নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একশত সিপাহী ঢাল-তলোয়ার লইয়া যে ক্ষমতা না রাখে, অনুতাপের হাত তাহার চেয়ে অধিক ক্ষমতা রাখে।
- ডিভোর্সের কি করলে?
বাসায় আসতেই নিশির মুখে এই অপ্রিয় কথাটা শুনতে হল।
বিয়ের প্রথম রাত্র থেকেই নিশির মুখে এই কথাটা শুনে আসছি, অনেক চেষ্টা করছি মেয়েটাকে কোন রকম ম্যানেজ করতে কিন্তু দিনকি দিন এই ডিভোর্স চাওয়ার মাত্রা বেড়েই যাচ্ছে। গত ১৫ দিন অন্ত্যত এক হাজার বার বলেছে। একটু রাগ করে গতকাল বলেছিলাম ডিভোর্সের যখন এতই শখ তাখলে তুমি দিলেই পার। আজব একটা মেয়ে, সে নিজে দেবেনা। ডিভোর্স দিলে ওর বাবা মা নাকি কষ্ট পাবে তাই এই কাজটা আমাকেই করতে হবে।
প্রথম প্রথম নিশিকে অনেক বুঝিয়েছি কিন্তু কেন জানি এখন মনে হচ্ছে মেয়েটা আসলেই ডিভোর্স চাচ্ছে, এখান থেকে ফেরানোর কোন পথ নেই।
আমাদের বিয়েটা হয়েছিল পারিবারিক ভাবে, একেবারেই দুই পরিবারের একান্ত আলোচনার মাধ্যমে। আমি নিশিকে কখনো দেখিনি, নিশিও আমাকে দেখেনি। দুই পরিবারে কথা যখন প্রায় কনফার্ম তখনি বাবা আমাকে নিশির ছবি পাঠিয়েছিল, যখন সব কিছু ফাইনাল করাই আছে তাই আর না করার মত কোন পথ ছিলনা। তাছাড়া নিশিকেও আমার অনেক ভাল লেগেছে, অচেনা অজানা একটা অপরিচিত মেয়েকে এইভাবেই বিয়ে করে ছিলাম.................
সেইদিন বাবা হঠাৎ করেই নিশির ছবি পাঠিয়ে বল্ল এই মেয়েটা কেমন? আমিও বল্লাম ভাল। সাথে সাথে বাবা বল্ল তাইলে ফাইনাল, এই মেয়ে আমার ছেলের বউ হবে।
এই কথাটা উত্তরে কিছুই বলতে পারছিলামনা, শুধু চুপ করে থাকলাম। এই পরিস্থিতিতে কি বলব মিলাতে পারছিলামনা।
রাতে অপরিচত একটা নাম্বার থেকে কল আসে, আমি সাধারনত দেশের নাম্বার বিশেষ করে অপরিচিত নাম্বারের কল হলে তারাতারি কল করি। এবারও তাই কলাম।
অপর পাশ থেকে অতি সুরেলা একটা মেয়ে কন্ঠ শুনতে পেলাম, কন্ঠটা মিষ্টি হলেও কেমন জানি একটা ঝাঝালো ভাব ছিল। শুরুতেই পরিচয় দিল উনি নিশি, আমার আব্বু উনাকে নাম্বার দিয়েছে কথা বলার জন্য। তারমানে বাবার পছন্দ আছে বলতে হবে, এমন মিষ্টি কন্ঠের মেয়ে দেখতেও নিশ্চয় অনেক মিষ্টি হবে।
হাই হ্যালো থেকে পরিচয় পর্বে যাচ্ছি এমন সময় নিশি আমার ফেইসবুক আইডি চাইল, আমিও দিলাম। ফেইসবুক আইডি পেয়ে আমাকে ১ ঘন্টা পরে কল করবে বলেই রেখে দিল।
আমার আইডিতে তেমন কোন কিছুই নেই সুতরাং চিন্তিত হওয়া মত কোন কারন দেখলামনা, আমি সুন্দর করে এয়ারকন অনকরে কম্বল মুড়িয়ে ঘুমাতে চেষ্টা করলাম কিন্তু বারবার কানে বাজছে সেই মিষ্টি কন্ঠটা "আমি নিশি বলছি"
ঘড়িতে তখন ২টা বাজে, মোবাইলের রিংটোনে ঘুম ভাঙ্গল। নিশির কল, খুব স্বাভাবিক ভাবেই কথা শুরু করে দিল।
প্রথমই বল্ল, দেখুন আপনি একজন মানুষিক রোগি। আপনাকে বিয়ে করা কোন সুস্থ্য মেয়ের পক্ষে সম্ভব না, অনুগ্রহ করে আপনার পরিবারকে বলে বিয়েটা ভেঙ্গে দিল। বুকের ভিতর কেমন একটা দক করে উঠল, আমি সব পরিস্থিতেই স্বাভাবিক থাকতে পারি। এবারও তাই করলাম।
নিশি আবার শুরু করল,
