নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতার অভিধান , হৃদয় এর বাধন // পরিবেশ বন্ধু

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

কবিতার অভিধান , হৃদয় এর বাধন

****************

রচনা , এম ,জি, আর মাসুদ রানা

কবি , সাহিত্যিক / গবেষক

সংশ্লিষ্ট , কবি সমাজ বাংলাদেশ ।।

সর্বষত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত

***********

উৎসর্গ সব পাঠকের হৃদয়ে



লেখকের কথা

**************

এস জ্ঞানের আলোকে ভবিষ্যৎ

প্রজন্মের জন্য রেখে যাই সটিক দিক নির্দেশ ।।

দাও বিদ্যার ফসল

মগজে জ্বেলে

দাও খাঁটি ভালবাসা

অবারিত মুক্ত দিলে ।।

দাও স্বপ্ন আশা

নব প্রজন্মের মনে

দাও পরিবেশ সমাজে

গটন ও দর্পণে ।।

দাও স্বাধীনতা

মুক্ত বাঁচার অধিকার

এস সবাই মিলে

শান্তি আনি বাংলার ।।



লেখক ।।











সনেট ''''''''' পরিবেশ বন্ধু

ভালবাসা খুজে

''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''

অনেক পথ দিয়ে পাড়ি তোমারে খুজে

ধন্য হয়েছিল হৃদয় , ছিল ভালবাসা

নয়নে দেখেছি মোহ , গভীর প্রত্যাশা

নিরন্তর দেখি তোমায় দুচোখ বুজে ।।

কত রাত জাগা স্বপ্ন মিশে আলেয়ায়

রহস্যর বাধ ভেঙ্গে জাগায়ে এমন

এনেছি দিগন্ত ছুঁয়ে মধুর লগন

কত যে ভাল লাগার গহন বেলায় ।।



আজ মনে হয় সেই সে ছায়া ধুসর

মিটি মিটি জুনাকির আলোর প্রহর

ছুঁয়ে ছুয়ে তোমারে পাই একাকি ভেলা

মন রাঙায়ে তুমি কত করেছ খেলা

থাক তুমি জাগ্রত প্রিয় অন্তর জুড়ে

সুখে দুঃখে ভালবাসায় অশ্রু নীড়ে ।।



এম ,জি, আর মাসুদ রানা ।।

কবি ও সাহিত্যিক গবেষক ।।



আমার মনের মানুষের সৌজন্য

রচনা ঢাকা মিরপুর ১২

রাত , ১০ ঘটিকা , বুধবার

২৭ ,১১ , ২০১৩ ইং ।।



কবিতার অভিধান , জন্মভুমি ভালবাস

****************

রচনা , এম ,জি, আর মাসুদ রানা

কবি , সাহিত্যিক / গবেষক

সংশ্লিষ্ট , কবি সমাজ বাংলাদেশ ।।

সর্বষত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত

***********

উৎসর্গ সব পাঠকের হৃদয়ে ''''''''' ।।



এক

*** প্রলয় ভেরী

পরিবেশ বন্ধু কবি



বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের শত লক্ষ আলোক বর্ষ ভেদে

মম প্রান উল্লাসে

আজি মহাপ্রলয় গ্রাসে

ঐ বিনাশি ভয়ংকর অশনি সংকেত তূর্যনাদে

হানে ঘূর্ণি অশান্ত বজ্র ঘাত মাটির অরণ্য ত্রাসে

সাগর সৈকত উত্তাল

নামে অন্ধকার ভয়াল

ধংশের বিস্ফোরণ ধরণীর বুকে নেমে আসে ।।



বাধ ভাঙা উদ্ধাকাশে তারকারা আলোক উজ্জ্বল

চাঁদের গাঁয়ে রবির ছায়া

আবীর নাঙ্গা বাড়ায় মায়া

যৌবনা নদীর বুকে হিংস্র শ্রূতের জল টলমল ।।

ভাঙে চর এর কুল বিনাশী জল তরঙ্গে

টেউ এর দুলায়

নিত্যবধি ঘূর্ণি ফেনায়

মাটির সে ক্ষয় , ঐ বিনাশি নাছে অঙ্গে ।।



সিন্দু হতে বিন্দু জলে মেঘ এর ভেলা ভেসে বেড়ায়

দিগ দিগন্তে মহাশুন্য

চক্রবধি বিচ্ছুরনে অভিমুন্য

প্রক্রিতিরই বজ্রাসনে আকাশ মাটির মিলন ঘটায় ।।

কার সে ছায়া সর্বলোকে দর্পণ হয়ে আঁখির মাঝে

ফুঁটায় ভাষা বৈচিত্র্যময়

দোদুল দুলে বর্ণীলতায়

রহস্যর জটর খুলে অগ্নিরোষে সেই ধামামা কানে বাজে ।।



মস্ত বাধা ভয়ংকরের ছিন্নমুলে ধংশ দেখে হাসে ঈশ্বর

মম কেশে কুঞ্জ রাশি

বাজল রোধন সর্বনাশী

কোন বেশে তার হয় আবির্ভাব সকল শক্তি গ্রাসে অন্তর ।।

এম , জি , আর মাসুদ রানা ।। কবি ও সম্পাদক ।।

রচনা , মিরপুর ঢাকা ১২ ১৬

১১ / ১২ / ২০১৩ ইং ,



দুই , কবিতা ও দর্শন , সমাজের দর্পণ ।।

*************সৃষ্টি সুখের দৃষ্টি

**********পরিবেশ বন্ধু কবি







আজ ভাষারই বাধ ভেঙ্গে যায়

সৃষ্টি সুখের উল্লাসে

আর যত রয় সফলতা

হৃদয়মাঝে ভাব আসে

তার কুটিরে দেখতে যে পাই

ঈশ্বরের ঐ সিংহাসন

দৃষ্টি পাতে সৃষ্টি হাসে

সজীব করে দুনয়ন ।।

বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড জুড়ে যত রহে রহস্য

জ্ঞান তাপস জটর ছিরে

অগ্নি গ্রাসে সর্বনাশে

ঘুম্র জাল গ্রাসে শীরে ।

আকাশ মাটি ভেদ করে

তরুর বুকে সমর হানে

ঐ তুফানে বজ্রাঘাতে

আগ্নি বায়ু তূর্যনাদে প্রলয়ভেরি ঘূর্ণি বানে ।।

সপ্ত আকাশ ভেদ করে আলোকজ্যুতি

নব নব বার্তা লয়ে মুহূর্ততায় দিপ্ত ক্ষনে

ঘেয়ে আসে প্রলয় নাছন মহাশুন্য অভিমুন্য

রহস্যতার জটর ছিরে তাই সরবে দৃশ্যায়নে ।।

অজানারই জ্ঞান রাশি

নিত্য ভাসি

ফুটায় হাসি দিক দিগন্তের দোয়ার খুলে

অস্তিত্তের এক জাগরনে , আপন মনে বিশ্বগ্রাসি ।।



