![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিঃ দ্রঃ আমি 'ক্যাচাল' নামে ব্লগিং শুরু করেছিলাম , কিন্তু ব্যান খাইছি, তাই আমি আজ 'সুশীল সমাজ' হইছি .................................। কবি নজরুল বলেনঃ হিন্দু হিন্দু থাক, মুসলমান মুসলমান থাক, শুধু একবার এই মহাগগনতলের সীমা হারা মুক্তির মাঝে দাঁড়াইয়া মানব তোমার কন্ঠে সেই সৃষ্টিতে আদিমবানী ফুটাও দেখি। বল দেখি "আমার মানুষ ধর্ম"। দেখিবে দশদিকে সার্বভৌমিক সাড়ার আকুল স্পন্দন কাঁপিয়া উঠিতেছে। -- মানবতার এই মহান যুগে একবার গন্ডী কাটিয়া বাহির হইয়া আসিয়া বল যে, তুমি ব্রাহ্মন নও, শুদ্র নও, হিন্দু নও, মুসলমানও নও, তুমি মানুষ - তুমি ধ্রুব সত্য।
তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র| তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর| আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্খা কর এবং আল্লাহ্কে ভয় করতে থাক| আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে| আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও| ২-২২৩
আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত| আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ্ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়| আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে| আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী| আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে| আর আল্লাহ্ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ| ২-২২৮
আল্লাহ্ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে আদেশ করেন: একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর অংশের সমান| অত:পর যদি শুধু নারীই হয় দু-এর অধিক, তবে তাদের জন্যে ঐ মালের তিন ভাগের দুই ভাগ যা ত্যাগ করে মরে এবং যদি একজনই হয়, তবে তার জন্যে অর্ধেক| মৃতের পিতা-মাতার মধ্য থেকে প্রত্যেকের জন্যে ত্যাজ্য সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ, যদি মৃতের পুত্র থাকে| যদি পুত্র না থাকে এবং পিতা-মাতাই ওয়ারিস হয়, তবে মাতা পাবে তিন ভাগের এক ভাগ| অত:পর যদি মৃতের কয়েকজন ভাই থাকে, তবে তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ ওছিয়্যেতর পর, যা করে মরেছে কিংবা ঋণ পরিশোধের পর| তোমাদের পিতা ও পুত্রের মধ্যে কে তোমাদের জন্যে অধিক উপকারী তোমরা জান না| এটা আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত অংশ নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, রহস্যবিদ| ৪-১১
হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না| আল্লাহ্ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া| এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহ্কে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে| অত:পর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে| দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে| যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা| ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়| যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়| তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত| এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহ্র কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত| কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরপর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই| তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ| কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না| যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়| আল্লাহ্কে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন| আল্লাহ্ সব কিছু জানেন|২-২৮২
তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়| অত:পর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই| যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে| আর এই হলো আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়|২-২৩০
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস| আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে| গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত| যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ্ তার কাজ সহজ করে দেন|৬৫-৪
পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে| সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ্ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে| আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর| যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না| নিশ্চয় আল্লাহ্ সবার উপর শ্রেষ্ঠ|৪-৩৪
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
অঞ্জনা বলেছেন: যেভাবে ইচ্ছা মানে?
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
বিগব্যাং বলেছেন: আসেন পরম করুণাময়ের নামে শুরু করি
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২১
মিরাজ বলেছেন: সুশীল সমাজ উদ্দেশ্যমুলক অপব্যাখ্যা দিয়েননা। এইসব উস্কানী বন্ধ করেন।
এখানে শস্য ক্ষেত্র ব্যাপারটিকে সন্তান জন্ম দানের ক্ষেত্রে রূপক হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে । আর আপনি যেই দুটি লাইনকে আলাদা হিসাবে (বোল্ড করে) দেখিয়েছেন তা আলাদা নয়, একত্রে পড়তে হবে।
এই আয়াত এর শানে নূযুল ছাড়া আয়াতটির তুলে দেওয়া অজ্ঞানতার নামান্তর। এই আয়াতটি নাযিল হয়েছিল একটি ব্যাপারকে পরিস্কার করার জন্য ।
, Volume 6, Book 60, Number 51: (Bukhari)
Narrated Jabir:
Jews used to say: "If one has sexual intercourse with his wife from the back, then she will deliver a squint-eyed child." So this Verse was revealed:--
"Your wives are a tilth unto you; so go to your tilth when or how you will." (2.223)
Book 008, Number 3363: (Muslim)
Jabir (Allah be pleased with him) declared that the Jews used to say: When a man has intercourse with his wife through the vagina but being on her back. the child will have squint, so the verse came down:" Your wives are your tilth; go then unto your tilth as you may desire" (ii. 223)
ধর্মান্ধদের বাড়াবাড়ি কমলেও আপনাদের মত নাস্তিকদের পাদ্রীপনা অসহ্য লাগতেছে। উদ্দেশ্যমূলক ধর্ম অবমাননা বন্ধ করেন।
এইসব দেখতে চাইনা ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৩৪
সুশীল সমাজ বলেছেন: আমি তো কোন ব্যাখ্যা দেই নাই। সব তো আল্লাহর বানী।
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১২
দুঃখবিলাস বলেছেন: তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর
______
হুম!!!
