![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
তালিকা প্রস্তুত, ‘অপারেশন ফ্রিডম’ নিয়ে মাঠে নামছে সরকার
**************************
সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশের একটি সম্মিলিত বাহিনীর মাধ্যমে জামাতী জঙ্গীদের নির্মূল করার জন্য শীঘ্রই 'অপারেশন ফ্রিডম' নামে দেশব্যাপী একটি অভিযান চালাবে সরকার। সেই সাথে বিভিন্ন নাশকতার সাথে জড়িতদের নামের তালিকা করা হয়েছে। তালিকা ধরে ধরে সাড়াশি অভিযান চালানো হবে বলে জানা গেছে। সাম্প্রতিককালে জামাত-শিবিরের ভয়াবহ আক্রমণ এবং বিশৃঙ্খলা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন মহলে নানা আলোচনা, সমালোচনা ও নানামুখি ষড়যন্ত্র চলছে। মহা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে সাধারন মানুষ।
গত দুই মাস ধরে জামায়াত-শিবিরের সারাদেশে তান্ডবলীলা চালাচ্ছে। তার পাশাপাশি বিএনপিও হরতালসহ বিভিন্ন কর্মসুচীতে সহিংসতা সৃষ্টি করছে। পুলিশের উপর চালানো হচ্ছে নারকীয় হামলা। পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে তাদের যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আবার রেল লাইনের স্লিপার তুলে নাশকতা চালানো হচ্ছে। যানবাহনের পাশাপাশি ট্রেনের বগিতেও অগ্নিসংযোগ চলছে। তাদের ধ্বংসাতক কর্মকান্ড রুখতে গেলে ভয়াবহ সংঘর্ষের রূপ নিচ্ছে। চিহ্নিত আসামীদের গ্রেফতার করতে গিয়ে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরাও আক্রান্ত হচ্ছে।
এরমধ্যে যোগ হয়েছে হেফাজতে ইসলাম ১৩ দফা দাবি বাস্তবায়নে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছে। আর এই সংগঠনকে বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগ নেতৃত্ত্বধীন সরকারের অন্যতম প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করাতে চাচ্ছে। জামাত শিবির হেফাজতিরা মসজিদের মাইকে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে এলাকাবাসীকে উসকে দিচ্ছে। সম্প্রতি ফটিক ছড়িতে সহিংস ঘটনা ঘটনার নেপথ্যে বিএনপি-জামায়াতের পরো ইন্দন রয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ।
দেশের প্রধান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুলিশ তাদের ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলছে। হরতালকারীদের ওপর একরকম বলা যায় গুলি চালাতে বাধ্য হচ্ছে। গত কয়েকদিনে পুলিশের গুলিতে যেমন অনেক লোক মরেছে, তেমনি নৃসংসভাবে পুলিশও মরেছে জামাত শিবির হেফাজতিদের হাতে।
সরকারের বক্তব্য, যুদ্ধাপরাধী হিসাবে অভিযুক্ত আটক নেতাদের মুক্ত, বিচার বানচাল ও সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে রাজনীতির নামে এমন ধ্বংসাত্বক কর্মকান্ড চালানো হচ্ছে। তাদের লাগাম এখনই টেনে ধরতে হবে। এজন্যই 'অপারেশন ফিড্রম' নাম দিয়ে সেনাবাহিনী, র্যাব, বিজিবি এবং পুলিশের সৎ মেধাবী ও যোগ্য সদস্যদের বাছাই করে একটি চৌকস বাহিনী মাঠে নামছে। এই বাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা এবং ইনডেমিনিটি প্রদান করে সারাদেশের জঙ্গীদের অপতৎপরতা বন্ধ করার জন্য মাঠে নামানো হচ্ছে।
সূত্র মতে, অপারেশন ফ্রিডম চলাকালীন সময়ে দেশে বিশেষ ধরণের জরুরি অবস্থা জারী করা হবে। ঐ অবস্থায় অপারেশন ফ্রিডমের কর্মকান্ডের খবর প্রকাশে বিশেষ বিধি-নিষেধ আরোপ করা হবে। অপারেশনের মূল উদ্দেশ্য হবে স্বাধীনতা বিরোধী, জঙ্গী, সন্ত্রসী, চিহ্নিত অপরাধী এবং ক্ষেত্র বিশেষ দূর্নীতিবাজদের দমন। এমনকি সরকারি দলের ছত্রছায়ায় যেসব লোক বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত তাদেরকেও এই অপারেশনের আওতায় আনা হবে।
গোয়েন্দাদের প্রস্তুতকৃত নাশকতায় নেপথ্যদের নামের তালিকা আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে। গত মাসেই এই তালিকার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহী বিভাগে জামায়াতের ১২৪ জন ও বিএনপির ৬৮ জন, খুলনা বিভাগে জামায়াতের ৯৩ জন ও বিএনপির ৮ জন, রংপুর বিভাগে জামায়াতের ১শ জন, বিএনপির ৮২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে জামায়াতের ১৩৯ জন, বিএনপির ১০২ জন, ঢাকা বিভাগে জামায়াতের ১৭২ জন, বিএনপির ১১৬ জন, বরিশাল বিভাগে জামায়াতের ৫৪ জন বিএনপির ১০৮ জন ও সিলেট বিভাগে জামায়াতের ৭৫ জন ও বিএনপির ৪৮ জনের নাম রয়েছে বলে জানা গেছে।
