নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবধর্ম

অ‌প্রিয় সত্য

ধর্ষনের রাজ্যে পৃথিবী পশুময়, তনু, মনু, সাবিত্রী, পূর্ণিমারা যেন রক্তাক্ত মানচিত্র..ধর্ম ও পশু মুক্ত সমাজ চাই । নারী বান্ধব রাষ্ট্র্র চাই।

অ‌প্রিয় সত্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ‌ঙ্গি বানা‌নোর ত‌রিকা

১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

জঙ্গি বানানোর তরিকা by সাঈদুর রহমান ~
ইদানিং যে হারে নামীদামী বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে হারে জঙ্গি প্রডাকশন হতে দেখা যাচ্ছে তাতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তায় পরে যেতে হচ্ছে। নিচে জঙ্গি নেতাদের জঙ্গি বানানোর একটি সহজ তরিকা দেয়া হল। যদিও লিখাটি একজন নাস্তিকের, তারপরও সকল মুসলমানদের তরিকাটি সম্পর্কে জানা উচিৎ, যাতে করে আপনাকে কিংবা আপনার স্বজনদের কেউ সহজে এসব তরিকায় ভয়ংকর জঙ্গি বানিয়ে ফেলতে না পারে। নিজে সতর্ক হোন, অন্যকে সতর্ক করুণ।
-----
কাউকে জংগি বানাবেন যেভাবে :
জংগী বানানোর জন্য যে জিনিসটি নূন্যতম প্রয়োজন তা হল একজন সাধারণ মুসলিম বের করা। সাধারণ মুসলিম বলতে আমি বুঝিয়েছি, অন্তত যে..
১) আল্লাকে বিশ্বাস করে,
২) মুহাম্মদকে শেষ নবী মানে এবং
৩) কোরানকে আল্লার বাণী বলে মনে করে।
সত্যি বলছি আর কিছুরই প্রয়োজন নেই।
এবার এমন একজন সাধারণ মুসলিমকে পেয়ে গেলে প্রথম স্টেজটি ফলো করুন :
★ সে যে মুসলিম এটা তাকে মনে করিয়ে দিন।
জিজ্ঞেস করুন ..
তোমার আল্লাতে ঈমান আছে?
সে বলবে, আছে।
কোরআন মান?
সে বলবে, মানি।
নবী মুহাম্মদ যে শেষ পয়গম্ভর তাতে বিশ্বাস করো?
সে বলবে, করি।
ব্যস, আপনার প্রথম স্ট্যাজ ষ্টেজ শেষ।
এবার দ্বিতীয় স্টেজ।
★এ পর্যায়ে তাকে নিজের চোখে অপরাধী বানান :
জিজ্ঞেস করুন ..
নামায পড়েছো?
সে বলবে, না, ইয়ে মানে, কাপড় ভাল না, গোসল করি নি, পরের ওয়াক্ত পড়ব, ব্লা ব্লা ।
★ পরকালের কথা মনে করিয়ে তার এসব অজুহাতকে দুর্বল করে দিন।
তাকে বলুন.. ওপারে গিয়ে আল্লাকে কী জবাব দিবেন? এক ওয়াক্ত নামায না আদায়ের শাস্তি জানেন? জাহান্নামীদের শাস্তি কি রকম ভয়াভয় হয় সেটা জানেন?
সে বলবে, কসম ভাই, কাল থেকে রোজ পড়ব।
দ্বিতীয় স্টেজ শেষ। এবার তৃতীয় স্টেজ।
★ কাল তাকে আবার নক করেন।তাকে অতিষ্ট করে তুলুন।
জিজ্ঞেস করুন.. ভাই, নামায পড়েছেন?
সে বলবে জ্বি পড়েছি। ফযর এবং যোহর পড়েছি (সত্যিই কিন্তু পড়েছে) । আছরের টাইম তো হয় নি এখনো। হয়ে গেলে পড়ব।
বেশ, বেশ, বলে তাকে নিয়ে কোন বটতলার নিচে বসুন।
তাকে বলুন .. নামায পড়েছেন এবার কেমন লাগছে?
সে বলবে অনেক শান্তি লাগছে ভাই। (নামাজ না পড়ার কারণে সে নিজেকে অপরাধী মনে করত। নামায পড়েছে তাই এই বোধটা কিছু কমেছে। তাই তার স্বস্তি (শান্তি) লাগছে। একারণেই সকলে বলেন নামাজ পড়লে শান্তি লাগে)
এবার তাকে বিশ্বের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে কিছু প্রশ্ন করুন। তার মতামত জানতে চান।
~আচ্ছা, বলুন তো পৃথিবীর এত দু:খ দুর্দশা কেন? মেয়েরা আজকাল উলংগ হয়ে রাস্তায় হাটে, প্রতিটি সড়কের মোড়ে মদের দোকান, জুয়ার আসর, চুরি, রাহাজানি, ডাকাতি। ওসব কেন হচ্ছে? কেন মুসলমানরা পদে পদে লাঞ্চিত হচ্ছে? পিছিয়ে আছে? মার খাচ্ছে। মরছে। অথচ এই মুসলমানরাই একদিন বিশ্ব শাসন করেছে!