কালছায়ায় নিহারিকা , ইন্ত্র হতে চন্দ্রমুখে

সর্বনাশের দর্প চুষে

তার ছায়াতে যায় সে মিশে

অরুন রবির করুণ জ্বালা জগত মাঝে অগ্নিরোষে ।

মঙ্গলেরই পিষ্টে বসে

ভূমণ্ডলের এঁকে ছবি নভোযানে

দূর সন্ধানে হানে আঘাত

বিজ্ঞানেরই মন্ত্রনা সে বিবেকবানে ।।

মস্ত রঙিন পাখনা মেলে

সব হৃদয়ে লভে আসন পরে বসন

লৌহরাঙা মুক্ত নাঙ্গা খড়গ লয়ে

বীর বিজয়ে ওড়ায় নিশান এই কবি মন ।

ব্রহ্মাণ্ড জুড়ে ক্ষনে ঘুরে

নিমিষে বিচরন করে আধার ছুঁয়া শুন্য সাকি

তার সে খেয়াল জয় করে যায়

সাড়া সৃষ্টির অস্তিত্ব জুড়ে

এই সে কবির তৃতীয় আঁখি ।।



তিন , *** সনেট কবিতা , বাংলার হৃদয় ।।

********* পরিবেশ বন্ধু

বাংলার চেনা মুখ [সনেট

মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া শাহি





ঊষার আকাশে ফুটে উটে রাঙ্গা রবি

সবুজ এক দেশ যেন শ্যামল ছবি ।

মাটে মাটে দুলে কত সোনার ফসল

গাছে গাছে ফুলে ফলে রঙ্গিন চিত্রল ।

হাজার শাখা নদী বয় আপন বেগে

সুর তুলে মাঝি গায় ভাটিয়ালী রাগে ।

মাটি খুঁড়ে কৃষাণ সোনার স্বপ্ন বুনে

রাখাল বাজায় বাঁশি হাসি আর গানে ।



এদেশের রুপ দেখে দুচোখ জুড়ায়

শান্তির অমিয় সুধা নদী বয়ে যায় ।

বিশ্ব মাঝে গৌরবের এদেশ আমার

কত মমতায় গড়া নেই জুড়ি তার ।

এদেশের বিরুচিত ইতিহাস গাঁথা

শেষ নেই তাই জানি এত রুপকথা ।



চার , ** : একটি গান

********ভালবাসার



আমি একা বসে তোমার আঁশে

নিশি কাটাইলাম

জানা কি রয় সখি

তোমায় কত ভালবাসিলাম '''''''''



চাদের হাসি লুটায়ে যায়

নীল আকাশের গাঁয়

তাতে তোমার ছায়া মিশে প্রিয়

আমার অন্তরায়

বুঝি মধুর লগন আরও মধুর

যদি তোমায় নিকটে পাইতাম '''''''''''



ফুলের কানন ছড়ায় শোভা

প্রজাপতি ওড়ে

গুঞ্জনে শুনি সে তান

তোমার নামটি হ্রদয় জুড়ে

স্বপনে আর জাগরনে সখি

মনের আয়নায় যতনে রাখিলাম ''''''''



*** পাচ , ইসলামের সোনালী যুগ

***********

[আরবের তপ্ত মরুর বুকে আগুনের লেলিহান শিখা , উট আর ঘোড়ার খুরের আঘাতে, সে বালু কনা ছিটকে যার গাঁয়েই মিশে , তপ্ত

চেকায় ফুস্কা পড়ে যায় ।।]



দুত নামে উটের পৃষ্ট হতে , ছালাম জানায় নত শিরে , আগন্তুকের বুক ফুলে যায় ঘন ঘন নিঃশ্বাসে ।

হে আমিরুল মোমেনিন মিসরের নীল নদের তিরে মিলিশিয়া উজবেক রা ঘাটি বানাল , এবং কয়েক হাজার সুসজ্জিত নৌযান প্রস্তুত , সম্ভবত নীল নদ পেরিয়ে সুজা মদিনা আক্রমনের ফন্দি ।।



আচ্ছা যাও ,২য় বারের মত প্রস্তুতি নাও , দুত কপালের ঘাম মুছে

আবারও ছুটে মরুর বুকে তুফান তুলে ।

ইসলাম জাহানের খলিফা অযু বানালেন , আসরের নামায সারলেন , চোখে তার অবারিত করুণার জল , মুহূর্ত ক্ষন আল্লাহর

দরবারে তার অভিপ্রায় জানায় এবং ধিরে ধিরে নুর নবীজীর রওজা মোবারকের পানে তার দেহ করজুরে অতি উন্নত তাজিমে

দণ্ডায়মান হয় ।

হে রাছুল দিয়েছ যে ভার আজি ইসলামের জান্ডায়

রহমত দাও শক্তি দাও মানবের মুক্তির বারতায়

লয়ে নবীজীর ইমানি চেতনা , ইসলাম জাহানের কাণ্ডার

প্রস্তুত হয় অকুতভয়ে যালিম বিনাশে শোকরিয়া জানিয়ে খোদার

বেজে উটে মরুর বুকে যুদ্ধের ভেরি

ওরে পত পত ইসলামের নিশান দূর সিমানা ছাড়ি ।।



৪০ হাজার ইসলামের মুজাহিদ আনছার

কাতারে কাতারে দ্বারায় হাতে লয়ে নাঙ্গা তলোয়ার

মুখে তসবি লা শারিক আল্লাহ , বজ্র ধ্বনি আল্লাহু আকবার

ছুটে সম্মুখ পানে এক মহাআহবানে জেহাদি সওয়ার ।।



নেতার আদেশে সবাই থামে ক্লান্ত যত মুসলিম বীর

সন্ধ্যা ঘনায় তাবু ফেলে আবার ভোরে জাগে উচ্ছ করে শীর

সারাদিন রোযা রেখে আবার মুসাফির যৎসামান্য রিঝিকে

খুশির ইফতারে মিলিত হয় , কায়মনে কভু বিধাতারে ডাকে ।।



ইসলামের সত্য সওঘাতে শত শত বেদীন মাথা নত করে

কলমা পড়ে মুসলমান হয় , আর সম্মুখে ছুটে রহমতের তরে

কত নগর কর দেশ করে জয় ইসলামের কাফেলা

ছুটে নির্ভয়ে খোদার পয়গাম লয়ে বিশ্ব বুক করে উজ্জলা ।।



এক মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর মুসলিম বাহিনী এসে পৌঁছে

নিল নদ তিরে , সাহাবাগন সব মৌন , খোঁদার ক্ষুত্রতি পায়ে সবার

নতশির , এবার তারা বিশ্রামের আয়োজনে ব্যস্ত ।

হটাৎ মুসলিম শিবিরে আক্রমন করে বসে মিলিশিয়া উজবেক

বেদিন শত্রু বাহিনী ।

, একেই তোঁ শ্রান্ত , ক্লান্ত দেহ , নিয়ে মুসলিম গন বিশ্রামে তার উপর পরিকল্পিত , আক্রমন , একদিকে পাহাড় , আরেকদিকে সাগর , আর দুদিকে শত্রুদের লক্ষাধিক সুসজ্জিত

