নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

শরতের কবিতা

২৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

শরতের আগমনী



************** শরতের সুচনা

****পরিবেশ বন্ধু কবি



গুড়ি গুড়ি মেঘ

বহে কভু মৃদু মন্দ হাওয়া

নদীর কুলে ঢেউ এর আঁচড়

মমতা ধুয়ে মাটির কুল খুজে পাওয়া

কাশবনে সাদা রেশমের ঝাড়

বকের ডানায় মিশে একাকার

কৃষাণের চোখে সবুজ ফসলের দোলা

স্বপ্ন আনে জাগে খুশি অন্তরে

মাটে মাটে কলমি লতা আর শাপলার ভেলা

তরুণ তরুণীরা সেথা ছুটে আনিবারে

ছেলেরা ধরে মাছ জাল নদে ফেলে

বালিকার কলসি ভেসে উটে জলে



কভুও কখন ও আকাশে রঙ ধনু সাজে

বিজলি হটাৎ মিলায় মেঘ ভরা সাঝে



দূর পানে চাহিয়া কভু ভাবুকের মন

শরতের চিত্র আঁকে তাই হেরিয়া নয়ন ।।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: ভাল লিখেছেন পরিবেশ বন্ধু!

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ
নিকে আসার জন্য

২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
ভাললাগল শরৎকাব্য...

ধন্যবাদ...

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাললাগল জেনে আনন্দিত হলাম
ধন্যবাদ বন্ধু

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৩

রাইসুল নয়ন বলেছেন:


অসাধারণ অসাধারণ এবং অসাধারণ!!
প্রিয়তে নিলাম!!!!
আপনার মাথা ভালো কবি,
হাত পা ছেড়ে লিখতে থাকুন।
আপনার কোন কবিতার বই থাকলে লিংক দিবেন আর সংকলনে এবার আপনার কবিতা চাই।

পোস্ট দেন তাড়াতাড়ি।

৩০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু
কবিতার বই প্রকাশ হলে
ইমেইল টা দিলে সুবিধা হত । অনলাইনে আমার বেশ কয়েকটা বই প্রকাশিত হয়েছে ।।
ফুলেল সুভাস , অচেনা ভারি মুখ , মন মহুয়া সহ অসংখ্য গান , উপন্যাস নাটক , গল্প বিচিত্রা ও ইসলামী বই ।
শুভকামনা থাকল ।।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: কবি, আজকে এখনো পর্যন্ত আপনার কোন কবিতা না পেয়ে বড় অস্থিরতায় আছি। প্লিজ কয়েক্টা কবিতা দেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেক কবিতা , ধন্যবাদ

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কাব্য , সখি ভালবাসা কারে কয়
****************

৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: Mashud Rana

কাব্য , সখি ভালবাসা কারে কয়
রচনা , এম জিল্লুর রহমান মাসুদ রানা
জন্ম ৬/১০/ ৭৭ ইং
গ্রাম , সৈয়দ পুর , ইউনিয়ন ,সেলবরস , বাদশাগঞ্জ ,
জেলা সুনামগঞ্জ , সিলেট , বাংলাদেশ ।
পিতা , দেওয়ান আলি ।
মাতা , মোছা শামছুন নাহার মাহমুদ ।।

এক নজরে পরিবেশ বন্ধু লাইফ স্ট্যাটাস

********************

****** লেখকের অনলাইনে প্রকাশিত বই এর তালিকা ,
কবিতার বই সংখ্যা ***
******************
সত্যর মুক্তি ,
ফুলেল সুভাস ,
অচেনা ভারি মুখ ,
বাংলার হৃদয় ।

উপন্যাস ***

প্রিয়তার ছায়া
, ভাঙ্গা গড়া এ সমাজ ।
নাটক ***
, দেশ গড়ার সংগ্রাম ।
গিতিকাব্য ***
প্রিয় জেনে নিও
, গ্রামিন লোকজ কথা ।
কাব্য ***
মন মহুয়া ।
গবেষণা গ্রস্থ ***
ইসলাম মানবের মুক্তি ।
*** নুর নবী হযরত এবং আউলিয়া কেরামের হেদায়েত প্রসঙ্গ ।
বাংলার লোকগাথা , ও গ্রামবাংলার গল্প সমগ্র সহ সাহিত্যর সকল বিভাগে ।
সম্পাদক *** একুশে ম্যাগাজিন
" উদ্ঘাটন ও সুচেনা বার্তা ।
আহবায়ক সংঘটক
*** কবি সমাজ বাংলাদেশ ।
সংশ্লিষ্ট
জাতীর প্রেস ও ইন্টারন্যাট অনলাইন অফলাইন সমন্বয়
কমিটি ।

ফিলিস্থিন শিশুদের মুক্তি ও স্বাধীনতা প্রসঙ্গ
***********
আজি আহবান
শিশু হত্তা আর রক্তের দাবানল গাজায়
এই বুঝি মানবতা ধিক্কার হিংশ্রতায়
আর কত নিরপরাধ হবে অহেতুক বলি
কি দুষ নিস্পাপ কচি শিশুর রক্তের হোলি ।
বিশ্ব বিবেকের নেই কি চেতন হুস
অন্যায় এ যুদ্ধ মরে কত নির্দোষ ।
অন্যায় এ সমরে বাড়ে ধংশ পাপ
স্বর্গ চাও মানব কেমনে পাবে মাফ ।
দেখে এ দৃশ্য জগতের যত প্রান
চিৎকার করে আর ধিক্কার দেয় ক্ষন ।
বন্ধ হোক প্রহসন জালিম আর যুলুমের
প্রতিবাদি আওয়াজ তুল নিথ্যা সমরের ।
মানুষের বুদ্ধি যদি অজ্ঞানে পায় লোভ
ধিক তাদের প্রতি মানুষের বাড়ে ক্ষোভ ।
বার ***
বার এর পাল্লায়
শতাব্দি ঘুরে
বার দিন বার মাস
নিকটে না দূরে ।
আসলে বিধাতার
দেয়া সময় সবই ভাল
জীবনের হিসাব মিলায়ে
তার সত্য পথে চল ।
ভাল চিন্তা ভাল মন
ভাল উপায়
গড়ে তুলে উন্নত শীর
এ বিশ্ব মেলায় ।

২৮কবিতা অনির্বাণ সৃষ্টি * এম,জি,র,মাসুদ রানা
আমি এক ঐতিহাসিক বজ্র দৃষ্টি
নব প্রান উল্লাস কম্পমান সৃষ্টি
অন্যায় অহং এর সমাজ করি চূর্ণ
ভাংগি ভ্রান্তি আনি শান্তি পরিপূর্ণ ।
আমি জাতীয় বীর বজ্র কণ্ঠ জনতার
আনি বিপ্লব দুনিরবার
মিছিল মিটিং সাহিত্য সভায়
ঐক্য ঘড়ি সুবচন ও ভাষায় ।
আমি সুর সম্রাট গানে গানে ফুটাই চেতনা বাণী
আমার সাথে মিতালি গড়ে
যত শিশু কিশোর নিরব অভিমানী ।
কল্প কাহিনী কত কাব্য কবিতায়
থাকব জেগে চির প্রহর সুনির্মল ছবি হয়ে বাংলায় ।
আসবে যত নব নবিন শপথের প্রভাত লয়ে
তাদের বুকে বিদ্যাপ্রদীপ দেব জ্বালায়ে ।
ওঁরা আনবে জাগরন গড়বে এ দেশ
আমি ছবির মত সাজাব সুন্দর পরিবেশ ।

প্রশ্ন বিদ্ধ জাতি

জানিনা কেমন কারসাজি.
কি বা ভাওতাবাজি.
আবার চালবাজ
কিসের ভয়াল আওয়াজ.
কি হতে কি হয়.
মনে লাগে ভয়.
যদি বাড়ে আবারও সন্ত্রাস.
দেশ ও জাতীর বুকে মহাসর্বনাশ.
এখনই এর চাই হওয়া বোধ.
কেন অহেতুক দাঙ্গা.
কার বিরুদ্ধে কে নেবে প্রতিশোধ?

