নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি\nমানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

সূফি বরষণ

ানু মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি

সূফি বরষণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কে এই হর্ষবর্ধন?? সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর নয়া কৌশল নিয়ে এখন বাংলাদেশে ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০৩





সূফি বরষণ
প্রিয় পাঠক আজকের আলোচনার শুরুতেই জেনে নেয় উত্তর ভারতের রাজা হর্ষবর্ধন সম্পর্কে । হর্ষবর্ধন বা হর্ষ উত্তর ভারতের একজন খ্যাতনামা সম্রাট ছিলেন। যিনি ৬০৬ থেকে ৬৪৭ খ্রিস্টাব্দ (মতান্তরে ৬৪৮ খ্রিস্টাব্দ) পর্যন্ত শাসন করেন। তিনি মহারাজ প্রভাকর বর্ধনের সন্তান ছিলেন।
৬ষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি দিকে গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন ঘটলে, উত্তর ভারতের ছোট ছোট প্রজাতন্ত্র ও রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে। তাঁর বড় ভাই থানেসারের রাজা রাজ্যবর্ধন গৌড়ের সম্রাট শশাংকের হাতে নিহত হলে ৬০৬ সালে হর্ষকে রাজা ঘোষণা করা হয়; তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর। রাজা হর্ষবর্ধন বহুকাল চেষ্টা করার পরও বাংলা জয় করতে পারেননি। বাংলার গৌড়ের সম্রাট শশাংকের কাছে বারবার পরাজিত হয়।
হর্ষ পাঞ্জাব থেকে মধ্য ভারত পর্যন্ত প্রজাতন্ত্রগুলিকে একত্রিত করেন। ক্ষমতার শীর্ষে পশ্চিমে পাঞ্জাব থেকে শুরু য়ে পূর্ব বঙ্গ ও ওড়িশা পর্যন্ত এবং নর্মদা নদীর উত্তরে অবস্থিত সমস্ত সিন্ধু-গাঙ্গেয় অববাহিকাতে হর্ষবর্ধনের রাজত্ব ছিল। তিনিই একমাত্র ভারতের হিন্দুদের কাছে প্রাচীন হিরো রাজা যাকে নিয়ে এখনও বিস্তর গবেষণা হচ্ছে এবং কেন বাংলা জয় করতে পারেনি !??

হর্ষবর্ধন কবিতা ও নাটক লিখতেন। তিনি নাগানন্দ, প্রিয়দর্শিকা এবং রত্নাবলী নামের তিনটি সংস্কৃত নাটক লেখেন। কনৌজ শহর ছিল হর্ষবর্ধনের রাজধানী এবং এখানে শিল্প-সাহিত্যের চর্চা হত। বিখ্যাত বাণভট্ট হর্ষবর্ধনের সভাকবি ছিলেন। তিনি হর্ষচরিতের জীবনীমূলক গ্রন্থ হর্ষচরিত রচনা করেন; এটি ছিল সংস্কৃত ভাষায় রচিত প্রথম ঐতিহাসিক কাব্যগ্রন্থ। এছাড়া চীনা পর্যটক শুয়ানজাং এসময় ভারত সফর করেন এবং তিনিও হর্ষবর্ধন সম্পর্কে অনেক লিখেছেন। হর্ষবর্ধন বৌদ্ধধর্মের অনুসারী ছিলেন; তিনি ভারতে বহু বৌদ্ধ মন্দির নির্মাণ করেন এবং নালন্দা মহাবিদ্যালয়ে অনেক দান করেন। তিনিই প্রথম ভারতীয় রাজা যিনি চীনের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন।

