নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ মানুষের জন্য...

. আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া...

সুরঞ্জনা

আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।

সুরঞ্জনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৌষসংক্রান্তি বা সাকরাইন ( সেকাল একাল ও কিছু ছবি)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৯





পৌষ শেষ হয়ে মাঘ মাস শুরু হয়েছে। পৌষের শেষ দিন পালন করা হয় পৌষ সংক্রান্তি। আর সংক্রান্তি বলতেই মনে পড়ে ছেলেবেলার কথা। সুক্লা পিসি বাসায় এসে বলে যেতেন আমরা দু ভাইবোন যেন ভোরে উঠেই তাদের বাড়ী চলে যাই। আম্মা এসব পছন্দ না করলেও আব্বার কারনে আপত্তি জানিয়ে পারতেন না। আর আপত্তি করেই কি আমাদের আটকে রাখতে পারতেন? কনকনে শীতের ভোরে দৌড়ে যেতাম পিসিদের বাড়ী। আগের রাতেই বিশাল খড়ের স্তুপ করে রাখা হতো। সেই খড়ের স্তুপের নিচে দুইটা ম্যাড়া পিঠা দিয়ে আগুন জ্বালানো হতো। আর ভাস্কর, শংকর কাকুর সাথে আমরাও চিৎকার করে গলা ফাটাতাম, “ ম্যাড়ামেড়ির ঘর জ্বলেরে”! এসব কথার অর্থ না বুঝলেও আনন্দের কোন ঘাটতি হতোনা। চিৎকারের সাথে সাথে কলাপাতার মাঝের কান্ড টুকরো করে মাঝ খানে চিরে সেটা দিয়ে এক একজনের পিঠে বাড়ি দিয়ে বলা হতো, “ ভালা ভালি দূর হ”। সেটার অর্থও তখন বুঝতাম না। আমাদের প্রধান আকর্ষন ছিলো থালা ভরা নানা রকম পিঠে-পুলি। আলুর পিঠে, মুগডালের পিঠে, মালপোয়া, পাটিসাপটা, তিলের পিঠে, চন্দ্রপুলি ছাড়াও খই, বাতাসা আরও অনেক কিছুই থাকতো। আর ছিলো নতুন নতুন ঘুড়ি উড়ানো।





এখনও পৌষ সংক্রান্তির অনুষ্ঠান হয়। পশ্চিমবঙ্গে এ উৎসবকে “মকরসংক্রান্তি”, “ পৌষ পার্বণ” নামে নতুন ফসলের উৎসব হিসেবে উদজাপন করা হয়। পুরনো ঢাকায় পৌষ সংক্রান্তি “ সাকরাইন” নামে পরিচিত। মকরসংক্রান্তি শব্দটি দিয়ে নিজ কক্ষপথ থেকে সূর্যের মকর রাশিতে প্রবেশকে বোঝানো হয়ে থাকে। ভারতীয় জ্যাতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী “ সংক্রান্তি” একটি সংস্কৃত শব্দ, এর দ্বারা সূর্যের এক রাশে থেকে অন্য রাশিতে প্রবেশ করাকে বোঝায়। ১২টি রাশি অনুযায়ী এরকম ১২টি সংক্রান্তি রয়েছে। মকরসংক্রান্তি নতুন ফসলের উৎসব ছাড়াও ভারতীয় সংস্কৃতিতে ঃশুভ সুচনা” হিসেবে পরিচিত। একে অশুভ সময়ের শেষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এসব কথা বড় হয়ে বিভিন্ন পত্র পত্রিকা পড়ে জেনেছি। আরো জেনেছি এ উৎসব শুধু ভারত, বাংলাদেশ নয়, অন্যান্য দেশেও পালন করা হয়। যেমন- নেপালে এটা মাঘি নামে, থাইল্যান্ডে সংক্রোন, লাওসে পি মা লাও, মিয়ানমারে থিং ইয়ান এবং কম্বোডিয়ায় মহাসক্রান নামে।



আমাদের দেশে পুরনো ঢাকায় সংক্রান্তির দিন আমার বুড়িয়া শাহনাজ পারভীন তার ক্যামেরায় কিছু চিত্র তুলে ধরেছে। আমি তার কিছু আপনাদের জন্য দিলাম।

ঘুড়ি বাছাই করছে একটি শিশু।





কোথায় উড়াবো? সবখানেই তো ভাইয়াদের ভিড়।





আপুরাও কি কম যায়? :)





বাব্বাহ! টিভির মুন্নি সাহা আপুটাও দেখি আছে! ;)





ওমা! আন্টিও দেখি ঘুড়ির মেলায়! কি খুশী! :-*





আহা! আকাশে শুধুই ঘুড়ির মেলা!





