নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি রুমমা ।ভালোবাসি ছবি আকতে,সৃষ্টিশীল কাজ করতে।অন্যের দোয ধরার চেয়ে নিজের দোষ খুজতে বেশী পছন্দ করি।কাজের মধ্যে থাকতে ভালোবাসি,চাই সবাই সবসময় কাজ করুক।ইচ্ছে আছে গরীব মানুষদের জন্য কিছু করার।

রুমমা

বালা আছুইন?

রুমমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিউলি ফুল

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৩৫

সকালের পুর্ব দিকের মিষ্টি রোদ টা আমার অনেক ভালো লাগে।এই নরম রোদটা এত তুলতুলে হয় দারুন লাগে ।আর সকালটা যদি শীত বা শরত হয় তাহলে তো কথাই নেই।আরও ভালো হয় যদি আশেপাশে কোনো শি্উলি ফুলের গাছ থাকে !!!!ইশ শিউলি ফুলকে অনেক মিস করছি!!!



আমার বড় বোন একটা ভার্সিটির ক্যম্পাসে থাকে ওর কাছে যখন শিউলি ফুলের কথা শুনি ,শুনি ওদের বাসার সামনের মাঠে একটা শিউলির নিচে সাদা হয়ে থাকে খুব ভালো লাগে।

আচ্ছা সব বাসায় বাসায় যদি শি্উলি ফুলের গাছ থাকত কত ভালো হতো।আমি ঠিক করেছি বারানদায় একটা গাছ লাগাব শিউলি ফুলের, টবে!!!!!দেখি হয় কিনা!

শিউলি ফুলটা বড় বেশি নস্টালজিক করে দেয় মানুষকে।আগের কথা মনে হয়।যখন অনেক পিচ্চি ছিলাম আব্বার হাত ধরে সকালে নাচতে নাচতে বের হতাম মাঝে মাঝে আমাদের বাসার বেশ কিছু দুরে মরনচাদ মিষ্টির দোকান সেখানে যেতাম নাস্তা আনতে।পরোটা,ভাজি আর সুজির হালুয়া।(এখনও আমার প্রিয় নাস্স্তা,সুজির হালুয়া আর পরোটা হলে আমার আর কিছু চাইনা।)সকালে ওরা মিষ্টির দোকানে ধুপ না কি যেন জ্বালাত ,মনে পরছে না কিনতু একটা মিস্টি ঘ্রান পেতাম দোকানে।এখোনো লেখার সময় সেই ঘ্রানটা যেন নাকে লাগছে।সেই দোকানে যাওয়ার পথে আমার ফুপুর বাসার সামনে শি্উলির গাছ দেখতাম,ফুল দেখতাম।তখন পাড়া ভর্তি এত বিল্ডিং ছিলোনা।সকালের মিষ্টি রোদ আমার গায়ে ঠিকই লাগত। রাষ্টায় হাটতাম অনেক সাবধানে কারন রাস্তায় ফুটপাতে ছোটো ছোটো লোহার ঢাকনা দেয়া কিছু কন্কাল আকা লেখা থাকত সেখানে লেখা থাকত ডেনজার।আমি সযত্নে সেগুলো পার হতাম।কে যেন বলেছিলো আমাকে মনে হয় আমার ভাইয়া,যে ওগুলো পারা দিলেই আমি কারেন্টের শক খাব।এখনও বুড়া বয়সে মাঝে মাঝে মনে হয় আব্বাকে নিয়ে আবার যাই।কিনতু এখন স্টার বেকারি বাসার কাছে থাকায় অত দুরে যাওয়ার আর দরকার হয়না!আর এখন কোথাও শিউলি ফুলের গাছও দেখিনা।আমি এখনকার বাচ্চাদের কথা মনে করি ওরা এই সব ছোটো খাটো আনন্দ কি পাবেনা?শিউলি ফুলের মালা কি ওরা গাথবেনা কোনো দিন?তাহলে ওদের মনটা শিউলি ফুলের মত নরম হবে কিভাবে?