তালিকায় থাকা সবাইকে নজরদারীর মধ্যে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে অনেক শীর্ষ নেতাও রয়েছেন, যাদের বিরুদ্ধে নাশকতার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে।
তথ্য সুত্র ফেইজ বুক অনলাইন এক্ট , আব্দুল্লাহ আজাদ ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: উত্তম প্রস্তাব
সেটাই দরকার
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২
নাম দেবো না বলেছেন:
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৩
আত্মকেন্দ্রিক বলেছেন: বেশ কয়েকদিন আগের খবর। কিন্তু নির্ভরযোগ্য কোন সোর্স পাইনি।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৪
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আসার কথা ছিল, তবে সামনে আসবে কিনা নিশ্চিত নই।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বুঝা বড় দায়
এখনও সরকার নীতিগত সিদ্ধান্তে অন্ধকারে
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বুঝা বড় দায়
এখনও সরকার নীতিগত সিদ্ধান্তে অন্ধকারে
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৯
নিয়েল হিমু বলেছেন: আপনারটা ল্যাটেস্ট মনে হচ্ছে কারন এটা পুরোনো একটা খবর । তবুও আশায় আছি । কারন দরকার আছে ।
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভুয়া।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৭
অনার্য পথিক বলেছেন: ভয়ে ভয়ে মন্তব্য করছি। এর আগে ভয় পেয়ে @ কাজী মামুনহোসেন আমার বাকস্বাধীনতা রহিত করেছেন। আপনি করবেন না তো? আমি কিন্তু গালাগালি করি না। কথা বলি। কথা বলার সময় যথেষ্ট ভেবেচিন্তে বলি। মানুষের সঙ্গে যৌক্তিক তর্ক করতে পছন্দ করি। কিন্তু ভদ্রলোক ভয় পেয়ে গেলেন। এখন আমার নিজেরই ভয়, যদি আপনি দরজা জানালা বন্ধ করে মুক্তচর্চা করতে বসে পড়েন তাহলে বিপদ। কারণ অন্ধকারের চর্চা সূর্য দেখে ভয় পায়।
যাক, আমার মনে হয় সরকার সব কার্ড নিয়ে খেলছে। সরকারের প্রধান টার্গেট বিএনপি। সফলও হয়েছে। ওরা এখন গর্তের ভেতর ঢুকে গিয়ে কুই কুই করছে। কিন্তু মধ্যখান থেকে প্রজন্ম চত্বর আর হেফাজত এসে বাগড়া বাধিয়েছে। ইতোমধ্যে চত্বরটি তার দখলে নিলেও হেফাজতকে নিয়ে ভাবনায় পড়েছে। ইতিহাস বলে, দেওবন্দ গ্রুপ সবসময়ই আওয়ামী লীগ ঘরণার। ভারতেও তারা কংগ্রেসকেই সমর্থন করে সেই গান্ধীর আমল থেকে। মধ্যখানে হাফিজ্জি হুজুর রাজনীতিতে প্রবেশ করায় তাদের নিজেদের একটা প্লাটফর্ম তৈরি হয়। অর্থাৎ দেওবন্দী গ্রুপ নিজেই রাজনীতিতে পা রাখে। কিন্তু সবাই নয়। সেখানে তাদের মধ্যে যারা সুফি ঘরনার তারা হেফাজাত গ্রুপ। এখন চত্বরওয়ালা নাস্তিকদের (অবশ্য ওদেরকে আমি উচ্চমানের নাস্তিক মনে করি না। এরা ফ্যাশনার নাস্তিক, তাত্ত্বিকভাবে নয়) কর্মগুণে হেফাজত বেরিয়ে আসে। সুযোগটা নেয়ার জন্য বিএনপি-জামাত হাতছাড়া করবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আওয়ামী লীগও প্রতিযোগিতায় রয়েছে। তারা বিভিন্ন কৌশলে তাদেরকে হাত করার চেষ্টা এখনো অব্যাহত রেখেছে। কোনোভাবেই সফল না হওয়াতে এদেরকে তাদের বাম গ্রুপ (আওয়ামী লীগের) উসকে দিচ্ছে বারবার। এই উসকানিতেই সরকার সফল হতে পারছে না।
এখন সরকারের জন্য বুমেরাং হবে এদেরকে জামাতী বানানো কর্মে লিপ্ত হওয়া। কারণ জামাতে ইসলামের গ্রামে গঞ্জে এতো জনপ্রিয়তা নেই। আছে শহরকেন্দ্রীক কিছু ব্যবাসয়ী, শিক্ষিত আধাশিক্ষত মানুষদের মধ্যে। হেফাজত হলো সেই জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী যারা রোজ আনে রোজ খায়।
আমি মনে করি এদেরকে সরকার পলিটিক্স এর দিকে ঠেলে দিয়ে নিজেরই ক্ষতি করছে। যখন বিএনপি-জামাত কিছুই করতে পারছে না, তখন এদের ছত্রছায়ায় খানিকটা তারা অনুকূলে চলে আসবে। সেনাবাহিনীর লাটিয়াল দিয়ে এদেরকে দমন করা যাবে না। কারণ সেনাবাহিনীর বাবা-মামারা সাধারণ সৈনিকের বাবা-মা-চাচারা এদেরই অনুসারী।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তাত্ত্বিক কথা শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৭
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
প্রজন্ম মিলিশিয়া বাহিনী চাই!
