![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিঃ দ্রঃ আমি 'ক্যাচাল' নামে ব্লগিং শুরু করেছিলাম , কিন্তু ব্যান খাইছি, তাই আমি আজ 'সুশীল সমাজ' হইছি .................................। কবি নজরুল বলেনঃ হিন্দু হিন্দু থাক, মুসলমান মুসলমান থাক, শুধু একবার এই মহাগগনতলের সীমা হারা মুক্তির মাঝে দাঁড়াইয়া মানব তোমার কন্ঠে সেই সৃষ্টিতে আদিমবানী ফুটাও দেখি। বল দেখি "আমার মানুষ ধর্ম"। দেখিবে দশদিকে সার্বভৌমিক সাড়ার আকুল স্পন্দন কাঁপিয়া উঠিতেছে। -- মানবতার এই মহান যুগে একবার গন্ডী কাটিয়া বাহির হইয়া আসিয়া বল যে, তুমি ব্রাহ্মন নও, শুদ্র নও, হিন্দু নও, মুসলমানও নও, তুমি মানুষ - তুমি ধ্রুব সত্য।
তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র| তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর| আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্খা কর এবং আল্লাহ্কে ভয় করতে থাক| আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে| আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও| ২-২২৩
আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত| আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ্ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়| আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে| আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী| আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে| আর আল্লাহ্ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ| ২-২২৮
আল্লাহ্ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে আদেশ করেন: একজন পুরুষের অংশ দু’জন নারীর অংশের সমান| অত:পর যদি শুধু নারীই হয় দু-এর অধিক, তবে তাদের জন্যে ঐ মালের তিন ভাগের দুই ভাগ যা ত্যাগ করে মরে এবং যদি একজনই হয়, তবে তার জন্যে অর্ধেক| মৃতের পিতা-মাতার মধ্য থেকে প্রত্যেকের জন্যে ত্যাজ্য সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ, যদি মৃতের পুত্র থাকে| যদি পুত্র না থাকে এবং পিতা-মাতাই ওয়ারিস হয়, তবে মাতা পাবে তিন ভাগের এক ভাগ| অত:পর যদি মৃতের কয়েকজন ভাই থাকে, তবে তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ ওছিয়্যেতর পর, যা করে মরেছে কিংবা ঋণ পরিশোধের পর| তোমাদের পিতা ও পুত্রের মধ্যে কে তোমাদের জন্যে অধিক উপকারী তোমরা জান না| এটা আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত অংশ নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, রহস্যবিদ| ৪-১১
হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না| আল্লাহ্ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া| এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহ্কে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে| অত:পর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে| দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে| যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা| ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়| যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়| তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত| এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহ্র কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত| কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরপর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই| তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ| কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না| যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়| আল্লাহ্কে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন| আল্লাহ্ সব কিছু জানেন|২-২৮২
তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়| অত:পর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই| যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে| আর এই হলো আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়|২-২৩০
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস| আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে| গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত| যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ্ তার কাজ সহজ করে দেন|৬৫-৪
পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে| সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ্ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে| আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর| যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না| নিশ্চয় আল্লাহ্ সবার উপর শ্রেষ্ঠ|৪-৩৪
২| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৭
হমপগ্র বলেছেন: +
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৮
ইয়র্কার বলেছেন: জাঝাকাল্লু
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫১
আরিফুর রহমান বলেছেন: আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর
নারী পুরুষ সমান হলে নারীরাও পুরুষদের প্রহার করার অধিকার রাখে, কি বলেন!!
০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৩
সুশীল সমাজ বলেছেন: সমধিকার চর্চা করলে তো বেটা মানুষের ও পিঠনা খাইতে হয়
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৩
ইয়র্কার বলেছেন: বুখারি -
Volume 7, Book 62, Number 157:
Narrated Al-Miswar bin Makhrama:
I heard Allah's Apostle who was on the pulpit, saying, "Banu Hisham bin Al-Mughira have requested me to allow them to marry their daughter to Ali bin Abu Talib, but I don't give permission, and will not give permission unless 'Ali bin Abi Talib divorces my daughter in order to marry their daughter, because Fatima is a part of my body, and I hate what she hates to see, and what hurts her, hurts me."
৬| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৮
ইয়র্কার বলেছেন: আিরফুর রহমান বলেছেন: আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর
নারী পুরুষ সমান হলে নারীরাও পুরুষদের প্রহার করার অধিকার রাখে, কি বলেন!!
