নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা নিয়ে বসে আছি ।

রানার ব্লগ

দূরে থাকুন তারা যারা ধর্মকে পুঁজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্তানী প্রেমী , রাজাকার ও তাদের ছানাপোনা ।

রানার ব্লগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ তুমি বলে ডাকলে বড় মধুর লাগে

০৯ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ২:৫৯




বিকেল তিনটা বেজে ছয় । খানিকটা কুঁচকে যাওয়া পাঞ্জাবী পরে আর হাতে রজনীগন্ধার দুইটা ডাটা নিয়ে সোরওয়ার্দি উদ্যানে দাঁড়িয়ে আছি । গোলাপের দাম বেশি ঠিক সামর্থে কুলালো না । আদৌও কি আসবে নাকি অন্য সব দিনের মতো এটাও একটা খামখেয়ালি ভাবনা । কে জানে ? কোথাও বসার কোন জায়গা নাই তাই ঘাসের উপরেই বসে পরলাম । মাথার উপর বিকেলের সুর্য আরাম করে রোঁদ বিলাচ্ছে ।বাতাসের ছিটে ফোটাও নাই । হাতের মোবাইল টা নাড়াচাড়া করতে লাগলাম । কল করবো কি করবো না । আচ্ছা কল করলে কি আর এমন হবে । করেই ফেলি । মোবাইল হাতে নিতেই পেছন থেকে শোনা গেলো কল করতে হবে না । আমি আপনার পেছনেই আছি । ঘুরে তাকালাম । সবুজের গালিচায় যেন একটা ধবধবে সাদা বক দাঁড়িয়ে আছে । সময় ঘড়ি নিশ্চুপ হয়ে গেছে যেন । কতক্ষন হা করে তাকিয়ে ছিলাম জানি না । পাঞ্জাবীর কোনায় টান খেয়ে জ্ঞ্যান ফিরে এলো । মামা , বাদাম নেবেন ! পিচ্চি বাদাম ওয়ালা এক প্যাকেট বাদাম এগিয়ে দিলো । এক দিকে বাদাম ওয়ালা অন্যদিকে বক কন্যা । শেষ পর্যন্ত বক কন্যাই জিতে গেলো । বাদাম ওয়ালা কে পিছনে ফেলে । বক কন্যার দিকে এগিয়ে গেলাম । থরথর হাতে রজনীগন্ধা এগিয়ে দিলাম ।

আপনি কি কোন শোঁক সভায় যাচ্ছিলেন । রজনীগন্ধা হাতে নিয়ে জিজ্ঞাসা করলো ।

না তো। কেন এমন বলছেন । আমার গলা থেকে কোলা ব্যাঙের মতো আওয়াজ বের হোল ।

এইযে, রজনীগন্ধা হাতে নিয়ে আছেন । তাই জিজ্ঞাসা করলাম ।

আপনার জন্যই এনেছি । হাপিয়ে ওঠার মতো করে বললাম ।

বড় বড় বিস্ময় ভড়া চোখে আমার দিকে খানিকক্ষন তাকিয়ে থেকে বললো, আমাকে কোন মৃত মানুষের মতো লাগছে । সাদা শাড়িটা কি পরা উচিৎ হয় নাই ?

আরে না না , ছি ছি , কি বলেন । আমি থতমত খেয়ে গেলাম ।

তাইলে বলেন আমাকে কেমন লাগছে । দুই শব্দে বলতে হবে । মুচকি হেঁসে বললো ।

বক কন্যা । একদম সাদা বকের মতো লাগছে ।

মুখে হালকা যেন রক্তের আভা খেলে গেলো তার মুখে । নিচের ঠোঁট টা দাঁত দিয়ে চেপে ধরে সম্ভাবত নিজেকে সংযত করলো । এখানেই দাঁড়িয়ে থাকবেন নাকি আপনার অন্য কোন প্ল্যান আছে ? জিজ্ঞাসা করলো ।

