![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা আমার সঙ্গে প্রতারণা শুরু করেছে। সুক্ষ্মানুভূতিগুলো যেদিক থেকে উঠে আসার কথা সে-পথে অকস্মাৎ বন্ধাত্বের আকাল চলছে। কিন্তু অনুভূতির উৎসমুখ ভুলতে দিচ্ছে না─আমি একদা কবিতা লিখতাম। বন্ধুরা প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা করেছেন। যাদের ভালো লেগেছে তারা কবিতার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন। প্রত্যাখ্যানও করেছেন অনেকে। গ্রহণ ও প্রত্যাখ্যানের পর্বগুলো অতিক্রমকালে কবিতার সত্যানুসত্য জেনেছি─কবিতার সংসারকাল এভাবেই অগ্রসর হয়, হতে বাধ্য।
ব্লগে যারা কবিতা লেখেন তাদের অনেকের কবিতাই আমাকে ভাবায় এবং ভেতরে তাদের কাব্যিক অবস্থান জানার তাগিদ অনুভব করি। সেই দিক থেকে কবি আন্দালীবের কবিতা যে স্তর অতিক্রম করেছে আমি সেই জায়গাটিতে যাবার বহুকসরৎ করেছি (স্তর বলতে কী বোঝানো হয়েছে তা ব্যাখ্যা করা দরকার ছিল। কিন্তু কোনোভাবেই এর ব্যাখ্যা তৈরি করতে পারিনি, আগামীর জন্য তুলে রাখলাম)। তবে কবি আন্দালীবের উচ্চারণ সুবলিত।
এক পর্যায়ে বুঝেছি, প্রত্যেক মানুষের বেড়ে উঠার গঠনক্রিয়া ভেতরে যেভাবে সংগঠিত হয়, সময়কালেও সেটা তেমন বদলায় না, চর্চার মাধ্যমে নতুন কিছু উপাত্তের সংযোগ ঘটে মাত্র। এটি অনেকেরই ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, আমার বেলা তো বটেই।
কিছু কবিতা পাঠের শেষে বিমূর্ত বার্তা পৌঁছে দেয়। কখনও তা ভিন্ন আবার অভিন্নও। সেটাই বলছি। একটি চরণ বেশ শুদ্ধভাবে শুরু হলো (এই শুদ্ধতারও একটা ব্যাখ্যা প্রয়োজন ছিল)। এক সময় এসে দেখা গেলো, লেখক খেই হারিয়ে ফেলেছেন। ভাবের তুঙ্গে নিজে দার্শনিক হবার অপচেষ্টা করছেন। তিনি অবগত হতে অক্ষম, কবিতা কোনো অর্থেই দর্শন নয়। দর্শনমনস্ক হওয়া আর দর্শন এক বিষয় নয়─এই রোদেলাও এটা বুঝে। এ পর্যায়ে এদের কবিতার কী হাল হয়? গুরুন্ডালী। শুরু হয়ে যায় গুরুমারাবিদ্যার কসরৎ। ধাম করে একটি শব্দ বা বাক্যের মাঝখানে কিছু শূন্যতা তৈরি করে দিলাম─নিজের হেয়ালিপনাকে জায়েজ করতে কিছু শব্দ ও বাক্যের ফেনায়িত তুড়ে চেচাতে লাগলাম, দেখো উত্তরাধুনিক, অধিবাস্তবাদ, সমকালের স্পেইস-মার্জিন ধারায় চরম-শুদ্ধ ধারাটি নিয়ে এসেছি। এই যে চিৎকার, এর ভেতর একটি কথাই উপলক্ষ্য─নিজেকে জাহির করা (এটি কখনই প্রকাশ করা অর্থে হবে না, নিজেকে প্রকাশ করার কোনো অন্যায় নয়)। এসব স্থূল-মানস থেকে যাদের কবিতা অনেক দূরে অবস্থান করছে তাদের মধ্যে অন্যতম কবি হচ্ছেন ফকির ইলিয়াস, আন্দালীব, আশরাফ মাহমুদ, পয়েট ট্রি. মুক্তি মন্ডল, অমিত চক্রবর্তী, প্রনব আচার্য্য, শামীম সিদ্দিকী, হানিফ রাশেদীন, ফাহাদ চৌধুরী, কাফি কামাল, (ব্লগে আমার সীমিত পাঠ থেকে)।
এখানে আলাদাভাবে উল্লেখ করতে চাই কালপুরুষকে। কালপুরুষের মতো কিছু কবি ব্লগে আছেন যারা খুবই নিষ্পাপ ধরনের কবিতা রচনা করেন। সব কালেই এমন একটি ধারা সচল ছিল, থাকে। এই নিরহঙ্কার কবিদের মাধ্যমে মূলত কাব্য পরিবেশকে সুন্দর ও প্রাচুর্যপূর্ণ একটি মাত্রা এনে দেয়। পৃথিবীর কোথাও ঝড় উঠেছে কিংব চৈত্রের রৌদ্র ফেটে পড়েছে। গরমে মানুষের মগজ গলে যাবার উপক্রম। এই প্রকৃতির কবিরা ছায়া ও মায়া নিয়ে আগলে দাঁড়ান।
এই ধারায় আমি যাদের কবিতা ব্লগে পাঠ করেছি তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য : আবু মকসুদ, কাজল রশীদ, শাহ শামীম আহমেদ, কাইয়ূম আবদুল্লাহ প্রমুখ। এখানে উল্লেখ্য যে, বিভিন্নজনের ব্লগে গিয়ে কবিতা পাঠ ও তাৎক্ষণিক মন্তব্য করতে গিয়ে বেশ তেঁতো-অভিজ্ঞতা অর্জন কেরিছ। এর ভিত্তিতে কবির আচরণ, সমালোচনার সহনক্ষমতা ইত্যাদি পর্যালোচনা হতে পারতো। এটি খুবই স্পর্শকাতর দিক বলেই সচেতনভাবে এড়িয়ে গেলাম।
বিনীতভাবে বলছি, অনেকেরই কবিতা পাঠ করা হয়নি। ভবিষ্যতে পাঠের বাসনা রইলো।
কবিতার সবচে দুর্বল দিক, গুরুচন্ডালী-ধারা। এই ধারায় অনেকেই রয়েছেন। আবার কখনো মনে হয় এরা সবাই একজনই। অর্থাৎ একটি ‘নিক’ কিংবা ‘নামে’র কবিতা থেকে অন্য কবিতাকে আলাগা করা যায় না। সমান্তরাল একই হাত কিংবা একই মানুষ এই কবিতার উপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন সেরকমই তাদের কবিতা ইঙ্গিতবহন করে। এর দুর্বল দিক হলো, জোর করে জাহির করা। নিরন্তর প্রমাণহীনভাবে চাউর করেন, ‘আমি যেসব লিখছি এগুলোই আসল এবং সহি-কবিতা।’ এমন একটি ভুল ধারণাকে প্রতিষ্ঠার জন্যই অসংখ্য নিকের আশ্রয়ে অপপ্রচার চালিয়ে যাওয়া গুরুচ-ালী ধারার অন্যতম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। যেনতেনভাবে নিজের কবিতাকে অপ্রচলিত শব্দ-বাক্য-ভাষা প্রয়োগের মাধ্যমে প্রকট করে তুলেন। কৃত্রিম এই প্রচেষ্টা খুবই হাস্যকর। বুদ্ধি করে যারা এই কাজটি করেন তাদের বড় দুর্বলতাই হলো অশ্লীলভাবে নিজেকে চাউর করা। গুরুচ-ালদের কৃত্রিম পা-িত্যের কারণ হলো, তারা প্রচ-ভাবে অসহায়ত্বে ভোগেন। অন্যের ধার করা চিন্তা-ভাবনা গুলিয়ে ফেলেন নিজের ভাবনার সাথে। অন্যের ভাবনাকে নিজের মতো ভাবসম্প্রসারণ করাকেই চুড়ান্ত ভাবেন। তাদের এই অসহায়ত্ব কবিতার শরীর ছাপিয়ে উঠে বলেই একটি সম্ভাবনাময় কবিতার অপমৃত্যু ঘটে। এই ধারায় যাদের কবিতা আমি পাঠ করেছি তাদের নাম উল্লেখ করবো না। তবে ভবিষ্যতে যে করবো না সে-খবর আগাম বলতেও চাই না।
নিরহপ্রকৃতির কিছু কবিতা রয়েছে। নিরহ বলতে বুঝাতে চেয়েছি ‘করে নাকো ফুস-ফাস, মারে নাকো ঢুসঢাস’ ধরণের। না নিজের ব্যাখ্যায় নিজেই সন্তুষ্ট নই। তাহলে একটু ব্যাখ্যায় আসা যাক। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কেউ কেউ কিছু কবিতা রচনা করেন। সেসব কবিতাকে আমি নাম দিয়েছি কবিতার মতো করে বলা। ক্ষুধা পেলে মানুষ আহার করে, সেটা আহারের উপযোগী যেকোনো কিছু হতে পারে। স্বাদ নিয়ে দেখার প্রবণতা থেকে নতুন নতুন খাদ্যতালিকায় মানুষ অভ্যস্ত হয়। ধরুন একজন নিরিহপ্রকৃতির বাঙালি ক্ষুধা পেলে কেবল ভাতই গলদঃকরণ করেন। তিনি জন্ম থেকেই জেনেছেন এটিই আহারের বস্তু। এ ধরণের অভ্যাসের মধ্যে যেসব কবিতা আমরা চোখে দেখি ও পড়তে বাধ্য হই সেগুলোই নিরহপ্রকৃতির কবিতা বলে গণ্য হয়। সৈয়দ মবনু, আহমদ ময়েজ, এস সুলতানা, সৈয়দ আফসার, ইমন সরওয়া, মুহিত চৌধুরী গঙরা এ প্রজাতীর কবিদের অন্তর্ভূক্ত বলে আমার ধারণা। তবে সময়ে পূণর্বিবেচনা করা যেতে পারে।
এক্ষেত্রে রোদেলা খাতুনের কবিতাকে বাজারী বলে উল্লেখ করলে কোনো দোষের মধ্যে পড়ে না। বক্তব্যধর্মী কবিতাই রোদেলা খাতুনের মূল বিষয়। এতে কবিতার সারকথা বা অবকাঠামো রোদেলাকে ভাবায় কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। বক্তব্য যখন প্রধান্য পায় কবিতাও এক ধরণের রাজনৈতিক শ্লোগানে রূপ নেয়। যদিও রোদেলা খাতুন কোনো রাজনৈতিক কবিতা এ পর্যন্ত লিখেননি। তবে তার দৃষ্টিক্ষমতাকে কেউ ছোট করে দেখার অবকাশ নেই।
লেখকের সীমিত পাঠের ভিত্তিতে সাময়িক পর্যবেক্ষণে যে কবিতাটি সবকিছু ছাপিয়ে উঠেছে কবি আন্দালীবের নক্ষত্রপাঠ কবিতাটি অন্যতম। আসুন কবিতাটি পূণর্বার পাঠ করি।
উল্লেখ্য, প্রত্যেকের অন্তত একটি করে কবিতা পূণর্পাঠে সংযোজন করলে তৃতীয়ভাবনার সঙ্গে মিলিয়ে পড়া যেতো। কিন্তু ঘরে ঘরে সবার অনুমতি চেয়ে, দীর্ঘ অপেক্ষার পর অনুমতি পেলে সংযোজন করো─এ ধরণের অপেক্ষা আমার একদম সয়নি। এক আন্দালীবই আমাকে দুই সাপ্তাহ অপেক্ষায় রেখেছিলেন, সেই অভিজ্ঞতায় ক্লান্তিবোধ করছি। এর জন্য সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। সময় সকলের সহায় হোক।
নক্ষত্রপাঠ
যিনি আমায় নক্ষত্র চেনালেন, আমি তার নাম ভুলে গেলে
আমাদের চারপাশে এক অপ্রস্তুত রাত নামে, দেয়ালের পাশে
পড়ে থাকে বিদীর্ণ প্রজাপতি! আমি তো চিনেছি সব
বর্ধণশীল ফাটলের দাগ, নিমগ্ন অর্কিড প্রজাতি।
আমি চিনতে শিখেছি মানবিক স্পর্শের ট্যাবু, বাতাসের সুর,
নক্ষত্রপাঠের ব্রেইল পদ্ধতি।
