নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দূরে থাকুন তারা যারা ধর্মকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্তানী প্রেমী , রাজাকার ও তাদের ছানাপোনা ।
সময় টা ১৯৯১ সালের শেষের দিকে । চট্রগ্রামের ঝড়ের নাকানি চুবানি খেয়ে আমরা মোটামুটি ত্যাক্ত বিরক্ত । সমুদ্রের কাছাকাছি থাকার আদ্ভুত নেশা কেটে তিত করল্লা হয়ে আছে । সবার মনের মধ্যে চাপা আতংক । এর মধ্যে আবার সিগন্যাল দিলো দশ নং মহা বিপদ সংকেত । আমাদের সবার মুখ শুকিয়ে গেলো । কারন এক মহা জলোচ্ছ্বাস থেকে বেঁচে ফিরে আবার অন্য একটার সামনা সামনি হবার মানুষিক শক্তি আমাদের ছিলো না । নদীর দেশের মানুষ হওয়া সত্বেও ভয়ে আমাদের আত্মা শুকিয়ে পরম আত্মার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেবার উপক্রম । কোন রকম সেই সংকেতময় রাত কাটিয়ে আম্মা আব্বা কে আলটিমেটাম দিয়ে দিলেন কোন ভাবেই এই রাজ্যে থাকা যাবে না । আম্মা তার ভাই কে টেলিগ্রাম করে দিলেন । আব্বা নিরুপায় হয়ে আমাদের খুলনা পাঠিইয়ে দিলেন । যেহেতু তার সরকারী চাকরি আমাদের সাথে যাবার উপায় নাই ।
ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিকেই খুলনা আমাদের পুরানা বাসায় নিজেদের আসন গেঁড়ে বসলাম । সেই পেয়াড়া গাছের মগডাল , পাশাপাশি দুইটা আম গাছের সাথে ঝুলানো দড়ি । জাম গাছের সুবাস । আহা মন জুড়িয়ে গেলো । নোনা দেশে থাকতে থাকতে আমার মনে নোনা ধরে গেছিলো । পুরানা সেই মটকি তলায় (আমাদের কাজের বুয়া মটকি ভড়ে রাখতো আমরা দুপুরে গোসল করতাম মটকির পানিতে) এসে যেনো বুকের ভেতরে রুপসার মিস্টি পানি ছলাত ছলাত করতে লাগলো । ওদিকে যে আমার এক বছর লস হলো সেটা আর মাথায় নাই । স্কুল আমাকে প্রমশান দিলো না । যে ক্লাশ সেভেনে ছিলাম সেই ক্লাশ সেভেনেই এসে উঠলাম । কিন্তু এতে আমার খুশি এক রত্তিও কমে নাই । যে স্যার কে মহা বিরক্তিকর লাগতো সেই স্যারকেও কেনো জানি ভালো লাগতে শুরু করলো ।
ক্লাশের প্রথম দিন । সঙ্গীরা ক্লাশ এইটে আমি ক্লাশ সেভেনে । কিন্তু ভাব খানা ছিলো নো পরওয়া। ক্লাশ রুমের পাশ দিয়ে পুরানা বন্ধুরা যাবার পথে আড় চোখে ট্যাড়া করে দেখে নিচ্ছে আমাকে। আমি ওদের তেমন পাত্তা টাত্তা দিচ্ছি না । কেউ কেউ আবার ক্লাশের ভেতর ঢুকে আমার অবস্থা দেখে আহা উহু করে দাত ক্যালিয়ে যাচ্ছে । আমি নো নরন চরন । পাশে জুনিয়ার মুখের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে । আপনি না তুই বলবে ঠিক ঠাওর করতে পারছে না । অবস্থা বেগতিক দেখে নিজেই বল্লাম কি রে কেমন আছিস । জুনিয়ার ভদ্রলোক নড়চড়ে পাশ থেকে সরে গিয়ে একটু দূরে বসলো । ভাব খানা এমন যেনো আমার ছোঁয়াচে রোগ হয়েছে।