- আপনার ফেইবুকের লেখাগুলি প্রমান করে আপনি একজন পাগল, একেবারেই পাগল। সকালে নিশিতো বিকালে তনি আবার রাতে অবনি, হয়তো আপনার মাথায় সমস্যা নতুবা ক্যারেক্টারে গন্ডগোল। পাগল কিংবা ক্যারেক্টার লেস কাওকেই আমি বিয়ে করতে পারবনা। সবচেয়ে বড় কথা আপনি হিমু নামের একটা পাগলের চরিত্র নিজের মাঝে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন, আপনি ইচ্ছে করলেও বাহির হতে পারবেন না।
নিশির কথা গুলি আমার কাছে যত অস্বাভাবিক লাগছিল মনে হয় মেয়েটার কাছে ততই স্বাভাবিক লাগছিল। আমি আস্তে করে বল্লাম, আপনার যদি এমন অপছন্দ হয় তাখলে নিজেইতো না করতে পারেন আমাকে কেন বলছেন।
- দেখুন শরিফ সাহেব, আপনি যদি না করতে না পারেন তাখলে আমি আপনাকে বিয়ে করতে হবে আর আপনি সারাটা জীবন একটা যন্ত্রনাতে থাকবেন। আমি নিষেধ করতে পারনা কেননা বাবা অনেক রাগি সে কোন না কোন একটা ঝামেলা করে বসবে, তাই এই কাজটা আপনাকেই করতে হবে।
এইটুকু বলেই ফোনটা রেখে দিল, সামান্য ভদ্রতাও দেখাতে চাইনি। ভাবলাম এই মেয়েকে বিয়ে করলে উনুন লাগবেনা, এমনিতেই ঘরে আগুন জ্বলতে থাকবে। সকালেই বাবাকে এবং নিশির বাবাকে ফোন করে বিয়ের ব্যাপারটা ডিসমিস করে দেব।
সকালে অফিসে আসতেই বাবার ফোন, সময়দিলেন ৬ দিন। ছুটি নিয়ে দেশে যেতে হবে, বাবা কথাতে কেমন একটা আবেগ ছিল অনেক চেষ্টা করেও না করতে পারলামনা। আমি ফোন করলাম নিশির বাবাকে, ঐ ভদ্রলোক মনে হয়ে স্বপ্নেই আমাকে জামাই বানাইয়া বসে আছে। উনাকেও বলতে পারলামনা, মনে মনে চিন্তা করলাম বিয়ের পর হয়তো সব ঠিক হয়ে যাবে সুতরাং ছুটির জন্য দরহাস্ত করলাম। ১৫ দিনের ছুটিতে দেশে গেলাম, নিশির জন্য গয়না মা নিজে ডিজাইন পাঠিয়েছে হুবহু কেনার জন্য। আমিও তাই করলাম, এই প্রথম আমার ফ্লাইটের বুকিং ৪০ কেজিতেও হচ্ছেনা।
দেশে আসার ২ দিন পরেই বিয়ে হল, কোন প্রকার আনুষ্ঠানিকতা করেনি। যতটুকু না করলেই না ততটুকুই করলাম, একেবারে কাছের আত্নীয় স্বজন নিয়েই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করলাম।
নিশিকে ছবিতে দেখে যতটুকু শক খেয়ে ছিলাম তারচেয়ে হাজারগুন বড় শক খেলাম বাস্তবে দেখে, মেয়েটা আমার কল্পনার চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর। পারিবারিক বিয়েতে মনে হয় আমি জিতেই গেলাম, মুরুব্বীরা ঠিকই বলতো বাবা মায়ের পছন্দের মেয়ে নাকি স্বর্গ থেকে আসে। নিশিও ঠিক যেন স্বর্গ থেকে আসা একটা মেয়ে।
সারা দিনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বউ নিয়ে বাড়ি আসলাম রাত্রে প্রাই ১০ টার দিকে, নিজ বাড়িতেও নাকি কি আনুষ্ঠানিকতা করতে হয়। বলতে গেলে সব কিছু শেষ করে আমরা যখন ফুলের সাজানো ঘরটাতে আসলাম তখন রাত্র প্রায় ১টা ছুই ছুই করছে। রজনিগন্ধার ষ্টিক সাথে লালগোলাপ, গাধা ফুল আর লালগোলাপের পাপরি ছিটানো সারাটা ঘর। এই তাখলে ফুলশয্যার ঘর, যা নিয়ে কত গল্প কত কবিতা লিখা হয়েছে।
বিছানায় নিশি বসে আছে, গাধা আর গোলাপের পাপড়ি দিয়ে লাভ চিহ্ন আকা। যেন ভালবাসার এক নিদর্শন নিয়ে মেয়েটা বসে আছে, মনে হচ্ছিল ঐদিন ফোনে মেয়েটা কতবড় দুষ্টমিটাই করল। আমি যদি সিরিয়াসলি নিয়ে বাবাকে নিষেধ করে দিতাম তাখলে আজকের এইমুহুর্তটা দেখতে পেতামনা।
এই সেই ভাবতে ভাবতে যখন বিছাতে বসলাম তখন ঘটে গেল সবচেয় ভয়ংকর কান্ড, নিশি চেচিয়ে উঠে বল্ল
- আপনি এখানে বসছেন কেন?