বাহিনী , এবার উপায় ।

মুসলিম জাহানের কাণ্ডারি নির্দেশ দিলেন তাবু গুটিয়ে ফেল ।

তিন দিকে বেরি সামনে সাগর , আল্লাহর নাম নিয়ে সম্মুখে

সাগরের পানে মুসলিম বাহিনীর রথ চালাও ।।

একজন সাহাবা বললেন তা কেমন করে হবে বরং পাহাড়ের দিকে যাওয়া যায় ।।

ভৎসনা করে মুসলিম বীর , আল্লাহর সৈনিকগণ কখনও পিছ পা

হয়না , চালাও সম্মুখে রথ ।

বেদিনেরা দেখল একঝাক ঘোড়া সওয়ার নিমিষে হাওয়ার বেঘে

নদীর জল ছুঁয়ে ছুয়ে পৌঁছে যায় অপারে ।।

নিরাপদে সেথায় পৌঁছে মুসলিম বাহিনী আল্লাহর ক্ষুত্রতি পায়ে

লুটায় এবং সবার মুখে মুখে ভাসে আল্লাহু আকবার ধ্বনি ।।



সেই মুসলিম বাহিনীর নেতা ইসলাম জাহানের ২য় খলিফা

ওমর ফারুক রা ।

যিনি অর্ধ পৃথিবী করিতেন শাসন ধুলার তক্তে বসে

আল্লাহর রহমত তারি গায়ে , নজরানা দিত এসে ।।



ছয় , *** কাণ্ডারি

************



অলি আউলিয়ার পবিত্র ভুমি , কত সাধক এর উচ্ছ কেশ

বঙ্গবন্ধু , জেনারেল আতাউল গনি ওসমানী , শেরে বাংলার এই দেশ ।।

মাওলানা ভাসানী , তিতুমির , হাজি শরীয়ত উল্লাহ , মজনু শাহ ,

মেজর জিয়ার এই দেশ ।।



রবি ঠাকুরের সোনার বাংলা , নজরুলের ঐ বাংলাদেশ

জীবনানন্দের রূপসী বাংলা , জসিমুদ্দিনের পল্লী কেশ ।।

লালন সাই , হাছন রাজা , আব্দুল আলীম , আব্বাস উদ্দিন

কণ্ঠে তাদের দেশের চিত্র , আজও মন ভরে সেই সুরে বেশ

শাহ আব্দুল করিম , জালাল খা , শিল্পি জয়নুল আবেদিন ,

এস এম সুলতান এর আঁকা তুলির চিত্র আজও ফুটে সবিশেষ ।।



কত জাতীয় নেতার অগ্নি ভাষণ , আনল কেড়ে স্বাধীনতা

কত বীর শহীদ এর রক্তে মাখা বাংলাদেশের জন্ম কথা ।।

আর নয় সহিংসতা চাই শান্তি একতায় , অধিকার জনতার

আমরা বীর বাঙ্গালি অন্যায় এর নিকট চাইনা মাথা নোয়াবার ।।















সাত , *** চিন প্রজাতন্ত্রের প্রধান মাও সেতুং ছিল একজন কবি

তার স্মৃতি স্মরণে আমার কবিতা

মানবতার কান্না

*************** পরিবেশ বন্ধু



আরব , সিরিয়া , মিশর , চিন বাঁধ গো রক্ত ঋণ

ধিকে ধিকে ওড়ে লৌহ নিশান

কেন , অথথা জান কোরবান

নেই ভেদাভেদ সাদা কালো সবারই রক্ত লাল

এক খোদার সবাই বান্দা

মিথ্যা প্রহসনে কেন ? এত বাধা ভিগ্ন আর জঞ্জাল ।।

কিসের স্বার্থ , জনতার বুকে চালাও চুরি

গরীবের বুকে লাথি মেরে দেখাও ধূর্ত বাহাদুরি ।।

কোথায় জনতার সে অধিকার

যাদের অতিব কস্ট আর ঘামে জুটে তোদের মুখে খাবার ।।

ইটের উপর ইট সাজায়ে যারা গড়ে তুলে , নগর ,বন্দর

রাস্তা ঘাট সুরম্য তীর্থ স্থান ফুর্তি করার মৌজ , সুরা আর সাকির নহর ।।

আরও যত ভুগ বিলাশের নানা কুশন

আরামের বেদি , জৌলুশ খানা আর খাদ্যর যত প্রসাধন ,

বানায় ইমারত গড়ে তুলে কত রাজ প্রাসাদ , সখের বাতায়ন

তারা তোমাদের আরাম , আয়েশ কত মেটায়

তাদের পিষে মার তোমাদের দামি গাড়ীর চাকায় ।।

গরীবের বুকে লাথি মেরে হে ক্ষমতা নামক শোষক সমাজ

যাদের রায়ে পাও দাম্ভিকতা , সিংহাসন আর সম্মানের সে তাজ

ক্ষমতার দর্পে অন্ধ সেজে তাদের বুকে দাও বোম

লুটেরা শকুনের মত তোমরা বাঁচ আর ওরা ফুট পাতে মরে

দেয় জীবনের শেষ ঘুম ।।

সত্য বাদির মুখে আটা , জুটে মিথ্যা কারাগার ,যরযন্ত্রের সুবাদে

তিব্র রক্ত শোষক শকুনের নখরে ,আজ মানবতা চিৎকার করে কাঁদে ।।



আট *** আসবে তুমি বধূ সেজে

***********পরিবেশ বন্ধু কবি



মণ চুরি কর তুমি চাতকের বেশে

ঝিলিমিলি ছায়া হওঁ হেমন্তের দেশে

আলোছায়া লুকুচুরি কত হাওয়ায় আবেঘ

আকাশের নিলে ভাস ছুঁয়ে ছুঁয়ে মেঘ

নিজ মনে আন দোলা

রাঙায়ে তায় কর খেলা

বহিয়া যায় তব ঐ ফাগুনের ক্ষন

আর কত চিঠি লেখা ভিজিয়ে নয়ন ।।



এত যে তোমারে চিনিবারে পাই

হৃদয় আঙ্গিনায় ভাস লভিয়া টাই

সবুজ বনানির মত নিত্য ভোরে

ভেসে থাক আলেয়ায় মনের নীড়ে

খুজে সুর চেতনায় আঁকি

কত নামে তারে ডাকি

তব হিয়ায় মাঝে লুকায়ে যে তুমি

স্বপ্ন চুরি কর নিরবে তাই দিবাযামি ।।



রঙ ধনু রঙে আজি সাজাব তোমায়

লাল বেনারশি পড়ায়ে বিচিত্রতায়

গোপন ও অজানা ভাষা যত সমিরন

আল্পনা এঁকে দেব সাজায়ে আপন

হবে তুমি রাজ রানী

বধূ বেশে তাই জানি

নদীয়ায় বাজবে সানাই বাসরও সজ্জায়

উপহার দেবে জরিয়ে বুকে কি সে লজ্জায় ।।



যত সখ উবে যাবে মিলায়ে প্রানে

মধুরও বসন্তে ফুল ভরিবে ঘ্রানে

চাঁদ হেসে কবে কথা কর্ণে লয়ে দুল

জুনাকির মিটিমিটি জাগাবে আধার এর ভুল

হলুদ সর্ষে গুজে কুপায়