তার মধ্যে তখন ঘুমন্ত ইসলামীজম জেগে উঠবে। সে বলবে, ইসলামের প্রয়োগ নেই, মানুষ মুসলমান ঠিকই কিন্তু ইসলাম ফলো করে না।
★ তার এধরণের কথায় উৎসাহ দিন।
~ ঠিক ঠিক! সমাজ থেকে আজ ইসলাম হারিয়ে যাচ্ছে। মানুষ ঠিক মত কোরান পড়ছে না, পড়লেও মানছে না। পৃথিবীর মায়া তাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। টাকা পয়সা, মোজ মস্তি, নারী আর বিনোদনই তাদের কাছে সব। আখিরাতের চিন্তাই কেউ করে না!
★ এবার কোরানে ঢুকে যান।
(continued) অথচ আল্লা বলেছেন ... এই পার্থিব জীবন তো ক্রীড়া কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়। পরলৌকিক জীবনই তো প্রকৃত জীবন (২৯: ৬৪)।
★ এবার মোহাম্মদকে ঢুকান। তার অত্যাচারিত হবার কিছু ঘটনা তুলে ধরে তার গুণাগুন তুলে ধরুন। পারলে আবেগে কেঁদে দিন।
আমরা হলাম শেষ নবী মোহাম্মদের উম্মত। যে নবী নিজে না খাইয়ে মানুষকে খাইয়েছেন। শত অত্যাচার সহ্য করে মানুষের কাছে আল্লার বাণী পৌছে দিয়ে গেছেন। অথচ মানুষের কাছ থেকে বিন্দুমাত্র কিছু চান নি। সারাজীবন একটা কুড়ে ঘরে থেকে গেছেন। মুশরিক হয়েও মুহাম্মদকে তারা আল আমিন বলে ডেকেছে। একহাতে চাদঁ আর একহাতে সূর্যের লোভও তাকে ইসলাম প্রচার থেকে পিছু হটাই নি। আল্লা বলেন .. মুহাম্মদ হলেন একজন উত্তম আদর্শ (৩৩:২১)
আর আমরা সেই নবীর উম্মত হয়ে আজ ইসলাম থেকে কত দূরে! আল্লার আইন ছেড়ে মানুষের বানানো আইনকে মেনে চলছি! ধিক্কার আমাদের উপর! ধিক্কার!
★ এবার তার মাথায় পলিটিক্যাল চিন্তা মাথায় ঢুকান।
আল্লা কোরানে বলেছেন ... মুহাম্মদকে যেন আমরা অনুসরণ করি (৩:৩১)।
দ্বীন প্রতিষ্ঠায় আমাদের নবি নিজে যুদ্ধ করেছেন। আর আমরা তার উম্মত হয়ে আজ বসে বসে ইসলামের ধবংস দেখছি! হায়রে মুসলমান জাতি!
★ তাকে নিজের কাছে লজ্জিত করার চেষ্টা করুন।
সে হয়তো বলবে, নবীর সময় তো যুদ্ধের প্রয়োজন ছিল। এখন তো আর প্রয়োজন নেই!
★ তাকে ভুল প্রমাণের জন্য জোর গলা ব্যবহার করুন।
কে বলল প্রয়োজন নেই??? অবশ্যই প্রয়োজন আছে!!
আল্লা বলেন .. যাদের কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে যারা আল্লায় এবং শেষ দিনে ইমান আনে না এবং আল্লা ও রসুল যা হারাম করেছেন (যেমন শুকর) তা হারাম গণ্য করে না এবং দ
সত্য দ্বীন (ইসলাম) অনুসরণ করে না তাদের সাথে যুদ্ধ কর (৯:২৯)। আল্লার এই আয়াত কি শুধু সেই কালের জন্য???
যে ইসলাম মুহাম্মদ গড়ে দিয়ে গেছেন সে ইসলাম কে ধবংসের হাত থেকে বাচাঁতে আমাদের মাঠে নামতেই হবে। মুহাম্মদ জিহাদ করে গেছেন আমরাও জিহাদ করব।
আর ইসলামে জিহাদির মর্যাদা সবার চেয়ে উপরে।
আল্লা বলেন .. যারা ইমান আনে, হিজরত করে এবং নিজের সম্পদ ও প্রাণ দ্বারা আল্লার পথে যুদ্ধ করে তারা মর্যাদায় আল্লার কাছে শ্রেষ্ঠ (৯:২০)।
সে হয়তো বলবে ... কিন্তু আমি যে মানুষ মারতে পারব না!
তাকে বলুন ঠিক একই কথা মুহাম্মদের সময়ে মুমিনরা বলত। অথচ আল্লা তাদের জিজ্ঞেস করেছেন ...কি হয়েছে তোমাদের, কেন তোমরা আল্লার পথে যুদ্ধে যাবে না অসহায় নরনারী এবং শিশুদের উদ্ধার করতে??
আমাদের জন্য সুখবর হলো আমরা নিজ হাতে মানুষ মারব না, বরঞ্ছ যুদ্দের মাঠে মুমিনদের হয়ে আল্লা নিজের হাতে কাফিরদের মারেন (৮:১৭)।
★ তার ভেতর থেকে এবার মৃত্যুভয় সরান।