কি করবো? বোকার মত জিজ্ঞাসা করলাম ।

কি করবেন আপনি জানেন না । মুখের উপর উড়ে পরে চুল সরিয়ে অবাক চোখে তাকালো ।

না জানি না । অপরাধির মতো বললাম ।

গর্ধভ, আপনি থাকেন আমি গেলাম । উল্টা ঘুরে হাটা দিলো । আমার মনে হোল কে যেন বুকের ভেতর থেকে হৃদপিণ্ডটা টেনে বের করে নিয়ে গেলো । স্পস্ট একটা ধাক্কা অনুভব করলাম । দৌড়ে তার পাশাপাশি হাটা শুরু করলাম । কিছু একটা বলবো ভাবছি কিন্তু কি বলো খুজে পাচ্ছি না । আর চোখে তাকাতে গিয়ে দুইবার ধরা পরে গেছি । আকাশ বাতাসে কথা খুজে মরছি । কথার আর পাই না । কিছু না বুঝেই বলে ফেললাম, চলেন তেহেরি খাই ।

হাটা থামিয়ে ঘুরে আমার দিকে তাকালো, আপনার কি মনে হচ্ছে আমি এই যে শাড়িটা পরেছি , যা আমি বিশেষ মুহুর্ত ছাড়া পরি না তা পরেছি আপনার সাথে তেহেরি খাওায়র জন্য । কটাক্ষ করলো । মাথা চুলকে বলে উঠলাম আচ্ছা তেহেরি বাদ তাহলে চলেন ফুচকা খাই । নিউমার্কেটের ফুচকা অনেক মজা , খাবেন । খানিকটা আকুতির মতো শোনালো যেন । গালে টোল ফেলা সেই বিখ্যাত হাঁসি টা ফেরত এলো তার মুখে । ফুচকা খাওয়া যায় । কিন্তু আগে আমরা তেহেরি খাবো । আমার মাথার চুল নাড়িয়ে দিয়ে বললো । যেমনি করে ছোট শিশুর মাথার চুল আদর করে নেড়ে দেয় ঠিক যেন সেই ভাবে । আমি আবার প্রায় মুর্ছা যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম । তার চিল কন্ঠের ঝাঁঝালো আওয়াজে মুর্ছা না গিয়ে ফিরে এলাম । খবরদার আবার হাবলারামের মতো তাল গাছ হয়ে থাকবেন না , চলেন রিক্সা খোজেন , আপনি নিশ্চই হেটে যাবেন না ।

রিক্সা একটা পাওয়া গেলো । রিক্সায় উঠেই হুট তুলে দিয়ে বললো মামা, চলেন নীল ক্ষেত। আমি উঠবো না , অবাক হয়ে বললাম ।
জ্বী না, সুন্দুরী মেয়েদের পাশে বসার মতো যোগ্যতা আপনার এখনো হয় নাই ।

ঠিক আছে আমি তাহলে অন্য রিক্সা নেই । আশেপাশে তাকাতে লাগলাম ।

খবরদার কোন রিক্সা নিবেন না ।

তাহলে আমি যাবো কি করে ? একটূ রাগ হোল ।

আমার রিক্সারা পাশে পাশে হেটে আসবেন ।

কিন্তু রিক্সা তো জোড়ে চলবে

তাহলে দৌড়াবেন । মামা চলো , নীল ক্ষেতে । আর আপনি আসুন , পেছন পেছন আসুন ।

এ আবার কি জ্বালা । এখন এতোটা পথ হেটে হেটে যেতে হবে । মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে উঠলো । ভাবলাম বলেই দেই আপনি যান আমি যাবো না । কিন্তু সে যা মেয়ে ঠিক ওটাই করবে । এমন সুজুগ আর আসবে না যা থেকে কপালে । হাটা শুরু করলাম । কিন্তু রিক্সা ওয়ালা মামা যে এমন পালটি নেবে একদম বুঝি নাই । সে যেন রিক্সা রেসে নামছে । রিক্সায় তুফান তুললো । অনেক চেষ্টা করেও তার টিকিটিও ছুতে পারলাম না। ক্লান্তিতে পা প্রায় চলে না । একবার ভাবলাম ফিরে যাই । ফোণ টা কিড়মিড় করে বেজে উঠলো ।

আপনি এমন ভ্যাবলা কেনো । এইটুকু পথ আসতে এতোক্ষন লাগে ?

