নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

"প্রত্যেক সত্ত্বাকে মৃত্যু আস্বাদন করতে হবে। আর তোমরা কিয়ামতের দিন পরিপূর্ণ বদলা প্রাপ্ত হবে। তারপর যাকে দোযখ থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, নিঃসন্দেহে সে হল সফল। আর পার্থিব জীবন ধোঁকা ছাড়া অন্য কোন সম্পদ নয়।" আল ইমরান,আয়াত ১৮৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম

সুস্থ মানসিকতা এবং সুন্দর মনের মানুষদের বন্ধু হিসেবে পেতে চাই...

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রান্সজেন্ডার ভাইয়ার পরিণতি!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

ডেইজি নামক এক নারী নতুন মা হয়েছেন। কিন্তু সদ্য জন্ম নেওয়া মেয়েকে নিজের দুধ পান করাতে পারছেন না। চল্লিশ মিনিটের এক বাচ্চাকে ফিডার খাওয়ানো লাগছে।
২০১৮ সালে হঠাৎ করে নিজেকে নারীর দেহে আটকে পড়া পুরুষ মনে করেছিলেন। লিঙ্গ বিকৃত করতে টেস্টোস্টরন গ্রহন করেন। একসময় স্তনও কেটে ফেলে দেন...
বাচ্চা জন্ম দেওয়ার পর নিজের সিদ্ধান্তের জন্য অনুশোচনা করছেন।সদ্য জন্মানো বাচ্চাকে ফিডার খাওয়ানোর পিকচার শেয়ার করে বলছেন,
"ইশ! কোনোভাবে যদি ২০১৮ সালে ফিরে গিয়ে এই ছবিগুলো নিজেকে দেখাতে পারতাম। এই অশ্রুগুলো আনন্দাশ্রু নয়।"


আল্লাহ আমাদের সবাইকে ট্রান্সজেন্ডার বিকৃতির ভয়াবহ জীবন ও সমাজ বিধ্বংসী পরিণতি থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন, আমিন।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিন

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমিন। ভাল থাকবেন আপু।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সোশ্যাল নেটওয়ার্কের প্রোপাগন্ডা ব্লগে ছড়িয়ে লাভ কি? একজন ট্রান্সজেন্ডার পুরুষের পক্ষে কখনওই মা হওয়া সম্ভব নয়। চুল ছোট করে কেটে আর পুরুষের পোশক পরিধান করলেই কোন নারী পুরুষ হয়ে যায় না।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রোপাগান্ডা শব্দটির মানে কি ভাই? এই পোস্টে কি প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছে? ব্লগতো মানুষের মধ্যে সচেতনতা ছড়ানোরও একটা মাধ্যম, তাই না?

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৫

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: যার যা মন চায় করা দরকার...
পরে আফসোস করতে দেখলে অন্যরা সহজে শিক্ষা নিতে পারে....

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কিন্তু ঐ "যার" এর যে ক্ষতিটা হয়ে গেল, সেটার কোন ক্ষতিপূরণ সম্ভব হবে না। তাই, সতর্ক হওয়া দরকার সময় থাকতেই। সেজন্যই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে এই প্রচেষ্টা। ধন্যবাদ।

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমিন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমিন। ধন্যবাদ সাহাদাত ভাই।

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: প্রকৃতি মানুষকে ক্ষমা করে না।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সঠিক বলেছেন, ধন্যবাদ।

৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সোশ্যাল নেটওয়ার্কের প্রোপাগন্ডা ব্লগে ছড়িয়ে লাভ কি? একজন ট্রান্সজেন্ডার পুরুষের পক্ষে কখনওই মা হওয়া সম্ভব নয়। চুল ছোট করে কেটে আর পুরুষের পোশক পরিধান করলেই কোন নারী পুরুষ হয়ে যায় না। ----পুরোপুরিভাবে সঠিক নয়।

---
ট্রান্সজেন্ডার মাধ্যমটি (অস্ত্রোপচার)জটিল ও অনেক ধাপ পার হতে হায়। সম্ভবত ঐ ব্যক্তি পুরোপুরিভাবে process শেষ করেন নাই। তাই female fertility রয়ে যায়। আমি কোন ডাক্তার নই তবে বিভিন্ন উপাত্তে তাই পেয়েছি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বিভিন্ন উপাত্তে আমি যা পেয়েছি - হরমোন থেরাপি বা অস্ত্রোপাচারের মাধ্যমে কখনোই অন্য জেন্ডারে রুপান্তর সম্ভব নয়। কিছু কিছু পরিবর্তন আসে। প্রজনতন্ত্র কখনোই পরিবর্তিত হয় না।

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯

আলামিন১০৪ বলেছেন: রিফাত ভায়া, যতই অপারেশন করেন, দৈহিক দিক দিয়ে একটা মেয়েকে কখনো সন্তানের বাবা হতে সক্ষম পুরুষে রূপান্তর করতে পারেবন না। বড় জোড় নারীত্বের অঙ্গহানি ঘটাতে পারবেন। কার্যক্ষম জননাঙ্গ তৈরী করা মানুষের এখনো ধরাছোয়ার বাইরে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: একেবারে সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