প্রথম পিরিয়ড ছিলো বাংলা । মোস্তাফিজুর রহমান । বাংলায় তার বিশাল জ্ঞান। আমরা তাকে টলমল ছ্যার নামে ডাকতাম । অর্থাৎ কি না টকিং লাফিং মুভিং লাভিং এই চার শব্দ তার ক্লাশে ব্যান । ক্লাশে ঢুকেই বোর্ডে বড় করে লেখেন নো টকিং লাফিং মুভিং লাভিং । গায়ের এপ্রন খুলে চেয়ারে বসে সরু চোখে পুরা ক্লাশ দেখে নিলেন । হঠাত করে বলা নেই কওয়া নেই আমার উপর চোখ পরে গেলো । হাতের বেত খানা আমার দিকে নিশানা করে ছুড়ে মেরে বললেন বেত সহযোগে সম্মুখে আয় । মাথা নিচু করে বেত নিয়ে সামনে চলে গেলাম । আমার দিকে খানিক ক্ষন তাকিয়ে বললেন, তুই আবার এলি ? তখন স্বাস্থ্য আমার বেশ নথর গোলগাল ছিলো । ওমন গোলগাল স্বাস্থ্য নিয়ে সবার সামনে দাঁড়ানো একটা সাহসের ব্যাপার ছিলো । তদুপরি স্বাস্থের ব্যাপকাতার কারনে নিয়মসিদ্ধ ভাবে শার্ট ইন করার কারনে শার্টের বোতামেরা অনেক কষ্ঠে শিষ্ঠে পেটখানা আগলে ধরে রাখার চেষ্টা করছিলো কিন্তু শার্টের ফাঁকফাঁকোর দিয়ে মাছ মাংস দিয়ে পূর্ন থলি খানা উকি মেরে দেখছিলো স্কুল কেমন দেখায় । তাদের উৎসুকতা মেটাতে গিয়ে আমি ঘামে জেরবার। তারপরেও সেই দুঃসাহস এর কাজটা করেই ফেললাম । মাথা নিচু করে বললাম জ্বি স্যার এলাম ।
ঠিক সেই মূহুর্তে তিনি এলেন । আমার আর তার মাঝখানে ছিলো কেবলি এক টেবিল দুরত্ব । শীতের মিস্টি সকালে তিনি যেন রাজহংসীর বেশে ময়ূরের পেখম মেলে ক্লাশের দড়জায় দেবদুতের উপহার হিসেবে পদার্পন করলেন । আমি ভুলে গেলাম কোথায় আমি ? আমার চোখের নজর আর পরে না । টলমল রেস্ট্রিক্সান ভুলে গেলাম । এক গাল মিস্টি হাশি দিয়ে উহাকা বরন করলাম (যদিও শুনেছি পরবর্তিতে উহা নাকি খুবি ক্যাবল কান্ত মার্কা হাশি ছিলো ) প্রতি উত্তরে উনি যে হাশি খানা উপহার দিলেন আহা ! আহা! আমার সকল অপমান বোধ জলে গুলে শরাবন তহুরা হয়ে গেলো। তিনি এলেন বসলেন এবং মাথা নিচু করে থাকলেন । আমার এক ক্লাশ কেটে গেলো কান ধরে পুরা ক্লাশের সামনে এক পা উচু করে একরকম ক্লান্তি হীন ।
সারা দিন গেলো স্বপ্নে বিভোর থেকে । এক মাথা রেশমি চুল তারা পিঠ বেয়ে কোমরে এসে ছেলে খেলা করে আর আমি তাকিয়ে দেখি। কারন তার পিঠ ছাড়া মুখ দেখার সৌভাগ্য কম হচ্ছিলো । তিনি বেঞ্চের সাড়ির প্রথম দিকের অপ্সরা আমি সর্ব শেষ বেঞ্চের সর্ব বামের একদম কোনায় বাস করা হুতুম প্যাচা যার কাজ শিক্ষকদের তীক্ষ্ণ নজর থেকে নিজের আওতা থেকে বেড়িয়ে যাওয়া শরীর খানা বাচিয়ে রাখা । ভদ্রমহিলার হাসি খানা ছিলো সদ্য ফোটা দোলনচাঁপার মতো । থেকে থেকে তাহার হাসির উৎপীড়নে আমার হৃদয় অন্ধকুঠরিতে আহাত হতে হতে রক্তাত্ব হয়ে যাচ্ছিলো ।