ও বাবা! ভাইয়ারা দেখি আগুনমুখো ড্রাগন হয়ে গেছে! ;)





থাক বাবা! আমার আর ঘুড়ি উড়াবার দরকার নেই। আমি এগুলো খাই। আপনারাও খান। :)





খই, বাতাসা, আর কদমাও আছে!





চিনির ছাঁচগুলোও দারুন সুন্দর! খেতেও মজার!





*** ছবিঃ- শাহনাজ পারভীন।

তথ্যঃ- কালের কন্ঠ পত্রিকা।

মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +২৪/-০

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৫

নস্টালজিক বলেছেন: যাই, পিঠা খেয়ে আসি!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: :) :) :)

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৭

ইউসুফ খান বলেছেন: মনটা ভালো করে দিলেন।এলাকা দেখে মনে হচ্ছে আমার এলাকার আশে পাশেই কোথাও। সেদিন সারাতা দিনই ছাদে কাটিয়েছি। চরম একটা মজার দিন, পুরান ঢাকাবাসীদের জন্য। এক্সক্লুসিভ। অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য।আমার এই ব্যাপারে একটা পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা ছিলো। পর্যাপ্ত ছবির কারনে হয়ে ওঠেনি। ভালো থাকবেন। :)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: পুরোনো ঢাকার মানুষ এখনো এ ঐতিহ্য ধরে রেখেছে দেখে ভালো লাগলো।
পোস্ট পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ইউসুফ খান।
আপনিও ভালো থাকুন।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: পিঠা পুলি আর ঘুড়ি
শীতের সময় এই নিয়ে চলত কাড়াকাড়ি :):)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: সত্যি শামসীর! সে দিনগুলো কোথায় যে হারিয়ে গেলো!!!

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

সায়েম মুন বলেছেন: পিঠাগুলা দেখে ব্যাপক আবসোস। (কাইন্দা কাইটা কি বোর্ড মনিটর ভাসানোর ইমো :P )

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: আহারে! আর কাইন্দোনা ভাইডি! বিকালেই পিঠাঘরে যেয়ে খেয়ে এসো। :)

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫১

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: চমত্‍কার পোস্ট। কত্তদিন যে চিনির হাতিঘোড়া খাইনা!!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: শুধু কি চিনির হাতিঘোড়া? কদমা, বাতাসাও তো কত যুগ খাইনা! :(

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫২

সোহেল শান্‌ত বলেছেন: চমৎকার।
তবে আফসোস খেতে পারছি না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩০

সুরঞ্জনা বলেছেন: এখন তো অনেক পিঠা ঘর আছে। ওখানে গিয়ে খেয়ে নেন!

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৫

রিভানুলো বলেছেন: ভালোলাগলো। নতুন একটা বিষয় জানা হলো আপু ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩০

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ রিভানুলো।
আমার ব্লগে স্বাগতম!

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ছেলেবেলায় কবিগুরুর “পৌষ মেলা” নামে একটি ছড়া কবিতা পড়েছিলাম-
শীতের দিনে নামল বাদল ,
বসল তবু মেলা ।
বিকেল বেলায় ভিড় জমেছে ,
ভাঙল সকাল বেলা ।

পথে দেখি দু-তিন-টুক্রো
কাঁচের চুড়ি রাঙা ,
তারি সঙ্গে চিত্র-করা
মাটির পাত্র ভাঙা ।

