নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

"প্রত্যেক সত্ত্বাকে মৃত্যু আস্বাদন করতে হবে। আর তোমরা কিয়ামতের দিন পরিপূর্ণ বদলা প্রাপ্ত হবে। তারপর যাকে দোযখ থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, নিঃসন্দেহে সে হল সফল। আর পার্থিব জীবন ধোঁকা ছাড়া অন্য কোন সম্পদ নয়।" আল ইমরান,আয়াত ১৮৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম

সুস্থ মানসিকতা এবং সুন্দর মনের মানুষদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাই...

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবার দার্জিলিং, সিকিমের গল্প (পর্ব – ২)

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৫১

আগের পর্বের লিংক এখানেঃ

Click This Link



তো দার্জিলিং ভ্রমন শেষে ঠিক করলাম সিকিম যাওয়ার একটা চান্স নিতে হবে। ছোট বেলা সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদার গল্প পড়েছি “"গ্যাংটকে গন্ডগোল"”। তখন থেকেই গ্যাংটক নামটা মনের মধ্যে বিশেষ দ্যোতনা সৃষ্টি করত। গ্যাংটক সিকিমের রাজধানী। তার আগে একটু বলে নেই, সিকিম বাংলাদেশীদের জন্য কেন নিষিদ্ধ।



আসলে একটা সময়, সিকিম বিদেশীদের জন্যই নিষিদ্ধ ছিল। কারণ, ব্রিটিশ আমলে সিকিম ছিল ব্রিটিশদের একটি আশ্রিত রাজ্য (protectorate)। দেশ বিভাগের পর ১৯৫০ সালে সিকিম এক চুক্তির মাধ্যমে ভারতের আশ্রিত রাজ্যে পরিণত হয়। কিন্তু চীন সেটা মেনে নিতে পারেনি, তাদের বক্তব্য ছিল, ভারত জোর করে সিকিমকে তার সাথে একিভূত করছে। এই নিয়ে ভারত ও চীন ১৯৬২ সালে যুদ্ধও করে আর তার পর থেকেই দু'দেশের মধ্যে যোগাযোগের পথ "নাথুলা পাস" বন্ধ করে দেয়া হয়। চীন বহুদিন পর্যন্ত সিকিমকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তাদের ম্যাপে দেখিয়েছে। তো গন্ডগোলটা এটা নিয়েই। ফলাফলে, পুরো সিকিম ভার্চুয়ালি একটা ক্যান্টনমেন্ট হয়ে গেল। এবং এখনো সেই রকমই আছে, যদিও ২০০৬ সালে বছর আগে চীন সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষনা দিয়ে সিকিমকে ভারতের অংগরাজ্য হিসেবে মেনে নিয়েছে। আমি যখনকার কথা লিখছি, তখন সিকিমে সব ধরনের বিদেশী নাগরিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। তবে এখন পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ সহ এরকম অনেক, বিশেষ করে মুসলিম দেশের নাগরিকরা সিকিমে নিষিদ্ধ !! সাদা চামড়ার বেশ কিছু দেশের জন্য তারা এখন প্রবেশাধিকার দিয়েছে !! যেহেতু সিকিম একটা ক্রিটিক্যাল এরিয়া, তাই এখানকার বাজেট বরাদ্দ মনে হয় বেশী, তাই রাস্তা ঘাট এবং অন্যান্য অবকাঠামো পাহাড়ী এলাকা হিসেবে বেশ ভাল।



যাইহোক, দার্জিলিং থেকে সরাসরিই গ্যাংটক যাওয়া যায়। কিন্তু আমরা যেহেতু নিষিদ্ধ আর কে যেন বলল ওই রাস্তাটা একটু অনিরাপদ, আমরা শিলিগুড়ির দিকেই রওনা হলাম। যদিও বাংলাদেশীরা নিষিদ্ধ, কিন্তু অনেক বাংলাদেশীই ভারতীয় বাংগালি হিসেবে সিকিম গিয়ে থাকেন, এটাও আবার ওপেন সিক্রেট। শিলিগুড়ি এসে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে দাড়ালাম। যথারীতি গাড়ীর হেল্পার বুঝে গেল, আমরা বাংলাদেশী মফিজ। তাই আমাদের ধরে নিয়ে গেল একটা ট্রাভেল এজেন্টের অফিসে, বলল এখান থেকেই হোটেল বুকিং দিয়ে যান, নইলে ওখানে গিয়ে হোটেল ফাকা পাবেন না। বলল, আমরা বলে দিচ্ছি গ্যাংটকে, আপনারা যে বাংলাদেশী, পুলিশ রেইডে এলে এটা ওরা ম্যানেজ করবে। এরকম অনেক হাঙ্কি পাঙ্কি বোঝালো। যেহেতু মনের দিক থেকে একটু দুর্বল, তাই আমরাও রাজি হয়ে গেলাম। একটাই আশা যদি সিকিম ঘুরে আসতে পারি। এদের এখান থেকেই আমরা সিকিমে ঘোরার প্যাকেজও বুকিং দিয়ে ফেললাম। কারণ, ওরা আমাদের যখন এলবাম বের করে সিকিমের বিভিন্ন জায়গার ছবি দেখালো, তখন ভাবলাম, যা আছে কপালে, সব বুকিং দিয়েই যাই !! তবে এটা বলে রাখি, গ্যাংটকে গিয়ে একটু যাচাই করে বুকিং দেয়াই ভাল, নইলে টাকা পয়সায় ভালই ঠকে যেতে পারেন।