০৯ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ভালোবাসলে কবি হওয়া যায়। প্রশ্ন হতে পারে যারা কবি নয় তারা কী প্রেম করে না? উত্তর হলো হ্যা, অবশ্যই করে। কিন্তু প্রেম আর ভালোবাসা এক বিষয় নয়। প্রেম তাৎক্ষণিক এক মোহের নাম। ভালোবাসা চিন্তরন।
সময় সহায় হোক।
২| ০৯ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
পলাশমিঞা বলেছেন: কবি কবিতা কয় প্রকার এবং কি কি জানিনা তাই কবিতাই লেখিনা।
০৯ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: লিখুন লিখুন - সজ্ঞানে লিখুন।
সময় সহায় হোক।।
৩| ০৯ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
রাজসোহান বলেছেন: কবি হইতে মন্চায়
০৯ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমারও চায়। পারলাম কই। চেনা মানুষ অচেনা সুরে আইসেন না।
সময় সহায় হোক।
৪| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০২
রঙ পেন্সিল বলেছেন: ভালোবাসা আর কবিতা- হূমমমমমম.......ভাবতেই হচ্ছে! তবে কিনা কবিত্বটা ভাল জিনিষ! কেননা এইটা হল ভাবনার খেলা......ভাবনাকে অনুবাদের কসরৎ। তাই অবশেষে যেটা হতে পারে নিদেনপক্ষে,,,,,,,ভালো মানুষ তৈরী হয়। মাঝে মাঝে দূর্লভ মানুষ! কিছুই না হলে.......বিবাগী। আর, সবাই কমবেশী কবি......অর্থাৎ ভালো মানুষ (মন্দটাও যেমন বিরাজিত সবার মাঝেই)। আর কবিত্বের চাষ হলে- কবিয়ানা হবে। সমুহ বিপদ ও আছে...গেন্জামও পাকাইয়া ফেলতে পারেন! মাথায় কবিতা পেঠে ভাত নাই টাইপ গেন্জাম! তাই সবদিক সামলে উঠলে কবিদের প্রতি রইল স্যালুট! ভালোমানুষ গড়ার যত কল-কব্জা/কৌশল সবগুলোতে শান দিতে হবে, আর বাকীগুলোকে দিতে হবে মাইনাস। আজকের দিনে কবিরাই তো মাকে নি্যে কবিতা লিখেছেন..........যারা লেখক তারা লিখেছেন লেখায়। আর আমি (?) চিল চিৎকার করে বললাম আমার কথা!
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৮:২২
রোদেলা খাতুন বলেছেন: চিল-চিৎকার। সুন্দর শব্দ। আগামীতে ব্যবহারের অনুমতি চাই। উপমাটা আপনার কাছ থেকেই প্রথম পেলাম। চিল-চিৎকার। যেদিন এই উপমাটা ব্যবহার করবে অন্তত কাব্যে সেদিন ঐ কবিতা আপনাকেই উৎসর্গ করবো। তবে 'স্বপ্ন সওদাগর' নিককে উৎসর্গ করতে কষ্ট পাচ্ছি - অর্থাৎ আড়ালের মানুষটা কোনো দিন জানতে পারবো না।
এবার কানে কানে বলি : কাব্য-প্রতিভা লুকিয়ে রেখে ভান করছেন কেন?
সময় সহায় হোক।
৫| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৫৪
তাজা কলম বলেছেন: ভাল লাগল ব্লগীয় কবিতা নিয়ে আপনার বিশ্লেষণী লেখা। তবে এই ব্লগের একজন উল্লেখযোগ্য কবি সুনীল সমুদ্রের লেখাও মানসম্মত এবং অনেকের মননকে স্পর্শ করে। ওর কবিতাও পড়ে দেখতে পারেন। কালপুরুষের বেশ কিছু কবিতাও উল্লেখযোগ্য।
তবে ফকির ইলিয়াস, কাজল রশীদ, মকসুদ, আন্দালীব এরা তো প্রতিষ্ঠিত কবি।
নাজনীন খলিল, কালিদাস কর্মকার (?), সুলতানা সাজির কবিতা কেন যে আপনার আলোচনায় এল না বুঝতে পারলাম না।
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:০২
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্য। কাউকেই ক্ষুদ্র করে দেখার বিষয় নয় এটা। আমার লেখার শেষে এসে বলেছি সীমাবদ্ধতার কথা। এটা আমার সীমিতজনের পাঠের বিশ্লেষণ।
আগামীতে অবশ্যই পাঠ হবে। বিশ্লেষণও হবে। আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র। এর জন্য সবাই একমত হতে হবে তাও মনে করি না।
সহসা আপনার সঙ্গে ইমেলে কথা হবে।
সময় সহায় হোক।
৬| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:০৯
রঙ পেন্সিল বলেছেন: চিৎকার হোক চিল চিৎকার, অথবা আস্ত জিলেপির প্যাঁচ.....জটিল যুক্তি কাটতে থাকুক.....ভিন্ন মতের তরী ঘ্যাচ ঘ্যাচ.....যদ্দুর মনে পড়ে সুমনের গানের এমনই লাইন ছিলো। বাংলাভাষা তোমার আমার......অনুমতির প্রয়োজন নাই কোনো কারোর কাছে! বরং তুমিই চিল চিৎকার করে বলো.......আমাদের শোনার কান আছে!
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৩১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আচ্ছা সুমনের বুঝি? এখন ধারাটি বলছে নচিকাতা নাকি অন্য কেউ? যারই হোক। আপনি বহন করেছেন আমার জন্য। আমি বহন করে নেবো অনত্র। এভাবেই শব্দরা ভেসে যেতে যেতে বদলেও যায় খানিকটা, তাই নয় কি?
আপনি কিন্তু শেষের প্রশ্নটা এড়িয়ে গেছেন সচেতনভাবে। উত্তর চাই।
৭| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৩২
সরল মানুষ বলেছেন: প্রেম তাৎক্ষণিক এক মোহের নাম
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৩৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: মন্তব্যটা তাৎক্ষণিক ছিলো বলে এটি সবসময় প্রযোজ্য নয়। এর ব্যাখ্যা হলো, মোহ ভেঙে সম্পর্ক গভীর হলে ভালোবাসা স্পর্ধিত হয়। সর্বগ্রাসি হয়।
সময় সহায় হোক।।
৮| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৪৯
চৌকষ বলেছেন: আপনি কৌশলগত শ্রেণী বিন্যাসের আশ্রয় নিয়েছেন। অনেককেই তৃতীয় ক্লাশে ফেলে দিলেন?
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:০০
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনি আবার ক্লাশ পেলেন কোথায়? শ্রেণী সংগ্রাম করেন নাকি? আমি কিন্তু শ্রেণীতে বিশ্বাসী নই। সব সমান। না মোগল না পাঠান - সবার উপরে মানুষ সত্য।
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৯| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৫৪
সরল মানুষ বলেছেন: ওমা ! মাথায় কত কিছু রাখে
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৫৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: 'ওমা ! মাথায় কত কিছু রাখে' - ধরেনর উচ্চারণ একটু ন্যাকামি হয়ে গেলো না?
তার চে আসুন লেখার সারবস্তু নিয়ে কথা বাড়াই - অবশ্য যদি ধৈর্য্য থাকে।
সময় সহায় হোক।।
১০| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:১৬
ফিনিক্সম্যান বলেছেন: আন্দালীবের কবিতাখান জোশ। আপনের পছন্দরে পছন্দ করলাম। আপনের আলোচনা পড়তি হবে দেখি।
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ব্লগের এই ভাষাটা আমি রপ্ত করার চেষ্টা করছি যেমন 'জোশ'। খুব মজা পেলাম।
আন্দালীব'র কবিতা খুবই সুগঠিত।
তবে অনেকেরই কবিতা এখনও পাঠ হয়নি।
ফিনিক্সম্যান কনে? ওমেন নয় কেন?
অনেক ধন্যবাদ। সময় সহায় হোক।।
১১| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩২
কালপুরুষ বলেছেন: পাঠ করলাম। বক্তব্য ও বিশ্লেষণ ভাল লাগলো। তবে ব্লগে আরো অনেক কবি রয়েছেন যাদের কবিতা তোমার অবশ্যই পাঠ করা উচিৎ- কেননা লেখাটা এখনো আমি অসম্পূর্ণ মনে করছি। পর্ব করে বাকি কবিদের কবিতার ব্যাখ্যা, সমালোচনা বা বিশ্লেষণ যাই বলো সেটা আশা করছি। আর এই কারণেই তোমাকে আরেকটু নিয়মিত ব্লগিং করতে হবে- লেখা খারাপ হোক বা ভাল হোক সবারই ইচ্ছে থাকে তার লেখা নিয়ে কেউ কিছু বলুক। আমি কিন্তু তোমার লেখা নিয়ে তেমন কোন বিশ্লেষণে যাইনি কারণ আমি মানুষটা সব সময়ই সবকিছু সহজ সরলভাবে দেখি এবং পড়ি তাই খুব গভীর বোধের বিষয়গুলো আমার ভাললাগে তবে সেটা ব্যাখ্যা করার মতো লেখার সাহস পাইনা বা লিখতে পারিনা।
ভাল থেকো, ভালবাসায় থেকো। শুভ কামনা রইলো।
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩৮
রোদেলা খাতুন বলেছেন: দাদা প্রথমেই আপনাকে বলেছিলাম গদ্য লেখার চেষ্টা করছি। এখন আপনি আমাকে ফাঁকি দিচ্ছেন। ভালোলাগা-মন্দলাগা নয়, গঠন নিয়ে কথা বলতেই হবে। ছাড়ছি না কিন্তু।
হ্যা, প্রচুর ভালো লেখা রয়েছে। কিন্তু আমার অপারগতা বলে দিয়েছি। পাঠ করিনি। জানি না করা লিখছেন। আমার তেমন লেখক-সম্পর্ক নেই বললেই চলে। যখন ব্লগে আসি যাদের লেখা চোখে পড়ে পাঠ করার চেষ্টা করি।
আপনি ভালো তো?
১২| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪২
কপোত বলেছেন: Very nice.........................