সে হাসে আমি উল্লাস করি । সে মন খারাপ করে আমি কাঁদি । হাউ মাউ করে কাঁদি। বন্ধুরা আমার কান্নার কারন বোঝে না । তারা ভাবে আমার সম্ভাবত মাথায় সমস্যা আছে। কিছুদিন পর নাম হয়ে গেলো পাগলা রানা । দিনের বেশিরভাগ সময় পেছনে কাটিয়ে দেবার ফলে তার স্নিগ্ধ মুখ খানা দেখার একটা মজবুত ব্যবস্থা করলাম । নিজেকে সেইফ জোন থেকে বের করে আনলাম অর্থাৎ স্যারদের প্রতিহিংসার বলি হয়ে গেলাম । প্রতি ক্লাশে আমি সবার সামনে কান ধরা অবস্থায় দন্ডায়মান । মাথা নিচু কিন্তু দৃষ্টি ডানে তেরছা করে পাত করা । আমার এহেন শাস্তি কারো কারো এমন কি মন হরীনির বড্ড প্রিতির কারন হলো । তাতে আমার বয়েই গেলো । তার হাশি মুখের দর্শন আমাকে আরো উৎসাহিত করতে লাগলো পরের ক্লাশে কানের ব্যাম প্রদর্শনের। কেউ জানে না কেউ বোঝে না । কিন্তু বুঝে গেলো ক্লাশের সব থেকে গবেট মেয়ে টা । তার নাম ছিল গুল । কথা নেই বার্তা নেই একদিন টলমল স্যারের ক্লাশে পড়া না পারার কারনে যথা নিয়মে কান ধরে সামনে দাঁড়িয়ে আছি । ওমনি সেই গুল দাঁড়িয়ে সমস্ত ক্লাশের সামনে বলে উঠলো স্যার রানা কান ধরে সুজতার দিকে তাকিয়ে থাকে । আমার আশা ভরসা নিমিষে চুর্ন বিচুর্ন হয়ে মাটিতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো । টানা তিন মাস কান ধরেও যে ক্লান্তি আসে নাই এক মিনিটে সেই সকল ক্লান্তি এসে আমাকে ক্লান্ত করার জোড় চেষ্টা করতে লাগলো । সুজতা বিস্ফোরিত চোখে আমার দিকে এক ঝলক তাকিয়ে বই দিয়ে মুখ ঢেকে ফেললো ।
আমাদের টলমল স্যারে ছিলেন জল্লাদ সমতুল্ল । তিনি হুংকার দিয়ে ব্যাঘ্রগতিতে আমার উপর ধ্বংশযোগ্য চালাতে লাগলেন । আর আমি নিরোর বাশির সুরের (পড়তে হবে হুংকার) তালে পুড়ে ছাড়খার হতে হতে ছাই হয়ে মাটির ধুলায় সমাহিত হয়ে গেলাম । পিঠে কপালে গালে মাথায় বুকে সর্ব জায়গায় তার হিংসার নখরের ছাপ রেখে দিলেন । কথা ছিলো প্রীয়ার নখচুম্বনে শতছিন্ন হবো । ক্লাশে মুখ দেখানো আর উপায় থাকলো না। সব থেকে বড় বিষয় কেউ আরা আমাকে পড়া ধরে না । ক্লাশে হাত তুলে বসে থাকি কিন্তু পড়া ধরার মতো কারোই রুচি হয় না ।
দিন যায় মাস যায় । দেখতে দেখতে বছর যায় । নতুন ক্লাশে ঊঠে । রোলের উন্নয়ন ঘটিয়ে বেঞ্চের দুরত্ব কমিয়ে আনি । কিন্তু কাজ হয় না। তাই সিধান্ত নিলাম তাকে লম্বা চিঠি লিখবো । ততদিনে কবিতা লেখা শুরু হয়ে গেছে আমার। দুই একটা ছড়া কচিকাঁচায় ছাপা হচ্ছে । অনেক আশা করে সেই সব পত্রিকা এনে স্কুলের বোর্ডে চুপি চুপি লাগিয়ে দিতাম। যদি তাহার নজরে আসে। কিন্তু বিধিবাম আমাদের দপ্তরি ভাই অপ্রয়োজনীয় ভেবে তা ছিড়ে ফেলে দিতেন ( পরে শুনেছি উনা ওটা ইচ্ছে করেই করতেন যাতে আমার শাস্তি আর না বাড়ে)। লম্বা চিঠি লেখা কিন্তু সহজ বিষয় ছিলো না আমাদের সময় । তাও আবার প্রেমের চিঠি । বাবা মা সারাক্ষন নজরে রাখছেন