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
িদদারুল আলম বাননা বলেছেন: লেখাটা আরো ব্যখ্যা করে লিখলে ভালো হত।
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
সত্যদা বলেছেন: যেভাবে ইচ্ছা অর্থ বুঝতে হলে আগে আয়াত নাজিলেরকারণ বুঝতে হবে।
আরব সমাজের ইসলাম পূর্ব সময় ছিল - ভোগবাদের.. যথচ্ছাচারের। তারা নারীকে পণ্যের অধিক কিছু ভাবতো না। ইসলাম এই সমস্ত থেকে মানুষ কে মুক্তি দিল। নারীকে সব্র্বোচ্চ সম্মান দিল।
এবং স্বভাবতই নারীর প্রতি যে সমীহ চলে এসেছিল তাতে অনেকেই ভয়ার্ত ছিল নারী গমনের ব্যাপারে।তাতে সামাজিক বিকাশ এবং নারীর সুখলাভের ব্যাপারে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়।....
সকল কিছূ থেকে মুক্তি দিয়ে আল্লাহ মানুষকে আশ্বস্থ করলেন এই বাক্য দিয়ে.....
হ্যা সূচকতায়... যে তোমরা ভয়ার্ত হয়োনা... এটা স্বাভাবিক.. এবং নিঃশ্বংক চিত্তে তাদের কাছে গমন কর। যেভাবে কৃষক যায় তার শস্যক্ষেত্রে...নির্ভয়ে
আর যে ভাবে ইচ্ছা মানে বুঝতে হলে... যে কোন মোল্লা শ্রেনীর সাথে আলাপ করে দেখবেন তারা স্বাভাবিক শৃঙ্গার বা নারীকে উদ্দীপ্ত করার আনন্দিত করার, সূখী করার কৌশলে যেতে ভয় পায়... গুনাহ মনে করে....
তা থেকে মুক্তি দিতেই এই উচ্চারন... যে ফ্রীলি এন্ড ফ্রাংলি.....গো উইদ দেম
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২০
সাইফুর বলেছেন: পোষ্ট দিতে চাইলে ঠিক মত দিন
মাঝখান থেকে কিছু লিখে দিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি না করি..
ব্যাখ্যা দিন..
আপাতত
মাইনাস
০৮ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:১৬
সুশীল সমাজ বলেছেন: আমি তো কোন ব্যাখ্যা দেই নাই। জাস্ট আয়াত গুলা দিছি।
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২১
বিকেলবেলার সপ্ন বলেছেন: -
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:১৫
সুশীল সমাজ বলেছেন: ঠিক আছে।
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২২
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: + দিয়ে বলছি, চিন্তক হয়ে আল্লাহর কালাম নিয়ে চিন্তা করলে খারাপ চিন্তা মন থেকে দূর হয়। তাই আমি নির্জনে বসে চিন্তা করি আমার হাসর কেমন হবে? আমার জন্য দোয়া করবেন, আমিও আপনার জন্য দোয়া কর।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
মিরাজ বলেছেন: এবার যে ভাবে ইচ্ছা বুঝেছেন? এর মধ্য দিয়ে একটা কু-সংস্কার থেকে মুক্ত করা হয়েছে যেটা তখনকার সমাজ ব্যবস্থায় প্রচলিত ছিল ।
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: আপনি যা লিখছেন তা আপনার বউ দেখলে কি হইবো তা আর কইতাছি না। বুইঝা নেন যা হইতে পারে। আপাতত কিছুই দিলাম না। না +, না -
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
সুশীল সমাজ বলেছেন: @মিরাজ।
১-আয়াতটি নাজিল হওয়ার কতো বছর পর Volume 6, Book 60, Number 51: (Bukhari) লেখা হয়েছে?
