নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় সাংবাদিক। ‘জল পরীর ডানায় ঝাপটা লাগা বাতাস’ (২০১৩), ‘সাদা হাওয়ায় পর্দাপন’ (২০১৫) দুটি কবিতার বই প্রকাশিত। তার লেখা নাটকের মধ্যে ফেরা, তৎকালীন, আদমের সন্তানেরা উল্লেখযোগ্য। লেখালেখির জন্য ২০১৫ সালে হত্যার হুমকি প্রাপ্ত হন।

সৈয়দ মেহেদী হাসান

আমার পরিচয় খুঁজচ্ছি জন্মের পর থেকেই। কেউ পেলে জানাবেন কিন্তু....

সৈয়দ মেহেদী হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভোটে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন হিতে বিপরীত হবে নাতো?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০১



আসন্ন নির্বাচনে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে নিরাপত্তা দিতে সুন্দর এবং যুগোপযোগী প্রস্তাবনা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। প্রস্তাবনা অনুসারে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে কোন সাংবাদিককে যদি বাধা দেওয়া হয় তাহলে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান চাওয়া হয়েছে। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী বা পরবর্তীতে এমন গঠনমূলক প্রস্তাবণা আর কোন নির্বাচন কমিশন দিয়েছেন কিনা জানি না। আরো জানি না এই নির্বাচন কমিশন আর কতদিন পর্যন্ত মেরুদণ্ড সাংবিধানিক মোতাবেক শক্ত রাখতে পারবেন।

আশার কথা হলো সর্বশেষ নুরুল হুদা কমিশনের পর বর্তমান সিইসি যখন দায়িত্ব নিলেন মানুষ ভেবেছিল তিনিও হুদা কমিশনের পদাঙ্কে অনুসরণ করবেন। কিন্তু সিইসির কথাবার্তা কিছুটা খটকা লাগিয়েছে একটি পক্ষকে। বিপরীতে জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে ভোট সুষ্ঠ হতে পারে এমন একটি সংকেতে। সে যাহোক, ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলেও ভয় পায় যেমনি তেমনি ভয় হয়তো পাচ্ছে কেউ কেউ। আগামী দেড় বছরের মধ্যে সেই ভয় কতটা কাটাতে পারবেন তা দেখার অপেক্ষা।

আমি আশাবাদী মানুষ--বিশ্বাস করি চেষ্টা করলে এই কমিশন সুষ্ঠ ভোট উপহার দিতে পারবেন। যা কমিশনের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে।

তবে সাংবাদিকদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রচেষ্টাটি নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবী রাখে। একজন সাংবাদিক হিসেবে আমি ধন্যবাদ জানাই নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু বিপরীত দিক থেকে বেশ শঙ্কিতও বটে। শঙ্কার ক্ষেত্রটি নির্বাচন কমিশনের সাথে সংযুক্ত নয়। তবে ক্ষেত্রফল নির্বাচনে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে।

২০০৮ সাল থেকে বেশ কয়েকটি নির্বাচন সরাসরি দেখেছি এবং সংবাদ কভার করতে বুথের ভিতরে বাইরে ঘুরে দেখেছি। আরও দেখেছি ভোটের আগের দু-তিনদিন আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয়ে পেশাদার সাংবাদিকদের পর্যবেক্ষক কার্ড পেতে গলদঘর্ম হতে। বিপরীতে নির্বাচন কর্মকর্তাও ক্লান্ত হতেন জেলায় ৩/৪ শ সাংবাদিক কার্ড দিতে গিয়ে।

আমারও একটি প্রশ্ন, সারা বছর যেখানে একটি জেলায় সর্বোচ্চ ৭/৮ জন এ্যাক্টিভ কাজ করনে। আর বাকি ২৫/৩০ জন সাহায্য-সহযোগীতা নিয়ে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছেন সেখানে ভোটের আগে নির্বাচন অফিসে পর্যবেক্ষক কার্ডের জন্য এত সাংবাদিক আসে কোথা থেকে? এই প্র-এ্যাকটিভ সাংবাদিকরা আসলে অন্যসময়ে কোথায় সাংবাদিকতা করেন?