আলতা চরনে আঁকা আল্পনায়

তুমি হবে মোর ছায়া এই জীবনের সাথি

এত আলো জ্বলবে অন্তরে কেটে আধার রাতি ।।



নয় , *** : কি কথা তার সাথে

********************

দেব হৃদয় এস বধূ সাজে

********** পরিবেশ বন্ধু



যদি মঞ্চায় উড়ে এস দেশে

হাওয়ার কাপন লাগবে কেশে

চাঁদের জোছনায়

গভীর মমতায়

এই মন মিশে যাবে ভালবেসে ।।



আর যদি একবার বল আসি

রাঙা বধনে ফুটাব সে হাসি

হাওয়ার দোলায়

সাজিয়ে তোমায়

নেব আপন মাঝে কয়ে ভালবাসি ।।



এত কথামালা , এত সুরের ঢেউ

সবি তোমায় দেব , জানবেনা কেউ

থাকবে সে ইতিহাস

জগতে বারমাস

এস হে প্রিয় , রাঙা বধূ সাজে লক্ষ্মী মৌ ।।



দশ *** অধিকার মানবতায়

*********************

যে অধিকার লয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার জানি

ভেঙ্গে বাধা ভয় ,

সম্মুখ পানে যাত্রা নিশ্চয়

হবে হবে জয় , শকুন এর দৃষ্টতা '''মুছে সব গ্লানি ।।

মোরা বাঙালী মাটির শিখরে মোর ধুক ধুক হৃদ স্পন্দন

সারা বেলা চলে খেলা

নাড়ির ঠান গভীর দোলা

নাহি জানি মাথা নুয়াবার ''' উদ্দ্যত শীরে লৌহ বন্দন ।।

ঘাত প্রতিঘাত টুটে '''''' চিৎকার আসে কানে ভয়ংকর

ওরে টুটি ছেপে ধর

মেলে নয়ন দর্পণ মনোহর

ভেঙ্গে দাও লৌহ কপাট '''' মুখে ফুঁটাও বানী বজ্র কণ্ঠস্বর ।।

যত মিথ্যাবাদির মুখে ''''''''' আগল লাগাও নিজ অধিকারে

বিনাশের রক্ত আঁখি ফুঁড়ে

গড় শান্তি বাংলার নীড়ে

আর কত মজলুম এর আত্ত হাহাকার ধবনি ভাসবে নির্জরে ।।



এল সে সময় ছিন্ন কর ''''' যত বৈতালিকের মোহ আগ্রাসন

বিষাদের কাল ছায়া জন ললাটে

হরন করে মানবাধিকার মাথা কুটে

নিরব বেদি ওদের রাঙা মনে খুন আনে কি সে প্রহসন ।।

যারা চেতনা আনে অঙ্কুরেই ডুবে যায় বিবেকের বাধন

ব্যতীত নিজঅস্তিত্ত নব নব খুনে

লক্ষ কোটি স্বপ্নের মৃত্যু গুনে

বিপ্লব অজেয় থাকে যদি কাণ্ডারি রণসাজে করে কঠিন পন ।।



এগার *** কবি ও স্রষ্টার মিলন আখ্যা / কবি শামছুর রহমানের জন্ম স্মরণে কবিতা





স্রস্টা কবিকে ডেকে বললেন ,

নিরব ক্ষনে আমাকে ডাক আর দুনয়নে নাম খানি আঁক ।।

আমি তোমার মাঝে দেব সাড়া

সৃষ্টির সব রহস্য , জুড়াইব অন্তরা

কবি ফেলে এক দীর্ঘশ্বাস কহে , হে মাবুদ তা কি আসলেই সম্ভব , নাকি অদ্ভুদ কল্পনা ।।

স্রষ্টা এবার জাগে তার স্বরূপ বধন খানি ধরে

তামাম ব্রহ্মাণ্ড নিমিষেই আলোকউজ্জ্বল সুন্দরে

কবি লুটায় সিজদায় তার মোবারক পায়

নিজেকেই দেখে স্রস্টার আরশিতে অবিকল চেহারায় ।।

হে বিধাতা হরে নিয়ে মোর হৃদয় খানি দূর করে অন্ধকার

দিলে জ্বালালে তোমারই মনোহর জ্ঞানের দ্বীপ আধার

যত দেখি শত বাসনা সে দেখার আর মেটেনা আঁশ

দাও সেই স্বর্গের অন্তর যে আয়নায় তোমারে পাব বারমাস ।।



আর দিব্য নয়ন করনা বাঁকা আমি স্রস্টা তোমারই নীড়ে

মানুষ নামের প্রতিভা জ্বেলে থাকিব ভাল হৃদয়ে ভিড়ে

সকল শিক্ষা দিক্ষা সমাজ সংসার আর যত লেনা দেনায়

আমিই তোমারে যুগাইব শক্তি সৃষ্টির মস্ত পাঠ শালায়

কবি এবার নিরবে চলে রহস্যর জটর নয়নে আঁকে

তারি আশীর্বাদ লয়ে যা সত্য তাই রাখে দৃশ্য কোনে লিখে ।।

কত না সন্ধান কত না সাধনা তিলে তিলে মুক্ষম ভাষায়

বিধাতার সেই কথা আর বিচিত্র কাহিনী কাব্য তার সাজায় ।।

দিক নির্দেশ আর জাগরনে কবি স্রস্টার এক জ্ঞান সিন্দু

যুগে যুগে নানা সুর জলসায় কবি হয় সবার পরিবেশ বন্ধু ।।



স্রস্টা কহে দায়িত্ব শেষে আবার হবে মিলন আরশে

সত্য কোরআন জয় করে এস জান্নাতের চিরপর বাসে ।।



কবিরা ব্রহ্মাণ্ডের মোহ মায়ায় নিরেট সত্য লিখে যায়

থাকে শুধু স্মৃতি , যারা যায় তারা আর ফিরে আসেনা

তারা জীবন্ত থাকে লক্ষ কোটি মানুষের হৃদয় মনি কোটায় ।।

কবি শামছুর রহমান এর জন্মদিনে শ্রদ্ধা

আর স্বাধীনতা তুমি

কবিতায় দেশ কে খুজে পাওয়া হোক নক্ষত্রের মত উজ্জ্বল গৌরবের দ্বীপ শিখা ।।

কবি তুমি বেচে থাক সব পাঠকের হৃদয়ে '''''''''''''''''''''



বার , *** : কবি আর কাব্য





জন্ম আর কবিতা এক সুত্রে বাঁধন

দেবির আসনে ভিজে কবির চরন ।।



ললনা ময়ি এবং কবি

*********** পরিবেশ বন্ধু কবি



জন্মেই কবি ,হৃদয়ে ভাস্বর এক ললনার ছায়া

মানুষের ভিড়ে নানা জলসায় সে যে মোহ মায়া

লক্ষ বছর ধরে মনে হয় সে, মোর মায়ার বাধন

বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড জুড়ে যেবায় থাকাই সে কতই আপন ।