২- কোরানে কি কোন জায়গায় বলা আছে যে আয়াত বুঝতে হলে সাথে সাথে এর ব্যাখ্যার জন্য হাদিস পড়তে হবে।
৩-হাদিস শব্দটা কোরানে কয়বার আছে?
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মানুষ বলেছেন: পবিত্র কোরানের বাণী এসেছে বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে। আপনি পবিত্র কোরান নিয়ে গবেষনা (আমার মতে অযথা তর্ক) করছেন আর কিসের পরিপ্রেক্ষিতে আয়াতগুলো নাজিল হয়েছে এটা জানবেন না তা কিভাবে হয়?
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কিরিটি রায় বলেছেন: এই সারছে....
@ মিরাজ.. বেজাগায় প্রশ্ন করছেন মনে অইতাছে...
পোষ্টে কেমুন গন্ধ গন্ধ লাগবার নাকচে... দাড়াও ..এসিস্টেন্টরে খবর দেই...
আপনে নোট করেন:
১- কোন জায়গায় লেখা আছে সুছিলের জম্মের কতবছর পর ব্লগে আইব?
২- কোন জাগায় উল্লেখ আছে... সুশীলরে জানতে হইলে তার বায়োডাটা পরতে হইব?
৩- সুশীল .. শব্দটা আলাপে কয়বার আইছে?
আব্বে মিরাজ বাই.. বুইজ্জা হুইন্না প্রশ্ন করেন না?? মহাপন্ডিতের পান্ডিত্যে উছটা খাইয়া আপনা দাত বি ভাংবার পারে......
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
কিরিটি রায় বলেছেন: @মানুষ বলেছেন: পবিত্র কোরানের বাণী এসেছে বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে। আপনি পবিত্র কোরান নিয়ে গবেষনা (আমার মতে অযথা তর্ক) করছেন আর কিসের পরিপ্রেক্ষিতে আয়াতগুলো নাজিল হয়েছে এটা জানবেন না তা কিভাবে হয়?
আব্বে মানুছ ভাই,,... বহুত খুব.. কইছেন..
থ্যাংকু আপনারে...
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৪৪
সুশীল সমাজ বলেছেন: কেমন আছেন সারওয়ার ভাই? হিন্দু নাম নিলেন যে!
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মিরাজ বলেছেন: সুশীল সমাজ, আপনার সাথে কূটতর্কে যেতে চাইনা। আপনার প্রতিটি প্রশ্নই অবান্তর। একজন মুসলমান কোরআনকে হাদিসের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করে এবং মুহাম্মদ (সা: ) এর নির্দেশও তাই ছিল। কোরআনের ভিতর হাদিস কথাটি উল্লেখ নেই কিন্তু নবী (সা: ) এর প্রদর্শিত পথে চলবার কথা অনেক বার উল্লেখ আছে। এবং তার প্রদর্শিত পথের সংকলনই হাদিস।
কোরআন নাজিল হয়েছে মুহাম্মদ (সা: ) এর উপর এবং তিনি তার যাপিত জীবনকে উম্মতের জন্য উদাহরণ হিসাবে রেখে গেছেন।
একজন মুসলমান কুরআন ব্যাখ্যার জন্য হাদিসের শরণাপ্ন্ হন এবং সেভাবেই নবী (সা: ) এবং ইমামগণ নির্দেশ দিয়েছেন। আপনি আপনার তর্কের সুবিধার জন্য মুল বিষয়কেই অস্বীকার করবেন সেটাই স্বাভাবিক। আপনি এটা মানেননা ভালো কথা, আপনি আপনার ব্যাখ্যায় সন্তষ্ট থাকেন, কেন অযথা অর্ধসত্যকে সামনে নিয়ে আসছেন? কোন আয়াত দিলে হয় তার প্রাসংগিকতা উল্লেখ করেন অথবা এটা আপনার দৃষ্টিতে কোন অযৌক্তিক সেটা ব্যাখ্যা করেন।
শুধু আয়াতটি উল্লেখ করা হলো ইচ্ছাকৃতভাবে উস্কানির চেষ্টা করা।এইটা থামান ।
দেখুন ব্লগকে আমি ধর্মালোচনার জায়গা মনে করিনা তবে আপনাদের মত কূপমন্ডুক যারা ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মের অপব্যাখ্যা দেবার জন্য কূ-যুক্তি দেন সেগুলি ধর্মান্ধদের বাড়াবাড়ি অপেক্ষা কম বিরক্তিকর লাগেনা।