এমন প্রশ্ন হয়তো অন্যদেরও। অবশ্য প্রশ্নের উত্তর আমার পেতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি। কারন নিউজ কভার করতে গিয়ে দেখেছি সাংবাদিক কার্ড নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র দখলে নিয়ে রেখেছেন। এসব দলীয় নেতাকর্মীদের নির্বাচন কমিশনের কার্যালয় থেকে কার্ড পাইয়ে দিতে তৎপর থাকেন অত্যান্ত নিম্নমানের কতগুলো দৈনিকের ছাপোষা মালিক ও সম্পাদক পক্ষ। এরা বিভিন্ন চুক্তিতে পত্রিকা হাউজ থেকে আইডি কার্ড, সুপারিশপত্র দিয়ে নির্বাচন অফিসে পাঠান পর্যবেক্ষক কার্ড জুগিয়ে দিতে।

এমনকি এই ইতর শ্রেণী বিশেষের বিশেষ চেষ্টাও শুরু হয় অন্য সবার আগে। ওদিকে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাতো আর জনে জনে সাংবাদিক চেনেন না। ফলে প্রক্রিয়া শুরুর পরপরই যারা হামকি-ধামকি দিয়ে গিয়ে দাড়ান তারা পেয়ে যান পর্যবেক্ষক কার্ড। ওদিকে বেচারা পেশাদার সাংবাদিক সারাদিন নিউজের পিছনে দৌড়ে শেষ সময়ে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে অনেক অনুনয়-বিনয় করে পান ফটোকপি পর্যবেক্ষক কার্ড।

এবার আসুন আরো একটু প্রসারিত আলাপ করি। সাংবাদিক সাইনবোর্ড নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা যে কার্ডগুলো নিয়ে যান সেগুলোতো তারা নিয়ে বাসায় রাখেন না। তারা এগুলো নিয়ে কেন্দ্র দখলে নেমে পরেন। সর্বশেষ নির্বাচনে বাকেরগঞ্জ, বরিশাল সদর উপজেলা, বাবুগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, বানারীপাড়াসহ যতগুলো উপজেলা ঘুরেছি একই চিত্র পেয়েছি। দলীয় নেতাকর্মীরা সাংবাদিক আইডি কার্ড আর নির্বাচন অফিসের পর্যবেক্ষক কার্ড গলায় ঝুলিয়ে বুথে বসে থাকেন। বুথের চারপাশে ভোটার তাড়ানোর বলয় সৃষ্টি করেন।

এমন এক অভিজ্ঞতা হয়েছিল বাকেরগঞ্জ ও সদর উপজেলার চরামদ্দিতে। লাইভ করতে গেলে আটকে দিলেন সাংবাদিক কার্ডধারী কয়েকজন। কথাবার্তার এক পর্যায়ে জানালেন, তারা দলীয় নেতা। কেন্দ্র কেবল দখলে নিয়েছেন। লাইভ অন্য কেন্দ্রে দিতে অনুরোধ এবং এক পর্যায়ে বল প্রয়োগ করে বের করে দিলেন। এই একটি উদাহরণ নয় আরো অনেক আছে।

এমন প্রেক্ষাপটে তিন বছরের কারাদণ্ডের বিধান প্রস্তাবনা কতটা সুফল বয়ে আনবে তা জানি না। যদিও এটুকু বলা যায়, মৌসুমী সাংবাদিক (যারা ভোটের আগে কার্ড নেন) এই আইন প্রয়োগ করে ফায়দা লুটতে পারলেও পেশাদারী সাংবাদিক তা পারবেন না।

কারন মৌসুমী সাংবাদিকের ভিড়ে পেশাদারী সাংবাদিকতো হারিয়ে যাবেন ভোট কেন্দ্রে। অথচ মৌসুমী সাংবাদিকরা (দলীয় নেতাকর্মী) বিরোধী পক্ষ ভোট দিতে এলে তাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকতায় বাধা দানের অভিযোগ এনে তিন বছরের সাজা প্রদানের দাবী প্রশাসনের কাছে করতেই পারেন।

ফলে সাংবাদিকদের সুবিধা দিতে গিয়ে তৃতীয় কোন পক্ষ সুবিধা লুফে নিবে কিনা সেটি আগে বিবেচনা করা উচিত। হিতে বিপরীত হলে পুরো ভোট নিয়ে বির্তক হতে পারে। কারন রাজনীতিবিদদের কাছে শেষ বলতে কোন শব্দ নেই।

আসন্ন নির্বাচনে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে নিরাপত্তা দিতে সুন্দর এবং যুগোপযোগী প্রস্তাবনা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। প্রস্তাবনা অনুসারে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে কোন সাংবাদিককে যদি বাধা দেওয়া হয় তাহলে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান চাওয়া হয়েছে। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী বা পরবর্তীতে এমন গঠনমূলক প্রস্তাবণা আর কোন নির্বাচন কমিশন দিয়েছেন কিনা জানি না। আরো জানি না এই নির্বাচন কমিশন আর কতদিন পর্যন্ত মেরুদণ্ড সাংবিধানিক মোতাবেক শক্ত রাখতে পারবেন।

