নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় সাংবাদিক। ‘জল পরীর ডানায় ঝাপটা লাগা বাতাস’ (২০১৩), ‘সাদা হাওয়ায় পর্দাপন’ (২০১৫) দুটি কবিতার বই প্রকাশিত। তার লেখা নাটকের মধ্যে ফেরা, তৎকালীন, আদমের সন্তানেরা উল্লেখযোগ্য। লেখালেখির জন্য ২০১৫ সালে হত্যার হুমকি প্রাপ্ত হন।

সৈয়দ মেহেদী হাসান

আমার পরিচয় খুঁজচ্ছি জন্মের পর থেকেই। কেউ পেলে জানাবেন কিন্তু....

সৈয়দ মেহেদী হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে উন্মুক্ত যৌনতার অনুমতি দেয়া হোক

১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬



ধর্ষণ, পরকিয়া এখন আর সামলে চলার কোন বিষয় নেই। গ্যাং রেপ থেকে শুরু করে উপমহাদেশে ঘরে ঘরে চলছে পরকিয়া বা প্রতারণার যৌন সর্ম্পক। তেমনি নাইজেরিয়া বা আফ্রিকা মহাদেশে নারী কর্তৃক ধর্ষিত হচ্ছে পুরুষ। এর পিছনে বস্তুত কি এমন কাজ যে দিন দিন অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলো ঘটে চলছেই?
জানি না বিজ্ঞান বা ধর্ম কি বলে। তবে যৌনতা মানুষের আর পাঁচটা স্বাভাবিক আচরণের মতই। আপনি দেখবেন স্বাভাবিক স্রোতকে আটকে দিলে এমন একটা পর্যায় আসে যে বাঁধ ভাঙ্গার টর্নেডো আসে। তখন তাকে রোখা দায়। তেমনি আমাদের চারপাশে যে হারে পরকিয়া বা ধর্ষণ ঘটছে তাতে সত্যি বলতে ভয় লাগে যে, কে কার সন্তান। তাহলে এ থেকে উত্তরণের উপায় কি? এমন প্রশ্ন ওঠাটাই স্বাভাবিক। আমার মতে উপমহাদেশে যৌনতাকে অযৌক্তিকভাবে বন্দি করে শুধু শুধু সামাজিক অবক্ষয় ডেকে আনা হচ্ছে। খর্ব করা হচ্ছে স্বাধীন মনোবৃত্তি। যার মারাত্মক প্রভাব পরছে আর্থ-সামাজিক ও সৃষ্টিশীল জগতে। চিকিৎসাশাস্ত্র মতে বীর্যপাত না হলে মানুষ অস্বাভাবিক হয়ে যায় ও জটিল রোগ দেখা দেয়। সুতরাং যৌনাচার মানবদেহের জন্য একটি প্রত্যাহিক বিষয়। কিন্ত কিছু সামাজিক প্রথা এটাকে আটকে দিয়েছে। ফলে সমাজটা মত্ত পাগল হয়ে যাচ্ছে। ধরুন একটা ১৮ বছরের মানুষ কামচাহিদা পূর্ন। কিন্ত অর্থ বা সমাজের জন্য তিনি যৌনকর্ম করতে পারছেন না। ফলে অস্বাভাবিক অপরাধ সংগঠিত করবে তা তো জটিল কোন ধারনা নয়। এতে বাড়ছে ধর্ষন, পরকিয়া বা বেশ্যাবৃত্তি। একটি উন্মোচিত বিষয়কে প্যাকেটজাত করলে যা হয় আরকি !


আমার মতে অন্য দশটি প্রত্যাহিক কাজের রুটিনে যৌনকর্মটা অবমুক্ত করা হোক। এর কারনে সমাজে অনেক অস্থিরতার হয়তো সমাধান আসবে। বেশ্যাবৃত্তি বা ধর্ষণ নয় শ্রেফ যৌনকর্ম। যে চাইবে যৌনকর্ম করতে পারবে। কারন এটিও আর দশটি কাজের মত স্বভাবিক এবং অত্যান্ত প্রয়োজনীয়। এইযে যে কারও সাথে দেখা হলে করর্মদন করি ঠিক একই ভাবে সেক্সের আদান প্রদান করেও পরস্পরের উপকারে আসতে পারে। কারন স্বাভাবিককে স্বাভাবিক হতে দেয়া উচিত। গন্ডিবদ্ধ হলে তা বিকৃত হবে নিশ্চয়ই।


যদি ধর্মের বর্ননায় যেতে চান তাহলে দেখা যাক ইসলাম কি বলে। যদিও সরাসরিভাবে কখনোই অনুমোতি দেয়নি। তবে কিছু হাদিস পারিশ্রমিকের বিনিময়ে ক্ষণস্থায়ী যৌনকর্ম করতে অনুমতি দিয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ পতিতাপল্লি বা বেশ্যালয়। এখানে ক্ষণস্থায়ী যৌনকর্ম করা হয়ে থাকে। আর ইসলামে তেমনি ক্ষনস্থায়ী যৌন সর্ম্পক স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে মূতা বিয়ের মাধ্যমে। যদিও ইসলামের দুই অনুসারীদের (সুন্নি ও শিয়া) মধ্যে একাংশে মূতা বিয়ে নিষিদ্ধ হলেও অপরাংশে আজও চলমান। আর মুসলিম অধ্যুষিত দেশ ইরানে মুক্ত যৌনকর্মের কারনে হালাল পতিতালয়ের অনুমতি দিয়েছে এবং স্থাপন করেছে। মূতা বিবাহ কী তা আমরা অনেকেই জানি না, এমনকি ইসলামী শরীয়তে এ বিবাহের বিধান কী তাও জানি না। নিম্নে মুতা বিবাহ সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ


মূতা বিবাহের সংজ্ঞাঃ মূতা বিবাহ একটি স্বল্প সময়ের বিবাহ। অর্থাৎ কোন নারী ও পুরুষ অল্প কিছু সময়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ বিবাহ করতে পারে। তবে এই সময় সম্পর্কে কোন সর্বনিম্ন বা সর্বোচ্চ সময় বাধা ধরা নাই।


যেমন: ১ ঘণ্টার জন্য ও চাইলে কোন পুরুষ/নারীর সাথে বা কোন নারী/পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে।

সহজ ভাষায়, এক রাত্রির বিয়ের ইসলামি পরিভাষায় নাম হলো মূতা বিবাহ। এই বিয়ের প্রথা হলো একজন পুরুষ কোন মেয়ের সাথে স্বল্প সময়ের জন্য বিয়ের চুক্তি করে তার সাথে সঙ্গম করতে পারবে।

সুন্নি ইসলামে মুতা বিবাহ নিষিদ্ধ, তবে শিয়া ইসলামদের মধ্যে এটা এখনো প্রচলিত আছে। একসাথে একজন মুসলিম চার স্ত্রীর বেশি রাখতে পারে না কিন্তু মুতা বিয়ের ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য নয়। মুতা বিয়ের মাধ্যমে একজন মুসলমান ইচ্ছে করলে যে কোন নারীর সাথে সঙ্গমসুখ লাভ করতে পারবে। মুতা বিবাহে কোন কাজী বা সাক্ষীর প্রয়োজন হয় না। কয়েকটি আয়াত পাঠের মাধ্যমে এ বিবাহ সম্পন্ন করা হয় এবং এ বিয়ের কোন তালাক নেই।

মুতা বিবাহ সম্পর্কে কিছু সহীহ হাদীস রয়েছে। হাদীসগুলো হলোঃ

১ .সালামা ইবনে আল আকবা ও জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ বর্ণিত: আল্লাহর নবী আমাদের কাছে আসলেন ও সাময়িক বিয়ের অনুমতি প্রদান করলেন। [সহীহ মুসলিম: হাদিস নং ৩২৪৭ ]

২. ইবনে উরাইজ বর্ণিত: আতি বর্ণিত যে জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ উমরা পালনের জন্য আসল এবং আমরা কিছু লোক তার কাছে গেলাম ও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তখন তিনি বললেন- আমরা নবীর আমলে সাময়িক বিয়ে করে আনন্দ করতাম ও এটা আবু বকর ও ওমরের আমল পর্যন্ত চালু ছিল। [সহীহ মুসলিম: হাদিস নং ৩২৪৮]

৩. জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ বর্ণিত: সামান্য কিছু খাদ্য বা অন্য কিছুর বিনিময়ে আমরা নবীর আমলে সাময়িক বিয়ে করতাম, এটা আবু বকরের আমলেও আমরা এটা করতাম তবে ওমর এটা নিষেধ করে দেন। [সহীহ মুসলিম: হাদিস নং ৩২৪৯]

৪. রাবি বিন ছাবরা হতে বর্ণিত হয়েছে যে, মক্কা বিজয়ের সময় তার পিতা রাসুলুল্লাহর সাথে এক যুদ্ধে শরীক হয়। আমরা সেখানে পনের দিন অবস্থান করি। আল্লাহর রাসূল আমাদের অস্থায়ী বিয়ের অনুমতি দেন। আমি আমারই গোত্রের এক লোকের সাথে মেয়ে খুঁজতে বেডড়য়ে পড়ি। আমার সঙ্গীর চেয়ে আমি দেখতে সুন্দর ছিলাম, পক্ষান্তরে সে ছিলো কদাকার। আমাদের উভয়েরই পরনে ছিল একটি উত্তরীয়। আমার উত্তরীয়টি ছিলো জীর্ণ অন্যদিকে আমার সঙ্গীর ছিলো একবোরে নতুন। শহরের একপ্রান্তে একটি মেয়ে দৃষ্টি গোচর হলো আমাদের। অল্প বয়সী মেয়ে, ঠিক যেন মরাল গ্রীবা চটপটে এক মাদী উট। আমরা বললাম আমাদের মধ্যে একজন তোমার সাথে অস্থায়ী বিয়ের চুক্তিতে আবদ্ধ হতে চাই। তা কি সম্ভব? সে বলল তোমরা আমাকে কী দিতে পার। আমরা উভয়েই আমাদের স্ব স্ব উত্তরীয় মেলে ধরলাম। সে আমাদের উপর দৃষ্টি বুলিয়ে নিলো। আমার সঙ্গী মেয়েটির উপরও দৃষ্টি বুলিয়ে নিলো এবং বললো পুরাতনটি গ্রহণ করায় ক্ষতি নাই। সুতরাং আমি তার সাথে অস্থায়ী বিয়ে সম্পন্ন করলাম। [ সহীহ মুসলিম, হাদিস নং ৩২৫৩]