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: সোনা মনির ছবিটা সুন্দর। ভালো থেকো।
১৩| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৩
কালপুরুষ বলেছেন: তুমি দোয়া করলে ভাল না থেকে পারি?
তোমার আমার অবস্থানগত দূরত্বের কারণে সময়ের ফারাক থাকলেও সময় যে সহায় সেটা বুঝতে পারি।
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৫
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমি কখনও দূরত্ব মনে করিনি। পৃথিবী খুবই ছোট। পাশ ফেরলেই আর্শিনগর দেখা যায়।
আবার এড়িয়ে গেলেন। গদ্যাপ্যাটার্ণ নিয়ে কথা বলতে হবে। ভুল বাক্য ব্যবহার ইত্যাদি। কারোর প্রতি অবিচার করা হলেও সেটাও ধরিয়ে দিতে হবে। বললাম তো, আমার মতামত কখনও চুড়ান্ত নয়।
হা হা হা সময় সহায় হোক।
১৪| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫৫
কালপুরুষ বলেছেন: আমি বকাবকি করতে পারি, সমালোচনা করতে পারিনা।
০৯ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৩১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ঠিক আছে কোনো আপত্তি নাই।
১৫| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৭
সোমহেপি বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে
১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:০৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমার স্টেটাস বেড়ে গেলো।
সময় সহায় হোক
১৬| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১:২৯
ডলুপূত্র বলেছেন: প্রিয় রোদেলা শুভেচ্ছা নিন।
আজকে ব্লগে ঢুকে হঠাৎ আপনার নামটি দেখে আমার আগ্রহ জন্মালো। নামের দুটো অংশ দুইরকম। রোদেলা নতুন আর খাতুন ঐহিত্যবাহী দুইটি শব্দ। অন্তত ব্যবহারের দিক থেকে। (আমার ভুল ও হতে পারে)। আপনার ব্লগে ঢুকেই প্রথম লেখায় ক্লিক করলাম। কবিতা নিয়ে লেখা দেখে এ ক্ষেত্রে কিছুটা আগ্রহী হলাম। তবে অভাবনীয়ভাবে বিস্ময়ের সঙ্গে আপনার আলোচনার মধ্যে নিজেকে আবিস্কার করলাম। এখনও বিস্ময়ের ধাক্কা সামলে ওঠতে পারিনি। সত্যি বলছি, কি আকস্মিকভাবেই আপনার লেখাটি আমার নজরে এল!
প্রিয় রোদেলা, অনেকেই আমার কবিতা পড়ে তাৎক্ষনিক মন্তব্য করেছে। অনেক বিশ্লেষনাত্মক, প্রেরণাদায়ী এবং সমালোচনামুলক মন্তব্য পেয়েছি। সত্যি বলতে কি- কখনো আনন্দ পেয়েছি আবার কখনো কষ্ট পেয়েছি। সময়ের ব্যবধানে তা আবার ভুলেও গেছি। আমার কবিতার বই নিয়ে কয়েকজনের আলোচনা কয়েকটি দৈনিকের সাহিত্য সাময়িকীতেও ছাপা হয়েছে। তবে আপনার মত কেউ এভাবে আলোচনা করেনি। আপনার এ সৎ, সাহসী ও বিশ্লেষনাত্মক লেখা অব্যাহত থাকবে আশা করছি। পাশাপাশি কবিতা নিয়ে যে কোন ধরনের ব্লগিয় আড্ডা বা পত্রাড্ডার আমন্ত্রন রইল।
প্রিয় রোদেলা, আশা করি, সময় সুযোগ হলে ব্লগের কবিদের কবিতার উদ্ধৃতি দিয়েই ভাল-মন্দ বিচার করে গদ্য লিখবেন। আর মনে রাখবেন, বুদ্ধদেব বসু লিখেছিলেন- (যশের যুগল ডানা সাদা আর কালো।) তাই কারও কটুক্তিতে হতাশ হওয়ার আদৌ কিছু নেই। ব্লগে অনেকেই ভাল লেখেন আবার অনেকে সময় কাটানোর জন্যও লেখেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে- আপনার কাছে কার কবিতা ভাল লাগছে সেটা। অন্যে ভাল বললেই যে আপনাকেও জোর করে ভাল বলতে হবে তার কোন কারণ নেই। পাশাপাশি এ প্রত্যাশাও করি কাউকে আহত করার জন্য অযৌক্তিক মন্তব্যও আপনি করবেন না।
ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন।
১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:২১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবি, আবেগ আমাকে কোনো দিন এতো স্পর্শ করিনি। আজ মনে হচ্ছে আরেকটা লেখা শুরু করে দেই। কিন্তু সত্যি বলতে কি অনেকের লেখা এখনও আমার পাঠ হয়ে উঠেনি। তবে যেকোনোদিন অন্য একটি লেখা তৈরি হয়েও যেতে পারে। প্রথমে একটা ভয় ছিল, গদ্য চর্চা আমার নেই বললেই চলে। সেই ভয়টা আপনারা কাটিয়ে দিচ্ছে মনে হচ্ছে।
পাঠের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সময় সহায় হোক।।
১৭| ১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:২৬
আবু মকসুদ বলেছেন: রোদেলা, কবিতা কী মাপজোঁক বোঝে? না কবি মেপে জোকে কবিতা লিখেন? আমার তা মনে হয়না। কবির, কবিতার শ্রেণী বিন্যাস কাম্য হতে পারে না।
কবিতার কোন একরৈখিক সংজ্ঞা কী কোন অভিধানে কিংবা তত্ত্ব জ্ঞানে পাওয়া যাবে! কবিতাকে তাহলে কী বলা হবে! কিছু একটা তো বলা দরকার, কিন্তু কবিতাকে সত্যি কী কিছু বলতে হবে! না বললেই কী নয়! সরলার্থে কবিতাকে বলা যায় জীবনের পুনর্গঠন। কবিতাকে এর বেশী আর কিছু হওয়ার দরকার আছে বলে আমি মনে করি না।
একটা কবিতা কতটুকু কবিতা- উত্তরে বলা যায় পাঠের পরে ছন্দবদ্ধ কিছু বাক্য যদি বোধের ভেতরে সামান্য আলোড়ন তুলতে পারে তবেই তা কবিতা।
রোদেলা, আপনার গদ্যে অনেক কিছু ছুঁয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন, বিষয়গুলোর আরো ব্যাখ্যা হতে পারতো, হয়তো হবে। পরবর্তী অংশ পাঠের প্রতিক্ষায়-
১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:৩৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবি, এটা কোনো অর্থেই অংশবিশেষ কোনো লেখা নয়। শুরু করেছি। ইচ্ছেরা যদি জেগে উঠে তখন হয়তো আবার লেখবো। তবে আপনি যে গাণিতিক প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন তা এ লেখার সঙ্গে সজ্ঞায়িত হয় না।
পাঠের জন্য ধন্যবাদ
সময় সহায় হোক।।
১৮| ১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:৫৪
কাইয়ুম আবদুল্লাহ বলেছেন:
তাৎক্ষণিক পাঠে বেশ তাৎপর্যপূর্ণই মনে হলো।
সংক্ষিপ্ত পরিসরে আমার আর বেশি বলার নেই।
ভালো লাগা রেখে গেলাম, ভালো থাকুন রৌদ্রালোকে।
১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:১৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ইতিমধ্যে আপনার কবিতার অনেক ফর্দ জমা হচ্ছে - ঘনিভূত হচ্ছি ক্রমশ। কোথায় একটা হাহাকার আপনি কবিতার অবয়বজুড়ে লালন করেন, সেটাও অনুমেয়।
কবিতার রৌদ্রালোকে আপনিও ভালো থাকুন, সময় সহায় হোক।।
১৯| ১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:০৪
রিয়াজ উদ্দিন বলেছেন: আলোচনা আর সমালোচনা বেশ ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ
১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:১৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: পাঠে ধন্য হলাম।
সময় সহায় হোক।।
২০| ১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:১৮
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: শব্দের, অর্থের, দৃশ্যের, উপমা-ইঙ্গিতের এবং কালের পথে কবিতার পথ-চলা অন্তহীন । অসংখ্য প্রশ্নের ভেতরে, কালিক চিহ্নের ধ্বংস ও সৃষ্টির মাঝে কবিতা ছুটে চলে, সময়, ইতিহাস, অভিজ্ঞতার অসংখ্য পথ বেয়ে । কোন শেষ পঙ্ক্তিতে শেষ হয় না কবিতার সব লেনাদেনা । আমি বলবো এভাবে আর কবিতায় মন্তব্যের ব্যাপারে প্রেরণাদায়ী-ভাল হয়েছে টাইপ মন্তব্যের চেয়ে বিশ্লেষনাত্মক এবং সমালোচনামুলক মন্তব্য আমার বেশি ভাল লাগে!! তবে একটা কবিতাকে একেকজন একেক ভাবে ব্যাক্ষা করতে পারেন!! এই ইন্টারপ্রিটেশন এ কবির নিজস্ব ভাবের রিভার্স ফিলিং ও আসতে পারে!!!!! আমার যা মনে হয়-অনুভুতির কাব্যিক প্রকাশই কবিতা!! অনেকে গদ্য কবিতা, ছন্দায়িত কবিতা-বিভিন্ন শেপে কবিতাকে প্রকাশ করতে চান!! কবিতাকে কোন রকমের শ্রেনীবিভাগে আবদ্ধ করাটা আমার পছন্দ না!!
১০ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: এটি কেবল অনুভূতিজাত একটি ক্ষুদ্র পর্যবেক্ষণ। আপনার শেষের মন্তব্যটি স্মরণযোগ্য। কোনো শ্রেণী-বিভাজন কবি ও কবিতাকে হত্যা করে। কিন্তু তুল্যমূল্য'র দিক থেকে একে শ্রেণী বলা বোধ হয় ঠিক হবে না। তিনটি পর্বের মধ্যে স্বাদের ভিন্নতা বুঝাতে এ ধরণের বিন্যাস তৈরি হয়েছে।
আপনার ধীর এবং রয়েসয়ে বক্তব্য প্রকাশের ধরণ দেখেই আমি বুঝতে পেরেছি ঘ্রাণ শক্তিকে তুমুলভাবে সংঘবদ্ধ করে মন্তব্য ঝেড়েছেন।
দ্বিতীয়ত : অবকাঠামোগত (গাণিতিক অর্থে) যদি আমি কথা বলতাম তাহলে শ্রেণীবিন্যাসের উক্তিটি উঠে আসা সঙ্গত ছিল। কবি যখন কবিতা বিনির্মাণ করতে উদ্যোগী হন তখন তার ভেতর কেবল কিছু গতি-সঞ্চালনই কাজ করে। হিসাব-কষে তিনি শব্দ বা বাক্যরূপন তৈরি করেন না। আমরা সেই ঘ্রাণটিই নিতে চাই যা তার মনোজগতকে প্রকাশ করতে উৎসাহি করে।
ধন্যবাদ আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য।
সময় সহায় হোক।।
২১| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৩
রঙ পেন্সিল বলেছেন: আমি নিতান্তই নবিন 'ব্লগিং' এর দুনিয়ায়। দেশের বাইরে আছি বলে, দেশের মানুষের কখনো 'কিচমিচ' কখনো 'খিটমিট' কখনো 'ফ্যাসাদ' আর কখনো কখনো এত ভালো মানুষের সমাহার দেখে ভালই লাগে। আপনার সুকুমার বৃত্তিগুলো প্রষ্ফুটিত থাকুক এই কামনা রইল!
