![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুস্থ মানসিকতা এবং সুন্দর মনের মানুষদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাই...
খবরটি পড়ুনঃ
জামালপুরের মেলান্দহের জালাল মিয়া। বয়স ৭০। পেশা ভিক্ষাবৃত্তি, ৫০ বছর ধরে আছেন এ পেশায়। বসেন হাইকোর্ট মাজার ও গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে। ভিক্ষা করে তার দৈনিক আয় ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা। এই টাকা জমিয়ে তিনি ৪টি সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও ২টি মাইক্রোবাস কিনেছেন। এ সব ভাড়া দিয়ে তার মাসে আয় হয় ৭০-৮০ হাজার টাকা। তবু ভিক্ষা ছাড়েননি। বড় ছেলে মোকসেদ গাড়ির ব্যবসা দেখভাল করেন। ১৫ বছর আগে ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নিজ গ্রামে দোতলা বাড়ি করেন। সেই বাড়ির পরিধি এখন বেড়ে উপরের দিকে আরো একতলা উঠেছে। বাড়ির নাম 'মুসাফিরখানা'। এলাকাবাসী তাকে ব্যবসায়ী হিসেবে চেনে। দুটি ক্র্যাচ পাশে রেখে এমনভাবে বসেন যেন দেখতে পঙ্গু মনে হয়। দিব্যি হাঁটতে পারেন তিনি।রংপুরের কুড়িগ্রামের মিসির আলী। ৩২ বছর ধরে ভিক্ষা পেশায়। তার এরিয়া ফার্মগেট ওভারব্রিজ, গাবতলী বাসস্ট্যান্ড ও হাইকোর্ট মাজার। দৈনিক আয় ৩৫০-৪০০ টাকা। আয় যা করেন তা দিয়ে তিনি নিজ এলাকায় জমি কেনেন। তিনি এখন ২৫ বিঘা জমির মালিক। দুই মেয়ে ও দুই ছেলে নিয়ে তার সংসার। বড় ছেলে রংপুর ডিগ্রি কলেজে পড়ে। ছোট ছেলে পঞ্চম শ্রেণীতে। এক মেয়ে সপ্তম ও আরেক মেয়ে নবম শ্রেণীতে পড়ে। তিনি প্রতি ঈদে বাড়িতে যান। না যেতে পারলে তার পরিবার ও এলাকার গরিবদের জন্য ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা ব্যয় করে কাপড় পাঠান। রহিম মোল্লা থাকতেন মোহাম্মদপুরের কাটাসুরে। ভিক্ষার টাকায় কেরানীগঞ্জে জমি কিনে বাড়ি করেছেন। নিজে এখন আর ভিক্ষা করেন না, অন্যদের দিয়ে ভিক্ষা করান। তার রয়েছে ২টি প্রাইভেট গাড়ি। একটি নিজে ব্যবহার করেন, আরেকটি ব্যবহার হয় তার অধীনস্থ ভিক্ষুকদের বিভিন্ন স্পটে পেঁৗছে দেওয়ার জন্য।এসব ভিক্ষুক একসময় পেটের দায়ে ভিক্ষাবৃত্তিকে বেছে নিয়েছিলেন। খেয়ে না খেয়ে কোনো মতে জীবনযাপন করতেন। এরা এখন কোটিপতি। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, রাজধানীতে এ ধরনের অসংখ্য ভিক্ষুক আছেন, যারা বাস্তবে লাখপতি ও কোটিপতি। বাড়ি-গাড়ি ও জায়গা-জমি সবই রয়েছে এদের। অঢেল টাকার মালিক হয়েও এরা রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে ভিক্ষা করছেন। এই পেশাতে তাদের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে বলে, তারা এই পেশাও ছাড়তে চান না। বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললে এমনই জানালেন তারা। সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে ঢাকায় ৫০ হাজার ভিক্ষুক রয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ২০০ টাকা করে আয় করে। ৫০ হাজার ভিক্ষুক দৈনিক আয় করে এক কোটি