সন্ধ্যা বেলার খুশিটুকু
সকাল বেলার কাঁদা
রইল হোথায় নীরব হয়ে ,
কাদায় হল কাদা ।

পয়সা দিয়ে কিনেছিল
মাটির যে ধনগুলা
সেইটুকু সুখ বিনি পয়সায়
ফিরিয়ে নিল ধুলা ।

ঐ কবিতার বিষয়বস্তুর প্রেক্ষাপট এখন ভিন্ন। একটু ব্যাখ্যা করেইবলি-
যেহেতু গ্রামের সাথে বন্ধন নেই বললেই চলে-কিন্তু যখন গ্রামের পরিবেশ উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছিলাম তখন থেকেই পৌষ মেলা, ঘুড়ি উতসবের সাথে নিজেকে একাত্ম করেনিতে সক্ষম হয়েছিলাম। এখন গ্রাম সংশ্লিষ্ঠতা অনেক কম। অথচ গ্রাম আমাকে টানে সব সময়ই। সেই চুয়াত্তর সনে এসএসসি পরীক্ষার পর প্রথম পূর্ণাংগভাবে গ্রামের জীবন উপভোগ করেছিলাম। তখন থেকেই আমার গ্রামের মেলা, উতসব পার্বণ আমাকে নেশাতুর করে তুলেছিল। আমার বড় ছেলেটাও আমারমতই সময় সুযোগ পেলেই গ্রামে যাবার বায়না ধরত। আমি স্বপরিবারে সেই সুযোগটা বহুবার নিয়েছি।

গ্রামে নিজেদের নিজস্ব জমিতে এখনো ধান চাষ হয়। নতুন ধান আসলে জ্ঞতী স্বজনেরা মসজিদ ও আশেপাশে সবার ঘরে সিন্নি বানিয়ে পাঠান। নবান্নের উৎসব বলতে এটুকুই দেখেছি। শীতের সময় আবহমান বাংলার ঐতিহ্য অনুযায়ী বিভিন্ন পিঠা বানানো হয়। গ্রাম থেকে এখনো খেঁজুর রস, তালের রস পাঠানো হয়। বাসায়ও পিঠা বানানো হত। গ্রামের পিঠা কালচার গত ১০/১২ বছর আগেওছিল। এখন অবস্থা ভিন্ন।এখন গ্রামে পেশীবহুল কৃষক নেই, সাধারন মানুষ নেই। এমনকি বাড়ি,জমিজমা রক্ষনাবেক্ষণের জন্যও গ্রামে মানুষ পাওয়া যায়না!

গ্রামে যেখানে মানুষই নেই-সেখানে নতুন ধান আসলে গ্রামের মেয়েদের ব্যস্ত হয়ে পড়ে ধান-চাল তোলার কাজ, পিঠা বানানো কিম্বা নাচ গানের কোন বিষয় ভাবাও অবান্তর।বর্তমানে বাংলাদেশের অজ পাড়াতেও কৃষক ভাইয়েরা মালকোচাদিয়ে লুংগী পরেনা, মাথায়/কোমড়ে গামছা প্যাচায়না, মাথায় মাথাল দিয়ে পল্লীগিতী গায়না। এখন গ্রাম বাংলার কৃষকেও জিন্স প্যান্ট, কেডস পরে মোবাইল ফোনে হিন্দী গান শোনে।সন্ধার পর কবিগানের আসর নাবসিয়ে ডিশ কানেকশন নাথাকলেও ব্যাটারী চালিত ডিভিডিতে শিলা কী জওয়ানী নাচের আসর বসায়।গ্রামে কোনো সেই চিরায়ত গ্রাম্য উতসব পার্বণ নেই।

বরং এখন শহুরে জীবনেই কিছুটা উপভোগ করি নবাণ্ণ, পিঠা উতসব এমনকি ঘুড়ি উতসব। এখন শহরের বিভিন্ন সংগঠনের নামে নবান্ন উৎসব, পৌষ মেলা নানা নামে শহরে বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। সেখানে মেয়েদের নাচ থাকতেই হবে।তবে সেই নাচুনে মেয়েরা গ্রাম্য মেয়েদের ভাব ধরলেও ওরা প্রকৃতপক্ষেই শহুরের স্টাইলিস্ট মেয়ে/ছেলে তা বুঝতে অসুবিধা হয়না।কৃষকের দোইনিক মজুরী,সার, বিদ্যুৎ সহ সকল কৃষি উপকরণের আকাশ ছোঁয়া দাম দিয়ে ফসল ফলিয়ে খরচ তুলতে না পেরে যখন কৃষক চোখে অন্ধকার দেখে তখন শহরে পুরুষের বাহুতে কঠিন ভাবে আবদ্ধ করে নারীদের নাচানো হয় নবান্ন উৎসবের নামে। যেন পুরুষের বাহুতে আবদ্ধ হয়ে না নাচলে নতুন ধান উঠবে না, তীব্র শীতের ভিতর যে উৎসবে পুরুষরা শাল ও মোটা পাঞ্জাবী পরে থাকে সেখানে মেয়েরা শুধু শাড়ি পরে পুরুষের সামনে না নাচলে পিঠার মজা আসেনা, পৌষ মেলা জমে না!

