![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকে প্রেম। অতঃপর প্রেমিকার টানে লালমনিরহাটের হাড়িভাঙ্গায় এসে লাশ হলেন বেসরকারী কোম্পানীর প্রকৌশলী গোলাম আজম। নিহতের পরিবারের দাবী তাকে হত্যা করেছে প্রেমিকার পরিবার। নিহত প্রকৌশলীর বাড়ী গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার দশলিয়া গ্রামে। তার বাবার নাম মোজাম্মেল হক। জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার দশলিয়া গ্রামের মোজাম্মেল হক এর পুত্র গোলাম আজম নরসিংদীতে আরএফএল গ্রুপের কারখানায় সহকারী প্রকৌশলী পদে চাকুরী করতেন। তার সঙ্গে ফেসবুকে প্রেম হয় লালমনিরহাট শহরের হাড়িভাঙ্গা মৃত আব্দুর রশিদের কন্যা এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্রী বেবী ফারজানা আক্তার নদীর। নদী তার মায়ের সঙ্গে নানার বাড়িতে থাকতেন। একপর্যায়ে প্রেমের টানে গোলাম আজম লালমনিরহাটে চলে আসেন নদীর বাড়ীতে। পরে নিখোঁজ থাকার পর লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে তার লাশ মেলে। নিহত প্রকৌশলী গোলাম আজমের পরিবারের দাবি, তাকে ডেকে এনে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। প্রেমিকা নদীর পরিবারের লোকজন গোলাম আজমকে হত্যা করে লাশ কৌশলে হাসপাতালে ফেলে পালিয়ে গেছে বলে তারা অভিযোগ করেছেন।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩
গরম মশলা বলেছেন: Click This Link
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
গরম মশলা বলেছেন: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
গরম মশলা বলেছেন: প্রযুক্তি ডেস্ক : তথ্য প্রযুক্তির বর্তমান যুগে ফেসবুকের মাধ্যমে গোটা জীবনটাই আপনি শেয়ার করে ফেলেন। হয়তো যে বিষয়গুলো কখনোই অন্যদের জানাতে চান না তাই আপনার অসাবধানতায় প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে। বন্ধুদের সঙ্গে যা শেয়ার করছেন, দেখা যাচ্ছে তার চেয়ে বেশি তথ্য অন্যরা পেয়ে যাচ্ছেন। এ ধরনের অস্বস্তিকার অবস্থা এড়াতে ৫টি তথ্য ফেসবুকে শেয়ার না করতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
১. ফোন নম্বর : বাড়ি অথবা ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর ফেসবুক পেজে দেওয়া মানে প্রাঙ্ক কলার, স্টকার, স্ক্যামার এবং আইডেন্টিটি চোররা এ তথ্য চুরি করে নানা অঘটন ঘটাতে পারেন। এ ছাড়া আপনার ফোন নম্বর দিয়ে সার্চ করেও যেকেউ পেজ বের করতে পারবেন। নিরাপত্তা বিষয়ক এক্সপার্ট রেজা মোয়াইনদিন জানান, যে সব সোশাল মিডিয়ার নিরাপত্তাব্যবস্থা খুব ভালো নয়, সে সব জায়গা থেকে মোবাইল নম্বর খুব সহজে চুরি হতে পারে।
২. বাড়ির ঠিকানা : সম্প্রতি ছুটি কাটাতে কোথায় গেছেন সে ছবিটি পর্যন্ত বিপদ ডেকে আনতে পারে। সেখানে বাড়ির ঠিকানা দেওয়াটা চরম বোকামির সামিল। ‘কন্টাক্ট অ্যান্ড বেসিক ইনফো’ অংশে এ তথ্য দিয়ে থাকলে তা সরিয়ে ফেলুন। একে ‘এডিট’ করে ‘সেভ চেঞ্জেস’ ক্লিক করুন।
৩. পেশা সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য : আপনি কি কাজ করেন না কোথায় করে ইত্যাদি তথ্য ফেসবুকে দেবেন না। আপনার অফিস বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরিজীবী খুঁজতে গিয়ে আপনার এমন কোনো তথ্য বা ছবি পেতে পারেন যা হয়তো তাদের পছন্দ হবে না। এগুলো পেশাজীবনে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদি তথ্য দিয়েই থাকেন তবে ফেসবুকের টাইমলাইন টুলস ব্যবহার করে স্ক্যান দিন। আপনার আগের পোস্টগুলো দেখতে পারবেন। সেখানে পেশাগত কোনো তথ্য থাকলে তা সরিয়ে ফেলুন।
৪. সম্পর্কের স্ট্যাটাস : সম্পর্ক জীবনের ব্যক্তিগত বিষয়। এগুলো উন্মুক্ত করে দেওয়ার স্থানা ফেসবুক নয়। এতে ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে নানা টানাপড়েন সৃষ্টি হয়। এগুলো নিয়ে যে কেউ নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারেন। তাই সম্পর্ক নিয়ে অহরহ স্ট্যাটাস দেবেন না।
৫. অর্থ সংক্রান্ত কোনো তথ্য : ফেসবুক বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। কিন্তু এখানে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর বা ক্রেডিট কার্ড নম্বর ইত্যাদি দিতে যাবেন না। হ্যাকারদের পাল্লায় পড়লে সর্বনাশ হয়ে যাবে। একবার এ সব তথ্য বাড়ির কম্পিউটারে বসে ব্যবহার করলেও অন্য কেউ ওই কম্পিউটারে বসেই তা ব্যবহার করে আরো অর্থ খরচ করতে পারেন। সূত্র : ফক্স নিউজ