এখানে একথা পরিস্কার ভাবে বলা যায় প্রাচীন রাজা হর্ষবর্ধন বাংলা দখল করতে না পারলেও বর্তমান ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন বাংলাদেশে এসেছেন বিশেষ এজেন্ডা নিয়ে, যে ইতিমধ্যে ইসলাম ধর্মের নামে সাম্প্রদায়ীক বিষ ও উগ্র ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন ভাবে চক্রান্তের বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে প্রতিদিন । গভীর ষড়যন্ত্র চলছে ভারতের মতো বাংলাদেশেও ধর্মে ধর্মে, গোত্রে গোত্রে, বর্ণে বর্ণে বিভাজন সৃষ্টি করে সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গা লাগানোর । আর জাতিকে বহু ভাগে বিভক্তি করার । তথ্যসূত্র Click This Link
আসুন এবার আমার প্রাচীন হর্ষবর্ধনকে ছেড়ে বর্তমান হর্ষবর্ধন সম্পর্কে একটু জেনে নেয়। তিনি ইসরায়েলে চাকুরী করে এসেছেন। মোসাদ সাথে ভারতের খুবই ঘনিষ্ঠ সেই সুবাদে তিনিও একজন মোসাদের ঘনিষ্ঠ একজন। এই লিংকে বর্তমান ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন । http://www.hcidhaka.gov
ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনার বহু ভাষাবিদ হর্ষবর্ধন Shringla একজন সফল কূটনীতিক এবং অনেক ভাষায় কথা বলতে পারদর্শী । তার ৩২ বছরের কূটনৈতিক কর্মজীবনে নয়া দিল্লি এবং প্যারিস, হ্যানয় এবং ইসরাঈলের তেলআবিবে ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত ছিলেন। তিনি জাতিসংঘ, নিউ ইয়র্কে ভারতের স্থায়ী মিশন এবং হো চি মিন সিটি, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে কনসাল জেনারেল কাউন্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশে তিনি গত ১৪ জানুয়ারী ২০১৬ আসার আগে থাইল্যান্ডের ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (মহাপরিচালক) হিসেবে শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও মালদ্বীপ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। জাতিসংঘের রাজনৈতিক ও সার্ক বিভাগ নেতৃত্ব এর আগে, তিনি উত্তর পরিচালক (নেপাল ও ভুটান) বিভাজন এবং ইউরোপ পশ্চিম বিভাগের উপ-সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি সেন্ট স্টিফেনস কলেজ, দিল্লি থেকে স্নাতক করেন। তিনি বহু ভাষায় কথা বলতে পারদর্শী এবং বহুপাক্ষিক কূটনীতি এবং বিরোধ নিরসন চর্চিত কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, নিউ ইয়র্ক, একটি বিষয়ের উপর তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ইংরেজি, হিবরু, ফরাসি, ভিয়েতনামি এবং নেপালী, হিন্দি, উর্দু এবং বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারদর্শী । তিনি মিসেস হিমেল স্টোর Shringla বিয়েকে বিয়ে করেন এবং এক ছেলে জনক।
হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন বাংলাদেশে আসার পর প্রথম চক্রান্ত শুরু হয় রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় হিন্দু পুরোহিত দিয়ে কুরআন শরীফ পুড়ানোর মধ্যদিয়ে । পংকজ শরণের পর নতুন যে ভারতীয় হাই কমিশনার বাংলাদেশে এসেছে, সেও ইসরায়েলে চাকুরী করে এসেছে। মোসাদ সাথে ভারতের খুবই ঘনিষ্ঠ । আপনি ঈমানদার মুসলমান। কুরআন শরীফ পুড়ানোতে আপনার বুকে রক্তক্ষরণ হয় আর হওয়া স্বাভাবিক মুসলমানদের এই বাংলাদেশে কোনো মুসলমান আল কোরআন পোড়ানো মেনে নেবে না। এই হলো নিউজ লিংক http://www.timenewsbd.com/news/detail/68710
যে কোন ধর্মের মানুষের অধিকার আছে তার নিজ ধর্মের সম্মানকে রক্ষার। কিন্তু যখন আপনি শেখ হাসিনার পরিবর্তে আপনার স্থানীয় হিন্দু অথবা বৌদ্ধ একজন মানুষকে আপনার প্রতিশোধের লক্ষ্য বানিয়ে নেন, তখন আপনি একজন ভুল আবেগি হিসেবে ভুলে যাবেন যে সরকারই এইসব করাচ্ছে তার অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘ করতে এবং ইসলাম বিরোধী বিদেশী শক্তির সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে । কারণ যাতে মানুষ সরকার বিরোধী আন্দোলন না করে নিজেদের মধ্যেই মারামারি শুরু করে, আর সেই লক্ষ্যেই সরকার এখন এগিয়ে যাচ্ছে । আল কোরআন শরীফ পোড়ানোর আওয়ামীদের অবৈধ ক্ষমতায় থাকার ষড়যন্ত্র প্রকাশিত হচ্ছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর মধ্যদিয়ে। আর এসব করলে একটি রাষ্ট্র ব্যর্থ রাষ্ট্র হতে বাধ্য এবং অন্য রাষ্টের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতেই হবে। আর প্রাথমিক রাজধানী বাড্ডায় আল কোরআর হিন্দু পুরোহিত কর্তৃক পোড়ানো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। সরকার যে দেশে প্রতিহিংসা বিরোধীতা বা দমন নিপীড়ন শুরু করেছে তা কোথায় গিয়ে থামবে কেউ জানেনা। কেননা সরকারের সকল কর্তৃপক্ষ যখন একসাথে দমন করার কাজে নেমে পড়ে, তার কোন নিয়ন্ত্রন কারও হাতে থাকেনা। তার মানে এতোটা অমানুষ হলে সমাজ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়তে বাধ্য।

সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং প্রচন্ড হানাহানি বাংলাদেশে আওয়ামী শাসনের জন্য সুবিধাজনক। তাই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে মন্দির পুড়ানো মুর্তি ভাঙা এসব বেড়ে যায়। আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করলেও এসব ঘটনা ঘটে। সংখ্যালঘু নির্যাতন বাড়ি দখল বা ধর্ষণের কোন অপরাধী ধরা পড়ে গেলে দেখা যায় 'কাকতালীয়ভাবে' সে আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত।

তখন অবশ্য সে 'মানসিক অসুস্থ' হয়ে যায়। কোন বোমাবাজ জঙ্গি ধরা পড়ার পর দেখা যায় তারও কিছু 'কাকতালীয়' আওয়ামী কানেকশন আছে। বাংলাদেশে যদি কোনদিন ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় তাহলে তা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এবং ভারতের সহযোগীতায় হবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। বাড্ডায় মন্দিরে কোরআন পোড়ানোর অভিযোগে উঠেছে। এইসব ঘটনা ঘটিয়ে মানুষের দৃষ্টি সরকার থেকে সরিয়ে সমাজের মানুষের মধ্যে হানাহানি আর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর নয়া কৌশল অবৈধ হাসিনা সরকারের এবং তাদের দোসর প্রভু ভারতের । কুরআন পোড়ানোর মতো জঘন্য ঘটনা ঘটানোর মূল কারণ দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো ।
বারের একুশে বইমেলায় ইসলাম ধর্ম সম্পর্কিত একটি বই নিয়ে আপত্তি ওঠার পর ঢাকার একুশে বইমেলায় একটি প্রকাশনা সংস্থার স্টল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ বলছে, ‘ইসলাম বিতর্ক’ শিরোনামে বইটিতে ইসলাম ধর্ম এবং নবী মোহাম্মদ সম্পর্কে অত্যন্ত আপত্তিকর মন্তব্য রয়েছে জানতে পেরে তারা দ্রুত এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। Click This Link