গাড়ী রওনা হল। সেই একই পথে, যেই পথে দার্জিলিং যায়। তবে একটা জায়গায় এসে যে যার পথ বেছে নেয়, মানে গ্যাংটকের পথ আলাদা হয়ে যায়। সিকিম রাজ্যের বর্ডারে একটা পুলিশ চেকিং হয়। তো আমরা তিন বন্ধু মিলে ঠিক করেছি পুলিশ জিজ্ঞেস করলে কি উত্তর দেব। বন্ধুদের মধ্য একজন আমার বাল্য বন্ধু। তার হিন্দী জ্ঞ্যান অতি সীমিত। হু হা টাইপের। আর আরেকজন ছিল আমাদের ভ্রমন বন্ধু, মানে ওর সাথে বাংলাদেশ বর্ডারে পরিচয়, পুরনো ঢাকা গ্রুপের। যেহেতু সে পুরনো ঢাকার বাসিন্দা, হিন্দি ভাষায় তার দক্ষতা বেশ ভাল। আর ব্যবসার কারণে তার কোলকাতায় যাতায়াত আছে। কোলকাতার ইকবালপুরের খিদিরপুরে তার বাবার এক বন্ধুর বাসা আছে। আমরা ঠিক করলাম পুলিশ জিজ্ঞেস করলে বলব আমরা কোলকাতার ইকবালপুরের খিদিরপুরে থাকি। বলে রাখি আমার হিন্দি ভাষাজ্ঞ্যান মোটমুটি চলন সই। সারা রাস্তা জপতে জপতে গেলাম, "“ম্যায় কলকাতা সে আয়া হু। উধার ম্যায় ইকবালপুর কি খিদিরপুরমে রেহতা হু”।" অপূর্ব সুন্দর প্রকৃতির মধ্য দিয়ে তিস্তা নদীর পাড় ঘেষে পাহাড়ী আকা বাকা পথ বেয়ে গাড়ী এগিয়ে চলেছে। আমার মাথায় চিন্তা কখন সিকিম বর্ডার আসবে! গ্যাংটক যেতে পারব তো? পড়ন্ত বিকেলে গাড়ী এসে সিকিম সীমান্তে থামল।



তিস্তা নদীর ওপরে একটা ব্রিজ। ব্রিজের একপাশে পশ্চিমবংগ, আরেক পাশে সিকিম। জীপ গাড়ীর মাঝের সারিতে বসা আমরা তিন বন্ধু। আমি সর্ব বামে, তারপর আমার বাল্য বন্ধু হালিম যে কিনা হিন্দিতে খুব কাচা। তারপর আমার পুরনো ঢাকার বন্ধুটি। পুলিশ সামনের সিটের যাত্রীকে জিজ্ঞেস করছে, "“কিধার সে আয়া হো?" যাত্রী উত্তর দিল। "“ওয়াহা কিধার রেহতে হো?" মানে কোন শহর এবং শহরের কোন এলাকা থেকে এসেছ? আমার হার্ট বিট আরো বেড়ে যাচ্ছে। জানি না সাথের বন্ধুদের কি অবস্থা ! প্রথম সিটের দুইজনকে জিজ্ঞেস করে পুলিশ আমার কাছে এল।



"কিধার সে আয়া হো?"

উত্তর দিলাম, “"ম্যায় ক্যালকাটা সে আয়া হু"”

“"ওয়াহা কিধার রেহতে হো?"




ব্যাস, কি যে হল আমার !! মাথা থেকে ইকবালপুর আর খিদিরপুর শব্দ দুটো পুরো হাওয়া হয়ে গেল।/:) আমি প্রমাদ গুনতে থাকি। মনে মনে বলি, "‘মনে আয়, মনে আয়, সারা রাস্তাতো এই জিনিস মুখস্ত করতে করতে আসলাম”"। পুলিশ আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি কিছু বলতে পারছি না। যা বোঝার সে বুঝে নিল। সেই মুহুর্তে আমার মনে পড়ল “খিদিরপুর” শব্দটা ! ইকবালপুর ব্রেইন থেকে কমপ্লিটলি হাওয়া ! আমি বলে ফেললাম, “"ওয়াহা খিদিরপুরমে রেহতা হু”।"



পুলিশ ভাই বলল, “"আই কার্ড দিখাও”"। মানে জাতীয় পরিচয় পত্র দেখাও। ওখানে সবারই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। আমি পকেটে একটু খোজা-খুজির ভঙ্গি করে বললাম, “ "ও তো ম্যায় ঘার ছোড় আয়া" ”, মানে বাড়ী ফেলে এসেছি। আমি বুঝলাম ধরা খেয়ে গেছি। ভাবলাম, ধরা যখন খেয়েছি, তিন জনকেই খেতে হবে। পুলিশ আমার বন্ধুকে প্রশ্ন করতে উদ্যত হতেই বলে ফেললাম, “ "হাম তিন এক সাথ হ্যায়। হাম ট্যুরিস্ট হ্যায় ”"। পুলিশ আমার পাশের বন্ধুকে বলল, "“তুমহারা আই কার্ড দিখাও”"। আমার বন্ধু হালিম সিম্পলি মুর্দার মত চুপ। মনে হল ওর বাক শক্তি চিরতরে হারিয়ে গেছে ! :P পুলিশ তারপর আমাদের তৃতীয় বন্ধু যে কিনা পুরান ঢাকার তাকে জিজ্ঞেস করল, “"তুমহারা আই কার্ড হ্যায়?"” বেচারার উত্তরও একই, “ "ও তো ম্যায় ঘার ছোড় আয়া হু " :):):)



"তিনো আদমি আই কার্ড ঘার ছোড় আয়া???”" :P



পুলিশ কিছুক্ষণ আমাদের দিকে তাকিয়ে রইল। তারপর কি মনে করে ড্রাইভারকে ইশারা করল, যাও। ওই মুহুর্তে খাচা থেকে ছাড়া পাওয়া পাখির মত আনন্দ অনুভব করলাম। :) মনে হল যেন বুকের উপর থেকে একটা পাথর নেমে গেল। গাড়ীর লোকজন আমাদের ফিরে ফিরে দেখছে। আমরা যেন কোন অদ্ভুত প্রাণী !! যাইহোক, এপারে এসেই অনেক হোটেল রেস্তোরা, সেখানে গাড়ী যাত্রা বিরতি দেয়। কিন্তু আমার মন আর ওখানে বসে না। মনে হচ্ছে এই জায়গাটা ছাড়তে পারলেই বাচি। উফ গাড়ী কখন ছাড়বে ! কারণ কয়েক হাত দূরেই বর্ডারের পুলিশগুলো ঘোরাঘুরি করছে। “"চোরের মন পুলিশ পুলিশ"” প্রবাদটার সার্থকতা সেদিন হাড়ে হাড়ে টের পেলাম। :P:P



