নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‘আমি অন্ধকারে আলো খুঁজি, নিরাশায়;আশায় বুক বাঁধি, জেগে জেগে স্বপ্ন দেখি,স্বপ্ন বুনি, ……………সবার উলটো চলি!’

অনুজ্জ্বল_তারা

*******

অনুজ্জ্বল_তারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঁচটি সুন্দর হাদীস

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯



১.

অনুবাদঃ



হযরত আবু তোফায়েল (রাঃ) হতে বর্ণিত । তিনি বলেন ,একদা আমি রাসূল (স)-কে জিয়িররানা নামক স্থানে গোশত বণ্টন করতে দেখলাম।এমন সময় একজন মহিলা আগমন করলেন।যখন মহিলাটি নবী করীম (স)-এর নিকটবর্তী হলেন,তখন রাসূল (স) তাঁর জন্য নিজের চাদর বিছিয়ে দিলেন।অতঃপর মহিলাটি সে চাদরের উপর বসলেন।বর্ণনাকারী বলেন,তখন আমি(লোকদের কাছে) জিজ্ঞেস করলাম,এ মহিলাটি কে ?তারা বলল,ইনি নবী করীম (স)-এর মা,যিনি তাকে শৈশবে স্তন্য পান করিয়েছেন।(আবু দাউদ)



২.



অনুবাদঃ



হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন,তোমরা তোমাদের বংশ পরিচয়সমূহ শিক্ষা গ্রহণ কর।তাহলে তোমরা আত্নীয়দের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করতে পারবে।কেননা আত্নীয়তার সম্পর্ক আপনজনের মধ্যে সম্পৃতি,ধনসম্পদের মধ্যে প্রবৃদ্ধি এবং আয়ুতে দীর্ঘজীবী হওয়ার উপলক্ষ হয়।(তিরমিযী)ইমাম তিরমিযী (র)বলেন,এ হাদীসটি গরীব।



৩.



অনুবাদঃ



হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) হতে বর্ণিত।এক ব্যক্তি নবী করীম (স)-এর খেদমতে আগমন করল।অতঃপর সে বলল,হে আল্লাহর রাসূল!আমি এক বিরাট গুনাহ করে ফেলেছি।আমার তওবা কবুল হওয়ার কোন পন্থা আছে কি?তখন নবী করীম (স) জিজ্ঞেস করলেন,তোমার কি মা আছে?লোকটি বলল,জী না!আমার মা জীবিত নেই।নবী করীম (স) বললেন,তোমার কি খালা আছে?লোকটি বলল,জী হ্যাঁ!নবী করীম(স) বললেন তুমি তার সাথে সদ্ব্যবহার করবে।(তিরমিযী)



৪.



অনুবাদঃ



হযরত আবু বাকরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন,কোন পাপই এতটা যোগ্য নয় যে,পাপীকে আল্লাহ তায়ালা অতি দ্রুত এ দুনিয়াতেই তার শাস্তি দেবেন পরকালে তার জন্য শাস্তি জমা রাখা সত্ত্বেও।তবে হ্যাঁ,এরূপ দুটি পাপ রয়েছে-১ সমসাময়িক নেতা তথা ইসলামী রাষ্ট্রপ্রধানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা ২ আর আত্নীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা।(তিরমিযী ও আবু দাউদ)



৫.



অনুবাদঃ



হযরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন,আমি রাসূলুল্লাহ (স)-কে বলতে শুনেছি,মহামহিম ও কল্যাণময় আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,আমিই একমাত্র আল্লাহ এবং আমিই রহমান(পরম করুণাময়)।আমিই রেহেম তথা আত্নীয়তা সৃষ্টি করেছি এবং আমার রহমান নাম হতে চয়ন করে ‘রেহেম’ নামকরণ করেছি।অতএব যে ব্যক্তি আত্নীয়তার সম্পর্ক বহাল রাখবে,আমি তাকে আমার রহমতের সাথে সংযুক্ত করব।আর যে ব্যক্তি আত্নীয়তাকে ছিন্ন করবে,আমি তাকে আমার রহমত থেকে বিচ্ছিন্ন করব।(আবু দাউদ)

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

সুফিয়া বলেছেন: ভালো পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২২

ইলি বিডি বলেছেন: খুব ভাল। ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৯

বোকামানুষ বলেছেন: আপনার এই হাদীসের পোস্টগুলো পড়তে অনেক ভাল লাগে

আশাকরি চালিয়ে যাবেন

আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন আমীন

৪| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪২

রিদওয়ান এইচ ইমন বলেছেন: ভাল লাগল।হাদীস শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। :)

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.