নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুফি ফারুক এর ব্লগ

জোর হোক শুধু গলার আওয়াজ, গায়ের জোরটা তোলাই থাকুক

সুফি ফারুক

বিশ্বাস রাখি - মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশে। চাই - প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ পেশাজীবী ও উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশ। এবং সেই দিন বদলের সংগ্রামের সাথে থাকতে। কাজ - পলিসি, আইসিটি, উদ্যোক্তা, কারিগরি শিক্ষা নিয়ে। করি - পথ দেখা-দেখানো। ধাক্কা দিয়ে শুরু করানো। সরকারি ও বেসরকারি - অবকাঠামো ও নীতিমালা নিয়ে ঠেলাঠেলি। হাতিয়ার - লেখালেখি, প্রশিক্ষণ, বক্তৃতা, রেডিও-টেলিভিশনে অনুষ্ঠান, পেশাজীবী ও গন-সংগঠন, বাণিজ্যিক ও অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি এবং যখন যা লাগে।

সুফি ফারুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গান খেকো - শ্রোতা চোথা ১

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৩





1. শাস্ত্রিয় সঙ্গীত (Classical Music)


সুরের মুল উৎস প্রকৃতি। প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য থেকেই বিচিত্র সব সঙ্গীতের সৃষ্টি। বড় গোলাম আলি খাঁ সাহেব বলতেন “সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর সব লোকালয়ে সুর ভাগ করে দিয়েছেন, প্রকৃতির অন্যান্য উপাদানের (element) মত করেই। কোথাও নদী দিয়েছেন, মরুভূমি দিয়েছেন, পাহাড় দিয়েছেন, দীর্ঘ বসন্ত দিয়েছেন, দীর্ঘ খরা দিয়েছেন। ওভাবেই ভাগ করে দিয়েছেন – নদীর, খরা, মরু, পাহাড়ের সুর”। এসব সুর একেকজন দক্ষ ওস্তাদদের হাতে পড়ে, ক্রমশ সুবিন্যস্ত একটি কাঠামোর রূপ নিয়েছে। তারা সেই সুরের কাঠামোর মধ্যে চমৎকার সব চলন (phrase) তৈরি করে, ওই সুরকে আরও সুন্দর, সুশোভিত হয়ে করে দিয়ে গেছেন। সেই সংকলনগুলো কালেকালে হয়ে উঠেছে শাস্ত্র। আমাদের আজকের শাস্ত্রীয় সঙ্গীত। তাই আপনি যদি রাগ পাহাড়ি তে কোন গান/বাজনা (composition) শোনেন, রাগের নাম না জানলেও, বলতে পারবেন এটা পাহাড়ি গান। অথবা যদি কখনও পাহাড়ি গান না শুনে থাকেন, তারপরেও পাহাড় এলাকায় বসে, রাগ পাহাড়ি তে যেকোনো গান/বাজনা শুনতে ভালবাসবেন।



প্রকৃতি ছাড়া, সুরের আর একটি বড় উৎস হচ্ছে মানুষের মন। স্থান, কাল, ঘটনা ভেদে আপনার মন যখন যে স্তরে থাকবে, আপনার কথাবার্তাতে সেই স্তরের ভাব-আবেগ (mood) প্রকাশ পাবে। তেমনিভাবে যাদের সুর আসে, তারা গলা খুললেই, ওই সময়ের ভাবাবেগ ধরা পড়বে। সঙ্গীতজ্ঞরা প্রকৃতির সুরের মতোকরে একইভাবে, মানুষের বিভিন্ন ধরনের ভাবাবেগকে, ভিন্ন ভিন্ন সুরের কাঠামোতে বেঁধে দিয়ে গেছেন। সেগুলোও কালেকালে আমাদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অংশ হয়েছে।



ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে, একটি নির্দিষ্ট ভাবাবেগ কে স্পষ্টতরে ফুটিয়ে তোলার জন্য, যে নির্দিষ্ট সুরের কাঠামো তৈরি করা হয়েছে, সেগুলোই বলে রাগ (*)। ভিন্ন ভিন্ন স্থান,কাল ও ভাবের জন্য স্বতন্ত্র রাগ।