সে হয়তো বলতে পারে ... জিহাদে গেলে যে মরতে পারি! আমার বাবা মা, আত্নীয় স্বজন আমাকে নিয়ে যে অনেক স্বপ্ন দেখেন? আমি নিজেকেও অনেক উচুতে নিয়ে যেতে চাই। কি হবে এসব স্বপ্নের?
বলুন, উচুতে কোথায় নিয়ে যাবেন? মরবেন না?! মরতে যে আপনাকে হবেই! আল্লা বলেন ..তোমরা যেখানেই থাক না কেন, মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবেই .." (৪:৭৮)।
জীবনটা সামান্যভাবে না দিয়ে ইসলামের কল্যাণে দিন। জিহাদের ময়দানে নিজের প্রাণটাকে উজার করে দিন।
আল্লা বলেন ... " ... যারা আখিরাতের বিনিময়ে পার্থিব জীবন বিক্রয় করে তারা আল্লার পথে যুদ্ধ করুক এবং কেউ আল্লার পথে যুদ্ধ করতে যেয়ে নিহত হোক বা জয়ী হোক আমি তাকে মহাপুরষ্কার দান করবই (৪:৭৪ ; ৯:১১১)।
" যারা ইমান এনেছে হিজরত করেছে এবং আল্লার পথে জিহাদ করেছে আর যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে তাদের জন্য আছে সম্মানজক জীবিকা (৮:৭৪)।
আল্লা আরো বলেন .. "আল্লার পথে যারা নিহত হয় তাদের মৃত বলো না, বরং তারা জীবিত" (২:১৫৪; ৩:১৬৯)
সুতরাং জীবিত থাকলেও পুরষ্কার পাবেন এবং মরে গেলেও শহীদের মর্যাদা পাবেন।
সে হয়ত বলবে, কিন্তু জিহাদ করতে কি পরিবার পরিজন কে কিভাবে ছেড়ে আসি ?
বলুন ... আল্লা বলেন .. ".. যারা ধন প্রাণ দ্বারা জ্বিহাদ করে আল্লা তাদের, যারা ঘরে বসে থাকে তাদের উপর বেশি মর্যাদা দিয়েছেন। ... যারা ঘরে বসে থাকে তাদের উপর যারা যুদ্ধ করে আল্লা তাদের মহাপুরষ্কারের ক্ষেত্রে শ্রেষ্টত্ব দিয়েছেন (৪:৯৫)।
পরিবার পরিজন একটা মায়া মোহের মত। পরকালে এসব কিছুই কাজে আসবে না।
আল্লা বলেন ... হে মানুষ! তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর, এবং ভয় কর সেই দিনের যেদিন পিতা সন্তানের কোন প্রয়োজনে আসবে না, সন্তানও পিতার কোন প্রয়োজনে আসবে না। .... এবং পার্থিব জীবন যেন তোমাদের প্রতারিত না করে .. (৩১:৩৩)।
★সর্বশেষে নিজের পরিচয় দিয়ে একটা example সৃষ্টি করেন।
আমি একজন মুজাহিদিন। নিজের পরিবার, আত্নীয় স্বজন, জগতের সকল মায়া মোহ ছেড়ে আজকে জিহাদের ময়দানে এসেছি দুনিয়াতে আল্লার আইন প্রতিষ্টা করতে।কাফিরদের দাসত্ব ভেঙে দিয়ে ইসলামের সুদিন ফিরিয়ে আনতে আজ আমি বদ্ধপরিকর। পৃথিবীতে আবার খিলাফত সৃষ্টি করার স্বপ্ন আমার। জান যায় যাক, প্রাণ যায় যাক ইসলামের কাছে এই নগন্য প্রাণ কিছুই না। এমন হাজারটা প্রাণ ইসলামের জন্য বলি দিয়ে দিতে আমি প্রস্তুত। যে কোন কিছুর বিনিময়েই হোক, খিলাফত প্রতিষ্টা করে যাব। ইনশাল্লাহ। আল্লা আমাদের সাথে আছেন।
আপনি আমাদের সাথে আছেন?
এ পর্যায়ে দুটো জিনিস ঘটতে পারে :
১) উনি বলতে পারেন আমাকে আরো ভাবার সময় দিন।
আপনি বলতে পারেন, সময় নিন। কিন্তু বেশি না। কখন কার মৃত্যু আসে আল্লা পাক ছাড়া কেউ বলতে পারে না। ইসলামের নামে জীবনটা উৎসর্গ করে দিন। দুনিয়া এবং আখিরাত দুজায়গাতেই লাভবান হবেন। এতে কাজ না হলে নেক্সট কাউকে টার্গেট করুন।
অথবা
২) উনি বলে উঠতে পারেন .. জ্বি, আমি আছি।
এমনটা হলে.. Congratulations!!! You just made someone জঙ্গি।
বি:দ্র :
১) কথাগুলো কাল্পনিক এবং লেখক একজন নাস্তিক।
২) Whore (হুর) লোভ না দেখিয়েই যে কাউকে জংগি বানানোর একটা নমুনা দিলাম।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

