নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দর স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপ দেয়ার তাগিদ অনুভব করি
রাঙ্গামাটিতে রাজা বনভান্তের মাজারে ঢোকার পথে সুরম্য এ অট্টালিকাটি সাধারন কোন দালান নয় এর এক একটি তলার দ্বারা এক একটি স্বর্গকে নির্দেশ করা হয়েছে। প্রতিটি স্বর্গের আবার আলাদা আলাদা নাম রয়েছে যা ছবিটি জুম করলে বোঝা যাবে।
রাজ বনবিহার অতিথিশালা
বনভান্তের মাজারের ভিতরে সৌন্দর্য মন্ডিত ভবনের গুলোর একটি।
রাজা বনভান্তের মাজারের ভিতরে অবস্তিত ঘন্টাধ্বনি তবে পাশেই বানর দেখা যাচ্ছে এদের থেকে সাবধান। অনেকেই পাশে পার্স রেখে ঘন্টার সাথে ছবি তুলতে যায় আর বানর সুযোগ পেলেই নিয়ে চম্পট সরাসরি ছাদে ওঠে যায় এবং একজনকে ব্যাকআপ দিতে অনেকগুলো বানর চলে আসে সো বি কেয়ারফুল আমাদেরকে অনেক ভুগিয়েছিলো।
কাপ্তাই লেকের ভিতর শেষ বিকেলে ট্রলারের ছাদে আমরা কয়েকজন। কাপ্তাই লেকের ভিতর দিয়ে এক স্পট থেকে অন্য স্পটে যেতে হয় এবং যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম হলো ট্রলার/ বোট। দ্বিতল ট্রলার নিচে বসার জায়গা তবে আমরা সব উপর(ছাদে) নিচ সব জায়গায়ই ছিলাম।
লেকের ভিতর প্রায়ই দেখা যায় ট্রলারভর্তি কলা, জাম্বুরা নারিকেল নিয়ে যাতায়াত করছে স্থানীয়রা হয়তবা পাহাড় তেকে নিয়ে আসা হচ্ছে।
সকাল থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত সারাদিনই লেকের ভিতর ট্রলারে বিভিন্ন লোকেশনে ঘুরে বেড়িয়েছিলাম তবে খাবার নিয়ে কোন টেনশন ছিলোনা কারন লেকের ভিতরে পাহাড়ের উপরে খাবার ব্যবস্থা রয়েছে এবং খাবার রেস্টুরেন্টগুলোর ও রয়েছে বাহারী নাম। তবে আমরা যেটাতে চাংপাই রেস্তোরাতে খেয়েছিলাম তার কিছু দূরেই ছিলো প্যাদা টিং টিং । ছবিতে পাহাড়ের উপরে যে ছোট ছোট ঘর দেখা যাচ্ছে ঐ গুলোই হলো রেস্তোরা।দূর থেকে দেখতে ছোট মনে হলেও অতটা ছোট কিন্তু নয়। এখানে বিভিন্ন রকম খাবার ছিলো আইটেম রয়েছে তবে এখানে খেতে হলে 1-2 ঘন্টা আগে অর্ডার করে রাখতে হয়।
ব্যাম্বু চিকেন অর্ডার করার সময়ে খাবার নিয়ে বেশ কৌতুহল ছিলাম কারন ভেবেছিলাম ব্যাম্বু চিকেন কচি বাশের কিছু রান্নার উপকরনে থাকতে পারে কিন্তু না বাশের কারিশমা ছিলো খাবার পরিবেশনে। প্লেটে কলাপাতার উপর বাশের ফালি তার উপর চিকেন দ্যাট ইজ ব্যাম্বু চিকেন তবে টেস্ট ছিলো অসাধারন।
শুভলং ঝর্ণায় গিয়ে হতাশ হয়েছিলাম কারন ঝর্নায় পনির ফ্লো ছিলো শুন্যের কাছাকাছি। তবে কাছাকাছি আরেকটি ঝর্ণায় গিয়ে হতাশা কেটেছিলো্ শেষ পর্যন্ত। তার ছবি নিচে দেয়া হলো-
রাঙগামাটি ঝুলন্ত ব্রিজ ছিলো পানিতে ডুবন্ত।
দৃই পাশে পাহাড় মাঝখানে লেকের ভিতর দিয়ে ছুটে চলা সত্যিই অসাধারন।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
সানহিমেল বলেছেন: হুম, কি আর করার। তবে রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রিজে না উঠতে পারলে ও বান্দরবান গিয়ে কিন্তু ঝুলন্ত ব্রিজে ঠিকই উঠেছিলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০১
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: যাইনি এখনো। সময় করে যাবো ভাবছি।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
সানহিমেল বলেছেন: হাতে সময় নিয়ে যাইয়েন তাহলে অনেক জায়গায় ঘুরতে পারবেন। আমরা বেশ তাড়াহুড়ার ভিতরে ভ্রমণ করেছিলাম। ধন্যবাদ
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলি খুব সুন্দর
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
সানহিমেল বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
জাহিদুল ইসলাম চৌধুরী শান্ত বলেছেন: আমিও বেশ কয়েক বার গিয়ছি সত্যিই মনমুগ্ধকর প্রকৃতি .........
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১০
সানহিমেল বলেছেন: রাঙ্গামাটির উঁচু নিচু আঁকাবাকা রাস্তাগুলো ভালোই লাগে, বারবার যেতে মন চায়। ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: রাজা বনভন্তের মাজার !!! হতে পারে মাজার তবে তিনি রাজা ছিলেন না।
মহর্ষি বনভন্তেকে নিয়ে আমার একটা লেখা ছিল, পড়ে দেখতে পারেন।
লিংক
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩
সানহিমেল বলেছেন: আমি শুনেছিলাম রাজা তবে বিস্তৃত জানিনা । আপনাকে ধন্যবাদ
৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৪
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ !
ব্যাম্বু চিকেন দেখে খেতে মন চাচ্ছে। ছেলেবেলায় পরিবারের সাথে রাঙ্গামাটি ঘুরতে গেলেও ব্যাম্বু চিকেন খাওয়া হয় নি। সামনে যাবার সুযোগ হলে অবশ্যই খাওয়ার ট্রাই করবো।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২১
সানহিমেল বলেছেন: সামনে গেলে অবশ্যই খাবেন, মিস করা কোন ভাবেই ঠিক হবেনা। ধন্যবাদ
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
খুব ভাল লাগলো এই ছবি ব্লগ।
রাঙামাটি কখনও কি খারাপ লাগতে পারে!!!
অনেক শুভেচ্ছা!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২২
সানহিমেল বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল লাগার জন্যইতো রাঙ্গামাটি যাওয়া।
৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:১২
ওমেরা বলেছেন: ছবি গুলো সত্যি চমৎকার ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
সানহিমেল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
সুমন কর বলেছেন: আহা....ঝুলন্ত ব্রিজে ওঠা হলো না !!
সুন্দর।