গ্যাংটক যখন পৌছালাম, তখন রাতের আধার নেমে এসেছে। হোটেলে গিয়ে উঠলাম। বেশ ভাল হোটেল। বিছানা পত্র, টয়লেট বেশ পরিস্কার। আমি ভারতের অনেক শহরে ঘুরেছি। কিন্তু গ্যাংটকের মত সহনশীল দামে এত ভাল হোটেল আর কোথাও দেখিনি। অন্যান্য জায়গায় পয়সা অনেক নিয়ে নেয়, কিন্তু হোটেল সেই মানের হয় না। হোটেলে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলাম। কোলকাতার ঠিকানা দিয়ে। কর্মচারীদের ভাব এমন যে, ওরা আমাদের খুব সেইফ করছে। একটা ফিস ফাস অবস্থা। পরে বুঝেছিলাম, এসব কোন ঘটনাই না, এখানে প্রচুর বাংলাদেশী আসে এটা সবাই জানে। আমরা মফিজ ছিলাম বলে আমাদের সাথে এত কিছু। রাতের খাবার হোটেলেই খেলাম। বাঙ্গালী খাবারই খেয়েছিলাম, কারণ হোটেলটা মালিক কলকাতার ছিল।



পরের দিনের সূচী, আমরা একটা একদিনের ভ্রমনে বের হব। সাঙ্গু লেইক হয়ে নাথুলা পাস (চীন ও ভুটান বর্ডার)। আগের দিনই আর্মির কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে রাখতে হয়। আমাদের সবার নাম নিয়ে গেল।একটু বলে রাখি, গ্যাংটকে তেমন কিছু দেখার নেই। সুন্দর একটা ছিমছাম পাহাড়ী শহর। কিন্তু আসল মজা হল, এখান থেকে বিভিন্ন প্যাকেজ নিয়ে উত্তর, পূর্ব, পশ্চিম সিকিমের খুব নয়নাভিরাম কিছু লোকেশনে ঘুরতে যাওয়া যায়। সিকিমের এই অংশগুলো আসলে আপনাকে একেবারে হিমালয় পর্বতমালার ভেতরে বা একেবারে কাছাকাছি নিয়ে যাবে। তো আমাদের প্রথম দিনের ট্যুরটা হল পূর্ব সিকিমের দিকে। সকাল বেলা জীপে করে রওনা হলাম তিন বন্ধু। গাড়ীতে আমরা বেশি একটা কথা বলি না, বা নীচু স্বরে কথা বলি, পাছে কেউ বুঝে ফেলে আমরা বাংলাদেশী। পরে অবশ্য অনেক সহজ হয়ে গেলাম, কারণ গাড়ীতে কোলকাতার কোন বাঙ্গালী ছিল না। পাঞ্জাবী সহযাত্রী পাশে পেলাম। অনেক গল্প হল। এর মধ্যেই আমরা এগিয়ে চলেছি আকাবাকা পাহাড়ী পথ বেয়ে।





আকাবাকা পাহাড়ী পথ বেয়ে সাঙ্গু লেকের পথে...



একপাশে পাহাড় আর আরেক পাশে পাহাড়ের অপার সৌন্দর্য। ভাষায় বর্ণনা করা খুব কঠিন। আমি শুধু একটা কথাই বলতে পারি, সিকিম হল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটা কারখানা।





সাঙ্গু লেইক



১২৪০০ ফুট উচ্চতায় সাঙ্গু লেইকে পৌছে গেলাম। পাহাড়ের উপর খুব সুন্দর একটা প্রাকৃতিক লেইক। নভেম্বর মাস থেকে জানুয়ারী পর্যন্ত বরফে ঢাকা থাকে। আমরা গিয়েছিলাম নভেম্বরের প্রথমে, তখনো লেইকের উপর বরফ জমে নি। পাশের পাথুরে পাহাড়ের গায়ে মাত্র হালকা বরফ জমা শুরু হয়েছে।





পাহাড়ে একটু একটু করে বরফ জমছে...



সাঙ্গু লেইক পেছনে ফেলে আমরা আরো উপরে উঠতে থাকলাম। পথে কোন এক বাবার মন্দিরে কিছুক্ষণ দাড়ালো। এর পরে আরো ওঠা শুরু করলাম। নাথুলা পাসের ঠিক ৫ কি.মি. আগে আর্মি চেক পোস্ট। সেখানে আমাদের সবার কাছ থেকে ক্যামেরা রেখে দিল। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কৌশলগত অবস্থান, তাই ছবি তোলা নিষেধ। সেজন্য আপনাদের ওখানকার কোন ছবি দেখাতে পারব না।সমুদ্র পিষ্ঠ থেকে প্রায় ১৪৫০০ ফিট উচ্চতায় নাথুলা পাস এ পৌছে বিমোহিত হয়ে গেলাম। চারপাশ বরফে ঢাকা। জীবনে প্রথম বরফ দেখলাম, ছুলাম! সেই অনুভূতি বলে বোঝাতে পারব না। ভারতীয় সৈন্যরা টহল দিচ্ছে। সোজা চীনের পাহাড় আর ডান দিকে ভুটানের পাহাড়। তিন দেশের বর্ডার এখানে এসে মিশেছে। দূরে চীনের বর্ডার গার্ডের চেক পোস্ট দেখা যায়। খুব সুন্দর করে তৈরী করা এবং ওয়েল পলিশড।বরফে ঢেকে আছে। ছবির মত লাগে। সেই তুলনায় ভারতীয় সিমান্ত রক্ষীদের স্থাপনাগুলো অনেকটাই সাদামাটা, অযত্ন অবহেলায় মলিন হয়ে যাওয়া। এক জায়গায় কাটা তারের বেড়া দেয়া। তার ওপাশে চীনা সৈনিকরা ঘোরাফেরা করছে। এপাশের ভারতীয় পর্যটকদের সাথে করমর্দন করছে। আমরাও করলাম। কথা বললাম। যথারীতি এদের ইংরেজির অবস্থা খুব খারাপ, ইশারাতেই বেশী কথা বলে। এটাও পর্যটকদের জন্য মনে হল একটা আকর্ষণ। ফেরার পথে আরেকটা সুন্দর অভিজ্ঞতা হল। এক পর্যায়ে দেখি চার পাশ মেঘে ঢাকা। চারিদিকে কিছুই দেখা যায় না, শুধু সাদা মেঘ আর মেঘ।





মেঘের ভেতর পথ চলা...



