে বলবে: তোমাদের প্রভু কি তোমাদেরকে তার অনুমতি ব্যতীত কাউকে হত্যা করতে নিষেধ করেনি? ফলে তারা তাকে দাজ্জালের কাছে নিয়ে যাবে। যখন মুমিন লোকটি দাজ্জালকে প্রত্যক্ষ করবে তখন বলবে: হে লোকসকল! এ সেই দাজ্জাল যার আলোচনা রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেছেন। অতঃপর দাজ্জালের আদেশে তাকে উপুড় করে শোয়ানো হবে। দাজ্জাল বলবে: ওকে ধরে তার পিঠ ও মাথায় প্রহার কর। তাকে প্রহার করার কারণে তার পেট ও পিঠ চওড়া হয়ে যাবে। সে বলবে: তুমি কি আমাকে বিশ্বাস কর না? সে বলবে: তুমি তো মিথ্যাবাদী মাসীহ দাজ্জাল। অতঃপর তার হুকুমে মুমিন ব্যক্তির মাথার সিঁথি থেকে দু’পায়ের মধ্য পর্যন্ত করাত দিয়ে চিরে দু’টুকরো করে দেয়া হবে। অতঃপর দাজ্জাল দুই টুকরার মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাবে এবং লাশকে সম্বোধন করে বলবে: উঠ। তখন সে পূর্ণরূপে (জীবিত হয়ে) উঠে দাঁড়াবে। অতঃপর (দাজ্জাল) তাকে জিজ্ঞেস করবে: তুমি কি আমার প্রতি ঈমান এনেছ? সে বলবে: তোমার সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পেল। তারপর বলবে: হে লোকেরা! এ দাজ্জাল আমার পরে মানুষের মধ্য হতে আর কারো কোন কিছু করতে পারবে না। অতঃপর দাজ্জাল তাকে যবেহ্ করার জন্য ধরবে। তখন আল্লাহ্ তা’আলা তার গর্দান থেকে গলার নিচের হাড়ের মধ্যমাংশকে পিতলে পরিণত করবেন। ফলে সে তাকে হত্যা করতে সক্ষম হবে না। শেষে সে তার দু’হাত ও দু’পা ধরে ছুঁড়ে ফেলে দেবে। এ দেখে লোকেরা ধারণা করবে যে, তাকে আগুনে নিক্ষেপ করল। বাস্তবে তাকে জান্নাতে ফেলা হলো। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: নিখিল বিশ্বের প্রতিপালকের নিকট এই ব্যক্তিই সবচেয়ে বড় শহীদ।” [বুখারী: ৭১৩২, মুসলিম: ২৯৩৮
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: ভাল লাগলো