উপরোক্ত হাদীসগুলো কিতাবুল নিকাহ (৮নং বই)তে উল্লেখ করা আছে।

যাদের জন্য মুতা বিবাহঃ আগেই বলা হয়েছে যে, সুন্নী ইসলামে মুতা বিবাহ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মহানবী (স)-এর মক্কা বিজয়ের কিছু সময় পর এটি নিষিদ্ধ করা হয় এবং খলিফা হযরত ওমর (রা)-এর রাজত্বকালে এটি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। তবে শিয়া ইসলামে এ বিবাহ আজো প্রচলিত রয়েছে। তবে শিয়া ইসলামে এ বিবাহ প্রচলিত থাকলেও সকল শিয়াদের জন্যই মুতা বিবাহ প্রযোজ্য নয়। তবে বিবাহকৃত মহিলা/পুরুষ অবশ্যই মুসলমান হতে হবে। এছাড়া যারা বিবাহিত, তারা মুতা বিবাহ করতে পারবে না। আল্লাহ যাদেরকে বিবাহ করার সামর্থ্য দেয়নি, তারাই সম্মান বাঁচানোর জন্য মুতা বিবাহ করতে পারবে। আর যারা বিবাহ করে নি কিন্তু যৌনতৃপ্তির প্রয়োজন, কেবলমাত্র তাদের জন্যই মুতা বিবাহ জায়েজ বা বৈধ।

২০১৩ সালে ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান সরকার সে দেশে মূতা বিবাহের আড়ালে বৈধ বেশ্যালয় স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে।


যদিও বর্তমানে বাংলাদেশে কিছু অপব্যখ্যা দেশের সর্ম্পকগত সামাজিক প্রেক্ষাপটকে ভয়ানক অপরাধে ঠেলে দিচ্ছে। যেহেতু ইরানের মত একটি দেশ বৈধ বেশ্যালয় নির্মান করেছে সুতরাং বাংলাদেশে মুক্ত যৌনতা কি অযৌক্তিক?

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

বিজন রয় বলেছেন: বাংলাদেশে উন্মুক্ত যৌনতার অনুমতি দেয়া হোক।

সম্ভব না।

২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মুক্ত যৌনতার সুফল আর কি কি বললে জ্ঞানপ্রাপ্ত হইতাম আরকি।

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

আমিই মিসির আলী বলেছেন: কি অদ্ভুত কথা!!

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

অ্যালেন সাইফুল বলেছেন: আদৌ সম্ভব না।

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

সাগর মাঝি বলেছেন: সময় লাগবে।

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

সাগর মাঝি বলেছেন: সময় লাগবে।

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: বন্ধ করে দেওয়া পতিতালয় শহরের বাইরে পুনরায় স্থাপন করা হোক । আপনি যেসব যুক্তি দেখিয়েছেন তার সাথে একমত। পতিতালয়ে যে কোন সাবালক মহিলা স্বাধীনভাবে ব্যাবসা চালিয়ে যেতে পারবে , তাকে পুলিশের সাথে বিয়ে পড়তে হবেনা। পতিতারাই নিজেদের কো-অপারেটিভ সোসাইটি গঠন করে এগুলো চালাবে। ধর্ষণ প্রক্রিয়া কমে যাবে।

৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫

শাহরুখ খান ফাহিম বলেছেন: আপনার মত দেশের সবাই চিন্তা করে না।
শুধু যৌনতার জন্য কোন আইন না।শুধু মানুষের চিন্তাটা পাল্টানোর চেষ্টা করুন।তাহলে শুধু যৌন সমস্যা না,এরকম হাজারটা সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।

৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

পোকা চিমটি বলেছেন: আমি এই পোষ্টটির সাথে পুরোপুরি একমত। প্রতিটি জীবেরই ক্ষুধা পাওয়া যেমন একটি প্রাকৃতিক বিষয়, ঠিক তেমনিই যৌনতার অনুভূতিও প্রাকৃতিক বিষয়। কিন্তু আমাদের সমাজ, ধর্ম এই প্রাকৃতিক অনুভূতিটা এমনভাবে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে রেখেছে তাতে করে সমাজে ধর্ষণের মত অপরাধএর মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। আমরা ইউরোপীয় দেশের কালচারকে বলি নোংরা কালচার । কারণ তাদের যৌন স্বাধীনতা আছে। যে যেমন ইচ্ছা তেমন করেই যৌন স্বাধীনতা ভোগ নয় উপভোগ করতে পারে। ফলে তাদের যুব সমাজের মধ্যে ধর্ষণের মত নিকৃষ্ট কর্মকাণ্ড ঘটে না যেটা কিনা ভারতীয় উপমহাদেশ, মধ্যপ্রাচ্যসহ ধর্মীয় অনুশাসনের দেশগুলোতে মাত্রা চরম আকারে রয়েছে। আমি মনেকরি একজন ছেলে এবং মেয়ের যখন যৌন আকর্ষণ শুরু হয় তখনই ছেলে মেয়েকে সেক্স করতে দেওয়া উচিৎ। ফলে এই জিনিসটা কি সেটা তারা বুঝতে পারবে। তখন তারা ধর্ষণ করা থেকে বিরত থাকবে।