মেঘের ভেতর চলতে চলতেই একটা পাহাড়ি ঝর্ণায় এসে দাড়ালাম। ছবি তুললাম। বলতে ভুলে গেছি, সিকিমের প্রকৃতি আরো একটা জিনিসের ফ্যাক্টরি। সেটা হল প্রাকৃতিক পাহাড়ি ঝর্ণা! কত যে ঝর্ণা দেখেছি সিকিমে!!





পথে পথে পাহাড়ী ঝর্ণা...



গ্যাংটক পৌছে গেলাম। গ্যাংটকে একট কেবল কার আছে। শহরের একটা অংশ থেকে আরেক অংশে নিয়ে যায়। ড্রাইভারকে বললাম, আমাদের কেবল কার স্টেশনে নামিয়ে দিন। কেবল কারে চড়ে শহরের একটা মেইন রোডের ঠিক ওপর দিয়ে আরেক প্রান্তে চলে আসলাম। এরপর হাটতে হাটতেই হোটেলের এলাকায় চলে এলাম। দিনটা খুব উপভোগ করেছি।





গ্যাংটকে কেবল কার...



তো আমাদের পরের দিনের প্যাকেজ ছিল, ২ দিন ১ রাতের একটি প্যাকেজ। এটাকে বলা হচ্ছে, ইয়ুমথাং ভ্যালির প্যাকেজ, উত্তর সিকিমে। ওটা ছিল আমার জীবনের অসাধারণ একটা ট্যুর। আমি আজও ভুলতে পারি না। উফ আল্লাহ এই দুনিয়াতে কত সুন্দর জায়গা তৈরী করে রেখেছেন !! তো সেই জায়গার গল্প বলেই আমার দার্জিলিং সিকিমের গল্প ইনশাল্লাহ শেষ করব আগামী পর্বেই। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন। আজ এ পর্যন্তই…...



মন্তব্য ৮৯ টি রেটিং +৩০/-০

মন্তব্য (৮৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৫৮

কাউসার রুশো বলেছেন: দারুন

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, পারলে একবার ঘুরে আসবেন...

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০১

সাকিরা জাননাত বলেছেন: ভাইয়া কেমন আছেন?

সাদা চামড়া যেতে পারবে, তবে প্রতিবেশী মুসলিম দেশ গুলো কেন নিষিদ্ধ???
:( :( :(

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমি আছি আলহামদুলিল্লাহ ভাল, আপনি কেমন আছেন?

মিডিয়ার অপপ্রচারের কল্যাণে মুসলিম দেশগুলোর ভাবমূর্তির কি অবস্থা বোঝেন?! আর বাংলাদেশের প্রতি ভারতের বিমাতাসুলভ আচরণের কথা আর নাই বা বললাম। যদিও আমি ভারতে ঘুরতে খুব পছন্দ করি, কিন্তু এখন ওরা আমাদের ভিসা দেয়া নিয়ে যা শুরু করেছে... কুকুর বেড়ালের মত আচরণ, এই একটা ব্যাপারে আমি খুব কষ্ট পাই। :( :( :(

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:০৪

ডেইফ বলেছেন: আস্সালামু আলাইকুম ভাইয়া, ভালো আছেন? একটানে পড়ে ফেল্লাম। আবারো চমৎকৃত হলাম। অনেক ভালো লাগলো পড়ে। আমি তো ভাবলাম আপনি আর পোস্টই দেবেননা ভ্রমণ নিয়ে। রাগ-অভিমান করে আমাদের আপনার লেখা হতে বিরত রাখবেননা।

ধন্যবাদ আপনার পোস্টের জন্য।পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম,ভালো থাকবেন।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:১১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওয়ালাইকুমুসসালাম। ভাল আছি ভাইয়া। আপনি ভাল আছেন তো?

ধন্যবাদ পড়ার জন্য। মনটা ভাল, গতকাল থেকে আবার সেইফ হয়েছি। তাই আজ এত রাত করে হলেও লিখে ফেললাম। বেশী বড় হয়ে যাবে দেখে বাকীটুকু তৃতীয় পর্বের জন্য রেখে দিলাম। তবে এটুকু বলতে পারি,
পরের পর্বের ছবিগুলো দেখে একবার হলেও ওখানে যেতে ইচ্ছে করবে (যদি এর চেয়ে সুন্দর জায়গায় না যেয়ে থাকেন)। :) :) :)

ভাল থাকবেন।

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২০

ডেইফ বলেছেন: আপনার লেখাই অলরেডী আধাপাগল করে ফেলেছে। নাহ, By Hook or Cook ক'মাসের ভেতরই দেখি সময় করতে পারি কিনা, একটা ট্রাই মারবো গ্যাংটক যাবার জন্য।

অভিনন্দন সেফ হবার জন্য। আমিও হয়েছি ৫ দিন আগে।আপনার মনটা ভালো জেনে আমারো ভালো লাগলো।

পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম । আমি ভালো আছি ভাইয়া। আবারো ধন্যবাদ রইল।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: :) :) :)

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২২

জহিরুল ইসলাম মুসা বলেছেন: ভাল লাগল। বেশ সহজ ভাষায় লেখা।


আপনার নামের সাথে দেখি মিল.......আমাদের গ্রামে এটাকে ‌‌মিতা বলে। :) :)

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

জটিল ভাষায় কেমনে লেখি কন? ওই ক্ষমতাতো নাই :P :P :P

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:২৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালোলাগল...ভ্রমণ বৃত্তান্ত... পৃথিবীটা দেখার সুযোগ সবার জন্য ওপেন থাকলে যার যেখানে যেতে ইচ্ছে করে পাখির মতন চলে যেতে পারত। কেন যে এত নিয়ম কানুন?