১০ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৫৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমি কী খুব পুরানো? ব্লগে ৬/৭ মাস এর মতো। দেশের বাইরে বলতে কোথায় আছেন? আমি ছিলাম বুস্টনে। এখন বড় বোনের কাছে চলে এসেছি। যুক্তরাজ্য।
কিচমিচ, ফ্যাসাদ, খিটমিট ইত্যাদি অভিধায় দেশের মানুষকে ছোট করে দেখা কিন্তু সত্য বলতে চাচ্ছেন - এটাই সত্য। যে দেশের মানুষের রাষ্ট্র অস্থির ব্যক্তি মানুষটিকে দোষ দিয়ে কি করবেন বলুন?
আমরা তো এখনও কোনো সুস্থ রাষ্ট্র পাইনি, তাই নয় কি?
আবার কথা হবে।
সময় সহায় হোক।
২২| ১০ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪২
স্নিগ বলেছেন: চিল-চীৎকার শব্দটা আসলেই খুব কম ইউজ করতে দেখি।প্রথম শুনেছিলাম সম্ভবত,দলছুটের বায়ান্ন তাস গানের প্রথম অন্তরায়।
দুজনকেই প্লাস
১০ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৫৫
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমিও চেচাতে চাই, স্পেইস না দিলে আমি নিরন্তর চেচাবো। চিল-চিৎকারের ভদ্দরলোকদের কান ফাটিয়ে দেবো।
সময় সহায় হোক।।
২৩| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: খুব মন দিয়ে খুঁটিয়ে পড়লাম লেখাটা। কবিতা আমার খুবি প্রিয়। যদিও আমি লিখতে জানিনা ।
তবে আমি এমন কিছু একটা করতে জানি। যাকে আপনি বলেছেন "সেসব কবিতাকে আমি নাম দিয়েছি কবিতার মতো করে বলা।"
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:১১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: স্মর্তব্য : 'সেসব কবিতাকে আমি নাম দিয়েছি কবিতার মতো করে বলা'। হ্যা, এ ধারায় আমিও কবিতা লিখছি। এসব কবিতা নয়, কবিতার ধারাভাষ্য।
সময় সহায় হোক।।
২৪| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:১৪
আরিয়ানা বলেছেন: কবিতা না লিখলেই আমার জন্য ভাল কারন আমি কবিতা বুঝি না।
এখন যখন গদ্য লিখেছেন তখন বুঝি। তাই বেশি বেশি গদ্য লিখেন
কেমন আছেন?
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনাকে হিংসা করি, প্রচণ্ডভাবে হিংসা করি। এর জন্যই আপনার ওখানে যাই না। মাঝে মধ্যে উঁকি দেই। কতদেশ ঘুরেন আপনি আর কতসব ছবি তুলে আনেন - প্রত্যেকটি ছবি একেকটি কবিতা।
সময় সহায় হোক।।
২৫| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:১৯
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: জীবনে যা কয়টা কবিতার মুখ দিয়ে কথা বলে পাপ করেছি হে কবিতা ইশ্বর ক্ষমা করে দিও।( এখানে কবিতার ইশ্বরকেই উদ্দেশ্য করে বলেছি)
কবিতা লেখার সাহস আর করবোনা।
ভালো লাগলো লেখাটা।
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমার এক বন্ধুর নাম সম্রাট ছিল। সে গিটার বাজাতো। তার ছিল আসল নাম আপনারটা নিক। ইশ্বর আর সম্রাট কাছাকাছি থাকেন। কবিতার প্রতি এমন নির্দয় আর হবেন না। সাহসে অগ্রসর হোন, সময় সহায় হবে।
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
২৬| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২৪
শায়মা বলেছেন: সময় সহায় হোক ?
সময় স হায় হয়েও লাভ নেই মনে হয় । চারদিকে বেশীভাগ কঠিন কাব্য দাঁতভাঙ্গা শব্দওয়ালা কবিতা পড়তে গিয়ে আমার দাঁত নড়বড় হয়ে যায়। অন্তর্নিহিত অর্থ বোঝা তো দূরের কথা।
তবে রবীন্দ্র নজরুলের দুর্গমগিরি কান্তার মরু পড়তে গিয়েও আমার এত বেগ পেতে হয়নি মরু পর্বত পাড়ি দিতে। ইদানিং কালের খটমট কবিতার মত অবুঝ হৃদয় হতে হয়নি ।
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কী বিষয় শায়মা, দুর্গমগিরি কান্তার মরু রবীন্দ্র-নজরুল দুজনেই লিখেছেন নাকি?
সহজ এবং কঠিনের পার্থক্য নির্ণয় করুন। তারপর এ বিষয়ে কথা বলতে এগিয়ে আসবো।
সময় সহায় হোক।।
২৭| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪১
শায়মা বলেছেন: না না দুর্গমগিরি নজরুলের সৃষ্টি ।
তবে আমি শুধুই কঠিন শব্দের রচনায় স হজে বোধগম্য কবিতার একটা উদাহরন দিলাম ।
কিন্তু ইদানিংকালের সাংকেতিক কবিতা গুলো দুর্বোধ্য লাগে।আমি কিন্তু শুধুমাত্র আমার অনুভুতিটাই বলেছি আপু। আপনি অন্যভাবে ভাববেন না বা মাইন্ড করবেন না প্লিজ। আধুনিক কবিতাকে বা কোনো কবিতাকেই হেয় করার কোনো ইচ্ছে আমার নেই।
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৫
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কী যে বলেন, আমি রাগ করিনি। আমার বোধের ভেতর যা উপলব্ধিজাত বলে গণ্য হয়েছে তাই প্রকাশ করেছি মাত্র।
অত্যন্ত বিনীতভাবে আপনার বক্তব্যকে স্বাগত জানাচ্ছি। এটা মুক্তাঙ্গন। এখানে সবার বক্তব্য প্রকাশ হবার ক্ষেত্র। অবশ্যই যৌক্তিক এবং নান্দনিকভাবে।
এর পূর্বে আপনি 'সময় সহায় হোক' বাক্যটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছিলেন কিন্তু কেন? একটু ব্যাখ্যা করলে খুশি হবো।
সময় সহায় হোক।।
২৮| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: ওহ এই কথা?
সময় সহায় হোক। কেনো প্রশ্নবিদ্ধ?
এটা আমার কথা বলার একটা স্টাইল বলতে পারেন আপু। কোনো কিছু ভেবে চিন্তে বলিনি মানে কোনো ক্রিটিক্যাল উদ্দেশ্য নিয়ে বলিনি।
আপনার সময় স হায় হোক শুভকামনার প্রতিত্তোরে বলতে চেয়েছিলাম, সময় স হায় হবে আমার? সাত জনম বসে থাকলেও হবেনা। ইদানিংকালে মানুষ যে সব কঠিন দুর্বোধ্য কবিতা লেখে সেসব সাত জনমে লেখা হবেনা আমার দ্বারা। তাই তো আপনার ভাষায় কবিতার মত করে বলে যাওয়া কথা সেটার অপচেষ্টা করতে পারি বড় জোর।
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: দুর্বোধ্য একটি কবিতা তুলে ধরুন। দেখি আপনার দুর্বোধ্য আমার আমার দুর্বোধ্যতার মধ্যে পার্থক্য কোথায়।
সময় সহায় হোক।
২৯| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: যেমন রেখাচিত্র।
১০ ই মে, ২০১০ রাত ১১:১১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: সেটা আপনার বোধের মধ্যে চলে এসেছে। আপনিই তো বললেন। একটি কবিতা প্রথমপাঠেই যদি বোধকে জাগিয়ে তুলতে সাহয়ক হয় তাহলে বুঝতে হবে এটি দুর্বোধ্য নয়। দ্বিতীয় পাঠ আপনার সহায়ক হবে, তৃতীয় পাঠে কবিতার প্রয়োজনিয়তা ফুরিয়ে যেতে থাকবে ক্রমশঃ।
সময় সহায় হোক।।
৩০| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৩৮
রঙ পেন্সিল বলেছেন: কথার মারপ্যাচে পইরা গেলাম মনে হইতাছে! কোথ্থেকে যে কোথায় যাইতাছি বুঝবার পারতিছিনা। আমি ভাই স্বপ্ন সওদাগর। পুজি পাট্টা কম নিয়া সওদাগরীতে নামছি। কবিদের আলাপে আইসা এখন গেন্জাম পাকাইয়া ফেলছি। আমার ব্লগে লোকজনের যাওয়া আসা কম, আমিই খালি এদিক ওদিক ঘুর ঘুর করি। রোদেলা একবার গেছিলো..ঝারি মাইরা আসছে! এই ঝারি খাইয়া লেখা প্রায় বন্ধ হবার যোগাড়! যাক, একটা গোপন কথা আমি কবি না হইলেও কবিতা নিয়ে আমার কৌতুহল কম না! লুকাইয়া চাইয়া থাকি কবিরা কি কি লিখে, আর ভাল লাগলে প্লাস টুইকা দেই!!