আমি সকল পাঠকের কাছে প্রশ্ন করছি যে, কোনটা বেশি পাপের, বিবাহের পূর্বেই ছেলে মেয়ের সেক্স করা নাকি একজন ছেলে একজন মেয়েকে ( তিন বছরের শিশু থেকে পূর্ণবয়স্ক মহিলা ) ধর্ষণ করা ?????????? আশা করি উত্তর দেবেন। উন্নত বিশ্বে ফ্রি সেক্স করে জন্যই তাদের মধ্যে ধর্ষণ করার মত মনমানসিকতা থাকে না। আর নিষিদ্ধ বস্তু বা জিনিসের প্রতি আকর্ষণ বেশি থাকে জন্যই মানুষ লুকিয়ে পরকীয়া করে, প্রেম করে ধর্ষণ করে ।

অামি আরেকটা জিনিস উল্লেখ করতে চাই যে আমাদের যেমন এক খাবার প্রতিদিন বা সবসময় খেতে ভালো লাগে না, ঠিক তেমনি একজন সঙ্গির সাথে সারা জীবন সেক্স বা প্রেম করতে ভালো লাগে না। উভয় উভয়ের প্রতি যতক্ষণ আকর্ষণ থাকে ততক্ষণ ভালোবাসা, প্রেম, মিষ্টি মিষ্টি কথা থাকে । আর আকর্ষণ শেষ হয়ে গেলেই ঐ সঙ্গিকে ভালো লাগে না বা বিভিন্ন মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। তাই উভয়ে মিলে খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমে যদি ভিন্ন ভিন্ন সঙ্গি খুঁজে নেওয়া যায় তবে পরকীয়ার মাত্রাটা একেবারেই শূণ্যের কোঠায় অানা সম্ভব বলে অামি মনে করি। আবার নিজের যৌন জীবনকেও পুরোপুরি উপোভোগ করে নেওয়া যায়।

লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের লেখা প্রকাশ করার জন্য। আমি আপনার সাথে অাছি। একমাত্র পারস্পারিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে যৌন স্বাধীনতাই পারে ধর্ষনের মত জঘণ্য অপরাধ বন্ধ করতে।

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: জ্ঞানী লোকের জ্ঞানী চিন্তা। কি আবদার! শুনে তো মলে গেলাম দাদা!

১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: আহঃ এত্ত এত্ত ঙ্গানী কথা বার্তা।এত দিন কোথায় ছিলেন ভাউ?আপনাকেই খুজছে বাংলাদেশ। :D

১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আপনার মাথা খারাপ হয়েছে ? এটা বাংলাদেশ
পরে মাথাও ধড়ে থাকবে না । :(

১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলাম সম্মত দাসী প্রথা চালু করলে সব সমাধান।

১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলাম সম্মত দাসী প্রথা চালু করলে সব সমাধান।

১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

গ্রিন জোন বলেছেন: যদি মুক্ত যৌনতা সুফল বয়ে আনত তবে ওমর রা. বন্ধ করলেন কেন? সুতরাং এটা নিশ্চয় খারাপ।

১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

উল্টা দূরবীন বলেছেন: সম্ভব না।

১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শেয়াল বলেছেন: Free sex is very dangerous especially for teens.

As have we have known that free sex is do a sex without any social rules. Bt, In this manner can never be tolerant in a life norm, both of in a religious norm or social norm.
In other hand it gives many negative effects even there is almost no positive effects of it. It is obviously will increase the population of human if the teenagers can not use condom well and perfectly, or she (the girl) doesn’t want to do an abortion after got a pregnant.

It is the main reason of unexpected baby and killing babies.
Besides, an abortion is dangerous, it contains many high risks for the girl who did it. The risks of the abortion such as, death that cause of too much hemorrhaging, suddenly dead because an unsuccess anesthetization, uterine perforation, cervical lacearions that can makes a physical defect in the next birth, and then can cause a serious disease belongs to ovarium cancer, cervical cancer, ectope pregnancy, inflammatory disease, and etc. there are still many others risks of abortion that as danger as those.

In addition, It is possibility to spread a serious disease, such HIV AIDS. Mostly people who ever done free sex for many times contracted this disease and they can spread it to their child even their husband/wife by having a sex in another time. In America someone is diagnosed contract HIV AIDS in every 10 minutes and in Africa someone is being dead because of AIDS in every 10 minutes. Oh tragic! And of course you do know that one of cause of those deathly diseases beside drugs is free sex.

Okay guys and girls, like what I’ve said before that free sex is obviously utterly totally dangerous to do. See, it is full of risks that killed. I’ve told you about the risks, one thing is clear, free sex will make our future life so gloomy. So, you still want to do free sex?

(dyingmoth.wordpress.com)

১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দেশে বিকৃত মানসিকতার লোকজন বেড়ে যাচ্ছে দেখা যায় !