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমারও একি কথা, দুনিয়াতো একটাই, সেখানে আমরা মানুষ যেখানে খুশি যাব, তাতে বাধা থাকবে কেন??

ভিসামুক্ত পৃথিবী চাই... :)

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৩২

দুরন্ত ইসলাম বলেছেন: দারুন লিখেছেন। যেতে মন চায়।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অবশ্যই যাবেন, সুযোগ পেলেই চলে যাবেন। পরের পর্বের ছবিগুলো দেখলে নিশ্চিত চলেই যাবেন... =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৪০

দূরন্ত বলেছেন: দারুন লাগলো। ধন্যবাদ।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৩:৫৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৪৯

আরাফাত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর ভ্রমণ কাহিনীর জন্য।

আমরা গ্যাংটক যেতে পারিনি। পরে কোন এক সময় যাওয়ার চেষ্টা করব।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৫৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য। :)

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:২৫

মুহিব বলেছেন: সিকিম যাওয়ার আফসোস গেল না।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:০১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যাওয়া নাকি না যাওয়া?? :P =p~ =p~

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

ভাবসাধক বলেছেন: উফ আল্লাহ এই দুনিয়াতে কত সুন্দর জায়গা তৈরী করে রেখেছেন !!

০৫ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... :) :) :) :)

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:২৩

শোভন এক্স বলেছেন: দার্জিলিং - কালিম্পং গিয়েছি, এবার সিকিম যাবার চিন্তা করছি। আপনার লেখা পড়ে সাহস পেলাম। আর হিন্দি কথা গুলো মুখস্ত করে রাখব :)। আমি আবার হিন্দিতে ব-কলম। ভাবছি ঠিকানা ও খিদিরপুর বলবো কিনা :)

০৫ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এখন বোধহয় কড়াকড়ি আগের চেয়ে একটু কমে থাকতে পারে। কারণ, সাদা চামড়াদের যাতায়াত শুরু হয়েছে।

তারপরও প্রস্তুতি নিয়ে যাওয়া ভাল। শুভ কামনা রইল। :)

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:২৮

অর্ফিয়াস বলেছেন: দারুননননননননননন। প্রিয়তে সরাসরি।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রিয়তে নেয়াতে সম্মানিত বোধ করছি। :D

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

জ্বীন বলেছেন: যাইতে মন চায় ।

পারমিশন নিয়ে যাওয়া যায় কি??
এখন কি অবস্থা, জানেন নাকি ??

০৫ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যতদূর জানি বাংলাদেশীদের ওখানে যাওয়ার পারমিশন নাই। সাদা চামড়াদেরই সিকিমের বর্ডার বা তার আগে ভারতের কিছু জায়গা থেকে অনুমতি নিয়ে নিতে হয়। এটা ২০০৭ এর নভেম্বর পর্যন্ত আপডেট।

একটা কাজ করতে পারেন। ঢাকায় ভারতীয় ভিসা অফিসে বা হাই কমিশনে একটা ফোন দিয়ে সরাসরি জেনে নিতে পারেন।

আর নাইলে আমার সিস্টেমে চলে যাবেন। আমি দু'বার গিয়েছি। দ্বিতীয়বার কোন কিছুই জিজ্ঞেস করেনি। :)

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৮

ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: জার্মান পাসপোর্টে যাওয়া যাবে? খামোটা কিন্তু বাংলাদেশি, আর হিন্দি বলতে গেলে পুরাই ধরা খামু।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জার্মান পাসপোর্টে না যেতে পারার কোন কারণ দেখি না। সেইরকম পাসপোর্ট !!! :) :) :)

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৩

কে এম খান বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো। আমারও খুব ইচ্ছা আছে দার্জিলিং-সিকিম ঘুরতে যাওয়ার। দোয়া করবেন আপনার মত যেন আল্লাহ এত সুন্দর জায়গা দেখার তৌফিক দেন।
আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর ভ্রমনকাহিনী ব্লগে দেয়ার জন্য।

০৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। একদিন যাবেন নিশ্চয়। :)

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:৪০

অ্যামাটার বলেছেন: আচ্ছা, আপনার পুরো একসপ্তাহের দার্জিলিং, সিকিম ট্যুরের খরচ আনুমানিক কত হবে এখন?

০৭ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:৪১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমার ধারণা ১৫/১৬ হাজারে হয়ে যাবে, শেয়ারড একোমোডেশনে খরচ আরো কমে যাবে।

১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩২

স্বপ্নশহর বলেছেন: দারুন

০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:০৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৪৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: ঘুরেছি কয়েকদেশ কিন্তু ঘুরার নেশা তেমন একটা নাই । আচ্ছা সিকিমে যেতে কত খরচ হয়েছে ?

পথে পথে কোথায় কত খরচ করেছেন জন প্রতি?

একটু জানালে উপকৃত হতাম । :)

০৭ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:৫০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সিকিমে যেতেঃ

১. ঢাকা - বুড়ীমারি এসি বাসে (শ্যামলী এস আর পরিবহন) যাওয়া আসাঃ ১৬০০ টাকা (২০০৭ এর কথা, এখন কত জানি না)
২. বুড়ীমারী থেকে শিলিগুড়ীঃ বাসে ৪০-৫০ রুপী, শেয়ারড ট্যাক্সিতে ১০০-১৫০ রুপী
৩. শিলিগুড়ী থেকে গ্যাংটক শেয়ারড জীপেঃ ১২৫-১৫০ রুপী হবে
৪. হোটেলঃ ৬০০ থেকে ১০০০ রুপী ** + আরো বেশী দামের আছে (রুম শেয়ার করা হলে জনপ্রতি খরচ কমে যাবে),
** দার্জিলিং সিকিম উভয়ের জন্য প্রযোজ্য
** পিক অফ পিক সময় প্রযোজ্য, পিক অফ পিক জানতে ইন্টারনেটে সার্চ দিন। :):)

