| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুরঞ্জনা
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
মা-মেয়ের সম্পর্কে সমস্যাঃ
মনস্তাত্ত্বিকরা বলেন মুদ্রার এপিঠ ওপিঠের ছাপ দু’রকম হলেও তা একই মুদ্রার অংশ। তেমনি মানুষের মনেও “লাভ এন্ড হেট” এই দুই প্রবৃত্তির পিঠেপিঠি অবস্থান। একটি যেখানে তীব্র, সেখানে অন্যটি আসতেই পারে। মা-মেয়ের সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম হয়না। মায়ের প্রতি নির্ভরতা দিয়ে শুরু হয় মেয়ের শিশুবেলা। তাই মায়ের প্রতি তীব্র ভালবাসাও মেয়ের মনে থাকেই, তারই সাথে থাকে আনুগত্য। টিন-এজে পৌঁছানোর সময় থেকেই এই আনুগত্যে কখনো কখনো চিড় ধরতে থাকে। এর নানা কারন থাকে। কখনও দেখা যায়, মায়ের চেয়ে বাবার প্রতি মেয়ের আনুগত্য ও ভালবাসা মাঝের কয়েক বছরে ধীরে ধীরে বেড়ে গেছে। বাবাকেই সে মনে করছে নিজের “হিরো’। তখন বাবা-মায়ের মাঝে কোন মতবিরোধ হলে চোখ-কান বুজে সে বাবাকেই সমর্থন করে। এতে মায়ের মনে অভিমান, ক্ষোভ জমতে থাকে। তারই বহিঃপ্রকাশ হতে থাকে, মেয়ের সাথে কলহ বিবাদের মধ্য দিয়ে। মেয়ে যত বয়ঃসন্ধির দিকে এগুতে থাকে, ততই তার ভিতরে স্বাধীনচেতা ভাবটি ফুটে ওঠে। মায়েরা সেটাকে সুনজরে দেখেননা। মনে করেন, মেয়ে অবাধ্য, স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠছে। তার মনের গতী বা চিন্তা-ভাবনার দিক পরিবর্তনটি খেয়াল না করেই তখন মায়েরা কড়া শাসন করতে চেষ্টা করেন। তখনই মায়ের সাথে মানসিক সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। মেয়ের প্রতিবাদের প্রকাশ হয় তখন অবাধ্যতা। মায়ের মনে হয়, মেয়ে ইচ্ছে করেই মাকে অগ্রাহ্য করছে। স্কুল পেরিয়ে সদ্য কলেজে পা রাখা মেয়ের জীবনযাত্রার ছক বদলাতে থাকে। তখন অনেকটা সময় কেটে যায় বাইরে, বধু-বান্ধবের সংখ্যা বেড়ে যায়, বাড়ির বাইরে সে খুঁজে পায় এক নতুন জগত। আর এ নতুন জগতে মেয়ে নিজেকে অনেকটাই হারিয়ে ফেলে। এ সময়েই মায়েদের শুরু হয় ক্ষোভ, বঞ্চনার বোধ। এতো আদর, স্নেহে বড় করে তোলা মেয়ে মাকে এমন করে ভুলে যাচ্ছে? অন্য সব কিছুর তুলনায় মা যেনো কোন গুরুত্বই পাচ্ছেনা। মনে হতে থাকে মেয়ে নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গেছে।
এই সব ক্ষেত্রেই শুরু হয় মা-মেয়ের ভুল বোঝাবুঝি। ভালবাসা ভরা পাত্রটিতে আস্তে আস্তে মিশে যায় পরস্পরের ঘৃনা। “লাভ” এর সাথে মেশে “হেট”। এই পরিবর্তিত পরিস্থিতি না বুঝে মা-মেয়ের সম্পর্কে বেড়ে চলে দুরত্ব। তখনই মায়ের মন মেয়েকে হারিয়ে ফেলার আশংকায় হাহাকার করে ওঠে। এই “লাভ-হেট” রিলেশন কখনো এক তরফা হয়না। নতুন প্রজন্মের ধ্যানধারনা, দৃষ্টিকোন যে অন্য রকম এটা অনেক সময় মা বোঝেননা। আবার অন্য দিকে, মায়ের সাথে যতই ভুল বোঝাবুঝি হোক না কেনো, মা কখনো শত্রু হতে পারেন না—এটাও অনেক ক্ষেত্রে মেয়ে বুঝে উঠতে পারেন না। ফলে দু’পক্ষেই জমে উঠতে থাকে ক্ষোভ, অভিমান, আর বিদ্বেষ। চিরাচরিত স্নেহ-মমতার বদলে মায়ের কাছ থেকে কেবলই শাসন, তর্জন, আর অভিযোগ পেতে পেতে মেয়ে তার মা সম্পর্কে সব ভালবাসা, আবেগ হারাতে থাকে। এটাই হয়ে দাঁড়ায় মা-মেয়ের সম্পর্কের সবচেয়ে বড় ক্রাইসিস পয়েন্ট। মনে