পোষ্টটি গার্বেজ ধরণের ভাবনাচিন্তার ফসল

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সম্মানের সাথে বলছি, ব্লগে আপনার কার্যক্রম দেখে আপনাকে মানসিক ভারসাম্যহীন মনে হয়। আপনার সুস্থতার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করছি। ধন্যবাদ।

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ সর্বশক্তিমান।তার সৃষ্টিকে উল্টা পাল্টা করছে তার কিছু করার নাই?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সময় মত করবেন। আল্লাহ ছাড় দেন, ছেড়ে দেন না।

১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩২

ধুলো মেঘ বলেছেন: মেয়েরাও বাবা হতে পারে

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, হাইস্যকর! =p~

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:

১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: এইসব কীর্তিকলাপ শুনলে যে কোন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাঁচতে হলে জানতে হবে!

১৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

নতুন বলেছেন: বিষয়টা অবশ্যই দুখ:জনক

কিন্তু এর বিপরীতের বিষয়টাও আপনার এখন মানতে হবে। যে আসলেই ভিন্ন শরীরে আছে বোধ করে তিনিও কিন্তু এমনই কস্ট পাচ্ছে।

আরেকটা জিনিস হইলো এমন কস্টের পথ কেন মানুষ বেছে নেয়? এতো কি কস্ট হইলে ৭ থেকে ২০ লক্ষটাকা খরচা করে লিঙ্গ পরিবর্তন করে মানুষ? সার্জারির কস্ট কেনে করতে যাবে?

তাই আমি মনে করি সমাজে এসব মানুষকে হেয় করে না দেখে তাদেরকে মানুষের মতন বাচার অধিকার দেওয়া উচিত।

ধর্মের অযুহাতে তাদের সাজা দেওয়া উচিত না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই,
মূল কথা হলো, এটা এক ধরনের মানসিক বিকৃতি/অসুস্থতা। এদের চিকিৎসা প্রয়োজন। এদের প্রতি আমরা অবশ্যই সহানুভূতিশীল হবো, তবে সেটা সুস্থতা কামনায়, তাদের এই মানসিকতা প্রশ্রয় দিয়ে নয়।

কিন্তু, ইদানিং যে সমস্যাটা হয়েছে, এই ট্রান্সজেন্ডার মতবাদকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে একটা সমন্বিত প্রচেষ্টা চলছে। পাঠ্যবইয়ে এই বিষয়টাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে হিজড়া সম্প্রদায়ের মোড়কে, অনেকটা পানির বোতলে মদ রেখে। কারণ, এই মতবাদের মাধ্যমে খুব সহজেই সমকামিতাকে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব, আসল উদ্দেশ্য সম্ভবত ওটাই। তাই, এই ব্যাপারে সবার সরব হওয়া জরুরী, সচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরী।

আর এই মতবাদ শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকেই যে অগ্রহণযোগ্য তা নয়, স্বাভাবিক মানবীয় চিন্তাভাবনা নিরিখেও একটা সমাজ, পরিবার বিধ্বংসী মতবাদ এবং গোটা মানব জাতির জন্যই একটা হুমকি। এটাই পোস্টের মূল বক্তব্য। ধন্যবাদ।

১৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই,
মূল কথা হলো, এটা এক ধরনের মানসিক বিকৃতি/অসুস্থতা। এদের চিকিৎসা প্রয়োজন। এদের প্রতি আমরা অবশ্যই সহানুভূতিশীল হবো, তবে সেটা সুস্থতা কামনায়, তাদের এই মানসিকতা প্রশ্রয় দিয়ে নয়।


এটা যে মানসিক বিকৃতি/ অসুস্থতা সেটার প্রমানিত না। তাই সবাই চাইলেই এদের প্রিস্কিবসন ধরিয়ে দিতে পারেনা।

সমকামীতা প্রকৃতিতেই বিদ্যমান। এটা মানব ইতিহাসের শুরু থেকেই ছিলো, আছে এবং থাকবে...

আর উদ্দেশ্যর কথা বলছেন, সমাজে সমকামিতা বৈধ হলে সমাজের কি কি সমস্যা হবে? কার সুবিধা হবে?

আমি মনে করিনা যে ১০০% স্ট্রেইট সে সমকামীতা বৈধ হলেই সমকামীতা শুরু করবে। আপনি যদি স্ট্রেইট হন তবে সমকামী পর্ন দেখে আপনি উত্তেজনা বোধ করবেন না বরং ঘৃনায় আপনার মুড ই চলে যাবে।

তাই আমার মনে হয় না ধর্মীয় দৃস্টিকোন মাথায় রেখে এদের বিরুদ্ধে লেগে থাকতে হবে। সমকামীদের মৃত্যুদন্ড দিতে হবে, বনবাসে দিতে হবে এই মানুষিকতা থেকে বের হয়ে সবাইকে মানুষের মতন বেচে থাকার অধিকার দিতে হবে।