- তাখলে কোথায় বসব?
- আমি কি করে জানি। আপনাকে আগেই বলেছিলাম এই বিয়েটা আপনার সারা জীবনের জন্য কান্না হয়ে থাকবে, এখনো ডিভোর্স দিয়ে আপনি মুক্তি পেতে পারেন।
বিয়ের রাত্রে বউ ডিভোর্স চাইবে আমিতো কল্পনাও করিনি, তাছাড়া মেয়েটা সারাদিন বলতে গেলে হাসিখুশিই ছিল। এখন এমন মুখ গম্ভির করে উল্টা পাল্টা কথা বলবে কিছুতেই হিসাব মিলাতে পারছিনা। আসলে এমন পরিস্থিতিতে কি বলা উচিত আমি বুঝে উঠার আগেই নিশি একটা বালিশ আর কম্বল দিয়ে বল্ল নিচে শুয়ে পরার জন্য।
শালার ফুলশয্যার রাত হয়ে গেল বাঁশের রাত, বাঁশতো না যেন বাঁশের বাগান।
এমন একটা মিষ্টি মেয়েকে রাগানো যাবেনা তাই বাধ্য ছেলের মত ফ্লোরে শুয়ে থাকলাম, নিজের উপর নিজেরই একটা রাগ উঠছিল কেন এই কাজটা করতে গেলাম।
পাশের মসজিতে ফজরের আজান হচ্ছে আমি ঘুম থেকে উঠে মসজিদের চলে গেলাম, যদিও প্রতিদিন রুমেই নামাজ পড়ি কিন্তু আজকে মসজিদে চলে গেলাম। নামাজ শেষ করে এসে দেখি নিশি বসে আছে, হয়তো ভাবছে দিনটা কি করে শুরু করবে। যাকে দিয়ে এই বাড়িতে সে থাকার কথা তার সাথেইতো রাগ, এই পরিস্থিতিতে এই বাড়িতে থাকা একবারে অসম্ভব।
আমি কিচেন থেকে দুইটা কাপে করে কফি নিয়ে এসে মেয়েটার পাশে বসলাম, একটা কাপ বাড়িয়ে দিয়ে বল্লাম "কফিটা হাতে নিন আপনার সাথে আমার কিছু কথা আছে"
মেয়েটি আমার দিকে অদ্ভুত এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে, মন হল আমি ভিন্ন কোন গ্রহের প্রাণী।
আমি স্বাভাবিক ভাবে অতি শান্ত ভঙ্গিতে মেয়েটির হাতে কফির কাপটা দিলাম, তারপর শুরু করলাম কথা গুলি -
- দেখুন আমাদের মাঝে যা হয়েছে তাতে পরিবারকে না জড়ালেই ভাল হয়, আপনার যদি অন্য কোন ছেলের সাথে রিলেশন থাকে তাখলে বলেন আমি চেষ্টা করব আপনাদের বিয়ে দিয়ে এই্ ঝামেলার সম্পর্কটা শেষ করতে।
- আমার কোন বয়ফ্রেন্ড নেই।
- তাখলে সম্পর্কটা শেষ করতে চাচ্ছেন কেন?