এত যে মনোহর স্বপ্নের আলেয়ায় বাধ ভাঙ্গা নিঁদে

ফুল হয় কাননে দিগন্তে তারা হয় জোছনা চাঁদে

প্রকৃতির রঙে রাঙায় ভুবন , কভু ও বহু সাজ ধরে

জলসাগরে তরঙ্গ দোলা হয় জেগে থাকা মোর অন্তরে

কবিতার ছন্দ হয় সুর হয় , আরও হয় সুরের বাঁশরী

চেনা মুখ ভোর হয় রঙধনু সাজে দেখায় তারে সুন্দরী

গোপন সে প্রনয়ের কোন এক অভিসারের প্রেম দেবি

চেনা সৃষ্টির রহস্য যুগে যুগে তার ছুঁয়ায় অবাক কবি ।।



ললনাময়ি

*******************

পরিবেশ বন্ধু কবি



তোমাকে চিনিবারে ফুলের কানন

কুসুম রাঙা ঘোমটা মেলে প্রজাপতি মন

আকাশের মেঘ হয় ভাঁজে ভাঁজে সাঁঝ

নদীর তরঙ্গ কভু দোলাচালে লাজ

প্রিয় কত মধুর লগন প্রেমিকেরা রাখে

শিল্পির নয়ন কভু তারে রঙ তুলিতে আঁকে ।।



জগতের কত শত ক্ষন আর ভেলায়

স্বপ্ন ছবি হয়ে সে মজে থাকে খেলায়

আবার আধারে চাঁদের মত মনে কত মিশে

গড়ে আনন্দ বাধন কত সুজনের পাশে

ললনারে নাহি জানে কত পাষাণের ঘর

ভুলে থাকে বিরহে করে বিষাদ অন্তর



নারি স্বর্গ নারি প্রেম আবার কাল নাগ

হিসাবে ভুল হলে মনে কাটে দাগ ।।



১৩ *** রোমান্টিক কবিতা





মুক্তিপন

***********পরিবেশ বন্ধু



তোমাকে এত ভালবাসি যে,

সারাটা বিষণ্ণ বিকেল নিরানন্দ হয়ে যায়

এক নজর না দেখায় ।।

তোমাকে এত ভালো লাগে যে ,

ফুলের সুভাস যখন আঙ্গিনায় জুতি ছড়ায়,

প্রজাপতি শিষ দিয়ে ওড়ে দাবমান হাওয়ায়

রঙিন পাপড়ি র মাঝে সব টুকু সুখ আহরনে,

তার চাইতেও বেশি সুখ মিলে তোমার ছুঁয়ায় ।।

তোমাকে এত মনোরম লাগে যে ,

ভোরের সূর্য যখন ঝলসে উটে পাঠে

অন্ধকার ছাপিয়ে আবির রাঙ্গা আলয়ে ,

তার চাইতেও বেশি ভাল লাগে , সেযে মোহ মায়া

আবেশে এ মন

মিশে নিরব ক্ষন পাই তোমারি ছায়া ।।

চাঁদের হাসি বাধ ভেঙ্গে যায় আধার করে জয় ,

তারি চাইতেও তোমারই হাসি স্বপ্নের বাধ্ ভেঙ্গে

ভাললাগা সূর্য উদয় দেখি আমার এ হৃদয়

তুমি ছাড়া নাই সুখ, বিষণ্ণতা আসে কভু

নিরন্তর শুন্যতায় জাগে শিহরন

তৃষিত হয় কখন বেদনায় বুক

ভারাক্রান্ত অবিলাসে খুজে মুক্তি পন ।।











: মিশে নিরব ক্ষন পাই তোমারি ছায়া ।।

চাঁদের হাসি বাধ ভেঙ্গে যায় আধার করে জয় ,

তারি চাইতেও তোমারই হাসি স্বপ্নের বাধ্ ভেঙ্গে

ভাললাগা সূর্য উদয় দেখি আমার এ হৃদয়



+++১৪

: তোমায় নিয়ে

*********** পরিবেশ বন্ধু কবি



বহুদিন পর তুমি এলে

হৃদয়ে বিরহ বেদনা

আজ মনে হয় বিষণ্ণ বিকেলে ,

ভেসে নোনা জলে

সুরভিত লগনে আনত নয়নে শুধু যাতনা ।।

মন ভেসে রয় , ভেঙে খেলাঘর

তোমারই পরশে জেগে থাকি নিরন্তর

যদি চাও পাশে এসে

দাও সুখ ভালবেসে

কেটে যাক বিষণ্ণ যত বাসনা ।।

জগতের সব স্মৃতি

কুসুম কোমল অতি

তোমা ছাড়া হায় কিছু ভাল লাগেনা ।।

হে হৃদয়েশ্বরি

এস মন প্রান ভরি

খুজে নেই ভালবাসার এক সুখ ঠিকানা ।।



১৫ *** আমার দেশ হৃদয়ে আঁকা

*************

আমার বাংলা জাগে নিত্য ভোরে

এত তার রূপ

কত অপরূপ

দেখার যেন নাই শেষ , তব নজরে ।।

বেশ সুন্দর

রূপে মনোমুগ্ধকর

বাংলার ছবি

তুলনা যে নাই , তারি ছায়ায় জুড়ায় অন্তর ।।

মন ভরে দেখি

আমার এ দেশ

সবুজ গালিছায় আঁকা

জেগে থাক হৃদয়ে , আমার এ বাংলাদেশ ।।

নদী বয়ে যায়

দুচোখ জুড়ায়

তীর ঘেঁষে ছুট গ্রাম জাগে

মেঠূ বন পথ আঁকা বাঁকা মাঠের কিনারায় ।।



সবুজ কাননে

দুলে ফুল ফসলে

ছায়া ঢাকা মনোরম চিত্র ভাসে

কত মমতা জাগে আমারও এ দেশের কুলে ।।



১৬ *** বাঁধন হারা

*********** পরিবেশ বন্ধু কবি

১০ /৬ । ১৪২০ বাংলা

মিরপুর , ঢাকা





কত সুখ জাগে মনে

কত সুর কানে বাজে

রাঙা ফুলেরা হাসে

অভিমান ভরা লাজে



তারে চিনি গো চিনি

একলা চলার উদাস লগনে

সে বড় মায়াবিনী

অন্তর জুড়ে বাস স্বপনে

নিরবধি ছায়ার মত

ফুলের সৌরভে গো সাজে ঐ



কত যে আপন সে যে

করে খেলা জাগরনে মিশে

এত যে ভালবাসা

ঝরে তোমার ও আঁশে

নীড় হারা অজানায়

চল যাই হে প্রিয় বাঁধন ও মাঝে



বাঁধন হারা

*********** পরিবেশ বন্ধু



রোমান্টিক কবিতার বই

**********

মুক্তিপন ।।



তারে মনে পড়ে

********* পরিবেশ বন্ধু



রুদ্র ছায়ায় নয়নের নীড়ে

তার ছবি সেথা রয় আঁকা

কত যে আলপনা দ্রুতে এসে ভিড়ে

মনের আঙ্গিনায় মিশে জেগে থাকা ।।

ভাবুক মন খুজে শুধু তারে

যেজন আপন নিরবধি

সেই প্রিয়মুখ গভীর নজরে

কভু স্বপ্নের নীড় বাধি ।।

শান্ত লগন কভু অন্নেসায়

নিরন্তর জাগে বিরহের দুলায়

নক্ষত্র খচিত নিশুতি রাত

নিজেকে রাঙায় তারি ছায়ায় ।।



স্বপনের মাঝে তাই কারুসাজে

এঁকে রাখি সেই ভালবাসার ফসল

যার লাগি ঝরে পড়ে

আঁখি গঙ্গায় বেদনাবিধুর অশ্রু জল ।।



সত্যর আলো হৃদয়ে জ্বালো

*********** পরিবেশ বন্ধু কবি



আসলে সত্যই সুন্দর নির্মল ,

হৃদয়ে আনে সুখ বারতার ধ্বনি /

সত্যর মাঝেই আলোকিত হয় ,

জীবন চলার দ্বীপ খানি

হৃদয়ের মাঝেই বিশ্রিত এক জগত

খুজে সে রহস্য যত অজানায়

বিশালতায় তারে যদি জয় করা যায়

সুপ্ত গভীর ভালবাসায় ।।

এস যত অন্ধ কুহক পায়ে ধলে

হৃদয়ের অবারিত দোয়ার খুলে

মানুষ নামে ভ্রান্ত পঙ্কিলতা ঝেরে

এস সত্যর ফুল ফুটাই হৃদয়ে জ্বেলে ।।



ঈদের খুশি

********************

, সবার মনে তাই উৎসবের দোলা

ঈদ মোবারক সব হৃদয়ে

দূর হোক ভেদাভেদ মন নিলয়ে

বয়ে যাক আনন্দদ্বারা তায় সারাবেলা ।।

এস সবে আপন ভেবে

স্বপ্ন গড়ি ভালোবাসায়

ঈদ আর উৎসবে সবাই আয় ছুটে আয়

হাসি খুশি মনটারে রাখি ভাল রাঙ্গা জলসায় ।।



নহে ব্যাবদান এস সবে মিশি

ঈদ মোবারক সবার তরে তাই হাসি খুশি ।।



কিছু উপলব্দি

*********





নিয়মের চাকায় জীবন নড়ে

চাহিদা মেটানোয় যোগাযোগ বাড়ে

ভাল লাগা থাকে শুধু অন্যর গাড়ে

আর ধুয়াশা জন্মে মনের নীড়ে '