যারা বাইসেক্সুয়াল বা সমকামী তারা জন্মগত ভাবেই মস্তিক্সেই এই বৈশিস্ট নিয়েই জন্মে। সেই হিসেবে এটা সৃস্টিকর্তার তৌরি সমস্যা্। দোষ যদি কাউকে দিতে হয় তবে সৃস্টিকতা দোষী। ঐ মানুষটি না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই,
কেউই আমরা বলছি না যে সমকামীদের মৃত্যুদন্ড দিতে হবে বা বনবাসে দিতে হবে। যিনা, ব্যাভিচারকে আমরা কি দৃষ্টিতে দেখি? দেশের আইনে কি পরকীয়া করলে তার শাস্তির বিধান আছে না? সমকামিতা নিয়ে হয়ত দেশে শাস্তির বিধান নেই, কিন্তু বিশ্বের বহু দেশেইতো নিশ্চয় সমকামিতা বৈধ না, তাই না? এর মানে এই না যে, এই অন্যায় থেমে যাবে, অনেকেই গোপনে সমকামিতা করবে। সমকামিতাকে বৈধ না অবৈধ বলা হবে, এটা একটা দেশ এবং সমাজের মূল্যবোধেরও ব্যাপার।

এবার আমার কথায় আসি। আমি যেহেতু একজন মুসলমান, আমার কথাগুলো অবশ্যই ইসলামিক দৃষ্টিকোন থেকেই হবে। এটাকে কে গ্রহণ করবে আর কে বর্জন করবে এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। ইসলামে সমকামিতা হারাম! কুরআনে লুত (আঃ) এর উম্মতের সমকামিতার দায়ে কি কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল সেটা বর্ণনা করা আছে। সুতরাং, একজন মুসলমানের জন্য সমকামিতাকে সমর্থন করার কোন সুযোগই নেই! এটাই সাফ কথা।

বিজ্ঞান কিন্তু শ্বাশত নয়, বরং পরিবর্তনশীল গবেষনার পরিক্রমায়। তাই আজকে যদি সমকামিতা একটা বিকৃতি হিসেবে বিজ্ঞানের নিরিখে প্রমাণিত না হয়, হয়তা ১০০ বছর পরে হবে, হাজার বছর পরে হবে। কিন্তু, আল্লাহ তা'লার বিধান শ্বাশত, যে নিজেকে মুসলিম দাবী করবে তার জন্য এ ব্যাপারে সংশয়ের কোন সুযোগই নেই। আমি আবারো বলছি, আমি বক্তব্য একজন বিশ্বাসী তথা মুসলমান হিসেবেই, অবিশ্বাসী আমার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারেন। ধন্যবাদ।

১৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নতুন বলেছেন: এবার আমার কথায় আসি। আমি যেহেতু একজন মুসলমান, আমার কথাগুলো অবশ্যই ইসলামিক দৃষ্টিকোন থেকেই হবে। এটাকে কে গ্রহণ করবে আর কে বর্জন করবে এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। ইসলামে সমকামিতা হারাম! কুরআনে লুত (আঃ) এর উম্মতের সমকামিতার দায়ে কি কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল সেটা বর্ণনা করা আছে। সুতরাং, একজন মুসলমানের জন্য সমকামিতাকে সমর্থন করার কোন সুযোগই নেই! এটাই সাফ কথা।


আপনি সমকামীতার শরিয়া আইনের সাজা দাবী করছেন না কেন বুঝতে পারছিনা।

আপনার কথার মুল ভিক্তি হচ্ছে আপনার ধর্ম বিশ্বাস। আর বিশ্বাস ১০০% প্রমানিত সত্য কিছু না।
তাই আপনি এটাকে মানুষিক অসুখ বলছেন আপনার বিশ্বাসের উপরে ভিক্তি করে।

সমকামে সমাজের মানুষ অবশ্যই ভালো চোখে দেখবে না। কিন্তু সমাজে ধর্মের কারনে মানুষ হিজড়া, ট্রান্সজেন্টার,সমকামী সবাইকে মানুষ মনে করেনা সেটা ঠিক না।

এরা অপরাধ করেনি। এদের যৌনতার পছন্দের কারনে তাদের হত্যার মতন ঘটনাও বিশ্বের বিভিন্ন সমাজে ঘটে। সেটা ঠিক না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সমকামিতার শরিয়া আইনে সাজা কেন দাবী করব আমি? দেশে কি শরিয়া আইন বলবত আছে?

না দেখে আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করার নামই ঈমান! তবে কুরআনে আল্লাহ মানুষের জন্য অনেক ইশারা দিয়েছেন যা নিয়ে চিন্তা করলে আল্লাহর ওপর ঈমান আনা সম্ভব। আপনি ঠিক ধরেছেন, আমি শুধু মানসিক অসুখ না, সমকামিতাকে পাপ হিসেবে গণ্য করছি কুরআনে আল্লাহ কথা এবং তার প্রেরিত রাসূল হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর হাদিসের ওপর ভিত্তি করেই।

ইসলামে হিজড়াদের কখনোই ছোট করে দেখার বিধান নেই। হিজড়াদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট নির্দেশনা ইসলামে আছে এবং সেটা ইনসাফের ভিত্তিতেই। ধন্যবাদ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রসংগতঃ হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার এক জিনিস নয়, আশা করি আপনি সেটা জানেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.