![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে একটু বাইরে গিয়ে প্রকৃতির হাওয়া খেয়ে আসবেন বলে মনস্থির করেছিলেন, উঠে দেখলেন আটটা বেজে গেছে। তাই বাধ্য হয়ে বিছানায় বসেই হাত-পা দুটো এপাশ ওপাশ করলেন।
টয়লেটে যাবেন, কিন্তু ভেতরে যে একজন ঢুকেছে তার আর বের হবার নাম নেই।
নাস্তা রেডি হয়নি, কারন বুয়া শরীর খারাপ বলে আসেনি। অগ্যতা এক গ্লাস পানি খেয়ে বের হলোন।
কর্মস্থলে ঢুকে মেজাজ খারাপ।অফিসের বেয়ারার হাতে টাকা দিয়ে নাস্তা আনতে বলেছেন। ইতিমধ্যে পৌনে একঘন্টা পার হয়ে গেছে। এদিকে কাজেও মন বসছে না।
প্রতিদিনের মতো অফিস থেকে বের আবার সেই অসহনীয় যানজটের মধ্যে আটকা পড়লেন।আপনি নির্বিকার! বাস ভাড়া দিতে আপনার মনে নেই। (সম্ভবত বাস ভাড়া আপনি ইচ্ছে করে দেননি)
বাসায় পৌছে আপনার খেয়াল হল, আজ ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কথা। আপনি আবার ছুটলেন। সিরিয়াল পেলেন সবার শেষে......
বাসায় ফিরলেন, তখন ঘড়ির কাঁটা ১২ ঘরে ছুই ছুই করছে। বিছানা আপনাকে ডাকছে। ভিতরের সমস্ত অনুভূতি ঘুমের ভিতর মিশে যেতে যাচ্ছে.....ঘিরে ধরছে অদ্ভুত শূন্যতা, যেখানে দুঃখ, যণ্ত্রণা কিংবা ক্ষুধার কোন অনুভূতি নেই। দুচোখের পাতা বন্ধ হয়ে আবার খুলে যাচ্ছে স্বপ্ন জগতে....
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২
সুিপ্রয় বলেছেন: হয়তো.... কিন্তু এভাবে জীবনের কোন সৌন্দর্য পাওয়া যায় না।
ভাবুন একটা কচ্ছপ ৩০০ বছর বাঁচে আর মানুষ..........
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
বলাক০৪ বলেছেন: জীবন আমার আগের চেয়ে এখন কিছুটা ভালো। তবে আপনি যা লিখেছেন তার চেয়েও জঘন্য জীবন আমি কাটিয়েছি দশ বছরেরও বেশি। তখন রাস্তার ভিক্ষুকদের দিকে তাকিয়ে কতদিন হিংসা হয়েছে, মনে হয়েছে ওরা কত সুখী, কোন দায়বদ্ধতা নেই। শুধু পরিবারের দিকে তাকিয়ে কোন বিকল্প খুঁজে পাইনি। এখন অবশ্য অনেকটাই অন্যরকম।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮
সুিপ্রয় বলেছেন: ভিক্ষুকরা সুখী?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
ফিরোজ-২ বলেছেন: চলছে, চলবে, এভাবে চলতে হবে................।