আর আপনার ব্লগে আশা করি এটাই আমার শেষ কমেন্ট। অনর্থক সময় নষ্ট করার ইচ্ছা আমার নাই। যেভাবে যে চেষ্টা করছেন সেটা না করে কেন নাস্তিকতা উত্তম, প্রকৃতি ধর্মের মুল বিষয়গুলি নিয়ে লেখালিখি করলে হয়তো আবার আপনার সাথে তর্ক হতে পারে, সেই তর্কের অর্থ আছে।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সুশীল সমাজ বলেছেন: দেখুন ব্লগকে আমি ধর্মালোচনার জায়গা মনে করিনা তবে আপনাদের মত কূপমন্ডুক যারা ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মের অপব্যাখ্যা দেবার জন্য কূ-যুক্তি দেন সেগুলি ধর্মান্ধদের বাড়াবাড়ি অপেক্ষা কম বিরক্তিকর লাগেনা।
একমত। ধর্মীয় পোস্ট নিষিদ্ধ করা হোক।
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মাহবুব সুমন বলেছেন: রিপোর্ট করলাম
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সুশীল সমাজ বলেছেন: খুব ভালো করছেন। আপনাকে ধনয়বাদ।
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
মিরাজ ভাইয়ের প্রথম কমেন্ট পাক্কা।
সাধারণ জ্ঞান দিয়ে দেখলেও আয়াতের কথা যথার্থ। শস্য ক্ষেত্র। একজন নিবেদিত প্রাণ চাষী তাঁর শস্য ক্ষেত্র পরম যত্ন সহকারেই কালটিভেট করেন। আর আয়াতের ভেতরেই আছে- 'আল্লাহকে ভয় করতে থাক| আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে| আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও|' তার মানে শস্য ক্ষেত্র চাষ করার বেলায় আল্লাহর ভয় থাকতে হবে। অযথা অন্যায় যেন না হয়।
এখানে আয়াতটিকে নিগেটিভভাবে দেখার সুযোগ নেই।
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
সুশীল সমাজ বলেছেন: @মিরাজ, কোরান নাজিল হওয়ার ২০০ বছর পর হাদিসের সংকলন। কাজেই অনেকেই হাদিসের গ্রহনযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে।
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১০
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
সুশীল সমাজ
হাদীস সংকলকদের ইতিহাস পড়ুন। দেখবেন প্রথম সারির ছয়জন কীভাবে হাদীসের সত্যতা যাচাই করতেন।
কোরআন একটি মাল্টিলেয়ারড মিনিংফুল কিতাব। কোরআনে বলা হয়েছে 'আতিউল্লাহা ওয়া আতিউর রাসুল ওয়া উলিল আমরি মিনকুম' অর্থাত আল্লাহকে আর রসুলকে অনুসরন করো এবং তোমাদের মধ্য থেকে যারা জ্ঞানী (ইসলামিক স্কলার)
।
আপনি নিগেটিভলি দেখাতে চাচ্ছেন কোরআনকে আর আমাদের বলছেন কূপমন্ডুক। হাস্যকর!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:১৩
সুশীল সমাজ বলেছেন: তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়| অত:পর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই| যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে| আর এই হলো আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়|২-২৩০
এটা একটু ব্যাখ্যা করলে ভালো হয়।
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:২১
চতুরভূজ বলেছেন: এইসব পোষ্টের হেডলাইন পড়েই আমি বুঝতে পারি, কেন এবং কি উদ্দ্যেশ্যে করা হয়েছে। তাই কোন আলোচনাতো দূরে থাক আমি কোন কমেন্ট করতেও স্বাচ্ছন্দ বোধ করিনা।
সারোয়ার ভাইকে অনুরোধ, প্লীজ বাদ দিন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৩৪
সুশীল সমাজ বলেছেন: জামাল ভাই, আপনি ভালো বলেছেন।
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৩৪
অ্যামাটার বলেছেন: পবিত্র কুরআনের এক একটা আয়াত-এর তাফসীর করতে যে পরিমান গ্ঞান, বুদ্ধি ও বিবেচনার প্রয়োজন হয়,
তা অর্জন করা তোর মত নিকৃষ্ট গন্ডমুর্খের কোনোদিনই মুরোদ হবে না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৩৭
সুশীল সমাজ বলেছেন: তুই তুকারী করছেন কেন?