আশার কথা হলো সর্বশেষ নুরুল হুদা কমিশনের পর বর্তমান সিইসি যখন দায়িত্ব নিলেন মানুষ ভেবেছিল তিনিও হুদা কমিশনের পদাঙ্কে অনুসরণ করবেন। কিন্তু সিইসির কথাবার্তা কিছুটা খটকা লাগিয়েছে একটি পক্ষকে। বিপরীতে জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে ভোট সুষ্ঠ হতে পারে এমন একটি সংকেতে। সে যাহোক, ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলেও ভয় পায় যেমনি তেমনি ভয় হয়তো পাচ্ছে কেউ কেউ। আগামী দেড় বছরের মধ্যে সেই ভয় কতটা কাটাতে পারবেন তা দেখার অপেক্ষা।

আমি আশাবাদী মানুষ--বিশ্বাস করি চেষ্টা করলে এই কমিশন সুষ্ঠ ভোট উপহার দিতে পারবেন। যা কমিশনের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে।

তবে সাংবাদিকদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রচেষ্টাটি নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবী রাখে। একজন সাংবাদিক হিসেবে আমি ধন্যবাদ জানাই নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু বিপরীত দিক থেকে বেশ শঙ্কিতও বটে। শঙ্কার ক্ষেত্রটি নির্বাচন কমিশনের সাথে সংযুক্ত নয়। তবে ক্ষেত্রফল নির্বাচনে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে।

২০০৮ সাল থেকে বেশ কয়েকটি নির্বাচন সরাসরি দেখেছি এবং সংবাদ কভার করতে বুথের ভিতরে বাইরে ঘুরে দেখেছি। আরও দেখেছি ভোটের আগের দু-তিনদিন আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয়ে পেশাদার সাংবাদিকদের পর্যবেক্ষক কার্ড পেতে গলদঘর্ম হতে। বিপরীতে নির্বাচন কর্মকর্তাও ক্লান্ত হতেন জেলায় ৩/৪ শ সাংবাদিক কার্ড দিতে গিয়ে।

আমারও একটি প্রশ্ন, সারা বছর যেখানে একটি জেলায় সর্বোচ্চ ৭/৮ জন এ্যাক্টিভ কাজ করনে। আর বাকি ২৫/৩০ জন সাহায্য-সহযোগীতা নিয়ে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছেন সেখানে ভোটের আগে নির্বাচন অফিসে পর্যবেক্ষক কার্ডের জন্য এত সাংবাদিক আসে কোথা থেকে? এই প্র-এ্যাকটিভ সাংবাদিকরা আসলে অন্যসময়ে কোথায় সাংবাদিকতা করেন?

এমন প্রশ্ন হয়তো অন্যদেরও। অবশ্য প্রশ্নের উত্তর আমার পেতে বিশেষ বেগ পেতে হয়নি। কারন নিউজ কভার করতে গিয়ে দেখেছি সাংবাদিক কার্ড নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র দখলে নিয়ে রেখেছেন। এসব দলীয় নেতাকর্মীদের নির্বাচন কমিশনের কার্যালয় থেকে কার্ড পাইয়ে দিতে তৎপর থাকেন অত্যান্ত নিম্নমানের কতগুলো দৈনিকের ছাপোষা মালিক ও সম্পাদক পক্ষ। এরা বিভিন্ন চুক্তিতে পত্রিকা হাউজ থেকে আইডি কার্ড, সুপারিশপত্র দিয়ে নির্বাচন অফিসে পাঠান পর্যবেক্ষক কার্ড জুগিয়ে দিতে।

এমনকি এই ইতর শ্রেণী বিশেষের বিশেষ চেষ্টাও শুরু হয় অন্য সবার আগে। ওদিকে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাতো আর জনে জনে সাংবাদিক চেনেন না। ফলে প্রক্রিয়া শুরুর পরপরই যারা হামকি-ধামকি দিয়ে গিয়ে দাড়ান তারা পেয়ে যান পর্যবেক্ষক কার্ড। ওদিকে বেচারা পেশাদার সাংবাদিক সারাদিন নিউজের পিছনে দৌড়ে শেষ সময়ে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে অনেক অনুনয়-বিনয় করে পান ফটোকপি পর্যবেক্ষক কার্ড।