গত ১০ বছর ১০ মাসে বাংলাদেশ_ভারত সীমান্তে ১০০৫ জন বাংলাদেশি বিএসএফ এর গুলিতে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়। এই প্রসঙ্গে একটু বলি, কয়েক বছর আগে রাষ্ট্রীয় ভাবে গুরুত্বপূর্ণ সেমিনানের জন্য ভারত সফরকারী আমার পরিচিত একজন সিনিয়র সাংবাদিক বলেন, ভারতের সব কর্মকর্তা এবং সরকারি ও বিরোধী দলের নেতা কর্মীরা বাংলাদেশ বিষয়ে একই সুরে কথা বলছে । মৌলিক বিষয়ে সবার বক্তব্য এক এবং অভিন্ন !! তারা বলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য সব প্রতিষ্ঠানকে এই নিশ্চয়তা দিতে হবে যে, সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে কিছুই বলা যাবেনা !?। আর হিন্দুদের বিরুদ্ধে কোনো অবস্থান নেয়া যাবেনা বরং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাসহ সব ধরনের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। ভারত দেখতে চাই বাংলাদেশের মেয়েরা বোখরার পরিবর্তে বুকে উড়নাবিহীন চলুক !?। বাংলাদেশের জনগনের মধ্যে ভারত বিরোধী মনোভাব কোনো ভাবেই ভারত টলারেট করবে না। তাই এরজন্য প্রধান দায়ী দল জামাত ইসলামীর নেতাদের নির্মূলসহ দল শেষ করে দিতে হবে। অন্যান্য ইসলামী দলগুলোকেও দমিয়ে রাখতে হবে। বাংলাদেশের স্থল নদী সমুদ্র বন্দর ব্যবহারের জন্য ভারতকে শতভাগ সুযোগ সুবিধা বিনাশর্তে বাংলাদেশক নিশ্চিত করতে হবে। আর ব্লগারদের পক্ষে কথা বলতে হবে বিরোধিতা করা যাবেনা ।
http://www.bbc.com/bengali/news/2013/01/130103_mhborderkilling.shtml

http://www.extrajudicialkilling.info/2010/10/blog-post.html?m=1

বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র এখানেই শেষ নয় বরং ভারত তৈরী করেছে তাদের পক্ষে কথা বলার জন্য বাংলাদেশী ভারতীয় দালাল। আছে সাংবাদিক নামধারী ভারতীয় দালাল প্রনব সাহা Click This Link

প্রবীর বিশ্বাস সরকার যে প্রতিদিন হিন্দুদের মিথ্যা নির্যাতনের বানোয়াট নিউজ পোস্ট করে সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গা লাগানোর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। Click This Link

ব্লগার বানিয়ে বাংলাদেশে দাঙ্গা লাগানোর ষড়যন্ত্র ।
টাইম অফ ইন্ডিয়া নিউজ যে ষড়যন্ত্র আরও গভীরে এক ছপয়সার ব্লগারকে হিরো বানানোর অপচেষ্টা!! এই দেখলেই বুঝা যায় খুবই সাধারণ হাস্যকর গুরুত্বহীন বিষয়ে কত বড় নিউজ কাভার । এতে বুঝার আর বাকী থাকার কথা নয় যে, বাংলাদেশে কারা ব্লগারদের দিয়ে শুধুমাত্র ইসলামের বিরুদ্ধে লেখার মাধ্যমে সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গা লাগানোর ষড়যন্ত্র করছে। লিংক
http://timesofindia.indiatimes.com/kolkata-/There-is-a-fundraiser-to-rape-me-says-female-Bangladeshi-blogger/articleshow/50923180.cms

শাম্মী হক ফেবুর লিংক দেখতে পারবেন কতো হিংস্র আক্রমণ মূলক পোস্ট
https://www.facebook.com/shammi.haque.79?fref=nf&__nodl

এই লিংকে দেখবেন কতো পরিচ্ছন্ন নিউজ বাংলাদেশকে ইসলাম ধর্মীয় সাম্প্রদায়ীক রাষ্ট্র বানানোর ।
http://www.banglamail24.com/index.php/news/2015/01/26/id/137413

আরও আছে প্রথম আলোর মতো পত্রিকার বিশেষ অর্ডারি রিপোর্ট
http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-22/news/291536

ছলিমুল্লাহ খানের বক্তব্য:
http://itube.com.pk/watch/yIbzclM1vHw/-.html
সে সব নিউজ প্রচার হলে ভারতে মুসলিম নির্যাতন সহনীয় পর্যায়ে চলে আসে।

বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের এক সংসদ সদস্য তার এলাকায় সংখ্যালঘু হিন্দুদের জমি দখল করছেন বলে অভিযোগ করেছে কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন।

ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে মানবাধিকার সংগঠনগুলো ঠাকুরগাঁ জেলার একজন এমপি দবিরুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগের আরও কয়েকজন এমপি এবং মন্ত্রীর বিরুদ্ধে এধরনের অভিযোগ তুলে ধরে।
আইনও সালিশ কেন্দ্র এবং ব্লাস্টসহ কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের সাথে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, দেশের উত্তরে ঠাকুরগাঁ জেলায় বালিয়াডাঙ্গি এলাকায় হিন্দুদের জমি দখল এবং তাদের ওপর হামলার অভিযোগ তারা অনুসন্ধান করেছে।
লিংক Click This Link

এই নিউজ পোর্টালের মতো আরও অনেক অনলাইন পোর্টাল আছে ভারতের আর্থায়নে উঠে পড়ে লেগেছে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়ীক রাষ্ট্র বানানোর জন্য । Editor: Sukriti Mondal, ঠিকানা: Eibela Limited, 19/2, 1st Floor, Monipuripara, Farmgate, Tejgaon, Dhaka-1215
Contact Number: +8801517290000, +88-0258153399, E-mail: [email protected]
http://eibela.com/article/রংপুরে-"অসহায়"-সংখ্যালঘু-হিন্দু-পরিবার

বানানো হয়েছে ধর্মকারীর মতো সাম্প্রদায়ীক উসকানী দানকারী অনেক অনলাইন সাইট http://www.dhormockery.com/ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে উগ্র ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করা।

এখানেই শেষ নয় নির্মাণ করা হয় মারাত্মক প্রশ্নবিদ্ধ কাঁটা নাটক যেখানে রয়েছে ভারতের মোটা অংকের বিনিয়োগ নাটকের নির্মাতা অনিমেষ আইচ নাটককের মাধ্যমে ভয়াবহ ইসলাম বিদ্বেষ ছড়িয়েছে!! মুসলিম সংখ্যগরিষ্ঠ বাংলাদেশে মিথ্যা ঘটনা দিয়ে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেওয়ার সাহস অনিমেষ আইচকে কে দিলো? অনিমেষ আইচ পরিচালিত ‘কাঁটা’ নাটকে দেখা যাচ্ছে এক আলেম তার মাদ্রাসা ছাত্রদের হিন্দু মন্দির ভাঙ্গার নির্দেশ দিচ্ছেন। তার নির্দেশে মাদ্রাসার দাঁড়ি টুপি ধারী ছাত্ররা দলবেঁধে নারায়ে তাকবীর ধ্বনি নিয়ে মন্দির ভাঙতে যাচ্ছে। মন্দিরে যেয়ে তারা প্রকাশ্যে পুরোহিতকে হত্যা ও মারধর করে মন্দিরে আগুন লাগিয়ে দেয়!!

বাংলাদেশের কোন এলাকায় মাদ্রাসা ছাত্ররা এইসব কাজ করেছে বলে নজির কোথাও নেই। হিন্দু নির্মাতা অনিমেষ আইচ এবার নিজের উগ্রবাদী মুখোশ উন্মোচন করে এদেশে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানো ও বহিঃবিশ্বে বাংলাদেশের মুসলিমদের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে পরিকল্পিতভাবে এই নাটক নির্মাণ করেছে। লিংক
http://www.bing.com/videos/search?q=kata+natok&view=detail&mid=CC9D2BB0B04B771714A9CC9D2BB0B04B771714A9&FORM=VIRE5

গত মাসে কোরআন পোড়ানোর খবরটা শীর্ষ নিউজের প্রত্যাহার করে নেয়া নিউজটা হয়। বাড্ডায় মন্দিরে কোরআন পোড়ানোর অভিযোগে মুসল্লিদের বিক্ষোভ: জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছিল।