রাখতে হবে, স্নেহ যেহেতু নিম্নগামী, তাই সমাধানের উদ্যোগ মাকেই প্রথম নিতে হবে। রাগ, বিদ্বেষ, অভিমান কোনটাই জমিয়ে রাখা ঠিক নয়। শুরুতেই সংঘাতের কারন গুলি বের করে নির্মুল করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন এই নতুন সময়, বয়সকে বোঝার চেষ্টা করা, সেই সাথে নিজের মেয়েটিকেও। মনে রাখতে হবে, আমার সন্তান হলেও সে সম্পুর্ন একটি আলাদা সত্ত্বা তাকে আমার বুদ্ধি দিতে পারি, কিন্তু বোধ নয়।
প্রয়োজনে নিজের পুরোনো ধ্যান-ধারনা ও বিচারভঙ্গি কিছুটা বদলানো, খোলামেলা আলোচনা, মেয়ের অভিভাবকের চাইতে অনেক বেশী বন্ধু হয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। একঘেয়ে বস্তা বস্তা উপদেশ আর অনুশাসন নয়, বদলে সহযোগিতা ও সমর্থনের মধ্যে দিয়ে মেয়ের বিশ্বাস ও বন্ধুত্ব অর্জন করতে হবে। দেখবেন, বকে ধমকে যে কথা শোনাতে পারেননি, তার চেয়ে অনেক বেশী কথা শুনবে মেয়ে বন্ধুত্বের খাতিরে।
অনিশ্চয়তা বোধ, মেয়েকে হারানোর চিন্তা, মেয়েকে বেশী আকড়ে ধরার প্রবনতা বাদ দিতে হবে। বন্ধুদের সাথে বাইরে গেলে বার-বার তাকে ফোন করা, স্কুল, কলেজের টিচারদের কাছে ফোন করে তার পড়াশোনার খোঁজ করা, মোবাইলে কথা বললে বার-বার তার ঘরে যাওয়া, মেয়ের খাতা-পত্র, ডাইরি চেক করা, এসবই আমরা করে থাকি মায়ের ভালবাসা আর সতর্কতার কারনে। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন আমাদের এই ভালবাসা মাত্রা ছাড়িয়ে না যায়। মেয়েকে বুঝতে দিন, আপনি ওকে কতটুকু বিশ্বাষ করেন, আর সেই বিশ্বাষের মর্যাদা রাখাটা তার দায়িত্ব, কর্তব্য। সম্পর্ক তখনই বাঁচে, যখন সম্পর্কের মাঝে “ব্রিদিং স্পেস” থাকে। যতদিন আচঁলে আড়াল করে রাখা দরকার, তার বেশী আগলে বা আঁকড়ে রাখবেন না। ওকে ডানা মেলে উড়তে দিন ওর স্বাধীন আকাশে। তবেই মা-মেয়ের সম্পর্ক গাঢ় হবে। আকাশে উড়ে ক্লান্ত হলে সে ঠিকই ফিরে আসবে মায়ের কোলে। নাহলে মায়ের অতি –পজিসিভনেস মা-মেয়ের মধুর সম্পর্ক আলগা করে দেবে।
মা-মেয়ের সম্পর্কের কি করা উচিত আর কি নয়।
কি করবেনঃ
মেয়েকে বোঝার চেষ্টা করুন। সবসময় এটা করো, ওটা করোনা না বলে তার সমস্যা জানতে চেষ্টা করুন।
মায়ের প্রতি অতিরিক্ত ভালবাসা মানেই কিন্তু বাবাকে অবজ্ঞা করা নয়। এ বিষয়ে নজর রাখুন। পরস্পরের উপর অভিমান করলে, তা দূর করার চেষ্টা করতে হবে দুজনকেই।
নিজেদের মধ্যে বন্ধুত্ব বজায় রাখুন। সেটাই অনেক সংকট কাটিয়ে দেয়।
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় এক সাথে কাটান, নিজেদের গল্পগুলো শেয়ার করুন। মাঝে মধ্যে সারপ্রাইজ গিফট দিন। রাগারাগি না করে ভালবেসে, বুঝিয়ে আপনার বক্তব্য বলুন। সম্পর্কের মাঝে একটু স্পেস দিন। যে সব মেয়ে একটু ইন্ট্রোভাট হয়, তাদের মায়েদের বাড়তি দায়িত্ব হল, মেয়ের মনের কথা, তার চিন্তাপদ্ধতি ইত্যাদি ভালো করে বোঝা, এবং সেই মতো বোঝানো। একে অপরের সাপোর্ট সিস্টেম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করুন।
কি করবেন নাঃ
অযথা পরস্পরকে সন্দেহ করবেন না।
জোর করে আধিপত্য স্থাপনের চেষ্টা করবেন না।
ক্রমাগত অভিযোগ করবেন না। এতে আপনারও খারাপ লাগবে, আর সন্তানও কষ্ট পাবে।