তবুও জীবন থেমে থাকেনা

ছুটে চলে দিগন্তে জয় করে অজানা ।





ভ্রমন পাঠ

********* পরিবেশ বন্ধু কবি



বিকেলের সূর্যাস্ত যাবে পাঠে

ঘুধুলির রাঙা আলো সবুজ মাঠে

আকাশে শরতের ছেড়া ছেড়া মেধ

মুদুমুন্ধ হাওয়ার অর্বাচীন বেঘ

নীড়ের সন্ধানে পাখিদের ওড়া

ভারি মুগ্ধ লাগে দেখে নয়ন জুড়া ।।

এখানে সেখানে বসা প্রেমিক যুগল

মনের আঁশ মেঠায়ে করে কোলাহল

শ্রমিকেরা কাজ সেরে ছুটে যায় নীড়ে

নানা যান এর শব্দ কভু শিষ কেটে ফিরে ।।

কত রঙের মানুষেরা সেথা চলে একসাথে

সুললিত আযানের সুর আসে মসজিদ হতে

আনন্দে নাছে গায় কিশোরের দল

কাশবন আর লেকের পাড়ে জল টলমল ।।

বিচিত্রতায় দেখি ঢাকার অপরূপ ছবি

সারি সারি দালান বাড়ি , আর কত অজানা হবি ।।



*** : কানায়ে কাবা

***********

কানায়ে কাবা আল্লাহর শ্রেষ্ঠ নেয়ামত

তাওয়াব করলে মিলে অগনিত রহমত

১ম নবী আদম আ এর গড়া

এবং শেষ নবীজী সা এর স্পর্শে সাড়া

বিশ্ব মুসলিম সেথা করে হজ্ব

মুমিনদের পুন্যস্থান সেথা যাওয়া ফরজ ।।

আল্লাহর ক্ষুত্রতি সওদা লয়ে

মুসলিম সেথা সিজদায় পড়ে লুটায়ে ।।

পাপ যত ঝরে যায় কাল পাথরের ছুঁয়ায়

আত্মার নির্মল প্রশাতি কানায়ে কাবায় ।।



*** আল কোরআনের বানী

************

আল্লাহ্‌র বানী অনন্ত অসীম রহমতের নুর

যার কণ্ঠে তা ফুটে সুললিত হয়ে সুমধুর

ধন্য সে প্রিয় বান্দা রাখে ভরসা ইলাহের

সুখবর তার আসে নিশ্চিত জান্নাতের ।।

তাই পবিত্রতায় দিলে জ্বালি আল কোরআন

নবীজীর শাফায়ত মিলবে পড় হে মুসলমান ।।

দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির কথা সেথা রয়

সুন্দর সরল জীবন গড় লভে আল্লাহর পরিচয় ।।



আল কোরআন মহান আল্লাহ তায়ালার বানী

মহা অমুল্য রত্ন

রাখ দিলে যত্ন

মিলবে সব পুণ্য দুনিয়া ও আখেরাত এর মুক্তি যামিনী ।।

আল্লাহর রহমতি নুর

আর যত হেদায়েত রয় তার প্রতিটি অক্ষরে মিশে

সৃষ্টি ব্রহ্মাণ্ডের সব তার ভিতর লুক্কায়িত রয়

পড় হে মুসলিম পবিত্রতায় গভির ভালবেসে ।।

জান্নাতের নুর মোহাম্মাদ সা এর নিকট মানবের তরে

আসিল কোরআন উজ্জ্বল জীবনাদর্শ হয়ে

মুক্তির আলোয় ধিকে ধিকে ইসলামের দিশা লয়ে ।।



আল কোরআনের বানী

*********** পরিবেশ বন্ধু



আল কোরআনের বানী রাখি হৃদয় মাঝে

যার প্রত্যাক টা অক্ষর রহমতের নুর হয়ে বাজে ।।

যেজন তারে রাখি দিলে তার স্বজন হয় নুরে খোদা

যিনি তামাম মাখলুখ এর সৃষ্টি সমুদয় করলেন পয়দা ।।

রহস্য আর মানবের মুক্তি আলো পড় আল কোরআন

ধিকে ধিকে জ্বলে তার নুর হৃদয় এ রাখে মুসলমান

আল্লাহ ও রাছুলের মহান বার্তা ইসলামের সরোবর

এই মহান কিতাব নিঃসন্দেহে জান্নাতের দেয় সুখবর ।।

নর আর নারি ইজ্জত কর মেনে তার বিধান

অন্ধকার দূর হবে তারি শাশ্বত বানী গড় আদর্শ জীবন ।।



কালমা শরিফ

*************



সাত আসমান এর চাইতে ভারী এই কালমা খান

এই কালেমা সদাই পড় মুমিন মুসলমান ।।

আরশ কুরশি লৌহ কলম সবার চাইতে ভারী

রাখ দিলে সযতনে লয়ে নামটি স্মরি ।।

শান্তি ও জান্নাত লভিতে কালমা সওদা কর

অনাবিল প্রশান্তি লয়ে দিবানিশি পড় ।।

সুখে দুখে সব সময়ে রাখি কালমা সাথি

জ্বলবে তব হৃদয় মাঝে ঈমানেরই বাতি ।।

দুনিয়া ও আখেরাতের তরে কালমা যে নুরেলা

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদ রাছুলুল্লাহ ।।



মাবুদের কি মধু নাম শান্তি লাগে স্বরিলে

পড় সে নাম অহে মুমিন বইসা গভীর নিরলে ।।

নবী অলি মানব জীন হুর গিলমান আর ফেরেস্তারা

মধুর নামটি করে স্মরণ দিবানিশি মাতোয়ারা ।।

যেথায় যত কুল মাখলুখাত ঐ নামেরই রশি ধরে

সারাবেলা হয় রে সজীব রহমতের সওদা করে ।।





: *** রমণী

*********পরিবেশ বন্ধু কবি



মাসুদ রানা



হে রমনি তন্বী নয়না

সৃষ্টির সেরা রহস্য তোমারই অধরে

ভাঁজে ভাঁজে বৈভব অনন্য সম্ভার

ভারি সলাজ বধন ভাসে নজরে ।।

মন আর মোহ কেড়ে নাও

স্বভাবে ঝরে মায়া ভরা ঠান

তোমারই আসে কত প্রেম ভাসে

প্রেমিকের বুকে ফুটে আশার সন্ধান ।।

