![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিঃ দ্রঃ আমি 'ক্যাচাল' নামে ব্লগিং শুরু করেছিলাম , কিন্তু ব্যান খাইছি, তাই আমি আজ 'সুশীল সমাজ' হইছি .................................। কবি নজরুল বলেনঃ হিন্দু হিন্দু থাক, মুসলমান মুসলমান থাক, শুধু একবার এই মহাগগনতলের সীমা হারা মুক্তির মাঝে দাঁড়াইয়া মানব তোমার কন্ঠে সেই সৃষ্টিতে আদিমবানী ফুটাও দেখি। বল দেখি "আমার মানুষ ধর্ম"। দেখিবে দশদিকে সার্বভৌমিক সাড়ার আকুল স্পন্দন কাঁপিয়া উঠিতেছে। -- মানবতার এই মহান যুগে একবার গন্ডী কাটিয়া বাহির হইয়া আসিয়া বল যে, তুমি ব্রাহ্মন নও, শুদ্র নও, হিন্দু নও, মুসলমানও নও, তুমি মানুষ - তুমি ধ্রুব সত্য।
প্রশ্ন-১/ মানুষ কি হতে তৈরী?
(ক) সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে।৯৬-২
(খ) আমি মানবকে পচা কর্দম থেকে তৈরী বিশুস্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছি। ১৫-২৬
(গ) নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত হচ্ছে আদমেরই মতো। তাকে মাটি দিয়ে তৈরী করেছিলেন এবং তারপর তাকে বলেছিলেন হয়ে যাও, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেলেন। ৩-৫৯
(ঘ) তারা কি আপনা-আপনিই সৃজিত হয়ে গেছে, না তারা নিজেরাই স্রষ্টা? ৫২-৩৫
(ঙ) তিনি মানবকে এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন। এতদসত্বেও সে প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী হয়ে গেছে। ১৬-৪
প্রশ্ন-২/ আল-কোরান জবরদস্তিতা সমর্থন করে কি না?
(ক) দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়ে গেছে। এখন যারা গোমরাহকারী ‘তাগুত’দেরকে মানবে না এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, সে ধারণ করে নিয়েছে সুদৃঢ় হাতল যা ভাংবার নয়। আর আল্লাহ সবই শুনেন এবং জানেন। ২-২৫৬
(খ) আর মহান হজ্বের দিনে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে লোকদের প্রতি ঘোষণা করে দেয়া হচ্ছে যে, আল্লাহ মুশরেকদের থেকে দায়িত্ব মুক্ত এবং তাঁর রসূলও। অবশ্য যদি তোমরা তওবা কর, তবে তা, তোমাদের জন্যেও কল্যাণকর, আর যদি মুখ ফেরাও, তবে জেনে রেখো, আল্লাহকে তোমরা পরাভূত করতে পারবে না। আর কাফেরদেরকে মর্মান্তিক শাস্তির সুসংবাদ দাও। ৯-৩
(গ) অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। ৯-৫
(ঘ) তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। ৯-২৯
প্রশ্ন-৩/প্রথম মুসলমান হিসেবে কাকে বিবেচনা করা হয়?