মন্তব্য অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে-তাই ঘুড়ি নিয়ে লিখে পাঠকদের বিরক্ত করতে চাইনা।

পোস্টে প্লাস।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: গ্রাম আর সেই গ্রাম নেই। শহরে তবু পিঠা উতসব, নবান্ন উতসব হয়। আর তাতে যেসব হয় তাতো আপনি বর্ননা করেই দিলেন। আমাদের বাঙ্গালির ঐতিহ্যবাহী অনেক লোকাচার হারিয়ে গিয়েছে। বিলুপ্ত হয়েছে। তার মাঝে পুরনো ঢাকাবাসী সাকরাইন উতসবটি এখনো ধরে রেখেছে। জানিনা কতদিন এটি থাকবে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪০

রবিনহুড বলেছেন: জুল ভার্ন

@ সুন্দর মন্তব্য করেছেন।


(এখন গ্রাম বাংলার কৃষকেও জিন্স প্যান্ট, কেডস পরে মোবাইল ফোনে হিন্দী গান শোনে।সন্ধার পর কবিগানের আসর নাবসিয়ে ডিশ কানেকশন নাথাকলেও ব্যাটারী চালিত ডিভিডিতে শিলা কী জওয়ানী নাচের আসর বসায়।)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: :( :( :(

১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৯

বান_দর বলেছেন: আপু, আমাদের এলাকা হইল ঘুড্ডি উড়ানো, ঘোড় দৌড়ের পীঠস্থান। শুনলে অবাক হবেন- সাভারের খাগান এলাকার অন্যসব শিক্ষিত অশিক্ষিত ছেলে বুড়ো, বুড়িদের সাথে আমার আমার মা'ও ঘুড্ডি উড়ায়! আমাদের বাড়ির সামনে একসময় ঘোড় দৌড় হত। সেই জমি হাজী মকবুল হোসেন এর সিটি ইউনিভার্সিটি ও ব্রাক ইউনিভার্সিটি কর্তিপক্ষ কিছু কিনে বাকীটা ক্ষমতার দাপটে দখল করে নিয়েছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনার মা এখনো ঘুড়ি উড়ান জেনে ভালো লাগলো।
কত কিছুই তো আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে গিয়েছে।

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৯

বড় বিলাই বলেছেন: পুরনো ঢাকায় গেলে এখনও দেখা যায় এই উৎসবের ধুম। মিস করি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: আমিও মিস করি খুব!

১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: পোষ্টে প্লাস। গুড়ের বাতাসার ছবিথাকলে বেশী ভালো হত। সাকরাইন না সারাইন সঠিক জানিনা তবে আমাদের এলাকায় সারাইন বলত।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪০

সুরঞ্জনা বলেছেন: গুড়ের বাতাসাও এখন হারিয়ে গিয়েছে। আমি গুগলে খুঁজে পাইনি।
সাকরাইন শব্দটি হয়তো সারাইনে রুপান্তরিত হয়েছে।

যেমন সংক্রান্তি থেকে সাকরাইন, তেমনি সাকরাইন থেকে সারাইন।
পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০১

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে আপু। পৌষ মেলার জন্য আমাদের বাগেরহাট এলাকার ঐতিহ্য আছে। আমাদের এলাকায় পৌষ মেলাকে বলে "থৌল"।

+

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: বাহ! নতুন কিছু জানলাম। সিলেট অঞ্চলেও পৌষ মাসে ৩ দিন ব্যাপী মাছের মেলা বসে। নদী, বিল, হাওর থেকে নানা ধরনের মাছ সেখানে বিক্রি হয়। সংক্রান্তির দিন মেলা শেষ হয়।

১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮

নাজনীন১ বলেছেন: আপু, কোরিায়াতেও ঘুড়ি উড়ানো উৎসব হয়, হেমন্তকালে পাকা ধান ঘরে তোলার পর।:)

Click This Link

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, নাজনীন। অনেক দেশেই হয়। আমার মামাতো ভাই এখন ভারতের গুজরাটে আছে। আমার পোস্ট পড়ে সে লিখেছে, ওখানে নাকি এখনও খুব জাকজমকের সাথে উতসব হচ্ছে। আর নানান রঙের ঘুড়িতে আকাশ ছেয়ে আছে।

১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: আহ ছুটু বেলায় বাতাসা খেয়েছি ! এখন আর দেখিনা । :(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: কদমা, বাতাসা বাতাসেই মিলিয়ে গেছে!