আমি বিদ্রোহী কেন ?
********************

আমি দেশের লাগি অনেক ভাবি সৃষ্টিতে
সব ক্ষেত্রেই আমার মিশে রয় অবদান
আর স্বার্থান্বেষী মহল দুর্নীতিতে হয় চ্যাম্পিয়ান ।

আমি দেখাই আইনের দিক নির্দেশ
আর জালিয়াতি মহল ভঙ্গ করে আইন

দেশের বাজায় বার টা উল্টো ধরে ফাইন ।

আমি সাম্য ও ন্যায়ে গড়ি একতায় শুশিল সমাজ
আর ভণ্ডরা নিজ স্বার্থের জন্য ঘটায় জঞ্জাল
মানুষের মনে দেয় যাতনা আনে কুমির কেটে খাল ।

আমি সত্য কথা জনতার কানে দেই তুলে
বিভ্রান্ত মিথ্যাবাদিদের গাঁ জ্বলে ।


আমি লেখক সেটা মজ্জাগত সবার জানা
মতলব বাজ রা কয় বেটা ভণ্ড অচেনা ।

আমি দিলাম দুলাইন উগ্রে খাসা
কয় বেটা আস্ত পাগল কোথায় যে বাসা ।

আমি গেলুম বিদ্যালয়ে দেখাই নজরুল এর ছবি
হল প্রমানিত এই সেই বিদ্রোহী কবি ।

৩ । যা সত্য তাই
ম । মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া শাহি

রাখি ঝাঁকড়া চুল বাবরী দুলানো
অনেকেই কয় বাউল শুনাও গান মন ভুলানো ।
মনে মনে হাসি অবিনাশি সুর তুলে
পাটকের মন জুগাই মমতা খুলে ।

ধর্মের বয়ান শুনে অনেকেই কয় মাওলানা
অনেকেই দেয় দাওয়াত ,করি গিয়ে প্রার্থনা ।
অনেক শিশুরা নিস্পাপ আবেশে গা ঘষে
গল্প কাহিনী যাই শুনিয়ে ওরা ফুলের মত হাসে ।

আর অনেকেই কয় খেয়ে দেয়ে নেই কাজ
কি করে বুঝাই বিদ্রোহী এ মন গড়ে লয় সুসভ্য সমাজ ।
মানুষ অশান্ত আর কত রবে বাক স্বাধীনতা রুদ্ধ
বিদ্রোহী মন চিৎকার দিয়ে উটে , কেন মিথ্যা অন্যায় এ যুদ্ধ ।

কবিতা * নববর্ষ এম,জি,র, মাসুদ রানা ।
১লা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষ্য


নতুন দিনের নব বারতায়
নব সৃষ্টির উচ্ছল দ্বারায়
হে নববর্ষ এস এস এস
সব ভালয় সব আঙ্গিনায় /
উটুক হ্রদয়ে কুসুম ফুটে
প্রানের জাগরন ও বাংলা তটে
সজিবতা আসুক মাটে মাটে
নব দিগন্তের নতুন সম্ভবনায়

আমারও জাগে মরিবার সাধ
***************

অনেক আধার হল এবার
এখন সাধ শুধুই মরিবার
কবে জানি হয়েছিল ভোর সেকথাও আজ গেলাম ভুলে
মৃদু মন্দ বাতায়নে জানালার দ্বারে অশথের ডাল ফুড়ে বারবার
নিশুতি পেঁচার অনাহুত চিৎকার

তবে কি সময় এল ঘনিয়ে জীবনের হিসাব লুফে নিতে
তন্দ্রাচ্ছন্ন আকাশ গেঁড়া টুপ খুলে
উঁকি দেয় ইন্দ্রাণী শশী
হালকা বাতাসও আজ স্পর্শ করে শিরদাঁড়া
ভুল সবই ভুল যেকথা জানান দেয় মনে
ক্ষনিকের জগত বড় ভিসময় অন্ধকার মনে হয়

তবে কেন সাধ নিঃস্বার্থ গমনে যে ঠিকানা না ফেরার
সেই অমৃত অদৃশ্য লোকে নিজেকে হারাবার ।

ভালোবাসার অনুকাব্য

কে সে চিনিনা
মনে হয় ভাবুক
ঘন চুলের ভাঁজে
লুকানও তার মুখ

ভেবে হই সারা
তার মত দেখা
সে ছাড়া আজ
আমি বড় একা

আপন জেনে হে
ভাবলে যদি সাথি
তবে কেনে লুকুচুরি
বন্ধু ভালবাস অতি

শ্রমের মর্যাদা
******************
এম , জি, আর , মাসুদ রানা


কত ভালবাসা কত মমতায়
গড়ে উটে জগত তাদের শিল্পছোঁয়ায়
শক্ত কটিন ইট ওরা ভাঙ্গে
পুস্কা পড়ে গাঁয়
ধরে হাল খাটে নিপুন কারিগরে
দুর্বার স্বপ্ন সাজায় ।

ধুকধুক শ্রম কিনাঙ্ক প্রান ভাঙ্গে মরিচিকা
ওরা তিলে তিলে নিঃশেষ হয়
গড়ে রাজপথ সৌধ সমাধি আর অট্টালিকা
রুদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে
ধরনিরে কভু করে বরণীয়া
আর মরে বিলাসিদের নিষ্পিষ্ট যাতাকলে

দুবেলা দুমুটুঁ অন্ন তাও জুটেনা ললাটে
যদিও অক্লান্ত খাটে ।

ওরা কাজ করে মনের মাধুরী মিশিয়ে
দেশের তরে নগর শহর বন্দর সাজায়
প্রহর গুনে গুনে
রাঙ্গে ধরণী কভু ওদেরই লৌহ খুনে
শক্ত মুষ্টিতে হাতুড়ি শাবল গাইতি কভু
বং বেরংগের লয়ে হাতিয়ার
দিগ্বিজয়ে দেয় পাড়ি বানায় সামুত্রিক জাহাজ
লঞ্চ স্টিমার আর মহাশূন্যর যাত্রী নানা আবিস্কার ।

ওরাই মাটে সোনা ফলায় বিকিয়ে দিয়ে দেহ
তোমরা কারা স্বার্থ লোভী সুখের স্তব গাহ ।

পরখ করে দেখ
অধিকাংশ তাদের নেই একটু মাথা গুজার টাই
নাই বিছানা , শিতের কাপড় , ঔষধ পত্র , ভুগ বিলাসের ঘর
এমনকি কখনও জুটেনা অন্ন দানা তাও ।

ওরাই খাটি সোনার মানুষ তবু দেখি
ওদেরই মুখে স্নিগ্ধ ভরা হাসি ললাট আভায় দিপ্ত ক্ষনে সাজে
হে প্রিয়জন নিরেট ভালবাসা পাবে ওদের মাঝে
যদি শান্তির স্বর্গ চাও সব ভুলে মাথানত কর ওদের শ্রদ্ধাভরা কাজে ।

প্রিয় যারে দেখিবারে পাই অজানায়
************************
পরিবেশ বন্ধু কবি

একদিন যার মুখ আধারেও চাঁদ হত
ভোরের কাহনে সাজত শিশিরের ঝাঁক
দূর্বাঘাসে আর কলমি লতায়
চোখের ভাষা হয়ে আঁকিত শাঁক
আল্পনা হত দুরের দিগন্তে
পাখির ডানায় হত মনের ময়ূর
নদীর বুকে হত সূর্য ইন্দু
রাখালিয়া সুরে হত বেদনা বিধুর
সেই সে নয়না আজও কল্পনায়
বৃক্ষ নীড়ে সাজে ফুলের কুঁড়ি
জানিনে হে সৌরভী হৃদয়ের কুহরে
আমার আঙ্গিনায় খাও গড়াগড়ি ।

আজি অজান্তে তুমি সিমানা ছাড়িয়ে
দুল খাও কার বা বাগান বাড়ী
মনে পড়ে যায় কত আপনায়
দিতে সুর ভাললাগা হত কত না আড়ি ।

আজি তোমায় নিয়ে
পরিবেশ বন্ধু কবি


হে অভিমানী
কাব্য ফুটে আজি আখির পাতায়
অনিন্দ্য সুন্দর ও পুস্প আভায়
পাপড়ি মেলে তুমি তাকাও যতনে
আমার হৃদ আঙ্গিনা সাজে কত রঙিন
মনে হয় তোমাকে কত যে চিনি

হে স্বপ্ন দ্বিচারিণী
প্রজাপতির মত যাও যখন ছুটে
সাগরের ঢেউ যেন তরঙ্গে ফুটে
মনের দিগন্তে রবি উটে
দিয়ে সাড়া আবেশে লগন হানি
হে হৃদয়ের রানী

হে স্বপ্ন মায়াবিনী
পুস্পের মত ছড়িয়ে রূপ
আকুল মনের ঘ্রানে সাজও অপরূপ
কুসুম কলি রাঙায়ে ক্ষনে
পাই তাই মুটুঁ মুটুঁ ভালবাসা আর যত গ্লানি
এঁকে দাও জানি


হে মোহিনী
কত স্বপ্নের ধুয়া উটে হৃদয়ে
কাব্য সাজায় কবি তোমায় নিয়ে
অজানাকে করে জয় হে প্রেমময়
ঘটমান হয় জানি
নানা কাহিনী
Photo: আজি তোমায় নিয়ে পরিবেশ বন্ধু কবি হে অভিমানী কাব্য ফুটে আজি আখির পাতায় অনিন্দ্য সুন্দর ও পুস্প আভায় পাপড়ি মেলে তুমি তাকাও যতনে আমার হৃদ আঙ্গিনা সাজে কত রঙিন মনে হয় তোমাকে কত যে চিনি হে স্বপ্ন দ্বিচারিণী প্রজাপতির মত যাও যখন ছুটে সাগরের ঢেউ যেন তরঙ্গে ফুটে মনের দিগন্তে রবি উটে দিয়ে সাড়া আবেশে লগন হানি হে হৃদয়ের রানী হে স্বপ্ন মায়াবিনী পুস্পের মত ছড়িয়ে রূপ আকুল মনের ঘ্রানে সাজও অপরূপ কুসুম কলি রাঙায়ে ক্ষনে পাই তাই মুটুঁ মুটুঁ ভালবাসা আর যত গ্লানি এঁকে দাও জানি হে মোহিনী কত স্বপ্নের ধুয়া উটে হৃদয়ে কাব্য সাজায় কবি তোমায় নিয়ে অজানাকে করে জয় হে প্রেমময় ঘটমান হয় জানি নানা কাহিনী

*** জন্মদিনের কথা

এই দিন হোক চির রঙিন.
জগত হয়েছিল তাই কত সুন্দর.
১ম আওয়াজ লয়ে রোধন অন্তর.
হেসেছিল আলো কত মিষ্ট লগন.
সেই সে স্মৃতি জানি অজান্তেই.
তাড়িয়ে বেড়াবে সব সময়েই.
আজি তাই শুভেচ্ছার সুখ স্তব লয়ে.
জানাই অনন্ত ভাল দিনের বাসনা হৃদয়ে.