টাকা। ৩০ দিনে আয় করে ৩০ কোটি টাকা। এ হিসাবে বছরে আয় হয় ৩৬০ কোটি টাকা। বিশেষ দিনে ভিক্ষুকদের মাথা পিছু আয় হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়। এসব ভিক্ষুক নির্দিষ্ট কিছু স্পট ছাড়াও নগরীর ৭৮ ট্রাফিক সিগনাল পয়েন্টে ভিক্ষা করছে। ফার্মগেট ওভারব্রিজে ১০ বছর ধরে ভিক্ষা করছেন কুড়িগ্রাম উলিপুরের দেলোয়ার হোসেন। অন্ধ দেলোয়ার ভিক্ষার টাকায় নিজ গ্রামে ১৩ কক্ষের বড় বাড়ি তৈরি করেছেন। ২ সন্তানের জনক দেলোয়ারের ক্রয় করা জমি থেকে ১০০ মন ধান পান বছরে। ৩০ বছর ধরে হাইকোর্ট মাজারে ভিক্ষা করছেন মাদারিপুরের পঙ্গু হাবিব মিয়া। রাখঢাক না রেখেই বললেন, 'ভাই এইটা লাভজনক ব্যবসা। পুঁজি নাই। বাকির কারবার নাই'। তিনি বলেন, জামালপুর ইসলামপুরের সুরুজ আলী এক সময়ে হকারি করত। রেলের নিচে তার এক পা কাটা পড়লে ভিক্ষা করতে শুরু করে। ১৯৮৮ সালে কালা ফকির, ল্যাংড়া মিজান, শাহজাহানকে নিয়ে সমিতি করে। ভিক্ষুকরা সমিতিতে ১০০ টাকা করে জমা রাখত। ১০ হাজারের মতো সদস্য সংখ্যা হয়েছিল সংগঠনে। টাকা রাখত ব্যাংকে। একদিন সুরুজ ও তার লোকজন সমিতির ২০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়। তাদের আর পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, শেখেরটেকের বাদশা ভিক্ষা করে বেশি লাভ করলেও এখন তিনি জেলে রয়েছেন। গত ৫ বছর ধরে নিজে ভিক্ষা করতেন না। অন্যদের দিয়ে ভিক্ষা করান। ১০ বছর আগে কেরানীগঞ্জের ঘাট এলাকায় পাঁচ কাঠা জমির ওপর ভবন তৈরি করেছেন। আছে গাড়িও। এ ছাড়াও ভিক্ষার পোশাক ময়লা ছেঁড়া কাপড় ভাড়া দেন। তার পোষা ভিক্ষুকের সংখ্যা ২০০। এই ভিক্ষুকদের দৈনিক খাবার বাবদ ৫০-১০০ টাকা দিয়ে বাকি টাকা তিনি নিজে নিয়ে নিতেন। পুলিশ, মাস্তান ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে তিনি দৈনিক প্রায় ১০ হাজার টাকা আয় করতেন। ৬ মাস আগে বাদশা পুলিশের কাছে ধরা পড়ে।
তথ্য সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন
হাদিস অনুসারে, যার ঘরে এক বেলার খাবার আছে তার জন্য ভিক্ষা করা হারাম। অথচ এরা কি না করছে !!! আমার মনে হয়, আমাদেরও উচিত এদেরকে অন্ধের মত ভিক্ষা না দিয়ে যদি সুযোগ থাকে, তাহলে এই ব্যাপারটা বলা এবং সচেতন করা। এরা যেটা করছে সেটা স্রেফ ব্যবসা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহি বুঝ দান করুন।। আমিন।
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা
২| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
আরিফ নাওগাঁ বলেছেন: কি শুনালেন ভাই। ... আমরা কি সবাই বোকা না কি?
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমরা আসলেই ভাই বোকা, আর আবেগপ্রবন।
আমি আগে শুনেছিলাম, কোন এক সমীক্ষায় নাকি দেখা গিয়েছিল ঢাকা শহরে ভিক্ষা করে এমন ২০০ ভিক্ষুকের নাকি ৬ তলা বাড়ী আছে। বোঝেন অবস্থা।
৩| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
টোকাই সিকদার বলেছেন:
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কাদেন কেন ভাই??