(ক) আরও আদিষ্ট হয়েছি, সর্ব প্রথম নির্দেশ পালনকারী হওয়ার জন্যে। ৩৯-১২
(খ) তারপর মূসা যখন আমার প্রতিশ্রুত সময় অনুযায়ী এসে হাযির হলেন এবং তাঁর সাথে তার পরওয়ারদেগার কথা বললেন, তখন তিনি বললেন, হে আমার প্রভু, তোমার দীদার আমাকে দাও, যেন আমি তোমাকে দেখতে পাই। তিনি বললেন, তুমি আমাকে কস্মিনকালেও দেখতে পাবে না, তবে তুমি পাহাড়ের দিকে দেখতে থাক, সেটি যদি স্বস্থানে দঁড়িয়ে থাকে তবে তুমিও আমাকে দেখতে পাবে। তারপর যখন তার পরওয়ারদগার পাহাড়ের উপর আপন জ্যোতির বিকিরণ ঘটালেন, সেটিকে বিধ্বস্ত করে দিলেন এবং মূসা অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন। অতঃপর যখন তাঁর জ্ঞান ফিরে এল; বললেন, হে প্রভু! তোমার সত্তা পবিত্র, তোমার দরবারে আমি তওবা করছি এবং আমিই সর্বপ্রথম বিশ্বাস স্থাপন করছি। ৭-১৪৩
(গ) এরই ওছিয়ত করেছে ইব্রাহীম তার সন্তানদের এবং ইয়াকুবও যে, হে আমার সন্তানগণ, নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের জন্য এ ধর্মকে মনোনীত করেছেন। কাজেই তোমরা মুসলমান না হয়ে কখনও মৃত্যুবরণ করো না।২-১৩২
প্রশ্ন-৪/যারা মিছে দেবতা পূজা করে তারা কি শাস্তি পাবে?
(ক) নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে শরীক করে। তিনি ক্ষমা করেন এর নিম্ন পর্যায়ের পাপ, যার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন। আর যে লোক অংশীদার সাব্যস্ত করল আল্লাহর সাথে, সে যেন অপবাদ আরোপ করল।৪-৪৮ এবং
নিশ্চয় আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে তাঁর সাথে কাউকে শরীক করে। এছাড়া যাকে ইচ্ছা, ক্ষমা করেন। যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে সুদূর ভ্রান্তিতে পতিত হয়।
(খ) আপনার নিকট আহলে-কিতাবরা আবেদন জানায় যে, আপনি তাদের উপর আসমান থেকে লিখিত কিতাব অবতীর্ণ করিয়ে নিয়ে আসুন। বস্তুতঃ এরা মূসার কাছে এর চেয়েও বড় জিনিস চেয়েছে। বলেছে, একেবারে সামনাসামনিভাবে আমাদের আল্লাহকে দেখিয়ে দাও। অতএব, তাদের উপর বজ্রপাত হয়েছে তাদের পাপের দরুন; অতঃপর তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ-নিদর্শন প্রকাশিত হবার পরেও তারা গো-বৎসকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছিল; ত তা ও আমি ক্ষমা করে দিয়েছিলাম এবং আমি মূসাকে প্রকৃষ্ট প্রভাব দান করেছিলাম। ৪-১৫৩
প্রশ্ন-৫/আল্লাহর নির্দেশ কি পরিবর্তন/পরিবর্ধন হয়?
(ক) আপনার পূর্ববর্তী অনেক পয়গম্বরকে মিথ্যা বলা হয়েছে। তাঁরা এতে ছবর করেছেন। তাদের কাছে আমার সাহায্য পৌঁছে পর্যন্ত তারা নির্যাতিত হয়েছেন। আল্লাহর বানী কেউ পরিবর্তন করতে পারে না। আপনার কাছে পয়গম্বরদের কিছু কাহিনী পৌঁছেছে। ৬-৩৪
(খ) আপনার প্রতিপালকের বাক্য পূর্ণ সত্য ও সুষম। তাঁর বাক্যের কোন পরিবর্তনকারী নেই। তিনিই শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী। ৬-১১৫
(গ)আমি কোন আয়াত রহিত করলে অথবা বিস্মৃত করিয়ে দিলে তদপেক্ষা উত্তম অথবা তার সমপর্যায়ের আয়াত আনয়ন করি। তুমি কি জান না যে, আল্লাহ সব কিছুর উপর শক্তিমান? ২-১০৬
(ঘ)এবং যখন আমি এক আয়াতের স্থলে অন্য আয়াত উপস্থিত করি এবং আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেন তিনিই সে সম্পর্কে ভাল জানেন; তখন তারা বলেঃ আপনি তো মনগড়া উক্তি করেন; বরং তাদের অধিকাংশ লোকই জানে না।১৬-১০১
প্রশ্ন-৬/ ফেরাউনকে কি আসলেই ডুবিয়ে মারা হয়েছিলো?