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪৬

একাকী বালক বলেছেন: ভাল লাগলো।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪৭

রুমমা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৫২

অগ্নিবীনা বলেছেন: চলতে ফিরতে তোলা কিছু ফুলের ছবি

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২০

রুমমা বলেছেন: অনেক সুনদর ছবি তুলেছেন।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০২

সায়েম মুন বলেছেন: শিউলি ফুলের মতই নরম মিষ্টি লেখা!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৩

রুমমা বলেছেন: তাই! অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: শিউলীর গন্ধ পেলেই বুঝতাম শীত আগমনী বার্তা....
সকালে আগে আগে ঘুম থেকে উঠতাম একাই সব শিউলি কুড়াবো বলে!!

আপু ঠিকই বলেছেন "এখনবার বাচ্চারা তো শিউলি ফুলের গাছেই চেনে না, জানে না সবুজ ঘাসের উপরে শিশির ভেজা সাদা কমলা শিউলী ফুলের সৌন্দর্য আর কোমলতা কেমন!
কিভাবে ওদের মন প্রাকৃতিক স্নিগ্ধতা পাবে?"

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৩

রুমমা বলেছেন: হুমম আমার মনে হয় সব বাংলাদেশিই শিউলি মিস করে তাইনা।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৯

এম এস জুলহাস বলেছেন:
আপি,- কেমন আছো তুমি ?

প্রত্যেক শীতের আগমনী বার্তার সাথে সাথেই শিউলী আর বকুল ফুলের লম্বা চাদর বিছানো পথে প্রতিদিন স্কুলে যাই। আহা সে কী মনোমুগ্ধকর সু-ঘ্রান ! রাস্তার দু'ধারে সারি সারি অনেকগুলো ছায়া শীতল নতুন- পুরোনো শিউলী-বকুল গাছ। সে কী চিত্তসুখকর দৃশ্য ! দেখতে কত ভালো লাগে !
কর্মক্ষেত্রটা ভালো না লাগলেও চিত্ত উজাড় করা এ দৃশ্যটা ভুলা যাবেনা কখনোও।

ভালো থেকো সবসময়।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৮

রুমমা বলেছেন: আমি ভালো আছি ভাইয়া আলহামদুলিল্লাহ।আপনার কি খবর?আমি কখনোই কোনো কিছু নিয়ে বেশি ভাবিনা,সব সময় আনন্দে থাকার চেস্ঠা করি,আপনিও চেষ্ঠা করেন দেখবেন মন ভালো থাকবে।এজন্য অবশ্য যখন সত্যি সত্যি কোনো কিছু নিয়ে ভাবার দরকার হয় তখন আর ভাবতে পারিনা,মাথা এলোমেলো হয়ে যায়।
যাইহোক আপনি এত সুনদর জায়গা দিয়ে স্কুলে যান !!!!আমাদের কে অন্তত ছবি দেখান ফুলের তাহলে ামরাও একটু ভারচুয়ালি ফুলের ঘ্রান নিতাম!

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩২

প্রজাপতি'র ডানা বলেছেন: শিউলী ফুল আমারও ভিষন প্রিয়...
আপনার লিখাটা পড়ে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেলো....শরৎ কালে সেই ভোর বেলা উঠে ফুল কুড়ানো,কি যে আনন্দে ভরা দিন ছিলো...

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

রুমমা বলেছেন: আসলেই ছোটোবেলা গুলো কত সুনদর ছিলো।

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭

শিবলী বলেছেন: সুজি ভাল লাগে না

ছোটবেলায় আমার একটা শিউলি গাছ ছিল। এখন আর নেই :(

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

রুমমা বলেছেন: সুজির হালুয়া আমার অনেক প্রিয়।আমাকে ছোটো থাকতে আমার ফুপা চিনির মা ডাকত,কারন আমি সবকিছুতেই চিনি খেতাম।এখন অত খাইনা তবু চিনিযুক্ত খাবার আমার কিনতু বেশ লাগে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

রুমমা বলেছেন: আমার মত বারানদায় একটা লাগান

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪২

নির্বাসিত পথিক বলেছেন: শিউলী আমার খুব প্রিয় একটি ফুল।

শীতের সকালে শিশিরভেজা শিউলীর ঘ্রান নিলে মনে হয় সত্যিই বেঁচে থাকাটা খুব আনন্দের এবং পৃথিবীটা সত্যিই খুব সুন্দর!!! 8-| 8-|