শুভ জন্মদিন
নব বারতায়
সুখ উল্লাসে হাসুক.
সব সময়

দেশ মাতা তোমার শান্তি চাইয়া / আমি কবি শুধুই ছবি গিতি কবিতা
এম , জি , আর মাসুদ রানা

সোনার কবি জীবন অঙ্গার হইল গো
দেশ মাতা তোমার শান্তি চাইয়া
কত সুখের উৎস লুকাইল দেখলাম না তাকাইয়া গো ২
দেশ মাতা তোমার শান্তি চাইয়া ।

ফাগুন গেল ফুলের ঘ্রানে
তারুণ্যর নয়নে
ভালবাসার মানুষ গেল
আশার প্রদীপ বুনে
কত স্বপ্ন উড়াল দিল না রাখলাম জাগাইয়া গো ২ দেশ মাতা '''''''''
সমাজ সেবায় দিলাম প্রান
উজার করে ঘর
নিজে কত কষ্ট করেও
তাজা রাখতাম অন্যর অন্তর
তাতেই মনে শান্তি ধরত কি আনন্দে মজিয়া গো ২ দেশ '''''''''
কেমন সময় আইল মনা
সে স্মৃতি মনে পড়ে
ভয় লাগে কেন জানি
গভীর ও অন্তরে
হিসাব মিলাতেই দেখি বেলা যায় বহিয়া গো ২ দেশ '''''''''
শাপলা চত্বর রনক্ষেত্র কার কিসে লাভ.
**********************

হেফাজত নামে ছুটে আসে বহু মুসলিম.
লয়ে কিছু দাবি.
সরকার এর অনুমতি ছিল, তবে কেন যুলুম.
কে নাড়ায় কলচাবি.
দফায় দফায় উত্তাল রূপ , সংঘর্ষ আর হামলা.
আশপাশ এলাকায় জ্বলে ভয়াল আগুন.
লাটি আর ইট পাটকেল এর আঘাতে.
আর পুলিশের টিয়ার সেল রাবার বুলেটে হল কেহ খুন ।.

কে মারে কারে মাঝখানে সন্ত্রাসী দের উদ্ভব.
দোকান পাঠ লুট.
সব রকমের মানুষেরাই অহেতুক দাঙ্গায়.
ফেল বড় ছুট ।.
আর রাজনৈতিক বিভিন্ন দল তাই লয়ে.
করে সমালোচনা
এই কি মানবতা , এই কি রাজনীতি.
আতংকে জনতার মুখ আজ বড়ই অচেনা ।.
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে কবিতা
************************
*মায়ের দোয়া * এমজি,র, মাসুদ রানা

মধু ভরা এমন হাসি কোথা খুজে পাই
জগতে মা , তোর তুলনা যে নাই
সকল শুন্য তোমা ছাড়া
তোর হাসি যে চাঁদ তারা
দেখলে একবার হাসির সে মুখ
জুড়ায় যে অন্তরা
আমি দেখব এমন মধু হাসি নয়নে সদাই ।
কাছে থাকলে প্রদিপ জ্বলে
না দেখলে আধার
শুনে তোমার মধুর বানী
প্রানে আঁকি আসার সঞ্চার
থাকলে সাথে মায়ের দোয়া , কোথাও ভয় নাই ।
ভাললাগার গান ***
সকল ভাল কখন কোঁথায় লাগে
যেখানে প্রাণেরও আনন্দ জাগে ।

যারা হাসি খুশী উল্লাসে মেতে রয় দিনমান

নাছে গায় স্বপ্নেরা ভেসে রয় অনুক্ষন
হেথা মন হয় আপন ভাসে অনুরাগে ঐ
কথা যত হৃদয়ে তুলে সুর ঝংকার
চিত্ত মোহিত হয় সাজ ধরে আপনার
মনে মন খেলা হয় তাই নব বাগে ঐ

হৃদয়ে কার ছায়া ভাসে
****************
পরিবেশবন্ধু কবি


শেষ বিকেলে হটাৎ দেখা
ক্লান্ত এক মেয়ে
বন্ধু ভেবে তাই সে ক্ষনে
অবাক রইলাম চেয়ে
শুভেচ্ছা আর হলনা তায়
লুকায়ে গেল বেলা
আকাশ জুড়ে দেখি শুধু
তার লুকুচুরি খেলা ।
পাখির ডানায় রঙিন ঝালর
আসে আওয়াজ কানে
হৃদয় পাতা উল্টে খুজি
তারি নিঃশ্বাস মনে ।।

শ্রাবন দিনে পড়ে মনে
********পরিবেশ বন্ধু কবি

শ্রাবন ও ঘনায় , আকাশেরও গায়
সাদা সাদা মেঘের ও পাল
ঢেউ খেলে তায়
বিচিত্র রঙে সাজে গহন অবেলায়

ঝাকে ঝাকে পাখিরায়
দূর দিগন্তে উড়ে যায়
কোন সে অজানায় খুজে ফিরে ঠিকানা
নদীর কিনারে কিশোরীর কাল চুল
আবেশ রাঙায় জলের ও ছায়ার
স্বপ্ন ফেরি করে পাখির ডানায় ঐ

মাঠে আর বনে , ফুল ফুটে তায়
বাহারি সজিবতা লতা পাতায়
প্রজাপতি মেলে দেয় পাখা
ঝিকমিক ভাসে রোঁদ প্রক্রিতির গাঁয়
ভাবুক এর মন তাই অনুক্ষন
ফুলে ফুলে বালিকার মন রাঙায় ঐ

একটা প্রেম কাব্য
******* পরিবেশ বন্ধু

খুব খুব যতনে
আঁকা সে নয়নে
যার সাথে ঘটে লেনাদেনা
চাঁদনি জুছনায়
প্রেমের মোহনায়
মনের মাঝে তার ঠিকানা ।।

বড় আভিমান করে
যখনি সে যায় দূরে
মনের রশি তারে ছাড়েনা
মুখের হাসির আভা
ছুঁয়ে যায় মনোলোভা
কে সেই ভারি মুখ অচেনা ।।

যুগ যুগ সেই ছবি
লয়ে ভাসে মনের দাবি
তারে নিয়ে ঘটে কত ভাবনা
যদি সে হারিয়ে যায়
মন তারিয়ে বেড়ায়
রহস্য লোকে সে যে আপনা

তাই চাঁদ ডেকে ডেকে
জানায় আলপনা এঁকে
নিমিষে উদয় হয়ে
মন কাব্যর পরিচয়ে
আজও তার নাম বুঝি জানা হলনা
সেই সাথি দিবারাতি ঘটায় ছলনা

হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে
****************
পরিবেশ বন্ধু
***********
** : জীবনের হিসাব মিলাতে চল যাই হিমু সেজে
এম , জি, আর , মাসুদ রানা

মহাকাব্য লিখতে বসি নিঝুম রাতে একা
আঁখি মাঝে ভাষার ঝালর নাছে স্বপ্ন কেকা ।
বাঁশ বাগানে জুনাক জ্বলে ভাসে আধার রাতি
সন্ধ্যা ক্ষনে নিভিয়ে রাখে দুঃখ বুড়ীর বাতি ।
সারাদিন মান ছুটে খেটে যা করে সঞ্চয়
নেয়না কেউ খবর একলা রাধে খায় ।
নেড়ি কুকুর বুড়ীর সাথি সেথা রয় পড়ে
ধুলুবালি শুকনো পাতা ঘরটি নড়ে বড়ে ।
বাসন কুশন সেই আমলের মান্দা জীর্ণ অতি
বাকা ডালের লাটি ছাড়া নেই যে চলার গতি ।

মজার বিষয় হিমু একদিন সে ঘরে গিয়ে
ডাকলে আছ কেহ যাই একটু জিরায়ে ।
বুড়ি অবাক মহানন্দে অথিতি এক খাসা
নিশ্চয় স্বর্গ দুত এবার পুরাবে মনের আশা ।
শুন দুত ভাঙ্গা কুটির এমন দশা ছিলনা মোর
বাড়ি ভরা মানুষ ছিল আর অভিজাত ছিল ঘর
বাবা ছিল শৌখিন অতি দৌড়াত টাট্রু ঘোড়া
মা ছিল বুদ্ধিমতি একাই সরব রাখত পাড়া
ভাইয়েরা ছিল বীর কেশরী উচু বুকের পাটা
কেঁউ ছিলনা জুড়ি তাদের সব থাকত ভয়ে সাঁটা ।

হিমু কহে অহে বুড়ি বকছ আমায় পেয়ে
কান ধরেছি ভুল হবেনা গেলাম দিক হারিয়ে
বনে বনে ঘুরে ঘুরে কতই খেলাম চেকা
অবশেষে মিলল এসে আচ্ছা তোমার দেখা ।
যদি পার উদ্ধার কর দিয়ে ঘটা জল
দম বুঝি আটকে গেল খেয়ে শুকনো ফল ।
বিশ্বাস হয়না এই দেখ জামা ছেড়া কাঁটার গাঁরে
সাথিরা সব আমায় ফেলে ফিরল কলের নায়ে
আমি কবি আঁকতে ছবি বেড়াই মুক্ত মনে
আখির পাতায় আঁকা যা লিখি অনুক্ষনে ।