(ক) আর বনী-ইসরাঈলকে আমি পার করে দিয়েছি নদী। তারপর তাদের পশ্চাদ্ধাবন করেছে ফেরাউন ও তার সেনাবাহিনী, দুরাচার ও বাড়াবাড়ির উদ্দেশে। এমনকি যখন তারা ডুবতে আরম্ভ করল, তখন বলল, এবার বিশ্বাস করে নিচ্ছি যে, কোন মা’বুদ নেই তাঁকে ছাড়া যাঁর উপর ঈমান এনেছে বনী-ইসরাঈলরা। বস্তুতঃ আমিও তাঁরই অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত। ১০-৯০
এখন একথা বলছ! অথচ তুমি ইতিপূর্বে না-ফরমানী করছিলে। এবং পথভ্রষ্টদেরই অন্তর্ভুক্ত ছিলে। ১০-৯১
অতএব আজকের দিনে বাঁচিয়ে দিচ্ছি আমি তোমার দেহকে যাতে তোমার পশ্চাদবর্তীদের জন্য নিদর্শন হতে পারে। আর নিঃসন্দেহে বহু লোক আমার মহাশক্তির প্রতি লক্ষ্য করে না। ১০-৯২
(খ) তিনি বললেনঃ তুমি জান যে, আসমান ও যমীনের পালনকর্তাই এসব নিদর্শনাবলী প্রত্যক্ষ প্রমাণস্বরূপ নাযিল করেছেন। হে ফেরাউন, আমার ধারণায় তুমি ধ্বংস হতে চলেছো। ১৭-১০২
অতঃপর সে বনী ইসরাঈলকে দেশ থেকে উৎখাত করতে চাইল, তখন আমি তাকে ও তার সঙ্গীদের সবাইকে নিমজ্জত করে দিলাম। ১৭-১০৩
প্রশ্ন-৭/মদ খাওয়া কি খারাপ? তাইলে বেহেস্তে মদের নদী কেন?
(ক) হে মুমিনগণ, এই যে মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য-নির্ধারক শরসমূহ এসব শয়তানের অপবিত্র কার্য বৈ তো নয়। অতএব, এগুলো থেকে বেঁচে থাক-যাতে তোমরা কল্যাণপ্রাপ্ত হও। ৫-৯০
(খ) পরহেযগারদেরকে যে জান্নাতের ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তার অবস্থা নিম্নরূপঃ তাতে আছে পানির নহর, নির্মল দুধের নহর যারা স্বাদ অপরিবর্তনীয়, পানকারীদের জন্যে সুস্বাদু শরাবের নহর এবং পরিশোধিত মধুর নহর। তথায় তাদের জন্যে আছে রকমারি ফল-মূল ও তাদের পালনকর্তার ক্ষমা। পরহেযগাররা কি তাদের সমান, যারা জাহান্নামে অনন্তকাল থাকবে এবং যাদেরকে পান করতে দেয়া হবে ফুটন্ত পানি অতঃপর তা তাদের নাড়িভূঁড়ি ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দেবে?৪৭-১৫
(গ) তাদেরকে মোহর করা বিশুদ্ধ পানীয় পান করানো হবে। ৮৩-২৫
৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
সুশীল সমাজ বলেছেন: আমার কি দুষ? আমার জানার ইচ্ছে। আল্লাহ তো নিজে বলেছেন জ্ঞান অর্জনের জন্য চীন যাইতে। আম্রেরিকা যাইতে কইলে সেইখানেই যাইতাম।
২| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
বৃত্তবন্দী বলেছেন: এই গুলান তো আমারও জানার ইচ্ছা।উত্তর দেওনের মত কাউরেই তো পাইনা।
৩| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ঘনাদা বলেছেন: আম্রেরিকা যাইতে কইলে সেইখানেই যাইতাম।....