আপনি কি ঢাকাতেই থাকেন? খুব একটা শিউলি গাছ দেখি না এখন। যতদূর মনে পড়ে আজিমপুর নিপোর্টের পাশে একটি বাসায় ছিলো একটা, আর একটা ছিলো কার্জন হলে। আমার আরেকটি প্রিয় ফুল হচ্ছে রজনীগন্ধা! :) :)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪২

রুমমা বলেছেন: আমি ঢাকাতেই থাকি ছোটো থেকেই।আর বলছিলাম ফার্মগেটের স্টারবেকারীর কথা।

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: শিউলি ফুল দেক্লে আমার জাফলং রঙ দেয়া পোলাওয়ের কথা মনে পৈড়া যায় আর খিদা লাগে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩

রুমমা বলেছেন: এই ভাবে তো ভাবি নাই।কই আগরতলা আর কই চকিরতলা

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: @হাসান ভাই, জাফলং.....জাফরান :)

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১৬

অর্ফিয়াস বলেছেন: আমার নানাবাড়ির উঠোনে একটা শিউলি ড়াছ ছিলো। সারা রাত ঘ্রাণ বিলাতো সে গাছটি। অনেক দিন পর মনে পড়লো সে গাছটির কথা আপনার লেখা পড়ে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬

রুমমা বলেছেন: তাই ,মনে করি্যে দিয়ে কি ভালো করলাম না খারাপ?

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৬

জেরী বলেছেন: বাসার সামনে একটা শিউলী ফুলের গাছ আছে। মাঝে মাজে ভোরবেলায় উঠে দেখি রাস্তাটা সাদা হয়ে হয়ে.....:)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

রুমমা বলেছেন: ইশ তুমি কত লাকি!শি্উলি ফুল দেখতে পাচ্ছ

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক স্মৃতি জাগানিয়া পোস্ট। আমাদের শৈশব কৈশোর বলতেই শিউলি, বকুলের স্মৃতি জড়িত মিষ্টই গন্ধমাখা। এখনকার বাচ্চাদের শৈশব কৈশোরই তো নেই, ওরা এসব পাবে কোথা থেকে? :(

আমার বারান্দার পাশে পাশের বাড়ির শিউলি গাছটা বারো মাস ফুল ফুটিয়ে যায়... :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪০

রুমমা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য। শিউলি ফুল কি বার মাস ফুল দেয়?

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: এইভাবে ভাবি নাই কখনো। আপনার কথা মনে ধরছে... :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪২

রুমমা বলেছেন: মনে ধরছে শুনে ভালো লাগলো।

১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০১

স্বপ্নচোর বলেছেন: শিউলি ফুলের মিস্টি ঘ্রান অনেক মিস করছি!!!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

রুমমা বলেছেন: আমিও............

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৮

শাওন৩৫০৪ বলেছেন: আমার জানালার পাশেই শিউলি ফুল গাছ একটা, প্রতিরাতে অল্প ৪/৫ টা ফুটে, ছোটো গাছ। :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

রুমমা বলেছেন: তাও তো একটা আছে!!!

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৭

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমার প্রিয় শিউলি ফুল :) আমার নিজের স্মৃতি গুলো নিয়ে আমার একটা লেখা আছে ব্লগে। এমনই। মনে পরে গেল।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

রুমমা বলেছেন: পড়তে যাব তোমার ব্লগে।

১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৯

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: ভালো লাগলো।

শুভেচ্ছা।।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫

রুমমা বলেছেন: ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা নিলাম।

১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫২

ময়মনসিংহ হতে বলেছেন: নরম ছবির কোমল কথা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

রুমমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১

রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: শিউলি ফুলটা বড় বেশি নস্টালজিক করে দেয় মানুষকে।
- ঠিক বলেছেন। ছোটবেলায় এই ফুল দিয়ে কত যে মালা গেঁথেছি! :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

রুমমা বলেছেন: হুমম

২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: তাইতো দেখছি। এখনকার শিউলি গাছগুলো বারো মাসই ফুল ফোটায়। তা ক্ষতি কি তাইনা? :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