১১ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: দুঃখিত। আমি যা বুঝি তাই প্রকাশ করি। আপনাকে ঝারি দেয়া আমার উদ্দেশ্য নয়। কিন্তু আপনি তো স্বপ্নের সওদাগর। কবিতার আরেক নাম স্বপ্ন। আপনি যদি স্বপ্ন বিলাতে না পারেন তাহলে আপনি/আমি কেউই কবি নই।
হে সওদাগর, মুঠো মুঠো স্বপ্ন বিলি করো - যেন সময়কে সহায়ক শক্তি বানাতে পারি।
৩১| ১০ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৯
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার চিন্তার জগৎ। ভাল লাগলো যে, লেখাটি যে বিশ্লেষনি ওয়েতে এগিয়েছে, এখানে কোনো ফাঁকা কথা নেই, আরো বড় বিষয় হলো লেখাটিতে আপনি অনেক আন্তরিক ও সৎ থেকেছেন, আপনার যা মনে হয়েছে তাই বলেছেন, কোথাও বাড়াবাড়ি মনে হয় নি; এটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।
আপনার কী খবর? নিয়মিত দেখছি না। আজ নতুন পোস্ট দিয়েছি। ভাল থাকবেন।
১১ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবির পদার্পণে ভালো লাগছে। অনেক বিষয় এখনও ব্যাখ্যা করতে পারিনি, তা স্বীকারও করেছি। কিন্তু কোনোদিন যে ব্যাখ্যা তৈরি হবে না তা মনেও করি না। যেহেতু ভাবের ভেতর অনেকের কবিতা প্রতিনিয়ত ঘুরপাক খাচ্ছে - যুৎসই মন্তব্যটি চলে আসবে। ব্যাখ্যা বলতে পাঠ-উন্মোচন।
সময় সহায় হোক।।
৩২| ১১ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:১৯
আন্দালীব বলেছেন:
রোদেলা খাতুন, আপনার এনালিসিস দুর্বল । কেননা ‘কবিতা’ পাঠের চেয়ে বরং ‘কবি’কে পাঠের চেষ্টায়ই আপনি তৎপর থেকেছেন অধিক । ফলে পাঠের ক্ষেত্রে এক ধরণের সমস্যা তৈরী হয় । তাছাড়া, এইখানে আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি বহুলাংশেই অনুমাননির্ভর, ঢালাও এবং সর্বোপরি-সুবিবেচনাপ্রসূত নয় । যে কারণে যৌক্তিকভাবে এই ধরণের লেখা/বিশ্লেষন খুব বেশী গুরুত্ববাহী হয়ে উঠতে বাঁধা পায় । তবে জোরালোভাবে আবেগাশ্রয়ী হওয়ার কারণে কেবল বিভিন্ন কবি ও তাদের লেখনী সম্পর্কে আপনার ভালোলাগা তীব্রতাটুকু শুধু অনুমান করা যায় । এর চেয়ে বেশী কিছু আপাতত নয় ।
----------
যে পদ্ধতিতে কবিদের ক্যাটাগরাইজ করা হয়েছে তা অনেকের জন্যই অসম্মানজনক । ফলে এইখানে আমার আপত্তি আছে । আপনার বিচারে যে কোন বা যে কারো কবিতা অনুত্তীর্ণ হতেই পারে, কিন্তু এই প্রক্রিয়ায় বিভাজনমূলক বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে আপনি কবিতার প্রতি তাদের নিখাদ ভালোবাসাটিকে অজান্তেই আঘাত দিয়ে ফেলেছেন, আড়াল করে ফেলেছেন । এদের কবিতা আপনার ভালো লাগুক আর না লাগুক, কবিতায় এঁদের অনেকেরই রয়েছে সুগভীর নিমজ্জন । তাই কেবল উত্তীর্ণ হওয়াটিই সবসময় মূল কথা হতে পারে না । কবিতায় থাকাটাই মূল, কবিতাযাপন করাটাই মূল । আর উত্তীর্ণ-অনুত্তীর্ণ? সে তো আপেক্ষিক বিষয় । ফলে যে কারো নিমগ্নপাঠ শেষে আপনার প্রদত্ত এইসব ‘ট্যাগ’ নিয়ে প্রশ্ন তৈরী হওয়া স্বাভাবিক ।
----------
খুব প্রয়োজনীয় নয়, তবু একটা তথ্য ঠিক করে নেয়া ভালো - সম্মতির জন্য আপনাকে দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করত হয়নি । উপরে দেয়া কবিতাটি আপনার ব্লগে প্রকাশের অনুমতি চাওয়ার ৪ দিনের মাথায় তাতে সম্মতি জানানো হয়েছিলো, ১৪ দিনে নয় ।
----------
ভালো থাকবেন । শুভেচ্ছা রইলো ।
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ‘কবিতা’ পাঠের চেয়ে বরং ‘কবি’কে পাঠের চেষ্টায়ই আপনি তৎপর থেকেছেন অধিক
অভিযোগটা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? একটা সৃষ্টির পেছনে কোনো এক ব্যক্তি তো আছেনই। তার সৃষ্টি পাঠ মানে তাকেই পাঠ করা। কবির সৃষ্টিপাঠের ভেতর দিয়ে যদি কবিকে খানিকটা আবিষ্কার করা যায় তাহলে মন্দ নয়।
যে পদ্ধতিতে কবিদের ক্যাটাগরাইজ করা হয়েছে তা অনেকের জন্যই অসম্মানজনক
না, এটা ক্যাটাগলাইজ নয়, কবির কবিতার ভিন্ন স্বাদের কথা বলা হয়েছে। এই বৈচিত্র আছে বলেই তারা আলাদা স্বত্ত্বা ধারণ করেন। যাদের কবিতা পাঠ করেও ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করিনি তাদের নাম উচ্চারণ করিনি। অতএব অসম্মান প্রদর্শনের প্রশ্নই আসে না। কিছু কবিতার চরিত্র বিশ্লেষণ করেছি বিশেষ করে এসব কবিতার শব্দধারায় উদ্দেশ্য প্রকট হয়ে ধরা দেয়। যদি তাদের কবিতা নিয়ে আসতাম তখন আপনার অভিযোগটি মেনে নিতে পারতাম।
সম্মতির জন্য আপনাকে দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করত হয়নি । উপরে দেয়া কবিতাটি আপনার ব্লগে প্রকাশের অনুমতি চাওয়ার ৪ দিনের মাথায় তাতে সম্মতি জানানো হয়েছিলো, ১৪ দিনে নয় ।
না, আমার পক্ষ থেকে এটা অভিযোগ ছিল না, ছিল কথারকথা। ৪ দিনকে আমি ১৪ বছরও বানিয়ে বলতে পারি। অর্থাৎ একটি অপেক্ষার যাতনাকে প্রকাশ করতে যা বলা হয় তাই। তবু এর জন্য মার্জনা চাচ্ছি।
আপনাকেও শুভেচ্ছা। সময় সহায় হোক।।
৩৩| ১১ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:৩৫
গোপাল ভাড় বলেছেন: আপা গো, অনেকেরই কবিতা আপনি নেন নাই। তারা যে গোস্সা হইবো। আর যাদের নিয়েছেন তারা কী আপনারে পাত্তা দিবো?
@ চৌকষ। এটা হলো আপনার জন্য বদনসিম। হেই যেই আপনারে বলেছে 'আপনি কৌশলগত শ্রেণী বিন্যাসের আশ্রয় নিয়েছেন। অনেককেই তৃতীয় ক্লাশে ফেলে দিলেন?' অমনি হক্কলেই এই ধারায় আপনার কষ্টের লেকাডারে ত্যানাফেনা কইরা তুললো।
আপনের সময়ডা কিন্তু আপনের সহায়ক হইতাছে না।
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২৫
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ভাইরে, আপনার সাথে আমি পারবো না। আপনি যে কী বলতে চান সেটা আপনিই জানে আর আপনার ভগবানই জানেন।
আমি এখনও বলছি এটা কোনো শ্রেণীবিন্যাস নয়। ভিন্ন স্বাদ মাত্র।
৩৪| ১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:১৫
রঙ পেন্সিল বলেছেন: এই লেখাটার ভাল দিকগুলোর দিকে দৃকপাত করলে দেখা যায়, লেখক নিজের মতামতগুলো প্রকাশ করেছেন! আর এই ধরণের বিশ্লেষন এ যে অনুভুতিগুলোর প্রকাশ ঘটেছে তা মৌলিক এবং নন্দনতত্বে এর গুরুত্ব অপরিসীম! Rhetoric and Prosody কিংবা ভাষালংকার এর পুংখানোপূংখ বাঁচ-বিচার, কিংবা বিশুদ্ধ কাব্যিক ব্যাকরণের মারপ্যাচে কবিতার এ্যানাটোমি এখানে প্রাধান্য পায়নি!
সবচেয়ে চমৎকার যেটা, ঘটেছে মন্তব্য পর্বে! আমিতো ভাই পইড়াই গেছি। লেখেন আর আমারে জানান! আমি হাজির হবই! যেনো ভালো লেখা মিস না করে ফেলি।
'নীল মশালটা একলা জ্বেলোনা আমার বুকেও জ্বালো!!'
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনি আপনার মতো করে বুঝেছেন। এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৩৫| ১১ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
রঙ পেন্সিল বলেছেন: সময় হলি link ta ektu poiren koilam..kobi vibrat
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: পাঠ হয়েছে।
সময় সহায় হোক।
৩৬| ১১ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৫৮
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে। আন্দালীবের মন্তব্যটি বেশ সুন্দর।
যাহোক কবিতার জয় হোক।
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: হ্যা, অবশ্যই।
সময় সহায় হোক।।
৩৭| ১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৪
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: লগইন করলাম একটা প্রতিবাদে।
আপনি কবি ও কবিতার একটা শ্রেনী করেছেন,নাম দিয়েছেন গুরুচন্ডালি ধারা।
এ ধারা টা বিশেষ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হলেও হতে পারে,আমার ঠিক জানা নেই,তবে সাধারণার্থে যায় না।
যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তারা অনেক শক্তিমান।
আমি বরং একজনের নাম করি,যার কবিতা আপনি বোধহয় পড়েন নি,অথচ পড়া উচিৎ ছিলো।তিনি নির্ঝর নৈঃশব্দ্য।
মজার কথা হলো,উনার নিজস্ব একটা স্টাইল আছে।প্রায় সব কবিতায় তিনি তা ধরে রাখেন এবং আমার ভুল না হলে সচেতনভাবেই।কিন্তু কখনোই মনে হয় নি যে একই জিনিস বারবার দেখাচ্ছেন বা জোর করে কিছু গছিয়ে দিচ্ছেন।
আর আন্দালীব দা'র সাথে আমি ও একমত,আপনার কবিতার চেয়ে কবিপাঠ ই প্রধান হলো।
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পাপী। আমি যে বিষয় বুঝিনি সেটারও একটা উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি। এই জবাবদিহতা আমার পুরো লেখার পরতে পরতে প্রস্ফুটিত। কারণ এটি আমার প্রথম গদ্য। এর জন্য অনেক ভয়ের ভেতর দিয়ে অগ্রসর হয়েছি।
আন্দালিব অনেক শক্তিশালী কবি নিসন্দেহে। তার বলে তার সব অভিযোগ যৌক্তিক তা আমি মানতে রাজি নই। এর উত্তরগুলো পড়ে দেখতে অনুরোধ জানাবো।
ব্লগে যাদের কবিতা পাঠ করেছি তাদের মধ্য থেকে কারোর লেখার চরিত্র বর্ণনা করেছি। ব্যক্তিকে না চিনেও যদি কবিতার মধ্যমে উপলব্ধি করা যায় তাহলে ব্যক্তি আর কবিতা সমান্তরাল সেটা নিশ্চয় মানবেন।
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য'র কবিতা অবশ্যই পাঠ করবো। কিন্তু নির্ঝর নৈঃশব্দ্য ২ নামে আরেকজন আছেন। এই মাত্র তার কিছু লিরিক পাঠ করেছি। তারা কী একই ব্যক্তি। একটু জানালে খুশি হবো।
সময় সহায় হোক।।
৩৮| ১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৫
বাবুআনা বলেছেন: + সুন্দর ..........