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৮:৫৫
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
মিরাজ,
ইদানিং আপনার নতুন ভূমিকা ভালোই উপভোগ করছি।
যাহোক, আপনি এই পোস্ট শুরুই করেছেন এভাবে- "সুশীল সমাজ উদ্দেশ্যমুলক অপব্যাখ্যা দিয়েননা। এইসব উস্কানী বন্ধ করেন"।
আপনি কি এই পোস্টের কোথাও কোনটাইপের ব্যাখ্যা দিতে দেখেছেন?? এই পোস্টতো দেখলাম কোরআনের কয়েকটা আয়াত। সেই আয়াত মানুষকে আজকের নৈতিকতার কারণেই ধাক্কা দেয়। সেকারণেই আপনার কাঠমোল্লারা এসব আয়াতকে সম্ভবত গোপন করতে বা আড়াল করতে চান। না হলে শুধু কয়টি আয়াত তুলে দেয়ার সাথে সাথে আপনাদের এহেন ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া হবে কেন???
আপনাকে তো কখনও বইপাগল বা অন্যান্য কোরআন/ হাদীস এর পোস্টে বা ধর্মীয় কচকচানির পোস্টে গিয়ে বলতে শুনিনি- ব্লগকে আমি ধর্মালোচনার জায়গা মনে করিনা। ফলে- আপনার এ আচরণের কারণেই সহজেই আপনাকে ভণ্ড ধর্মান্ধ অভিহিত হয়ত করা যায়- কিন্তু, আমি উদ্বিগ্ন অন্যত্র- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের যখন এহেন দশা- যিনি আবার বিজ্ঞানের একটি শাখাতেই পিএইচডি করছেন- তখন এদেশের ছাত্রদের ভবিষ্যত কি???
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:২২
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
মিরাজ,
দেখুন, হাদীসটির কথা যেটি উল্লেখ করলেন, সেটিও জানি। আপনি খুব খুশি ঐ হাদীসীয় ব্যাখ্যায়!!!!
আপনি মনে করছেন- এর মধ্য দিয়ে কুসংস্কারের জবাব দেয়া হয়ে গেল। কি চমতকার!!!!!!!!!!!
ঘটনাটি কি?
মুহাম্মদ সা. একজন পুরুষ। তাঁর সাহাবীরা পুরুষ।
সে সময় কেন তারও আগে থেকেই যৌন-ক্রিয়ায় নানা কাম-কেলি প্রচলিত ছিল, এবং সেসম্পর্কিত নানাবিধ প্রশ্নও ছিল। তারমধ্যে একটি যৌন-সংগমের সময় নারীকে পশ্চাত দিক থেকে (পায়ুপথে না) সংগমের বিষয়টি। সেসময়ের সেখানকার অনেকের মধ্যেই এ প্রক্রিয়ায় যৌনক্রিয়ার মাধ্যমে যৌন-পরিতৃপ্তি লাভে আকাঙ্খা যেমন ছিল, এর বিরুদ্ধে কিছু প্রচারণাও ছিল। কিন্তু- সে প্রচারণা সত্বেও বড় অংশের পুরুষরা এই পদ্ধতি পরিহার কিন্তু করেননি- এবং তারা এ প্রচারণাকে আগে থেকেই সংস্কার বলেই উড়িয়ে দিত।
মুহাম্মাদ সা. এর পুরুষ সাহাবীরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন- এভাবে তারা যৌনক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবে কি-না। জবাবে মুহাম্মদ সা. এই কোরআনের আয়াত শুনিয়ে দেন।
এখন, কোরআনের আয়াত- শুধু একটি ইতিহাস গ্রন্থ হিসাবে পঠিত হলে কথা ছিল না, আমরা জানতাম সে সময়ে মুহাম্মদ সা. বিভিন্ন ঘটনায় বিভিন্ন বিষয়ে কিভাবে উত্তর দিয়েছিলেন-
কিন্তু কোরআন তো তা নয়- এটা সমগ্র মানব সমাজের জন্য কেয়ামতের আগ পর্যন্ত একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা।
এই জীবন ব্যবস্থা টা কেমন??