১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪১

খেলাধুলা বলেছেন: আপনি শুধু ইসলামের বর্ননা দিয়েছেন। তার মানে কি অন্য ধর্মের মানুষের জন্য এটির দরকার নেই। নাকি বাংলাদেশ শুধু মুসলমানদের???
আপনি পরিস্কার ভাবে সংখ্যালঘুদেরকে অপমান ও অবহেলা করেছেন।

২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

কানিজ রিনা বলেছেন: এযে সুক্ষ জ্ঞানের আহবায়ক,আপনার
ঘর দিয়েই শুরু করুননা, একতরকারি
দিয়ে খাইতে পছন্দ না হলে আপনার মা
বোন ঘরের ভিতরেই পরুষ যোগার করে
নিজের পছন্দ মত জীবন জাপন শুরু
করবে। ঘরে ঘরে বেশ্যালয় গড়ে তুললে
বাইরে বেশ্যা খানার প্রোয়জন কি।
শিক্ষা ক্ষেত্রে স্কুল কলেজে ভারসিটিতও
এবিষয়ে সাবজেক্ট থাকতে হবে।
আপনার মত এমন বুদ্ধিমত্বার আদিমতা
ঘরে ঘরে গড়ে তুলতে হবে।
তাহলে ডিজিটাল রাষ্ট্র তৈরি হবে।
হে ভাই বেশ্যার কোনও জেন্ডার নাই
অরথাত নারী পুরুষ উভয়ই।
আপনাদের সুবিধারতে আরও কত
ফন্দি বাহির করবেন।

২১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: ধর্ম এমন একটা জিনিস, নিজের স্বার্থে যেকোন ভাবে এটাকে ব্যাক্ষা করে ব্যবহার করে মানুষ। বোমা মারার দরকার, জিহাদের নাম দিয়ে সেটা করা যায়। বেশ্যার কাছে যাবার দরকার, মুতা বিবাহের নাম দিয়ে তাও করা যায়। কাজের বুয়ার সাথে সেক্স করা দরকার, সে ব্যবস্থাও আছে। একাধিক বিয়ে করা দরকার? তাতেও কোন সমস্যা নেই... এটাতো সুন্নত।

২২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:১৫

তিথীডোর বলেছেন: জঘন্য চিন্তা ভাবনা!...first try it in your home, the talk and spread this type of nonsense talking in blog! or, try to think about how to keep your neighborhood clean, give some volunteer education to the poor children, or think something scientific, positive, creative..বিকৃত মস্তিসকের লোকদের লেখা দেখলে ব্লগ ছেড়ে দিতে ইচ্ছা করে!

২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম কে আর কি কি ভাবে ব্যবহার করা যায় তার লিস্ট করেন।

২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

সায়ান তানভি বলেছেন: আমার কথা হল যৌনতাকে স্বাভাবিক হিসেবে গ্রহন করতে হবে ,রাখঢাকর কিছু নাই এতে ,এটা অতি প্রয়োজনীয় অনস্বীকার্য একটা ব্যাপার ।ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভূত যৌনতাকে স্বীকৃতি দিতে হবে ।

২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

সায়ান তানভি বলেছেন: সুস্থ স্বাভাবিক কর্মক্ষম জাতি গঠনে স্বাভাবিক যৌনতার পথ উন্মুক্ত করতে হবে । পশ্চিমা বিশ্ব বিষয়টার যথাযথ গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরেছে বলেই অবাদ যৌনতাকে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়েছে ।

২৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

প্রামানিক বলেছেন: এটা উন্মুক্ত করে দিলে সুন্দরী নারীদের অবস্থা তো আরো খারাপ হবে। তখন এদের জীবন বাঁচানোই কঠিন হবে, কারণ সবাই সুন্দরীদের পিছনে ঘুরবে কুৎসিত নারীদের কেউ ছুঁয়েও দেখবে না। সে বিষয়ে আপনি কি সমাধান দিবেন।

২৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১১

বিবেক ও সত্য বলেছেন: প্রামানিক ভাইকে বলছি, প্লেনে উঠতে সবাই চাই কিন্তু কি সবাই উঠতে পারে? সুন্দরী বউও তো সবাই চাই, কিন্তু সবাই কি সুন্দরী বউ পায়? সুতরাং এটা কোন বড় সমস্যা নয়।

২৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

বিবেক ও সত্য বলেছেন: একটি মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়া হল মেয়েটি বিয়েতে রাজি হল না, এ কারনে তাকে গণধর্ষনের শিকার হতে হল। অতঃপর (মনে করুন)ধর্ষকদের জেলও খাটতে হল। কিন্তু মেয়েটির পরিণতি? সমাজ মেয়েটিকে যে শাস্তি দিবে ( মানসিক শাস্তি ও সামাজিক বঞ্চনা) সে শাস্তি ভোগ করার চেয়ে মেয়েটির জন্য মৃত্যও ঢের ভাল বলে প্রতিয়মান হবে।
মেয়েটির কি অপরাধ?
সমাজ যদি যৌণতাকে স্বাভাবিকভাবে নিত তাহলে হয়ত মেয়েটিকে ধর্ষণেরও শিকার হতে হতো না। অথবা ধর্ষিতা হলেও মেয়েটিকে মানুষ প্রত্যাখ্যান করতো না।
কেউ কেউ বলবেন পর্দা করলে ধর্ষন কম হতো। এ ধারণা ঠিক নয়। মাদ্রাসায় বেশি পর্দা পালন করা হয় অথচ মা্দ্রাসার ছাত্র ও শিক্ষকরা বেশি বিকৃত যৌনাচারে লিপ্ত। তাদের এ যৌনতার কথা মিডিয়াতে না আসাও কম লোকেই এগুলো অবগত। আমার এ মন্তব্যকে মা্দ্রাসা বিদ্বেষ বলে নিবেন না। শুধু মাত্র সত্য বলার স্বার্থে এ মন্তব্য। আমি নিজে মাদ্রাসার ছাত্র ছিলাম। আমার এ মন্তব্য আমার নিজ চোখে দেখা অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

২৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

বিবেক ও সত্য বলেছেন: পতিতাবৃত্তি যারা করে সামাজিকভাবে তাদের ঘৃণ্যা করা হয়। এটা পেশার দোষ নয়, এটা সমাজের মানুষের মাইন্ড সেট আপের দোষ। যেমনিভাবে ধর্ষিতা দোষি নয় অথচ সামাজিকভাবে ধর্ষকের চেয়ে ধর্ষিতাই বেশি নিন্দিত হয়ে থাকে।
পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত মেয়েরাও বহু বঞ্চনার শিকার। সরকারের উচিত পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত মেয়েরা যেন সকল বঞ্চনা থেকে মুক্ত হয়ে তাদের পেশাগত কাজ সুন্দরভাবে চালাতে পারে তাদের সে অধিকার নিশ্চয়তা করা।
সরকার তাদের অধিকারের ব্যপারে মনোযোগি নয়, এ কারনে লোকেরাে এ পেশাকে খারাপ বলছে। এ পেশা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সমাজে ধর্ষণ কমে আসবে।

৩০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

পোকা চিমটি বলেছেন: kanizrina এর উদ্দেশ্যে বলছি, নিজের ঘরে মা, বোন অন্য পুরুষ নিয়ে নিজের ইচ্ছা মত চললে হয়তোবা আপনার বা আমাদেরও প্রথম প্রথম খারাপ লাগতে পারে কারণ অামাদের সমাজে এই ব্যবস্থ্যার প্রচলন নেই । যদি আমরা প্রচলন করি তাহলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এটিকে সাধারণ ব্যপার হিসেবে মেনে নিবে যেটা বর্মানে পাশ্চ্যাত্যে আছে। প্রথম প্রথম সমস্যা হতে পারে কিন্তু পরবর্তীতে এটা স্বাভাবিক একটা ব্যপার হয়ে যাবে। আরো বলেছেন, স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে এই বিষয়ে সাবজেক্ট থাকতে হবে। আপনি কি জানেন যে ইতালিতে পর্নো বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হয়েছে প্রায় মাস ৬ আগে।
আপনাকে একটি ইউটিউবের ভিডিও লিঙ্ক দিয়ে দিলাম। আশাকরি দেখবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=n4PoDLEMWrk

অথবা world’s first ‘porn university লিখে গুগোল সার্চ করলেই দেখতে পাবেন এই বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে।

৩১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

মুহাম্মাদ আরজু বলেছেন: একটা কথা মনে পড়ল।মুক্ত যৌনকর্ম করা মানি কুকুরের সমতূল্য হওয়া।খেয়াল করলে দেখবেন কুকুর তার সজ্ঞি নিজে পছন্দ করে তার সাথে কিছুক্ষন ভাব বিনিময় যেখানে সেখানে যৌন বিনিময় করে।এখন সে তার মা হোক বোন হোক সেক্স উঠলেই কাজ সেড়ে ফেলে।এখন আপনি বলছেন ঠিক এই কথাটাই।মুক্ত যৌন ব্যবস্থা করে সজ্ঞি নির্বাচন করে যৌন বিনিময় করতে।এখন সে আপনার মা হোক আর বোন হোক আপনার কর্ম সাধন করাই মূল লক্ষ।এখন প্রশ্ন আসে যদি মানুষ হন তাহলে এই প্রস্তাব বাদ আর কুকুর হন তাহলে আপনার জন্য এই প্রস্তাব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে কোন না কোন ভাবে চলে যাবে।আমার মনে হয় চটি পড়তে পড়তে আপনার মাথা ঘুলে গেছে।এখন তো ভারতের মতো আপনার মা-বোনও আপনার থেকে নিরাপদ নয়।খুব সুন্দর একটা প্রস্তাব দিলেন।আরেকটা জিনিস খেয়াল করলাম ধর্ষন যখন হয় তা অবশ্যই আপনার মতো মানুষই করে থাকে কারন ওই মানুষদের আর মামলা বা পিটানি খেতে ভাল লাগে না তাই প্রতিনিয়ত নতুন সজ্ঞি খুজে তাকে যৌনতায় লিপ্ত করা যায়।
বাকি সবার জন্য বলছিঃ
আর মেন কথা হলো আমরা হুজুগে বাজ্ঞালি।যে যা বলে তাই সত্য মনে করে নেই।লেখক তো কোন মাশায়েখ বা আলেম না যে হাদিসের ব্যাখা করছেন।আর এটা সত্য নাকি তাও জানেন না মনগড়া হাদিস বলে দিল আর আপনারাও মেনে নিলেন তাকে সমর্থন দিচ্ছেন।আরে ভাই গানে গানে তো মমতাজও হাদিস বলে আর মানুষও শুনে তা বিশ্বাস করে নেয়।কারন তারা হাদিস কোরা আন সম্পর্কে অজ্ঞ।যারা যেমন তাদের কাছে তেমন লোক ঈ যায়।এখন কথা হচ্ছে এই লেজ কাটা শেয়ালের মতো যে নিজের লেজের সাথে আমাদেরটাও কেটে দিতে চাচ্ছে।আর যারা উনার সাথে একমত অবশ্যই তারা তার লেভেলের লোক অন্যথায় যা বলছে তা যাচাই করার সামর্থ আমাদের নেই তাই এই হাদিসগুলায় বিলিভ করছি।
জানি অনেকে আল্লাহ বা ঈশ্বরে বিলিভ করেন না তাদের ক্ষেত্র যা দেখা যাই তাই সত্য।মূলত তারাই এইসব কর্মকান্ডে জড়িত কারন দেহ দেখা যায় তাই তারা এটাকে উপভোগ করতে চায়।বাকিগুলা আপিনাদের বিবেকের উপর ছেড়ে দিলাম।