এইটুকু পথ মানে , মেজাজের সলতে তে আগুন ধরে গেলো । সরওয়ার্দি থেকে নীলক্ষেত এইটূকু পথ ।

হ্যা , খুবি অল্প পথ । আসুন তারাতারি আসুন । আমার অনেক খুধা পাইছে । আপনি এলে খাবারের অর্ডার দেব ।

কেন আমার জন্য এতো মায়া কেন ? একাই তো ফেলে গেলেন । নিজে অর্ডার দিয়ে খেয়ে নিন । আমি যখন পারবো আসবো । রাগে শরীর যেন পুড়ে যাচ্ছে । তার উপর অসম্ভব ঘাম হচ্ছে । পাঞ্জাবী ভিজে ত্যানা হয়ে আছে । যে কেউ ভাববে ঘড় মোছার ত্যানা পরে এসেছি ।

হায় হায় বলেন কি ? আমি তো কোন টাকা পয়সা আনি নাই । আজ আমার জন্মদিন , তো ট্রিট তো আপনি দেবেন । তাই তাড়াতাড়ি আসুন ভাই । নিউ বিরিয়ানি হাউজে আছি । টুক করে মোবাইল কেটে দিলো । শুকনা গলায় কে যেন এক দলা বালি ঢেলে দিলো । খাবি খেতে লাগলাম । পকেটে আছে পাঁচশ টাকা এতে দুই জনার তেহেরি আবার ফুচকা। আজ নির্ঘাত আমার কপালে দুঃখ আছে । তার উপর আবার ভাই ডাকছে, আসহ্য !

বুড় আঙ্গুলের নোখ উল্টে , পায়ের ছাল তুলে হাচরে পাঁচরে যেয়ে দেখি মহারানী দোতলায় বসে পা দোলাচ্ছে । অবশ্য তাকে মহারাণীর মতোই লাগছে । কিন্তু এখন তা মোটেও প্রকাশ করা যাবে না । চেহারা দেখে যেন বুঝতে না পারে আমি তার মোহনীয় জালে আটকা পরে আছি। আজ একটা শোধ তুলতেই হবে ।

এইটুকু রাস্তা আসতে আপনার এতোক্ষন লাগলো ।

মোটেও এইটুকু পথ না । অনেকটা রাস্তা । ঝাঝিয়ে উঠলাম । মনে হয় না ওতটা ঝাঁঝালো হয়েছে । এই রূপবতী কে দেখলে সব রাগ গুলো যেন কোথায় পালিয়ে যায় । ঘাড় কাঁত করে রাগের একটা ভাব করলাম । হাতের উপর নরম হাতের ছোয়া পেয়ে সাপের ছোবল খাওয়ার মতো করে চমকে গেলাম । জীবনে নারী স্পর্শ অনেক পেয়েছি কিন্তু এতটা কোমলতা এতটা মায়া নিয়ে কেউই আমার হাত ছোয় নাই । চোখ তুলে চাইতেই দেখলাম এক গুচ্ছ শরতের কাশ যেন ফুটে আছে তার চোখে । ও চোখে চাইবার পর আসলে কারো পক্ষেই আর অভিমান ধরে রাখা যায় না । অন্তত আমার পক্ষে না । তাই হাঁসি দিয়ে ওর হাতটা ধরার জন্য হাত বাড়াতেই ঝট করে হাত টেনে নিলো । চোখ পাকিয়ে তাকালো । যেন মহাপাপ করে ফেলছি ।