পুরুষতান্ত্রিক সমাজের একটি দলিল- যেখানে নারী একটি পুরুষের মনোরঞ্জনের সামগ্রী বই কিছুই নয়!!!!!
যদি ধরেও নেই- কুসংস্কারের জবাব দেয়া আল্লাহর ইচ্ছা ছিল- তবে তাঁর ভাষা এমন পুরুষ-তান্ত্রিক বা পুরুষদের কেন্দ্র করে হবে কেন?????
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৯:৩৫
সুশীল সমাজ বলেছেন: আশা করি মিরাজ সাহেব আপনার প্রশ্ণ গুলোর জবাব দিবেন।
২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৪৬
উন্মনা রহমান বলেছেন:
'তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র'- এধরণের কথাই তো অশ্লীল। কোরানে নারীকে পুরুষের সমানাধিকার দেয়া হয়নি। তবে এসব তর্ক উঠিয়ে তেমন লাভ নেই। অন্ধবিশ্বাসীরা কখনই যুক্তিসংতভাবে ভাবতে পারে না। ধর্ম সভ্যতাকে পিছিয়ে দিয়েছে, হামাহানি, খুনাখুনি, যুদ্ধ আর অত্যাচারের কারণ হয়েছে। বিষয়গুলি স্পষ্ট হলেও তা বোঝার মত বুদ্ধি আর সংস্কারমুক্ত মন কোন কালেই খুব বেশী লোকের ছিল না।
মানুষ অন্ধ থাকতে ভালবাসে।
সে ভাবতে পছন্দ করে কোন লিডার বা সুপ্রিম পাওয়ার আছে মাথার ওপর, যার কাছে আশ্রয় আর সাহায্য পাওয়া যাবে। মরে গেলেই সব শেষ- এমনটা সে মানতে পারে না।
কিছু ধূর্ত ব্যক্তি মানুষের এই পরনির্ভরতা প্রবনতার সুযোগ নেয়- তোরা পরকালে খাইস, আমাদের এখন খাইতে দে! এই দুনিয়া হইল পরী্ক্ষা, এখানে দু:খ পাইলেও অনন্ত জীবনে পরম সুখ ভোগ করবি।
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৫২
ফজলে এলাহি বলেছেন: এই মূর্খটার মূর্খতা উপলব্ধির জন্য তার নিচের মন্তব্যটা দেখাই যথেষ্ট-
দেখুন-
"সুশীল সমাজ বলেছেন: @মিরাজ।
১-আয়াতটি নাজিল হওয়ার কতো বছর পর Volume 6, Book 60, Number 51: (Bukhari) লেখা হয়েছে?
২- কোরানে কি কোন জায়গায় বলা আছে যে আয়াত বুঝতে হলে সাথে সাথে এর ব্যাখ্যার জন্য হাদিস পড়তে হবে।
৩-হাদিস শব্দটা কোরানে কয়বার আছে?"
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৫৭
সুশীল সমাজ বলেছেন: কেন এই প্রশ্ন গুলোর কি জবাব দেওয়া যায় না?
২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৩
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
সম্মানিতা উন্মনা রহমান,
দয়া করে বলবেন কি?- 'দেয়ার ইজ নো গড' -এই সিদ্ধান্তের পক্ষে কি দলিল পেয়েছেন? নাস্তিকতাও কি অন্ধবিশ্বাসজাত নয়?
আপনি যেহেতু কোরআনের আয়াতের তর্জমাকে অশ্লীল বললেন, সেহেতু আপনি নাস্তিকতা চর্চা করেন বুঝা গেল।
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৪
সুশীল সমাজ বলেছেন: আপনার হিন্দু নাম কে রায় নেওয়ার কারন কি?[ অফটফিক]
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৫
সুশীল সমাজ বলেছেন: কিরিটি রায়= কে রায় ।
২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৮
ফজলে এলাহি বলেছেন: সুশীল সমাজ-
কেন যাবে না? এগুলো কি নতুনত্ব আছে?