১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫০

নাআমি বলেছেন: কি চমৎকার পোস্ট আর কি মজার মজার খাবার !


এত সুখ শুধু দেশেই সম্ভব.........:)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাআমি।
এখনও কি দেশে আছো?

১৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৭

লুকোচুরি বলেছেন: ভাল লাগল।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ লুকোচুরি।

১৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

জসিম বলেছেন:
মনে পড়ে পিঠা, ঘুরি ..

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০০

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ জসিম।

১৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

গিড়ীবাজ বলেছেন: ভাল লাগল।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০০

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ গিড়ীবাজ!

২০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯

শায়মা বলেছেন: বাহ !!!!!!!!!!!!!!!!
ছবিগুলো দেখেই তো প্রাণ জুড়ালো মন ভরালো!!!:)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০১

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শামা বুলবুল!!!!

২১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: পিঠা খাইতে মুঞ্চায়,বানানো যাইব কিন্তু ঘুড্ডি উড়ামু কই?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০২

সুরঞ্জনা বলেছেন: কেনো বাড়ীর ছাদে। নাহলে পার্কে।

২২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগলো আপু। এ তো এখন কেবল ইতিহাস। আমার বয়স কত হবে... এই আমারো ছোট বেলার দেখা অনেক কিছু এখন ইতিহাসের পাতায় আটকে গেছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: ঠিক বলেছ রাশেদীন। খুব দ্রুতই সব ঐতিহ্য ইতিহাস হয়ে যাচ্ছে। বাঙ্গালির শেষ পর্যন্ত কি থাকবে সেটাই চিন্তার বিষয়!

পোস্ট পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইটি!

২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

শ্যামল বাংলা বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ শ্যামল বাংলা।
অনেক দিন পরে।
ভালো আছেন তো?

২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: ক্ষিধা লাগছে :(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: খই, কদমা, বাতাসা, পিঠা খাও। :)

২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪

মেহবুবা বলেছেন: তোমার ছোটবেলার ঘটনাস্থল কোথায় ? সিলেট ?

মন ভাল করে দেয়া পোষ্ট ।আমার ছোটবেলার গ্রামের কিছু স্মৃতির মত । কি আর আছে এখানে ? কই তেমন জমজমাট সবকিছু ? অর্থ-বিত্তের চমক কই ? অথচ কি বিশাল এ সবের প্রভাব ।

জানো এ কালের শিশু কিশোরদের জন্য আফসোস হয় । ওরা তথাকথিত যাবতীয় প্রাপ্তির মধ্যে দিয়ে বেড়ে উঠতে উঠতে এমন অনেক কিছু হতে বঞ্চিত হচ্ছে যা কোনদিন কোনভাবে পূরন হবার নয় ।
আমাদের শৈশবে আয়োজনের বিশালত্ব ছিল না, যা ছিল তা আজো আছে । তাই তোমার এই তুচ্ছ অল্প বাজেটের সব ঘটনায়, আয়োজনে মন ভরে যায় ।

সুরঞ্জনা, পরিবারের সবাই মিলে বেড়িয়ে পড়ছি কদিনের মধ্যে ; বাচ্চাদের কিছু নির্মল আনন্দ দিতে চাই । ওদের পাপাও আছে এক পা বাড়িয়ে । এই দেশ, দেশের মানুষ কাছে গিয়ে দেখলে বড় ভাল , বড় মায়া ভরা ( সে কথা যে মিথ্যে নয় সেটা তোমাকে যারা জানে তাদেরকে নতুন করে বলবার নেই)।
মনটা উড়ু উড়ু চঞ্চল হয়ে আছে । বাচ্চাদের বলেছি কাল স্কুল থেকে ফিরে ব্যাগ গুছিয়ে নেবে যার যার । মনে মনে আমি খুশীর বড় ঝোলাটা ভরে ফেলছি ।
দোয়া করো ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: এখনকার বাচ্চাদের আমরা নির্মল শৈশব দিতে পারছি কই?
আমাদের যুগে তো ইঁদুর দৌড় ছিলোনা। আমরা তাই প্রতিযোগিতায় লড়ালড়ি করিনি। অল্পে তুষ্ট মানুষ আমরা।