কোন সমস্যা হলে মেয়ের থেকে লুকোবেন না। মনে রাখবেন মা-মেয়ের মত ভাল বন্ধু আর হয়না।
মেয়ে উদ্যত ব্যবহার করলে তাকে প্রথমেই শাসন করবেন না। সহমর্মিতা দেখান। সময় দিন। নিজের স্নেহ, ধৈর্য ও বিচক্ষনতা দিয়ে ওকে শোধরাবার চেষ্টা করুন।
সব কথা নির্বিচারে মেনে নেবেন না। যুক্তি, বুদ্ধি দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করুন।
একটা বয়সে সব মেয়েই প্রেমে পড়ে। তা নিয়ে অকারন হুলুস্থুল বাধাবার দরকার নেই। মেয়ের বিশ্বাস অর্জন করুন। তারপর তার কাছ থেকেই পুরোটা জেনে তাকে গাইড করুন।
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
বিখ্যাত দার্শনিক কবি কাহলিল জিব্রান সন্তান সম্পর্কে খুব সুন্দর করে বলেছেন। “শিশুদের মতো হতে চেষ্টা করতে পারো, কিন্তু ওদেরকে বানাতে চেওনা তোমাদের মতো। কারন জীবন কখনো পেছনে হাটেনা, গতকল্যের জন্য অপেক্ষা করেনা”।
মা ও মেয়ে (১ম পর্ব)
মা ও মেয়ে (২য় পর্ব)
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাঙ্গন। তোমার সাহায্য না পেলে কি আমি সুন্দর করে পোস্টটা দিতে পারতাম? অনেক অনেক শুভকামনা।
২|
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মে ঘ দূ ত বলেছেন: চমৎকার!
ছবিটা দেখে প্রথমে চমকে উঠেছিলাম। ব্লগার ভোরের তারার প্রোফাইলে নীচে বসে থাকা মেয়েটার মতো করে একটা ছবি আছে। প্রথম পাতায় দেখে ভেবেছি হয়তো এটি তার পুরো ছবি। প্রবেশ করে দেখি, না তো এতো ভোরের তারা নয়। তবে ছোট ছবিটা প্রথম দেখলে ভুল হওয়াটায় স্বাভাবিক। ![]()
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪০
সুরঞ্জনা বলেছেন: যাক! ভুল করে হলেও পোস্টটা দেখা হলো তো।
অনেক ধন্যবাদ মেঘদুত।
৩|
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: মা এবং মেয়ের জন্য শিক্ষামুলক লেখাটা। আমিও জেনে রাখলাম।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: শুধু মা-মেয়ে নয়, মা-সন্তানের জন্য শিক্ষামুলক। তবে মা-মেয়ের ক্ষেত্রে বেশী প্রযজ্য।
ধন্যবাদ পাহাড়ের কান্না।
৪|
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
অভিবাসী বলেছেন: মা এবং মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্কটাই মনে হয় বেশি প্রয়োজন।
পোস্টে প্লাস।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক তাই অভিবাসী। অনেক ধন্যবাদ পোস্টটা পড়ার জন্য।
৫|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৪
জেরী বলেছেন: অনেক সুন্দর করে লিখেছেন আপু![]()
(মেয়েবাবু অনেক ভালো লাগে ) :#>
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জেরীমনি। ওমা! লজ্জা পাওয়ার কি আছে? মেয়েবাবু আসলেই অনেক ভালো লাগে। কি সুন্দর করে সাজানো যায়। ঠিক যেনো পুতুল।
৬|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৬
করবি বলেছেন:
আবারো ভালো লাগলো আপু।
মুদ্রার এপিঠ ওপিঠের ছাপ দু’রকম হলেও তা একই মুদ্রার অংশ। এটাই আসল কথা।
আমার মনে হয় নিজেদের মাঝে বোঝাপড়াটা ভালো হলেই অনেক সমস্যা এড়ানো সম্ভব।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: আর এই বোঝাপড়াটা করার জন্য কিন্তু মা-কেই প্রথম উদ্যেগ নিতে হবে।
ধন্যবাদ করবিসোনা।
৭|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০০