মুহম্মদ কি আর তখন আম্রিকার কথা জানতো!
তার জ্ঞানের সীমা ঐ আমলে চীন পর্যন্তই।
৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সুশীল সমাজ বলেছেন: জানার কথা না
৪| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বাষ্প বলেছেন: জটিল অবস্থা।
৫| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
অনিকেত বলেছেন: দিলেন তো ক্যাচাল লাগাইয়া ।
৬| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সেকেতুরে বলেছেন: আমাদের অল্প জ্ঞান নিয়ে এইসব প্রশ্নের উত্তর বের করা সম্ভব নয়। কোরআনের বিশ্লেষন করা আমাদের মতো সাধারন মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। একজন ভালো আলেমের কাছ হতে আপনি জেনে নিতে পারেন।
৭| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ঘনাদা বলেছেন: প্রিয় পোস্ট!
৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
সুশীল সমাজ বলেছেন: এগুলো আগে ও লিখেছি। এবার জাস্ট সামারী আর কি!
৮| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০১
দুষ্টু রোমান্টিক বলেছেন: আমার জানা মতে কোন আলেম এই ব্লগ ব্যবহার করে না.. আপনার উত্তরগুলা কোন ভালো আলেম থেকে নিজেও জানুন অপরকেও জানান..
৯| ৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
একবাল হুসেন বলেছেন: একটা একটা কর বলি,
১. কাঁদামাটি,জমাট রক্ত, বীর্য্য সবই আদতে এক জিনিস। এই কথা গ্রহণ করত আপনার বাঁধবে কারণ আপনার বিজ্ঞান আপনাকে বস্তুর প্রকরণ করতে শিখিয়েছে। সকল বস্তুই যে গোড়াতে অভিন্ন, আপনার উল্লেখ করা তিনটি আয়াত থেকে আল্লাহ্ র সেরকম ইঙ্গীতই দেখা যায়।
২. আমি প্রথম আয়াতকেই ইসলামের দার্শনিক স্ট্যান্ড বলে দেখি। বাকি যেগুলি বললেন সেগুলি সবই বিভিন্ন যুদ্ধ পরিস্থিতির কথা। এসব পাশাপাশি রেখে কন্ট্রাডিকশান দেখিয়ে আসলে কোন লাভ নেই।
৩. এটা জানা কি খুব জরুরি?
৪. এ থেকে আমি যা বুঝি তাহলো সর্বশক্তিমান তাঁর সৃষ্টির যেকোন অপরাধই ক্ষমা করতে পারেন। তিনি মহান।
৫. আয়াতের মালিক আল্লাহ নিজে। এখানে আমাদের খোদ্গারীর কিছু নেই।
৬. এটা কি কোন জরুরি ইতিহাস?
৭. দেখুন এই শারাব মানে মদ না। ওয়াইন থেকে অ্যালকোহল সরিয়ে নিলে কি থাকে? আঙুরের রস। এখানে শারাব মানে সুস্বাদু শরবৎ।
৩১ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৪৯
সুশীল সমাজ বলেছেন: আপনার চেষ্টার প্রশংসা করি। কিন্তু এই উত্তর গুলো কোরান এ বিশ্বাসিদের মনে কষ্ট ছাড়া আর কিছুই দিবে না যদি বিস্তারিত আলোচনায় যাই।
১০| ৩১ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:২৬
জেনারেল বলেছেন: জনাব একবাল হুসেন, আপনি বলেছেন কাঁদামাটি,জমাট রক্ত, বীর্য্য সবই আদতে এক জিনিস"। তাহলে আজকে থেকে ভাত না খাইয়া বালি খাওয়া শুরু করেন। কারন সবই তো একই জিনিষ নাকি??
ক্যাচাল কে এইসব গোল বাধানো প্রশ্ন করার জন্য ১০১ দোররা মারা হউক।
১১| ৩১ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:২৯
একবাল হুসেন বলেছেন: জেনারেল সাহেব, আমি যা বলেছি সেটা দার্শনিক গভীরতা নিয়ে ভাবুন।
১২| ৩১ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৩২
ঘনাদা বলেছেন: হায় হায়, কে আছো, আমাকে বাঁচাও.....