পায়ের তলার সর্ষে নড়ে উঠছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
আমার কন্যাও স্ব-পরিবারে সমুদ্রের কাছে ক'দিন ঘুরে এলো। কোথায় যাচ্ছো তুমি? দেশে নাকি দেশের বাইরে? যেখানেই যাও, ভ্রমন বৃত্তান্ত কিন্তু আমাদের চাই ই চাই!
অনেক ভালো থেকো। নিরাপদ ভ্রমন হোক।
শুভ কামনা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: হ্যা, মেহবুবা আমার ছোটবেলার ঘটনাস্থল সিলেটের মৌলভী বাজারে।

২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কি নাম দিব বলেছেন: আমি জীবনেও যাইনাই এরকম অনুষ্ঠানে :(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: কিনাদি ছোটবেলায় ময়মনসিংহে সংক্রান্তিতে অনেক ধুমধাম হতে দেখেছি। এখন হয়না?

২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কি নাম দিব বলেছেন: আমি জীবনেও যাইনাই এরকম অনুষ্ঠানে :(

২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ওহ কি দারুন! আমি কোনোদিন ঘুড়ি উড়ানোর চান্স পাইনি।খালি জিনিসপাতি নিয়ে এসিসটেন্সের মত পিছে ঘুরতাম ভাইয়ার। ভাইয়া ঘুড়ি উড়াইতো।:(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১০

সুরঞ্জনা বলেছেন: আমি অনেক ভোকাট্টা ঘুড়ি জোগার করতাম। কিন্তু নাটাইটাকে বশ মানাতে না পেরে ভাইয়ার হাতেই দিতাম। কিন্তু সব সময় এটুলির মত পিছনে লেগে থাকতাম! :P

২৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৫

অনিক আহসান বলেছেন: শাকেরাইনের সময় লক্ষীবাজারে দাদার বাড়িতে সারা দিন ঘুড়ি উড়াতাম..তারপড় সন্ধায় নাটাই সুতা ঘুড়ি সব পোড়ায় ফেলার নিয়ম ছিলো..

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১১

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ অনিক আহসান।
ঘুড়ি নাটাই পুড়িয়ে ফেলতে হয় এ তথ্যটা জানা ছিলোনা। জানলাম!

৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩১

ভিয়েনাস বলেছেন: পোস্টে দারুন দারুন সব পিঠার সমারোহ । আপু ঘুড়ি উড়াতে কিন্তু দারুন মজা।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: সংক্রান্তর পোস্ট আর পিঠের ছবি থাকবেনা?

ঘুড়ি উড়ানো অনেক মজা। কিন্তু আমি ঘুড়ি ওড়াতে গেলেই ঘুড়িটা গোত্তা খেয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে যেতো। তাই আমি ছেড়া ঘুড়ি খুঁজে বেড়াতাম, মাঞ্জা দিতাম। :P

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৬

মুনসী১৬১২ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট -- জুলভার্ন ভাইয়ের মন্তব্যে প্লাস

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মুনসি।

৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৮

কি নাম দিব বলেছেন: কিজানি বলতে পারিনা :( এরকম কিছু তো দেখি টেখি না :(

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: হয়তো এখন আর আগের মত হয়না। কিংবা হারিয়েই গিয়েছে!

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২১

~মাইনাচ~ বলেছেন: ওরে এখানেতো ভালই খাওন দাওন চলতেছে :)



জিবে জল

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: :P :P :P

৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৬

অগ্নির বলেছেন: অনেক ভাল্লাগলো ! মেহবুবা আপুর মন্ত্যব্যটাও ! এইরকম জীবনই থাকতো সবসময় !

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্নির। জীবন তো নদীর মতো। কখনও একই রকম থাকেনা।

৩৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৮

নীরব 009 বলেছেন: এবার পৌষ এর পিঠা খেতে পারিনি বন্ধুর বাড়িতে। কাজ ছিল। সবাই গেছে শুধু আমি বাদে :(



পোষ্টে +++++++++++++

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: আহারে!!!!!!

