![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- আমাকে যখন আকাশ ভ্রমণে নেয়া হল, আমি জান্নাতে প্রবেশ করলাম। তখন আমি দেখতে পেলাম, আরশের ডান পাশে লেখা আছে- “আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নেই, মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর রাসূল, তাকে আমি মর্যাদা দিয়ে সাহায্য করেছি।”
*************************
নুর নবী হযরত মোহাম্মদ সা একদা মদিনায় বৃক্ষ নীড়ে অবকাশ
যাপন করছিলেন । সুযোগ মত এক এহুদি উম্মুক্ত তরবারি লয়ে
তার উপর তাক করে চিৎকার দিয়ে বলতে লাগলেন হে মুহাম্মদ
আপনাকে এখন কে বাচাবে । নবীজী বললেন আল্লাহ
সাথে সাথে তার হাত হতে তরবারি খসে পড়ল এবং নবীজী ঐ
ইহুদির গাড়ে চেপে বললেন এখন তোমাকে কে বাচাবে । ইহুদি
কাপতে কাঁপতে বললেন আপনি ।
দয়াল নবীজী তরবারি দূরে নিক্ষেপ করে লোকটিকে বুকে জড়িয়ে
ধরলেন ।লোকটি ইসলাম গ্রহন করে নবীজীর একজন বিশিষ্ট সাহাবা হয়েছিলেন তার নাম হিশাম এবনে মুয়াজ রা
একদিন এক বাজ পাখি একটি বাবই কে দৌড়ায়ে নবীজীর দরবারে উপস্থিত , পাখিদের জবান খুলে গেল , বাবই আরজ করল
ইয়া রাছুলুল্লাহ বাজ আমাকে ভক্ষন অভিপ্রায়ে পিছু লেগেছে ।
নবীজী বাজ পাখিকে ডেকে বলল হে বাজ ঘটনা কি সত্য । বাজ
সায় দিয়ে বলল ইয়া রাছুলুল্লাহ আজ থেকে এক মাস যাবত অভুক্ত
কোন উপায়ান্তর না দেখে ঐ বাবই কেই আমি
নবীজী বাজ কে ডেকে বললে হে অভুক্ত প্রানি আমার গাল থেকে
কিছুটা মাংস তুমি নিয়ে ক্ষুদা নিভ্রিত্তি কর । দয়াল নবীজীর এহেন
কোথায় পাখিদের চোখ দিয়ে দর দর পানি গড়াতে লাগল , ইয়া রাছুলুল্লাহ আপনার নুরানি চেহারা মুবারক দেখে দেখে আমাদের
পেটের ক্ষুদা নিবারন হয়ে গেছে ,
এক বুড়ি ভারী একটা পুটুলি বহন করে খুঁটিয়ে কুড়িয়ে হাঁটছিলেন ।নবীজী নিজে তা বহন করে পাহাড়ে পৌঁছে দিলেন । বুড়িকে জিজ্ঞেসিলে বলল আব্দুল্লার পুত্র মোহাম্মদের ভয়ে আমরা পালাচ্ছিলাম । আমিই সেই মুহাম্মদ । বুড়ির সঙ্গীরা আগেই পউছেছিল , বুড়ি চিৎকার করে জানিয়ে দিলেন হে আমার কউমেরা মুহাম্মদ মানুষ নন নিশ্চয় আল্লাহর বাছুল আমি এক্ষনি
তার নিকট মুসলমান হইব । পরবর্তীতে বাদ বাকিরাও মুসলমান
হয়েছিল ।
বনের দ্বারে বৃক্ষ মাঝে এক হরিণ বাধা ছিল । জবান খুলে গেল
ইয়া রাছুলুল্লাহ আমার সদ্যপ্রসব জাত বাচ্ছা দুধ বিহনে মারা যাবে ,এক ইহুদি আমাকে বেধে রেখেছে । আমাকে ছেড়ে দিন , দুধ খাইয়ে আবার আপনার নিকট ফিরে আসব । দয়াল নবীজী
হরিণের জাবিন হয়ে তাকে ছেড়ে দিলেন । শিকারি ফিরে এসে
হরিণ না পেয়ে জিজ্ঞাসিলে । নবীজী বললেন আমি ছেড়ে দিয়েছি
তার বাচ্ছাদের দুধ খাইয়ে আবার ফিরে আসবে ।
ইহুদি আশ্চরয হয়ে বলে বনের পশু চলে গেলে ফিরে আসে সে
কথা ত আর কভু শুনিনি
ইহুদি লক্ষ্য করে হরিনির সাথে আরও তিনটি সদ্যজাত বাচ্ছা ।
নবীজীর পায়ে দরশন দেয় , আপনার জাবিনের কথা শুনে
আমার দুধের বাচ্ছারাও দুধ খায়নি ইয়া রাছুলুল্লাহ ।
ইহুদি ঘটনা দেখে সাথে সাথে কলমা পড়ে মুসলমান হয়ে যায় এবং হরিণীকে ছেড়ে দেয় ।
এমন দয়ার সাগর যার দয়া ব্যতিত দুনিয়ার শান্তি ও আখেরাতের মুক্তি লাভ কি সম্ভব ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: Sallahu alaihi wasallam.
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসংখ্য রহমত বর্ষণ হোক বান্দার উপর দরুদের বিনিময়ে
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: Sallallhu alaihi wasallam.
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহর দয়া দৃষ্টি
আমাদের জন্য সহায়
নবীজীর রহমত
উম্মতের মুক্তির উপায়
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
রেজওয়ান করিম বলেছেন: সুবহান আল্লাহ