কি করি কি লিখি । আমার লেখা সব ছড়া বাসায় আমার অজান্তে রিভিউ হতো । এমন অবস্থায় প্রেমের চিঠি লেখা আর বাঘের মোচ কেটা আনা সমান । সেই সকল প্রতিকূলতা কাটিয়ে লিখে ফেললাম দশ পাতার একটা বিশুদ্ধ প্রেমের কবিতা । অবশ্য ওগো প্রাণনাথ না প্রানপ্রীয় লিখবো তা বাছাই করতেই মাস কাটিয়ে দিলাম । এর পর প্রানপ্রীয় সম্মধনটাই যুক্তিযুক্ত মনে হলো । এর অবশ্য কারন আছে এলাকার বড় ভাইয়ের প্রেমের খন্ডতাংশের দর্শনের সৌভাগ্য হয়েছিলো । সেই কাহিনী অনেক লম্বা । অল্প কথায় প্রেমিকা দারা জুতাপেটা খাবার পর চিঠির বংশ নির্বংশ করে দেয়া খন্ডিতাংশে প্রথম সম্মধন খানা আমার হাতে এসে পরে ছিলো । প্রাননাথ। ব্যসা সিধান্ত নিতে একদম দেড়ি করলাম না। প্রানপ্রীয় দিয়েই শুরু করলাম এবং দশ পাতায় এসে থামলান । আমার কান ধরা দেখে সে যে হেসে কুটিকুটি হতে তাহাতে আমি যে মোটেও কষ্ট পাই নাই তাহা বারংবার লিখে নিজের প্রেমানুভাব প্রকাশ করলাম অন্তত দুই পাতা জুড়ে ।
শীতের এক স্নিগ্ধ সকালে চিঠি পকেটে নিয়ে স্কুলে হাজির । আজ সবার আগে। কাক কুয়াশার মধ্যে হাঁতড়িয়ে হাঁতড়িয়ে সবার আগে স্কুলে আমি হাজির। তখনো ঘন্টা পরে নাই । কনকনে শীতেও পা ঘেমে অস্থির । মনে মনে হিসাব নিকাশ করে কায়দা কানুন ঠিক করছি । কোন কায়দাই পছন্দ হচ্ছে না। শেষ কোন কায়দা খুজে না পেয়ে স্কুলের বাড়ান্দায় বসে থাকলাম । ধীরে ধীরে স্কুল ভড়ে গেলো । সকালের প্রার্থনা শেষ । সবাই ক্লাশে যাবো যাবো করছি এমন সময় বড় হুজুর ফ্লাগ স্ট্যান্ডে মাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেন । ভাড়ি গলায় আলহামদু সুরা পাঠ করে বড় ক্লাশের যুবায়ের ভাই কে ডাকলেন । সাথে সাথে পেছন দিকে হুটাপাট লেগে গেলো । দেখা গেলো যুবায়ের ভাই পালিয়ে যাবার চেষ্টা করছে আর দপ্তরি ভাই যুবায়ের ভাই কে চোরের মতো বেঁধে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন । যাবার এক ফাকে আমাকেও একটা হুমকি মূলক ইশাড়া করে গেলেন । সাত সকালে সবার সামনে যুবায়ের ভায়ের হাটু ঠকঠকানির আওয়াজ স্পস্ট শুনতে পেলাম । যেন এখনি তার ফাঁসি হবে । একটু পরে কানিজ আপার নাম শুনতে পেলাম । তাকে সামনে ডাকা হলো না। বড় হুজুর যুবায়ের ভাইয়ের পকেট থেকে একটা কাগজ টেনে বের করে পড়তে লাগলেন । প্রানপ্রীয় কানু ! দুইটা ধপাসের আওয়াজ শুনালাম ধপাস ! ধপাস!! যুবায়ের ভাই বেহুশ ,কানিজ আপা অজ্ঞান । আর আমি , পকেটে হাত দিয়ে জ্বলন্ত কয়লা হাতে ধরে দাঁড়িয়ে আছি । কোন রকমে নিজের দেহ টেনে টয়লেটে নিয়ে জীবনের প্রথম ও শেষ প্রেম পত্র খানা গুয়াঞ্জলী দিলাম ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ! আজকাল পুরা একটা গল্প পড়ার লোকের বড্ড অভাব।