(আমি তো দার্শনিক গভীরতায় ডুবে যাচ্ছি...)
(বাঁচাও....!!)
১৩| ৩১ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৩৬
একবাল হুসেন বলেছেন: এই তুচ্ছ রসিকতাগুলি আপনাদের জীবনবোধকে হালকা করে ফেলছে।
০১ লা জুন, ২০০৮ রাত ২:২৩
সুশীল সমাজ বলেছেন: হ
১৪| ০১ লা জুন, ২০০৮ রাত ২:৪০
র্যাভেন বলেছেন:
উত্তর জানতে চাই
১৫| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:৩৬
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: বৃত্তবন্দী বলেছেন: আপ্নেরে জাঝা দিতে দিতে তো আমি হাপসায়ে যাবো।
এইসব প্রশ্ন করা কি ঠিক?
১৬| ০৯ ই জুন, ২০০৮ রাত ২:৫৮
সুশীল সমাজ বলেছেন: কোন সুস্পস্ট জবাব পাওয়া গেলো না ।
১৭| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:০০
মাহবুব মাসুম বলেছেন: প্রায় এক বছর এই ব্লগে লিখি নি। কারণ এতে ধর্ম বিষয়ে মুক্তচিন্তার বদলে মৌলবাদী মানসিকতার ব্লগারদের প্রিভিলেজ ছিল। হয়ত এখনো আছে। তাই ক্যাচালের ভবিষ্যত নিয়ে আমি চিন্তিত। আমি একটা শুরু করেছিলাম ধর্মচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধির চর্চা শিরোনামে। ছয় পর্ব লিখে স্থগিত করেছিলাম। সেখানেও এরকম কিছু প্রশ্ন ছিল।
একবাল হুসেন ৩ ও ৬ নং প্রশ্নকে জরুরী মনে না করলেও এগুলো জরুরী তো অবশ্যই জটিলও বটে। কারণ প্লাবন ও সমুদ্র পুরাণ সেমেটিক ফিনিশীয় মিশরীয় সব পুরাণেই দেখা যায় - ভিন্ন চরিত্র, ভিন্ন আঙ্গিকে।ধর্মগ্রন্থগুলো সেসব পুরাণ আত্মসাৎ করে নিজেদের বলে চালিয়ে দিয়েছে আর তাতে দান করেছে ঐশ্বরিকতা বা দেবত্ব। তাছাড়া ঈশ্বরের কাছ থেকে প্রত্যাদিষ্ট হয়ে বা বাণীপ্রাপ্ত হয়ে অনুশাসন চাপিয়ে দিয়ে সাধারণ মানুষকে তা মানতে বাধ্য করার মাধ্যমে রাজ্যশাসন করার দারুন কার্যকারিতা থাকায় মুসার ten commandments, হাম্বুরাবির আইন সংহিতা, বাইবেলের বানী ( four gospels), হিন্দু ধর্মের গীতা সবই ঈশ্বরের বাণী হিসেবে মানুষকে পালন করতে বাধ্য করার নামান্তর।
তাছাড়া একবাল হুসেন আরো লিখেছেন - "আমি প্রথম আয়াতকেই ইসলামের দার্শনিক স্ট্যান্ড বলে দেখি। বাকি যেগুলি বললেন সেগুলি সবই বিভিন্ন যুদ্ধ পরিস্থিতির কথা। এসব পাশাপাশি রেখে কন্ট্রাডিকশান দেখিয়ে আসলে কোন লাভ নেই।"
কী সাংঘাতিক !!! তাহলে কুরআনের বাকি আয়াতগুলো আপনার কাছে হয় অর্থহীন, না হয় আপনি সেগুলো মানেন না। কূপমণ্ডুক মোল্লারাতো আয়াতের বাইরে যেতেই পারেনা। অবশ্য আমাদের দেশের তাবড় তাবড় আলেমরাই কদিন আগে সম্মিলিতভাবে ঘোষণা দিয়েছিলেন - ' ইসলাম নারী স্বাধীনতা সমর্থন করে না। ইত্যাদি। অথচ তারাই কিছুদিন আগ পর্যন্ত টিভির পর্দায় ইসলাম নারীর অধিকারের প্রশ্নে কত উদার ও আধুনিক (?) তা ব্যাখ্যা করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলতেন। এই আলেমরা কোরানকে সুবিধামত ব্যাখ্যা করার ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন ১৪০০ বছর ধরে। বাইবেলকে যেমন চার পুরোহিত আপন মনের মাধুরি মিশিয়ে কলুষিত করেছিলো ।