বুড়ি কহে আশা ছেড়ে ভেঙ্গে এহেন ভুল
লেখক তুমি উদাস কেন ? আউলা মাথা চুল
দিক চিনাবে নব নবীনের স্বপ্ন জ্ঞান জ্বেলে
দিক ভুলে সেই তুমি ভাঙ্গা কুটিরে এলে
একটু হাওয়ায় ঘর উড়ে যায় আবার তা বাধি
এমনি করে কতদিন কাটালুম একলা নিরবধি
বৃষ্টি এলে ভিজে যাই কভু থাকি ঝাঁকড়া ঝুপে
মশায় খায় শিতে ভুগি অধর কভু কাঁপে ।
বনের পশু মাঝে মাঝে দিয়ে দেখা ছুটে
উদাস হাওয়া ফুল পাখিরা তাই দেখে মজা লুটে ।

হিমুর পিপাসা উভে গেল শুনে বুড়ির ব্যথা
আবার কহ সেই সে দিনের সুখের যত কথা ।
দুচোখে জল টলমল কহে বুড়ি বাবা তুমি বাঁচ
বহুদিনের পরম আত্মীয় যেন খেই হারিয়ে নাচ ।
সেই সে দিনে এই বুড়ী থাকত কত নয়ন মাঝে
মিষ্টি কথা কইত কেহ ভাবুক রাঙ্গা লাজে
পথের যুবা শিস দিত শুনায়ে গানের কলি
নিত্য যেতাম পাটশালায় হেথা জ্ঞান প্রদিপ জ্বালি
আসবে কবি এক গুনিজন বিদ্যালয়ে জেনে
সাজিয়ে দিলাম সারাটি গাঁ মোরা মিলে কজনে ।

ভাষা জ্ঞান স্মৃতির আল্পনা হিমু শুনে ভাবে
এমন মানুষ কেমন হল না বুঝি তবে ।

আমার বাংলাদেশ

********* এম , জি , আর মাসুদ রানা

তুমি দেখেছ কি ভোরের আলোয়
মেটূ পথের রাঙা ধুলোয়
স্নিগ্ধ সবুজের পল্লী কেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
তৃণলতায় ঝরে শিশির কনা
মাঠে মাঠে সাজে সবুজ সোনা
বনে রয় ফুল , ফলের গুচ্ছ কেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
নদীর তীরে মাঠের পাড়ে
গ্রামবাংলার চিত্র নজর খাঁড়ে
বৃক্ষ শোভিত পত্র পল্লবে অপরূপ বেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
কতই মমতা ঘেরা স্বপ্ন রাশি
পাখিদের গান আর রাখালিয়া বাঁশি
কভু বা ছড়ায় সুরের আবেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
পাহাড় , সাগর , অরন্য ছায়ায়
মনোরম সাজ আর বিচিত্রতায়
রূপে মনোহর তার বর্ণীল কেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
Photo: আমার বাংলাদেশ ********* এম , জি , আর মাসুদ রানা তুমি দেখেছ কি ভোরের আলোয় মেটূ পথের রাঙা ধুলোয় স্নিগ্ধ সবুজের পল্লী কেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। তৃণলতায় ঝরে শিশির কনা মাঠে মাঠে সাজে সবুজ সোনা বনে রয় ফুল , ফলের গুচ্ছ কেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। নদীর তীরে মাঠের পাড়ে গ্রামবাংলার চিত্র নজর খাঁড়ে বৃক্ষ শোভিত পত্র পল্লবে অপরূপ বেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। কতই মমতা ঘেরা স্বপ্ন রাশি পাখিদের গান আর রাখালিয়া বাঁশি কভু বা ছড়ায় সুরের আবেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। পাহাড় , সাগর , অরন্য ছায়ায় মনোরম সাজ আর বিচিত্রতায় রূপে মনোহর তার বর্ণীল কেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।।

সুখ পাখিটা চেনা
মন পবনের নায়
ভাললাগা ফেরি করে
দুটি নয়ন তারায় ।

যদি মিলে দেখা
রঙ ধনু রঙে
বিনিময়ে ভাবুক হৃদয়
থাকে তোমারও সঙে ।।

স্বপ্ন খুজে সাথি
সখির রাজ্য ছুঁয়ে
সুখ পাখিটা উড়াল দেয়
মন হারানোর ভয়ে ।।
অনু কবিতা
পরিবেশ বন্ধু
তার ছায়া ভাসে হৃদয় আকাশে
********** পরিবেশ বন্ধু



কে গো তুমি বনহরিনি
স্বপ্ন ছুয়ে এ মন
ভোরের হাওয়ার মত সৌরভে
ভরিয়ে দাও ক্ষনে আবেশে লগন

নিরব ও পাথারে
ভাসিয়ে বেলা
মন রাঙায়ে
কর হে খেলা

সব ভুলে যাই
তোমারই তরে
আর কত সঙ সেজে
থাক হে হৃদয় জুড়ে ।

ধরিত্রতা এবং মানবিক বিবেক ।।
************

আজ ধরিদ্রি দেয় নজরানা ,
ভুখা নাঙ্গার মুখে অন্ন জুটেনা /
ধরনি দিবা হও
, এদের প্রাপ্য অন্ন তুমি খাও
যদি মানুষ হয়ে থাক
কিছু ভাগ দিয়ে নজরানা দাও
যাদের রয় অনেক কিছু
খোদার অনুগ্রহে পায় সুখ
যাদের নেই যৎসামান্যও
ক্লান্ত বিষণ্ণ সমাজে অসহায় মুখ
তারাও মানুষ আর সবার মত
তবে কেন দেখনা ভাল চোখে
সমাজে ক্ষিন প্রান লয়ে
অসহায় অবজ্ঞায় মরে ধুকে ধুকে
বিধাতা দিয়েছে তোমায়
সাধ্য যা তাই
হে বিবেক মানবিকতায়
তাদের নিকট মাথা নত হওয়া চাই ।।

অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ।।
******পরিবেশ বন্ধু ।

আর কত বাঙালি হবে অবরুদ্ধ
অরক্ষিত স্বাধীনতার বল্গাহিন সয়ারে
দেশ আজ লুটতরাজ
দখলদার আর দালালদের খপ্পরে
ফেলানির সম্ভ্রম ঝুলে থাকে সিমান্তে
নিরহ যুবকের লাছ পড়ে গুলিতে
টিপাইমুখ দখলে সুরমা নদী যাবে শোকীয়ে
বিশাল হাওর বিল হবে মরুভুমি
কৃষাণের সোনার ফসল আর হবেনা উৎপাদন
গরীব জেলে ধরে মাছ
করত রুজি রোজগার
সেইসব বিল ঝিল কেঁড়ে নেয় এঞ্জিও
আর বিদেশি ইজারাদার
দেশি পন্য বাদ দিয়ে শ্রমিকের বেতন ভাতা
ভোগ করে শেয়ার বাজার ,
একচেটিয়া সাম্রাজ্যবাদী দালাল চুর
দেশের যত খনিজ তেল গ্যাস , এমন কি সুন্দর বন
লুটেরার নখরে , নিতে চায় শোষণে
প্রকাশ্য প্রহরে ।।
কার সে ছবি
*******পরিবেশ বন্ধু

ভারী চেনা মুখ
দেখে পাই সুখ
দৃশ্য মাঝে আঁকা
আখি দুটু বাঁকা
সলাজে ঘিরে
তাকায় নজরে

স্বপ্নের নীড়ে
তাই সদাই ভিড়ে

সখি ভালবাসা কারে কয়
****পরিবেশ বন্ধু

আজ সব ফেলে মুক্তির বারতায়
এস হে প্রিয় বন্ধু
দূর হোক কালো বিন্দু
আবার জাগিয়ে নতুন সে ক্ষন
হৃদয় ভরে খুজি সুখ সিন্ধু
জ্বালিয়ে প্রদিপ খুলে মনের দোয়ার >>

যত চেনা জানা সব স্মৃতি ভুলে
হৃদয়ের কাছাকাছি অজান্তেই এলে
মান অভিমানে ভরা দুটি আখি
লাজ রাঙা ভয়ে জিইয়ে রাখ ফাঁকি
তবূ জানি মন থাকে অনুক্ষন
সাধ লয়ে লগনে একটু দেখার >>

যত ভ্রান্ত মিথ্যুক ঘুরে অনায়াসে
নিজের থেকেও তারা কত ভালবাসে
আসলে কার ভালবাসা মনে
স্থান দিয়ে রাখ জিইয়ে হৃদ কাননে
যখনি বেলা সুদুরে বহিয়া যায়
ভাসে জানি সেই প্রিয় মুখ ভাললাগার

কি কথা তার সাথে
******পরিবেশ বন্ধু কবি

বিশ্ব প্রকৃতির আকৃতি ভাসে
কবিতার আয়নায়
আর যত কাব্য ফুটে
কবির নয়ন তাঁরায় >>

মানুষ ও সমাজ
কবি তায় গড়ে বাধন
মগজে ও মননে
সবার হৃদয়ে আপন >>

প্রেম ও শিল্প
থাকে কথার ব্যাঞ্জনায়
সুর আর ছন্দে
ভাষার ফসল ফলায়

শরতের সুচনা
****পরিবেশ বন্ধু কবি

গুড়ি গুড়ি মেঘ
বহে কভু মৃদু মন্দ হাওয়া
নদীর কুলে ঢেউ এর আঁচড়
মমতা ধুয়ে মাটির কুল খুজে পাওয়া
কাশবনে সাদা রেশমের ঝাড়
বকের ডানায় মিশে একাকার
কৃষাণের চোখে সবুজ ফসলের দোলা
স্বপ্ন আনে জাগে খুশি অন্তরে
মাটে মাটে কলমি লতা আর শাপলার ভেলা
তরুণ তরুণীরা সেথা ছুটে আনিবারে
ছেলেরা ধরে মাছ জাল নদে ফেলে
বালিকার কলসি ভেসে উটে জলে

কভুও কখন ও আকাশে রঙ ধনু সাজে
বিজলি হটাৎ মিলায় মেঘ ভরা সাঝে

দূর পানে চাহিয়া কভু ভাবুকের মন
শরতের চিত্র আঁকে তাই হেরিয়া নয়ন ।।
Like

Write a comment...