৩৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০৫

মেহবুবা বলেছেন: আমাদের যুগে তো ইঁদুর দৌড় ছিলোনা। আমরা তাই প্রতিযোগিতায় লড়ালড়ি করিনি। অল্পে তুষ্ট মানুষ আমরা।


এই কথার জন্য তোমাকে সাধুবাদ জানাই; খুব সত্যি কথা বলেছো ।

দেশের উত্তরাঞ্চলে যাবো । একজন সিনিয়র কলিগ শুনে বললেন এত শীতে বাচ্চাদের কষ্ট হয় যদি । উনাকে কষ্ট দেয়া হবে বলে বলিনি যে কথা তোমাকে বলি " উত্তরাঞ্চলেও মানুষ বাস করে; তাদের যদি কষ্ট না হয় আমাদেরও হবে না । স্বচক্ষে দেখবার এবং প্রত্যক্ষ্ অভিজ্ঞতার প্রয়োজন আছে জীবনে।"
আমার ওই কলিগের একমাত্র সন্তান লন্ডনে পড়ে , সেখানেও ঠান্ডা বেশী । তবে উনি এতকিছু ভেবে বলেননি ।

আমার ছেলে মেয়ে লিস্ট করছে কি কি নেবে সঙ্গে? ভোরে টেবিলে সেটা দেখে কিছুক্ষন হেসেছি । পারলে দেব তুলে তোমার জন্য ।

মৌলভীবাজারের কোথায় ছিলে? যদি অসুবিধা না থাকে এলাকার নাম জানাবে, সিলেট গেলে দেখে আসবো তোমার শৈশবের ছায়া পড়ে আছে কিনা এখনো ।
তোমাকে ঈর্ষা হয় , সেই গোপালগঞ্জ থেকে শুরু করে সিলেট কুষ্টিয়া কেমন সব মনোরম পরিবেশে বেড়ে উঠেছো । রাজা উজীর হয়তো হতে পারোনি জীবনে , কিন্তু তার চেয়ে বড় কিছু কখন হয়ে গেছো টের পাওনি । আমরা পেয়েছি, যারা ব্লগে তোমায় জানি ।

কি কি সব বলে ফেলেছি । ভাল থেকো সুরঞ্জনা ।
ইনশাল্লাহ্ আগামীকাল রওয়ানা দেব, দোয়া করো ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: ময়মনসিংহে ছিলাম পন্ডিত পাড়ায়। মৌলভীবাজারে আমাদের পাড়াটার নাম ছিলো শান্তি পাড়া। জানিনা এখনও সে নাম আছে কিনা! ছোট থেকে বিভিন্ন জায়গার সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের মানুষ, তাদের জীবনাচারনের সাথে পরিচিত হয়েছি। উপকার তাতে কিছু হয়েছে কিনা বুঝিনা। তবে সব পরিস্থিতিতে মানিয়ে নেবার ক্ষমতা আর জাগতিক চাহিদা শূণ্য একটি মন তৈরী হয়েছে এটা বুঝি।

তোমার কথাটি খুব ভালো লাগলো মেহবুবা। অন্য মানুষের দুঃখ, কষ্ট জীবন-ধারন প্রত্যক্ষ করা উচিত। ছোট থেকেই যদি এসব দেখে তবে বুঝতে পারবে তাদের চাইতে নিজেরা কত ভালো অবস্থানে আছে।
হয়তো তুমি এখন বেরিয়ে পড়েছ। দোয়া করি তোমাদের পথযাত্রা নিরাপদ ও আনন্দময় হোক।
পাখীর ছানারা ওখানে গিয়ে কি করে না করে ফিরে এসে পোস্টে দিও কিন্তু।
শুভ কামনা সতত!

৩৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: একবার ঘুড়ির সুতোয় মাঞ্জা দিতে গিয়ে আমার হাত কেটে একাকার হয়েছিল :(

অনেক দারুন একটা পোস্ট আপু :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: ঘুড়ি মাঞ্জা দিতে গিয়ে ছোট বেলায় আমিও কত হাত কেটেছি রেজুমনি। অনেক অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পরার জন্য।


সোহামনির স্কুল কেমন চলছে? পোস্ট দাও এ নিয়ে।

৩৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫৩

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সাকরািনে আমরা ঢাকার পাবলিক বেশি মজা করি :P

২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম, পুরনো ঢাকার মানুষ এখনো এ সংস্কৃতি ধরে রেখেছে।

৩৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫

~মাইনাচ~ বলেছেন: উপরের সব খাবার শেষ, আমাকে কি একটা পিঠা বানিয়ে দেয়া যায়না? /:) :((