১১ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: বাবু আনা পয়সা আনা - এধরণের একটি শ্লোক ছিল।
ধন্যবাদ পাঠের জন্য, সময় সহায় হোক।।
৩৯| ১২ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫২
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: যে বিতর্ক দেখা যাচ্ছে, আমার মনে হয় গদ্যের এই শিরোনামটি ''ব্লগের কবিতা : সাময়িক দৃষ্টিপাত'' পরিবর্তন করলেই এর অবসান হতে পারে; অর্থাৎ ''ব্লগের কবিতা'' বলতে ব্লগের সমগ্র/সবার কবিতা বোঝাচ্ছে, যার উপর রোদেলার সাময়িক দৃষ্টিপাত বা যা কেন্দ্র করে সে লিখেছে। আমার মনে হয় রোদেলা এই জায়গা থেকে লিখে নি। তাঁর ভাষ্যমতে, ''বিনীতভাবে বলছি, অনেকেরই কবিতা পাঠ করা হয়নি। ভবিষ্যতে পাঠের বাসনা রইলো।'' '' (ব্লগে আমার সীমিত পাঠ থেকে)।'' এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায়, রোদেলা আসলে সমগ্র ব্লগের কবিতা থেকে এই গদ্য দাঁড় করায় নি, এটি সে সরাসরি উল্লেখ না করলেও উক্ত দু'টি বাক্য ও তার গদ্যের পুরো ভাষায় এটি স্পস্ট; এটি তার ব্লগের পাঠের অভিজ্ঞতা, আর এই পাঠের অভিজ্ঞতা থেকে তার বিশ্লেষণ।
আন্দালীব বলেছে '' ‘কবিতা’ পাঠের চেয়ে বরং ‘কবি’কে পাঠের চেষ্টায়ই আপনি তৎপর থেকেছেন অধিক'' 'কবিতা’ পাঠের চেয়ে ‘কবি’কে পাঠের চেষ্টা অধিক হওয়া নিঃসন্দেহে দোষনিয়। কিন্তু ‘কবি’কে পাঠও যে তাৎপর্যময় ও প্রয়োজনীয়, এটি সম্ভবত আন্দালীবও বলবে; এবং সত্যিকারের ''কবি ''ও ''কবিতা'' কখোনো বিচ্ছিন্ন নয়। তাই আমি এটি আর না বাডিয়ে বলি যে, ''অধিক'' হয়েছে কীনা : এটি যেহেতু আমার কাছে রোদেলার ব্যক্তিগত পাঠ থকে বিশ্লষণ মনে হয়, তাই এই প্রশ্নটি এখানে খাটে না। আবার এভাবেও বলা যায় যে, রোদেলা যখন এটি লিখেছে স্বভাবতই এখানে তার ফিলোশফি বা দৃস্টভঙ্গি কাজ করেছে; এবং এই একই সাথে তার ভাল লাগা আর মন্দ লাগা থেকে কোনো কোনো ক্ষেত্রে (এটিও একরকম ফিলোশফির জায়গা থেকেও) করিতার'চে কবি বড়ো হয়ে উঠেছে, আমরা যখন বিভিন্ন সংকলন দেখি, যেমন হুমায়ুন আজাদের ''আধুনিক বাঙলা কবিতা'' এর আগে বুদ্ধদেব বসুর। এখানে কি আমরা তাদের দর্শনের বাইরে, আমরা এটিকে একেবারে স্থুল অর্থেও বলতে পরি, ''ব্যক্তিগত'', তাদের একেবারে ব্যক্তিগত ভাল লাগা আর মন্দ লাগার ছাপ থাকে নি। আমি যখন কারো লেখায় কেবল কমেন্ট করি, তখোনো তার লেখার বিষয়ের সাথে তার ব্যক্তিগত দৃস্টিভঙ্গি বিবেচনায় রাখি।
আবার আন্দালীব ''যে পদ্ধতিতে কবিদের ক্যাটাগরাইজ করা হয়েছে তা অনেকের জন্যই অসম্মানজনক।'' ''অসম্মানজনক'' কেনো তা বুঝলাম না।
মনে হতে পারে আমি এসব না বললেও পারতাম, কিন্তু তা আমি পারি না, যেহেতু আমার মনে হয়েছে, বলেছি যে, ''লেখাটিতে আপনি অনেক আন্তরিক ও সৎ থেকেছেন, আপনার যা মনে হয়েছে তাই বলেছেন,'' অবশ্য আমি আমার একটা সীমাবদ্ধতার কথা মেনে নিচ্ছি, এখানে উল্লেখিত সবার কবিতা আমার পড়া হয় নি।
সবাই ভাল থাকবেন।
১২ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:০৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। অনেকের কাছে সেই কৈফিয়তটাই দিয়েছি - পুরাটা পড়লে পুরো লেখা জুড়ে বয়ান হয়েছে আমি কীভাবে কবিতাগুলো দেখেছি, কতটুকু দেখেছি, কোন কোন কবিতা দেখেছি। সেই কারণ বর্ণনাকারে উল্লেখিত হয়েছে।
তবে এটা ঠিক, নামকরণই এর বিভ্রান্তির কারণ। নামকরণটা হতে পারতো 'আমার পঠিত ব্লগের কবিতা : সমায়িকদৃষ্টিপাত'। কিন্তু তা না হওয়াতে প্রথম ধাক্কাটা এভাবেই এসেছে। তবে যারা পাঠ করে কথা বলবেন তাদের কাছে এটি পরিষ্কার হয়ে যাবার কথা।
কবিকে অসংখ্যা ধন্যবাদ বিষয়টি ব্যাখ্যায় নিয়ে আসার জন্য।
সময় সহায় হোক।।
৪০| ১২ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫৯
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: সংশোধনি :
'....'এবং এই একই সাথে তার ভাল লাগা আর মন্দ লাগা থেকে কোনো কোনো ক্ষেত্রে (এটিও একরকম ফিলোশফির জায়গা থেকেও) করিতার'চে কবি বড়ো হয়ে উঠেছে,'' {এরপর হবে} ''যদি আমরা ধরে নিই যে করিতার'চে কবি বড়ো হয়ে উঠেছে''
১২ ই মে, ২০১০ ভোর ৫:০৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: হ্যা, আশা রাখি সবাই আপনার সংশোধন ধরেই পড়বেন।
ধন্যবাদ।
৪১| ১২ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:০৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: কবিতা লিখি কিন্তু আমি কবি নই ।।
১২ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবি হতে দোষ কোথায়? মনে হচ্ছে কোনো পাপ গোপন করছেন? কবিরা তো এক অর্থে পাপিই। পাপ পোষে বুকে।
সময় সহায় হোক।।
৪২| ১২ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৪৬
ফকির ইলিয়াস বলেছেন: প্রিয় রোদেলা ,
আপনার দৃষ্টিপাত এবং মন্তব্যগুলো পড়লাম।
আমরা তখনই খুব মনযোগী হই , যখন কোনো লেখার সাথে কিছু
নাম দেখি । এবং সেটাই স্বাভাবিক।
কবিতা সব সময়ই এক অধরা তপস্যা র নাম।
আর তাই সকলের দৃষ্টিভ্রূণ এক নয় ।
তাই ভিন্নতা আছে এবং থাকবে।
আমি আরো কিছু কথা বলতে পারতাম , যদি আপনার তালিকায় আমার
নামটি না থাকতো।
আমি খুবই ক্ষুদ্র মানুষ। কবিতার গোলাপচারায় জল দিই মাত্র। বলতে
পারেন , মালী ।
তবে প্রকৃত কথা হচ্ছে , পরিশুদ্ধ কবিতা সমকালকে ছুঁয়ে যায় এবং যাবেই।
আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ ।
১২ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবিতা অধরা তপস্যার নাম। চমৎকার বলেছেন।
দ্বিতীয়ত : ধরেনিন তালিকায় আপনার নামটি নেই। ফকির ইলিয়াস বলে পৃথিবীতে কেউ নেই। ঐ নামে একজন কবি ছিলেন। তিনি সময়কে চেলেঞ্জ করে আড়াল হয়েছেন। তিনি পরিশুদ্ধভাবে কিছু সত্য উচ্চারণ করবেন। আমরা সেই সত্যবাণী শুনতে প্রস্তুত।
কষ্ট করে মন্তব্যটুকু রেখে যাওয়ার জন্য আপনার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ।
সময় সহায় হোক।।
৪৩| ১২ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:০৬
অনাবাসি মন বলেছেন:
আপনার লেখা ভালো লাগলো ।
আন্দালীব, আফসার আর মন্জুরা শুধু নিজের গানই বেশী পছন্দ করেন। ওদের সম্পাদিত সাহিত্যের কাগজ পাঠ করলে সব বুজতে পারবে।
১২ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: বিজ্ঞাপিত হোক প্রতিদিন নিজের নামে অসংখ্য কবিতা - যদি তা শুদ্ধচারিতার পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়।
আপনার বক্তব্য অনেক প্রকট। তা কি আমাদের জন্য কাম্য?
সময় সহায় হোক।।
৪৪| ১২ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:০৭
সকাল রয় বলেছেন:
* যদি সময় সহায় না হয়
তা হলে কি আমাদের সহায়ক হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
আপনি তো কবি
কোথায় থাকেন? দেশে হলে ভালো হয়।
প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যাবেন না।
১২ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: সময়। শেষ পর্যন্ত সময়ই আপনার সহায়ক শক্তি।
দ্বিতীয় প্রশ্নের জবাব হচ্ছে এটা কী খুব জরুরি। আমি কোথায় থাকি কী করি বহুবার বলেছি। আসলে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিল ব্লগিং এর ক্ষেত্রে এসব প্রশ্ন এড়িয়ে চলাই উত্তম।
প্রশ্নের এড়িয়ে যাইনি। বরং নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কে, কেন নিক ধারণ করে এসব প্রশ্ন অন্যকে করতে আরামবোধ হয় ইত্যাদি।
আসলে আপনার প্রশ্ন হওয়া উচিতৎ ছিল - এই লেখা প্রসঙ্গে। লেখার চেয়ে ব্যক্তি প্রধান হয়ে যায় কেন?
সময় সহায় হোক।।
৪৫| ১২ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
ইলিয়াস সাগর বলেছেন: রোদেলা তোমার লেখাটিকে কী বলবো-
'কবিতার হৃদয় অন্দরের আসবাব উপাখান'
নাকি 'কবিতার ময়না তদন্ত'?
সে যা-ই হোক লেখার প্রতিটি বাক্য যে কবিতার হৃদয় গহিন থেকে কুড়িয়ে আনা তাতে কোন সন্দেহ নেই ।
তবে এক্ষেত্রে রোদেলার নিকট থেকে
'কবিতার ময়না তদন্তের আংশিক রিপোর্ট' বা
'কবিতার হৃদয় অন্দরের আসবাবের আংশিক উপাখ্যান'
আমি আশা করিনি । রোদেলাকে আমি 'কবিতা' নিয়ে আরো বিস্তারিতভাবে বিশাল পরিসরে আলোচনা করতে আহবান জানাচ্ছি ।
তবে সে ক্ষেত্রে কর্মের চেয়ে কর্তা যাতে মূখ্য না হয়ে ওঠে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য বলবো ।
লেখাটি খু-উ-ব খু-উ-ব ভালো লেগেছে ।
ধন্যবাদ রোদেলা ।
১২ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কালিদাস বলেছেন,
কশ্চিৎ কান্তাবিরহগুরুণা স্বাধিকারপ্রমত্তঃ
শাপেনাস্তংগমিতমহিমা বর্ষভোগ্যণ ভর্তুঃ।
আখ্যানটি তৈরি করে আমি এখন সেই 'শাপেনাস্তংগমিতমহিমা' নিয়ে বর্তে আছি।
নতুন অভিজ্ঞতা বলছে, ভুল পথে যেনো আর পা না বাড়াই। কবিরা হলেন সবচে বেশি স্পর্শকাতর। তারা আলোচনা বলেন সমালোচনা বলেন কোনোটাই সহজভাবে নিতে অক্ষম। আমিও রেগে যাই কখনো-সখনো।
ধন্যবাদ আপনার পরার্শের জন্য। সময় সহায় হোক।।
৪৬| ১২ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কপাল ভালো আমি কবি না! তাই কবিতাও লিখি না। যা লিখি পুরাই ফাজলামী, নিজেরে জাহির করনের লিগা উঠায় দেই উল্টা পাল্টা সালতামামী!