৪| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
বুমবুম বলেছেন: আহ জীবনে কি করলাম
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
৫| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:২০
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: কোটি টাকার হিসাব তো মেলে না। প্রথম জনের আছে ৪টা সিএনজি অটোরিকশা (ধরুন পাঁচ করে মোট বিশ লাখ), দুটি মাইক্রো (মডেল ভেদে পঁচিশ থেকে ত্রিশ লাখ, ধরুন ত্রিশ লাখ), বাড়ি করেছেন ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে। গ্রামের বাড়ি হিসাবে ধরুন বিশ লাখ। সব মিলে হয় সত্তর লাখ। বাকীটা কই ?
পরের গুলো তো আরো কম ?
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই ৭০ লাখ কি কম নাকি?? আর ক্যাশ ইন হ্যান্ড তো এখানে উল্লেখই করে নাই !!!
আমি আগে শুনেছিলাম, কোন এক সমীক্ষায় নাকি দেখা গিয়েছিল ঢাকা শহরে ভিক্ষা করে এমন ২০০ ভিক্ষুকের নাকি ৬ তলা বাড়ী আছে। বোঝেন অবস্থা।
আমি ব্যক্তিগতভাবে একবার বিজয় স্মরণি মোড়ে এক ভিক্ষুককে ২ টা টাকা দিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম দিনে আয় কত। বলেছিল ৪/৫শ টাকা হয়। এরপর আমি ওকে এই উপদেশটাই দিয়েছিলাম, যে যার ঘরে এক বেলার খাবার থাকে, তার জন্য ভিক্ষা জায়েজ না।
৬| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
টিপু বলেছেন:
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম, চোখ কপালে উঠে যাওয়ার মতই অবস্থা !!
৭| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
সায়েম মুন বলেছেন:
ছালার (বস্তা) অর্ডার দিমু নাকি?
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দেখেন চিন্তা কইরা। হে হে
৮| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:০১
রেজোওয়ানা বলেছেন: কি অবস্থা!!!
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অবস্থা আসলেই খুব খারাপ।
এইজন্য আমি সাধারনত রাস্তা ঘাটে ভিক্ষা দেই না। আমি আমার গ্রামের গরিব আত্মীয় স্বজনকে সাহায্য করে থাকি।
বিশেষ করে যাকাতটা আমি ওদের এমনভাবে দেই যাতে ওটা দিয়ে ওরা ওদের জীবনে একটা পরিবর্তন আনতে পারে। আমার মনে হয় সবারই এভাবে চিন্তা করে দান করা উচিত।
৯| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:১১
শুভ্র চোধুরী বলেছেন: নবীজির শিক্ষা করোনা ভিক্ষা।
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সহি কথা। আর এই কথাটা যারা ভিক্ষা করে তাদের সুযোগ পেলেই আমাদের জানানো উচিত।
১০| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
রংধনূ বলেছেন: বাংলাদেশে ভিক্ষা করা একটা ব্যবসায় পরিনত হয়েছে।
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই তাই, আমি নিশ্চিত, যারা ভিক্ষা করা শুরু করেছিল অভাবে পড়ে, তারা অভাব মোচন হওয়া সত্ত্বেও এখন ভিক্ষা করছে।
খুজলে হয়ত দেখা যাবে, এখন যাদের ভিক্ষা করতে দেখি তাদের ১০০% ই ব্যবসায়ী।
১১| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৬
সজীব আকিব বলেছেন: ভিক্ষুকদের ব্যাপারে তদন্ত করা দরকার। যারা ধনী হয়েও ভিক্ষা করে তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া প্রয়োজন। তবে এই লেখাটার পূরা অংশ বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে।
১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, ভাই আমার ধারনা এর আংশিক হলেও সত্য।
১২| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৫
মেঘের পরে মেঘ বলেছেন: এটা ঠিক যে ভিক্ষুকদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা চাইলে টুকটাক কাজ করে খেতে পারে, তবে এমন অনেককে দেখা যায়, যাদের আসলেই খুব অসহায় অবস্হা। হাত, পা, চোখ নাই, টায়ার জড়িয়ে রাস্তায় গড়িয়ে গড়িয়ে অথবা বিয়ারিং চাকার গাড়িতে করে চলে। তাদের পক্ষে কাজ করা বা কাজ যোগার করা অসম্ভব। যে সমাজে কোটি কোটি বেকার ঘুরে বেড়ায়, সেখানে তাদের কথা কে ভাববে? কর্মসংস্হানের সুযোগ যতদিন পর্যাপ্ত না হবে, ভিক্ষাবৃত্তিও ততদিন বন্ধ করা যাবেনা।
১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কিন্তু ভাই দুঃখের কথা কি জানেন, এই সব পঙ্গু ভিক্ষুক যারা রাস্তায় গড়িয়ে গড়িয়ে চলে, এরা সবাই কিন্তু একটা সিন্ডিকেটের আন্ডারে আছে। মানে এদের একজন সর্দার আছে যে কিনা এদের আয়ের সিংহভাগ নিয়ে নিচ্ছে। ব্যাপারটা পুরাই একটা অন্যায় ব্যবসা এবং এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
১৩| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৮
সপ্নীল বলেছেন: কবে যে শুনবো ভিখারীরা মতিঝিলে ৩২ তলা হেড/কর্পোরেট অফিস খুলে বসছে!!!!