আপনি যেগুলোকে যুদ্ধপরিস্থিতির কথা বলছেন সেগুলো ব্যবহার করেই চারদিকে জিহাদ আর কিতালের বৈধতা দেয়া হচ্ছে। আর তা দিচ্ছেন বড় বড় আলেম। যেমন করে ক্রুসেডের বৈধতা দিতেন পোপ।
১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:৩০
স্বাধীন_০৮ বলেছেন: উপরের প্রতিটি প্রশ্নেত উত্তর ডাঃ জাকির নায়েক দিয়েছে।
ওনার সিডি গুলো কাটাবন মসজিদের কাছে আডিও ভিডিওর দোকানে পাওয়া যায়। দেখে নিন।
৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৯
সুশীল সমাজ বলেছেন: আপনি বলেন জানা থাকলে , জাকাইরা এর সিডি দেখাইয়া কি লাভ?
১৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০
স্বাধীন_০৮ বলেছেন: @ঘনাদা(ছাগলামির একটা সীমা থাকে যেইটা আপনার মত 'ব্যা'দের নাই।ছাগলের আব্বা!!)
হা হা এতকাল জানতাম পাগলেই উল্টা পাল্টা বলে আজ দেখি
ঘনাদারাও বলে।
আরে মিয়া 'ছা+গো+ল' আরব দেশ থেকে চীন আনেক দূরে,আর ঐ সময় চীন শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক উন্নত ছিল,তাই চীনের কথা বলা হইছে।
আর ছাগলামি কিইরেন না।পরে আপনার পোলারা 'বাপ' না ডাইকা "ব্যা...ব্যা...প" ডাকব।
কিছু পড়ালেখা করছেন,নাকি কাঠাল পাতা খাওইয়া বড় করছে।
কিছু জেনে তারপর লিখবেন।
বিদায়। (ছাগল ভালা থাইক্ক)
২০| ৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১৮
স্বাধীন_০৮ বলেছেন: আরে ভাই
যেই খানে রেডিমেট উত্তর দেওয়া আছে সেইখানে আমি কেন দিব
আর ওনি আমার থেকে ভাল করে উত্তর দিয়েছেন।
আবশ্য আপনার যদি জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে কিনেন আর নিইলে এই রকম " আবাল "লেখা লিখে যান।
আর হা নামটা জাকিরা না জাকির।আপনার মত লোকেদের জান্য মহা ঔষধ।।
**আমি একটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি।সম্পূর্ণ লেখার উত্তর দিতে চেস্টা করব।একটু দেরি হবে এই যা****
২১| ১৭ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:২৪
লুথা বলেছেন: ভাই,
আপনি ২টা কাজ করতে পারেন। জাকির নায়েক এর সব সিডি সব কিনে শুনেন। এবং ১ মাস একটানা ইসলামিক সব চানেল দেখেন। এবং কোন আলেম র সাথে কথা বলেন।
২২| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ ভোর ৪:২১
দুরের পাখি বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে , জ্ঞানার্জনের জন্য চীনে যাওয়ার হাদিসটা কুনো হাদিস বৈয়ে নাই । এইটা মেইড ইন বাংলাদেশ হাদিস ।
২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:১২
নিবিড় বন্ধু বলেছেন: তামাম দুনিয়া খুজলিও উয়ের শিকানোর জাগা মিলবি নানে।
উয়েক কবরে নাবা দিতি হবি। যা আল্লার সাথে দেকা কইরি আইগা।
শুনেন ভাই জান, আপনি যে সমস্যাতে ভুগছেন তা হলো----
১) যদি মেনে নেন আল্লাহ আছে = আখিরাতে বেচে গেলেন।
২) যদি অস্বীকার করেন = আখিরাতে এই ফাজলামো বন্ধ
যেখানে মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী = নাকি এটা আপনার জন্য ঠিক আপনার কথার মত যুক্তি নির্ভর? পারবেন যুক্তি দিয়ে অস্বীকার করতে?