৩২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০২

মাহিরাহি বলেছেন: পাবলিক প্লেসে এসে কথাগুলো বলেন, আমি নিশ্চিত অনেক মানুষকে খালি পায়ে বাসায় ফেরতে হবে, জুতা হারিয়ে ফেলার জন্য।

ওপরের অনেকগুলো খবিশের মন্তব্য দেখলাম, এইদেশের প্রতি একটুও মায়াদয়া এদের নেই।

কয়েক লক্ষ শিশু শুধুমাত্র ঢাকাতেই শিশুশ্রমে নিয়োজিত। যুবকদের বড় একটা অংশ জীবিকার সন্ধানে জীবনের ঝুকি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে। পরিবারের কর্তাকে জান দিতে হচ্ছে পরিবারের ভড়ন পোষন করতে গিয়ে। বৃদ্ধদের ভিড় বাড়ছে বৃদ্ধাশ্রমে।

আর এদের সময় কাটে কুচিন্তায়।

এদের অধিকাংশই বড়লোকের সন্তান। সময় আছে, আছে অর্থও, সবকিছুই সহজলব্ধ হওয়াও এদের এখন ঝোক বিকৃতির দিকে।

৩৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

মাহিরাহি বলেছেন: It was narrated from ‘Ali (may Allaah be pleased with him) that the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) forbade mut’ah marriage and the meat of domestic donkeys at the time of Khaybar. According to another report, he forbade mut’ah marriage at the time of Khaybar and he forbade the meat of tame donkeys.

Narrated by al-Bukhaari, 3979; Muslim, 1407.

It was narrated from al-Rabee’ ibn Sabrah al-Juhani that his father told him that he was with the Messenger of Allaah (peace and blessings of Allaah be upon him) who said, “O people, I used to allow you to engage in mut’ah marriages, but now Allaah has forbidden that until the Day of Resurrection, so whoever has any wives in a mut’ah marriage, he should let her go and do not take anything of the (money) you have given them.”

Narrated by Muslim, 1406.

৩৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: মাহিরাহি, শিয়া সমাজে যদি সুন্নি পন্থী কথা বলা হয় সেখানে সুন্নিদেরও গলায় জুতা পরার সম্ভাবনা থাকে। সে সম্ভাবনা সুন্নীদের ভাল বা খারাপ কোনোটাই প্রমান করে না। বাংলাদেশের মানুষ সামাজিকভাবে কনজার্ভিটিভ হওয়ায় এখনও যৌনতাকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারে না- তাই বলে ইহা ভাল/খারাপ কোনটাই প্রমাণ করে না। যা কিছু মানবতার জন্য ক্ষতিকর তাইই খারাপ আর যা কিছু মানবতার জন্য উপকারি তাইই ভাল
তবে বদ্ধ চিন্তা দ্বারা ভাল খারাপ বোঝা কঠিন।

৩৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

জেন রসি বলেছেন: ব্লগার সায়ান তানভির ২৪ এবং ২৫ নং কমেন্ট দুইটা ভালো লাগছে। যৌক্তিক মনে হইছে। যৌনতা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। বরং অবদমন খারাপ।

৩৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

জাগরিত নিদ্রা বলেছেন: শেষের দিকে আপনিই বলে দিলেন মুতা বিয়ে নিষিদ্ধ করা হয়েছে মক্কা বিজয়ের পর। তাহলে আপনার চিন্তার এতো উন্নত হলো কি করে?যৌবনের শুরুতে বিয়ে করলে কি আপনাদের যৌবন জ্বালা নামক অদমনীয় ক্ষুধা মিটবে না। যাই হক, আপনার এ রকম মুক্ত চিন্তা সফল করার জন্যে আপনার ঘর থেকেই শুরু করার চিন্তা করুন এবং দেখেন কেমন উপলব্ধি হয়?