আপনারা ফালতু কতা কন। নারির কি ডান্ডা আছে যে পিটাবে?
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:০৬
রশেমালাই বলেছেন: Click This Link
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
বড় হুজুর বলেছেন: নারীরাও প্রহারের অধিকার রাখে। খারাপ কাজক রলে মাইরের দরকার হইলে অবশ্যই নারীও মারেবে। স্বামীর গায়ে হাত তোলা যাবেনা এমন কিছু তো নাই কোরআনে।
০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সুশীল সমাজ বলেছেন: ওরে বাপরে! এটা কি শুনাইলেন।
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
নীল েঢউ বলেছেন: বড় হুজুর বলেছেন: নারীরাও প্রহারের অধিকার রাখে। খারাপ কাজক রলে মাইরের দরকার হইলে অবশ্যই নারীও মারেবে। স্বামীর গায়ে হাত তোলা যাবেনা এমন কিছু তো নাই কোরআনে।............।আসলেই এমন তো নিশেধ করা নেই
০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
সুশীল সমাজ বলেছেন: তাইলে কোরান স্বয়ংসম্পূর্ণ ঐলো কেমনে? কোরানে নাকি দ্বীন দুনিয়ার সব কথা লেখা আছে।
১০| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বড় হুজুর বলেছেন: পুরুষ এবং স্ত্রী এক অপরের পোষাক স্বরুপ। মাইরের ক্ষেত্রেও সেরম।
০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সুশীল সমাজ বলেছেন: জী, বড় হুজুর ।
১১| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
লুলুপাগলা বলেছেন: " যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে| আর এই হলো আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়|২-২৩০ "
আপনের ইচ্ছা এবং উপলব্ধি করার মত জ্ঞান-বুদ্ধি না থাকলে এই কথা আপনের জন্য না হেইডা ত পরিস্কার লেখা আছে, নির্ধারীত সীমা অতিক্রম কইরা খামাখা পেঁচাল আর খুচাখুচি করেন কা। মাইনাচ।
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিগব্যাং বলেছেন:
...একবার এক মৌলানা বললেন, আল্লাপাক নারীকে বিকট সম্মাণ দিয়েছেন তার প্রমাণ হলো কুরানে নারীকে নিয়ে আস্তো একটা সুরা আছে-সুরা নিসা...আমি বললাম, তাইলে তো গাভীকে আরো বেশি সম্মাণ দিছেন, প্রমাণ হলো কুরানে গাভীকে নিয়ে আরো বড়ো একটা সুরা আছে-সুরা বাকারা...
...অম্নি...হাজী সাবের মুখ খারাপ...
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩০
বড় হুজুর বলেছেন: হা হা হা
ছাগল হাজী
১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
আরিফুর রহমান বলেছেন: প্রমাণ হলো কুরানে গাভীকে নিয়ে আরো বড়ো একটা সুরা আছে-সুরা বাকারা...
হা হাহ হাহাহাহাহাহাহাহহহা
বিমল আনন্দ!!!!
১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৪৯
নেমেসিস বলেছেন: হা হা হা ...........
১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১
ঘাতক বলেছেন: এইসব আয়াতের অর্থ এখন বুঝবেন না। নতুন কিছু আবিস্কার হওনের পর এইগুলার মইধ্যে বৈগ্গানিক সূত্র পাওয়া যাইবো। ওয়েট করেন।
১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
ভদ্র বলেছেন: যদি নারীকে বলা হত স্বামীকে প্রহার করতে তখন বলতেন "এ কেমন কথা নারী স্বামীকে প্রহার করলে স্বামীর কয়টা উল্টো প্রহার খেতে হবে জানেন। এবং উভয়ের মারামারিতে স্বামীই জিতত। আল্লাহ নারীকে দুর্বল সৃষ্টি করে তাকে স্বামীকে প্রহারের আদেশ কি করে দিলেন?"