মাতৃভুমি বলেছেন: লেখক একজন নাস্তিক হলে আল কোরআনের আয়াতের উদ্বৃতি দিলেন কিভাবে? মনেতো হয় সুকৌশলে লেখক জংগি বানানোর পাঠ দিয়ে দিলেন।

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

আহলান বলেছেন: এমন না হলেও কোন না কোন তরীকা তো ঠিকই আছে ..কিযে সেই তরীকা ... মানুষ কে হত্যা করে নির্দিধায় অনুশোচনা না করে নিজেকে ভালো মনে করার এই ভ্রান্ত তরীকার উদ্ভাবক যে কে ?

২৫ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

অ‌প্রিয় সত্য বলেছেন: ম‌নের অন্ধ‌বিশ্বাস

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৮

অ‌প্রিয় সত্য বলেছেন: ম‌নের অন্ধ‌বিশ্বাস

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

অ‌প্রিয় সত্য বলেছেন: কুরঅা‌নের অায়াত‌ রেফা‌রেন্স এর জন্য

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

মাতৃভুমি বলেছেন: আমার জানামতে কোন নাস্তিক কোরআন পাঠ করে না। কেননা তারা ভালভাবেই জানে যে, কোরআন পাঠ করলে কোরআনের আয়াতের মমার্থ অনুধাবন করার সুযোগ আসবে এবং তখন আর সে নাস্তিক থাকতে পারবে না।

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: চমৎকার! জংগী বানানর পন্থা। কিন্তু আপনি নিজেকে নাস্তিক হিসাবে উপস্থাপন না করে, ইসলাম বিদ্বেষী ভাবুন কারন শেষের বক্তব্যটি প্রমান করে আপনি নাস্তিক হবার যোগ্য নন। একটি ধর্মকে কটাখ্খ করলেই নাস্তিক হউআ যায় না। আজ্কাল ইসলাম কেই নাস্তিক দের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করতে দেখি যা নাস্তিকতার সংঞার বিরুদ্ধে যায়।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩১

প্রথমকথা বলেছেন: এ পোষ্টের অর্থ কি এটা প্রমানিত হয় যে আপনি জঙ্গী আদর্শের বিশ্বাসী, এ দেশে জঙ্গী চাষাবাদের মাঠ হউক। আপনি নিজেকে নাস্তিক বলে কি কোন সুবিধে নিতে চান? না এটা প্রমান করতে চান নাস্তিক ভাল?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.