ইসলামকে বুঝার চেষ্টা কর, শান্তি আর মুক্তি পাবে।
গাইড লাইনঃ
১)জাকির নায়েকের সাথে দেখা করবে, তোমার উত্তর পাবে আশা করি।
২) নারী আর মদ বাদ দাও, তাহলে এসব বাজে চিন্তা মাথায় আসবে না।
২৪| ১৫ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:৩৩
নিকো৮১২৩ বলেছেন: প্রশ্ন-২/ আল-কোরান জবরদস্তিতা সমর্থন করে কি না?
একবাল হুসেন বলেছেন:
২. আমি প্রথম আয়াতকেই ইসলামের দার্শনিক স্ট্যান্ড বলে দেখি। বাকি যেগুলি বললেন সেগুলি সবই বিভিন্ন যুদ্ধ পরিস্থিতির কথা। এসব পাশাপাশি রেখে কন্ট্রাডিকশান দেখিয়ে আসলে কোন লাভ নেই।
অথচ সবগুলোই কোরআনের আয়াত। তারমানে আপনি কিন্তু মেনে নিলেন যে কোরআনে সব কথাই চিরকালীন না। ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতিতে সাধারণ লোক ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা নেয় এটাই সবচেয়ে সাধারণ। কারণ কখনওই বাস্তবতা এক রকম থাকে না। আর প্রথম যে আয়াতটার কথা বললেন সেটা এসেছিল প্রথম দিকে যখন মুসলমানরা ছিল দুর্বল। আর অন্যগুলো পরবর্তীতে যখন শক্তিশালী হয়ে উঠেছে তখন। কন্ট্রাডিকশন না দেখিয়েও বলা যায় আপনার তথাকথিত চিরকালীন কোরআন আসলে চিরকালীন কিছু না। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।
২৫| ২১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:০১
আব্দুর রহমান বলেছেন: @ নাস্তিক ও কুরআন বিরুদ্ববাদীদের প্রতি >> আপনাদের যা খুশি আপনারা প্রমান করুন, যত খুশি থিসিস করুন, যা মনে হয় তাই করুন, কোন বাধা নেই! মরণের আগ পর্যন্ত চেষ্ট্রা চালিয়ে যান, গলার রগ ফুলিয়ে চিল্লান কোন সমস্যা নেই! মানুষ স্বাধীন! দরকার হলে হাজারটা লেখা লিখুন না মিলিয়ন অহ... ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন লিখা লিখুন, কোন সমস্যা নেই! মানুষ স্বাধীন! তাকে কেউ বাধ্য করে নি, ব্যাটা তোর তো ঐ কাজটা না করলে রক্ষা নাই! যে যা বুঝে সে তাই করবে কোন বাধা নেই! সবারই ব্রেইন আছে, সবাই দেখুক কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা। সাবই চিন্তা-ভাবনা করতে পারে স্বাধীনভাবে। নাস্তিকতা তো নতুন কিছু না! সব আমলেই ছিল!