খাবার টা কি অর্ডার দেবেন নাকি আমি চলে যাবো ।

তেহেরি তো খাচ্ছি কিন্তু পেটের মধ্যে গুড়গুড় করছে । এই বিল দিলে ফুচকার বিল কি করে দেব । কোন কুক্ষনেই যে খেতে চাইলাম । অথচ ওখানেই সু ব্যবস্থা ছিলো । বাদাম ওয়ালার আমন্ত্রনও ছিলো । ইস! নিজেকে নিজের পেটাতে ইচ্ছা করছে । সুজুগ সম্ভবনা সব থাকে কিন্তু কাজে লাগাতে পারি না । বিল দিতে গিয়ে শুরু হোল আজগুবি খেলা । দ্যা নিউ বিরিয়ানি হাউজের মালিক দুলাল মিয়া কিছুতেই বিল রাখবে না । আর আমিতো বিল দেবই দেব । সে শুধু বলে যাচ্ছে আপার মেহমান আমার মেহমান । সে বুড় রবীন্দ্রনাথের পুতুলের মতো মাথা এপাশ ওপাশ নাড়িয়েই যাচ্ছে । বিল না দিতে পেরে মনে মনে খানিকটা খুশিই হলাম । তারপরেও মুখ ব্যাজার করে এমন একটা ভাব দেখালাম যেন আহারে বিল নেয়া লোকটার উচিৎ ছিলো ।

চলেন ফুচকা খাবো এখন ।

নাহ আজ আর খাবো না । পেট ভড়ে গেছে । পকেটের পাঁচশ টাকা বাঁচানোর শেষ চেষ্টা করলাম ।

কি বলেন । এতোদুর এলাম তো সেই ফুচকা খেতেই । তেহেরি তো এমনি খেলাম । চলেন চলেন । আমাকে প্রায় টেনে নিয়ে চললো নিউ-মার্কেটের দিকে । দুই প্লেট ফুচকা খেয়ে আমি রনে ভঙ্গ দিলাম । সে দেখি তৃতীয় প্লেটের দিকে হাত বাড়াচ্ছে । আমি নিরুপায় হয়ে বললাম, থামুন আজ । জন্মদিনের দিন পেট খারাপ না বানানোই ভালো ।

মশায় আজ ছেড়ে দিলাম । পরে উসুল করবো কিন্তু , টিস্যুতে হাত মুছতে মুছতে বললো । আমি মুখ টিপে হেঁসে বীণা উত্তরে প্রতি উত্তর দেবার বৃথা চেষ্টা করলাম । বলা নেই কওয়া নেই সে হঠাত একদম আমার নাক বরাবর এসে দাড়ালো । পট করে আমার ব্যাক পকেটে থেকে মানি ব্যাগ টা বের করে দেখতে লাগলো । ঘটনা টা এতো দ্রুত ঘটছে যে আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই দেখ যে তার হাতে আমার মানি ব্যাগ ।

মোটে পাঁচশ টাকা নিয়ে এসেছেন বান্ধুবি কে জন্মদিনের উইশ করতে । বেশ নিষ্ঠুরের মতো বললো । পৃথীবির সব আলো যেন মুহুর্তে নিভে গেলো । মনে হলো আষাঢ়ের মেঘ এসে আমার মুখ ঢেকে দিক । লজ্জায় অপমানে আমার মরে যেতে ইচ্ছা হচ্ছিলো। মানি ব্যাগটা পকেটে পুড়ে দিয়ে কেবল বললো যাই । আমিও মাথা নেড়ে বললাম আচ্ছা । মুখ তুলে তার চোখের দিকে তাকানোর মতো সাহস আমার হচ্ছিলো না । হুশ করে কোথা থেকে একটা গাড়ি এসে দাড়ালো । এতোক্ষন তাহলে সে আমাকে রিক্সায় কেন দৌড়ালো এর জবাব চাইতে মন চাচ্ছিলো কিন্তু লজ্জায় কথা বের হচ্ছিলো না ।