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: Mashud Rana

কাব্য , সখি ভালবাসা কারে কয়
রচনা , এম জিল্লুর রহমান মাসুদ রানা
জন্ম ৬/১০/ ৭৭ ইং
গ্রাম , সৈয়দ পুর , ইউনিয়ন ,সেলবরস , বাদশাগঞ্জ ,
জেলা সুনামগঞ্জ , সিলেট , বাংলাদেশ ।
পিতা , দেওয়ান আলি ।
মাতা , মোছা শামছুন নাহার মাহমুদ ।।

এক নজরে পরিবেশ বন্ধু লাইফ স্ট্যাটাস

********************

****** লেখকের অনলাইনে প্রকাশিত বই এর তালিকা ,
কবিতার বই সংখ্যা ***
******************
সত্যর মুক্তি ,
ফুলেল সুভাস ,
অচেনা ভারি মুখ ,
বাংলার হৃদয় ।

উপন্যাস ***

প্রিয়তার ছায়া
, ভাঙ্গা গড়া এ সমাজ ।
নাটক ***
, দেশ গড়ার সংগ্রাম ।
গিতিকাব্য ***
প্রিয় জেনে নিও
, গ্রামিন লোকজ কথা ।
কাব্য ***
মন মহুয়া ।
গবেষণা গ্রস্থ ***
ইসলাম মানবের মুক্তি ।
*** নুর নবী হযরত এবং আউলিয়া কেরামের হেদায়েত প্রসঙ্গ ।
বাংলার লোকগাথা , ও গ্রামবাংলার গল্প সমগ্র সহ সাহিত্যর সকল বিভাগে ।
সম্পাদক *** একুশে ম্যাগাজিন
" উদ্ঘাটন ও সুচেনা বার্তা ।
আহবায়ক সংঘটক
*** কবি সমাজ বাংলাদেশ ।
সংশ্লিষ্ট
জাতীর প্রেস ও ইন্টারন্যাট অনলাইন অফলাইন সমন্বয়
কমিটি ।

ফিলিস্থিন শিশুদের মুক্তি ও স্বাধীনতা প্রসঙ্গ
***********
আজি আহবান
শিশু হত্তা আর রক্তের দাবানল গাজায়
এই বুঝি মানবতা ধিক্কার হিংশ্রতায়
আর কত নিরপরাধ হবে অহেতুক বলি
কি দুষ নিস্পাপ কচি শিশুর রক্তের হোলি ।
বিশ্ব বিবেকের নেই কি চেতন হুস
অন্যায় এ যুদ্ধ মরে কত নির্দোষ ।
অন্যায় এ সমরে বাড়ে ধংশ পাপ
স্বর্গ চাও মানব কেমনে পাবে মাফ ।
দেখে এ দৃশ্য জগতের যত প্রান
চিৎকার করে আর ধিক্কার দেয় ক্ষন ।
বন্ধ হোক প্রহসন জালিম আর যুলুমের
প্রতিবাদি আওয়াজ তুল নিথ্যা সমরের ।
মানুষের বুদ্ধি যদি অজ্ঞানে পায় লোভ
ধিক তাদের প্রতি মানুষের বাড়ে ক্ষোভ ।
বার ***
বার এর পাল্লায়
শতাব্দি ঘুরে
বার দিন বার মাস
নিকটে না দূরে ।
আসলে বিধাতার
দেয়া সময় সবই ভাল
জীবনের হিসাব মিলায়ে
তার সত্য পথে চল ।
ভাল চিন্তা ভাল মন
ভাল উপায়
গড়ে তুলে উন্নত শীর
এ বিশ্ব মেলায় ।

২৮কবিতা অনির্বাণ সৃষ্টি * এম,জি,র,মাসুদ রানা
আমি এক ঐতিহাসিক বজ্র দৃষ্টি
নব প্রান উল্লাস কম্পমান সৃষ্টি
অন্যায় অহং এর সমাজ করি চূর্ণ
ভাংগি ভ্রান্তি আনি শান্তি পরিপূর্ণ ।
আমি জাতীয় বীর বজ্র কণ্ঠ জনতার
আনি বিপ্লব দুনিরবার
মিছিল মিটিং সাহিত্য সভায়
ঐক্য ঘড়ি সুবচন ও ভাষায় ।
আমি সুর সম্রাট গানে গানে ফুটাই চেতনা বাণী
আমার সাথে মিতালি গড়ে
যত শিশু কিশোর নিরব অভিমানী ।
কল্প কাহিনী কত কাব্য কবিতায়
থাকব জেগে চির প্রহর সুনির্মল ছবি হয়ে বাংলায় ।
আসবে যত নব নবিন শপথের প্রভাত লয়ে
তাদের বুকে বিদ্যাপ্রদীপ দেব জ্বালায়ে ।
ওঁরা আনবে জাগরন গড়বে এ দেশ
আমি ছবির মত সাজাব সুন্দর পরিবেশ ।

প্রশ্ন বিদ্ধ জাতি

জানিনা কেমন কারসাজি.
কি বা ভাওতাবাজি.
আবার চালবাজ
কিসের ভয়াল আওয়াজ.
কি হতে কি হয়.
মনে লাগে ভয়.
যদি বাড়ে আবারও সন্ত্রাস.
দেশ ও জাতীর বুকে মহাসর্বনাশ.
এখনই এর চাই হওয়া বোধ.
কেন অহেতুক দাঙ্গা.
কার বিরুদ্ধে কে নেবে প্রতিশোধ?

আমি বিদ্রোহী কেন ?
********************

আমি দেশের লাগি অনেক ভাবি সৃষ্টিতে
সব ক্ষেত্রেই আমার মিশে রয় অবদান
আর স্বার্থান্বেষী মহল দুর্নীতিতে হয় চ্যাম্পিয়ান ।

আমি দেখাই আইনের দিক নির্দেশ
আর জালিয়াতি মহল ভঙ্গ করে আইন

দেশের বাজায় বার টা উল্টো ধরে ফাইন ।

আমি সাম্য ও ন্যায়ে গড়ি একতায় শুশিল সমাজ
আর ভণ্ডরা নিজ স্বার্থের জন্য ঘটায় জঞ্জাল
মানুষের মনে দেয় যাতনা আনে কুমির কেটে খাল ।

আমি সত্য কথা জনতার কানে দেই তুলে
বিভ্রান্ত মিথ্যাবাদিদের গাঁ জ্বলে ।


আমি লেখক সেটা মজ্জাগত সবার জানা
মতলব বাজ রা কয় বেটা ভণ্ড অচেনা ।

আমি দিলাম দুলাইন উগ্রে খাসা
কয় বেটা আস্ত পাগল কোথায় যে বাসা ।

আমি গেলুম বিদ্যালয়ে দেখাই নজরুল এর ছবি
হল প্রমানিত এই সেই বিদ্রোহী কবি ।

৩ । যা সত্য তাই
ম । মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া শাহি

রাখি ঝাঁকড়া চুল বাবরী দুলানো
অনেকেই কয় বাউল শুনাও গান মন ভুলানো ।
মনে মনে হাসি অবিনাশি সুর তুলে
পাটকের মন জুগাই মমতা খুলে ।

ধর্মের বয়ান শুনে অনেকেই কয় মাওলানা
অনেকেই দেয় দাওয়াত ,করি গিয়ে প্রার্থনা ।
অনেক শিশুরা নিস্পাপ আবেশে গা ঘষে
গল্প কাহিনী যাই শুনিয়ে ওরা ফুলের মত হাসে ।

আর অনেকেই কয় খেয়ে দেয়ে নেই কাজ
কি করে বুঝাই বিদ্রোহী এ মন গড়ে লয় সুসভ্য সমাজ ।
মানুষ অশান্ত আর কত রবে বাক স্বাধীনতা রুদ্ধ
বিদ্রোহী মন চিৎকার দিয়ে উটে , কেন মিথ্যা অন্যায় এ যুদ্ধ ।

কবিতা * নববর্ষ এম,জি,র, মাসুদ রানা ।
১লা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষ্য


নতুন দিনের নব বারতায়
নব সৃষ্টির উচ্ছল দ্বারায়
হে নববর্ষ এস এস এস
সব ভালয় সব আঙ্গিনায় /
উটুক হ্রদয়ে কুসুম ফুটে
প্রানের জাগরন ও বাংলা তটে
সজিবতা আসুক মাটে মাটে
নব দিগন্তের নতুন সম্ভবনায়