১ রুপী = ১.৫ টাকা

২০| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৫৬

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: শুরুর দিকের লেখা গুলো পরে অনেক হাসলাম আজ। অনেক কিছু জানাও গেল।

০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:৫৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার কষ্টের জীবনে কিছুটা আনন্দ দিতে পেরে ভাল লাগছে... :P :P :P

২১| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০৬

রণক্লান্ত বলেছেন: আপনারে কইষ্যা মাইনাস ...... X( X((

আপনে একা একা এত জায়গা ঘুইরা আইলেন, এখন আমরা কেমতে যাই? মেজাজটা বিলা হই যাইতেছে। X(( X((

বর্ননা পড়ে মনে হল আপনার সাথেই আছি। দারুণ.. !! :)

০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:০৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনারেও কইষ্যা মাইনাস, কারণ আমি যখন গেলাম তখন আপনি আমার সাথে গেলেন না কেন?? :P :P :P

সুতরাং মাইনাসে মাইনাসে প্লাস... =p~ =p~ =p~

২২| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৪৭

১২৩৪ বলেছেন: +++++++++++++ দারুন :) :)

০৭ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধইন্যা পাতা.... :)

২৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪২

১২৩৪ বলেছেন: ফ্রন্টপেজে দেখলাম আপনি কমেন্ট দিয়েছেন...ভেতরে কিন্তু কোনো কমেন্ট দেখাচ্ছেনা.. :( সামুর নতুন বাগ কিনা বুঝতে পারছিনা...যাই হোক আমার ব্লগে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ...এখানে এসে দিয়ে গেলাম..

০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম, চেক করে আসলাম, কমেন্টটা আছে... আপনি তো সামুর ব্যাপক জনপ্রিয় ব্লগার এবং সেটা অবশ্যই আপনার কোয়ালিটি লেখার জন্য। কমেন্ট দিতে গেলে মাউসে স্ক্রল করতে করতে আঙ্গুল ক্ষয় হয়ে যায় কিন্তু কমেন্ট বক্স আর আসে না.... :P :P =p~ =p~ =p~ =p~

২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:২৪

১২৩৪ বলেছেন: B:-) :-B :-B :|| না না....আমিতো আসলামই সেদিন...শধু একাউন্ট টাই পুরানো...গত মাসের শেষ দিক খেকে কেবল ব্লগিং কি বোঝার চেষ্টা করছি..এখনো অনেক কিছু বুঝেই উঠতে পারলামনা.... :D :D

হা পরে আমিও দেখলাম যে দেখাচ্ছে.... :) আবার থাংকু...ভালো থেকেন..

০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: :) :)

২৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০৩

সুবিদ্ বলেছেন: দার্জিলিং আর কালিম্পং দেখেই চলে এসেছিলাম সময়ের অভাবে......সিকিম যাওয়ার চিন্তা মাথায় এসেছিল কিন্তু শুনলাম যে ধরা খেলে সোজা আই.এস.আই. বানিয়ে ছাড়ে ইন্ডিয়ান পুলিশ.......খুব যেতে ইচ্ছা করে......

সিকিম ভারতের অংশ হওয়া নিয়ে যে তথ্যগুলো দিয়েছেন তা পুরো সঠিক নয়....

০৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, তথ্য সংশোধন করে দিলাম। :)

২৬| ১১ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০০

দীপান্বিতা বলেছেন: দারুন লাগলো!... পরের পর্বটা কবে আসছে!:)

১৩ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:১২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: শীঘ্রই আসিবে ইনশাল্লাহ... :)

২৭| ১২ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:০৯

চন্দন মূখারজী বলেছেন: oh sikim is beautifull place , did you seen" pailing" eastern sikkim, I dont know wheather bangladeshi allowed there or not but if you go through proper channel you can enjoy more. ok I will put some picture of gangtok and pailing. one thing, you mentioned a little about some "baba mandir" that is also a great place and it has an interesting history can tell you only on enq, So many interesting places are there in Gantok most probably you missed all as you entered there illigaly next time , try in proper channel .Yes I can write bengali but here in samu bengali key board takes more time to express my feelings so i am writting in english, Parle khoma koriya diben. valo theken

১৩ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:২১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। না আমি "পেইলিং" দেখিনি।
ধন্যবাদ বাবা মন্দিরের নামটি মনে করিয়ে দেয়ার জন্য। আমি আসলে ২০০৫ এর ঘটনা লিখছি এখানে, তাই অনেক কিছুই মনে নেই। আরেকটা ব্যাপার, যেহেতু চাকরি থেকে ছুটি নিয়ে যেতে হয়, তাই খুব বেশী সময় নিয়ে ঘোরা যায় না। এই জন্য হয়ত গ্যাংটকে তেমন একটা ঘোরাঘুরি হয়নি, কারণ ওই ট্যুরগুলো নিয়েছিলাম হোটেল বা ট্রাভেল এজেন্সির পরামর্শে, যাতে সময়ের একটা সেরা ব্যবহার হয়। এই আরকি। :)

আর আমি সর্বশেষ সিকিম গিয়েছিলাম ২০০৭ এ, তখন পর্যন্ত সিকিম বাংলাদেশীদের জন্য বৈধ ছিল না। এখন বৈধ কিনা তা অবশ্য জানি না।

আর বাংলা লেখার জন্য আপনি "অভ্র" সফটওয়্যার টি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। খুবই চমৎকার একটি সফটওয়্যার বাংলা লেখার জন্য।

২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৪৪

স্বপ্নশিকারী বলেছেন: ভাইজান গুরুডংমার লেক এ গেসিলেন?