রাজধানীর পূর্ব মেরুল বাড্ডার নিমতলী মন্দিরে কোরআন শরীফ পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় স্থানীয় মুসল্লিরা বিক্ষোভ করে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন।
বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা জানিয়েছেন, আজ দুপুরে নিমতলী মন্দিরের সামনে থেকে একজন মুসলিম ব্যক্তির কাছ থেকে কোরআন শরীফ ছিনিয়ে নেয় হিন্দু বিমল চন্দ্র। পরে স্থানীয়দের উপস্থিতিতেই বিমল চন্দ্র ও তার সহযোগীরা নিমতলী মন্দিরে গিয়ে সেটি পুড়িয়ে দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মুসল্লিরা ওই মন্দির পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দের কাছে ঘটনার বিচার দাবি করেন। ঘটনা শোনার পর মন্দির পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ বিমল চন্দ্রকে তার বাসা থেকে সরিয়ে দেয়। তারা এঘটনার কোন সুষ্ঠু সমাধান দিতে পারেননি।

পথ হারিয়ে অজানা গন্তব্যে বাংলাদেশ: কুলদীপ নায়ারের মতো মানুষরা বাংলাদেশে এসে এইসব কথা বলে যেতে পারে।
তৃতীয় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতই বাংলাদেশের গণমাধ্যম নামেই স্বাধীন। মালিকরা যতটুকু অনুমোদন করেন সম্পাদকরা শুধু ততটুকু স্বাধীন। সশস্ত্র বাহিনীর সমালোচনার ব্যাপারে গণমাধ্যম অত্যন্ত সতর্ক। সামরিক বাহিনীর সমালোচনাকে দেশের স্বার্থে ক্ষতিকর হিসেবে দেখা হয়।

আদর্শিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে এবং সামাজিকভাবে বাংলাদেশ কোনদিকে যাচ্ছে-এই প্রশ্ন আমি অনেককেই করেছিলাম। রাজনৈতিক দলের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখেন এমন একজন শিক্ষাবিদ আমাকে বলেন যে বাংলাদেশ তার পথ হারিয়েছে এবং সে জানে না যে কোনপথে সে এগিয়ে যাচ্ছে।

শেখ হাসিনার প্রধান শক্তি নয়াদিল্লি-যারা সব ডিম তার একার ঝুড়িতে রেখেছে। বিএনপি বলছে, শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের কারণে তিনি এমনকি ভারতেরও ইমেজ ক্ষুণ্ন করছেন। হাসিনা কোনো সমালোচনা সহ্য করেন না। তিনি মনে করেন হাসিনা আর ভারত সমার্থক শব্দ।
- See more at: Click This Link
আলোচনার শেষে এই কথা পরিষ্কার করে বলতে চাই, আল কোরআন পোড়ানো, সংখ্যালঘু নির্যাতনের বেশি বেশি খবর প্রচার, ব্লগারদের দিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে উসকানী মূলক লেখালিখি, মাদক ও যৌনতা প্রসার, সামরিক এবং সরকারি কর্মকর্তাদের ভারতে বাধ্যতা মূলক প্রশিক্ষণের মানে মগজ ধোলায়, ইসলামী নেতাদের নির্মূলের ষড়যন্ত্র সবই একই সুতোয় গাঁথা এবং রয়েছে ভারতের অশুভ কালো অসুরের হাত।
এখানে আমি আপনাদেরকে অতি সামান্য কিছু বলেছি মাত্র চোখ কান খোলা রাখুন আপনারাই এরচেয়ে আরও অনেক বেশি জানতে পারবেন । আর একটি কথা বাংলাদেশ আমার আপনার প্রিয় পবিত্র জন্মভূমিকে সকল প্রকার ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। কারণ বাংলাদেশের অস্তিত্ব থাকলে আমার আপনার অস্তিত্ব ও পরিচয় থাকবে । আর স্বগর্বে বলতে পারবো বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে শান্তি ও নিরাপদ দেশ।

মুক্তবুদ্ধি চর্চা কেন্দ্র থেকে
সূফি বরষণ

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.