আমারও জাগে মরিবার সাধ
***************

অনেক আধার হল এবার
এখন সাধ শুধুই মরিবার
কবে জানি হয়েছিল ভোর সেকথাও আজ গেলাম ভুলে
মৃদু মন্দ বাতায়নে জানালার দ্বারে অশথের ডাল ফুড়ে বারবার
নিশুতি পেঁচার অনাহুত চিৎকার

তবে কি সময় এল ঘনিয়ে জীবনের হিসাব লুফে নিতে
তন্দ্রাচ্ছন্ন আকাশ গেঁড়া টুপ খুলে
উঁকি দেয় ইন্দ্রাণী শশী
হালকা বাতাসও আজ স্পর্শ করে শিরদাঁড়া
ভুল সবই ভুল যেকথা জানান দেয় মনে
ক্ষনিকের জগত বড় ভিসময় অন্ধকার মনে হয়

তবে কেন সাধ নিঃস্বার্থ গমনে যে ঠিকানা না ফেরার
সেই অমৃত অদৃশ্য লোকে নিজেকে হারাবার ।

ভালোবাসার অনুকাব্য

কে সে চিনিনা
মনে হয় ভাবুক
ঘন চুলের ভাঁজে
লুকানও তার মুখ

ভেবে হই সারা
তার মত দেখা
সে ছাড়া আজ
আমি বড় একা

আপন জেনে হে
ভাবলে যদি সাথি
তবে কেনে লুকুচুরি
বন্ধু ভালবাস অতি

শ্রমের মর্যাদা
******************
এম , জি, আর , মাসুদ রানা


কত ভালবাসা কত মমতায়
গড়ে উটে জগত তাদের শিল্পছোঁয়ায়
শক্ত কটিন ইট ওরা ভাঙ্গে
পুস্কা পড়ে গাঁয়
ধরে হাল খাটে নিপুন কারিগরে
দুর্বার স্বপ্ন সাজায় ।

ধুকধুক শ্রম কিনাঙ্ক প্রান ভাঙ্গে মরিচিকা
ওরা তিলে তিলে নিঃশেষ হয়
গড়ে রাজপথ সৌধ সমাধি আর অট্টালিকা
রুদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে
ধরনিরে কভু করে বরণীয়া
আর মরে বিলাসিদের নিষ্পিষ্ট যাতাকলে

দুবেলা দুমুটুঁ অন্ন তাও জুটেনা ললাটে
যদিও অক্লান্ত খাটে ।

ওরা কাজ করে মনের মাধুরী মিশিয়ে
দেশের তরে নগর শহর বন্দর সাজায়
প্রহর গুনে গুনে
রাঙ্গে ধরণী কভু ওদেরই লৌহ খুনে
শক্ত মুষ্টিতে হাতুড়ি শাবল গাইতি কভু
বং বেরংগের লয়ে হাতিয়ার
দিগ্বিজয়ে দেয় পাড়ি বানায় সামুত্রিক জাহাজ
লঞ্চ স্টিমার আর মহাশূন্যর যাত্রী নানা আবিস্কার ।

ওরাই মাটে সোনা ফলায় বিকিয়ে দিয়ে দেহ
তোমরা কারা স্বার্থ লোভী সুখের স্তব গাহ ।

পরখ করে দেখ
অধিকাংশ তাদের নেই একটু মাথা গুজার টাই
নাই বিছানা , শিতের কাপড় , ঔষধ পত্র , ভুগ বিলাসের ঘর
এমনকি কখনও জুটেনা অন্ন দানা তাও ।

ওরাই খাটি সোনার মানুষ তবু দেখি
ওদেরই মুখে স্নিগ্ধ ভরা হাসি ললাট আভায় দিপ্ত ক্ষনে সাজে
হে প্রিয়জন নিরেট ভালবাসা পাবে ওদের মাঝে
যদি শান্তির স্বর্গ চাও সব ভুলে মাথানত কর ওদের শ্রদ্ধাভরা কাজে ।

প্রিয় যারে দেখিবারে পাই অজানায়
************************
পরিবেশ বন্ধু কবি

একদিন যার মুখ আধারেও চাঁদ হত
ভোরের কাহনে সাজত শিশিরের ঝাঁক
দূর্বাঘাসে আর কলমি লতায়
চোখের ভাষা হয়ে আঁকিত শাঁক
আল্পনা হত দুরের দিগন্তে
পাখির ডানায় হত মনের ময়ূর
নদীর বুকে হত সূর্য ইন্দু
রাখালিয়া সুরে হত বেদনা বিধুর
সেই সে নয়না আজও কল্পনায়
বৃক্ষ নীড়ে সাজে ফুলের কুঁড়ি
জানিনে হে সৌরভী হৃদয়ের কুহরে
আমার আঙ্গিনায় খাও গড়াগড়ি ।

আজি অজান্তে তুমি সিমানা ছাড়িয়ে
দুল খাও কার বা বাগান বাড়ী
মনে পড়ে যায় কত আপনায়
দিতে সুর ভাললাগা হত কত না আড়ি ।

আজি তোমায় নিয়ে
পরিবেশ বন্ধু কবি


হে অভিমানী
কাব্য ফুটে আজি আখির পাতায়
অনিন্দ্য সুন্দর ও পুস্প আভায়
পাপড়ি মেলে তুমি তাকাও যতনে
আমার হৃদ আঙ্গিনা সাজে কত রঙিন
মনে হয় তোমাকে কত যে চিনি

হে স্বপ্ন দ্বিচারিণী
প্রজাপতির মত যাও যখন ছুটে
সাগরের ঢেউ যেন তরঙ্গে ফুটে
মনের দিগন্তে রবি উটে
দিয়ে সাড়া আবেশে লগন হানি
হে হৃদয়ের রানী

হে স্বপ্ন মায়াবিনী
পুস্পের মত ছড়িয়ে রূপ
আকুল মনের ঘ্রানে সাজও অপরূপ
কুসুম কলি রাঙায়ে ক্ষনে
পাই তাই মুটুঁ মুটুঁ ভালবাসা আর যত গ্লানি
এঁকে দাও জানি


হে মোহিনী
কত স্বপ্নের ধুয়া উটে হৃদয়ে
কাব্য সাজায় কবি তোমায় নিয়ে
অজানাকে করে জয় হে প্রেমময়
ঘটমান হয় জানি
নানা কাহিনী
Photo: আজি তোমায় নিয়ে পরিবেশ বন্ধু কবি হে অভিমানী কাব্য ফুটে আজি আখির পাতায় অনিন্দ্য সুন্দর ও পুস্প আভায় পাপড়ি মেলে তুমি তাকাও যতনে আমার হৃদ আঙ্গিনা সাজে কত রঙিন মনে হয় তোমাকে কত যে চিনি হে স্বপ্ন দ্বিচারিণী প্রজাপতির মত যাও যখন ছুটে সাগরের ঢেউ যেন তরঙ্গে ফুটে মনের দিগন্তে রবি উটে দিয়ে সাড়া আবেশে লগন হানি হে হৃদয়ের রানী হে স্বপ্ন মায়াবিনী পুস্পের মত ছড়িয়ে রূপ আকুল মনের ঘ্রানে সাজও অপরূপ কুসুম কলি রাঙায়ে ক্ষনে পাই তাই মুটুঁ মুটুঁ ভালবাসা আর যত গ্লানি এঁকে দাও জানি হে মোহিনী কত স্বপ্নের ধুয়া উটে হৃদয়ে কাব্য সাজায় কবি তোমায় নিয়ে অজানাকে করে জয় হে প্রেমময় ঘটমান হয় জানি নানা কাহিনী

*** জন্মদিনের কথা

এই দিন হোক চির রঙিন.
জগত হয়েছিল তাই কত সুন্দর.
১ম আওয়াজ লয়ে রোধন অন্তর.
হেসেছিল আলো কত মিষ্ট লগন.
সেই সে স্মৃতি জানি অজান্তেই.
তাড়িয়ে বেড়াবে সব সময়েই.
আজি তাই শুভেচ্ছার সুখ স্তব লয়ে.
জানাই অনন্ত ভাল দিনের বাসনা হৃদয়ে.

শুভ জন্মদিন
নব বারতায়
সুখ উল্লাসে হাসুক.
সব সময়

দেশ মাতা তোমার শান্তি চাইয়া / আমি কবি শুধুই ছবি গিতি কবিতা
এম , জি , আর মাসুদ রানা

সোনার কবি জীবন অঙ্গার হইল গো
দেশ মাতা তোমার শান্তি চাইয়া
কত সুখের উৎস লুকাইল দেখলাম না তাকাইয়া গো ২
দেশ মাতা তোমার শান্তি চাইয়া ।

ফাগুন গেল ফুলের ঘ্রানে
তারুণ্যর নয়নে
ভালবাসার মানুষ গেল
আশার প্রদীপ বুনে
কত স্বপ্ন উড়াল দিল না রাখলাম জাগাইয়া গো ২ দেশ মাতা '''''''''
সমাজ সেবায় দিলাম প্রান
উজার করে ঘর
নিজে কত কষ্ট করেও
তাজা রাখতাম অন্যর অন্তর
তাতেই মনে শান্তি ধরত কি আনন্দে মজিয়া গো ২ দেশ '''''''''
কেমন সময় আইল মনা
সে স্মৃতি মনে পড়ে
ভয় লাগে কেন জানি
গভীর ও অন্তরে
হিসাব মিলাতেই দেখি বেলা যায় বহিয়া গো ২ দেশ '''''''''
শাপলা চত্বর রনক্ষেত্র কার কিসে লাভ.
**********************

হেফাজত নামে ছুটে আসে বহু মুসলিম.
লয়ে কিছু দাবি.
সরকার এর অনুমতি ছিল, তবে কেন যুলুম.
কে নাড়ায় কলচাবি.
দফায় দফায় উত্তাল রূপ , সংঘর্ষ আর হামলা.
আশপাশ এলাকায় জ্বলে ভয়াল আগুন.
লাটি আর ইট পাটকেল এর আঘাতে.
আর পুলিশের টিয়ার সেল রাবার বুলেটে হল কেহ খুন ।.