১৩ ই মে, ২০১০ সকাল ৮:৩৮
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমি যাদের লেখা পাঠ করেছি কেবল মাত্র তাদের কবিতা সম্পর্কেই কিছু বলার চেষ্টা করেছি। এটা একটা চেষ্টা মাত্র।
সময় সহায় হোক।।
৪৭| ১২ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৫১
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
যখন সময়টাকে চুলোয় ফেলে দেই আমরা, তখন কি সহায়ক হয়?
আপনি কবিতা দিয়ে কবিকে দেখেন ; নাকি কবি দিয়ে কবিতাকে?
কবিতা দিয়ে কবিকে খুজলে আরো কজিনের নাম আসতো।
আপনি বোধহয় কবি দিয়ে কবিতা খুজেছেন।
সময়কে সবার সহায় হতে বলছেন
আপনি নিজে কতটুকু সময়ের সহায় আছেন বলুন তো?
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আমি যাদের কবিতা পাঠ করেছি কেবল তাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। একথাটা শুরুতে এবং শেষেও বার বার উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। আপনি মনে হয় খোজে খোজে কেবল নামগুলো পাঠ করেছেন পুরো লেখা পাঠ করেননি। না হলে এমন নিষ্ঠুর মন্তব্য করতেন না।
সময় সহায় না হলে আমার করার কিছু নেই। আমি সর্বতভাবে সময় সহায় হোক কামনা করি।
৪৮| ১৩ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৪
সময় সহায় হউক বলেছেন:
আপনার পোষ্ট দীর্ঘজীবি হউক।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫০
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবিতা কতোটুকু দীর্ঘজীবী হলে সহায়ক হয়?
৪৯| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:০৬
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: প্রিয় রোদেলা খাতুন,
পাঠের পাশাপাশি বেশ কিছু কথা সৃষ্টি হয়েছিল কিন্তু ওগুলো বলা হয়ে গিয়েছে{মন্তব্যে}।তাই নিজের দু'টো কথা বলি।
কবিতা আমার কাছে শুদ্ধতার পথে যাত্রা। আমি এটিকে সাধনার চেয়ে অনুসন্ধান ভাবতেই পছন্দ করি।কবি ও কবিতাকে সংগায়িত করার অনেক উপায় হয়ত আছে কিন্তু আমি এইসব এড়িয়ে যেতে চাই।কবিতাকে সায়েন্স না বানিয়ে আমি সিলেবাসের বাইরে রাখতে চাই।কবিতার স্বত:স্ফূর্ত আশ্রয়ে থাকতে চাই।এই আমার চাওয়া।আপনার অবজারভেশনের কিছু দিক ভালো লেগেছে কিছু খারাপও লেগেছে।তবুও সব মিলিয়ে আপনার কবিতার প্রতি আন্তরিকতার প্রশংসা করছি।
যাদের নাম লিখেছেন তাঁদের নামের পাশে নিজের নামটির সহাবস্থান নিষ্প্রভ ও লজ্জাজনক মনে হচ্ছে।তবে ওটুকু আপনার স্বাধীনতা।এ নিয়ে আমার কিছু বলা খাটে না।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: অমিত আপনার লজ্জার কারণগুলো জানা হলো না। যদি আপনার উপর অবিচার করে থাকি তাহলে আমারই তো লজ্জা পাবার কথা।
আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সময় সহায় হোক।।
৫০| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
চির-উন্নত শির ! বলেছেন:
কবিতার শির চির-উন্নত হউক।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫২
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপন স্কন্ধন ধরে কবিতা উচিয়েই আছে।
সময় সহায় হোক।।
৫১| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
সবাক বলেছেন:
লেখা নিয়ে নয়, বরঙ মন্তব্যগুলো নিয়ে একটু মন্তব্য করি।
মন্তব্যকারীদের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা দেখলাম। এটাকে অবশ্য ভালো দরকষাকষি বলা যায়। তবে আন্দালীব যে এ যে এ লেখার পেছনে এতোবড়ো মন্তব্য করবে ভাবিনি।
ধীরে ধীরে কবিতা ঐশী বাণী হৌক
আর কবি হৌক দেবতা
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কেন এরকম মনে হলো? আন্দালীবের উপরই বা চড়াও হচ্ছেন কেন?
সময় সহায় হোক।।
৫২| ১৪ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: আসলে কথা হলো বৃহৎ পরিসর পাঠ ছাড়া এধরনের আলোচনায় না যাওয়াই উত্তম।
আমার দ্বিমত এক জায়গাতেই,আপনি যে বিশেষ শ্রেনীবিভাজন করেছেন।
যায় হোক,অনর্থ তর্ক করে লাভ নেই।কবিতা দিয়েই কবি,কবি দিয়ে কবিতা নয়।
১৪ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনার কাছ থেকে জানতে চেয়েছিলাম 'নির্ঝর নৈঃশব্দ্য' আর 'নির্ঝর নৈঃশব্দ্য ২' কি একই ব্যক্তি?
হ্যা, শুধু তর্ক করে কোনো লাভ নেই। কবিতা দিয়েই কবিতাকে চেনানো হয়েছে।
সময় সহায় হোক।।
৫৩| ১৪ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: অবিচারের চেয়ে অতিবিচার বলাটা বোধ হয় ঠিক।তবে এতে আপনার লজ্জা পাওয়ার মতো কিছু নেই।
শুভেচ্ছা।।
১৪ ই মে, ২০১০ রাত ৯:১৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন:
অমিত, আপনি এমন করে ভাবছেন কেন বুঝতে পারছি না। কী করে অতিবিচার হলো একটু ব্যাখ্যা করলে খুশি হবো।
আপনাকেও শুভেচ্ছা। সময় সহায় হোক।।
৫৪| ১৪ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৪৭
ইমন সরওয়ার বলেছেন:
আপনি তো দেখছি সবাইকে একেবারে জাতে তুলে দিছেন। মনে আছে, বহু আগে বলেছিলাম গদ্য লিখুন। গদ্যের আলাগা একটা পাঠমূল্য রয়েছে।
সব মিলিয়ে যারা আপনাকে -
অবিচার হয়েছে
কবি চিনে লেখা হয়েছে
অতি-আবেগাপ্লুত
শ্রেণীবিভাজন
ইত্যাদি অভিধায় ভূষিত করেছেন আমি এসব কোনোটাই মনে করি না।
এর মূল কারণ হলো : আপানি প্রথমেই এমনভাবে (এটি কৌশলগত হতে পারে) টেনেছেন মনে হয়েছে আত্মকথন। পরের প্যারায় জাম দিয়ে আন্দালীবকে টেনে এনেছেন - তারপর আপনার মূল রচনা শুরু হলো।
এই যে আন্দালীব প্রসঙ্গে আপনার অভিব্যক্তি প্রকাশ পেয়েছে এই কথাগুলো পরে দিলেও গদ্যের কোনো ক্ষতি হতো না। এই জায়গা থেকেই অনেকে এটাকে শ্রেণীবিভাজন বলে ভুল ব্যাখ্যা করার প্রয়াস চালাচ্ছেন।
আপনার নিজের কবিতাকে যেভাবে নাকালভাবে ব্যাখ্যা করেছেন এর মনজগত যে পাঠক বুঝে সে ব্যাপারে আপনি ওয়াকিবহাল নন।
রচনাটি ভালো-মন্দ কিছুই হয়নি। আপনি যে চেষ্টা করেছেন সেটাই একটি উত্তম প্রক্রিয়া। সেই জায়গা থেকে আপনাকে সাধুবাদ।
১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
রোদেলা খাতুন বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ। তবে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে দিতে আমি ক্লান্ত। সব কিছু সবার ভালো লাগে না। এর জন্যই পৃথিবী এতো বৈচিত্রময়।
সময় সহায় হোক।।
৫৫| ১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:০৯
কাজল রশীদ বলেছেন:
আমার কবিতা আপনি পাঠ করেছেন? ধন্যবাদ!!!
১৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:৪৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবির আগমনে উৎফুল্লা। আমি কোনো কিছু পাঠ না করে উল্লেখ করি না। পাঠ করে কবিতার উদ্ধৃতি না দিয়ে কবিতাগুলো চরিত্র বর্ণনা করেছি। অর্থাৎ এসব পাঠে কোন ধরণের ঘ্রাণ অনুভব করার যায় সেই বিষয়েই কথা বলতে সচেষ্ট থেকেছি।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৫৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ২:৫৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইরে ভাই, এতো দেখি কবিতা নিয়া সবাই পিএইচডি করে ফেললো, কবিতা লিখতে হলে কি এতো কিছু জানতে হয় এটা তো জানতাম না!
ওস্তাদ, আমিও কিছু লিখি আরকি, যদি এইটা একটু দেখতেন, পুরা যৌবন থেকে নেয়া!
১৭ ই মে, ২০১০ রাত ৩:৫৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে পড়ে নেবো।
সময় সহায় হোক।।
৫৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৩৪
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: জ্বী।একই জন।
১৮ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৩৯
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৫৮| ১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৪৫
তাজা কলম বলেছেন: আপনার নতুন লেখা কই? কবিতা চাই।
ইমেইলের অপেক্ষায় আছি।
১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১৮
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ তাজা কলম। তাগিদটা ভালো লাগলো।
সময় সহায় হোক।।
৫৯| ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:১০
মেহেদী ইকবাল রমি বলেছেন: রোদেলা, অনেক কিছুই বলার ছিল তবে এখন আর তার প্রয়োজন মনে করছি না, কারন আমার কথাগুলো ইতিমধ্যে অনেকেই বলে ফেলেছেন, বিশেষকরে আন্দালীব। নতুন কিছু বলে আপনার আরও বেশি মন খারাপ করিয়ে দিতে চাইনা। শুধু বলবো, এই ধরনের বিশ্লেষণী লেখার জন্য নিজেকে আরও বেশি সমৃদ্ধ করুন। আপনর সৃজনশীল লেখার অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকবেন।
১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২০
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনার কথার সঙ্গে আন্দালীবের কথা মিলে গেলো আশ্চর্য। তবে আন্দালীব যা বলেছেন তার জন্য অনেক কিছু বলা বিব্রতকর বলেই সব বলতে পারেননি। যা বলেছেন সে সবের উত্তরটা নিশ্চয় পাঠ করেছেন?
হ্যা, সমৃদ্ধ আমরা প্রতিদিন হবো। এটাই হওয়া উচিৎ নয় কি?
সময় সহায় হোক।।
৬০| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:১৩
আন্দালীব বলেছেন:
কারোরে কিছু বলা আমার জন্য বিব্রতকর না রোদেলা খাতুন। আমি শুধু অন্যদের বিব্রত করতে চাই নাই। যেমনটা বিব্রত করতে চাইনাই আপনাকে। কেননা আমার জানা আছে -
রোদেলা খাতুন = আহমদ ময়েজ, অর্থাৎ কিনা লাস্যময়ী রোদেলাই আমাদের হাস্যময়ী; আই মিন হাস্যময় আহমদ ময়েজ...