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০০

সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার ফ্রিজে কিন্তু চুঙ্গা পিঠা আছে। ;) :P

৪০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১২

আকাশটালাল বলেছেন: খিদা লাগছে পিঠার ছবি দেইখ্যা :(

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০১

সুরঞ্জনা বলেছেন: বানাইয়া খাও!!!! :P

৪১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: সোহামনি তিন দিন স্কুলে গিয়ে এখন আর যেতে চাইছে না। বলে স্কুল পচা! এখন ভাবছি একটু আর্লি এইজ হয়ে গেলো বোধ হয় ওর জন্য, তাই আমরাও প্রেশার দিচ্ছি না। যেদিন যেতে চাইবে, সেদিন যাবে আবার।

দোয়া কইরো আপু ....

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫১

সুরঞ্জনা বলেছেন: আহারে! জানবাচ্চাটা!!! :(
আমরা স্কুলে গিয়েছি ৬ বছর বয়সে। কী-ই-বা খারাপ হয়েছি?
এখনকার দুধের বাচ্চাগুলো ভোর বেলা ঘুম চোখে তার দ্বিগুন ওজনের ভারী ব্যাগ নিয়ে স্কুলে যাচ্ছে, দেখলেই চোখে জল আসে!

জোর না করে ভালোই করেছ! ওর ইচ্ছে হলেই যাবে।

৪২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২০

আরিয়ানা বলেছেন: দিদি পিঠা খাওয়াও না খাওয়াও আমি কিন্তু হাজির হচ্ছি ২২শে ফেব্রুয়ারির পরে যে কোন দিন। বল এখন কয়দিন থাকতে দেবে? সিলেট ঘুড়িয়ে দেখাতে হবে কিন্তু কোনদিন সিলেট যাইনি। তোমার সময় হবে তো আমার জন্য?? জানিও কিন্তু

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: বল কয়দিন থাকতে দেবে?

এটা একটা কথা হলো???? X(
আসবে তো ঘোড়ায় জ্বিন পরিয়ে।
তোমাদের সাথে ঢ্যাং ঢ্যাং করে ঘুরলে রান্না করে খাওয়াবে কে শুনি? সব জায়গায় সঙ্গে না গেলেও যাওয়ার ব্যাবস্থা করে দিবো।

খুব মজা হবে আমার। হয়তো তোমাদের কষ্ট হবে গরিব দিদির বাড়ীতে। অপেক্ষায় থাকলাম।

৪৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: ঘুড়ি উড়ানোতে আমি আর রাকিবই সম্ভবত সেরা এই ব্লগে। নিঃসন্দেহে। ;) আহ! কতদিন ঘুড়ি উড়াই না। নীল আকাশ, সাদা ঘুড়ি। স্বপ্নের মতো মনে হয় এখন ভাবলে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: সেসব দিন হারিয়ে গিয়েছে ভোকাট্টা ঘুড়ির সাথে।

অনেক ধন্যবাদ চতুষ্কোণ।

৪৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৬

কালীদাস বলেছেন: সাকরাইন! নামটা জানতাম না :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: আমিও কি জানতাম? কয়েক বছর হলো এটা জেনেছি।
কেমন আছ কালীদাস?

৪৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৩

কালীদাস বলেছেন: আছি কুনুরকম ( এইটা জগতের সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নগুলার একটা :( )

আপনি কেমন আছেন, সরুন্জনা? সিলেটে ঠান্ডা কেমন এখন? প্রায় দুই বছর হয় সিলেটে যাওয়া হয়না :(

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: সিলেটে এবার হাড়-কাপানো শীত পড়েছিলো। এখনও ভালোই ঠান্ডা আছে।

৪৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৫

কালীদাস বলেছেন: ধুর, সুরঞ্জনা হবে।
এক্সট্রিমলি সরি :(

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: ব্যাপারনা!

৪৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৮

~মাইনাচ~ বলেছেন: চুঙ্গা পিঠা কি? চিনিনা, খ্রাফ কিছু হলে খবর আছে X((

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৬

সুরঞ্জনা বলেছেন: চ্রম খ্রাফ একটি সুস্বাদু পিঠা! :D

৪৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪২

আরমিন বলেছেন: দিদি দারুন পোস্ট!! পিঠা খুব মিস করছি! :(

০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০৯

সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ আরমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.