কে মারে কারে মাঝখানে সন্ত্রাসী দের উদ্ভব.
দোকান পাঠ লুট.
সব রকমের মানুষেরাই অহেতুক দাঙ্গায়.
ফেল বড় ছুট ।.
আর রাজনৈতিক বিভিন্ন দল তাই লয়ে.
করে সমালোচনা
এই কি মানবতা , এই কি রাজনীতি.
আতংকে জনতার মুখ আজ বড়ই অচেনা ।.
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে কবিতা
************************
*মায়ের দোয়া * এমজি,র, মাসুদ রানা

মধু ভরা এমন হাসি কোথা খুজে পাই
জগতে মা , তোর তুলনা যে নাই
সকল শুন্য তোমা ছাড়া
তোর হাসি যে চাঁদ তারা
দেখলে একবার হাসির সে মুখ
জুড়ায় যে অন্তরা
আমি দেখব এমন মধু হাসি নয়নে সদাই ।
কাছে থাকলে প্রদিপ জ্বলে
না দেখলে আধার
শুনে তোমার মধুর বানী
প্রানে আঁকি আসার সঞ্চার
থাকলে সাথে মায়ের দোয়া , কোথাও ভয় নাই ।
ভাললাগার গান ***
সকল ভাল কখন কোঁথায় লাগে
যেখানে প্রাণেরও আনন্দ জাগে ।

যারা হাসি খুশী উল্লাসে মেতে রয় দিনমান

নাছে গায় স্বপ্নেরা ভেসে রয় অনুক্ষন
হেথা মন হয় আপন ভাসে অনুরাগে ঐ
কথা যত হৃদয়ে তুলে সুর ঝংকার
চিত্ত মোহিত হয় সাজ ধরে আপনার
মনে মন খেলা হয় তাই নব বাগে ঐ

হৃদয়ে কার ছায়া ভাসে
****************
পরিবেশবন্ধু কবি


শেষ বিকেলে হটাৎ দেখা
ক্লান্ত এক মেয়ে
বন্ধু ভেবে তাই সে ক্ষনে
অবাক রইলাম চেয়ে
শুভেচ্ছা আর হলনা তায়
লুকায়ে গেল বেলা
আকাশ জুড়ে দেখি শুধু
তার লুকুচুরি খেলা ।
পাখির ডানায় রঙিন ঝালর
আসে আওয়াজ কানে
হৃদয় পাতা উল্টে খুজি
তারি নিঃশ্বাস মনে ।।

শ্রাবন দিনে পড়ে মনে
********পরিবেশ বন্ধু কবি

শ্রাবন ও ঘনায় , আকাশেরও গায়
সাদা সাদা মেঘের ও পাল
ঢেউ খেলে তায়
বিচিত্র রঙে সাজে গহন অবেলায়

ঝাকে ঝাকে পাখিরায়
দূর দিগন্তে উড়ে যায়
কোন সে অজানায় খুজে ফিরে ঠিকানা
নদীর কিনারে কিশোরীর কাল চুল
আবেশ রাঙায় জলের ও ছায়ার
স্বপ্ন ফেরি করে পাখির ডানায় ঐ

মাঠে আর বনে , ফুল ফুটে তায়
বাহারি সজিবতা লতা পাতায়
প্রজাপতি মেলে দেয় পাখা
ঝিকমিক ভাসে রোঁদ প্রক্রিতির গাঁয়
ভাবুক এর মন তাই অনুক্ষন
ফুলে ফুলে বালিকার মন রাঙায় ঐ

একটা প্রেম কাব্য
******* পরিবেশ বন্ধু

খুব খুব যতনে
আঁকা সে নয়নে
যার সাথে ঘটে লেনাদেনা
চাঁদনি জুছনায়
প্রেমের মোহনায়
মনের মাঝে তার ঠিকানা ।।

বড় আভিমান করে
যখনি সে যায় দূরে
মনের রশি তারে ছাড়েনা
মুখের হাসির আভা
ছুঁয়ে যায় মনোলোভা
কে সেই ভারি মুখ অচেনা ।।

যুগ যুগ সেই ছবি
লয়ে ভাসে মনের দাবি
তারে নিয়ে ঘটে কত ভাবনা
যদি সে হারিয়ে যায়
মন তারিয়ে বেড়ায়
রহস্য লোকে সে যে আপনা

তাই চাঁদ ডেকে ডেকে
জানায় আলপনা এঁকে
নিমিষে উদয় হয়ে
মন কাব্যর পরিচয়ে
আজও তার নাম বুঝি জানা হলনা
সেই সাথি দিবারাতি ঘটায় ছলনা

হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে
****************
পরিবেশ বন্ধু
***********
** : জীবনের হিসাব মিলাতে চল যাই হিমু সেজে
এম , জি, আর , মাসুদ রানা

মহাকাব্য লিখতে বসি নিঝুম রাতে একা
আঁখি মাঝে ভাষার ঝালর নাছে স্বপ্ন কেকা ।
বাঁশ বাগানে জুনাক জ্বলে ভাসে আধার রাতি
সন্ধ্যা ক্ষনে নিভিয়ে রাখে দুঃখ বুড়ীর বাতি ।
সারাদিন মান ছুটে খেটে যা করে সঞ্চয়
নেয়না কেউ খবর একলা রাধে খায় ।
নেড়ি কুকুর বুড়ীর সাথি সেথা রয় পড়ে
ধুলুবালি শুকনো পাতা ঘরটি নড়ে বড়ে ।
বাসন কুশন সেই আমলের মান্দা জীর্ণ অতি
বাকা ডালের লাটি ছাড়া নেই যে চলার গতি ।

মজার বিষয় হিমু একদিন সে ঘরে গিয়ে
ডাকলে আছ কেহ যাই একটু জিরায়ে ।
বুড়ি অবাক মহানন্দে অথিতি এক খাসা
নিশ্চয় স্বর্গ দুত এবার পুরাবে মনের আশা ।
শুন দুত ভাঙ্গা কুটির এমন দশা ছিলনা মোর
বাড়ি ভরা মানুষ ছিল আর অভিজাত ছিল ঘর
বাবা ছিল শৌখিন অতি দৌড়াত টাট্রু ঘোড়া
মা ছিল বুদ্ধিমতি একাই সরব রাখত পাড়া
ভাইয়েরা ছিল বীর কেশরী উচু বুকের পাটা
কেঁউ ছিলনা জুড়ি তাদের সব থাকত ভয়ে সাঁটা ।

হিমু কহে অহে বুড়ি বকছ আমায় পেয়ে
কান ধরেছি ভুল হবেনা গেলাম দিক হারিয়ে
বনে বনে ঘুরে ঘুরে কতই খেলাম চেকা
অবশেষে মিলল এসে আচ্ছা তোমার দেখা ।
যদি পার উদ্ধার কর দিয়ে ঘটা জল
দম বুঝি আটকে গেল খেয়ে শুকনো ফল ।
বিশ্বাস হয়না এই দেখ জামা ছেড়া কাঁটার গাঁরে
সাথিরা সব আমায় ফেলে ফিরল কলের নায়ে
আমি কবি আঁকতে ছবি বেড়াই মুক্ত মনে
আখির পাতায় আঁকা যা লিখি অনুক্ষনে ।

বুড়ি কহে আশা ছেড়ে ভেঙ্গে এহেন ভুল
লেখক তুমি উদাস কেন ? আউলা মাথা চুল
দিক চিনাবে নব নবীনের স্বপ্ন জ্ঞান জ্বেলে
দিক ভুলে সেই তুমি ভাঙ্গা কুটিরে এলে
একটু হাওয়ায় ঘর উড়ে যায় আবার তা বাধি
এমনি করে কতদিন কাটালুম একলা নিরবধি
বৃষ্টি এলে ভিজে যাই কভু থাকি ঝাঁকড়া ঝুপে
মশায় খায় শিতে ভুগি অধর কভু কাঁপে ।
বনের পশু মাঝে মাঝে দিয়ে দেখা ছুটে
উদাস হাওয়া ফুল পাখিরা তাই দেখে মজা লুটে ।

হিমুর পিপাসা উভে গেল শুনে বুড়ির ব্যথা
আবার কহ সেই সে দিনের সুখের যত কথা ।
দুচোখে জল টলমল কহে বুড়ি বাবা তুমি বাঁচ
বহুদিনের পরম আত্মীয় যেন খেই হারিয়ে নাচ ।
সেই সে দিনে এই বুড়ী থাকত কত নয়ন মাঝে
মিষ্টি কথা কইত কেহ ভাবুক রাঙ্গা লাজে
পথের যুবা শিস দিত শুনায়ে গানের কলি
নিত্য যেতাম পাটশালায় হেথা জ্ঞান প্রদিপ জ্বালি
আসবে কবি এক গুনিজন বিদ্যালয়ে জেনে
সাজিয়ে দিলাম সারাটি গাঁ মোরা মিলে কজনে ।