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
১৪| ১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৮
ধীবর বলেছেন: আমাদের সমাজে ভিক্ষা একটা ভয়ংকর ব্যাধি হয়ে দাড়িয়েছে। যার মুল কারণ অলসতা এবং কর্ম বিমুখতা। এর বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা দরকার। যত্র তত্র যাকে তাকে ভিক্ষা না দিয়ে, আমাদের উচিত ছোট আকারে হলেও দানকৃত অর্থ দিয়ে প্রকৃত অর্থেই অর্থবদের কর্মস্থান করে দেয়া। প্রসঙ্গটি উপস্থাপনের জন্য প্লাস ও ধন্যবাদ।
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩
মৃগয়া বলেছেন: যে দেশের মন্ত্রী এম্পি সয়ং ভিক্ষুক সে দেশের এই হাল অবাক হবার মতো কিছুনা।
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: মাথার উপর দিয়া গেল.... :~p
১৬| ১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
মাহমুদুল করিম লিংকন বলেছেন: এবার থেকে আর বিক্ষা দিব না...গতকাল East West University র নুতনদের ওরিয়েন্টেসন সিল...।ভিতর এ মনে হ্য মিনিমাম ৫০-৬০ তাকার খাবার সিল...ফকির কে দিয়া দিসি...আর দিব না...
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
১৭| ১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
@মৃগয়া, সহমত।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম...
১৮| ১০ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
সীমান্তে অসীম বলেছেন: আইন করে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করা উচিত। ঢাকা শহর ভিক্ষুক দিয়ে ভরে গেছে। এমন অবস্থা দাড়িয়েছে যে পারলে জোর করেই ভিক্ষা নিবে। নিজের কাছে খুব খারাপ লাগে। আইন করে এটা বন্ধ করা উচিত। ভিক্ষা ছাড়াও বহু পথ আছে বেচে থাকার।
১০ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আরে ভাই, একদিন ভিক্ষা দেই নাই দেখে আমাকে দেখিয়ে সে তার সঙ্গীকে বলে, "জানস না, বড় লোক গরিবরে দেয় না?'
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৪২
শায়েরী বলেছেন: হাদিস অনুসারে, যার ঘরে এক বেলার খাবার আছে তার জন্য ভিক্ষা করা হারাম। অথচ এরা কি না করছে !!! আমার মনে হয়, আমাদেরও উচিত এদেরকে অন্ধের মত ভিক্ষা না দিয়ে যদি সুযোগ থাকে, তাহলে এই ব্যাপারটা বলা এবং সচেতন করা। এরা যেটা করছে সেটা স্রেফ ব্যবসা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহি বুঝ দান করুন।। আমিন।
২৫ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:০৬
তৃতৃতৃতৃতৃতৃ বলেছেন: মৃগয়া বলেছেন:
যে দেশের মন্ত্রী এম্পি সয়ং ভিক্ষুক সে দেশের এই হাল অবাক হবার মতো কিছুনা।
২৫ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:২৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... চিন্তার বিষয়...
২১| ১৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:০২
আতিয়ার রহমান বলেছেন: tnx
১৬ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম...
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
েপচাইললা বলেছেন: খাইছে রে!! জীবনের ২৮ টা বছর নষ্ট করলাম!!!