পরবর্তী ওস্তাদ/পণ্ডিতেরা সেসব কাঠামোগুলো নিয়ে আরও গবেষণা করেছেন। কিভাবে গাইলে নিখুঁতভাবে রাগের ছবিটি ধরা দেবে, তার রূপরেখা উন্নয়ন করেছেন। এই রাগই আমাদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের মুল ভিত্তি। বংশপরম্পরায় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত লেখা-পড়ার জন্য গ্রামার তৈরি করা হয়েছে। রাগ, ঠাট, জাতি, স্কেল - বিভিন্ন কারিগরি নাম দেয়া হয়েছে। এসবের সর্বশেষ কারিগরি রুপী আমাদের আজকের শাস্ত্রীয় সঙ্গীত। তাই শাস্ত্রীয় সঙ্গীত কোন আলাদা করে আবিষ্কার করা নতুন বিষয় না। বরং আমাদের আশপাশের প্রকৃতি আর জীবনআচারের মধ্যে ফুটে ওঠা বিভিন্ন ভাবাবেগের শ্রেণীবদ্ধ এবং শুদ্ধ সঙ্গীতরূপ।



যারা শুদ্ধ শাস্ত্রীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন, তারা স্থান-কাল মাথায় রেখে, শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট ভাবাবেগ কে প্রকাশের জন্য, শুদ্ধরুপে যেকোনো একটি রাগ গান/বাজান। এ ধরনের সঙ্গীতে শুদ্ধতার বিষয়টা খুব কঠোরতার সাথে নিশ্চিত করা হয়। শোনার বৈচিত্র্যের জন্য বা অন্য কোন কারণে নিয়ম ভাঙ্গা যায় না। এ ধরনের গানবাজনার অনুষ্ঠানকে আমরা - শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বা রাগ সঙ্গীতের অনুষ্ঠান বলি।



শুদ্ধ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের পাশাপাশি, উপশাস্ত্রীয় সঙ্গীত (semi classical music) নামে একটি ধারা আছে। এই ধারা নির্দিষ্ট রাগের উপরে ভিত্তি করে, শ্রবণবৈচিত্র্য তৈরির জন্য অনেক রকম অলংকরণ (ornamentation) করা হয়। বিভিন্ন ধরনের অলঙ্করণের কারণে, মাঝে মধ্যে সামান্য রাগ ভ্রষ্ট হতে পারে। উপশাস্ত্রীয় সঙ্গীতে নিয়মকানুন শিথিল হলেও, রাগের মুল মেজাজটা ধরে রাখার চেষ্টা করা হয়। শুদ্ধ গানের শ্রোতারা হালকা মেজাজে এধরনের সঙ্গীত শুনতে পছন্দ করেন। এই ধারা শুদ্ধ গানের শ্রোতাদের পাশাপাশি সাধারণ শ্রোতাদের মধ্যেও জনপ্রিয়।



আমাদের প্রচলিত সাধারণ গানগুলোও কিন্তু রাগের বাইরে নয়। গানের অংশগুলোকে আলাদা আলাদা করে ভেঙ্গে নিয়ে, বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ওই অংশগুলো কোন একটি রাগ চলনের সাথে মিলে যাবে। কিন্তু যেহেতু বহু রাগের অপরিমিত মিলমিশ হয় এবং কোন রাগের মুল মেজাজ ধরে রাখা হয় না, তাই এগেুলোকে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কাতারে ফেলা যায় না। এ ধরনের গানকে শাস্ত্র অনুযায়ী বলা হয় “লঘু সঙ্গীত”।



2. ভারতিয় শাস্ত্রিয় সঙ্গীত

ভারতবর্ষে দুই ধরনের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রচলন আছে। ১) হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত (Hindustani classical বা North Indian style of Indian classical music) বা হিন্দুস্থানি সিস্টেম ২) কার্নাটিক সিস্টেম (Carnatic music বা South Indian style of Indian classical music)। দুটি ব্যবস্থাই স্বতন্ত্র এবং অত্যন্ত সমৃদ্ধ।



কার্নাটিক সিস্টেম প্রচলিত আছে মূলত দক্ষিণ ভারতের - তামিল নাড়ু, কেরালা, অন্ধ্র প্রদেশ, কর্ণাটক রাজ্যে। ওখানকার প্রায় প্রতিটি পরিবারে, পারিবারিক শিক্ষা-সাংস্কৃতিক ও ধর্মের অংশ হিসেবে চর্চা হয়।



হিন্দুস্থানি সঙ্গীত রীতি মূলত মুঘলদের পৃষ্ঠপোষকতার কারণে ভারত ছাড়াও – বাংলাদেশে, নেপাল, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে প্রচলিত হয়েছে। আমাদের দেশের সব ধরনের গানবাজনা ওই রীতিতেই হয়। আমরা আমাদের এই নোটটি তৈরি করেছি হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত রীতি মেনে।



3. হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত

হিন্দুস্থানি সিস্টেম বা হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে আলাদা আলাদা ভাবাবেগের প্রকাশ করা হয় স্বতন্ত্র রাগ দিয়ে। রাগগুলো যথারীতি ঋতু, সময় এবং মেজাজ ভিত্তিক। কণ্ঠের পাশাপাশি হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত যন্ত্র সঙ্গীতে সমান জনপ্রিয়। তানপুরা তে সুর ধরে রেখে, তবলা বা পাখোয়াজকে তালবাদ্য হিসেবে ব্যাবহার করে পরিবেশন করা হয়।



এই রাগগুলোতে বিভিন্ন জনরার সঙ্গীতগুলো গাওয়া/বাজানো হয়। রাগের শুদ্ধতা বজায় রেখে – ধ্রুপদ, ধামার, খেয়াল, সাদরা, তারানা রীতির (genre) সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। হিন্দুস্থানি সঙ্গীতে উপশাস্ত্রীয় ধারাগুলোর মধ্যে – গজল, ঠুমরী, কাওয়ালি, টপ্পা, কাজরি, হরি, সুফি রীতিগুলো জনপ্রিয়। তাছাড়া উপশাস্ত্রীয় ধারায় আমাদের দেশে – রবীন্দ্র, নজরুল, কীর্তন গান রয়েছে। একসময় উপশাস্ত্রীয় ধারার অসখ্য প্লেব্যাক এবং আধুনিক গানও হয়েছে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

উদাস কিশোর বলেছেন: জানা গেল অনেক কিছু :)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

সুফি ফারুক বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: পরিশ্রমি লেখা। অভিনন্দন।
পুড়োটা পড়া হয়নি।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

সুফি ফারুক বলেছেন: ধন্যবাদ। পুরোটা পড়া হলে একটু ফিডব্যাক দেবেন আশা রাখি।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আশা করছি ভারতীয় রাগ সঙ্গীতের পুরো বিষয়টিকে তুলে ধরবেন । ের আগমন , বিস্তারন এবং বর্তমান অবস্থান । সঙ্গীতকার ও বাজিয়েদের কিছু ভিডিও লিঙ্ক দিতে পারেন শ্রোতাদের শোনার জন্য ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

সুফি ফারুক বলেছেন: গান/বাজনার স্যাম্পল বা লিংক গুলো পাবেন, যখন প্রতিটি জনরা, ঘরানা এবং আলাদা আলাদা রাগগুলো নিয়ে লিখবো।
এই নোটটা হচ্ছে প্রাথমিক পরিচিতি। ক খ আর কি :)

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

আবু নাঈম বলেছেন: আপনার বাকি লেখার অপেক্ষায় রইলাম। লেখার জন্য কোন কোন সূত্রের সহযোগিতা নিয়েছেন সেটাও যদি উল্লেখ করেন, খুশি হব।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪

সুফি ফারুক বলেছেন: ধন্যবাদ। লেখার এই অংশ ওভাবে কোন সূত্র ধরে লেখা না। নিজের বোঝা শোনার উপরে ভিত্তি করে লিখেছি।
নির্দিষ্ট সুত্রগুলোথেকে যেখানে সাহায্য নেয়া, সেগুলো লেখার শেষদিকে একবারে উল্লেখ করার চেষ্টা করবো।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভাল লাগলো , শাস্ত্রীয় সঙ্গীত নিয়ে জানার আগ্রহ আছে , আরও লিখবেন আশা করি ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

সুফি ফারুক বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি চেষ্টা করে যাব। আপনাদের প্রশ্রয় অব্যাহত থাকলেই হয় :)

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০০

মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ!

গানচিল এবং সিরাজ সাঁই নামে দুজন ব্লগার ছিলেন যারা সঙ্গীত নিয়ে চমৎকার সব পোস্ট দিতেন । উনারা এখন ব্লগে অনিয়মিত । আশাকরি আপনি সঙ্গীত নিয়ে দারুণ সব পোস্ট দিয়ে যাবেন ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

সুফি ফারুক বলেছেন: আমি চেষ্টা করে যাব। আপনাদের প্রশ্রয় অব্যাহত থাকলেই হয় :)

৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: পোস্টে হাজার হাজার প্লাস :)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

সুফি ফারুক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

সুফি ফারুক বলেছেন: প্রিয় পাঠক,
গান হল আমার - গরীবের জন্য ঘোড়া রোগের মতো।
গানের তেমন কিছু বুঝি না। কিন্তু সারাদিন গান শুনি, গান খাই, গান দেখি (স্বপ্নেও)।