ভাষা জ্ঞান স্মৃতির আল্পনা হিমু শুনে ভাবে
এমন মানুষ কেমন হল না বুঝি তবে ।

আমার বাংলাদেশ

********* এম , জি , আর মাসুদ রানা

তুমি দেখেছ কি ভোরের আলোয়
মেটূ পথের রাঙা ধুলোয়
স্নিগ্ধ সবুজের পল্লী কেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
তৃণলতায় ঝরে শিশির কনা
মাঠে মাঠে সাজে সবুজ সোনা
বনে রয় ফুল , ফলের গুচ্ছ কেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
নদীর তীরে মাঠের পাড়ে
গ্রামবাংলার চিত্র নজর খাঁড়ে
বৃক্ষ শোভিত পত্র পল্লবে অপরূপ বেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
কতই মমতা ঘেরা স্বপ্ন রাশি
পাখিদের গান আর রাখালিয়া বাঁশি
কভু বা ছড়ায় সুরের আবেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
পাহাড় , সাগর , অরন্য ছায়ায়
মনোরম সাজ আর বিচিত্রতায়
রূপে মনোহর তার বর্ণীল কেশ
এই তো আমার বাংলাদেশ ।।
Photo: আমার বাংলাদেশ ********* এম , জি , আর মাসুদ রানা তুমি দেখেছ কি ভোরের আলোয় মেটূ পথের রাঙা ধুলোয় স্নিগ্ধ সবুজের পল্লী কেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। তৃণলতায় ঝরে শিশির কনা মাঠে মাঠে সাজে সবুজ সোনা বনে রয় ফুল , ফলের গুচ্ছ কেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। নদীর তীরে মাঠের পাড়ে গ্রামবাংলার চিত্র নজর খাঁড়ে বৃক্ষ শোভিত পত্র পল্লবে অপরূপ বেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। কতই মমতা ঘেরা স্বপ্ন রাশি পাখিদের গান আর রাখালিয়া বাঁশি কভু বা ছড়ায় সুরের আবেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।। পাহাড় , সাগর , অরন্য ছায়ায় মনোরম সাজ আর বিচিত্রতায় রূপে মনোহর তার বর্ণীল কেশ এই তো আমার বাংলাদেশ ।।

সুখ পাখিটা চেনা
মন পবনের নায়
ভাললাগা ফেরি করে
দুটি নয়ন তারায় ।

যদি মিলে দেখা
রঙ ধনু রঙে
বিনিময়ে ভাবুক হৃদয়
থাকে তোমারও সঙে ।।

স্বপ্ন খুজে সাথি
সখির রাজ্য ছুঁয়ে
সুখ পাখিটা উড়াল দেয়
মন হারানোর ভয়ে ।।
অনু কবিতা
পরিবেশ বন্ধু
তার ছায়া ভাসে হৃদয় আকাশে
********** পরিবেশ বন্ধু



কে গো তুমি বনহরিনি
স্বপ্ন ছুয়ে এ মন
ভোরের হাওয়ার মত সৌরভে
ভরিয়ে দাও ক্ষনে আবেশে লগন

নিরব ও পাথারে
ভাসিয়ে বেলা
মন রাঙায়ে
কর হে খেলা

সব ভুলে যাই
তোমারই তরে
আর কত সঙ সেজে
থাক হে হৃদয় জুড়ে ।

ধরিত্রতা এবং মানবিক বিবেক ।।
************

আজ ধরিদ্রি দেয় নজরানা ,
ভুখা নাঙ্গার মুখে অন্ন জুটেনা /
ধরনি দিবা হও
, এদের প্রাপ্য অন্ন তুমি খাও
যদি মানুষ হয়ে থাক
কিছু ভাগ দিয়ে নজরানা দাও
যাদের রয় অনেক কিছু
খোদার অনুগ্রহে পায় সুখ
যাদের নেই যৎসামান্যও
ক্লান্ত বিষণ্ণ সমাজে অসহায় মুখ
তারাও মানুষ আর সবার মত
তবে কেন দেখনা ভাল চোখে
সমাজে ক্ষিন প্রান লয়ে
অসহায় অবজ্ঞায় মরে ধুকে ধুকে
বিধাতা দিয়েছে তোমায়
সাধ্য যা তাই
হে বিবেক মানবিকতায়
তাদের নিকট মাথা নত হওয়া চাই ।।

অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ।।
******পরিবেশ বন্ধু ।

আর কত বাঙালি হবে অবরুদ্ধ
অরক্ষিত স্বাধীনতার বল্গাহিন সয়ারে
দেশ আজ লুটতরাজ
দখলদার আর দালালদের খপ্পরে
ফেলানির সম্ভ্রম ঝুলে থাকে সিমান্তে
নিরহ যুবকের লাছ পড়ে গুলিতে
টিপাইমুখ দখলে সুরমা নদী যাবে শোকীয়ে
বিশাল হাওর বিল হবে মরুভুমি
কৃষাণের সোনার ফসল আর হবেনা উৎপাদন
গরীব জেলে ধরে মাছ
করত রুজি রোজগার
সেইসব বিল ঝিল কেঁড়ে নেয় এঞ্জিও
আর বিদেশি ইজারাদার
দেশি পন্য বাদ দিয়ে শ্রমিকের বেতন ভাতা
ভোগ করে শেয়ার বাজার ,
একচেটিয়া সাম্রাজ্যবাদী দালাল চুর
দেশের যত খনিজ তেল গ্যাস , এমন কি সুন্দর বন
লুটেরার নখরে , নিতে চায় শোষণে
প্রকাশ্য প্রহরে ।।
কার সে ছবি
*******পরিবেশ বন্ধু

ভারী চেনা মুখ
দেখে পাই সুখ
দৃশ্য মাঝে আঁকা
আখি দুটু বাঁকা
সলাজে ঘিরে
তাকায় নজরে

স্বপ্নের নীড়ে
তাই সদাই ভিড়ে

সখি ভালবাসা কারে কয়
****পরিবেশ বন্ধু

আজ সব ফেলে মুক্তির বারতায়
এস হে প্রিয় বন্ধু
দূর হোক কালো বিন্দু
আবার জাগিয়ে নতুন সে ক্ষন
হৃদয় ভরে খুজি সুখ সিন্ধু
জ্বালিয়ে প্রদিপ খুলে মনের দোয়ার >>

যত চেনা জানা সব স্মৃতি ভুলে
হৃদয়ের কাছাকাছি অজান্তেই এলে
মান অভিমানে ভরা দুটি আখি
লাজ রাঙা ভয়ে জিইয়ে রাখ ফাঁকি
তবূ জানি মন থাকে অনুক্ষন
সাধ লয়ে লগনে একটু দেখার >>

যত ভ্রান্ত মিথ্যুক ঘুরে অনায়াসে
নিজের থেকেও তারা কত ভালবাসে
আসলে কার ভালবাসা মনে
স্থান দিয়ে রাখ জিইয়ে হৃদ কাননে
যখনি বেলা সুদুরে বহিয়া যায়
ভাসে জানি সেই প্রিয় মুখ ভাললাগার

কি কথা তার সাথে
******পরিবেশ বন্ধু কবি

বিশ্ব প্রকৃতির আকৃতি ভাসে
কবিতার আয়নায়
আর যত কাব্য ফুটে
কবির নয়ন তাঁরায় >>

মানুষ ও সমাজ
কবি তায় গড়ে বাধন
মগজে ও মননে
সবার হৃদয়ে আপন >>

প্রেম ও শিল্প
থাকে কথার ব্যাঞ্জনায়
সুর আর ছন্দে
ভাষার ফসল ফলায়

শরতের সুচনা
****পরিবেশ বন্ধু কবি

গুড়ি গুড়ি মেঘ
বহে কভু মৃদু মন্দ হাওয়া
নদীর কুলে ঢেউ এর আঁচড়
মমতা ধুয়ে মাটির কুল খুজে পাওয়া
কাশবনে সাদা রেশমের ঝাড়
বকের ডানায় মিশে একাকার
কৃষাণের চোখে সবুজ ফসলের দোলা
স্বপ্ন আনে জাগে খুশি অন্তরে
মাটে মাটে কলমি লতা আর শাপলার ভেলা
তরুণ তরুণীরা সেথা ছুটে আনিবারে
ছেলেরা ধরে মাছ জাল নদে ফেলে
বালিকার কলসি ভেসে উটে জলে

কভুও কখন ও আকাশে রঙ ধনু সাজে
বিজলি হটাৎ মিলায় মেঘ ভরা সাঝে

দূর পানে চাহিয়া কভু ভাবুকের মন
শরতের চিত্র আঁকে তাই হেরিয়া নয়ন ।।

Write a comment...

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

অবচেতনমন বলেছেন: আর অনেকেই কয় খেয়ে দেয়ে নেই কাজ
কি করে বুঝাই বিদ্রোহী এ মন গড়ে লয় সুসভ্য সমাজ ।
মানুষ অশান্ত আর কত রবে বাক স্বাধীনতা রুদ্ধ
বিদ্রোহী মন চিৎকার দিয়ে উটে , কেন মিথ্যা অন্যায় এ যুদ্ধ ।




অসাধারন ..........কবি ......................

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.