স্বপ্ন দেখে কত না যুবা ঘর বাধার

পাতায়ে তোমার সনে গড়ে বাধন

সাজলে লাগে আরও কত মনোহর

জয় করে সবাকে বাধিয়া এ মন ।।



মডেল শিউলি ,



নদী ও প্রকৃতি

*************



নিরন্তর বয়ে যায় নদী ,বিলায়ে তরঙ্গ জল

মাঠের পাড়ে তৃষ্ণা মেঠায় , নিরবধি ছুঁয়ে মৃত্তিকার কুল

জলে তার অমৃত সজীব হয় , যত তৃণ লতা

আকাশ আর মেঘে দুলে কহে তার গোপন কথা ।।

তারে ছুঁয়ে যায় বহুদূর এর পূর্বাশার আলো

তার গাঁয়ে রমনির জলকেলি লাগে কত ভালো ।।

মানবের তরে ফুল আর ফসলে সজীবতা আনে

ধরণীরে করে বরণীয়া সবুজ ও সুধায় কত না কাননে ।।

হাওয়ার বেঘ কভু ঢেউ তুলে গাঁয়ে

পাহাড়ের মত মৃদুল ও হিল্লোলে জাগে বিস্ময়ে ।।

তারে ঘিরে গাঁ আর কত মেটুঁ পথ

দিক হতে দিগন্তে খুজে তার আদি ভূত ভবিষ্যৎ ।।





পরিবেশ বন্ধু কবি

নারী ও প্রেম ।।

********** এম, জি, আর , মাসুদ রানা ।।



জগতের সব সুন্দর নারির বদনে

এ রূপ হেরিয়া পুরুষ জড়ায় বাধনে । ।

তাই খুলে আঁখি বসন্ত বেলায়

ছিত্ত মোহিত করে মজে থাকে খেলায় ।।

যদি তার সৌরভে থাকে মজে মন

আকুল হৃদয় ভরে দেখে সে নয়ন ।।

অনন্য সম্ভারে ঘেরা তনুমনে সাজ

বিসৃত বিম্ময় লয়ে ফুটে আভায় লাজ ।।

অধর ও যাচিয়া ফুটে যৌবনের সাড়া

তার সাথে মিতালি গড়ে জুড়ায় অন্তরা ।।

যদি হায় সে হৃদয় ভিড়ে মধুময় লগনে

প্রেমসুধা বয়ে যায় হৃদয় ও কাননে ।।







: কবিতার অভিধান

*****************পরিবেশ বন্ধু





আলোক বার্তা

*******



কোন আলো লাগল মনে দিপ্ত ক্ষনে

ঐ নয়নে

এ আলো ভয়ংকরে তারায় তারায় জ্বলে নিশি জাগরনে ।।

তুফান তুলে ব্জ্রানলে ক্ষিপ্ত হয়ে ঐ দরিয়ায়

ধুম্রজালে নিল সিমানায়

ধরণীর বক্ষ ফেটে অগ্নিলাভায় বিস্ফোরণে ।।

দশ দিগন্তের প্রান্ত ছুঁয়ে

রহস্য লোক দিগ্বিজয়ে ,

মহাশুন্য প্রলয় ভেরি নব নব বার্তা আনে অনুক্ষনে ।।



মোহন বাঁশি

************



আমারও প্রানের ও বাশির ও রাগিণী

কে বাজাল হায়

মোহন ও মায়ায়

সুরে সুরে তারে চিনি ।।



নব নব চেতনা জ্বেলে

হৃদয় কাননও খুলে

কে গো হায় অজানায় ফুটাও মোর ও ধ্বনি ।।



নিরব গহনে অনুক্ষনে

দেখিবার ছায়া হও দুনয়নে

ভাবুক সাজে মন এ ভুবন হয় আপন তব জানি ।।



বাঁশিরও রোধন ও চিৎকারে

প্রাচীরও কারাগারে , অন্ধকারে

প্রতিনিয়ত টুটিবারে দেয় যাতনা সঞ্চিত লয়ে কত গ্লানি ।।



পত্র ।।

অনেক অজানা রহস্য

মাঝে মাঝে জানান দেয় মনে

কিছু স্মৃতি আধারে ডেকে যায়

আর কিছু থাকে স্মরণে

যদি আসিবারে ফিরে

দেখার যে নেই শেষ

নজরে কার ছবি এসে তব ভিড়ে

এঁকে রাখি তাই হৃদয়ে বেশ ।।

বুকের যত সঞ্চিত কথা

শুধু প্রিয় বন্ধুকেই বলা যায়

আশার প্রদীপ জ্বেলে

কিছু সুখ মিলে তার ঠিকানায় ।।





: কবিতা , ও কবি

************ সৃষ্টি সুখের দৃষ্টি



**********পরিবেশ বন্ধু কবি



আজ আমারই বাধ ভেঙ্গে যায় সৃষ্টি সুখের উল্লাসে

আর যত রয় সফলতা হৃদয়মাঝে ভাব আসে

তার কুটিরে দেখতে যে পাই ঈশ্বরের ঐ সিংহাসন

দৃষ্টি পাতে সৃষ্টি হাসে সজীব করে দুনয়ন ।।

বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড জুড়ে যত রহে রহস্য

জ্ঞান তাপস জটর ছিরে

অগ্নি গ্রাসে সর্বনাশে

ঘুম্র জাল গ্রাসে শীরে ।

আকাশ মাটি ভেদ করে

তরুর বুকে সমর হানে

ঐ তুফানে বজ্রাঘাতে

আগ্নি বায়ু তূর্যনাদে প্রলয়ভেরি ঘূর্ণি বানে ।।

সপ্ত আকাশ ভেদ করে আলোকজ্যুতি

নব নব বার্তা লয়ে মুহূর্ততায় দিপ্ত ক্ষনে

ঘেয়ে আসে প্রলয় নাছন মহাশুন্য অভিমুন্য

রহস্যতার জটর ছিরে তাই সরবে দৃশ্যায়নে ।।

অজানারই জ্ঞান রাশি

নিত্য ভাসি

ফুটায় হাসি দিক দিগন্তের দোয়ার খুলে

অস্তিত্তের এক জাগরনে , আপন মনে বিশ্বগ্রাসি ।।



কালছায়ায় নিহারিকা , ইন্ত্র হতে চন্দ্রমুখে

সর্বনাশের দর্প চুষে

তার ছায়াতে যায় সে মিশে

অরুন রবির করুণ জ্বালা জগত মাঝে অগ্নিরোষে ।

মঙ্গলেরই পিষ্টে বসে

ভূমণ্ডলের এঁকে ছবি নভোযানে

দূর সন্ধানে হানে আঘাত

বিজ্ঞানেরই মন্ত্রনা সে বিবেকবানে ।।

