![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি
ব্যাঙ্গ কবিতা * আমি কে * এম,জি র, মাসুদ রানা
আমি কে আমি সবি
আমি জনতা আমি কবি ।
আমি বিশ্ব আমি প্রক্রিতি
আমি বাংলা আমি সংস্কৃতি ।
আমি ভাঙ্গা আমি গড়া
আমি সাহিত্য আমি পড়া ।
আমি সুর আমি ছন্দ
আমি ভাল আমি মন্দ।
আমি ভাষা আমি চাষি
আমি আলো আমি হাসি ।
কাব্য '' সত্যর মুক্তি ''
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মাঝে মাঝে চলে পরিক্ষা
নব মন্ত্রে হই দিক্ষা
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২২
ঐকতান০০৮ বলেছেন: আর কত পেইন দিবা? এইবার ক্ষ্যামা দেওনা
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ সেটা ভেবে দেখব
শুভকামনা
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫৩
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ক্রোধ সংবরণ করতে ডুব দিন নিজস্ব নির্মেঘ আকাশে। নয়ত স্নান করে আসুন কাকচক্ষু হৃদের টলটলে জলে। হাত বুলিয়ে দিন তীরে গজানো বুনো ফুলের উপর। নয়ত পানি ছিটিয়ে দিন যত্রতত্র। অনুভব করুন নিঃসীম জলরাশির উপর দিয়ে প্রবাহিত শীতল হাওয়া আপনার ক্রোধকে ধুয়ে মুছে বিলীন করে দিয়েছে কোন এক না ফেরার দেশে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৫২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর পরামর্শ প্রিয় বন্ধু
আসলেই আজ আমার মন ভাল নেই , ভাললুম বন্ধুদের সাথে
জম্পেশ একটা আড্ডা হবে , তাও আর হলনা , নিক খুলে দেখি
মডু সাহেব আমার পোষ্ট হাওয়া বানিয়ে দিল , মেজাজ গেল খিচড়ে , একচুল বকে নিলাম তারে , বন্ধু মানুষ কিনা তাই মজা করি আর কি ।
ধন্যবাদ
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: কারো ওপর ক্ষেপেন নাই তো কবি?
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ক্ষেপার মত বন্ধু মিল্লে
গর্জে উটে বাঘ
ভাল বন্ধুর মিষ্টি কথায়
পালিয়ে যায় রাগ ।
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি কখনও কোন মিথ্যা বক্তব্য উপস্থাপন করিনা । তল্লাশি করে দেখ ।। তসলিমা নিজেই একটা নষ্টা রমনি । দেশকে জারজ ভাবা তার বিকৃত মস্তিস্কের পরিচয় ।
বিতর্কিত লেখিকা হিসাবে মিডিয়ায় বহুল সমালোচিত ।
তার বহু লেখা ইসলাম ও সমাজ বহির্ভূত ।
বাংলাদেশি সম্মানিত লেখিকা যারা তাদের সম্মান হানির কারনে
বাংলাদেশ লেখক ফোরাম ১৯৮৬ সালে তাকে দেশীয় সংস্কৃতি
থেকে বহিস্কার করে ।
কিছুদিন ঢাকা পিজিতে ২ ডাক্তার এর সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত হয়ে
সেখান থেকেও বহিষ্কৃত হয় ।
তারপর তার নষ্ট মনের অনিষ্ট কাব্য প্রকাশ হয় এবং মানুষের
দৃষ্টি আকর্ষণ হলে জনতা তার বই পুড়িয়ে দেয় এবং বাংলাদেশ