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: তোমরা সিলেটের পথটাকে ধুলো মেখে দাও,আমি সুরঞ্জনার সময়ের পদ চিহ্ন গুলোতে একটা করে গোলাপ পুতে দেই।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন: :!> :!> :!> এই ছেলেটা এত্তো লজ্জা দিতে পারে.........
৮|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৯
কালীদাস বলেছেন: কথাগুলো খুব ভাল লাগল, স্পেশালি করণীয় এবং বর্জনীয় পয়েন্টগুলো। সমস্যা হয়েছে কি, বর্তমান ডিজুস জেনারেশনের মতিগতি মাঝে মাঝে বুঝা বড় দায়। গোড়া থেকেই শাসন আর স্নেহ একসাথে না চালালে যদি ছেলে বা মেয়ে একবার ডিজুস হয়, আর জীবনে ঘাড়ের তেঁড়া রগটা আর সোজা করা যায়না।
মা এবং মেয়ের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্কটাই মনে হয় বেশি প্রয়োজন, অনেক বড় সমস্যা সহজেই কাটানো যায় সহজ সম্পর্কটা বজায় থাকলে।
অ.ট: আছেন কেমন? সেই নাতনীটার খবর কি?
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ কালীদাস। আসলে ঠিক বলেছো। তোমাদের বয়সি ছেলে-মেয়েদের যদিও বুঝতে পারি, কিন্তু আমার নাতি, নাতনি গুলো যে কি হবে আল্লাহ যানে।
একেকটা চিজ! বেদ্দপ! পাকনা কথা শুনলে মনে হয় থাবড়ায়ে দাঁত ফেলে দেই।
আলহামদুলিল্লাহ! আছি ভালোই। ছোট্ট পরীও ভালো আছে। ![]()
৯|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:১৫
বুড়ো বলেছেন: শেখবার আছে অনেক কিছু।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সহজে ব্যাখ্যা করবার জন্য ধন্যবাদ।
শোকেসে স্থানিত হলো।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার লেখা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৩
মেহবুবা বলেছেন: ভাল একটা প্রচেষ্টা তোমার ।
বুঝেছি বয়সে বড় , এখন আর ইচ্ছা করছে না আপনি আপনি করতে ।
আমার মেয়ে ডায়রী লেখে এবং সেটা লকড থাকে । যারা শোনে অবাক হয় , আমি তাকে দায়িত্বশীল হতে শেখাতে চাই ।
এক সময় লিখবো ওদের কথা ।
ওরা আমার চাঁদের কনা লক্ষ্মী সোনা যাদু ।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনি আপনি শুনলে কেমন যেনো দুরের দুরের মনে হয়। তুমিই ভালো।
এখন থেকেই মেয়েকে বুঝতে দিতে হবে তুমি তার উপর বিশ্বাষ রাখো।
অনেক দোয়া তোমার লক্ষী সোনা চাঁদের কনাদের জন্য।
১১|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৫
মেহবুবা বলেছেন: যে ছবিটা দিয়েছো সেটা ইরানী এক শিল্পীর আঁকা কি ? এই ছবিসহ কিছু ছবি একই শিল্পীর, সংগ্রহে ছিল পিসিতে । নষ্ট হয়ে গেছে । যদি সময় পাও ছবিগুলো শেয়ার করো । এত প্রানবন্ত যেন সত্যি ।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছবিগুলো ইরানী শিল্পীর আঁকা কিনা জানিনা। নেট থেকে সংগ্রহ করে রাখা।
আচ্ছা, দিবো তোমাকে। সত্যি বলেছো, দেখে এতো প্রানবন্ত ছবিগুলো।
১২|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৩২
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: অনেক ভালো লাগা
ধন্যবাদ।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অমিত।
১৩|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪৬
সায়েম মুন বলেছেন: দেখতে দেখতে মা মেয়ের সম্পর্ক শেষ পর্ব পাওয়া গেল। ভবিষ্যতে হয়ত আমাদেরও কাজে লাগতে পারে। আর যারা বর্তমান আছেন তাদেরও কাজে আসবে। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার এই শ্রমসাধ্য এবং দীর্ঘাকার পোষ্টের জন্য।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার এই পোস্ট পড়ে কারো যদি সামান্যতম উপকারে আসে তবেই আমার শ্রম সার্থক।
সময় করে দীর্ঘ লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সায়েম।
১৪|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২০
কথক পলাশ বলেছেন: আপু, পুরো সিরিজটাই অসাধারণ লাগল। খুব সহজ করে গুছিয়ে লিখেছেন।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ।
১৫|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: টোমার লেখিকা জীবন সাথক আপু।
কিন্তু আমার মন খারাপ।![]()
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওমা!!! আমার শায়মামনির মন খারাপ কেনো? কে মেরেছে? কে বকেছে? কে দিয়েছে গাল?
এক্ষুনি তার নাম বলো। দেখো তার কি অবস্থা করি আমি। ![]()
১৬|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২০
নৈশচারী বলেছেন: সত্যি! ![]()
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: কি সত্যি? তোমারও মন খারাপ?
কেনো সোনা?
১৭|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৪
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আপুনি অনেক অনেক সুন্দর করে লিখেছো।
আমার কি মনে হয় জানো, মায়েদের জন্য একটা ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা উচিত মেয়ের কোন বয়সে কি করা উচিত-অনুচিত তা নিয়ে। আবার বয়ঃসন্ধির পরপর মেয়েদের জন্যও একটা ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা উচিত। কারণ এই ভুল বোঝাবুঝিগুলো খুব বেশি হয় আমাদের। মায়েরা ভাবেন আমার এইটুকুন মেয়েটা এখন আমার থেকে কত কি লুকায়, কত দূরে চলে গেল। কিছুতেই সহ্য করতে পারেন না। আবার মেয়েরাও ভাবে মা কেন একটুও প্রাইভেসি দিতে নারাজ!
তোমার একটা কথা খুব ভাল লাগল। সম্পর্কের মধ্যে 'ব্রিদিং স্পেস'। এটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, বেশিরভাগ সম্পর্কের ক্ষেত্রেই আমরা ভুলে যাই।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক কথা বলেছো সমুদ্র। ট্রেনিং এর ব্যাবস্থা হলে খুব ভালো হতো।
আজকাল বিভিন্ন ম্যাগাজিন, পত্রিকায় এ বিষয়গুলো নিয়ে লেখা লেখি
হয়। মা-মেয়ের সেগুলো পড়া উচিত। সানন্দার জন্ম-লগ্ন থেকেই সাথে
আছি। আমি কিন্তু সানন্দার কাছে ঋনী। ওটা পড়ে আমি অনেক উপকার
পেয়েছি, মেয়েও নিশ্চয়ই পেয়েছিলো। তাই আমাদের মাঝে এই ধরনের বিপত্তি
ঘটেনি। আর ব্রিদিং স্পেস সব সম্পর্কের মাঝেই প্রয়োজন। না হলে দম বন্ধ
অবস্থার সৃষ্টি হয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সমুদ্র, এই বৃহৎ লেখাটি সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
১৮|
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪৩
নৈশচারী বলেছেন: একটু আগে বিনাদোষে আম্মুর বকা খাইসি তো তাই! কিছুই বুঝতে চায় না! ![]()
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: আহারে সোনা!