মস্ত রঙিন পাখনা মেলে

সব হৃদয়ে লভে আসন পরে বসন

লৌহরাঙা মুক্ত নাঙ্গা খড়গ লয়ে

বীর বিজয়ে ওড়ায় নিশান এই কবি মন ।

ব্রহ্মাণ্ড জুড়ে ক্ষনে ঘুরে

নিমিষে বিচরন করে আধার ছুঁয়া শুন্য সাকি

তার সে খেয়াল জয় করে যায়

সাড়া সৃষ্টির অস্তিত্ব জুড়ে এই সে কবির তৃতীয় আঁখি ।।





সুন্দর বন ধংশ কে না বলুন

************** বাংলার সুন্দরবন

********** পরিবেশ বন্ধু কবি



বিশ্ব প্রকৃতির আধার মনোরম আশ্চর্য এ সুন্দরবন

বাংলার জাতীয় পশু বাঘ ও হরিণের আবাস্থল

রয় সেথা নানা জীব বইচিত্রের বিচরন

আর কত অজানা বৃক্ষ শুভিত অনন্য যৌবনা নদী জল ।।

বিশ্বের কত পর্যটক সুধিজন আসে

দেখতে তার অপরূপ শোভা

সেথা রয় নানা ফুল ফুটে ,

হরেক পত্র পাতার মোহনীয় সবুজ ছায়ার প্রদিপ্ত আভা ।।

মধু আহরনে ওড়ে মৌ মাছির দল

মৌয়াল করে সেথা মধু চাষ

কতনা রঙিন স্বর্গ সুধায় , পাখ পাখালির দল

কল গুঞ্জনে সেথা শান্তির নীড় বাধে বারমাস ।।

আর বাঙালি অভিযাত্রি দল

করে কোলাহল কভু সেথা চলে তীর্থভুমে খেতে বনভোজন

মাটির মমতার স্পর্শে কৃষাণ ,বাধে স্বপ্ন

শ্রমিক জেলে সেথা যায় চলে

আর সবুজের অরন্য ছায়া নীড় ঘিরে

দেখার যেন মিলেনা আঁশ হেরি দুনয়ন ।।



পুস্প কাননে ঐ আঁখি ভেসে যায়

********* পরিবেশ বন্ধু কবি



পুস্প মল্লিকার রাঙা এ অধরে

লাগে কত ভাল মোহনীয় নজরে

ছুটে যায় পত্র সখিগনের কুপায়

স্মৃতিরা দেয় নাড়া কত মমতায়

জড়িয়ে কুসুমের নন্দিত মালারে ঐ



আকাশের যত মেধ মিতালি গড়িয়া

দেয় কত সুখ বৃষ্টি যাছিয়া

বিরহি এ মনে সুভাসও ঝরেরে ঐ



মধু লগনে প্রিয়মুখ ছায়া হয়

পুস্প কাননে দুটি আখি মিশে রয়

তবু মন অনুক্ষন সেথা যায় ওরে রে ঐ ।



তোমার ছায়া

************

রোমান্টিক গিতি কবিতা

*********** পরিবেশ বন্ধু



সে যে মন ভুলে অভিমান লয়ে চলে গেলে দূরে

আজও সে রোধন বাঁশি শুনি

গহন ও নিরব ও লগনে

সরব ও সজিব ও ভোরে ঐ

পত্রালিকায় শিশিরের কনা মুক্তূর মালা হয়

সূর্যের দীপশিখা সাত রঙে আঁকা রয়

সেই সে সময়ে নয়ন ও মেলে

জেগে থাক তুমি আমার এ অন্তরে ঐ

নদী ঝিলে ফুটে ঢেউ বয়ে চলে জল

আকাশের গাঁয়ে আঁকা শুভ্র সফেদ মেঘের ও দল

মৃদুল হাওয়ায় , ফুলের সুভাস তাই রাঙায়

সেই আবেশে উদাসি মনে শুধু তোমারি ছায়া ভিড়ে ঐ



মুক্তিপন

***********পরিবেশ বন্ধু



তোমাকে এত ভালবাসি যে,

সারাটা বিষণ্ণ বিকেল নিরানন্দ হয়ে যায়

এক নজর না দেখায় ।।

তোমাকে এত ভালো লাগে যে ,

ফুলের সুভাস যখন আঙ্গিনায় জুতি ছড়ায়,

প্রজাপতি শিষ দিয়ে ওড়ে দাবমান হাওয়ায়

রঙিন পাপড়ি র মাঝে সব টুকু সুখ আহরনে,

তার চাইতেও বেশি সুখ মিলে তোমার ছুঁয়ায় ।।

তোমাকে এত মনোরম লাগে যে ,

ভোরের সূর্য যখন ঝলসে উটে পাঠে

অন্ধকার ছাপিয়ে আবির রাঙ্গা আলয়ে ,

তার চাইতেও বেশি ভাল লাগে , সেযে মোহ মায়া

আবেশে এ মন

মিশে নিরব ক্ষন পাই তোমারি ছায়া ।।









মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মতামত সাবলীল ও গঠনমুলক হলে ভাল , সবাইকে একরাশ অভিনন্দন ।।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

চানাচুর বলেছেন: বাপ্রে!!! পোস্টে ঢুকতে গিয়ে কম্পু পুরা হ্যাং!! ভন্দু খি এই পোস্‌টে পুরো কাব্যগ্রন্থ তুলে দিছেন?? :)

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০

চানাচুর বলেছেন: স্যরি। ভন্দু=বন্ধু, আর খি=কি হবে। ধন্যবাদ

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩০

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: মুক্ত বাঁচার অধিকার
এস সবাই মিলে
শান্তি আনি বাংলার

অনেক ভালো লাগলো লাইন গুলা

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪০

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: কাব্যিক উপন্যাস অনেক অনেক ভালো লাগলো কবি ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগে অভিনন্দন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.