প্রকাশনা দপ্তরে তার লেখা ছাপা নিষিদ্ধ হয়ে যায় ।
দেশে সুবিধা করতে না পেরে বিদেশে পালিয়ে যায় । এবং লন্ডন একটি রেস্তুরায় আশ্রয় নেয় , বেশ কিছুদিন সেখানে থাকলে আবারও বাংলাদেশি আভবাসি লেখকদের সমালোচনার তুড়ে গাঁ
ডাকা দেয় ।
কলকাতা এসে আশ্রয় নেয় সেখানেও তার নিষিদ্ধ বই কিছু অসতেরা মিলে প্রকাশ করলে , ইসলামকে অবমাননার দায়ে
পাকিস্তান মুসলিম জনতা কর্তৃক বিক্ষুভের মুখে ও রোষানলে পড়ে
সেই থেকে অধ্যবধি বিতর্কিত যাযাবর নষ্টা রমনি বাংলাদেশি
জনগণের বিরুদ্ধে কি প্রতিশোধ টাই না নিচ্ছে , আমরা তাকে
আরও বেশি ঘৃণা করব না খুজে এনে তার মস্তিস্ক টাকে টিক
করব বুঝতে পারতেছিনা ।
তার সাথে জুট হয় কারা প্লিজ একটু ভাবা দেশের জন্য মংগল জনক । ইদানিং জানতে পারলাম লাদেনের এক পুত্রের সাথে তার
খুব ঘনিষ্ঠতা , সম্ভব হলে কাবিন ছাড়াই মনে হয় লিভ টুগেদার
হয়েছে । আরও খবর ভারতের কিং স্টার শারুখের সাথে ছিল তার
দহরম মহরম আরও অনেক
তার শুভাকাংকি ।
তার নষ্ট মনের অনিষ্ট কাব্য সে লিখছে
কোরআনের বানি মিথ্যা বরং পুরুষ যদি বহু বিবাহ করতে পারে নারি ও একসাথে বহু পুরুষ এর ঘর করবে ।।
পুরুষ যদি উরু উদাম করে চলতে পারে , নারিও নিতম্ভ উদাম করে
চলা নারি অধিকার , প্রভ্রিতি কথা ইসলাম বহির্ভূত ।
অথচ ইসলাম নারিকে দিল তার উচ্চ সম্মান ।।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জাতীয় শোক দিবস এবং জাতীয় ঐক্যর আহবান ।।
বঙ্গবন্ধু এবং বাঙালির সকল শহীদ বীর আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও লাল
ছালাম ।।
************
প্রিয় দেশবাসী ও বন্ধুগন
***********
সমাজে মানবের ন্যায্য অধিকার আজ কোথায় , কাদের স্বার্থ কিসে উন্নয়ন । আমাদের দেশের
গণতান্ত্রিক ব্যাবস্থাপনা খুবই জটিল । এক দল চায় অন্যদলকে বিনষ্ট করে নিজেদের ক্ষমতার
অপব্যাবহার । ফলে সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নে আসে বাধা , বাড়ে দুর্নীতি , দুঃশাসন । অন্যায় অসত্যর
দাপটে কুলুসিত হয় মানবের জীবনদ্বারা । হত দারিত্রতা আর অনিয়ম দুষ্কৃতির শিকার হয় জাতী । এসব হতে উত্তরণের জন্য একমাত্র উপায় সঠিক গনতান্ত্রিক অধিকার এবং জাতীয় ঐক্য ।।
এবার জানা যাক জাতীয় এক্য স্থাপন কিভাবে সম্ভব ।।
সরকারি দল যারা ক্ষমতায় থাকে তাদের উচিৎ বিরুধি দল গুলুকে পরিপূর্ণ মর্যাদা দেওয়া এবং
দেশের আত্তসামাজিক সর্বদিক উন্নয়ন খসড়া নিতিমালায় তাদের কে উচ্ছ পর্যায়ে সমান অধিকার দেওয়া ।
সব দলের মধ্য থেকে মন্ত্রি বা উচ্ছ নির্বাহী কমিটিতে বিরুধি দলের উপযুক্ত লোক নিয়োগ করা ।
সেবা স্বাস্থ্য , ও উন্নয়ন কেত্রে বিরুধি দল গুলুকে সহযোগী কর্মসংস্থানের পরিবেশ সৃষ্টি করা ।।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কর্ম পরিকল্পনায় প্রত্যক সভা সেমিনারে একাত্তভাবে কাজ করার উদ্দ্যুগ