এবার আসুন আরো একটু প্রসারিত আলাপ করি। সাংবাদিক সাইনবোর্ড নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা যে কার্ডগুলো নিয়ে যান সেগুলোতো তারা নিয়ে বাসায় রাখেন না। তারা এগুলো নিয়ে কেন্দ্র দখলে নেমে পরেন। সর্বশেষ নির্বাচনে বাকেরগঞ্জ, বরিশাল সদর উপজেলা, বাবুগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, বানারীপাড়াসহ যতগুলো উপজেলা ঘুরেছি একই চিত্র পেয়েছি। দলীয় নেতাকর্মীরা সাংবাদিক আইডি কার্ড আর নির্বাচন অফিসের পর্যবেক্ষক কার্ড গলায় ঝুলিয়ে বুথে বসে থাকেন। বুথের চারপাশে ভোটার তাড়ানোর বলয় সৃষ্টি করেন।

এমন এক অভিজ্ঞতা হয়েছিল বাকেরগঞ্জ ও সদর উপজেলার চরামদ্দিতে। লাইভ করতে গেলে আটকে দিলেন সাংবাদিক কার্ডধারী কয়েকজন। কথাবার্তার এক পর্যায়ে জানালেন, তারা দলীয় নেতা। কেন্দ্র কেবল দখলে নিয়েছেন। লাইভ অন্য কেন্দ্রে দিতে অনুরোধ এবং এক পর্যায়ে বল প্রয়োগ করে বের করে দিলেন। এই একটি উদাহরণ নয় আরো অনেক আছে।

এমন প্রেক্ষাপটে তিন বছরের কারাদণ্ডের বিধান প্রস্তাবনা কতটা সুফল বয়ে আনবে তা জানি না। যদিও এটুকু বলা যায়, মৌসুমী সাংবাদিক (যারা ভোটের আগে কার্ড নেন) এই আইন প্রয়োগ করে ফায়দা লুটতে পারলেও পেশাদারী সাংবাদিক তা পারবেন না।

কারন মৌসুমী সাংবাদিকের ভিড়ে পেশাদারী সাংবাদিকতো হারিয়ে যাবেন ভোট কেন্দ্রে। অথচ মৌসুমী সাংবাদিকরা (দলীয় নেতাকর্মী) বিরোধী পক্ষ ভোট দিতে এলে তাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিকতায় বাধা দানের অভিযোগ এনে তিন বছরের সাজা প্রদানের দাবী প্রশাসনের কাছে করতেই পারেন।

ফলে সাংবাদিকদের সুবিধা দিতে গিয়ে তৃতীয় কোন পক্ষ সুবিধা লুফে নিবে কিনা সেটি আগে বিবেচনা করা উচিত। হিতে বিপরীত হলে পুরো ভোট নিয়ে বির্তক হতে পারে। কারন রাজনীতিবিদদের কাছে শেষ বলতে কোন শব্দ নেই।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২

নতুন বলেছেন: আগে নেতাকর্মীরা সাংবাদিকদের ঢুকতে দিতো না। এখন সাংবাদিকের এক দল আরেক দলকে কেন্দ্রে ঢুকতে দেবেনা।

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যদি নির্বাচন কমিশন বলে - প্রতিটি কেন্দ্রে আওয়ামিলীগের কোন লোকজন থাকতে পারবে না, শুধু বিএনপির লোকজন থাকতে পারবে। তবুও বিএনপি এই সরকারের অধীনে কোন নির্বচনে আসবে না। যদি আসে তাহলে ধরে নিতে হবে বিএনপি আওয়ামিলীগের কাছ থেকে ঘুষ খাইছে।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩২

কামাল৮০ বলেছেন: বিএনপি কি করবে সেটা বিএনপিই ভালো জানে।তবে নির্চনে না গেলে বিএনপি ভুল করবে।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বিএনপি এবারকার নির্চনে না আসলে আর কোনদিন
নির্চনের নামও মুখে আনতে পারবেনা। জনগন থেকে
বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে তারা।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিএনপি কখনোই কোন নির্বচনে আসবে না।
তত্তাবধায়ক দিলেও নির্বচনে আসবে না। যতক্ষননা পর্যন্ত বিজয়ের ১০০% নিশ্চয়তা না পায়।
বিএনপি চায় 'নির্বাচনে ভোটাধিকার' মানে ফ্রী মাঠে গোল দেয়ার অধিকার আর শতভাগ বিজয়ের নিশ্চয়তা।
বিএনপি চায় হাসিনা বিহীন, মানে ১৫ই আগষ্টের মত, বা কাছাকাছি অবস্থা করে নিরাপদ ফ্রী মাঠে গোল দেয়ার অধিকার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি কোন নির্বাচনে যাবে না।
কোন কারনে বিদেশী চাপে নির্বাচনে গেলেও ২০১৮ মত নামমাত্র অংশগ্রহণ করবে।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩

অক্পটে বলেছেন: এখন যেমন আওয়ামীলীগ ফ্রি মাঠে গোল দিচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.