লেকে কম্পোজার হয়, গাতক হয়, বাদক হয়, ক্রিটিক হয়। আমি জানি - আমাকে দিয়ে ওর কোনটাই হবে না।
কিন্তু গানের একটা কিছু নিয়ে তো থাকতে হবে।
অনেক চিন্তা করে দেখলাম - শ্রোতা হওয়া যেতে পারে। ১ নম্বর রসিক শ্রোতা।

ওই মাইন্ডসেট নিয়ে লেখাপড়া শুরু করেছিলাম।
ভাবছিলাম বওয়া কাম (sitting job), সহজেই পারবো।
কিন্তু এর মধ্যে ঢুকে দেখছি - ভাল শ্রোতা হয়ে ওঠা, বেগম জিয়া জামাতকে ছাড়ার মতই কঠিন ;)

উপায় হিসেবে একটা ২ নম্বরি বুদ্ধি বের করলাম।
বুদ্ধিটা হল - কোন বিষয় বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায়, সে বিষয়ে একটা বই লিখে ফেলা (কে জানি কইছিল?)।

যেহেতু সপ্তকই ঠিকমতো চিনি না, তাই সঙ্গীত বিষয়ে বই লেখার মুরদ আমার হবেনা।
নিজেকে চেক দিয়ে - একটা চোথা লেখার সিদ্ধান্ত নিলাম (পপি গাইড টাইপ)।
চোথার শিরনাম - গান খেকো। বিষয়বস্তু - কিভাবে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শোনা শেখা যায়, মজা নেয়া যায়।

এই চোথাটির যতটুকু লেখা হবে, সেটুকু আপনাদের সামনে পেশ করবো।
ভূল ভ্রান্তি হলে ধরিয়ে দেবেন।
সবাই মিলে নিশ্চয় একদিন শিখে যাব। সত্যিকারের রসিক হয়ে উঠবো :)

৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

সৈয়দ শমশের বীন মুর্তজা বলেছেন: খুব চমৎকার লেখা

১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

সুফি ফারুক বলেছেন: পর্ব ২ : Click This Link

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

জানা বলেছেন:

বাহ্‌, আরেকজন সত্যিকারের সঙ্গীতপাগলের দেখা মিললো। বিশেষ ভাললাগা আর শুভাশীষ জানবেন সুফি ফারুক।

সঙ্গীত সম্পর্ক আমরা যারা আগ্রহী, প্রবল ভালবাসা আছে কিন্তু কম জানি বা তেমন ধারণা নেই তারা নিশ্চয়ই খানিকটা খোরাক পাবেন এখান থেকে।

৮ নম্বর মন্তব্যে বলেছেন, "সবাই মিলে নিশ্চয় একদিন শিখে যাব। সত্যিকারের রসিক হয়ে উঠবো" কথাটি খুব মনে ধরেছে। 'সবাই মিলে', 'আমরা', 'যূথবদ্ধ' 'আলো', 'শান্তি', 'সত্য', 'ভালবাসা' 'সুর' 'ভাষা' 'রং' এবং সর্বোপরী 'মানুষ' শব্দগুলি আমার খুব প্রিয়।

সঙ্গীতময় হোক, শুদ্ধ হোক মঙ্গলময় হোক আমাদের 'সকল'এর প্রতিদিন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩

সুফি ফারুক বলেছেন: সঙ্গীতময় হোক, শুদ্ধ হোক মঙ্গলময় হোক আমাদের 'সকল'এর প্রতিদিন।

অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।
কৃতজ্ঞতা আমার গোপন প্রেমের কথা ধৈর্য ধরে শোনার জন্য।
আমার লেখার আগ্রহ তো ৫০০ গুন বাড়িয়ে দিলেন :)

১২| ২৪ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

হাসিনুল ইসলাম বলেছেন: সুফি ভাই, আপনি সুর খেকো, বোঝা যাচ্ছে, আপনার চোথা লেখা সার্থক হবে অবশ্যই। :)

তবে আপনার প্রোফাইলে যা দেখলাম, তা কিছুটা ভিন্ন - আপনার কাজ মানুষকে পথ দেখানো, ধাক্কা দিয়ে আগানো। কারিগরি শিক্ষা নিয়ে আপনার কাজ আছে মনে হলো। এ বিষয়ে কি আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করা যাবে? অথবা অন্য কোনো প্রায়োগিক পথ যার মাধ্যমে স্বল্পশিক্ষিত/উচ্চমাধ্যমিক-পাস কোর্স শেষ করা ব্যক্তিদের আয়ের ব্যবস্থা কি হতে পারে এমন কোনো বিষয়ে অভিজ্ঞতা কি শেয়ার করবেন?

ভাল থাকবেন, আর আপনার সংগীত ভালবাসা বহমান থাকুক, ছড়িয়ে পড়ুক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.