স্বামীকে যে স্ত্রীকে প্রহারের আদেশ দেয়া আছে তা তো স্ত্রী চরম অবাধ্য হলে। অবাধ্য পুত্রকে পিতা প্রহার করে, জাতির অবাধ্য অংশকে সরকার প্রহার করে। অবাধ্য স্ত্রীকে কে প্রহার করবে? স্বামী যদি স্ত্রীর সাথে অসদাচরন করে তাহলে স্ত্রী সমাজের সাহায্য নিতে পারে।
সাক্ষীর ব্যাপারে বলতে হয় দুজন নারীর প্রয়োজন সে আয়াতেই বলা আছে। একজন ভুলে গেলে অন্যজন মনে কারিয়ে দিবে। গবেষণায় প্রমাণিত নারীর ভুলার প্রবণতা বেশী।
নারীর উপর পুরুষের শ্রেষ্ঠত্ব তিনি দিতে পারেন। তিনি সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে একজন মানুষকে অন্যের তুলনায় শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। বুদ্ধি ও অন্যান্য সব বিষয়েই সব মানুষ সমান নয়। আল্লাহ যাকে যা দিয়েছেন, তার তাই আছে।
সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারী বিয়ের সময় দেনমোহর পেয়ে থাকে। এছাড়াও সাংসারিক কাজে সে নিজ অর্থ খরচ করতে বাধ্য নয়। আরও কি সুবিধা প্রয়োজন?
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
ভদ্র বলেছেন: কোরআনের আলোকে নারী (Click This Link )
লিখাটি পড়তে পারেন।
১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১২
turborx15 বলেছেন: @ all..........apnar muslim vai apanara jara allah ke believe koren tara nastik theke dure thakun...nastikra sudhu udvrot prosno kore manus ke bipode fele...nastik der hajar vujleo kaj hobe na...tara sudhu jamelar jonnoi eisob udvrot qus kore.... tai tader eisob udvrot qus er ans na diye nastik der bolun....tomader kotha ami mene nibo...tar age bolo tomader eisob tothakothito sotter subidah ki?....dekhben nastikra okopote ans dibe seisbo kajer ....jar sobi onnnay...ottachar,,,,bavichar...julum...!!! ..karon jar kno voy nai...tar darai sokol onnnay...ottachar,,,,bavichar...julum...somvob..
tai muslim vai der ke amr unorod apnara nastik der kothay bicholito hobe na.....
Muhammad (S.A.V) ekbar sahbider bolen.... keyamoter age muslim der oneek boro boro gunah map kore deya hobe oneek choto uchilay...tokhon sahabia bolechilo kno?...
Muhammad (S.A.V)...utttore bolen....karon tokhon islam er upore chola hobe gorom tawer upore thaka....r tomra amake dekhe mano...r tara amake na dkehe manbe.....!!!
ei gorom tawer fol ta amara ekhon dekhtasi...islam er nitior upore cholte gelei ashe...nastik der badha....muhammad (s.a.v) er sunnot mante giye je aj amra dari ta rakhbo ...sei dari ta rakhte gelei 1st badha dey oi lokeri wife...je tar sathei thake...tar mane ekhon badaha to suru hoyeceh nijer ghor thekei,,, tarporo apnara allah ke bissash koren......islam er nitior upore cholte jeno paren...sei doa kori....Amin.....allah sokol nastik der tumi hedayet dau....
Muslim vaiye ra apnare nastik der dekhe bicholi hoyen na....Allah tala quran e oneek ageo bolechen...keyamoter age islam er upore oneek akkromon asbe...R ekhon apnara ta dekhtesen ....muslim der opore nastik der akkromon...tai quran er kotha jokhon nijei dekhlen tai apnader uchit iman ke aro mojbut kora ..karon keyamot tokhoni hobe jokhon allah er nam neyar moto kew thakbe na....... mumin ra nastiker kotha sune vul pothe jay na...nastik der kotha sune mumin der iman aro mojbut hoy sei kotha ta nastik der jana uchit....!!!
@ Duniar sokol nastik......manus jokhon kno company te chkuri kore tokhon oi loker kaj thake company aro establish kora...tar unnoti kora...r er binimoye malik take beton dey...kormocharir kaj thake na je malik company ta kivabe banaise....?????.....r ei kaj jodi office bose kore tahole oi kormocharir beton to durer kotha chakuri koy din thake seita vabar bishoy....R apnar nastikera sei company kivabe banano hoise sei kothai vabtesen....chakuri r koydin apnader ache sei chinta ekhon koren!!!!
“Allah sokol nastik der tumi hedayet dau....sobai bolun Amin……”
২০| ২১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ২:৪৮
ছায়াপাখির অরণ্য বলেছেন: দরকারী পোষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:০৩
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ববববববববববব
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৬
হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: "ধর্ম কিংবা ধর্ম ব্যতিত ভাললোককে ভাল কাজ এবং মন্দলোককে মন্দ কাজ করতে দেখা যায়।কিন্ত ভাললোকদের মন্দ কাজ করার জন্য ধর্ম দরকার হয়।"
-স্টিভেন ওয়েনবার্গ