১৪ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: গেসিলাম, তয় সেই বছর না। ২০০৭ এ গেছিলাম। সেই কাহিনী পরে কোনদিন লেখব। :)

২৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:১৫

শ।মসীর বলেছেন: বস লেখা জটিল হচ্ছে..............যাব একদিন ইনশাআল্লাহ....।

১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম.... :) :) :) :)

৩০| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৩৭

মুহাম্মদ আমিন বলেছেন: দিলেন তো ভাই মনটা খারাপ করে, গত বছর আমি সহ ৬জন বর্ডার থেকে ফেরত এসেছি X( , যেতে দিলনা ভাই, তবে ক্যালিংপং ছিলাম ৩ দিন, ওখান থেকে লাভা গিয়েছিলাম মনটা ভরে গেছে, অসম্ভব সুন্দর জায়গা, আপনি আরো কিছু ছবি দিলে ভাল হতো মনে হয় .....++++++++

১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৫৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: :( :(
আচ্ছা ভাই, একটু শেয়ার করেন না বর্ডারের অভিজ্ঞতা, মানে কিভাবে ধরা খেলেন আর কি বলল ওরা?

আর আসলে এটা ২০০৫ এর কাহিনী, তখন মাত্র ডিজিটাল ক্যামেরা জনপ্রিয় হওয়া শুরু হয়েছে। আমার নিজস্ব কোন ক্যামেরা ছিল না, আমার দুলাভাইয়েরটা নিয়ে গেছিলাম। ওটার মেমরী ছিল সীমিত, তাই ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও বেশী ছবি তুলতে পারিনি। :(

আমার পরের পোস্টটায় কিছু বেশী ছবি পাবেন। :)

৩১| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:১৯

মুহাম্মদ আমিন বলেছেন: আমাদের তিন জনের সাথেই বউ ছিল, ঘটনা আপনার মতোই শুরু হয়েছিল, কিন্তু আমরা কনভেন্স করতে পারলাম না, আমাদের পাসপোর্ট চাইল, নিয়ে এন্ট্রি করে রাখল, ভাবছিলাম যেতে দিবে, কিন্তু দিলো না ভাই X( , তাই মনের দু:ক্ষে একটু বেক করে রাফটিং করলাম .... :)

---- গত মাসে মালেশিয়া (লনকাউই, পিনাং, ক্যামেরুন আইল্যান্ড, কুয়ালালামপুর) ঘুরে আসলাম, একটা ছবি ব্লগ দিব সময়ের জন্য পারতেছি না, তবে দ্রুত দিব।

ক্যামেরুন আইল্যান্ড ------------ যাওয়ার সময় দার্জিলিং-এর কথা মনে পরবেই, জার্নিটা অনেকটা একই রকম .......

১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম....

৩২| ২১ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪

স্বর্ণলতা বলেছেন: চমৎকার।

২১ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৩৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৭

ঈগলু-আইস বলেছেন: ভাই মোট কত টাকা খরচ লাগবে জনপ্রতি?৫-৭দিনের জন্য..।মোট হিসাবটা জানালে উপকৃত হতাম।ঢাকা থেকে শুরু করে..পুরা ভ্রমণ খরচটা জানাবেন,প্লিজ..???!!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দয়া করে ১৯ নং কমেন্টের জবাব দেখুন। ধন্যবাদ।

৩৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:১৩

ডেইফ বলেছেন:
ভ্রমণ পোষ্টগুলো পড়লেই মন ভাল হয়ে যায়।
মনে হয় যে, জায়গাগুলোতে নিজেই ঘুরে বেড়াচ্ছি।

০৬ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: তো আপনার আফ্রিকা এবং ইউরোপ ট্যুর কবে শুরু হচ্ছে?? :D :D

৩৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৭

পয়গম্বর বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ! :)

০৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:২২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পয়গম্বর ভাই, ভাল আছেন তো?? :)

৩৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২৭

লাবণ্য ও মেঘমালা বলেছেন: লেকটা একটু বেশিই সুন্দর :)

০৭ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই, অসাধারণ কিছু জায়গা, এখনো ভুলতে পারি না ! :)

৩৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:০১

সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: “তিনো আদমি আই কার্ড ঘার ছোড় আয়া???” :)

পরের পর্ব পড়ছি

১১ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আহারে যদি দেখতেন সেই সময় আমাদের অবস্থা, বাকীদের কথা জানি না, কারণ, পুরো ব্যপারটাতো মোটামুটি আমিই সামলেছি !! দুচোখে সর্ষে ফুল দেখছিলাম, ভাবছিলাম, হায় আল্লাহ এর পর জানি কি হয়, নাকি আবার জেলের ভাত খেতে হয় !! B:-) B:-) B:-)

যাইহোক, আল্লাহর কাছে অশেষ শুকরিয়া আর ওই পুলিশ অফিসারকে অনেক ধন্যবাদ। পুলিশ অফিসারটার চেহারা দেখে ওকে পাহাড়ী মনে হয়েছিল, আর পাহাড়ের লোকজন সাধারণত সহজ সরল হয় ! সমতলের পুলিশ হলে মনে হয় খবরই ছিল !! :| :|

৩৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:১৮

বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: vaia, Ministry of home affairs,delh ar website a bangladesh ar nam pelam na. tar mane ki akon bangladeshira on arrival ILP pabe?i

১১ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাইয়া, আমি আসলে আপনার মন্তব্য পড়ে আপনি আসলে কি জানতে চেয়েছেন সেটা একটুও বুঝতে পারিনি !! :| :|

ভারতে বাংলাদেশীদের জন্য যদ্দূর জানি Visa On Arrival নেই, কোন দিন থাকবে সে আশাও করি না !! :| :| সিকিমে ঢোকার অনুমতি বাংলাদেশীদের নেই বলেই জানি। আর যদি থাকতও তাহলে বাংলাদেশীদের ভারতে ঢুকে শিলিগুড়ি বা সিকিম সীমান্ত থেকে আলাদা অনুমতি নিয়ে সিকিমে ঢুকতে হত।

৩৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:১৬

বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: সরি ভাইয়া বুঝাতে না পারার জন্য । মিনিষ্টি অফ হোম আফেয়াসর্স এর ওয়েবসাইট এ লেখা আছে পাকিস্তান, চায়না আর মিয়ানমার এর জন্য স্পেশাল পারমিশন লাগবে কিন্তু বাংলাদেশ এর কথা লেখা নেই । আর অন আ্যরাইভাল আই এল পি বলতে বোঝাচ্ছি সিকিম এ ঢোকার অনুমতি শিলিগুড়ি পৌছে পাওয়া যাবে কিনা ।

১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম, আমিও ওয়েব সাইটে তাই দেখলাম। কিন্তু, এ ব্যাপারে একেবারে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ঢাকায় ইন্ডিয়ান হাই কমিশনে যোগাযোগ করাই উত্তম, কারণ, ইন্ডিয়ান কর্মকর্তাদের কখন কি মর্জি হয় সেটা বোঝা বড় মুশকিল !!