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আমাদের পাগলা রানা তাহলে সেই শৈশব থেকেই পাগলাটে ছিলো।
দুঃখবোধ নাম দিলেও আসলে এগুলো সবই ছোটবেলার মজার স্মৃতি।
জীবনের প্রথম ও শেষ প্রেম পত্র খানা গুয়াঞ্জলী দিলাম ।
এটা বললে হবে না রানা।
কি লিখেছিলো দশ পাতার চিঠিতে সেটা জানতে চাই।
প্রানপ্রীয় দিয়ে শুরু করা হলো, তারপর?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: অনেক আগের কথা সব মনে নাই। বাচ্চা বয়সের বাছুর প্রেম কতো কথাই না বলা হয়েছে।
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখা।
এরকম গুলো আমার খুব ভালো লাগে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: মানুষের জীবনটাই এক একটা উপন্যাস। যদি বই আকারে লেখা যেতো বিশ্বে বেস্ট সেলার বইয়ের সংখ্যা অগুনিত হয়ে যেতো।
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৩
বিজন রয় বলেছেন: গুয়াঞ্জলী ... হা হা হা ...... এমন ভাষা এই প্রথম পেলাম।
আপনি তাহলে খুলনার!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৩
রানার ব্লগ বলেছেন: জীবনের অনেক টা সময় আমি খুলনায় কাটয়েছি। জলাঞ্জলী হতে পারলে ওটাও হতে পারে।
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: এই গল্পটি পাঠাতে পারেন প্রতেযোগিতার জন্য।যদিও পড়িনাই।মন্তব্য পড়ে বুঝলাম গল্প খারাপ না।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪
রানার ব্লগ বলেছেন: তাহলে পড়ুন। পড়ে বলেন কি করা যায়। শব্দের সংখ্যার ব্যাপ্তি অনেক। তারা ১৫০০ শব্দের মধ্যে চেয়েছে।
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: তেমন মন্তব্য আসে নাই । মনে হয় লোকজনার পছন্দ কম হয়েছে । ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কাহিনী মনে হচ্ছে সত্য ঘটনার উপর লেখা। সেই প্রিয়া কি পরে প্রেয়সী হয়েছে? আর সুজাতার কি অবস্থা? মনে হচ্ছে তিনি এখন আপনার পাশেই আছেন।
নাকি মান্না দের গানের মত "সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখী আছে বাড়ি গাড়ি সব কিছু দামি তার"।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ঘটনা সত্য ! সুজাতা আশেপাশেই আছেন ।
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৭
মুজাহিদুর রহমান বলেছেন: যাবার এক ফাকে আমাকেও একটা হুমকি মূলক ইশাড়া করে গেলেন ।
কারণ কি? ব্যাপারটা একটু ডিটেইলস বলেন ভাইজান।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫০
রানার ব্লগ বলেছেন: কারন আর কিছুই না একি দোষে দুষ্ট ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৬
প্রামানিক বলেছেন: গুয়াঞ্জলি কাহিনী পুরোটাই পড়লাম।