১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:





দাঁড়িয়ে দূর আকাশ দেখি,
যেখানে মিশে যায় দিগন্ত রেখা।

আমারও একটা পাহাড় আছে
পাহাড় নিচে সমুদ্র নীল

সেই পাহাড়ের চূড়ায় আমি বৃষ্টিতে ভিজি
কখনও সূর্যাস্ত দেখি
পূর্ণিমা রাতে জোৎস্নার প্লাবনে স্নাত হই
অমাবস্যার রাতে নক্ষত্রখচিত আকাশ দেখে রাত কাটাই

মানুষ যা পারেনা, পাহাড় তা পারে
আমার সকল কষ্ট তার বুকে ধারণ করে

আমারও একটা পাহাড় আছে
পাহাড় নিচে সমুদ্র নীল

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: আরে বাহ। চমৎকার কবিতা!!

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৪

মিরোরডডল বলেছেন:





এটা কিন্তু কবিতা না, এটা আমার মনের কথা।
সত্যি আমার একটা পাহাড় আছে এবং আমি সেই পাহাড় চূড়ায় তাই করে থাকি যা লিখেছি

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা। ভাষা প্রানবন্ত।

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে

৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩০

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ রানা, কবিতা ভালো লেগেছে, বেশ ভালো। ধন্যবাদ আপনাকে।

আমার পাহাড় নেই, তবে পর্বতের কোলে একটা বাড়ি আছে। প্রায়ই ওর চূড়ার দিকে তাকিয়ে চুপচাপ বসে থাকি।

এনিওয়েজ, এই ছোট্ট শহরের এবং তার পাশের একটা ভ্যালির ছবি দিলাম। বেশ কিছুদিন আগেই তোলা, এখন স্নো'তে মোটামুটি ঢেকে আছে সব।

৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ রানা - হ্যাঁ, জায়গাটা বেশ সুন্দর। পর্বতের পাদদেশে ছোট্ট-শান্ত একটা শহর, সিনেমা-টিনেমাতে যেরকম দেখা যায় আর কি।

আপনার ছবির মতো জায়গাতে আমার ফিশিং'এ যাওয়া হয়। মাছ তো ধরতে না, জাস্ট চুপ-চাপ বসে থেকে টাইম পাস করা।

ইউ নেভার নো, হয়তো কোনোদিন সুযোগ হয়ে যেতেও পারে। দরজা খোলা আছে।

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

মেহবুবা বলেছেন: অপূর্ব পাওয়া এক জীবনে! হারিয়ে গেল মানে কি?

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৮

মিরোরডডল বলেছেন:




জনারণ্যে একজন বলেছেন: আমার পাহাড় নেই, তবে পর্বতের কোলে একটা বাড়ি আছে। পর্বতের পাদদেশে ছোট্ট-শান্ত একটা শহর, সিনেমা-টিনেমাতে যেরকম দেখা যায় আর কি।

ছবিগুলো খুব সুন্দর! ম্যান ইউ আর লাকি। আমরা হলিডে কাটাতে এরকম জায়গায় যাই, কি যে শান্তিপূর্ণ!

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১৬

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ মিরোরডডল - হ্যাঁ, এজন্যই কাজ খুঁজে এখানে চলে আসা। বড়ো শহরে থাকতে থাকতে দম বন্ধ হয়ে আসছিলো।

আরেকটা কারণ এখানে আসার: "বাঙালি হইতে ভীত - অপাদান কারকে সপ্তম বিভক্তি"।

যদিও তেনাদের এড়িয়ে চলার কোনো উপায়ই নেই, আটলান্টিকের পাঁচশো হাত নিচে গেলেও তেনাদের পাওয়া যাবেই।