১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৫০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আবার এই লিংকে দেখেন, কি লেখাঃ
http://sikkim.nic.in/homedept/ilpfaqs.htm

Are there exceptions to the ILP regime?

Existing guidelines require that nationals of Pakistan, Bangladesh, China and Myanmar can be given Inner Line Permits only after approval from the Ministry of Home Affairs in New Delhi. Further all Bhutan nationals are exempt from the requirement of obtaining ILPs. They do not require to obtain permits to enter Sikkim. Permits to foreign diplomats and members of United Nations and International Organisations holding diplomatic/official passports are issued only at Delhi by the Ministry of External Affairs.

কি বুঝবেন?? :| :|

৪০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:২৮

বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: বস এই লেখাটা পড়ে দেখেন Click This Link উনি ঢুকতে পারেন নাই । তাই এখনো ঢোকা কঠিন । বাংলাদেশ কে চায়না , পাকিস্তান এর কাতারে ফেলা হচ্ছে কেন এখনো তা বুঝলাম না ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, ভারত হল আমাদের সবচেয়ে বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র, পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করে তারা আমাদেরকে স্বাধীন করে দিয়েছে (ভারতের স্কুলে ছেলে মেয়েরা ইতিহাসের বইয়ে এটাই পড়ে, সেখানে ১৯৭১ সালের যুদ্ধটিকে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হিসেবে বলা হয়)।

আর এজন্যই তারা তাদের দেশে আমাদের এভাবে অভ্যর্থনা জানায় !! :| :|

৪১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৯

েবনিটগ বলেছেন: সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: “তিনো আদমি আই কার্ড ঘার ছোড় আয়া???” :)

পরের পর্ব পড়ছি


বিরাট রিস্ক নিয়েছিলেন, আপনাদের পাসপোর্ট ব্যাগ তল্লাশি করলেই বের হ্যে যেত।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা হা, কেন ভাই জানেন না, No risk no gain !!! ;) ;)

৪২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৮

সৌমিক জামান বলেছেন: ভাই, ভ্রমন টা ভালো লেগেছে। আমার ও প্লান আছে এই বছর দার্জিলিং ঘোরার সাথে চায়না। নাথুলা পাস এ কি ভারতীয় ও চাইনিস ইমিগ্রেসন আছে?নাথুলা পাস দিয়ে কি এখনও চায়না যাওয়া যায়?ছাত্র মানুষ, চায়না এআর এ যাওয়ার টাকা নাই :( একটু কষ্ট করে জানাবেন। আর আমার মেইল [email protected] আপনার কাছে আমার অনেক কিছু জানার আছে। জানালে খুশি হতাম। তাই দয়া করে একটা মেইল করবেন বা ফেসবুক এ আমি http://www.facebook.com/SoumikZamanAZs। দয়া করে একটা রিকু দিবেন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, প্রথম কথা হল, সিকিম বাংলাদেশীদের জন্য নিষিদ্ধ এলাকা। আমাদের কাশ্মীর ট্যুরের ট্যুর অপারেটর বলেছিলেন, এখন খুব বেশী কড়াকড়ি। ধরা পড়লে প্রথমে ৬ মাসের জেল। সুতরাং, নাথুলা পাস দিয়ে চায়না যাওয়ার চিন্তা মনে হয় বাদ দিতে হবে।

[email protected] এই ঠিকানায় মেইল করতে পারন। প্রচন্ড ব্যস্ত থাকি, তাই উত্তর দিতে দেরী হতে পারে। আমি এখন ইরানে থাকি। এখানে ফেইসবুক সরকারীভাবে নিষিদ্ধ। তাই, ফেইসবুকে প্রক্সি ব্যবহার করে ঢুকতে হয় এবং স্পিড ভাল না থাকলে কষ্টকর। এজন্য ফেইসবুকে আমাকে আরো কম পাবেন।

৪৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

হাসান মাহমুদ তানভির বলেছেন: ভাই ভালো লাগলো। এখন কার কোনো নিউজ জানেন? এই মাসের মাঝামাঝি সময়ে দার্জিলিং জাওয়ার প্ল্যান। এখন আপনার কাহিনি পড়ে মাথা নস্ট। সিকিম জেতে চাই।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, সাম্প্রতিক কোন আপডেট জানি না, তবে পরিস্থিতি আরো খারাপ হওয়াই স্বাভাবিক। দেশের যা অবস্থা, নতজানু পররাষ্ট্র নীতি, অভিজিৎ দাদা হত্যা, ঝুকি নিয়েন না ওদিকে যাওয়ার, দেখা গেল সীমান্তেই ক্রস ফায়ারে ফেলে দিল... ;) :P

৪৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১২

হাসান মাহমুদ তানভির বলেছেন: মার্চে যেতে পারিনি। তবে এই মাসেই ঘুরে আসলাম। তবে সিকিম যাইনি। গিয়েছি দার্জিলিং, কালিংপং, লাভা, রিশপ। আর ভুটান ও। তবে থিম্পু যাইনি বা যেতে পারিনি। আসলে কিছু জায়গায় প্যাচ থাকে। জানা থাকলে যাওয়া যায়। সামনের বারের জন্য তোলা রইলো। ইনশা আল্লাহ্‌ আগামি অক্টবর এ যাবো। যাবেন নাকি? :) ওহ আমার দার্জিলিং ভ্রমন কাহিনী এখানে view this link

১২ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এখন আবহাওয়া কেমন পেলেন, বৃষ্টি ছিল? যাক, অভিনন্দন রইল।

আর আমি এখন ইরানে চাকরি করি, চাইলেও এখন যেতে পারব না !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.