রুমমা বলেছেন: না এটা তো আরো ভালো।

২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
শিউলী ফুলে স্মৃতিকাতর হয়ে যাই। এমনকি ছবিও। সেই বৃন্তের রঙ এ যে গন্ধ পাই - তাতে প্রেম নয় এক সহপাঠিকে মনে পড়ে। অনেক দুরে হেটে গিয়েছি তার সঙ্গে ভোরে - শিউলী ফুল কুড়াতে। হাত ভর্তি করে শিশির মাখা শিউলী উঠে এসেছে। প্রিয় ফুল, ফুলবন্ত শিউলী ফুলের গাছের নিজে যেন আমার সমাধী হয়।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪

রুমমা বলেছেন: আপনাকে এতটা আবেগপ্রবন করে দেয়াটা মনে হয় ঠিক হয়নি।সমাধি পরযন্ত চলে গেলেন কেন

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৪৫

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনাকে এতটা আবেগপ্রবন করে দেয়াটা মনে হয় ঠিক হয়নি।সমাধি পরযন্ত চলে গেলেন কে


সমাধীকে অবশ্য খুব নেগেটিভ ভাবে দেখিনি। খুব বেশী আবেগেও। নজরুলের কবরের পাশে একটা শিউলী ফুলের গাছ আছে। দুর্দান্ত । কবর ছেয়ে থাকে ফুলে। মান্নাদের গানটা শুনেছেন না

যে সমাধীবেদীটার ঠিক ওপরে ফুলন্ত গাছটা রয়েছে নুয়ে
ওখানে যে রয়েছে শুয়ে - তার ভাগ্যকে আমি ঈর্ষা করি

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২১

রুমমা বলেছেন: জানি খুব নেগেটিভলি হয়ত নেননি কিনতু এই সমাধি শব্দটাই নেগেটিভ।

২৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫২

নীল মুদ্রা বলেছেন: ভালো লাগলো.....লেখাটা পড়ে শিউলি ফুলের সুবাস ভেসে আসছে.....

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২১

রুমমা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।মাজে মাঝে ঘুরে যেয় আমার ব্লগে।

২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১০

অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: শিউলী!! কতরাত ভোর হবার আগেই লুকিয়ে গেছি কুড়াতে!!!কত বকুনী...!!
++++

৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৭

রুমমা বলেছেন: হাহাহা সবারই দেখি এক অবস্থা

২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩০

বেওউল্ফ বলেছেন: আমার গ্রামের বাড়িতে শিউলী ফুলের গাছ আছে। এবার আপনার জন্য কিছু আনার দরকার। :)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৮

রুমমা বলেছেন: হুমম ণিয়ে এস মনে করে।

২৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৭

তাজা কলম বলেছেন: নষ্টালজিক করে দিলিরে!


লেখা ভাল লেগেছে। +

০১ লা নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৫

রুমমা বলেছেন: ধন্যবাদ ,কমেন্ট ও ভালো লেগেছে।

২৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৫

আরিয়ানা বলেছেন: ওটা আমারও প্রিয় ফুল। :)

২৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৫

আবদুল্লাহ-আল-মাসুম বলেছেন: রাষ্টায় হাটতাম অনেক সাবধানে কারন রাস্তায় ফুটপাতে ছোটো ছোটো লোহার ঢাকনা দেয়া কিছু কন্কাল আকা লেখা থাকত

তিনটা বানান ভুল আছে।
ঠিক করে নাও।
চোখে লাগে।
আর হ্যা ,
লেখাটা আদরে পোষা বেড়ালের মতো তুলতুলে আর আদরী।
শুধুই কোলে উঠে মুখ ঘষতে চায়।
এগিয়ে যাও।
সমস্ত সহযোগীতা করা হবে।

৩০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রুমমা বলেছেন: @ariyana apu thanks for ur comment n @abdullah thanks vulgulo dekhiye deyar.apnar comment tau onek sundor

৩১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৮

জন ঢাকা বলেছেন: শিউলি ফুলটা বড় বেশি নস্টালজিক করে দেয় আমাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.