দুনিয়ার সব মানুষও যদি নাস্তিক হয় তাতেও ইসলামের কিছুই যায় আসবে না। কিছুই হবে না....কিচ্ছু হবে না। শুধু একটা কথাই বলব >>আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসীরাই জয়ী হবে। সাবই ভাল থাকবেন।
২৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:২২
তাসনীম বলেছেন: বাহ,' চলূক....................................
২৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:৪৮
সাজিদ আল ইসলাম রোবা বলেছেন: সুশীল সমাজ, ধর্মের ক্যাচাল আর কত?
ধর্মটারে তার গতিতে চলতে দিন।
সমাজটাকে সুশীল করার চেষ্টা করুন।
আপনি কোরানের চেয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করুন, তবেই সবাই কোরান ছেড়ে আপনার কিংবা আপনাদের মতবাদে বিশ্বাস করতে শুরু করবে।
ছুড়ে ফেলুন কোরআনকে আস্তাকুড়ে।
তুলে ধরুন আপনাদের সুশীল মতবাদ।
সবাই তাহলে আপনাদের মতবাদে দলে দলে যোগ দেবে।
হায়, কবে সে দিন আসবে।
২৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৮
অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: +++
২৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১২
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: পারলে ঠেকাও...। সব কিছুর ব্যাখ্যা এতই সহজ? ইতিহাসই বলে দেবে তোমাদের মত গর্ধবদের পরিনতি। সেগুলো ইতিহাস রুপকথা নয়।
------------
৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১২
নষ্ট কবি বলেছেন: ওরে কতও কথা বলে রে................
৩১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০১
হাফিজুর রহমান মাসুম বলেছেন: ২০ খান মাইনাস পাইছেন কোয়েশ্চেন কইরা! এইগুলানের উত্তর লিখলে আমি 'দোররা' বরাদ্ধ পামু নিশ্চিত! রোকেয়া'য় কি কইছে জানেন তো? তার মতে, এই ধর্মগ্রন্থগুলান পুরুষ রচিত কিতাব ব্যতীত আর কিছুই নহে। আজকালকার ছাগু হুজুর গুলান রোকেয়ার নামের আগে একখান বেগম(রোকেয়া জীবনেও এটি জানতেন না। আকিকা ছাড়াই যোগ হইছে মরার পর) দিয়া তারে মুসলিম নারী জাগরণ বানাইছে। যাই হোক রোকেয়ার কতাখান খাঁটি। আরসির মজা কত যখন যেমন......পায়গম্বরদের যেমন মনে লয় তারা করিছে কি আর করা......আবাইল্যা গুলান খাইছে হেই জালে ধরা!
+++পিলাস দিলাম কইস্যা!
৩২| ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:০৬
কার্টুন বলেছেন: জ্ঞান অর্জনের জন্য চীন যাইতে হবে -ইহা জহীফ হাদিস। সত্যতা যাচাই করতে আলেমদের প্রশ্ন করতে পারেন।
৩৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫০
অলবাস বলেছেন: এইসব প্রশ্নের উত্তর শুনতে চাইলে আমার কাছে আইসা পরেন।
হাতে কলমে বুঝাইয়া দেবক্ষন।
যতসব ফালতু প্রশ্ন করনের আর জাওগা পায়না।
৩৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
সেখ সাব্বির আলি বলেছেন: লেখক তো দেখি মহা মুর্খ...আল্লাহ কোথায় বলেছেন যে জ্ঞান অর্জনের জন্য চীন যাও? একটু ভালো করে পড়াশুনা কর...নাহলে এরকম ই প্রশ্ন জাগবে মনে...আদার ব্যাপারী হয়ে জাহাজের গায়ে ধাক্কা দিতে যেও না...জানতে গেলে পড়াশুনা করতে হয়...কোরানের পাশাপাশি তাফসীর আর সাহীহ হাদীস পড়তে হয়। এসব মূর্খামির পরিচয়।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
বৃত্তবন্দী বলেছেন: আপ্নেরে জাঝা দিতে দিতে তো আমি হাপসায়ে যাবো।
এইসব প্রশ্ন করা কি ঠিক?