অব্যাহত নৈরাজ্য দমনে ঢাকায় ও আক্রান্ত ৯ টি জেলায়, প্রতিটি থানা ভিত্তিক লাঠিধারি মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করা দরকার,
Click This Link
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৯
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: এমনকি সরকারি দলের ছত্রছায়ায় যেসব লোক বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত তাদেরকেও এই অপারেশনের আওতায় আনা হবে।
গোয়েন্দাদের প্রস্তুতকৃত নাশকতায় নেপথ্যদের নামের তালিকা আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে। গত মাসেই এই তালিকার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহী বিভাগে জামায়াতের ১২৪ জন ও বিএনপির ৬৮ জন, খুলনা বিভাগে জামায়াতের ৯৩ জন ও বিএনপির ৮ জন, রংপুর বিভাগে জামায়াতের ১শ জন, বিএনপির ৮২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে জামায়াতের ১৩৯ জন, বিএনপির ১০২ জন, ঢাকা বিভাগে জামায়াতের ১৭২ জন, বিএনপির ১১৬ জন, বরিশাল বিভাগে জামায়াতের ৫৪ জন বিএনপির ১০৮ জন ও সিলেট বিভাগে জামায়াতের ৭৫ জন ও বিএনপির ৪৮ জনের নাম রয়েছে বলে জানা গেছে।
বুঝা গেল ব্যাপক নিরপেক্ষ অপারেশন হবে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তাই তো মনে হয়
ধন্যবাদ
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০২
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: গোয়েন্দাদের প্রস্তুতকৃত নাশকতায় নেপথ্যদের নামের তালিকা আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে। গত মাসেই এই তালিকার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহী বিভাগে জামায়াতের ১২৪ জন ও বিএনপির ৬৮ জন, খুলনা বিভাগে জামায়াতের ৯৩ জন ও বিএনপির ৮ জন, রংপুর বিভাগে জামায়াতের ১শ জন, বিএনপির ৮২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে জামায়াতের ১৩৯ জন, বিএনপির ১০২ জন, ঢাকা বিভাগে জামায়াতের ১৭২ জন, বিএনপির ১১৬ জন, বরিশাল বিভাগে জামায়াতের ৫৪ জন বিএনপির ১০৮ জন ও সিলেট বিভাগে জামায়াতের ৭৫ জন ও বিএনপির ৪৮ জনের নাম রয়েছে বলে জানা গেছে।>>>এদের কি গুম করা হবে ? না হলে ধরে জেলে দেবার জন্য তো পুলিশই যথেষ্ট ।
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০২
আব্দুল মোমেন বলেছেন: যদি আসে তাহলে তারা ঠিক লাইনে থাকবে তো ! তবু আসুক।
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৪
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আমিও চাই সরকার চরমপন্থা অবলম্বন করুক। কারন চরমপন্থা অবলম্ব না করলে সিচুয়েশন ঠিক হবে না। আরেকটা ব্যাপার সরকার যদি চরমপন্থা অবলম্বন নাই করে তো পরবর্তী সরকার আসলে এই সরকারের লোকজন-রে বাশঁডলা কেমনে দিবে? সো ঐ বাশঁডলা রে জায়েজ করতে এই সরকারের এখন একটু হার্ডলাইনে যাইতে হবে। আর এখন তো ইন্টারনেটের যুগ। এই আমলে কে কি কাজ করলো সব রেকর্ড থাকবে। সব ঘাঁটা-ঘাটিঁ হয়ে যাবে।
খালি আরেকটা কথা বলি শেখ হাসিনা ইন্ডিয়ার উপর ডিপেন্ডেন্ট হইতে পারে কিন্তু ইন্ডিয়া কিন্তু শুধু হাসিনার উপর থাকবো না। সো আপা সারা দুনিয়া ছাইড়া খালি হেদেরে তেল দিলেও কোন লাভ হইবো না। আার এই দেশের জনগন যে কি চিজ উনি মনে হয় বুঝতে পারেন নাই। মোঘল শাসকরা পর্যন্ত হিমশিম খাইতো এই দেশ নিয়া।
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: আল্লাহ রহমতে যদি অপারেশন ক্লিনিং আগাছা যদি বাহির হইত ! তাহলে সব রাজনৈতিক দলকে আগাছা বানানো যেত!
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২১
বর্ণান্ধ বলেছেন: ভালো। একটা টীম সাইবার ক্রাইমগুলো দেখলে ভালো হত।