আম্মু হয়তো বুঝতে পারেননি, তাই বকা দিয়েছেন। তুমি এক কাজ করো,।তাতে লিখো তুমি কি করেছো, আর উনি কি বুঝেছেন, উনার এ ব্যাবহারে তুমি খুব কষ্ট পেয়েছো। কারন তুমি উনাকে খুব বেশী ভালোবাসো। দেখোনা তারপর কি হয়।
আমরা মা-মেয়ে অনেক চিরকুট চালাচালি করতাম। তাতে করে মনের আকাশের মেঘ কেটে যেতো। এটা করে কি হয়, আমায় কাল জানিও। কেমন? মন খারাপ করে থেকোনা।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: * চিঠি লিখো।
১৯|
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৯
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: অনেক ভাল লাগা। আপু, বলছিলেন আপনি ছোট থেকে অনেক পড়েন, সেখান থেকে লিখতে পারেন, আরো নানা রকম অভিজ্ঞতা লিখতে পারেন।
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা রাশেদীন, অনেক কিছুই লেখার আছে, ইচ্ছেও আছে। জানিনা তা সম্ভব হবে কিনা।
অনেক ভালো থেকো।
২০|
৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৫
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
জীবন কখনো পেছনে হাটেনা, গতকল্যের জন্য অপেক্ষা করেনা”
অনেক ভাল লেখা, পলিসিস আর গুড!!
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: জিব্রান কি সুন্দর করে বলেছেন। তাইনা ফাহাদ?
ভালো লেগেছে জেনে আমি আপ্লুত।
শুভকামনা।
২১|
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারন সুন্দর সমাপ্তি। +
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫১
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
২২|
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: মা ও ছেলে নিয়ে কিছু লেখেন প্লিজ
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: এখানে যে সমস্যা ও সমাধানের কথা লেখা আছে তা কিন্তু ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যই প্রজয্য। যেহেতু মা-মেয়ে উভয়েই নারী তাই হয়তো তাদের কথাটাই মুখ্য হয়েছে।
ঠিক আছে মা-ছেলে নিয়ে লিখবো আগামীতে। ধন্যবাদ বাঁশীওয়ালা। অনেক ভালো থেকো।
২৩|
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৩
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: মা মেয়ের সম্পর্কের উপর লিখাট বেশ ভাল হয়েছে। মেনে চলতে পারলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যাবে’।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লোমান। কেউ উপকৃত হলে আমি ধন্য হবো।
২৪|
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: নাম না জানা কারনে মন খারাপ আপু।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, আমারও মাঝে মাঝে এমন হয়। ভালুক জ্বরের মত মন খারাপ টা আসে, আবার তা চলেও যায়। তবে খবরদার! এটাকে গেড়ে বসতে দিবেনা। ঝাটা পেটা করে তাড়িও।
২৫|
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৬
ফুল পরী বলেছেন: অঞ্জনা রঞ্জনা, তোমার লেখা পড়ে আমি শুধু অবাক হই। তুমি এত সুন্দর করে বলেছো সব কথাগুলো। আমার আম্মুটাকে দেখলেও আমি অবাক হই। কিভাবে কিভাবে যেন ঠিক ঠিক বুঝতে পারে কি চাই না চাই। আমাদের তিন বোনকেই। ওহ, আম্মু হওয়া অনেক কষ্টের কিন্তু.................
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ফুলপরী জানপরীটা, তোমাদের মত লক্ষী পরীর আম্মুদের কোন কষ্ট নেই। অনেক লক্ষী হয়ে থেকো কেমন? অনেক অনেক আদর।
২৬|
৩১ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মেহেরুবা বলেছেন: আপু, খুব ভাল লেগেছে খুব।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মেহেরুবা। লালপরীটা কেমন আছে? অনেক ভালো থেকো।
২৭|
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩৬
রাজসোহান বলেছেন: ভালো লেগছে অনেক .......... +
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪০
সুরঞ্জনা বলেছেন: থেঙ্কু সোহামনি।
২৮|
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৮
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন:
![]()
প্রথম পাতায় যেতে পারছিনা,![]()
জানিনা কেন.............
কেমন আছ তুমি আপু।?