নেওয়া ।
এবং দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষা ও বণ্টনে সবার সংশ্লিষ্ট সহযোগিতা থাকা ।।
তবেই জাতীয় এক্যর মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা ও দেশ কে বিশ্ব ব্যাপি তার স্বকীয়তায়
মাথা তুলে বাঙালী জাতীকে স্বনির্ভর করা সম্ভব ।।
আর আমাদের মধ্য জনগণের রায়ে যারাই সেবার ব্রত লয়ে কাজ করবে তাই হবে জনতার
অধিকার এবং গনতান্ত্রিক মূল্যায়ন ।।
আমার সাথে একমত প্রকাশ করে , দেশ ও জাতীর ধংশ যজ্ঞ থেকে মুক্তি চাই ।।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হেতু চাঁদে বাতাস নেই সেহেতু অক্সিজেন বিহিন সব বস্তু ওজন
বিহিন । জগতে স্বাভাবিক ভর বা বস্তুর ধারন ক্ষমতা জিনিসের চাইতে
৬ গুন আর বাতাস বিহিন ঐ চাঁদের নিকট বস্তুর ওজন ৬ ভাগের ১ গুন ।।
তাই যাই সেথায় রাখা হবে তা হবে স্থুল বা বস্তুর আকরিক ।।
এক্রেত্রে পতাকা দুল্বেনা বা পড়ে যাবেনা যেভাবে স্থাপন করা যায় সেভাবেই থাকবে ।
আর চন্ত্র অভিযানের ব্যায়ভার নাসার তথ্য মতে কয়েক শত ডলার
খরচ হয়েছিল যা দেশটির ১০ বছরের বাজেট সমপরিমান ।।
এর পরেও অনেক দেশ নভোযান ভূগর্ভে পাঠান ,অনেকেই সফল ।।
ভাবতে অবাক লাগে নিল আরমস্রং চাঁদে প্রায় ৭০ মিনিট ছিল ।।
তার তথ্যকথা আমাদের সবার জানা কিন্তু অবিশ্বাসী হলেও সত্য
তিনি ইসলামের কিছু নিদর্শন পাবার আগ্রহে , দেখতে পান চাঁদে
টিক মধ্যমা অক্ষরেখায় সমান ভাগে একটি রেখা চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করে ।।
এটা আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ সা এর মুজেজা তিনি জগতে থাকার সময় চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছিলেন ক্ষুত্রতি ক্ষমতায় ।।
আবার দুটি পাথর বা শিলালিপিতে আল্লাহু এবং মুহাম্মাদ নাম লেখা দেখতে পায় ।
শুধু তাই নয় সেখানে মধুময় আযানের সুর শুনতে পায় ।।
তিনি এসব নিদর্শন সত্য জেনে দুনিয়ায় ফিরেই মুসলমান
হয়ে গিয়েছিলেন ।।
আসলে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের এত রহস্য যে কিয়ামত অবধি তার উম্মচন
বা আবিস্কার শেষ হওয়ার নয় ।।
বিধাতা যেখানে যা প্রয়োজন
তাই দিয়া করিল সৃজন
এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড তৈয়ার
যুগে যুগে মানিবে
আবিস্কার করিবে
রয় শুরু শেষ নাই তার ।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সামইক পোস্ট দিয়েন না। দিলে চিরস্থায়ীটাই দেন। আবার ক্ষেপলেন কেন্ । কী যে অবস্থা দেশের, একজন ক্ষেপায় আর দেশ ধরে ক্ষেপে। একটু ক্ষান্ত দেন না বাবা। দাম না দিলেই হল।
ভাল থাকুন কবি।