এই যে ভদ্রলোক । শুনতে পাচ্ছেন । অপরাধীর মতো মুখ তুলে তাকালাম । আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় টুকু আমাকে ধার দেবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । আমি সারা জীবন মনে রাখবো এই দিন । ভালো থাকবেন । রজনীগন্ধা আমার প্রীয় ফুল ।

চেয়ে চেয়ে দেখলাম মেরুন রঙের গাড়িটা একরাশ ধোঁয়া তুলে যেন উড়ে গেলো । মাথায় আমার কিছুই ঢুকছে না । পেছনের পকেট টা বেশ ভাড়ি লাগছে । পকেট থেকে মানি ব্যাগ বের করতে এক গোছা টাকা আর একটা ভাঁজ করা কাগজ দেখলাম । খুলে দেখলাম একটা লাইন গোটা গোটা হাতে লেখা । আমাকে তুমি করে বলবেন কিন্তু আমি আপনি করে বলবো ।পৃথীবি আবার রঙিন হয়ে গেলো যেন মুহুর্তের মধ্যে । এখন যদি ঝড় হয়ে ভাড়ি বর্ষা হতো । আমার মতো সুখী আর কেউই হতো না । আমি এখন ভিজতে চাই । সন্ধ্যার মিট মিট আলোয়ে ভিজে বাড়ির দিকে হাটা দিলাম । জনারণ্যে কেবল যেন আমি একাই সুখী মানুষ যার বুক পকেটে প্রেমের চিঠি । তুমি ডাকার আহবান । কোথায় যেন বাজচ্ছে “তুমি বলে ডাকলে বড় মধুর লাগে “

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৩২

শায়মা বলেছেন: আহা আহা এরপর তুই করেও ডাকতে পারে মনে হচ্ছে! :)

০৯ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: তুমি থেকে তুই গড়ালো
আপনি কবেই শেষ
তুই আমার স্বপ্ন হবি
তুই অবশেষ!

নিচে দেখেন শাহেদ জামাল এই গল্পে ভাগ বসাতে চাচ্ছে ।

২| ০৯ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৬:১৬

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ গল্প ভালো লেগেছে রানা, বেশ ভালো। প্রেমের গল্পে এরকম একটু নৈর্ব্যক্তিকতা থাকলে পড়ে আরাম পাওয়া যায়। আর গদো-গদো প্রেমের গল্প হলে দু'লাইন পড়েই আর এগুনো যায়না।

যাই হোক, এটা আমার মতামত, অন্যদের ভিন্নমত থাকতেই পারে। বানানের দিকে আরেকটু যত্নবান হলে ভালো লাগতো। তবে অনেকদিন আগে এই সংক্রান্ত এক্সপ্লানেশন দিয়েছিলেন, তাই ঐদিকে আর এগুলাম না।

নীলক্ষেতের তেহারির কথা মনে করিয়ে দিয়ে আপনি পেটের এবং মনের মধ্যে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন। আহ, কতকাল...কতকাল যে এই অমৃত খাইনা!

কাচ্চি বিরিয়ানী আর নীলক্ষেতের সেই তেহারি - এ শুধু পেটের খোরাক নয়, আমার সুখস্মৃতি রোমন্থনের খোরাক'ও বটে।

০৯ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে জেনে ভালো লাগলো এটা একটা ধারাবাহিক । আমার পেইজে এসে একটূ নিচে স্ক্রল করলে বাকি অংশ গুলো পেয়ে যাবেন । আশাকরি ওগুলাও ভালো লাগবে । বানান নিয়ে আমিও চিন্তিত । ঠিক করে নেব ।

৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
এই গল্প আমার বন্ধু শাহেদ জামালের।

০৯ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: কসম ভাই, শাহেদ জামালের সাথে আমার কোন রকম পরিচয় নাই ।

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দারুন লিখেছেন।

০৯ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ !

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:১০

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া শাহেদ জামাল খেত্তু নাম! তোমার গল্প তো নায়কের নাম আমি জানি!!! :)

০৯ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: হা হা হা!! শ শ শ!! নাম বলে দিও না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.