৩৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৮

রাশেদ রাহাত বলেছেন: "তেমনি আমাদের চারপাশে যে হারে পরকিয়া বা ধর্ষণ ঘটছে তাতে সত্যি বলতে ভয় লাগে যে, কে কার সন্তান। "
তিব্র প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছি। ছিঃ ছিঃ।

৩৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

পোকা চিমটি বলেছেন: মুহাম্মাদ আরজু, কোন ভাই-বোন যদি পরস্পর সম্মতিক্রমে সেক্স করে তাহলে কার তাতে কি যায় অাসে????? সেক্স করলে নিজেদের ঘরের ভিতরেই করবে। আর ঘরের খবর কি বাইরে প্রকাশ হওয়া সম্ভব????? বাংলাশের পরিবারগুলোর মধ্যে যে কোন ভাই-বোন সেক্স করে নাই তার কোন কি গ্যারান্টি দিতে পারবেন???? যদিও কোন ভাই-বোন সেক্স করে থাকে তাহলে তারা কি বাইরে ফলাও করে প্রচার করবে যে অামি আমার ভাই বা বোনের সাথে সেক্স করি???????
কখোনও প্রকাশ করবে না কারণ বাংলাদেশের সামাজিকতা বা পারিবারিক শৃঙ্খলার বর্হিভূত। কিন্তু যদি প্রচণ্ড্র উত্তেজনা বা কৌতুহলের বর্শবর্তী হয়ে করেই ফেলে তবে কেউ কি তার খবর রাখবে? বাইরে কি প্রকাশ করবে? পাশ্চাত্যে (অবাধ যৌনতার দেশে) ভাই-বোনের মধ্যে সেক্স একটি সাধারণ বিষয়। আমি বাংলাদেশে ভাই-বোনের সাথে সেক্স করার মত বেশ কিছু ঘটনা শুনেছি। আর এই ধরণের ঘটনা ঘটে টিন এজেই। যদি অবাধ যৌনতা থাকে তাহলে এই টিন এজে ভাই-বোন কৌতুহলের বর্শবর্তী হয়ে সেক্স করবে না বলে অামি মনে করি।
অার মা- ছেলের সাথে সেক্স করতে পারে না। পারে যদি সৎ মা হয়। নিজের পেটের ছেলের সাথে কখোনও কোন মা বা ছেলে সেক্স করতে চাইবে না।

৩৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: অবাধ যৌনতার সুযোগ থাকলে গোপন পরকীয়তা অবশ্যই বন্ধ হবে। যৌনতাকে অনেক বড় করে না দেখলে তো কোন সমস্যাই হয় না। এটা তো শুধু উপভোগ মাত্র। আপনার বোন অপরের কন্ঠে একটি গান শুনল। কেউ কি এটাকে দোষের মনে করবেন? বরং এরুপ প্রশ্ন করলে হাস্যকর মনে হবে। এর মুল কারন মাইন্ড সেট আপ। মানুষ এটাকে কোন দোষের বা গুনের মনে করে না।
যৌনতাও এরুপ সাধারণ বিষয়। অথচ এটাকে সাধারণ হিসাবে মানার মত মাইন্ড সেট আপ এদেশের মানুষের এখনও হয়নি।
এ কারনে কারও স্ত্রী বা কারও স্বামী অন্যর সাথে যৌনতায় লিপ্ত হলে উক্ত স্বামী বা স্ত্রী এটাকে সহ্য করতে পারে না, যার ফলশ্রুতিতে বহু দুরঘটনা ঘটছে। অথচ মাইনড সেট আপ পরিবর্তন করলেই সব সমস্যার সমাধান হয়

৪০| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ++++++++

৪১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৭

মহা সমন্বয় বলেছেন: এক কথায় সম্ভব না। এক্কেবারে মাইরা ফালাইবো 8-|

৪২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

মেহেদী হাসান সাব্বির বলেছেন: তাহলে আপনার কাজ আপনার পরিবার থেকেই শুরু করুন ।
আপনি আপনার বন্ধুকে নিয়ে যান আপনার বাড়িতে এবং আপনার বৌ ও বোনকে নিয়ে আসুন তার পর তাদের পাল্টা পাল্টি করে যৌন চাহিদা মেটান ।

আর কোন হাদিসে আছে যে ইসলামে সাময়িক সময়ের জন্য যৌন ব্যবসা করা যায়েজ আছে ।
আশা করি তার পরিপূর্ন দলিল দিয়ে যাবেন ।

৪৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

এম কে খান বলেছেন: ছাগুমার্কা পোস্ট দেওয়ার আগে কী "কাঁঠল পাতা" খাইছিলেন? ও

৪৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: তিথীডোর বলেছেন: জঘন্য চিন্তা ভাবনা!..বিকৃত মস্তিসকের লোকদের লেখা দেখলে ব্লগ ছেড়ে দিতে ইচ্ছা করে
Why afrika has more aids patient. Only free sex.

How many gentleman sleep without ur mother ???

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.