তবে আপাতত মূর্খতায় ফিরে যাবার ইচ্ছে রাখি না। অনেক কাজ পড়ে আছে, বসেছি একটা পোষ্ট দেবো বলে, কিন্তু এখনো হয়ে উঠলো না।
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৯
সুশীল সমাজ বলেছেন: ওকে বস্। আমি মুর্খ মানুষ, আপনাদের মতো জ্ঞানী মানুষের কথা শুনতে তো হবেই।
৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৩৩
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
সুশীল সমাজ
আমার কমেন্টর জবাবে কি বললেন আপনি? কিরিটি রায় আমার নাম হবে কেন?
কিরিটি রায় আমার নিক বলতে চান?
হাসবো না কাঁদবো!!!! নাকি ভুল করে কমেন্ট করেছেন?
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:৫৯
সুশীল সমাজ বলেছেন: হা হা হা।
ডরাইছেন?
৩১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৩৪
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
উন্মনা রহমানের জবাবের অপেক্ষায়। যদি দলিল দেখাতে পারেন নাস্তিক হবো।
৩২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৪৩
নাজিরুল হক বলেছেন: ইসলামের মূল বাক্য:
আল্লাহ ছারা কোন উপাস্য নাই। এই বাক্যটার আরবী শুরু হয় কিভাবে সেটা তো জানেন।
" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।" এখানে যদি বলেন, লা ইলাহা আর সেখানেই আপনি থেমে যান, তাহলে অর্থ হবে, নেই কোন উপাস্য
সুতরাং কোরআনের আয়াল গুলোও তেমন।
কোরআনের অংশ বিশেষ কোট করে এনে দিলে পুরো বিষয়টা বুঝা যায় না। কোরআনের প্রত্যেকটি আয়াত নাজিল হয়েছে কোন একটা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে। অযথা প্যাচাল না লাগিয়ে আয়াতের শানে নুযুল ও তাফসীর পড়েন। বহুত লাভ হইবে।
৩৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৪৩
আবূসামীহা বলেছেন: "তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র| তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর"
"তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর" এ কথাটা কোত্থেকে এল? কুর'আনে এ কথাগুলো কীভাবে বলা হয়েছে? কুর'আন বলেছে "ফা'তু হারসাকুম আন্না শিতুম"- এর মানে কি "তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদের ব্যবহার করো"?
ফালতু কাজ করার আর যায়গা নেই। আরবী ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান নেই, কুর'আন নাজ়িল হওয়ার প্রেক্ষাপট সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। অথচ কুর'আন নিয়ে ধৃষ্টতা দেখানো হচ্ছে।
আমি জবাব দেয়ার প্রয়োজনীয়তাও বোধ করিনা পণ্ডিত মূর্খদের আলোচনায়।
৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৫৬
সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:
আবূসামীহা ভাই
"ফা'তু হারসাকুম আন্না শিতুম-আয়াতাংশের তর্জমা এখানে যেটা দেয়া হয়েছে, ওয়েবে দেখলাম, বাংলা কোরআন সাইটে, এই রকম তর্জমা। দয়া করে আপনার আরবী লিঙ্গুয়াল নলেজ সহকারে একটা জবাব দিন।
যদিও ওভাবের তর্জমাতেও আমি সমস্যা দেখতে পাচ্ছি না বলেই তর্ক করে আসছি। হতে পারে ওই ওয়েবের তর্জমাটা দুর্বল।
২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ৩:২৮
সুশীল সমাজ বলেছেন: نِسَآؤُكُمْ حَرْثٌ لَّكُمْ فَأْتُواْ حَرْثَكُمْ أَنَّى شِئْتُمْ وَقَدِّمُواْ لأَنفُسِكُمْ وَاتَّقُواْ اللّهَ وَاعْلَمُواْ أَنَّكُم مُّلاَقُوهُ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِينَ (223
তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
Your wives are a tilth for you, so go to your tilth (have sexual relations with your wives in any manner as long as it is in the vagina and not in the anus), when or how you will, and send (good deeds, or ask Allâh to bestow upon you pious offspring) before you for your ownselves. And fear Allâh, and know that you are to meet Him (in the Hereafter), and give good tidings to the believers (O Muhammad SAW).
Source: Click This Link
আমি যেখান থেকে আয়াত নিয়েছি সেটার সংকলন করেছে:
This project has been initiated and supervised by-
Quraan Hadith Research Center
162 Syed Nazrul Islam Sarani
Suleman Court (Level-2)
Purana Paltan, Dhaka-1000.