অর্থাৎ যাহা বাহান্ন তাহাই পয়ষট্টিই রহিয়া গেলো। যাইহোক-
বিষয় হিসাবে এইগুলি অগভীর; ফলে আলোচনাকে টেনে নিয়ে যাওয়া ক্লান্তিকর মনে হয়েছে; যেই কারণে আপনার আগের রিপ্লাইর ফলো আপ করা দরকার মনে হয় নাই। কিন্তু উপরের কমেন্ট পড়ে মনে হলো যেন, আপনি যেন আপনার ওই রিপ্লাইটারে এস্টাবলিশ করতে চাইতেছেন...যেটা আসলে বেঠিক।
----
তো ভালো থাকবেন। খোদা হাফেজ-আলবিদা-গুডবাই।
২১ শে মে, ২০১০ রাত ৩:০৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: অন্যের হয়ে গল্পগুলো শুনিয়ে দিয়ে ভালোই করেছেন। ব্লগে উমুকের নাম তমুক বলে কাহিনী বিস্তার অনেক পুরানো। ইতোমধ্যে বেশ অভিজ্ঞতাও হয়ে গেছে।
কোনো কিছু এস্টাবলিশও করার বাসনা রাখি না।
সময় সহায় হোক।।
৬১| ২২ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:২০
তারিক মাহমুদ (তারিক) বলেছেন:
লেখা ভালো লেগেছে। আলাপ-আলোচনাও। আসলে কোন একটা বিষয়ে ঠিক-ঠাক গন্তব্যে পৌছাতে চাইলে এইগুলোর দরকার আছে। আর কবিতাতো এক মায়াময় গন্তব্য যার পথটা কিনা কড়া বাস্তবতার আঘাতে সৃষ্টি।
আর কিছু বলতে গেলে আরো মনয়োগ দিযে পড়তে হবে। দেখি।
আপাদত আপনাকে আমার ব্লগে বেড়াতে আসার দাওয়াত দিয়ে গেলাম। ভালো থাকবেন।
২২ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ। আপনার কবিতা অনেক সুন্দর।
সময় সহায় হোক।।
৬২| ২২ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০৩
ডট কম ০০৯ বলেছেন: যদিও আমি কখনো কাউকে আমার ব্লগে দাওয়াত দেইনি আমার লেখা পড়ার জন্য কিন্তু আজ আপানার লেখা পড়ে আপনাকে দাওয়াত দিলাম
আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
২২ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: দাওয়াত দেয়া কোনো অন্যায় নয়। বরং এটা একটি সৌজন্যতা। ধন্যবাদ পাঠের জন্য। পাঠপতিক্রিয়া জানতে পারলে ভালো হতো।
সময় সহায় হোক।।
৬৩| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৫
আন্দালীব বলেছেন:
ব্লগের অভিজ্ঞতা কি খালি আপনের একলারই হইলো কিনা - ভাবতেছি...
"অন্যের হয়ে" মানে কি আপা? ঠিক এইরকম "গল্প" কি আবার অন্য কারোর শোনানোর কথা ছিলো নাকি! তাইলে আপনি তো দেখা যাইতেছে এইরকম একটা "গল্পের" মুখোমুখি হওয়ার জন্য আগে থিকাই রেডি...বাহোবা !
'অন্যের' হয়া আপনি কয়বার খেলছেন আপনি নিজে জানবেন ভালো। তবে এইভাবে আমি এখনো খেলিনাই। খেললে আপনারে জানাবো। মার্সেনারি-বিদ্যায় আপনার অগ্রগামীতা স্বীকার্য...
সময় অসহায় হোক।।
৬৪| ২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:০৭
ডলুপূত্র বলেছেন: রোদেলা কেমন আছেন?
আসুন একটু অন্য স্বাদ নেই।
ভাল থাকুন।
Click This Link
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কিছুই উদ্ধার করতে পারিনি।
সময় সহায় হোক।।
৬৫| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
ফিরোজ খান বলেছেন: কষ্ট করে আমার ব্লগে যেতে হবে না, বড় আগ্রহ ভরে পড়লাম আপনার লেখা, শুধু এতটুকু দাবী নিয়ে কবিতাটি পেষ্ট করেছি, যাতে আপনি একটু বকে দেন। মন্তব্য ভরে গেলেও কবি-চেষ্টা-মন সন্তুষ্ট হয় না, কারন কবিতা মন্তব্য চায় না, কবিতা চায় গাঠনিক সমালোচনা, কবি হয়তো প্রশংসা চায়, কিন্তু আমার মত মদন, যারা কবিতা চেষ্টা করি কিছু শিখতে চাই, অনুরোধ কোথাও কোন অভিযোগ নাই, কেবলি নিজের যোগ্যতাকে একটু যেঁচে দেখার প্রানান্ত আহবান, আপনার প্রতি। কবিতা এত বেশি পড়ি না, কিন্তু মনে যা আসে লিখি, একটাকে হয়তো আমি কবিতা বলছি, তবে জগত? সে খবরও রাখিনা, আমি অতি ক্ষুদ্র নগন্য ব্লগার, আপনার এই লেখা হঠাৎ-ই চোখে পড়ল, পড়লাম, ভাল লাগল, আশা জাগল, তাই কথাগুলো জাগালাম, আশা করি, অপেক্ষার শেষে একবিন্দু (বেশি না, অল্প কয়েকটা শব্দ দিলেও হবে) পেরিয়ে আপনার মন্তব্য দেখতে পাব?
আমায় বেঁধে রেখেছে সময়
তার কঠিন, কঠোর পেশীতে, আমার বাহুদ্বয় বদ্ধ, আবদ্ধ
আমি রুদ্ধ, বন্দি, আমার পথগুলোর দ্বারে নেই কোন সন্ধি
পায়ে শেকল, হাতে বেড়ি, চরন তলায় পাহরায় বিষাক্ত রেঢ়ী
আমি পর্যদুস্ত, পরাস্ত, তটস্ত, আমায় বেঁধে রেখেছে কাল
আমি মুক্ত হতে দাপাই কিন্তু ভেতরে শক্তির আকাল
আমার চারদিকে রাত, আলোর দিশায় কৃষ্ণতার নিশা
পাই না দিশা, আমি হাতড়ে মরি সকাল
আমায় বেঁধে রেখেছে সময়, তার কঠিন পেশীতে
আমি পর্যদুস্ত, পরাস্ত, তটস্ত, আমায় বেঁধে রেখেছে কাল।
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:১৬
রোদেলা খাতুন বলেছেন: আপনার কবিতা পাঠ হলো। ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৬৬| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
কিমা বলেছেন: লেকাভাল্লাগ্ছে।
২৬ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:১৭
রোদেলা খাতুন বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৬৭| ২৭ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১১
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আচ্ছা রোদেলা, আপনি খুব খারাফ, খুব পচা, খুব দুষ্ট। এখন আমি আপনাকে বলবো ''তুমি'', আপনি আস্ত একটা ''তুমি''। এখন আমি আপনাকে অনেক গল্প শোনাবো। আমার মনে অনেক গল্প আছে, সেই মনে আমার পান্ডিত্যের মাধুরি মিশিয়ে অনেক গল্প শুনিয়ে দেবো, অনেক কথা। কারণ, আপনি খুব খারাফ, আপনি কেনো বলেছেন যে... কেনো আপনি আমার কবিতার বৈশিষ্ঠ নিয়ে আলোচনা করেছেন? এ-বড়োই অন্যায়, বড়োই অজ্ঞতা। এসবের কী দরকার? আপনার তো জানা উচিৎ, আমিই মহৎ কবি, আর মহৎ কবিদের কবিতা পড়তে হয় না, কেবল ''মহৎ'' বলে বলে শহীদ হয়ে যেতে হয়। আর আপনি লেখায় যা বলেছেন, তার পয়েন্ট ধরে কমেন্ট করতে আমি ইচ্ছুক নই, এ-তো খুচরো লেখকদের কাজ, আমি তা করতে পারি না, আমি তো মহৎ কবি, আমার পান্ডিত্যই যথেষ্ঠ।
উপরের পেরায় যে, ''কথক'' বা ''আমি'' এইসব উৎকৃষ্ট মানের ছাগল দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত। এদের নিয়ে আমার একটা গল্প আছে, (পোস্ট করা) ''ফেয়ার এন্ড লাভলি টক শো'' সময় হলে দেখতে পারেন।
ব্লগে এই তিক্ত অভিজ্ঞতায় আপনার মন খারাফ হওয়া স্বাভাবিক, শুভ কামনা রইলো।
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রোদেলা খাতুন বলেছেন: এমন কথক-ছাগল নিয়ে আমরা কী চাষ করবো। এর পরিণাম কী হবে সেসব ভাবলে আতঙ্কগ্রস্থ হতে হয়।
হ্যা, আপনার গল্পটা এক সময় পাঠ করবো।
সময় সহায় হোক।।
৬৮| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৯
অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: হুমম.....মন্তব্য করলে ঝামেলা...তবে শুভকামনা...
Click This Link
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০০
রোদেলা খাতুন বলেছেন: ঝামেলা হবে কেন? কেউ কী আপনাকে বেঁধে রেখেছে? আপনার লিংকটি পাঠ হলো। ধন্যবাদ।
সময় সহায় হোক।।
৬৯| ২৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:১৮
জন্মভূমি বলেছেন: রোদেলা
আমি ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করি বাস্তবে তেমনি ব্লগে।
লেখা লেখির চেয়ে পড়তেই বেশি ভালবাসি
ভাল লাগল আপনার লেখাটি।
মানুষ মূলত একা
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০১
রোদেলা খাতুন বলেছেন: হ্যা, মানুষ মূলত একা। সুন্দর বলেছেন। পাঠে ধন্য হলাম।
সময় সহায় হোক।।
৭০| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১
ইসমাইলহোসেন০০৭ বলেছেন: আমি একটা কবিতা পোস্ট করছি। আপনার লেখা আমাকে অনেক অনুপ্রানিত করেছে। প্লিজ আমার কবিতার সমালোচনা করবেন। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল। ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য।
৭১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭
পোয়েট ট্রি বলেছেন: "কবিতা তুমি উজ্জ্বল হও। তুমি বাঁচো। এবং সুবিশাল নারীর প্রশস্ত নিতম্বের মতো দায়িত্ববোধে আবৃত হও! ...মানুষকে তর্ক করতে দাও। জুয়াখেলার ত্রুটি নিয়ে সে চালাক ছুরি। তার পথ ছেড়ে দাও। সমুদ্র আর বালির দ্বীপ তাকে ডাকে। আসবাবের বার্নিশ তাকে দিক আত্মবিশ্বাস! গণিকার প্রণয়সঙ্গীতে সে টুকরো টুকরো করুক তার শৈশব স্মৃতি... "
৭২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৮
পোয়েট ট্রি বলেছেন: "......কিন্ত্ত কবিতা, তুমি তো সম্রাট! তোমাকে নিয়ে গল্প করবে ক্ষত-বিক্ষত সৈনিক, যারা তোমাকে দ্যাখে না। তুমি সেই কিশোরীর অন্তর্বাস, বৃদ্ধেরা যার রঙ পর্যন্ত আঁচ করতে পারে না। বেতের চেয়ারে বসে যারা কেবল দীর্ঘশ্বাস ফেলে।....."
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩
সরল মানুষ বলেছেন: কবি হইবার মন্চায়, কিন্তু পারি না