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, সামু অনেক ঝামেলা করে। আমি ভালো আছি।
২৯|
০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ২:২২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: অনেক ভাল লেখা+++++++
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুন্য উপত্যকা।
৩০|
০৪ ঠা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২০
ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন: যদিও মা নই ; অথবা মেয়েও নই - কিংবা কখনো হতে পারছিও না ; তবুও লেখাগুলো দারুন লেগেছে ।
০৪ ঠা জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ইব্রাহীম। মা-মেয়ে না হলেও আপনি তো মায়ের সন্তান। তাই ভালো লেগেছে।
৩১|
০৫ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:১৫
জুন বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবে লিখেছ আমাদের পারস্পারিক সম্র্পকের ভিত্তি টাকে।
তোমার লেখার প্রতিটি লাইন আমি নিজেও মনে প্রানে বিশ্বাস করি সুরন্জনা।
০৫ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওহ! জুন! জুন! কোথায় ছিলে তুমি? তোমায় খুব মিস করেছি।
ভালো আছো তো?
৩২|
০৫ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
জুন বলেছেন: তোমাদের এত ভালোবাসা ছেড়ে কোথায় যাবো বলোতো !!
তাই ফিরে আসার চেষ্টায় নতুন কানেকশন
দোয়া কোরো যেন থাকতে পারি।
০৫ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো থেকো জুন। শুভকামনা নিরন্তর।
৩৩|
০৫ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৮
শোশমিতা বলেছেন: অনেক দিন পর সময় করে ব্লগে আসলাম আনেক ভালো ভালো লেখা মিস্ করেছি তাই খুজতে বেরি্যেছি
অনেক ভালো লাগে আপু আপনার লেখা ।বরাবরের মতো চমৎকার +
০৫ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ শোশমিতা। অনেক দিন পর কেনো? কোথায় ছিলে?
৩৪|
১২ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৭
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আর কিছু বছর বাদেই কাজে লাগবে আপুনি।
আমাদের মায়েরা তো এত তত্ব জানতেন না। তাতে তো তাঁদের কোন সমস্যা হয়নি! আমার মা যেন একজন অন্তর্যামী, আমাদের হাটাচলা কথাবলা থেকে জেনে যেতেন "ডালমে কুচ কালা হ্যায়"..........সঠিক সময়টা না আসা অবধি কিছুই বলতেন না। সময় বুঝে জানিয়ে যেতেন তিনি সব বুঝে গেছেন এতদিন আমি যা লুকিয়ে গেছি তার সব সবটুকু। যখন ধরা পড়তাম, তখন হাসতাম মায়ের বুদ্ধির কাছে আমি কত ছোট্ট, কত নস্যি। আর তাই আজো এই বয়সেও মায়ের কাছে সব কিছু শেয়ার না করলে মনটা জুড়ায় না।
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছো দিদিভাই, আমাদের মা, কিংবা আমি নিজেও কি এতো কিছু জেনে সন্তানকে মানুষ করেছি? আমাদের মা-খালারা এতো কিছু জানতেন না, কিন্তু ঠিকই সন্তানের মনের খবরটি জেনে ফেলতেন। তখন জীবন এতো জটিল ছিলোনা। বড় হয়েও মার হাতে মার খেয়েছি আমি। বেশীর ভাগ সময় অন্যায় না করে। ভাইয়া, ছোটবোনের দোষে আমি মার খেতাম। কিন্তু কখনো এসব মনে পুষে রাখিনি। এখনকার বাচ্চাদের মত আমার আত্মসম্মান বোধ বোধহয় প্রখর ছিলোনা। নাকি ছিলোই না?
এখন তো কত হিসেব করে চলতে হয়, কথা বলতে হয়। বাব্বাহ!
৩৫|
২৩ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ভীরু বলেছেন: খুব ভাল লগল। কিশোরী মেয়ের সাথে পিতা কেমন আচরন করা উচিত? এ বিষয়ে কোন লেখা থাকলে দয়া করে লিংক দিবেন।ধন্যবাদ।
২৩ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:০০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অবশ্যই এ বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
৩৬|
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আপু অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। যাই বাকী পর্বগুলো পড়ে আছি ![]()
৩৭|
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৮
মহলদার বলেছেন: দুই পর্বই পড়লাম। খুব ভাল লাগল আপা। লেখাটি আমার স্ত্রীকেও পড়াব, আমি নিশ্চিত তার ও ভাল লাগবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ভাঙ্গন বলেছেন: অনেক ভাল লাগা। দেখতে দেখতে ৩য় পর্বও চলে এলো। আপু, আমাদের পারিবারিক চিন্তাভাবনা আরো বন্ধুত্বপূর্ণ হলেই তবে সন্তান নিজেকে স্ব স্ব ক্ষেত্রে তুলে ধরতে পারবে।
........