উনাদের কে কমপ্লিন জানান যে , তারা অনুবাদে ভুল করেছে।
৩৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৫৭
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
সারওয়ার চৌধুরী,
আমার প্রথম থেকেমা পোস্ট গুলো একটু কষ্ট করে ফলো করেন।
নাস্তিক আস্তিক সমাচার সিরিজ, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর সিরিজ, ........ এগুলো পড়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
আর, আপনাকে কিছু পোস্ট দিবো বলেছিলাম- মাঝখানের অস্থিরতায় দেয়া হয়নি। সামনে দেয়া শুরু করবো।
ঢন্যবাদ।
৩৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ রাত ২:১৬
মদনবাবু বলেছেন:
িদদারুল আলম বাননা বলেছেন: লেখাটা আরো ব্যখ্যা করে লিখলে ভালো হত।
সহমত ।
ভালো করে ব্যাখ্যা দেন । তারপর আলোচনা করা যায় নাকি দেখা যাক ।
৩৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সকাল ৭:৫৯
আওরঙ্গজেব বলেছেন: It seems your intention is not good in sending Quranic verses. You collected some ayaths of some specific types and highlighted parts of them intentionally.
As a result of which the bloggers here made negative comments on your post.
If your intention is good, then in each post put 1-2 ayaths and give their explanations including Shan-e-nuzul from an authentic source.
It will be beneficial to all. InshaAllah, good minded and knowledgeable people will participate in constructive discussion.
Thanks.
৩৮| ০৮ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:০৭
বেঁচে আছি বলেছেন: sorry for writing English. I am not good at typing in Bengali. i ask your forgiveness in this regard.
Anyway, I just want to say some words about this post. If anyone doesnt like Isalm. its ok. but why you after Islam.
If you read Bible, Gitah or any other prime religious holy book. You all see what makes special Al -Quran.
So before writing anything against Quran, please read all other Holy book then write.
Nowadays its a trend to be an atheist and attack AlQuran.
And Last of all, for the Atheist bro and sis when you go against religion. dont attack only Islam. you have lots of religion in this world to attack.
Again beg pardon if anyone feel hurt.
০৮ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:১৫
সুশীল সমাজ বলেছেন: ধরেন বিজ্ঞানের কোন থিওরি নিয়ে যদি গবেষনা করেন তাইলে আপনি কি করবেন? প্রথমেই সর্বশেষ আবিস্ক্রিত থিওরি নিয়েই আপনি কাজ করবেন। এটা অস্বিকার করার কোন উপায় নাই যে ইসলাম হলো সর্বশেষ ধর্ম। সো, যারা নাস্তিক তারা স্বাভাবিক ভাবেই চাইবে এই ধর্মের ফাক ফোকর বের করতে।
আশা করি বুঝাইতে পারছি।
৩৯| ০৯ ই জুলাই, ২০০৮ ভোর ৪:১৮
বেঁচে আছি বলেছেন: if you dont mind brother may i tell you something. If you are atheist then it needs lots of time to argue.
and if you are not atheist , you wanna know the true of religion , say Islam. I can suggest you one thing please learn Arabic.If you dont wanna learn arabic then you have to buy or collect the most authentic translation of Quran. its name is "Kanzul Iman or Khazainul Irfaan".
In Arabic most of the words has lots of meaning. so if you really want to translate Quran you need to study a lot and have to do research as well.
Hope I make u persuade in this regard.
N.B. and if are really an atheist then first you have to argue about god exist or not. then i think you better go for religions pros and cons.
Thanks for reading my comments
৪০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:১১
রাফা বলেছেন: আল -কোরানের কোথাও কি উল্ল্যেখ করা হয়েছে যে মেয়েদেরকে পুরুষদের সমান , কিংবা তার চাইতে বেশি সম্পত্তির অংশ দেওয়া যাবেনা।
৪১| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৩১
লুথা বলেছেন: ২ মেয়ে সমান ১ ছেলে ঃ এই ভাবে সম্পত্তি দিতে হবে যদি ছেলে থাকে।
৪২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০২
তোমার বন্ধু বলেছেন: আল্লাহকে আর রসুলকে অনুসরন করো এবং তোমাদের মধ্য থেকে যারা জ্ঞানী (ইসলামিক স্কলার)
এই কথা গুলো কার লেখা? ব্যকরণ দেখে আমার তো মনে হয় তৃতীয় একজন লিখেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০২
নরাধম বলেছেন: তো?