- আপনার মত পাগলের সাথে সংসার করা আমার পক্ষে সম্ভব না তাই।
- দেখুন বিয়েটা যখন হয়ে গেছে মতের বাহিরে কি সম্পর্কটা রাখা যায়না?
- নাহ।
- ঠিক আছে, আপনি না করলে আমি ফোর্স করবনা।
- ফোর্স করেতো কোন লাভ হবেনা।
- আমি জানি, তাই আপনার সাথে এই কথাগুলি বলতে হচ্ছে। দেখুন আমাদের সমস্যাটার জন্য দুইটা পরিবারকে কষ্ট দিয়ে লাভ নেই, আপনি কয়েকটা দিন সবার সাথে ভালভাবে মিশে থাকেন। আমি আপনার সাথে খারাপ আচরন করার চেষ্টা করব, তাতে ডিভোর্সে আমার দোষ থাকবে। সবাই আপনার প্রতি একটা সহমর্মীতা দেখাবে।
আমার কথাটা শুনে নিশি কেমন আকাশ থেকে পরছে মনে হল, সে হয়তো চিন্তাও করতে পারছেনা উকে সবার সামনে ভাল রেখে এমন একটা কাজ আমি করব। তারপরও মাথা ঝাকিয়ে রাজি হল।
শুরু হল আমাদের নতুন এক জীবন......................
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য
২| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পরে কি হল
১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ভাবছি ডিভোর্স হয়ে গেলে ভাল নাকি কোন কারনে নিশির আমার পাশে থেকে গেলে ভাল হবে।
৩| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইরাম পাগল পাত্রী ও আছে!!!!!!!!!!!!!!
আকর্ষনটা ধরেই রাখলেন !
তারপর?
+++
১৬ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: তারপরেরটা চিন্তা ভাবনা করে লিখে ফেলবনে কোন এক সময়
৪| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
প্রতিভাবান অলস বলেছেন: ভাল লাগলো
১৬ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম শেষ মেশ না ভালোবেসে ফেলে ।
১৭ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৬:২৩
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: নিশিটা যদি ভালবেসে ফেলতো তাহলেই ভাল হত, এমন মিষ্টি একটা মেয়ে চলে গেলে বড্ড কষ্ট লাগবে
৬| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: দুঃখ হীন পৃথিবী ,
শেষ করিয়াও করিলেন না শেষ । বাকীটুকু লেখার কি করলেন ?????
১৭ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৬:২৪
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আসলে প্রবাসে বসে গল্প লেখার মত সময় খুব কমই পাওয়া যায়, তবে আজকে শনিবার অফিসে কাজের চাপ কম আর কালকে বন্ধ আছে তাতে করে লিখে ফেলতে পারব মনে হয়
৭| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১৪
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: শেষটা চাই।
১৭ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৬:২৫
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ধন্যবাদ, আজেই বাকীটা শেষ করার চেষ্টা করব
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭
ভিটামিন সি বলেছেন: তা দাদা, আপনার নিশি কি এখনো ঝাড়ি দেয়? না ঠান্ডা হইছে?
১৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আরে দাদা, আপনি এতদিন পর কোথা থেকে?
চাকরি কেমন চলছে, হঠাৎ করেইতো আমাদের প্রবাসে রেখে দেশে চলে গেলেন।
নিশিকে দেশে রেখে এসেছিতো তাই বুঝতে পারছিনা ঝাড়ির অবস্থানটা আছে কিনা, দেশে গেলে বলতে পারব
৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯
ভিটামিন সি বলেছেন: হুম চলে এসে ভালো না খারাপ করলাম এখনো বোঝতে পারি নি। সারাদিন কাটে ব্যস্ততায়। প্রবাসে তো সারাদিন বলতে গেলে দুই ঘন্টাও কাজ চিল না আমার। আর এখন ব্যাংকে সেই সকাল ১০.০০টা থেকে শুরু হয়, তারপর বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা, কোন কোন দিন রাতও হয়ে যায়।
লাভের লাভ একটা হয়েছে। আমার সম্পত্তির উত্তরাধিকারি এসেছে পৃথিবীতে।
ছুটিতে দেশে আসলে ফোন দিয়েন। আমি ঢাকাতেই আছি। ভালো থাকুন আর সাবধানে কাজ করবেন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ভাই আপনার নাম্বারতো নাই, কি করে যোগাযোগ করি, আমিতো প্রতি মাসেই একবার দেশে আসি
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
ওমেরা বলেছেন: এতো অনেক আগের গল্প , মনে হয় নিশি আটকা পরে গিয়েছে ভালবাসার ফাঁদে ।
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প